আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ফেনী-২ (সদর) আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এই আসনটি ‘আমার বাংলাদেশ’ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
গতকাল রোববার রাতে জামায়াত ও শরিক দলগুলোর আসন সমঝোতার ঘোষণার পর জেলাজুড়ে জামায়াতের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে।
এই সিদ্ধান্তের ফলে আসনটিতে জামায়াতের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য লিয়াকত আলী ভূঁইয়া এবারের নির্বাচনে লড়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হলেন। লিয়াকত আলী ভূঁইয়া এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ফেনীতে জামায়াতের রাজনীতিতে বেশ সক্রিয়।
আসন সমঝোতার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই ফেনী জেলা জামায়াত ও শিবিরের বর্তমান ও প্রাক্তন কর্মীদের মাঝে হতাশা দেখা দিয়েছে। ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিয়াকত আলী ভূঁইয়ার অনুসারীরা কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করছেন। অনেক কর্মী প্রশ্ন তুলেছেন—কেন এক সময়ের বহিষ্কৃত নেতা (মজিবুর রহমান মঞ্জু) ও নতুন দল ‘এবি পার্টি’র জন্য জামায়াতের নিজস্ব ও জনপ্রিয় প্রার্থীকে বলি দেওয়া হলো?
অনেকেই দাবি করছেন, ফেনী-২ আসনে জামায়াতের নিজস্ব সাংগঠনিক শক্তি এবি পার্টির চেয়ে বহুগুণ বেশি। এমন অবস্থায় আসনটি ছেড়ে দেওয়াকে রাজনৈতিকভাবে ‘আত্মঘাতী’ হিসেবে দেখছেন তাঁরা।
তৃণমূলের এই ক্ষোভের বিষয়ে ফেনী জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মুফতি আব্দুল হান্নান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভূঁইয়া ফেনীর এই জনপদে একজন পরিচ্ছন্ন ও দরদী রাজনৈতিক নেতা হিসেবে খ্যাতি পেয়েছিলেন। সাধারণ মানুষের যেকোনো বিপদ-আপদ বা সামাজিক অনুষ্ঠানে তিনি ছিলেন সবার আগে। তাকে প্রত্যাহার করে নেওয়ায় কর্মীদের মনে রক্তক্ষরণ হচ্ছে, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। তবে আমরা একটি সুশৃঙ্খল দল। বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইকে সংহত করতে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া আমাদের সাংগঠনিক দায়িত্ব।’
এদিকে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের আজ জানিয়েছেন, এটি কোনো প্রথাগত জোটবদ্ধ নির্বাচন নয়, বরং একটি ‘কৌশলগত সমঝোতা’। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রায় ৩০০ আসনেই প্রার্থী নিশ্চিত করেছি। যেখানে আমাদের শরিক বা মিত্রদের জয়ের সম্ভাবনা বেশি কিংবা বৃহত্তর ঐক্যের প্রয়োজনে ছাড় দেওয়া দরকার, সেখানেই আমরা নমনীয় হয়েছি। তবে প্রার্থীরা নিজ নিজ দলীয় প্রতীক নিয়েই লড়বেন।’
আরেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম ইঙ্গিত দিয়েছেন, এই প্রক্রিয়ায় আরও একটি রাজনৈতিক দল যুক্ত হতে পারে, যার মাধ্যমে একটি ‘শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম’ তৈরি করার চেষ্টা চলছে।
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু ছাত্রজীবনে শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিলেন এবং পরবর্তীতে জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য থাকাকালীন সংস্কার ইস্যুতে দল থেকে বহিষ্কৃত হন। নিজ জেলা ফেনীতে তাঁর ব্যক্তিগত ইমেজ থাকলেও জামায়াতের সমর্থন ছাড়া এখানে জয় পাওয়া তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে। জামায়াতের এই প্রকাশ্য সমর্থনের পর তিনি এখন জয়নাল আবদীনের (বিএনপি) মতো হেভিওয়েট প্রার্থীর বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারবেন কিনা দেখার বিষয়।

ফেনী-২ (সদর) আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এই আসনটি ‘আমার বাংলাদেশ’ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
গতকাল রোববার রাতে জামায়াত ও শরিক দলগুলোর আসন সমঝোতার ঘোষণার পর জেলাজুড়ে জামায়াতের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে।
এই সিদ্ধান্তের ফলে আসনটিতে জামায়াতের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য লিয়াকত আলী ভূঁইয়া এবারের নির্বাচনে লড়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হলেন। লিয়াকত আলী ভূঁইয়া এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ফেনীতে জামায়াতের রাজনীতিতে বেশ সক্রিয়।
আসন সমঝোতার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই ফেনী জেলা জামায়াত ও শিবিরের বর্তমান ও প্রাক্তন কর্মীদের মাঝে হতাশা দেখা দিয়েছে। ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিয়াকত আলী ভূঁইয়ার অনুসারীরা কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করছেন। অনেক কর্মী প্রশ্ন তুলেছেন—কেন এক সময়ের বহিষ্কৃত নেতা (মজিবুর রহমান মঞ্জু) ও নতুন দল ‘এবি পার্টি’র জন্য জামায়াতের নিজস্ব ও জনপ্রিয় প্রার্থীকে বলি দেওয়া হলো?
অনেকেই দাবি করছেন, ফেনী-২ আসনে জামায়াতের নিজস্ব সাংগঠনিক শক্তি এবি পার্টির চেয়ে বহুগুণ বেশি। এমন অবস্থায় আসনটি ছেড়ে দেওয়াকে রাজনৈতিকভাবে ‘আত্মঘাতী’ হিসেবে দেখছেন তাঁরা।
তৃণমূলের এই ক্ষোভের বিষয়ে ফেনী জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মুফতি আব্দুল হান্নান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভূঁইয়া ফেনীর এই জনপদে একজন পরিচ্ছন্ন ও দরদী রাজনৈতিক নেতা হিসেবে খ্যাতি পেয়েছিলেন। সাধারণ মানুষের যেকোনো বিপদ-আপদ বা সামাজিক অনুষ্ঠানে তিনি ছিলেন সবার আগে। তাকে প্রত্যাহার করে নেওয়ায় কর্মীদের মনে রক্তক্ষরণ হচ্ছে, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। তবে আমরা একটি সুশৃঙ্খল দল। বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইকে সংহত করতে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া আমাদের সাংগঠনিক দায়িত্ব।’
এদিকে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের আজ জানিয়েছেন, এটি কোনো প্রথাগত জোটবদ্ধ নির্বাচন নয়, বরং একটি ‘কৌশলগত সমঝোতা’। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রায় ৩০০ আসনেই প্রার্থী নিশ্চিত করেছি। যেখানে আমাদের শরিক বা মিত্রদের জয়ের সম্ভাবনা বেশি কিংবা বৃহত্তর ঐক্যের প্রয়োজনে ছাড় দেওয়া দরকার, সেখানেই আমরা নমনীয় হয়েছি। তবে প্রার্থীরা নিজ নিজ দলীয় প্রতীক নিয়েই লড়বেন।’
আরেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম ইঙ্গিত দিয়েছেন, এই প্রক্রিয়ায় আরও একটি রাজনৈতিক দল যুক্ত হতে পারে, যার মাধ্যমে একটি ‘শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম’ তৈরি করার চেষ্টা চলছে।
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু ছাত্রজীবনে শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিলেন এবং পরবর্তীতে জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য থাকাকালীন সংস্কার ইস্যুতে দল থেকে বহিষ্কৃত হন। নিজ জেলা ফেনীতে তাঁর ব্যক্তিগত ইমেজ থাকলেও জামায়াতের সমর্থন ছাড়া এখানে জয় পাওয়া তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে। জামায়াতের এই প্রকাশ্য সমর্থনের পর তিনি এখন জয়নাল আবদীনের (বিএনপি) মতো হেভিওয়েট প্রার্থীর বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারবেন কিনা দেখার বিষয়।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ফেনী-২ (সদর) আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এই আসনটি ‘আমার বাংলাদেশ’ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
গতকাল রোববার রাতে জামায়াত ও শরিক দলগুলোর আসন সমঝোতার ঘোষণার পর জেলাজুড়ে জামায়াতের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে।
এই সিদ্ধান্তের ফলে আসনটিতে জামায়াতের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য লিয়াকত আলী ভূঁইয়া এবারের নির্বাচনে লড়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হলেন। লিয়াকত আলী ভূঁইয়া এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ফেনীতে জামায়াতের রাজনীতিতে বেশ সক্রিয়।
আসন সমঝোতার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই ফেনী জেলা জামায়াত ও শিবিরের বর্তমান ও প্রাক্তন কর্মীদের মাঝে হতাশা দেখা দিয়েছে। ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিয়াকত আলী ভূঁইয়ার অনুসারীরা কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করছেন। অনেক কর্মী প্রশ্ন তুলেছেন—কেন এক সময়ের বহিষ্কৃত নেতা (মজিবুর রহমান মঞ্জু) ও নতুন দল ‘এবি পার্টি’র জন্য জামায়াতের নিজস্ব ও জনপ্রিয় প্রার্থীকে বলি দেওয়া হলো?
অনেকেই দাবি করছেন, ফেনী-২ আসনে জামায়াতের নিজস্ব সাংগঠনিক শক্তি এবি পার্টির চেয়ে বহুগুণ বেশি। এমন অবস্থায় আসনটি ছেড়ে দেওয়াকে রাজনৈতিকভাবে ‘আত্মঘাতী’ হিসেবে দেখছেন তাঁরা।
তৃণমূলের এই ক্ষোভের বিষয়ে ফেনী জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মুফতি আব্দুল হান্নান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভূঁইয়া ফেনীর এই জনপদে একজন পরিচ্ছন্ন ও দরদী রাজনৈতিক নেতা হিসেবে খ্যাতি পেয়েছিলেন। সাধারণ মানুষের যেকোনো বিপদ-আপদ বা সামাজিক অনুষ্ঠানে তিনি ছিলেন সবার আগে। তাকে প্রত্যাহার করে নেওয়ায় কর্মীদের মনে রক্তক্ষরণ হচ্ছে, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। তবে আমরা একটি সুশৃঙ্খল দল। বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইকে সংহত করতে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া আমাদের সাংগঠনিক দায়িত্ব।’
এদিকে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের আজ জানিয়েছেন, এটি কোনো প্রথাগত জোটবদ্ধ নির্বাচন নয়, বরং একটি ‘কৌশলগত সমঝোতা’। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রায় ৩০০ আসনেই প্রার্থী নিশ্চিত করেছি। যেখানে আমাদের শরিক বা মিত্রদের জয়ের সম্ভাবনা বেশি কিংবা বৃহত্তর ঐক্যের প্রয়োজনে ছাড় দেওয়া দরকার, সেখানেই আমরা নমনীয় হয়েছি। তবে প্রার্থীরা নিজ নিজ দলীয় প্রতীক নিয়েই লড়বেন।’
আরেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম ইঙ্গিত দিয়েছেন, এই প্রক্রিয়ায় আরও একটি রাজনৈতিক দল যুক্ত হতে পারে, যার মাধ্যমে একটি ‘শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম’ তৈরি করার চেষ্টা চলছে।
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু ছাত্রজীবনে শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিলেন এবং পরবর্তীতে জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য থাকাকালীন সংস্কার ইস্যুতে দল থেকে বহিষ্কৃত হন। নিজ জেলা ফেনীতে তাঁর ব্যক্তিগত ইমেজ থাকলেও জামায়াতের সমর্থন ছাড়া এখানে জয় পাওয়া তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে। জামায়াতের এই প্রকাশ্য সমর্থনের পর তিনি এখন জয়নাল আবদীনের (বিএনপি) মতো হেভিওয়েট প্রার্থীর বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারবেন কিনা দেখার বিষয়।

ফেনী-২ (সদর) আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এই আসনটি ‘আমার বাংলাদেশ’ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
গতকাল রোববার রাতে জামায়াত ও শরিক দলগুলোর আসন সমঝোতার ঘোষণার পর জেলাজুড়ে জামায়াতের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে।
এই সিদ্ধান্তের ফলে আসনটিতে জামায়াতের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য লিয়াকত আলী ভূঁইয়া এবারের নির্বাচনে লড়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হলেন। লিয়াকত আলী ভূঁইয়া এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ফেনীতে জামায়াতের রাজনীতিতে বেশ সক্রিয়।
আসন সমঝোতার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই ফেনী জেলা জামায়াত ও শিবিরের বর্তমান ও প্রাক্তন কর্মীদের মাঝে হতাশা দেখা দিয়েছে। ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিয়াকত আলী ভূঁইয়ার অনুসারীরা কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করছেন। অনেক কর্মী প্রশ্ন তুলেছেন—কেন এক সময়ের বহিষ্কৃত নেতা (মজিবুর রহমান মঞ্জু) ও নতুন দল ‘এবি পার্টি’র জন্য জামায়াতের নিজস্ব ও জনপ্রিয় প্রার্থীকে বলি দেওয়া হলো?
অনেকেই দাবি করছেন, ফেনী-২ আসনে জামায়াতের নিজস্ব সাংগঠনিক শক্তি এবি পার্টির চেয়ে বহুগুণ বেশি। এমন অবস্থায় আসনটি ছেড়ে দেওয়াকে রাজনৈতিকভাবে ‘আত্মঘাতী’ হিসেবে দেখছেন তাঁরা।
তৃণমূলের এই ক্ষোভের বিষয়ে ফেনী জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মুফতি আব্দুল হান্নান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘অধ্যাপক লিয়াকত আলী ভূঁইয়া ফেনীর এই জনপদে একজন পরিচ্ছন্ন ও দরদী রাজনৈতিক নেতা হিসেবে খ্যাতি পেয়েছিলেন। সাধারণ মানুষের যেকোনো বিপদ-আপদ বা সামাজিক অনুষ্ঠানে তিনি ছিলেন সবার আগে। তাকে প্রত্যাহার করে নেওয়ায় কর্মীদের মনে রক্তক্ষরণ হচ্ছে, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। তবে আমরা একটি সুশৃঙ্খল দল। বৃহত্তর ঐক্যের স্বার্থে এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইকে সংহত করতে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া আমাদের সাংগঠনিক দায়িত্ব।’
এদিকে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের আজ জানিয়েছেন, এটি কোনো প্রথাগত জোটবদ্ধ নির্বাচন নয়, বরং একটি ‘কৌশলগত সমঝোতা’। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রায় ৩০০ আসনেই প্রার্থী নিশ্চিত করেছি। যেখানে আমাদের শরিক বা মিত্রদের জয়ের সম্ভাবনা বেশি কিংবা বৃহত্তর ঐক্যের প্রয়োজনে ছাড় দেওয়া দরকার, সেখানেই আমরা নমনীয় হয়েছি। তবে প্রার্থীরা নিজ নিজ দলীয় প্রতীক নিয়েই লড়বেন।’
আরেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম ইঙ্গিত দিয়েছেন, এই প্রক্রিয়ায় আরও একটি রাজনৈতিক দল যুক্ত হতে পারে, যার মাধ্যমে একটি ‘শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম’ তৈরি করার চেষ্টা চলছে।
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু ছাত্রজীবনে শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিলেন এবং পরবর্তীতে জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য থাকাকালীন সংস্কার ইস্যুতে দল থেকে বহিষ্কৃত হন। নিজ জেলা ফেনীতে তাঁর ব্যক্তিগত ইমেজ থাকলেও জামায়াতের সমর্থন ছাড়া এখানে জয় পাওয়া তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে। জামায়াতের এই প্রকাশ্য সমর্থনের পর তিনি এখন জয়নাল আবদীনের (বিএনপি) মতো হেভিওয়েট প্রার্থীর বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারবেন কিনা দেখার বিষয়।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন পর্যন্ত ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত প্রার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তাঁকে দলের মুখপাত্র করা হয়েছে। তবে আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তিনি। একই সঙ্গে দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান করা হয়েছে তাঁকে।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দেওয়ার মুহূর্তে এমন খবর এল।
২ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিলেন জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন পর্যন্ত ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত প্রার্থীরা।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
এ সময় নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা নির্বাচনী বৈতরণী পার করার জন্য জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোটে গিয়েছি। তবে কতটি আসনে জোট হবে, সে বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তাই আমরা আজ ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি।’
উল্লেখ্য, জামায়াতসহ ৮-দলীয় জোটের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠন করেছে এনসিপি। এই জোটে এনসিপি ৩০টি আসনে প্রার্থী দেবে বলে গুঞ্জন রয়েছে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন পর্যন্ত ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত প্রার্থীরা।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
এ সময় নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা নির্বাচনী বৈতরণী পার করার জন্য জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জোটে গিয়েছি। তবে কতটি আসনে জোট হবে, সে বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তাই আমরা আজ ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি।’
উল্লেখ্য, জামায়াতসহ ৮-দলীয় জোটের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠন করেছে এনসিপি। এই জোটে এনসিপি ৩০টি আসনে প্রার্থী দেবে বলে গুঞ্জন রয়েছে।

ফেনী-২ (সদর) আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এই আসনটি ‘আমার বাংলাদেশ’ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
৫ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তাঁকে দলের মুখপাত্র করা হয়েছে। তবে আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তিনি। একই সঙ্গে দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান করা হয়েছে তাঁকে।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দেওয়ার মুহূর্তে এমন খবর এল।
২ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিলেন জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তাঁকে দলের মুখপাত্র করা হয়েছে। তবে আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তিনি। একই সঙ্গে দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান করা হয়েছে তাঁকে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় বাংলামোটরস্থ দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানিয়েছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে ইতিহাসের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। এরপর আমরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সূচনা করেছি। একটি গণতান্ত্রিক সরকার গঠনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।’
আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবার সুযোগ এসেছে। তাই আমি জাতীয় নাগরিক পার্টিতে যোগদান করেছি।’

অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তাঁকে দলের মুখপাত্র করা হয়েছে। তবে আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তিনি। একই সঙ্গে দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান করা হয়েছে তাঁকে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় বাংলামোটরস্থ দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানিয়েছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে ইতিহাসের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। এরপর আমরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সূচনা করেছি। একটি গণতান্ত্রিক সরকার গঠনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।’
আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবার সুযোগ এসেছে। তাই আমি জাতীয় নাগরিক পার্টিতে যোগদান করেছি।’

ফেনী-২ (সদর) আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এই আসনটি ‘আমার বাংলাদেশ’ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন পর্যন্ত ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত প্রার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দেওয়ার মুহূর্তে এমন খবর এল।
২ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিলেন জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দেওয়ার মুহূর্তে এমন খবর এল।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এসব তথ্য জানান।
নাহিদ ইসলাম জানান, আসিফ মাহমুদ এখন এনসিপির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির বর্তমান প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী তাঁর দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে তাঁর আসনে নির্বাচনী প্রচারে মনোযোগ দেবেন।
আসিফ মাহমুদের ঢাকা-১০ আসন থেকে নির্বাচন করার কথা ছিল। তবে তিনি আর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দেওয়ার মুহূর্তে এমন খবর এল।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এসব তথ্য জানান।
নাহিদ ইসলাম জানান, আসিফ মাহমুদ এখন এনসিপির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির বর্তমান প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী তাঁর দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে তাঁর আসনে নির্বাচনী প্রচারে মনোযোগ দেবেন।
আসিফ মাহমুদের ঢাকা-১০ আসন থেকে নির্বাচন করার কথা ছিল। তবে তিনি আর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না।

ফেনী-২ (সদর) আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এই আসনটি ‘আমার বাংলাদেশ’ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন পর্যন্ত ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত প্রার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তাঁকে দলের মুখপাত্র করা হয়েছে। তবে আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তিনি। একই সঙ্গে দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান করা হয়েছে তাঁকে।
২ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিলেন জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিলেন জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। সংবাদ সম্মেলনে আসিফ মাহমুদকেও উপস্থিত থাকতে দেখা যায়।
আসিফ মাহমুদ এখন এনসিপির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির বর্তমান প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী তাঁর দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে তাঁর আসনে নির্বাচনী প্রচারে মনোযোগ দেবেন।
আসিফ মাহমুদের ঢাকা-১০ আসন থেকে থেকে নির্বাচন করার কথা ছিল। তবে তিনি আর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না।
সংবাদ সম্মেলনে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যূত্থানের মধ্যদিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। এরপর আমরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সূচনা করেছি। একটি গণতান্ত্রিক সরকার গঠনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবার সুযোগ এসেছে। তাই আমি জাতীয় নাগরিক পার্টিতে যোগদান করছি।’

অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিলেন জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। সংবাদ সম্মেলনে আসিফ মাহমুদকেও উপস্থিত থাকতে দেখা যায়।
আসিফ মাহমুদ এখন এনসিপির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির বর্তমান প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী তাঁর দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে তাঁর আসনে নির্বাচনী প্রচারে মনোযোগ দেবেন।
আসিফ মাহমুদের ঢাকা-১০ আসন থেকে থেকে নির্বাচন করার কথা ছিল। তবে তিনি আর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না।
সংবাদ সম্মেলনে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণ-অভ্যূত্থানের মধ্যদিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। এরপর আমরা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সূচনা করেছি। একটি গণতান্ত্রিক সরকার গঠনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবার সুযোগ এসেছে। তাই আমি জাতীয় নাগরিক পার্টিতে যোগদান করছি।’

ফেনী-২ (সদর) আসনের নির্বাচনী সমীকরণে নাটকীয় পরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে এই আসনটি ‘আমার বাংলাদেশ’ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর জন্য ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন পর্যন্ত ৪৭টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মনোনীত প্রার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগে
অবশেষে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তাঁকে দলের মুখপাত্র করা হয়েছে। তবে আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না তিনি। একই সঙ্গে দলটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান করা হয়েছে তাঁকে।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন না জুলাই আন্দোলনের অন্যতম মুখ ও অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দেওয়ার মুহূর্তে এমন খবর এল।
২ ঘণ্টা আগে