নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘জাতিসংঘের সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের ৭ ধাপ অগ্রগতি বিএনপির ক্রমাগত দেশবিরোধী অপপ্রচারের ওপর প্রচণ্ড চপেটাঘাত’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমানের নবম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় সমসাময়িক প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেব সম্প্রতি প্রেসক্লাবে বক্তব্যে বলেছেন, দেশের মানুষ অসুখী, নয়াপল্টনে বলেছেন, দেশের মানুষ ভালো নেই। আবার গয়েশ্বর রায় বলেছেন, দেশের মানুষ ভালো নেই, খন্দকার মোশাররফ সাহেব বলেছেন, দেশের মানুষ খুব কষ্টে আছে। তাঁদের ক্রমাগত এই বলার মধ্যেই জাতিসংঘের সুখী ইনডেক্স রিপোর্টে বাংলাদেশ ৭ ধাপ এগিয়েছে। এটি তাঁদের এসব অপপ্রচার বক্তব্যের প্রতি জাতিসংঘের পক্ষ থেকে প্রচণ্ড চপেটাঘাত।’
‘শুধু বিএনপি নয় আরেকটি পক্ষ আছে, যারা মনে করে তারা খুব জ্ঞানী এবং সেটা প্রমাণ করার জন্য শুধু ভুল ধরা ছাড়া তাদের অন্য কোনো কাজ নেই’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘বিশ্ব সুখী ইনডেক্সে যে আমরা ভারত, পাকিস্তানকে অনেক পেছনে ফেলে ৭ ধাপ এগোলাম, আমাদের অবস্থান ৯৪, ভারতের অবস্থান ১৩৬, পাকিস্তানের অবস্থান ১২৬, এটি নিয়ে তাদের কোনো বক্তব্য নেই। তারা জনগণকে পাঁচটি টাকাও দেয় না, জনগণের পাশে দাঁড়ায় না, এই করোনাকালে দুরবিন দিয়েও কারও পাশে দাঁড়াতে আমরা দেখি নাই। ঘূর্ণিঝড় বা নানা সংকটের সময় কোথাও তাদের দেখা যায় না কিন্তু মাঝেমধ্যে তারা হঠাৎ হঠাৎ একটা রিপোর্ট প্রকাশ করে।’
‘সিপিডি আসলে কোনো গবেষণা করে না, তারা সময়ে সময়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত রিপোর্ট পেশ করে’ বলেন মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘ইউরোপে যখন কয়েক দশকের মধ্যে খাদ্যপণ্যের দাম সর্বোচ্চ, সেখানে রুটির দাম বেড়েছে ৮০ শতাংশ, চালের দামও বেড়েছে, আমেরিকাতেও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। ভারত, পাকিস্তানসহ সারা দুনিয়াতেই করোনা এবং যুদ্ধের কারণে দাম বেড়েছে। বাংলাদেশে কিছুটা বেড়েছে কিন্তু তাদের তুলনায় কম। অথচ সিপিডি বলছে উল্টা কথা। ভুল তথ্য উপস্থাপন করে তারা যে জ্ঞানী এটা প্রমাণ করতে চায়।’
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘বিভিন্ন সংগঠনের মধ্যে একটি হচ্ছে “সিপিডি” যাদের সুখী ইনডেক্স নিয়ে কোনো কথা নেই। সিপিডির রিপোর্ট দেখে খুব আশ্চর্য হলাম। বাংলাদেশের মানুষ যে সুখী হচ্ছে এটি নিয়ে কোনো কথা নেই বরং উল্টা কথা বলে বসল। সারা দুনিয়ায় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশে কিছু ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়েছে যেগুলো মূলত আমদানিনির্ভর। সেটিকে সামাল দিতে কম আয়ের মানুষ যাতে স্বল্পমূল্যে এই পণ্যগুলো কিনতে পারে, সে জন্য সরকার রোববার থেকে ১ কোটি মানুষকে কার্ডের মাধ্যমে পণ্য দেওয়ার কাজ শুরু করেছে। দেশের মানুষের মধ্যে একটি স্বস্তি ফিরে এসেছে যে স্বল্প আয়ের মানুষ স্বল্পমূল্যে এই পণ্যগুলো পাবে। এ বিষয়ে সিপিডি পরামর্শ দিতে পারত, সেটি না করে তারা একটা রিপোর্ট দিয়েছে। সরকারের এই উদ্যোগের প্রশংসা না করে উল্টা বলাই যেন সিপিডির কাজ।’
এ প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশে কত ধরনের বিশেষজ্ঞ আছে, তা রাত ১২টার পর টেলিভিশন চ্যানেল খুললে দেখতে পাবেন। এঁদের মধ্যে অনেকে ভালো বিশেষজ্ঞ তাঁদের আমি সম্মান জানাই, ধন্যবাদ জানাই, সমাজের জন্য রাষ্ট্রের জন্য তাঁদের মতামত প্রয়োজন আছে। আর কিছু আছেন সব বিষয়েই বিশেষজ্ঞ আর কিছু আছেন বিশেষ কারণে অজ্ঞ বিশেষজ্ঞ, আর কিছু আছেন আমি এঁদের নাম দিয়েছি ভুল ধরা পার্টি। শুধু ভুল ধরা ছাড়া এঁদের কোনো কাজ নেই। দেশের মানুষ সুখে আছে সেটা এঁদের ভালো লাগে না। বিএনপির ভালো লাগে না, বিএনপির সঙ্গে যে সমস্ত বুদ্ধিজীবী আছেন তাঁদেরও ভালো লাগে না। সমালোচনা হবে কিন্তু সেটা বাস্তবসম্মত হওয়া দরকার। অন্ধ এবং বধিরের মতো সমালোচনা হওয়া সমীচীন নয়।’
এর আগে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আপাদমস্তক ভালো মানুষ জিল্লুর রহমান রাজনীতিকে দেশসেবা ও সমাজ পরিবর্তনের ব্রত হিসেবে নিয়েছিলেন। তার কাছে অনেক কিছু শেখার আছে। আমাদের দলের সংকটকালে জিল্লুর রহমানের ভূমিকা আমাদের দলের ইতিহাসে তো বটেই বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে অম্লান থাকবে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম বলেন, ‘প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান নেতা এবং মানুষ দুই হিসেবেই বড় মাপের ছিলেন। তিনি দেশের কল্যাণে রাজনীতি করেছেন, সব সময় বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকেছেন। তাঁর স্মৃতি আমাদের হৃদয়ে চিরজাগরূক।’
জিল্লুর রহমান পরিষদের সভাপতি ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. আখতারুজ্জামানের সঞ্চালনায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি দিলীপ কুমার রায়, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম, বঙ্গমাতা পরিষদের সভাপতি শেখ শাহ আলম প্রমুখ সভায় প্রয়াত রাষ্ট্রপতির স্মৃতিচারণা করেন।

‘জাতিসংঘের সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের ৭ ধাপ অগ্রগতি বিএনপির ক্রমাগত দেশবিরোধী অপপ্রচারের ওপর প্রচণ্ড চপেটাঘাত’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমানের নবম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভায় সমসাময়িক প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেব সম্প্রতি প্রেসক্লাবে বক্তব্যে বলেছেন, দেশের মানুষ অসুখী, নয়াপল্টনে বলেছেন, দেশের মানুষ ভালো নেই। আবার গয়েশ্বর রায় বলেছেন, দেশের মানুষ ভালো নেই, খন্দকার মোশাররফ সাহেব বলেছেন, দেশের মানুষ খুব কষ্টে আছে। তাঁদের ক্রমাগত এই বলার মধ্যেই জাতিসংঘের সুখী ইনডেক্স রিপোর্টে বাংলাদেশ ৭ ধাপ এগিয়েছে। এটি তাঁদের এসব অপপ্রচার বক্তব্যের প্রতি জাতিসংঘের পক্ষ থেকে প্রচণ্ড চপেটাঘাত।’
‘শুধু বিএনপি নয় আরেকটি পক্ষ আছে, যারা মনে করে তারা খুব জ্ঞানী এবং সেটা প্রমাণ করার জন্য শুধু ভুল ধরা ছাড়া তাদের অন্য কোনো কাজ নেই’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘বিশ্ব সুখী ইনডেক্সে যে আমরা ভারত, পাকিস্তানকে অনেক পেছনে ফেলে ৭ ধাপ এগোলাম, আমাদের অবস্থান ৯৪, ভারতের অবস্থান ১৩৬, পাকিস্তানের অবস্থান ১২৬, এটি নিয়ে তাদের কোনো বক্তব্য নেই। তারা জনগণকে পাঁচটি টাকাও দেয় না, জনগণের পাশে দাঁড়ায় না, এই করোনাকালে দুরবিন দিয়েও কারও পাশে দাঁড়াতে আমরা দেখি নাই। ঘূর্ণিঝড় বা নানা সংকটের সময় কোথাও তাদের দেখা যায় না কিন্তু মাঝেমধ্যে তারা হঠাৎ হঠাৎ একটা রিপোর্ট প্রকাশ করে।’
‘সিপিডি আসলে কোনো গবেষণা করে না, তারা সময়ে সময়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত রিপোর্ট পেশ করে’ বলেন মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘ইউরোপে যখন কয়েক দশকের মধ্যে খাদ্যপণ্যের দাম সর্বোচ্চ, সেখানে রুটির দাম বেড়েছে ৮০ শতাংশ, চালের দামও বেড়েছে, আমেরিকাতেও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে। ভারত, পাকিস্তানসহ সারা দুনিয়াতেই করোনা এবং যুদ্ধের কারণে দাম বেড়েছে। বাংলাদেশে কিছুটা বেড়েছে কিন্তু তাদের তুলনায় কম। অথচ সিপিডি বলছে উল্টা কথা। ভুল তথ্য উপস্থাপন করে তারা যে জ্ঞানী এটা প্রমাণ করতে চায়।’
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘বিভিন্ন সংগঠনের মধ্যে একটি হচ্ছে “সিপিডি” যাদের সুখী ইনডেক্স নিয়ে কোনো কথা নেই। সিপিডির রিপোর্ট দেখে খুব আশ্চর্য হলাম। বাংলাদেশের মানুষ যে সুখী হচ্ছে এটি নিয়ে কোনো কথা নেই বরং উল্টা কথা বলে বসল। সারা দুনিয়ায় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশে কিছু ভোগ্যপণ্যের দাম বেড়েছে যেগুলো মূলত আমদানিনির্ভর। সেটিকে সামাল দিতে কম আয়ের মানুষ যাতে স্বল্পমূল্যে এই পণ্যগুলো কিনতে পারে, সে জন্য সরকার রোববার থেকে ১ কোটি মানুষকে কার্ডের মাধ্যমে পণ্য দেওয়ার কাজ শুরু করেছে। দেশের মানুষের মধ্যে একটি স্বস্তি ফিরে এসেছে যে স্বল্প আয়ের মানুষ স্বল্পমূল্যে এই পণ্যগুলো পাবে। এ বিষয়ে সিপিডি পরামর্শ দিতে পারত, সেটি না করে তারা একটা রিপোর্ট দিয়েছে। সরকারের এই উদ্যোগের প্রশংসা না করে উল্টা বলাই যেন সিপিডির কাজ।’
এ প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশে কত ধরনের বিশেষজ্ঞ আছে, তা রাত ১২টার পর টেলিভিশন চ্যানেল খুললে দেখতে পাবেন। এঁদের মধ্যে অনেকে ভালো বিশেষজ্ঞ তাঁদের আমি সম্মান জানাই, ধন্যবাদ জানাই, সমাজের জন্য রাষ্ট্রের জন্য তাঁদের মতামত প্রয়োজন আছে। আর কিছু আছেন সব বিষয়েই বিশেষজ্ঞ আর কিছু আছেন বিশেষ কারণে অজ্ঞ বিশেষজ্ঞ, আর কিছু আছেন আমি এঁদের নাম দিয়েছি ভুল ধরা পার্টি। শুধু ভুল ধরা ছাড়া এঁদের কোনো কাজ নেই। দেশের মানুষ সুখে আছে সেটা এঁদের ভালো লাগে না। বিএনপির ভালো লাগে না, বিএনপির সঙ্গে যে সমস্ত বুদ্ধিজীবী আছেন তাঁদেরও ভালো লাগে না। সমালোচনা হবে কিন্তু সেটা বাস্তবসম্মত হওয়া দরকার। অন্ধ এবং বধিরের মতো সমালোচনা হওয়া সমীচীন নয়।’
এর আগে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আপাদমস্তক ভালো মানুষ জিল্লুর রহমান রাজনীতিকে দেশসেবা ও সমাজ পরিবর্তনের ব্রত হিসেবে নিয়েছিলেন। তার কাছে অনেক কিছু শেখার আছে। আমাদের দলের সংকটকালে জিল্লুর রহমানের ভূমিকা আমাদের দলের ইতিহাসে তো বটেই বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে অম্লান থাকবে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম বলেন, ‘প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান নেতা এবং মানুষ দুই হিসেবেই বড় মাপের ছিলেন। তিনি দেশের কল্যাণে রাজনীতি করেছেন, সব সময় বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকেছেন। তাঁর স্মৃতি আমাদের হৃদয়ে চিরজাগরূক।’
জিল্লুর রহমান পরিষদের সভাপতি ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. আখতারুজ্জামানের সঞ্চালনায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি দিলীপ কুমার রায়, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম, বঙ্গমাতা পরিষদের সভাপতি শেখ শাহ আলম প্রমুখ সভায় প্রয়াত রাষ্ট্রপতির স্মৃতিচারণা করেন।

বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
তারেক রহমানের এই কর্মসূচি ঘিরে সকাল থেকেই ঢাকার শেরে বাংলা নগরের জিয়া উদ্যান ও আশপাশের এলাকায় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা জড়ো হয়েছেন। কারও হাতে দলীয় পতাকা, কেউ ব্যানার ও পোস্টার নিয়ে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন।
বাবার কবর জিয়ারতের পর তারেক রহমান সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন তারেক রহমান। তাঁর প্রত্যাবর্তনে নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রবল চাঙাভাব বিরাজ করছে।

বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
তারেক রহমানের এই কর্মসূচি ঘিরে সকাল থেকেই ঢাকার শেরে বাংলা নগরের জিয়া উদ্যান ও আশপাশের এলাকায় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা জড়ো হয়েছেন। কারও হাতে দলীয় পতাকা, কেউ ব্যানার ও পোস্টার নিয়ে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন।
বাবার কবর জিয়ারতের পর তারেক রহমান সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন তারেক রহমান। তাঁর প্রত্যাবর্তনে নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রবল চাঙাভাব বিরাজ করছে।

‘জাতিসংঘের সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের ৭ ধাপ অগ্রগতি বিএনপির ক্রমাগত দেশবিরোধী অপপ্রচারের ওপর প্রচণ্ড চপেটাঘাত’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
২১ মার্চ ২০২২
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ূম জানান, গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের দুই দল এনসিপি) ও এবি পার্টি (আমার বাংলাদেশ পার্টি) বিএনপি বা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা করছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে এমন খবর রটেছে। এসব বিষয়ে জোটের আরেক শরিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। খবরটি সত্য হয়ে থাকলে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আর এই জোটে থাকবে না।
এনসিপি ও এবি পার্টি জোটের আকাঙ্ক্ষা মানছে না বলে অভিযোগ করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি।
হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘এনসিপি জামায়াতের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করতে গেছে, এ কথা গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চাউর হওয়ার পর আমাদের দল, দলের বাইরের লোকজন, শুভানুধ্যায়ী, যাঁরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র ও অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসেবে মনে করেন, তাঁদের মধ্যে একধরনের কনফিউশন (বিভ্রান্তি) তৈরি হয়েছে যে জোটের অংশীদার হয়ে আমরা জামায়াতের কাছে চলে যাচ্ছি। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, বিএনপি বা জামায়াত এই মুহূর্তে জাতীয় স্বার্থে কাজ করছে না। অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে তারা জাতিকে বিভক্ত করছে। এই বিভাজনের কোনো অংশ আমরা হতে চাই না। কোনো আসন, পদ বা রাষ্ট্রের ক্ষমতার কোনো অংশীদার হওয়ার জায়গা থেকে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন রাজনীতি করে না। সেটি চাইলে আমরা গণতন্ত্র মঞ্চে থেকে এটা করতে পারতাম।’
গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট ভেঙে গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলতে চাই বলে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বলতে পারছি না এটা ভেঙে গেছে। তবে সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন খবরে যা শোনা যাচ্ছে, যদি সেগুলো সত্য হয়, তাহলে কার্যত এই জোট এক্সিস্ট (অস্তিত্ব) করবে না।’
গণতন্ত্র মঞ্চের অংশ ছিল রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। এই জোট থেকে বেরিয়ে গত ৭ ডিসেম্বর এনসিপির নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে যোগ দেয় দলটি। এনসিপি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছাড়া এই জোটের তৃতীয় দল হলো এবি পার্টি। জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার সময় দলের নেতারা জানিয়েছিলেন, সংস্কার প্রশ্নে তাঁরা একই মতাদর্শের। বিএনপি ও জামায়াতের বাইরে আলাদাভাবে নির্বাচনে তাঁরা একসঙ্গে লড়বেন বলেও বিভিন্ন সময় জানিয়েছিলেন। তবে কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানেই সুর কাটল এই জোটের।
সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভূঁইয়া। তিনি বলেন, ‘বিএনপি জোট এবং জোটের বাইরে একটা স্বতন্ত্র এবং শক্তিশালী জোট গঠনের প্রত্যাশা থেকে আমরা তিন দল মিলে গণতান্ত্রিক জোটের যাত্রা শুরু করেছিলাম। আরও কয়েকটা দলের সঙ্গে আমাদের কথাবার্তা চলছিল এবং তাঁদের কেউ কেউ আমাদের সঙ্গে এই জোটে যুক্ত হবেন বলে আমরা আশা করছিলাম। এমন একটা সময় আমরা দেখলাম যে আমাদের জোটের অন্তত একটি দল জামায়াতের এবং বিএনপির সঙ্গে বা দুই জনের সঙ্গেই হয়তো এক ধরনের আসন ভিত্তিক সমঝোতা করার চেষ্টা করছেন। সেটা নিয়ে সারা দেশে মানুষের কাছে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন বিএনপি বা জামায়াত জোটের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের কোনো ধরনের আলাপে যুক্ত নাই, কখনো ছিল না। জোটের কোনো সঙ্গী যদি বিএনপি বা জামায়াত বা উভয়ের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের সংলাপে যুক্ত হন, তাঁরা গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের শর্ত পালনে ব্যর্থ হয়েছেন।’

গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ূম জানান, গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের দুই দল এনসিপি) ও এবি পার্টি (আমার বাংলাদেশ পার্টি) বিএনপি বা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা করছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে এমন খবর রটেছে। এসব বিষয়ে জোটের আরেক শরিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। খবরটি সত্য হয়ে থাকলে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আর এই জোটে থাকবে না।
এনসিপি ও এবি পার্টি জোটের আকাঙ্ক্ষা মানছে না বলে অভিযোগ করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি।
হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘এনসিপি জামায়াতের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করতে গেছে, এ কথা গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চাউর হওয়ার পর আমাদের দল, দলের বাইরের লোকজন, শুভানুধ্যায়ী, যাঁরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র ও অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসেবে মনে করেন, তাঁদের মধ্যে একধরনের কনফিউশন (বিভ্রান্তি) তৈরি হয়েছে যে জোটের অংশীদার হয়ে আমরা জামায়াতের কাছে চলে যাচ্ছি। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, বিএনপি বা জামায়াত এই মুহূর্তে জাতীয় স্বার্থে কাজ করছে না। অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে তারা জাতিকে বিভক্ত করছে। এই বিভাজনের কোনো অংশ আমরা হতে চাই না। কোনো আসন, পদ বা রাষ্ট্রের ক্ষমতার কোনো অংশীদার হওয়ার জায়গা থেকে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন রাজনীতি করে না। সেটি চাইলে আমরা গণতন্ত্র মঞ্চে থেকে এটা করতে পারতাম।’
গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট ভেঙে গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলতে চাই বলে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বলতে পারছি না এটা ভেঙে গেছে। তবে সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন খবরে যা শোনা যাচ্ছে, যদি সেগুলো সত্য হয়, তাহলে কার্যত এই জোট এক্সিস্ট (অস্তিত্ব) করবে না।’
গণতন্ত্র মঞ্চের অংশ ছিল রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। এই জোট থেকে বেরিয়ে গত ৭ ডিসেম্বর এনসিপির নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে যোগ দেয় দলটি। এনসিপি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছাড়া এই জোটের তৃতীয় দল হলো এবি পার্টি। জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার সময় দলের নেতারা জানিয়েছিলেন, সংস্কার প্রশ্নে তাঁরা একই মতাদর্শের। বিএনপি ও জামায়াতের বাইরে আলাদাভাবে নির্বাচনে তাঁরা একসঙ্গে লড়বেন বলেও বিভিন্ন সময় জানিয়েছিলেন। তবে কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানেই সুর কাটল এই জোটের।
সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভূঁইয়া। তিনি বলেন, ‘বিএনপি জোট এবং জোটের বাইরে একটা স্বতন্ত্র এবং শক্তিশালী জোট গঠনের প্রত্যাশা থেকে আমরা তিন দল মিলে গণতান্ত্রিক জোটের যাত্রা শুরু করেছিলাম। আরও কয়েকটা দলের সঙ্গে আমাদের কথাবার্তা চলছিল এবং তাঁদের কেউ কেউ আমাদের সঙ্গে এই জোটে যুক্ত হবেন বলে আমরা আশা করছিলাম। এমন একটা সময় আমরা দেখলাম যে আমাদের জোটের অন্তত একটি দল জামায়াতের এবং বিএনপির সঙ্গে বা দুই জনের সঙ্গেই হয়তো এক ধরনের আসন ভিত্তিক সমঝোতা করার চেষ্টা করছেন। সেটা নিয়ে সারা দেশে মানুষের কাছে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন বিএনপি বা জামায়াত জোটের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের কোনো ধরনের আলাপে যুক্ত নাই, কখনো ছিল না। জোটের কোনো সঙ্গী যদি বিএনপি বা জামায়াত বা উভয়ের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের সংলাপে যুক্ত হন, তাঁরা গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের শর্ত পালনে ব্যর্থ হয়েছেন।’

‘জাতিসংঘের সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের ৭ ধাপ অগ্রগতি বিএনপির ক্রমাগত দেশবিরোধী অপপ্রচারের ওপর প্রচণ্ড চপেটাঘাত’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
২১ মার্চ ২০২২
বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ঢাকার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে পুরো স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ঢেকে ফেলা হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তার চাদরে। র্যাব ও পুলিশের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন বিজিবির সদস্যরাও। এ ছাড়াও সকাল থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে স্মৃতিসৌধে সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ কমপ্লেক্সের অভ্যন্তর ছাড়াও স্মৃতিসৌধের গেট ও সংলগ্ন সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থানে দায়িত্ব পালন করছেন র্যাব, পুলিশ, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
অন্যদিকে তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে স্মৃতিসৌধের সামনে ভিড় করছেন বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। এই মুহূর্তে তাঁরা স্মৃতিসৌধের মূল ফটকের সামনে অবস্থান করছেন।

জাতীয় স্মৃতিসৌধের ইনচার্জ ও সাভার গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেন খান আনু বলেন, সকাল থেকে স্মৃতিসৌধে সর্বসাধারণ ও দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ রয়েছে। বেলা ৩টার দিকে চেয়ারপারসনের সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) স্মৃতিসৌধের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ফিরে যাওয়ার পর স্মৃতিসৌধ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।

স্মৃতিসৌধের বাইরে সামগ্রিক বিষয় তদারকি করতে দেখা যায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায়কে। এ সময় দলের সাংগঠনিক প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করেন নিপুণ রায়। তিনি বলেন, দলীয় নির্দেশনা অনুযায়ী বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা ও সাধারণ দর্শনার্থীরা রাস্তার দুই পাশে অবস্থান করে নেতাকে স্বাগত জানাবেন। তারেক রহমানও তাঁদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করবেন। তবে নিরাপত্তা বিবেচনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দায়িত্বে থাকবেন। জেলা বিএনপি তত্ত্বাবধানে থাকবে। ঢাকা জেলার অন্তর্ভুক্ত ঢাকা-১, ঢাকা-২, ঢাকা-৩, ঢাকা-১৯ এবং ঢাকা-২০ এই পাঁচটি আসনের বিএনপির প্রার্থীরা উপস্থিত থাকবেন।
নিপুণ রায় আরও বলেন, ‘আমাদের দলের সংগ্রামী ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বাংলাদেশের নেতা, গণমানুষের নেতা। তিনি গণমানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনীতি করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর গতকাল তিনি স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন। দেশের জনগণ তাঁকে সম্মান জানাতে এবং একপলক দেখার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে সমবেত হয়েছেন।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ঢাকার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে পুরো স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ঢেকে ফেলা হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তার চাদরে। র্যাব ও পুলিশের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন বিজিবির সদস্যরাও। এ ছাড়াও সকাল থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে স্মৃতিসৌধে সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ কমপ্লেক্সের অভ্যন্তর ছাড়াও স্মৃতিসৌধের গেট ও সংলগ্ন সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থানে দায়িত্ব পালন করছেন র্যাব, পুলিশ, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
অন্যদিকে তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে স্মৃতিসৌধের সামনে ভিড় করছেন বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। এই মুহূর্তে তাঁরা স্মৃতিসৌধের মূল ফটকের সামনে অবস্থান করছেন।

জাতীয় স্মৃতিসৌধের ইনচার্জ ও সাভার গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেন খান আনু বলেন, সকাল থেকে স্মৃতিসৌধে সর্বসাধারণ ও দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ রয়েছে। বেলা ৩টার দিকে চেয়ারপারসনের সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) স্মৃতিসৌধের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ফিরে যাওয়ার পর স্মৃতিসৌধ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।

স্মৃতিসৌধের বাইরে সামগ্রিক বিষয় তদারকি করতে দেখা যায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায়কে। এ সময় দলের সাংগঠনিক প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করেন নিপুণ রায়। তিনি বলেন, দলীয় নির্দেশনা অনুযায়ী বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা ও সাধারণ দর্শনার্থীরা রাস্তার দুই পাশে অবস্থান করে নেতাকে স্বাগত জানাবেন। তারেক রহমানও তাঁদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করবেন। তবে নিরাপত্তা বিবেচনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দায়িত্বে থাকবেন। জেলা বিএনপি তত্ত্বাবধানে থাকবে। ঢাকা জেলার অন্তর্ভুক্ত ঢাকা-১, ঢাকা-২, ঢাকা-৩, ঢাকা-১৯ এবং ঢাকা-২০ এই পাঁচটি আসনের বিএনপির প্রার্থীরা উপস্থিত থাকবেন।
নিপুণ রায় আরও বলেন, ‘আমাদের দলের সংগ্রামী ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বাংলাদেশের নেতা, গণমানুষের নেতা। তিনি গণমানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনীতি করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর গতকাল তিনি স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন। দেশের জনগণ তাঁকে সম্মান জানাতে এবং একপলক দেখার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে সমবেত হয়েছেন।’

‘জাতিসংঘের সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের ৭ ধাপ অগ্রগতি বিএনপির ক্রমাগত দেশবিরোধী অপপ্রচারের ওপর প্রচণ্ড চপেটাঘাত’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
২১ মার্চ ২০২২
বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
বিএনপি মিডিয়া সেলের পেজে শেয়ার করা আপডেটে জানানো হয়েছে, ‘মহান স্বাধীনতার ঘোষক, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করতে গুলশানের বাসভবন থেকে রওনা হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।’

প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
বিএনপি মিডিয়া সেলের পেজে শেয়ার করা আপডেটে জানানো হয়েছে, ‘মহান স্বাধীনতার ঘোষক, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করতে গুলশানের বাসভবন থেকে রওনা হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।’

‘জাতিসংঘের সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের ৭ ধাপ অগ্রগতি বিএনপির ক্রমাগত দেশবিরোধী অপপ্রচারের ওপর প্রচণ্ড চপেটাঘাত’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
২১ মার্চ ২০২২
বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে