Ajker Patrika

বিএনপি পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির মতো গুপ্তহত্যা শুরু করেছে: নানক

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ২৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৫: ০২
বিএনপি পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির মতো গুপ্তহত্যা শুরু করেছে: নানক

বিএনপি স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টির মতো গুপ্ত হত্যা শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ঢাকা-১৩ আসনে নৌকার প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক।

আজ শনিবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের আগারগাঁও, তালতলা ও শ্যামলী এলাকার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার গণসংযোগ শুরুর আগে গণমাধ্যমে এমন অভিযোগ করেন নানক। এর আগে তালতলার ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের তালতলার সরকারি কলোনির শতদল কমপ্লেক্স কোয়ার্টারের সামনে থেকে ষষ্ঠ দিনের প্রচারণা শুরু করেন নৌকার এই প্রার্থী। 

নানক বলেন, বিএনপি তাদের রাজনৈতিক অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টি যেভাবে গুপ্ত হত্যায় মজে গিয়েছিল, সেই পথেই বিএনপি-জামায়াত রয়েছে। উৎসবের নির্বাচনে বিএনপি বাধা সৃষ্টি করছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন তিনি। 
 
নানকের বিপুল কর্মী ও সমর্থক ওই গণসংযোগে অংশ নেন। নৌকা নৌকা স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। একটি খোলা জিপে নানক জনসাধারণের উদ্দেশ্যে অভিবাদন জানান। পরে শতদল কমপ্লেক্স থেকে শোভাযাত্রাসহ পশ্চিম আগারগাঁও ঈদগাহ মাঠ এলাকায় যান তিনি। সেখানে এলাকাবাসী ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় আওয়ামী লীগের এই প্রার্থীকে। পরে সেখানে উৎসবমুখর পরিবেশে প্রচারণা চালান নানক। পরে পশ্চিম আগারগাঁওয়ের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ চালান। 

এর আগে ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের তালতলার সরকারি কলোনির শতদল কমপ্লেক্স কোয়ার্টারের সামনে নির্বাচন নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেন নানক। নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার নির্বাচনী এলাকার একটি আসনে প্রচারাভিযানে এসে দেখছি নির্বাচনে আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। এই নির্বাচনী আসনে ২০০৮ সাল থেকে আমি দশ বছর জাতীয় সংসদ সদস্য ছিলাম। এই এলাকা মাদকের স্বর্গরাজ্য ও সন্ত্রাসপূর্ণ মুখ থুবড়ে পড়া এলাকা ছিল। এলাকায় পানির সংকট, জলাবদ্ধতা ও সুয়ারেজ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছিল। এখানে বিএনপি বস্তি নামে একটি মাদকের পাইকারি বাজার ছিল। এলাকাটিতে এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর আমি মাদক ও সন্ত্রাস সমূলে উৎপাটন করেছি। এলাকাটির পানির সমস্যার সমাধানসহ, মৌলিক সমস্যার সমাধান, মুখ থুবড়ে পড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে মাথা উঁচু করে দাঁড় করিয়েছি। এই এলাকার আস্থার ঠিকানা, বিশ্বাসের জায়গা আমি। সেই আস্থা, বিশ্বাসের জায়গা থেকে মানুষ আমার কাছে কোনো প্রতিশ্রুতি চায় না। মানুষ জানে এই এলাকার উন্নয়নে আমি সর্বাত্মক নিজেকে নিয়োগ করব।’ 

বিএনপি অসহযোগ আন্দোলনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন কি না—এমন প্রশ্নে নানক বলেন, ‘বিএনপি তাদের রাজনৈতিক অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টি যে গুপ্ত হত্যায় মজে গিয়েছিল, সেই পথেই গেছে। মানুষ যখন নির্বাচনমুখী, তখন তারা নির্বাচনের বিপক্ষ শক্তি হয়ে দাঁড়িয়ে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন-নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।’
 
নানক বলেন, ‘আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচন ঘিরে আমার নির্বাচনী এলাকাসহ সারা দেশে আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। এই ভোট উৎসবে দেশের মানুষ অংশগ্রহণ করেছে। এই উৎসবে মাতোয়ারা যখন দেশের মানুষ, তখন বিএনপি-জামায়াত নির্বাচনে বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করতে চায়, দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে বিপন্ন করতে চায়।’ 

শেরেবাংলা নগর এলাকাকেন্দ্রিক নতুন কোনো পরিকল্পনা আছে কি না, জানতে চাইলে নানক বলেন, ‘এই এলাকা সেকেন্ড ক্যাপিটাল খ্যাত বর্ধিঞ্চু এলাকা। এলাকাটিকে আমি তিলোত্তমা নগরীতে পরিণত করেছি। এলাকাটিতে আগে কোনো রাস্তাঘাট ছিল না। এখনো কমিউনিটি সেন্টারসহ বহুবিধ সমস্যা রয়েছে। সেই সমস্যাগুলো আমি সমাধান করব ইনশা আল্লাহ।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার প্রয়াণে ছায়ানট ও উদীচীর শোক প্রকাশ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
খালেদা জিয়ার প্রয়াণে ছায়ানট ও উদীচীর শোক প্রকাশ

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে গভীর শোক প্রকাশ করেছে দেশের সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট ও বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী।

এক বিজ্ঞপ্তিতে ছায়ানট জানায়, দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের আন্দোলনে বেগম খালেদা জিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য সংগঠনটি কৃতজ্ঞচিত্তে তাঁকে স্মরণ করছে। শোকবার্তায় ছায়ানটের সভাপতি সারওয়ার আলী বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণ জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।

এদিকে, এক পৃথক শোকবার্তায় বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদ সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যু দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি বর্ণিল অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটিয়েছে।

শোকবার্তায় উদীচীর নেতারা উল্লেখ করেন, ১৯৮০–এর দশকে স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে বেগম খালেদা জিয়া অনন্য ভূমিকা পালন করেন। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডের পর তিনি বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে সক্রিয় হন। ধারাবাহিক গণ-আন্দোলনের মুখে স্বৈরাচারী এরশাদের পতনের পর অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে তিনি দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।

বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর নেতারা বেগম খালেদা জিয়ার শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর রাজনৈতিক সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়াকে হত্যার দায় থেকে হাসিনা কখনোই মুক্তি পাবেন না: নজরুল ইসলাম খান

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮: ০৪
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। ফাইল ছবি
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। ফাইল ছবি

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসা নিতে না দিয়ে ‘হত্যা করা হয়েছে’ বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। এ হত্যার দায় থেকে সাবেক ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কখনোই মুক্তি পাবেন না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকাল পৌনে ৩টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় খালেদা জিয়ার জানাজার আগে তাঁর জীবন ও কর্ম তুলে ধরেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। সে সময় এসব কথা বলেন তিনি।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘তিনি (খালেদা জিয়া) বলতেন, বিদেশে আমাদের বন্ধু আছে, কোনো প্রভু নেই।’

নজরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী হাসিনার ব্যক্তিগত প্রতিহিংসার শিকার হয়ে মিথ্যা মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে দুই বছরের বেশি সময় কারাগারে আবদ্ধ ছিলেন খালেদা জিয়া। চিকিৎসার অভাবে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন দেশনেত্রী। সমগ্র দেশবাসী সাক্ষী যে, হেঁটে তিনি কারাগারে প্রবেশ করেছিলেন, কিন্তু নির্জন কারাগার থেকে তিনি বের হলেন চরম অসুস্থতা নিয়ে।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য আরও বলেন, ‘দেশ-বিদেশের চিকিৎসকদের মতে, গৃহবন্দি থাকা চার বছরে তাঁকে বিদেশে নিয়ে উন্নত চিকিৎসা না দেওয়ায় তাঁর অসুস্থতা ক্রমে বেড়েছে। ফলে এভাবে মৃত্যুর কাছে হার মানতে হলো এ অপরাজেয় নেত্রীর। তাই এ মৃত্যুর দায় থেকে ফ্যাসিবাদী হাসিনা কখনো মুক্তি পাবেন না।’

বক্তব্যে খালেদা জিয়ার জন্ম, পারিবারিক পরিস্থিতি, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়া, রাজনীতিতে উঠে আসাসহ বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন নজরুল ইসলাম।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

‘মা ঋণ নিয়ে থাকলে জানাবেন, পরিশোধ করব, কথায় আঘাত পেলে ক্ষমা চাচ্ছি’, জানাজায় তারেক রহমান

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬: ০৬
জানাজা নামাজের আগে মায়ের পক্ষ থেকে সবার কাছে দোয়া ও ক্ষমা চেয়ে নেন তারেক রহমান। ছবি: ফেসবুক
জানাজা নামাজের আগে মায়ের পক্ষ থেকে সবার কাছে দোয়া ও ক্ষমা চেয়ে নেন তারেক রহমান। ছবি: ফেসবুক

মা খালেদা জিয়ার হয়ে তাঁর ঋণ পরিশোধ এবং ক্ষমা প্রার্থনা করে তাঁর জন্য দোয়া চাইলেন তারেক রহমান। আজ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজার আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বেলা ৩টা ২ মিনিটে জানাজা শুরু হয়। শেষ হয় ৩টা সাড়ে ৫ মিনিটে।

পরিবার ও দলের পক্ষে বক্তব্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘আমি উপস্থিত সকল ভাই-বোনদের বলছি, মরহুমা বেগম খালেদা জিয়া যদি কারও কাছ থেকে কোনো ঋণ নিয়ে থাকেন তাহলে আমাকে জানাবেন, আমি তা পরিশোধ করব। জীবিত থাকতে উনার কথায় কেউ আঘাত পেয়ে থাকলে আমি তাদের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি। আল্লাহ তাঁকে বেহেশত দান করুক।’

দুপুর ২টার দিকে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় নামাজে জানাজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। নামাজে ইমামতি করেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব আব্দুল মালেক।

নামাজে জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা উপস্থিত ছিলেন। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে দলটির বিপুল সংখ্যক নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জড়ো হয়েছেন।

খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন ঘিরে জাতীয় সংসদ ভবন ও জিয়া উদ্যান এলাকায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পুলিশ, বিজিবি, র‍্যাব, সেনাবাহিনীসহ গোয়েন্দা সংস্থার কয়েক হাজার সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

তারেক রহমানের হাতে ভারতের শোকবার্তা তুলে দেন জয়শঙ্কর

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫: ৩৮
ছবি: বিএনপির মিডিয়া সেল
ছবি: বিএনপির মিডিয়া সেল

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে ঢাকা এসেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ভারতীয় বিমানবাহিনীর বিশেষ একটি ফ্লাইটে ঢাকায় পৌঁছে তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা করেন এবং ভারতের শোকবার্তা তাঁর হাতে তুলে দেন।

বিএনপির ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানানো হয়।

পোস্টে বলা হয়, খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে শোকবার্তা পাঠিয়েছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত। আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় সংসদ ভবনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হাতে শোকবার্তা হস্তান্তর করেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর।

শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আজ বিকেলেই ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নয়াদিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ছেড়ে যাওয়ার কথা রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত