নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন ব্যক্তি একই সঙ্গে দলীয় প্রধান হতে পারবেন না, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হবেনই—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, আবার তাঁকে প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেওয়ারও কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের ১৭তম দিনের সংলাপ শেষে এসব কথা বলেন সালাহউদ্দিন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা আগেই বলেছি—৭০ অনুচ্ছেদে যেমন ভিন্নমত (ডিসেন্টিং ভয়েস) রাখার সুযোগ রেখেছি, এটিও সেভাবে রাখা যেতে পারে। আমাদের অবস্থান হলো, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না—এমন বিধান যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ কোথাও নেই। এটা তাঁর একটি গণতান্ত্রিক অধিকার।’
তিনি বলেন, ‘পার্লামেন্টারিয়ানরা যাকে চাইবেন, তিনিই হবেন প্রধানমন্ত্রী। দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হবেনই—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, আবার তাঁকে প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেওয়ারও কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা এবং দলীয় প্রধান—একই ব্যক্তি হবেন কি না, এ বিষয়ে প্রায় সবাই একমত যে একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা হতে পারেন, তবে দলীয় প্রধান হওয়া নিয়ে কিছু দলের দ্বিমত রয়েছে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের রূপরেখা নিয়ে মঙ্গলবারের বৈঠকে বিএনপি সংশোধিত প্রস্তাব উপস্থাপন করে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এ বিষয়ে বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গঠন প্রণালি নিয়ে আমরা দলে সর্বোচ্চ পর্যায়ে আলোচনা করে গত রাতে কমিশনের কাছে আমাদের পরিমার্জিত মতামত জমা দিয়েছি। কমিশনের পক্ষে প্রস্তাবিত ৫৮ অনুচ্ছেদের সংশোধন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মোটামুটি ঐকমত্য রয়েছে—সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার ১৫ দিন পূর্বে বা মেয়াদপূর্তির বাইরে ভেঙে গেলে তার ১৫ দিনের মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হবে। এখানে কোনো ভিন্নমত নেই।’
বিএনপি তাদের প্রস্তাবে বাছাই কমিটিতে চারজন সদস্য—প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা, স্পিকার এবং ডেপুটি স্পিকার (বিরোধী দলের) রাখার কথা বললেও আজকের আলোচনায় আরেকজন সদস্য যোগ করে মোট পাঁচজনের একটি বাছাই কমিটির প্রস্তাব তোলা হয়। এই পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে সংসদের তৃতীয় বৃহত্তম দল থেকেও একজন প্রতিনিধি রাখা হবে।
বিএনপি বলেছে, এই কমিটি সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলোর কাছ থেকে প্রার্থীদের নাম আহ্বান করবে এবং নাম যাচাই করে একজন প্রধান উপদেষ্টার নাম নির্ধারণের চেষ্টা করবে। যদি সর্বসম্মত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো না যায়, তাহলে বিরোধী দল থেকে পাঁচজন, সরকারি দল থেকে পাঁচজন এবং তৃতীয় বৃহত্তম দল থেকে দুজন করে মোট ১২ জনের তালিকা তৈরি হবে—যার মধ্য থেকে কমিটি একজনকে নির্বাচিত করার চেষ্টা করবে।
তবে যদি এখানেও একমত হওয়া না যায়, তখন কমিশনের একটি প্রস্তাব ছিল ‘র্যাঙ্ক চয়েস ভোটিং’ পদ্ধতির মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়ার। এ বিষয়ে বিএনপি একমত নয়।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা চাই বাছাই কমিটি যদি সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারে, তাহলে ভালো। না হলে আমাদের প্রস্তাব, সর্বশেষ বিকল্প হিসেবে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর (১৩তম) পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে।’ তবে বিএনপি তাতে রাষ্ট্রপতির প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনের বিধানটি বাতিলের সুপারিশ করেছে।

প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন ব্যক্তি একই সঙ্গে দলীয় প্রধান হতে পারবেন না, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হবেনই—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, আবার তাঁকে প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেওয়ারও কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের ১৭তম দিনের সংলাপ শেষে এসব কথা বলেন সালাহউদ্দিন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা আগেই বলেছি—৭০ অনুচ্ছেদে যেমন ভিন্নমত (ডিসেন্টিং ভয়েস) রাখার সুযোগ রেখেছি, এটিও সেভাবে রাখা যেতে পারে। আমাদের অবস্থান হলো, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না—এমন বিধান যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ কোথাও নেই। এটা তাঁর একটি গণতান্ত্রিক অধিকার।’
তিনি বলেন, ‘পার্লামেন্টারিয়ানরা যাকে চাইবেন, তিনিই হবেন প্রধানমন্ত্রী। দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হবেনই—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, আবার তাঁকে প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেওয়ারও কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা এবং দলীয় প্রধান—একই ব্যক্তি হবেন কি না, এ বিষয়ে প্রায় সবাই একমত যে একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা হতে পারেন, তবে দলীয় প্রধান হওয়া নিয়ে কিছু দলের দ্বিমত রয়েছে।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের রূপরেখা নিয়ে মঙ্গলবারের বৈঠকে বিএনপি সংশোধিত প্রস্তাব উপস্থাপন করে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এ বিষয়ে বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গঠন প্রণালি নিয়ে আমরা দলে সর্বোচ্চ পর্যায়ে আলোচনা করে গত রাতে কমিশনের কাছে আমাদের পরিমার্জিত মতামত জমা দিয়েছি। কমিশনের পক্ষে প্রস্তাবিত ৫৮ অনুচ্ছেদের সংশোধন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মোটামুটি ঐকমত্য রয়েছে—সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার ১৫ দিন পূর্বে বা মেয়াদপূর্তির বাইরে ভেঙে গেলে তার ১৫ দিনের মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হবে। এখানে কোনো ভিন্নমত নেই।’
বিএনপি তাদের প্রস্তাবে বাছাই কমিটিতে চারজন সদস্য—প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা, স্পিকার এবং ডেপুটি স্পিকার (বিরোধী দলের) রাখার কথা বললেও আজকের আলোচনায় আরেকজন সদস্য যোগ করে মোট পাঁচজনের একটি বাছাই কমিটির প্রস্তাব তোলা হয়। এই পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে সংসদের তৃতীয় বৃহত্তম দল থেকেও একজন প্রতিনিধি রাখা হবে।
বিএনপি বলেছে, এই কমিটি সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলোর কাছ থেকে প্রার্থীদের নাম আহ্বান করবে এবং নাম যাচাই করে একজন প্রধান উপদেষ্টার নাম নির্ধারণের চেষ্টা করবে। যদি সর্বসম্মত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো না যায়, তাহলে বিরোধী দল থেকে পাঁচজন, সরকারি দল থেকে পাঁচজন এবং তৃতীয় বৃহত্তম দল থেকে দুজন করে মোট ১২ জনের তালিকা তৈরি হবে—যার মধ্য থেকে কমিটি একজনকে নির্বাচিত করার চেষ্টা করবে।
তবে যদি এখানেও একমত হওয়া না যায়, তখন কমিশনের একটি প্রস্তাব ছিল ‘র্যাঙ্ক চয়েস ভোটিং’ পদ্ধতির মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়ার। এ বিষয়ে বিএনপি একমত নয়।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা চাই বাছাই কমিটি যদি সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারে, তাহলে ভালো। না হলে আমাদের প্রস্তাব, সর্বশেষ বিকল্প হিসেবে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর (১৩তম) পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে।’ তবে বিএনপি তাতে রাষ্ট্রপতির প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনের বিধানটি বাতিলের সুপারিশ করেছে।

বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
তারেক রহমানের এই কর্মসূচি ঘিরে সকাল থেকেই ঢাকার শেরে বাংলা নগরের জিয়া উদ্যান ও আশপাশের এলাকায় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা জড়ো হয়েছেন। কারও হাতে দলীয় পতাকা, কেউ ব্যানার ও পোস্টার নিয়ে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন।
বাবার কবর জিয়ারতের পর তারেক রহমান সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন তারেক রহমান। তাঁর প্রত্যাবর্তনে নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রবল চাঙাভাব বিরাজ করছে।

বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
তারেক রহমানের এই কর্মসূচি ঘিরে সকাল থেকেই ঢাকার শেরে বাংলা নগরের জিয়া উদ্যান ও আশপাশের এলাকায় বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা জড়ো হয়েছেন। কারও হাতে দলীয় পতাকা, কেউ ব্যানার ও পোস্টার নিয়ে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন।
বাবার কবর জিয়ারতের পর তারেক রহমান সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন তারেক রহমান। তাঁর প্রত্যাবর্তনে নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রবল চাঙাভাব বিরাজ করছে।

প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন ব্যক্তি একই সঙ্গে দলীয় প্রধান হতে পারবেন না, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হবেনই—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, আবার তাঁকে প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেওয়ারও কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
২২ জুলাই ২০২৫
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ূম জানান, গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের দুই দল এনসিপি) ও এবি পার্টি (আমার বাংলাদেশ পার্টি) বিএনপি বা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা করছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে এমন খবর রটেছে। এসব বিষয়ে জোটের আরেক শরিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। খবরটি সত্য হয়ে থাকলে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আর এই জোটে থাকবে না।
এনসিপি ও এবি পার্টি জোটের আকাঙ্ক্ষা মানছে না বলে অভিযোগ করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি।
হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘এনসিপি জামায়াতের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করতে গেছে, এ কথা গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চাউর হওয়ার পর আমাদের দল, দলের বাইরের লোকজন, শুভানুধ্যায়ী, যাঁরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র ও অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসেবে মনে করেন, তাঁদের মধ্যে একধরনের কনফিউশন (বিভ্রান্তি) তৈরি হয়েছে যে জোটের অংশীদার হয়ে আমরা জামায়াতের কাছে চলে যাচ্ছি। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, বিএনপি বা জামায়াত এই মুহূর্তে জাতীয় স্বার্থে কাজ করছে না। অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে তারা জাতিকে বিভক্ত করছে। এই বিভাজনের কোনো অংশ আমরা হতে চাই না। কোনো আসন, পদ বা রাষ্ট্রের ক্ষমতার কোনো অংশীদার হওয়ার জায়গা থেকে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন রাজনীতি করে না। সেটি চাইলে আমরা গণতন্ত্র মঞ্চে থেকে এটা করতে পারতাম।’
গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট ভেঙে গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলতে চাই বলে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বলতে পারছি না এটা ভেঙে গেছে। তবে সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন খবরে যা শোনা যাচ্ছে, যদি সেগুলো সত্য হয়, তাহলে কার্যত এই জোট এক্সিস্ট (অস্তিত্ব) করবে না।’
গণতন্ত্র মঞ্চের অংশ ছিল রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। এই জোট থেকে বেরিয়ে গত ৭ ডিসেম্বর এনসিপির নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে যোগ দেয় দলটি। এনসিপি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছাড়া এই জোটের তৃতীয় দল হলো এবি পার্টি। জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার সময় দলের নেতারা জানিয়েছিলেন, সংস্কার প্রশ্নে তাঁরা একই মতাদর্শের। বিএনপি ও জামায়াতের বাইরে আলাদাভাবে নির্বাচনে তাঁরা একসঙ্গে লড়বেন বলেও বিভিন্ন সময় জানিয়েছিলেন। তবে কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানেই সুর কাটল এই জোটের।
সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভূঁইয়া। তিনি বলেন, ‘বিএনপি জোট এবং জোটের বাইরে একটা স্বতন্ত্র এবং শক্তিশালী জোট গঠনের প্রত্যাশা থেকে আমরা তিন দল মিলে গণতান্ত্রিক জোটের যাত্রা শুরু করেছিলাম। আরও কয়েকটা দলের সঙ্গে আমাদের কথাবার্তা চলছিল এবং তাঁদের কেউ কেউ আমাদের সঙ্গে এই জোটে যুক্ত হবেন বলে আমরা আশা করছিলাম। এমন একটা সময় আমরা দেখলাম যে আমাদের জোটের অন্তত একটি দল জামায়াতের এবং বিএনপির সঙ্গে বা দুই জনের সঙ্গেই হয়তো এক ধরনের আসন ভিত্তিক সমঝোতা করার চেষ্টা করছেন। সেটা নিয়ে সারা দেশে মানুষের কাছে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন বিএনপি বা জামায়াত জোটের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের কোনো ধরনের আলাপে যুক্ত নাই, কখনো ছিল না। জোটের কোনো সঙ্গী যদি বিএনপি বা জামায়াত বা উভয়ের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের সংলাপে যুক্ত হন, তাঁরা গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের শর্ত পালনে ব্যর্থ হয়েছেন।’

গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি হাসনাত কাইয়ূম জানান, গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের দুই দল এনসিপি) ও এবি পার্টি (আমার বাংলাদেশ পার্টি) বিএনপি বা জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আসন সমঝোতার আলোচনা করছে। রাজনৈতিক অঙ্গনে এমন খবর রটেছে। এসব বিষয়ে জোটের আরেক শরিক বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। খবরটি সত্য হয়ে থাকলে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন আর এই জোটে থাকবে না।
এনসিপি ও এবি পার্টি জোটের আকাঙ্ক্ষা মানছে না বলে অভিযোগ করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি।
হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘এনসিপি জামায়াতের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করতে গেছে, এ কথা গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চাউর হওয়ার পর আমাদের দল, দলের বাইরের লোকজন, শুভানুধ্যায়ী, যাঁরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র ও অভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসেবে মনে করেন, তাঁদের মধ্যে একধরনের কনফিউশন (বিভ্রান্তি) তৈরি হয়েছে যে জোটের অংশীদার হয়ে আমরা জামায়াতের কাছে চলে যাচ্ছি। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, বিএনপি বা জামায়াত এই মুহূর্তে জাতীয় স্বার্থে কাজ করছে না। অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে গিয়ে তারা জাতিকে বিভক্ত করছে। এই বিভাজনের কোনো অংশ আমরা হতে চাই না। কোনো আসন, পদ বা রাষ্ট্রের ক্ষমতার কোনো অংশীদার হওয়ার জায়গা থেকে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন রাজনীতি করে না। সেটি চাইলে আমরা গণতন্ত্র মঞ্চে থেকে এটা করতে পারতাম।’
গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট ভেঙে গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলতে চাই বলে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বলতে পারছি না এটা ভেঙে গেছে। তবে সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন খবরে যা শোনা যাচ্ছে, যদি সেগুলো সত্য হয়, তাহলে কার্যত এই জোট এক্সিস্ট (অস্তিত্ব) করবে না।’
গণতন্ত্র মঞ্চের অংশ ছিল রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। এই জোট থেকে বেরিয়ে গত ৭ ডিসেম্বর এনসিপির নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে যোগ দেয় দলটি। এনসিপি ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ছাড়া এই জোটের তৃতীয় দল হলো এবি পার্টি। জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার সময় দলের নেতারা জানিয়েছিলেন, সংস্কার প্রশ্নে তাঁরা একই মতাদর্শের। বিএনপি ও জামায়াতের বাইরে আলাদাভাবে নির্বাচনে তাঁরা একসঙ্গে লড়বেন বলেও বিভিন্ন সময় জানিয়েছিলেন। তবে কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানেই সুর কাটল এই জোটের।
সংবাদ সম্মেলন সঞ্চালনা করেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভূঁইয়া। তিনি বলেন, ‘বিএনপি জোট এবং জোটের বাইরে একটা স্বতন্ত্র এবং শক্তিশালী জোট গঠনের প্রত্যাশা থেকে আমরা তিন দল মিলে গণতান্ত্রিক জোটের যাত্রা শুরু করেছিলাম। আরও কয়েকটা দলের সঙ্গে আমাদের কথাবার্তা চলছিল এবং তাঁদের কেউ কেউ আমাদের সঙ্গে এই জোটে যুক্ত হবেন বলে আমরা আশা করছিলাম। এমন একটা সময় আমরা দেখলাম যে আমাদের জোটের অন্তত একটি দল জামায়াতের এবং বিএনপির সঙ্গে বা দুই জনের সঙ্গেই হয়তো এক ধরনের আসন ভিত্তিক সমঝোতা করার চেষ্টা করছেন। সেটা নিয়ে সারা দেশে মানুষের কাছে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন বিএনপি বা জামায়াত জোটের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের কোনো ধরনের আলাপে যুক্ত নাই, কখনো ছিল না। জোটের কোনো সঙ্গী যদি বিএনপি বা জামায়াত বা উভয়ের সঙ্গে ইলেকশন সমঝোতার বা জোটের সংলাপে যুক্ত হন, তাঁরা গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের শর্ত পালনে ব্যর্থ হয়েছেন।’

প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন ব্যক্তি একই সঙ্গে দলীয় প্রধান হতে পারবেন না, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হবেনই—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, আবার তাঁকে প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেওয়ারও কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
২২ জুলাই ২০২৫
বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ঢাকার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে পুরো স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ঢেকে ফেলা হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তার চাদরে। র্যাব ও পুলিশের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন বিজিবির সদস্যরাও। এ ছাড়াও সকাল থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে স্মৃতিসৌধে সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ কমপ্লেক্সের অভ্যন্তর ছাড়াও স্মৃতিসৌধের গেট ও সংলগ্ন সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থানে দায়িত্ব পালন করছেন র্যাব, পুলিশ, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
অন্যদিকে তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে স্মৃতিসৌধের সামনে ভিড় করছেন বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। এই মুহূর্তে তাঁরা স্মৃতিসৌধের মূল ফটকের সামনে অবস্থান করছেন।

জাতীয় স্মৃতিসৌধের ইনচার্জ ও সাভার গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেন খান আনু বলেন, সকাল থেকে স্মৃতিসৌধে সর্বসাধারণ ও দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ রয়েছে। বেলা ৩টার দিকে চেয়ারপারসনের সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) স্মৃতিসৌধের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ফিরে যাওয়ার পর স্মৃতিসৌধ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।

স্মৃতিসৌধের বাইরে সামগ্রিক বিষয় তদারকি করতে দেখা যায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায়কে। এ সময় দলের সাংগঠনিক প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করেন নিপুণ রায়। তিনি বলেন, দলীয় নির্দেশনা অনুযায়ী বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা ও সাধারণ দর্শনার্থীরা রাস্তার দুই পাশে অবস্থান করে নেতাকে স্বাগত জানাবেন। তারেক রহমানও তাঁদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করবেন। তবে নিরাপত্তা বিবেচনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দায়িত্বে থাকবেন। জেলা বিএনপি তত্ত্বাবধানে থাকবে। ঢাকা জেলার অন্তর্ভুক্ত ঢাকা-১, ঢাকা-২, ঢাকা-৩, ঢাকা-১৯ এবং ঢাকা-২০ এই পাঁচটি আসনের বিএনপির প্রার্থীরা উপস্থিত থাকবেন।
নিপুণ রায় আরও বলেন, ‘আমাদের দলের সংগ্রামী ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বাংলাদেশের নেতা, গণমানুষের নেতা। তিনি গণমানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনীতি করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর গতকাল তিনি স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন। দেশের জনগণ তাঁকে সম্মান জানাতে এবং একপলক দেখার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে সমবেত হয়েছেন।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ঢাকার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে পুরো স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ঢেকে ফেলা হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তার চাদরে। র্যাব ও পুলিশের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন বিজিবির সদস্যরাও। এ ছাড়াও সকাল থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে স্মৃতিসৌধে সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশ।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
জাতীয় স্মৃতিসৌধ কমপ্লেক্সের অভ্যন্তর ছাড়াও স্মৃতিসৌধের গেট ও সংলগ্ন সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থানে দায়িত্ব পালন করছেন র্যাব, পুলিশ, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
অন্যদিকে তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে স্মৃতিসৌধের সামনে ভিড় করছেন বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। এই মুহূর্তে তাঁরা স্মৃতিসৌধের মূল ফটকের সামনে অবস্থান করছেন।

