নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হলে ২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থান তথা জুলাই ঘোষণাপত্রকে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করার ইঙ্গিত দিয়েছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশন (এনসিসি) ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী সংলাপ শেষে এ কথা জানান।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের তাৎপর্য স্বীকার করি এবং এটিকে জাতীয় ইতিহাসে তার যথার্থ স্থান দেওয়ার পক্ষে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রশ্ন হলো, কীভাবে তা উপযুক্ত সাংবিধানিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে করা যায়।’ এ সময় তিনি উল্লেখ করেন যে, ১৯৭১ সালের অস্থায়ী সরকার ঘোষণার মতো উদাহরণ অনুসরণ করে এই স্বীকৃতি সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
সালাহউদ্দিন জানান, বিএনপি এরই মধ্যে সরকারের কাছে তাদের ‘জুলাই ঘোষণার’ খসড়া জমা দিয়েছিল, তবে দীর্ঘদিন ধরে কোনো সাড়া মেলেনি। সম্প্রতি সরকারপক্ষের উপদেষ্টাদের কাছ থেকে বিএনপির প্রস্তাবের কিছু অংশ অন্তর্ভুক্ত করে একটি সংশোধিত খসড়া পাঠানো হয়েছে। এর জবাবে বিএনপিও তাদের হালনাগাদ অবস্থান তুলে ধরেছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়ে বিএনপি বিচার বিভাগকে এই ব্যবস্থার বাইরে রাখার পক্ষে। দলটি এমন দুই-তিনটি বিকল্প ফর্মুলা নিয়ে ভাবছে, যেখানে বিচারপতিদের কেবল শেষ বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করা হবে। এসব প্রস্তাব এখনো দলের অভ্যন্তরীণ পর্যালোচনায় রয়েছে এবং আগামী বৈঠকে তা উপস্থাপিত হতে পারে।
প্রধান বিচারপতি নিয়োগের বিষয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা সীমিত করে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ দুই বিচারপতির মধ্য থেকে কাউকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেওয়ার প্রস্তাবে প্রায় ঐকমত্য হয়েছে—যদি না সংশ্লিষ্ট বিচারপতির বিরুদ্ধে ৯৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তদন্ত চলমান থাকে। বিএনপি এই প্রস্তাবকে সমর্থন করেছে, কারণ, এটি নির্বিচারে নিয়োগের ঝুঁকি কমাবে।
জরুরি অবস্থা-সংক্রান্ত বিধান নিয়ে বিএনপির এ নেতা বলেন, ১৪১(খ) ও ১৪১(গ) অনুচ্ছেদ সংস্কারের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ব্যাপক ঐকমত্য হয়েছে, যেন এই ক্ষমতা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা না যায়। ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ শব্দটি যুক্তিসংগত ভিত্তি হিসেবে সরিয়ে দেওয়া এবং এর বদলে সাংবিধানিক সংকট, মহামারি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতো কারণ অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব এসেছে। আরও একটি প্রস্তাব হলো, প্রধানমন্ত্রীর এককভাবে নয়, বরং পূর্ণ মন্ত্রিসভার অনুমোদনের মাধ্যমে জরুরি অবস্থা জারির বিধান নিশ্চিত করা।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে, রাজনৈতিক দলগুলো একমত যে জরুরি অবস্থার মধ্যেও কিছু মৌলিক অধিকার—বিশেষ করে, জীবনের অধিকার ও নির্যাতন থেকে সুরক্ষা—অবিচ্ছেদ্য থাকা উচিত। বিএনপি প্রস্তাব করেছে, এসব অধিকার সংরক্ষিত থাকবে, তবে যদি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ৪৭(৩) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধ বা গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হন, তাহলে ব্যতিক্রম প্রযোজ্য হতে পারে।

জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হলে ২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থান তথা জুলাই ঘোষণাপত্রকে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করার ইঙ্গিত দিয়েছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশন (এনসিসি) ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী সংলাপ শেষে এ কথা জানান।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের তাৎপর্য স্বীকার করি এবং এটিকে জাতীয় ইতিহাসে তার যথার্থ স্থান দেওয়ার পক্ষে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রশ্ন হলো, কীভাবে তা উপযুক্ত সাংবিধানিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে করা যায়।’ এ সময় তিনি উল্লেখ করেন যে, ১৯৭১ সালের অস্থায়ী সরকার ঘোষণার মতো উদাহরণ অনুসরণ করে এই স্বীকৃতি সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
সালাহউদ্দিন জানান, বিএনপি এরই মধ্যে সরকারের কাছে তাদের ‘জুলাই ঘোষণার’ খসড়া জমা দিয়েছিল, তবে দীর্ঘদিন ধরে কোনো সাড়া মেলেনি। সম্প্রতি সরকারপক্ষের উপদেষ্টাদের কাছ থেকে বিএনপির প্রস্তাবের কিছু অংশ অন্তর্ভুক্ত করে একটি সংশোধিত খসড়া পাঠানো হয়েছে। এর জবাবে বিএনপিও তাদের হালনাগাদ অবস্থান তুলে ধরেছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিষয়ে বিএনপি বিচার বিভাগকে এই ব্যবস্থার বাইরে রাখার পক্ষে। দলটি এমন দুই-তিনটি বিকল্প ফর্মুলা নিয়ে ভাবছে, যেখানে বিচারপতিদের কেবল শেষ বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করা হবে। এসব প্রস্তাব এখনো দলের অভ্যন্তরীণ পর্যালোচনায় রয়েছে এবং আগামী বৈঠকে তা উপস্থাপিত হতে পারে।
প্রধান বিচারপতি নিয়োগের বিষয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা সীমিত করে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ দুই বিচারপতির মধ্য থেকে কাউকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেওয়ার প্রস্তাবে প্রায় ঐকমত্য হয়েছে—যদি না সংশ্লিষ্ট বিচারপতির বিরুদ্ধে ৯৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তদন্ত চলমান থাকে। বিএনপি এই প্রস্তাবকে সমর্থন করেছে, কারণ, এটি নির্বিচারে নিয়োগের ঝুঁকি কমাবে।
জরুরি অবস্থা-সংক্রান্ত বিধান নিয়ে বিএনপির এ নেতা বলেন, ১৪১(খ) ও ১৪১(গ) অনুচ্ছেদ সংস্কারের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ব্যাপক ঐকমত্য হয়েছে, যেন এই ক্ষমতা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা না যায়। ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ শব্দটি যুক্তিসংগত ভিত্তি হিসেবে সরিয়ে দেওয়া এবং এর বদলে সাংবিধানিক সংকট, মহামারি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতো কারণ অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব এসেছে। আরও একটি প্রস্তাব হলো, প্রধানমন্ত্রীর এককভাবে নয়, বরং পূর্ণ মন্ত্রিসভার অনুমোদনের মাধ্যমে জরুরি অবস্থা জারির বিধান নিশ্চিত করা।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে, রাজনৈতিক দলগুলো একমত যে জরুরি অবস্থার মধ্যেও কিছু মৌলিক অধিকার—বিশেষ করে, জীবনের অধিকার ও নির্যাতন থেকে সুরক্ষা—অবিচ্ছেদ্য থাকা উচিত। বিএনপি প্রস্তাব করেছে, এসব অধিকার সংরক্ষিত থাকবে, তবে যদি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ৪৭(৩) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধ বা গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হন, তাহলে ব্যতিক্রম প্রযোজ্য হতে পারে।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার চরম অবনতি হয়েছে। তাঁর মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা জানিয়েছেন, তিনি বর্তমানে ‘অত্যন্ত সংকটময় অবস্থা’ পার করছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে দেশের আট বিভাগীয় শহরে একযোগে অবরোধ কর্মসূচি পালন করবে ইনকিলাব মঞ্চ। আজ বেলা ২টা থেকে এই অবরোধ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
২ ঘণ্টা আগে
জামায়াতের সঙ্গে জোট প্রসঙ্গে সামান্তা শারমিন বলেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নির্ভরযোগ্য মিত্র না। তার রাজনৈতিক অবস্থান বা দর্শনসহ কোনো সহযোগিতা বা সমঝোতায় যাওয়া এনসিপিকে কঠিন মূল্য চুকাতে হবে বলে আমি মনে করি।’
৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকের ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম কাটাতে করা রিট আবেদন খারিজের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে আজ রোববার আপিল করবেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার চরম অবনতি হয়েছে। তাঁর মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা জানিয়েছেন, তিনি বর্তমানে ‘অত্যন্ত সংকটময় অবস্থা’ পার করছেন। আজ রোববার সকাল ৬টার দিকে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়েছে, খালেদা জিয়া বর্তমানে নিবিড় পর্যবেক্ষণে (আইসিইউ) রয়েছেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মায়ের জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।
গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে এক জরুরি প্রেস ব্রিফিংয়ে খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন মেডিকেল টিমের সদস্য ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে ২৩ নভেম্বর বেগম জিয়া হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। ভর্তির পর থেকেই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। বর্তমানে তিনি সিসিইউ থেকে আইসিইউতে স্থানান্তরিত হয়েছেন। তাঁর অবস্থা অত্যন্ত জটিল। এই সংকট উতরিয়ে যেতে পারলে হয়তো আমরা ভালো কিছু শুনতে পাব।’
এর আগে রাত সাড়ে ৯টার দিকে সস্ত্রীক হাসপাতালে যান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ডা. জুবাইদা রহমানসহ তাঁরা প্রায় দুই ঘণ্টা হাসপাতালে অবস্থান করেন এবং চিকিৎসকদের কাছ থেকে বিস্তারিত খোঁজখবর নেন। গত বৃহস্পতিবার লন্ডন থেকে ঢাকা ফেরার পর এটি ছিল তাঁর দ্বিতীয়বার হাসপাতাল পরিদর্শন।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ডা. জাহিদ হোসেন জানান, চিকিৎসকেরা তাঁদের সর্বোচ্চ মেধা দিয়ে চেষ্টা করছেন এবং ডা. জুবাইদা রহমান সার্বক্ষণিক দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সঙ্গে সমন্বয় করছেন।
সম্প্রতি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছিলেন, খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ও ভিসাসহ সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা আছে। তবে বর্তমানে তিনি ‘ফ্লাই’ করার মতো শারীরিক অবস্থায় নেই। চিকিৎসকেরা সবুজসংকেত দিলেই তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে নেওয়া হতে পারে।
উল্লেখ্য, ৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস ও চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৯ নভেম্বর জানানো হয়েছিল, তিনি নতুন করে নিউমোনিয়া এবং ফুসফুস ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন। এর আগে ২০২৪ সালের জুনে তাঁর হৃৎপিণ্ডে পেসমেকার বসানো হয়েছিল এবং বিদেশ থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এনে লিভারের চিকিৎসা দেওয়া হয়েছিল।
২০১৮ সালে কারারুদ্ধ হওয়ার পর থেকে দীর্ঘ সময় অসুস্থ অবস্থায় থাকা খালেদা জিয়াকে গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর ৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতির নির্বাহী আদেশে সব দণ্ড থেকে পুরোপুরি মুক্তি দেওয়া হয়।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার চরম অবনতি হয়েছে। তাঁর মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা জানিয়েছেন, তিনি বর্তমানে ‘অত্যন্ত সংকটময় অবস্থা’ পার করছেন। আজ রোববার সকাল ৬টার দিকে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে জানানো হয়েছে, খালেদা জিয়া বর্তমানে নিবিড় পর্যবেক্ষণে (আইসিইউ) রয়েছেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মায়ের জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।
গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে এক জরুরি প্রেস ব্রিফিংয়ে খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন মেডিকেল টিমের সদস্য ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে ২৩ নভেম্বর বেগম জিয়া হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। ভর্তির পর থেকেই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। বর্তমানে তিনি সিসিইউ থেকে আইসিইউতে স্থানান্তরিত হয়েছেন। তাঁর অবস্থা অত্যন্ত জটিল। এই সংকট উতরিয়ে যেতে পারলে হয়তো আমরা ভালো কিছু শুনতে পাব।’
এর আগে রাত সাড়ে ৯টার দিকে সস্ত্রীক হাসপাতালে যান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ডা. জুবাইদা রহমানসহ তাঁরা প্রায় দুই ঘণ্টা হাসপাতালে অবস্থান করেন এবং চিকিৎসকদের কাছ থেকে বিস্তারিত খোঁজখবর নেন। গত বৃহস্পতিবার লন্ডন থেকে ঢাকা ফেরার পর এটি ছিল তাঁর দ্বিতীয়বার হাসপাতাল পরিদর্শন।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ডা. জাহিদ হোসেন জানান, চিকিৎসকেরা তাঁদের সর্বোচ্চ মেধা দিয়ে চেষ্টা করছেন এবং ডা. জুবাইদা রহমান সার্বক্ষণিক দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সঙ্গে সমন্বয় করছেন।
সম্প্রতি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছিলেন, খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ও ভিসাসহ সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা আছে। তবে বর্তমানে তিনি ‘ফ্লাই’ করার মতো শারীরিক অবস্থায় নেই। চিকিৎসকেরা সবুজসংকেত দিলেই তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে নেওয়া হতে পারে।
উল্লেখ্য, ৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস ও চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৯ নভেম্বর জানানো হয়েছিল, তিনি নতুন করে নিউমোনিয়া এবং ফুসফুস ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন। এর আগে ২০২৪ সালের জুনে তাঁর হৃৎপিণ্ডে পেসমেকার বসানো হয়েছিল এবং বিদেশ থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এনে লিভারের চিকিৎসা দেওয়া হয়েছিল।
২০১৮ সালে কারারুদ্ধ হওয়ার পর থেকে দীর্ঘ সময় অসুস্থ অবস্থায় থাকা খালেদা জিয়াকে গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর ৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতির নির্বাহী আদেশে সব দণ্ড থেকে পুরোপুরি মুক্তি দেওয়া হয়।

জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হলে ২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থান তথা জুলাই ঘোষণাপত্রকে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করার ইঙ্গিত দিয়েছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশন (এনসিসি) ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী সংলাপ...
১০ জুলাই ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে দেশের আট বিভাগীয় শহরে একযোগে অবরোধ কর্মসূচি পালন করবে ইনকিলাব মঞ্চ। আজ বেলা ২টা থেকে এই অবরোধ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
২ ঘণ্টা আগে
জামায়াতের সঙ্গে জোট প্রসঙ্গে সামান্তা শারমিন বলেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নির্ভরযোগ্য মিত্র না। তার রাজনৈতিক অবস্থান বা দর্শনসহ কোনো সহযোগিতা বা সমঝোতায় যাওয়া এনসিপিকে কঠিন মূল্য চুকাতে হবে বলে আমি মনে করি।’
৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকের ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম কাটাতে করা রিট আবেদন খারিজের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে আজ রোববার আপিল করবেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে দেশের আট বিভাগীয় শহরে একযোগে অবরোধ কর্মসূচি পালন করবে ইনকিলাব মঞ্চ। আজ বেলা ২টা থেকে এই অবরোধ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
ইনকিলাব মঞ্চ জানিয়েছে, আজ রোববার ডিএমপি কমিশনারের সংবাদ সম্মেলন পর্যালোচনার পর বেলা ২টা থেকে ঢাকাসহ আট বিভাগে অবরোধ কর্মসূচি চলবে।
মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের গতকাল শনিবার রাতে বলেন, ‘ওসমান হাদির খুনিদের জনতার সামনে না আনা পর্যন্ত, আমাদের কর্মসূচি চলবে। আমরা আন্দোলন ছোট করব না, আন্দোলন আরও বড় করব।’
শনিবার রাতে শাহবাগে বিক্ষোভকারীদের সামনে উপস্থিত হয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে হাদি হত্যার বিচার সম্পন্ন করার আশ্বাস দেন তথ্য ও সম্প্রচার এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, ‘শহীদ হাদির হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের সবাইকে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং তদন্তের চূড়ান্ত ধাপ প্রায় শেষের পথে। সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন করে নির্ভুল ও শক্ত প্রমাণভিত্তিক চার্জশিট দাখিল করা হবে ৭ জানুয়ারির পর।’
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা আরও বলেন, ‘আমি হাদিকে আমার ভাই মনে করতাম, এখনো করি। দেশের তাঁকে আরও অনেক দিন প্রয়োজন ছিল। যেই লোকের মৃত্যুতে ১২ থেকে ১৫ লাখ মানুষ জানাজা পড়ে, সেই মানুষের মৃত্যুর বিচার আসলে একটা জাতীয় কর্তব্য।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার হয়তো আপনাদের মতো এখানে বসে নেই। কিন্তু সরকার আমাদের শহীদ হাদিকে যারা খুন করেছে, সে সমস্ত চিহ্নিত খুনির পেছনে যারা ছিল, সকলকে চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।’
শিশু আছিয়া হত্যার বিচারের প্রসঙ্গ তুলে সৈয়দা রিজওয়ানা বলেন, ‘আছিয়ার ঘটনায় ছয় কার্যদিবসের মধ্যে বিচারকার্য সম্পন্ন করা গিয়েছিল। কাজেই চার্জশিটটা যাতে আমরা নির্ভুলভাবে দিতে পারি, নিখুঁতভাবে দিতে পারি। সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষ করে যাতে কোথাও কোনো ফাঁকফোকর না থাকে। সেটা সম্পন্ন হয়ে যাওয়ার পর আমাদের ৭ জানুয়ারির পরে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার আমরা অবশ্যই করে যাব।’
উপদেষ্টা রিজওয়ানা আরও বলেন, ‘অপরাধী যদি পালিয়েও থাকে, তারপরেও আমাদের সর্বান্তঃকরণ চেষ্টা আছে, তাদেরকে যেন আমরা অবশ্যই দেশে ফিরিয়ে আনতে পারি।’
অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েই হাদি হত্যার বিচারের আশ্বাস দিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা অবশ্যই এই বাংলাদেশের মাটিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার থাকাকালীন আমাদের হাদিকে যারা মেরে ফেলল, তাদের বিচার সম্পন্ন করে যাব।’
এ সময় ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, ‘শরিফ ওসমান হাদি হত্যার তদন্ত চলছে। সরকার পুলিশ, বিজিবি, র্যাবসহ সব গোয়েন্দা বাহিনীকে এই ঘটনার পেছনে কারা আছে, তা উদ্ঘাটনের জন্য নিয়োগ করেছে। ইতিমধ্যে এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন এবং তদন্তের যথেষ্ট অগ্রগতি আছে। তদন্তের স্বার্থে আমি সব বিষয় এখানে বলাটা ঠিক হবে না। তাহলে প্রতিপক্ষ আমাদের রহস্যগুলো জেনে নেবে। তাই যতটুকু সম্ভব তদন্তের যে অংশটুকু বলা যায়, আমি সেগুলো আপনাদের কাছে এখন বলছি। মামলার তদন্ত চলাকালে এযাবৎ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, ‘আমরা আশা করছি আগামী ১০ দিনের মধ্যে, অর্থাৎ ৭ জানুয়ারির মধ্যে এই মামলার চার্জশিট দেব। এই মামলা-সংক্রান্ত আমার কাছে যে তথ্য আছে, আপনাদের দিলাম। তদন্তের যতটুকু প্রকাশ করা যায়, ততটুকুই বললাম। আগামীকাল (রোববার) আরও বিস্তারিতভাবে আপনাদের আমার মিডিয়া সেন্টার থেকে বলবেন। আপনারা নিশ্চয় আমার কথা বুঝতে পেরেছেন, সবাই ধৈর্য ধারণ করুন। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য, আরও যারা পেছনে আছে, সবার নাম এবং ঠিকানা উন্মোচন করে দেব।’
তথ্য উপদেষ্টা ও ডিএমপি কমিশনারের আশ্বাসের পর শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শাহবাগ ছেড়ে যান বিক্ষোভকারীরা। আজ রোববার বেলা ২টা থেকে তাঁরা আবারও সেখানে অবস্থান নেবেন বলে জানিয়েছেন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে দেশের আট বিভাগীয় শহরে একযোগে অবরোধ কর্মসূচি পালন করবে ইনকিলাব মঞ্চ। আজ বেলা ২টা থেকে এই অবরোধ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
ইনকিলাব মঞ্চ জানিয়েছে, আজ রোববার ডিএমপি কমিশনারের সংবাদ সম্মেলন পর্যালোচনার পর বেলা ২টা থেকে ঢাকাসহ আট বিভাগে অবরোধ কর্মসূচি চলবে।
মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের গতকাল শনিবার রাতে বলেন, ‘ওসমান হাদির খুনিদের জনতার সামনে না আনা পর্যন্ত, আমাদের কর্মসূচি চলবে। আমরা আন্দোলন ছোট করব না, আন্দোলন আরও বড় করব।’
শনিবার রাতে শাহবাগে বিক্ষোভকারীদের সামনে উপস্থিত হয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে হাদি হত্যার বিচার সম্পন্ন করার আশ্বাস দেন তথ্য ও সম্প্রচার এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, ‘শহীদ হাদির হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের সবাইকে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং তদন্তের চূড়ান্ত ধাপ প্রায় শেষের পথে। সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন করে নির্ভুল ও শক্ত প্রমাণভিত্তিক চার্জশিট দাখিল করা হবে ৭ জানুয়ারির পর।’
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা আরও বলেন, ‘আমি হাদিকে আমার ভাই মনে করতাম, এখনো করি। দেশের তাঁকে আরও অনেক দিন প্রয়োজন ছিল। যেই লোকের মৃত্যুতে ১২ থেকে ১৫ লাখ মানুষ জানাজা পড়ে, সেই মানুষের মৃত্যুর বিচার আসলে একটা জাতীয় কর্তব্য।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার হয়তো আপনাদের মতো এখানে বসে নেই। কিন্তু সরকার আমাদের শহীদ হাদিকে যারা খুন করেছে, সে সমস্ত চিহ্নিত খুনির পেছনে যারা ছিল, সকলকে চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।’
শিশু আছিয়া হত্যার বিচারের প্রসঙ্গ তুলে সৈয়দা রিজওয়ানা বলেন, ‘আছিয়ার ঘটনায় ছয় কার্যদিবসের মধ্যে বিচারকার্য সম্পন্ন করা গিয়েছিল। কাজেই চার্জশিটটা যাতে আমরা নির্ভুলভাবে দিতে পারি, নিখুঁতভাবে দিতে পারি। সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষ করে যাতে কোথাও কোনো ফাঁকফোকর না থাকে। সেটা সম্পন্ন হয়ে যাওয়ার পর আমাদের ৭ জানুয়ারির পরে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিচার আমরা অবশ্যই করে যাব।’
উপদেষ্টা রিজওয়ানা আরও বলেন, ‘অপরাধী যদি পালিয়েও থাকে, তারপরেও আমাদের সর্বান্তঃকরণ চেষ্টা আছে, তাদেরকে যেন আমরা অবশ্যই দেশে ফিরিয়ে আনতে পারি।’
অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েই হাদি হত্যার বিচারের আশ্বাস দিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা অবশ্যই এই বাংলাদেশের মাটিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার থাকাকালীন আমাদের হাদিকে যারা মেরে ফেলল, তাদের বিচার সম্পন্ন করে যাব।’
এ সময় ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, ‘শরিফ ওসমান হাদি হত্যার তদন্ত চলছে। সরকার পুলিশ, বিজিবি, র্যাবসহ সব গোয়েন্দা বাহিনীকে এই ঘটনার পেছনে কারা আছে, তা উদ্ঘাটনের জন্য নিয়োগ করেছে। ইতিমধ্যে এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন এবং তদন্তের যথেষ্ট অগ্রগতি আছে। তদন্তের স্বার্থে আমি সব বিষয় এখানে বলাটা ঠিক হবে না। তাহলে প্রতিপক্ষ আমাদের রহস্যগুলো জেনে নেবে। তাই যতটুকু সম্ভব তদন্তের যে অংশটুকু বলা যায়, আমি সেগুলো আপনাদের কাছে এখন বলছি। মামলার তদন্ত চলাকালে এযাবৎ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, ‘আমরা আশা করছি আগামী ১০ দিনের মধ্যে, অর্থাৎ ৭ জানুয়ারির মধ্যে এই মামলার চার্জশিট দেব। এই মামলা-সংক্রান্ত আমার কাছে যে তথ্য আছে, আপনাদের দিলাম। তদন্তের যতটুকু প্রকাশ করা যায়, ততটুকুই বললাম। আগামীকাল (রোববার) আরও বিস্তারিতভাবে আপনাদের আমার মিডিয়া সেন্টার থেকে বলবেন। আপনারা নিশ্চয় আমার কথা বুঝতে পেরেছেন, সবাই ধৈর্য ধারণ করুন। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য, আরও যারা পেছনে আছে, সবার নাম এবং ঠিকানা উন্মোচন করে দেব।’
তথ্য উপদেষ্টা ও ডিএমপি কমিশনারের আশ্বাসের পর শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শাহবাগ ছেড়ে যান বিক্ষোভকারীরা। আজ রোববার বেলা ২টা থেকে তাঁরা আবারও সেখানে অবস্থান নেবেন বলে জানিয়েছেন।

জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হলে ২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থান তথা জুলাই ঘোষণাপত্রকে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করার ইঙ্গিত দিয়েছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশন (এনসিসি) ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী সংলাপ...
১০ জুলাই ২০২৫
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার চরম অবনতি হয়েছে। তাঁর মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা জানিয়েছেন, তিনি বর্তমানে ‘অত্যন্ত সংকটময় অবস্থা’ পার করছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জামায়াতের সঙ্গে জোট প্রসঙ্গে সামান্তা শারমিন বলেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নির্ভরযোগ্য মিত্র না। তার রাজনৈতিক অবস্থান বা দর্শনসহ কোনো সহযোগিতা বা সমঝোতায় যাওয়া এনসিপিকে কঠিন মূল্য চুকাতে হবে বলে আমি মনে করি।’
৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকের ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম কাটাতে করা রিট আবেদন খারিজের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে আজ রোববার আপিল করবেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামী নির্ভরযোগ্য মিত্র নয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। আজ রোববার সকালে তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ মিডিয়া গ্রুপে এই মন্তব্য করেন তিনি।
জামায়াতের সঙ্গে জোট প্রসঙ্গে সামান্তা শারমিন বলেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নির্ভরযোগ্য মিত্র না। তার রাজনৈতিক অবস্থান বা দর্শনসহ কোনো সহযোগিতা বা সমঝোতায় যাওয়া এনসিপিকে কঠিন মূল্য চুকাতে হবে বলে আমি মনে করি।’
সামান্তা আরও বলেন, ‘সম্প্রতি রাজনৈতিক জোট প্রসঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর দায়িত্বশীল নেতারা মন্তব্য করেছিলেন, জামায়াতের জুলাইয়ের স্পিরিট, বাংলাদেশের নিয়ে পরিকল্পনা নিয়ে একমত হলে জামায়াতের সাথে জোট করতে আসতে পারে যেকোনো দল।’
এনসিপি ও জামায়াতের মূলনীতি আলাদা বলে জানান সামান্তা। তিনি বলেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টির এত দিনের অবস্থান অনুযায়ী তার মূলনীতি, রাষ্ট্রকল্প জামায়াত থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। বিচার, সংস্কার ও গণপরিষদ নির্বাচন তথা সেকেন্ড রিপাবলিককে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা দল এনসিপি। ফলে এই তিনটি বিষয়ে অভিন্ন অবস্থান যেকোনো রাজনৈতিক মিত্রতার পূর্বশর্ত।’
নিজের অবস্থান তুলে ধরে সামান্তা বলেন, ‘আমার বর্তমান অবস্থান পার্টির গত দেড় বছরের অবস্থানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিম্নকক্ষে পিআর আওয়াজ তুলে সংস্কারকে ব্যাহত করায় লিপ্ত হয়েছিল জামায়াত। ফলত এনসিপির আহ্বায়ক বলেছিলেন, “যারা সংস্কারের পক্ষে নয়, তাদের সাথে জোটও সম্ভব নয়।” তাই জুলাই পদযাত্রার পর থেকে “৩০০” আসনে একক প্রার্থী দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয় আহ্বায়কসহ একাধিক বরাতে এবং স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করবে এনসিপি— এই মর্মে সারা দেশ থেকে প্রার্থীদের আহ্বান করা হয়।’
জামায়াতের সঙ্গে জোটের বিরোধিতা মানেই বিএনপির পক্ষ নেওয়া নয়— জানিয়ে এনসিপির এই নেত্রী বলেন, ‘জামায়াতের সাথে জোট করার সমস্যাসমূহ তুলে ধরা মানেই বিএনপির পক্ষে অবস্থান বোঝায় না। বরং বিভিন্ন বিষয়ে এত দিন ধরে প্রকাশিত ও নানান মহলে প্রশংসিত এনসিপির অবস্থান আমি সঠিক মনে করি ও নিজেকে এই আদর্শের সৈনিক মনে করি। বিএনপি-জামায়াতের যেকোনোটির সাথে জোট এনসিপির সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক পলিসি থেকে সরে গিয়ে তৈরি হচ্ছে।’

জামায়াতে ইসলামী নির্ভরযোগ্য মিত্র নয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। আজ রোববার সকালে তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ মিডিয়া গ্রুপে এই মন্তব্য করেন তিনি।
জামায়াতের সঙ্গে জোট প্রসঙ্গে সামান্তা শারমিন বলেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নির্ভরযোগ্য মিত্র না। তার রাজনৈতিক অবস্থান বা দর্শনসহ কোনো সহযোগিতা বা সমঝোতায় যাওয়া এনসিপিকে কঠিন মূল্য চুকাতে হবে বলে আমি মনে করি।’
সামান্তা আরও বলেন, ‘সম্প্রতি রাজনৈতিক জোট প্রসঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর দায়িত্বশীল নেতারা মন্তব্য করেছিলেন, জামায়াতের জুলাইয়ের স্পিরিট, বাংলাদেশের নিয়ে পরিকল্পনা নিয়ে একমত হলে জামায়াতের সাথে জোট করতে আসতে পারে যেকোনো দল।’
এনসিপি ও জামায়াতের মূলনীতি আলাদা বলে জানান সামান্তা। তিনি বলেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টির এত দিনের অবস্থান অনুযায়ী তার মূলনীতি, রাষ্ট্রকল্প জামায়াত থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। বিচার, সংস্কার ও গণপরিষদ নির্বাচন তথা সেকেন্ড রিপাবলিককে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা দল এনসিপি। ফলে এই তিনটি বিষয়ে অভিন্ন অবস্থান যেকোনো রাজনৈতিক মিত্রতার পূর্বশর্ত।’
নিজের অবস্থান তুলে ধরে সামান্তা বলেন, ‘আমার বর্তমান অবস্থান পার্টির গত দেড় বছরের অবস্থানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। নিম্নকক্ষে পিআর আওয়াজ তুলে সংস্কারকে ব্যাহত করায় লিপ্ত হয়েছিল জামায়াত। ফলত এনসিপির আহ্বায়ক বলেছিলেন, “যারা সংস্কারের পক্ষে নয়, তাদের সাথে জোটও সম্ভব নয়।” তাই জুলাই পদযাত্রার পর থেকে “৩০০” আসনে একক প্রার্থী দেয়ার ঘোষণা দেয়া হয় আহ্বায়কসহ একাধিক বরাতে এবং স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করবে এনসিপি— এই মর্মে সারা দেশ থেকে প্রার্থীদের আহ্বান করা হয়।’
জামায়াতের সঙ্গে জোটের বিরোধিতা মানেই বিএনপির পক্ষ নেওয়া নয়— জানিয়ে এনসিপির এই নেত্রী বলেন, ‘জামায়াতের সাথে জোট করার সমস্যাসমূহ তুলে ধরা মানেই বিএনপির পক্ষে অবস্থান বোঝায় না। বরং বিভিন্ন বিষয়ে এত দিন ধরে প্রকাশিত ও নানান মহলে প্রশংসিত এনসিপির অবস্থান আমি সঠিক মনে করি ও নিজেকে এই আদর্শের সৈনিক মনে করি। বিএনপি-জামায়াতের যেকোনোটির সাথে জোট এনসিপির সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক পলিসি থেকে সরে গিয়ে তৈরি হচ্ছে।’

জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হলে ২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থান তথা জুলাই ঘোষণাপত্রকে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করার ইঙ্গিত দিয়েছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশন (এনসিসি) ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী সংলাপ...
১০ জুলাই ২০২৫
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার চরম অবনতি হয়েছে। তাঁর মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা জানিয়েছেন, তিনি বর্তমানে ‘অত্যন্ত সংকটময় অবস্থা’ পার করছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে দেশের আট বিভাগীয় শহরে একযোগে অবরোধ কর্মসূচি পালন করবে ইনকিলাব মঞ্চ। আজ বেলা ২টা থেকে এই অবরোধ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
২ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকের ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম কাটাতে করা রিট আবেদন খারিজের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে আজ রোববার আপিল করবেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইসলামী ব্যাংকের ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম কাটাতে করা রিট আবেদন খারিজের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে আজ রোববার আপিল করবেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। নাগরিক ঐক্যের কার্যালয়ে গতকাল শনিবার সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের বাধা কেটে যাবে।
মান্না বলেন, ২০১০ সালে বগুড়ার শিবগঞ্জে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এ বি এম নাজমুল কাদির চৌধুরীর সঙ্গে অংশীদারত্বে তিনি ‘আকাফু কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেড’ করেন। ওই বছর তাঁরা ইসলামী ব্যাংকের বড়গোলা শাখা থেকে ২২ কোটি টাকা ঋণ নেন। ২০১২ সাল নাগাদ প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম শুরু করে। এ সময় আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কারণে তৎকালীন সরকারের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের অবনতি হয়। এই সুযোগে ২০১৪ সাল নাগাদ নাজমুল কাদির ব্যবসার পুরো নিয়ন্ত্রণ নেন। ২০১৫ সালে শেখ হাসিনা সরকার তাঁকে গ্রেপ্তার করে ২২ মাস কারাগারে রাখে।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতির দাবি, নাজমুল কাদির ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ না করে ব্যবসার আয় দিয়ে আরেকটি কোল্ড স্টোরেজ করেন। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত তাঁকে শিবগঞ্জে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এরপর নাজমুল কাদির পালিয়ে যান। তিনি প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পান। কিন্তু এ সময়ে ঋণের পরিমাণ সুদ-বিলম্বসহ প্রায় ৩৮ কোটি টাকা দাঁড়ায়। তিনি বলেন, কাগজ-কলমে প্রতিষ্ঠানের ৫০ শতাংশ মালিকানা থাকায় ঋণের বোঝা তাঁর ওপর পড়ে। তিনি গত এক বছরে প্রায় ২ কোটি টাকা পরিশোধ করেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী ইসলামী ব্যাংক ১০ ডিসেম্বর ঋণ পুনঃ তফসিল অনুমোদন করে।

ইসলামী ব্যাংকের ঋণখেলাপির তালিকা থেকে নাম কাটাতে করা রিট আবেদন খারিজের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে আজ রোববার আপিল করবেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। নাগরিক ঐক্যের কার্যালয়ে গতকাল শনিবার সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের বাধা কেটে যাবে।
মান্না বলেন, ২০১০ সালে বগুড়ার শিবগঞ্জে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এ বি এম নাজমুল কাদির চৌধুরীর সঙ্গে অংশীদারত্বে তিনি ‘আকাফু কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেড’ করেন। ওই বছর তাঁরা ইসলামী ব্যাংকের বড়গোলা শাখা থেকে ২২ কোটি টাকা ঋণ নেন। ২০১২ সাল নাগাদ প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম শুরু করে। এ সময় আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কারণে তৎকালীন সরকারের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের অবনতি হয়। এই সুযোগে ২০১৪ সাল নাগাদ নাজমুল কাদির ব্যবসার পুরো নিয়ন্ত্রণ নেন। ২০১৫ সালে শেখ হাসিনা সরকার তাঁকে গ্রেপ্তার করে ২২ মাস কারাগারে রাখে।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতির দাবি, নাজমুল কাদির ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ না করে ব্যবসার আয় দিয়ে আরেকটি কোল্ড স্টোরেজ করেন। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত তাঁকে শিবগঞ্জে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এরপর নাজমুল কাদির পালিয়ে যান। তিনি প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পান। কিন্তু এ সময়ে ঋণের পরিমাণ সুদ-বিলম্বসহ প্রায় ৩৮ কোটি টাকা দাঁড়ায়। তিনি বলেন, কাগজ-কলমে প্রতিষ্ঠানের ৫০ শতাংশ মালিকানা থাকায় ঋণের বোঝা তাঁর ওপর পড়ে। তিনি গত এক বছরে প্রায় ২ কোটি টাকা পরিশোধ করেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী ইসলামী ব্যাংক ১০ ডিসেম্বর ঋণ পুনঃ তফসিল অনুমোদন করে।

জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হলে ২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থান তথা জুলাই ঘোষণাপত্রকে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করার ইঙ্গিত দিয়েছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশন (এনসিসি) ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী সংলাপ...
১০ জুলাই ২০২৫
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার চরম অবনতি হয়েছে। তাঁর মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা জানিয়েছেন, তিনি বর্তমানে ‘অত্যন্ত সংকটময় অবস্থা’ পার করছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে দেশের আট বিভাগীয় শহরে একযোগে অবরোধ কর্মসূচি পালন করবে ইনকিলাব মঞ্চ। আজ বেলা ২টা থেকে এই অবরোধ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
২ ঘণ্টা আগে
জামায়াতের সঙ্গে জোট প্রসঙ্গে সামান্তা শারমিন বলেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নির্ভরযোগ্য মিত্র না। তার রাজনৈতিক অবস্থান বা দর্শনসহ কোনো সহযোগিতা বা সমঝোতায় যাওয়া এনসিপিকে কঠিন মূল্য চুকাতে হবে বলে আমি মনে করি।’
৩ ঘণ্টা আগে