জাতীয় স্মৃতিসৌধের ইনচার্জ ও সাভার গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী আনোয়ার হোসেন খান আনু বলেন, সকাল থেকে স্মৃতিসৌধে সর্বসাধারণ ও দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ রয়েছে। বেলা ৩টার দিকে চেয়ারপারসনের সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) স্মৃতিসৌধের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ফিরে যাওয়ার পর স্মৃতিসৌধ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।

স্মৃতিসৌধের বাইরে সামগ্রিক বিষয় তদারকি করতে দেখা যায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায়কে। এ সময় দলের সাংগঠনিক প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করেন নিপুণ রায়। তিনি বলেন, দলীয় নির্দেশনা অনুযায়ী বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা ও সাধারণ দর্শনার্থীরা রাস্তার দুই পাশে অবস্থান করে নেতাকে স্বাগত জানাবেন। তারেক রহমানও তাঁদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করবেন। তবে নিরাপত্তা বিবেচনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং নিরাপত্তা-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দায়িত্বে থাকবেন। জেলা বিএনপি তত্ত্বাবধানে থাকবে। ঢাকা জেলার অন্তর্ভুক্ত ঢাকা-১, ঢাকা-২, ঢাকা-৩, ঢাকা-১৯ এবং ঢাকা-২০ এই পাঁচটি আসনের বিএনপির প্রার্থীরা উপস্থিত থাকবেন।
নিপুণ রায় আরও বলেন, ‘আমাদের দলের সংগ্রামী ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বাংলাদেশের নেতা, গণমানুষের নেতা। তিনি গণমানুষের জন্য রাজনীতি করেন, তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনীতি করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর গতকাল তিনি স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন। দেশের জনগণ তাঁকে সম্মান জানাতে এবং একপলক দেখার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে সমবেত হয়েছেন।’

প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন ব্যক্তি একই সঙ্গে দলীয় প্রধান হতে পারবেন না, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হবেনই—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, আবার তাঁকে প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেওয়ারও কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
২২ জুলাই ২০২৫
বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
বিএনপি মিডিয়া সেলের পেজে শেয়ার করা আপডেটে জানানো হয়েছে, ‘মহান স্বাধীনতার ঘোষক, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করতে গুলশানের বাসভবন থেকে রওনা হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।’

প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিস্থলের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন তাঁর পুত্র ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি রওনা হন।
বিএনপি মিডিয়া সেলের পেজে শেয়ার করা আপডেটে জানানো হয়েছে, ‘মহান স্বাধীনতার ঘোষক, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করতে গুলশানের বাসভবন থেকে রওনা হয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।’

প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন ব্যক্তি একই সঙ্গে দলীয় প্রধান হতে পারবেন না, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হবেনই—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, আবার তাঁকে প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেওয়ারও কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
২২ জুলাই ২০২৫
বাবা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করতে ২০০৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর তাঁর সমাধিস্থলে গিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ১৯ বছর পর আজ শুক্রবার বাবার কবর জিয়ারত করতে যাচ্ছেন তিনি। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারেক রহমানের গাড়িবহর জিয়া উদ্যানের দিকে যাচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগে
গঠনের এক মাস না পেরোতেই ভাঙনের সুর বাজছে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃত্বাধীন এই জোট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। আজ শুক্রবার সকালে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ইঙ্গিত দেন দলের নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দেওয়া হলেও সকাল সাড়ে ৯টার পর থেকে স্মৃতিসৌধের ভেতরে আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগে