নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সেনানিবাসে সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে হওয়া আলোচনাকে রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অস্থায়ী কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে যে আলোচনা হয়েছে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক, সেটি হচ্ছে আমরা মনে করছি, রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাজনীতি রাজনীতিবিদেরাই নির্ধারণ করবেন—রাজনীতির ঘটনাপ্রবাহ বা চলমান যা কিছুই, পরবর্তী রাজনীতি কোন দিকে যাবে, সেটি রাজনীতিবিদদের হাতেই থাকা উচিত। তো সেই জায়গায় আমরা সন্দিহান বলেই গতকাল আমার স্ট্যাটাস দিতে হয়েছে।’
এর আগে হাসনাত আবদুল্লাহ গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন, যেখানে তিনি দাবি করেন, ‘রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ’ নামে নতুন একটি ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা চলছে। এটি পুরোপুরি ভারতের পরিকল্পনা বলে উল্লেখ করেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, সাবের হোসেন চৌধুরী, শিরীন শারমিন ও ফজলে নূর তাপসকে সামনে রেখে এই পরিকল্পনা সাজানো হচ্ছে।
হাসনাতের ভাষ্য, ‘১১ মার্চ সেনানিবাসে আমাদের দুজনের কাছে এমন একটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয়েছে। আমাদের প্রস্তাব দেওয়া হয়, আসন সমঝোতার বিনিময়ে আমরা যেন এই প্রস্তাব মেনে নিই। আমাদের বলা হয়, ইতিমধ্যে একাধিক রাজনৈতিক দলকেও এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তারা শর্তসাপেক্ষে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে রাজি হয়েছে। একটি বিরোধী দল থাকার চেয়ে একটি দুর্বল আওয়ামী লীগসহ একাধিক বিরোধী দল থাকা নাকি ভালো।’
সেনানিবাসে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে হাসনাত বলেন, ‘আপনারা জানেন যে বর্তমানে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়া হয়েছে সেনাবাহিনীকে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে। এসব বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য আমাদের আহ্বান জানানো হয়েছিল। কিছুদিন আগে আপনারা সেনাপ্রধানের একটি বক্তব্য দেখেছেন, যে বক্তব্যকে আমি ব্যক্তিগতভাবে বা আমরা অনেকেই রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে অসমীচীন হিসেবে ধরি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানকে যেভাবে অ্যাড্রেস করা হয়েছে, যে ইনক্লুসিভ নির্বাচনের ইঙ্গিত করা হয়েছে আওয়ামী লীগসহ, তো সার্বিক বিষয়ে আলোচনার কথা বলা হয়েছে, সে জন্য গিয়েছি।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হাসনাত বলেন, ‘দেখুন, ৫ আগস্টের আগে ছাত্র-জনতাকে নিয়ে আমরা আন্দোলন করেছি। ফ্যাসিবাদবিরোধী একটা শক্তি ছিল, এজেন্সি ছিল। সরকারপক্ষ আমাদের বিরুদ্ধে ছিল, তখন তো আমরা বারবার বলেছি, লড়াই চলমান, এখনো সে লড়াই অব্যাহত রয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ রয়েছি, ততক্ষণ পর্যন্ত আমি কোনো নিরাপত্তার ঝুঁকি অনুভব করছি না।’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পরে আপনারা কোথাও দেখেছেন যে আওয়ামী লীগ অনুশোচনা ফিল করেছে? ওরা যে একটা গণহত্যা চালাইছে, এটা তো স্বীকারও করেনি। আমরা আমাদের জায়গা থেকে স্পষ্ট বলতে চাই, আওয়ামী লীগের আগে বিচার নিশ্চিত করতে হবে, তাকে দল হিসেবে বিচার নিশ্চিত করতে হবে। অপরাধ স্বীকার করতে হবে, তারপর অন্য কোনো আলোচনা হলে হতে পারে, এর আগে কোনো আলোচনা নয়।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির এই নেতা বলেন, ‘আমরা ৫ আগস্টের পরে বলেছি, আওয়ামী লীগের নাম, মার্কা ও আদর্শ—এই তিনটি হচ্ছে অপ্রাসঙ্গিক। এখানে যদি বিদেশি ষড়যন্ত্র অথবা দেশি ষড়যন্ত্র বা এজেন্সি থেকে কোনো অপচেষ্টা চালানো হয়, সে ক্ষেত্রে আমরা ছাত্ররা কমিটেড (অঙ্গীকারবদ্ধ), যারা নির্যাতিত–নিপীড়িত, হত্যার শিকার হয়েছেন, তাঁদের পরিবারের কাছে কমিটেড আওয়ামী লীগের কোনো রিফর্ম হতে দেওয়া যাবে না।’
সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, আরিফুল ইসলাম আদীব, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম, সিনিয়র সদস্যসচিব তাসনিম জারা প্রমুখ নেতা উপস্থিত ছিলেন।

সেনানিবাসে সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে হওয়া আলোচনাকে রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অস্থায়ী কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে যে আলোচনা হয়েছে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক, সেটি হচ্ছে আমরা মনে করছি, রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাজনীতি রাজনীতিবিদেরাই নির্ধারণ করবেন—রাজনীতির ঘটনাপ্রবাহ বা চলমান যা কিছুই, পরবর্তী রাজনীতি কোন দিকে যাবে, সেটি রাজনীতিবিদদের হাতেই থাকা উচিত। তো সেই জায়গায় আমরা সন্দিহান বলেই গতকাল আমার স্ট্যাটাস দিতে হয়েছে।’
এর আগে হাসনাত আবদুল্লাহ গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন, যেখানে তিনি দাবি করেন, ‘রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ’ নামে নতুন একটি ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা চলছে। এটি পুরোপুরি ভারতের পরিকল্পনা বলে উল্লেখ করেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, সাবের হোসেন চৌধুরী, শিরীন শারমিন ও ফজলে নূর তাপসকে সামনে রেখে এই পরিকল্পনা সাজানো হচ্ছে।
হাসনাতের ভাষ্য, ‘১১ মার্চ সেনানিবাসে আমাদের দুজনের কাছে এমন একটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয়েছে। আমাদের প্রস্তাব দেওয়া হয়, আসন সমঝোতার বিনিময়ে আমরা যেন এই প্রস্তাব মেনে নিই। আমাদের বলা হয়, ইতিমধ্যে একাধিক রাজনৈতিক দলকেও এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তারা শর্তসাপেক্ষে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে রাজি হয়েছে। একটি বিরোধী দল থাকার চেয়ে একটি দুর্বল আওয়ামী লীগসহ একাধিক বিরোধী দল থাকা নাকি ভালো।’
সেনানিবাসে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে হাসনাত বলেন, ‘আপনারা জানেন যে বর্তমানে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়া হয়েছে সেনাবাহিনীকে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে। এসব বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য আমাদের আহ্বান জানানো হয়েছিল। কিছুদিন আগে আপনারা সেনাপ্রধানের একটি বক্তব্য দেখেছেন, যে বক্তব্যকে আমি ব্যক্তিগতভাবে বা আমরা অনেকেই রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে অসমীচীন হিসেবে ধরি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানকে যেভাবে অ্যাড্রেস করা হয়েছে, যে ইনক্লুসিভ নির্বাচনের ইঙ্গিত করা হয়েছে আওয়ামী লীগসহ, তো সার্বিক বিষয়ে আলোচনার কথা বলা হয়েছে, সে জন্য গিয়েছি।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হাসনাত বলেন, ‘দেখুন, ৫ আগস্টের আগে ছাত্র-জনতাকে নিয়ে আমরা আন্দোলন করেছি। ফ্যাসিবাদবিরোধী একটা শক্তি ছিল, এজেন্সি ছিল। সরকারপক্ষ আমাদের বিরুদ্ধে ছিল, তখন তো আমরা বারবার বলেছি, লড়াই চলমান, এখনো সে লড়াই অব্যাহত রয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ রয়েছি, ততক্ষণ পর্যন্ত আমি কোনো নিরাপত্তার ঝুঁকি অনুভব করছি না।’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পরে আপনারা কোথাও দেখেছেন যে আওয়ামী লীগ অনুশোচনা ফিল করেছে? ওরা যে একটা গণহত্যা চালাইছে, এটা তো স্বীকারও করেনি। আমরা আমাদের জায়গা থেকে স্পষ্ট বলতে চাই, আওয়ামী লীগের আগে বিচার নিশ্চিত করতে হবে, তাকে দল হিসেবে বিচার নিশ্চিত করতে হবে। অপরাধ স্বীকার করতে হবে, তারপর অন্য কোনো আলোচনা হলে হতে পারে, এর আগে কোনো আলোচনা নয়।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির এই নেতা বলেন, ‘আমরা ৫ আগস্টের পরে বলেছি, আওয়ামী লীগের নাম, মার্কা ও আদর্শ—এই তিনটি হচ্ছে অপ্রাসঙ্গিক। এখানে যদি বিদেশি ষড়যন্ত্র অথবা দেশি ষড়যন্ত্র বা এজেন্সি থেকে কোনো অপচেষ্টা চালানো হয়, সে ক্ষেত্রে আমরা ছাত্ররা কমিটেড (অঙ্গীকারবদ্ধ), যারা নির্যাতিত–নিপীড়িত, হত্যার শিকার হয়েছেন, তাঁদের পরিবারের কাছে কমিটেড আওয়ামী লীগের কোনো রিফর্ম হতে দেওয়া যাবে না।’
সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, আরিফুল ইসলাম আদীব, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম, সিনিয়র সদস্যসচিব তাসনিম জারা প্রমুখ নেতা উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সেনানিবাসে সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে হওয়া আলোচনাকে রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অস্থায়ী কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে যে আলোচনা হয়েছে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক, সেটি হচ্ছে আমরা মনে করছি, রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাজনীতি রাজনীতিবিদেরাই নির্ধারণ করবেন—রাজনীতির ঘটনাপ্রবাহ বা চলমান যা কিছুই, পরবর্তী রাজনীতি কোন দিকে যাবে, সেটি রাজনীতিবিদদের হাতেই থাকা উচিত। তো সেই জায়গায় আমরা সন্দিহান বলেই গতকাল আমার স্ট্যাটাস দিতে হয়েছে।’
এর আগে হাসনাত আবদুল্লাহ গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন, যেখানে তিনি দাবি করেন, ‘রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ’ নামে নতুন একটি ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা চলছে। এটি পুরোপুরি ভারতের পরিকল্পনা বলে উল্লেখ করেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, সাবের হোসেন চৌধুরী, শিরীন শারমিন ও ফজলে নূর তাপসকে সামনে রেখে এই পরিকল্পনা সাজানো হচ্ছে।
হাসনাতের ভাষ্য, ‘১১ মার্চ সেনানিবাসে আমাদের দুজনের কাছে এমন একটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয়েছে। আমাদের প্রস্তাব দেওয়া হয়, আসন সমঝোতার বিনিময়ে আমরা যেন এই প্রস্তাব মেনে নিই। আমাদের বলা হয়, ইতিমধ্যে একাধিক রাজনৈতিক দলকেও এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তারা শর্তসাপেক্ষে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে রাজি হয়েছে। একটি বিরোধী দল থাকার চেয়ে একটি দুর্বল আওয়ামী লীগসহ একাধিক বিরোধী দল থাকা নাকি ভালো।’
সেনানিবাসে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে হাসনাত বলেন, ‘আপনারা জানেন যে বর্তমানে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়া হয়েছে সেনাবাহিনীকে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে। এসব বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য আমাদের আহ্বান জানানো হয়েছিল। কিছুদিন আগে আপনারা সেনাপ্রধানের একটি বক্তব্য দেখেছেন, যে বক্তব্যকে আমি ব্যক্তিগতভাবে বা আমরা অনেকেই রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে অসমীচীন হিসেবে ধরি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানকে যেভাবে অ্যাড্রেস করা হয়েছে, যে ইনক্লুসিভ নির্বাচনের ইঙ্গিত করা হয়েছে আওয়ামী লীগসহ, তো সার্বিক বিষয়ে আলোচনার কথা বলা হয়েছে, সে জন্য গিয়েছি।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হাসনাত বলেন, ‘দেখুন, ৫ আগস্টের আগে ছাত্র-জনতাকে নিয়ে আমরা আন্দোলন করেছি। ফ্যাসিবাদবিরোধী একটা শক্তি ছিল, এজেন্সি ছিল। সরকারপক্ষ আমাদের বিরুদ্ধে ছিল, তখন তো আমরা বারবার বলেছি, লড়াই চলমান, এখনো সে লড়াই অব্যাহত রয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ রয়েছি, ততক্ষণ পর্যন্ত আমি কোনো নিরাপত্তার ঝুঁকি অনুভব করছি না।’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পরে আপনারা কোথাও দেখেছেন যে আওয়ামী লীগ অনুশোচনা ফিল করেছে? ওরা যে একটা গণহত্যা চালাইছে, এটা তো স্বীকারও করেনি। আমরা আমাদের জায়গা থেকে স্পষ্ট বলতে চাই, আওয়ামী লীগের আগে বিচার নিশ্চিত করতে হবে, তাকে দল হিসেবে বিচার নিশ্চিত করতে হবে। অপরাধ স্বীকার করতে হবে, তারপর অন্য কোনো আলোচনা হলে হতে পারে, এর আগে কোনো আলোচনা নয়।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির এই নেতা বলেন, ‘আমরা ৫ আগস্টের পরে বলেছি, আওয়ামী লীগের নাম, মার্কা ও আদর্শ—এই তিনটি হচ্ছে অপ্রাসঙ্গিক। এখানে যদি বিদেশি ষড়যন্ত্র অথবা দেশি ষড়যন্ত্র বা এজেন্সি থেকে কোনো অপচেষ্টা চালানো হয়, সে ক্ষেত্রে আমরা ছাত্ররা কমিটেড (অঙ্গীকারবদ্ধ), যারা নির্যাতিত–নিপীড়িত, হত্যার শিকার হয়েছেন, তাঁদের পরিবারের কাছে কমিটেড আওয়ামী লীগের কোনো রিফর্ম হতে দেওয়া যাবে না।’
সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, আরিফুল ইসলাম আদীব, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম, সিনিয়র সদস্যসচিব তাসনিম জারা প্রমুখ নেতা উপস্থিত ছিলেন।

সেনানিবাসে সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে হওয়া আলোচনাকে রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অস্থায়ী কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে যে আলোচনা হয়েছে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক, সেটি হচ্ছে আমরা মনে করছি, রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাজনীতি রাজনীতিবিদেরাই নির্ধারণ করবেন—রাজনীতির ঘটনাপ্রবাহ বা চলমান যা কিছুই, পরবর্তী রাজনীতি কোন দিকে যাবে, সেটি রাজনীতিবিদদের হাতেই থাকা উচিত। তো সেই জায়গায় আমরা সন্দিহান বলেই গতকাল আমার স্ট্যাটাস দিতে হয়েছে।’
এর আগে হাসনাত আবদুল্লাহ গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন, যেখানে তিনি দাবি করেন, ‘রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ’ নামে নতুন একটি ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনা চলছে। এটি পুরোপুরি ভারতের পরিকল্পনা বলে উল্লেখ করেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, সাবের হোসেন চৌধুরী, শিরীন শারমিন ও ফজলে নূর তাপসকে সামনে রেখে এই পরিকল্পনা সাজানো হচ্ছে।
হাসনাতের ভাষ্য, ‘১১ মার্চ সেনানিবাসে আমাদের দুজনের কাছে এমন একটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয়েছে। আমাদের প্রস্তাব দেওয়া হয়, আসন সমঝোতার বিনিময়ে আমরা যেন এই প্রস্তাব মেনে নিই। আমাদের বলা হয়, ইতিমধ্যে একাধিক রাজনৈতিক দলকেও এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তারা শর্তসাপেক্ষে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে রাজি হয়েছে। একটি বিরোধী দল থাকার চেয়ে একটি দুর্বল আওয়ামী লীগসহ একাধিক বিরোধী দল থাকা নাকি ভালো।’
সেনানিবাসে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে হাসনাত বলেন, ‘আপনারা জানেন যে বর্তমানে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়া হয়েছে সেনাবাহিনীকে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে। এসব বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য আমাদের আহ্বান জানানো হয়েছিল। কিছুদিন আগে আপনারা সেনাপ্রধানের একটি বক্তব্য দেখেছেন, যে বক্তব্যকে আমি ব্যক্তিগতভাবে বা আমরা অনেকেই রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে অসমীচীন হিসেবে ধরি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানকে যেভাবে অ্যাড্রেস করা হয়েছে, যে ইনক্লুসিভ নির্বাচনের ইঙ্গিত করা হয়েছে আওয়ামী লীগসহ, তো সার্বিক বিষয়ে আলোচনার কথা বলা হয়েছে, সে জন্য গিয়েছি।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হাসনাত বলেন, ‘দেখুন, ৫ আগস্টের আগে ছাত্র-জনতাকে নিয়ে আমরা আন্দোলন করেছি। ফ্যাসিবাদবিরোধী একটা শক্তি ছিল, এজেন্সি ছিল। সরকারপক্ষ আমাদের বিরুদ্ধে ছিল, তখন তো আমরা বারবার বলেছি, লড়াই চলমান, এখনো সে লড়াই অব্যাহত রয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ রয়েছি, ততক্ষণ পর্যন্ত আমি কোনো নিরাপত্তার ঝুঁকি অনুভব করছি না।’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পরে আপনারা কোথাও দেখেছেন যে আওয়ামী লীগ অনুশোচনা ফিল করেছে? ওরা যে একটা গণহত্যা চালাইছে, এটা তো স্বীকারও করেনি। আমরা আমাদের জায়গা থেকে স্পষ্ট বলতে চাই, আওয়ামী লীগের আগে বিচার নিশ্চিত করতে হবে, তাকে দল হিসেবে বিচার নিশ্চিত করতে হবে। অপরাধ স্বীকার করতে হবে, তারপর অন্য কোনো আলোচনা হলে হতে পারে, এর আগে কোনো আলোচনা নয়।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির এই নেতা বলেন, ‘আমরা ৫ আগস্টের পরে বলেছি, আওয়ামী লীগের নাম, মার্কা ও আদর্শ—এই তিনটি হচ্ছে অপ্রাসঙ্গিক। এখানে যদি বিদেশি ষড়যন্ত্র অথবা দেশি ষড়যন্ত্র বা এজেন্সি থেকে কোনো অপচেষ্টা চালানো হয়, সে ক্ষেত্রে আমরা ছাত্ররা কমিটেড (অঙ্গীকারবদ্ধ), যারা নির্যাতিত–নিপীড়িত, হত্যার শিকার হয়েছেন, তাঁদের পরিবারের কাছে কমিটেড আওয়ামী লীগের কোনো রিফর্ম হতে দেওয়া যাবে না।’
সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, আরিফুল ইসলাম আদীব, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম, সিনিয়র সদস্যসচিব তাসনিম জারা প্রমুখ নেতা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ডা. তাসনিম জারা প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বাক্ষর গ্রহণ সম্পন্ন করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ডা. তাসনিম জারার জন্য ৪ হাজার ৬৯৩ জন নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল।
৪ মিনিট আগে
নির্বাচনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারছে না। আর জুলাই যোদ্ধারা একটি প্ল্যাটফর্মে একত্র হয়েছে। এসব কারণে এবারের নির্বাচনে বিএনপি কার্যত একা হয়ে পড়েছে।
৭ মিনিট আগে
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা ও মামলা প্রত্যাহার না করায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও জমা দিচ্ছেন না জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং জাতীয় পার্টির (একাংশ) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ।
১৯ মিনিট আগে
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৪১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ডা. তাসনিম জারা প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বাক্ষর গ্রহণ সম্পন্ন করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ডা. তাসনিম জারার জন্য ৪ হাজার ৬৯৩ জন নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল।
গত রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকাল থেকে স্বাক্ষর সংগ্রহ শুরু করেন তিনি। এ লক্ষ্যে প্রথমে খিলগাঁওয়ে একটি ও পরে বাসাবোতে আরেকটি বুথ চালু করা হয়।
আজ সোমবার বিকেলে খিলগাঁওয়ের বুথে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, একদিনেই ৪ হাজার ৬৯৩ জনের বেশি স্বাক্ষর পেয়েছেন তারা। সেই স্বাক্ষর নিয়ে সেগুনবাগিচায় ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা গেছেন তাসনিম জারা।
আইন অনুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার জন্য তাকে নির্বাচনী এলাকার ১ শতাংশ নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহ করতে হবে। ঢাকা-৯ আসনের ভোটার অনুপাতে কমপক্ষে ৪ হাজার ৬৯৩ জনের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল জারার।
জামায়াতের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জোট করার পর দল থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন তাসনিম জারা।

ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ডা. তাসনিম জারা প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বাক্ষর গ্রহণ সম্পন্ন করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ডা. তাসনিম জারার জন্য ৪ হাজার ৬৯৩ জন নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল।
গত রোববার (২৮ ডিসেম্বর) সকাল থেকে স্বাক্ষর সংগ্রহ শুরু করেন তিনি। এ লক্ষ্যে প্রথমে খিলগাঁওয়ে একটি ও পরে বাসাবোতে আরেকটি বুথ চালু করা হয়।
আজ সোমবার বিকেলে খিলগাঁওয়ের বুথে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, একদিনেই ৪ হাজার ৬৯৩ জনের বেশি স্বাক্ষর পেয়েছেন তারা। সেই স্বাক্ষর নিয়ে সেগুনবাগিচায় ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা গেছেন তাসনিম জারা।
আইন অনুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার জন্য তাকে নির্বাচনী এলাকার ১ শতাংশ নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহ করতে হবে। ঢাকা-৯ আসনের ভোটার অনুপাতে কমপক্ষে ৪ হাজার ৬৯৩ জনের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল জারার।
জামায়াতের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জোট করার পর দল থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন তাসনিম জারা।

সেনানিবাসে সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে হওয়া আলোচনাকে রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অস্থায়ী কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা...
২২ মার্চ ২০২৫
নির্বাচনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারছে না। আর জুলাই যোদ্ধারা একটি প্ল্যাটফর্মে একত্র হয়েছে। এসব কারণে এবারের নির্বাচনে বিএনপি কার্যত একা হয়ে পড়েছে।
৭ মিনিট আগে
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা ও মামলা প্রত্যাহার না করায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও জমা দিচ্ছেন না জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং জাতীয় পার্টির (একাংশ) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ।
১৯ মিনিট আগে
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৪১ মিনিট আগেচৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

এবারের সংসদ নির্বাচনে বিএনপি একা হয়ে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াত ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের। তিনি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারছে না। আর জুলাই যোদ্ধারা একটি প্ল্যাটফর্মে একত্র হয়েছে। এসব কারণে এবারের নির্বাচনে বিএনপি কার্যত একা হয়ে পড়েছে।
আজ সোমবার কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী হিসেবে উপজেলা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নুরুল আমিনের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
তাহের বলেন, এবারের নির্বাচনে জামায়াতের নেতৃত্বাধীন জোট ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতার আসন লাভ করে সরকার গঠন করবে। এ দেশের মানুষ জানে, একটি দল সরকার পরিচালনার সময় দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ক্ষমতা থাকাকালে তারা ব্যাপক লুটপাট করে বিদেশে টাকা পাচার করেছে।
জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, এ দেশের জনগণ চায় নতুন নেতৃত্ব। যারা দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে, এই নির্বাচনে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করবে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে তাহের বলেন, ‘আমি আশা করব, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকার আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখবে। সবাই যাতে একটি উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিতে পারে, সরকার সেই ব্যবস্থাই করবে।’
বিএনপির নাম উচ্চারণ না করে তাহের বলেন, ‘এই অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর কারা দখলবাজি, টেন্ডারবাজি ও লুটপাটে ব্যস্ত ছিল, জনগণ সবই জানে। তাই আমরা আশাবাদ ব্যক্ত করছি, জনগণ এবারের নির্বাচনে জামায়াতের নেতৃত্বাধীন জোটকে ভোট দেবে এবং আমরা সরকার গঠন করব।’
এ সময় তাঁর সঙ্গে কুমিল্লা জেলা ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা জামায়াতের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

এবারের সংসদ নির্বাচনে বিএনপি একা হয়ে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াত ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের। তিনি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারছে না। আর জুলাই যোদ্ধারা একটি প্ল্যাটফর্মে একত্র হয়েছে। এসব কারণে এবারের নির্বাচনে বিএনপি কার্যত একা হয়ে পড়েছে।
আজ সোমবার কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী হিসেবে উপজেলা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. নুরুল আমিনের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
তাহের বলেন, এবারের নির্বাচনে জামায়াতের নেতৃত্বাধীন জোট ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতার আসন লাভ করে সরকার গঠন করবে। এ দেশের মানুষ জানে, একটি দল সরকার পরিচালনার সময় দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ক্ষমতা থাকাকালে তারা ব্যাপক লুটপাট করে বিদেশে টাকা পাচার করেছে।
জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, এ দেশের জনগণ চায় নতুন নেতৃত্ব। যারা দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে, এই নির্বাচনে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করবে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে তাহের বলেন, ‘আমি আশা করব, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকার আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখবে। সবাই যাতে একটি উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিতে পারে, সরকার সেই ব্যবস্থাই করবে।’
বিএনপির নাম উচ্চারণ না করে তাহের বলেন, ‘এই অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর কারা দখলবাজি, টেন্ডারবাজি ও লুটপাটে ব্যস্ত ছিল, জনগণ সবই জানে। তাই আমরা আশাবাদ ব্যক্ত করছি, জনগণ এবারের নির্বাচনে জামায়াতের নেতৃত্বাধীন জোটকে ভোট দেবে এবং আমরা সরকার গঠন করব।’
এ সময় তাঁর সঙ্গে কুমিল্লা জেলা ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা জামায়াতের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

সেনানিবাসে সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে হওয়া আলোচনাকে রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অস্থায়ী কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা...
২২ মার্চ ২০২৫
ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ডা. তাসনিম জারা প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বাক্ষর গ্রহণ সম্পন্ন করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ডা. তাসনিম জারার জন্য ৪ হাজার ৬৯৩ জন নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল।
৪ মিনিট আগে
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা ও মামলা প্রত্যাহার না করায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও জমা দিচ্ছেন না জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং জাতীয় পার্টির (একাংশ) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ।
১৯ মিনিট আগে
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৪১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা ও মামলা প্রত্যাহার না করায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও জমা দিচ্ছেন না জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং জাতীয় পার্টির (একাংশ) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ। তাঁরা দুজনেই আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ২৩ ডিসেম্বর রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে ১৩১ আসনে প্রার্থী দিয়েছিল জাতীয় পার্টির (একাংশ) ও জেপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট। সেখানে দলটির থেকে পক্ষ বলা হয়েছিল, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘটনায় তাঁদের নেতাদের নামে একাধিক মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। মনোনয়ন দিলেও মামলার আসামি হয়ে তাঁরা নির্বাচন করতে চান না। এ জন্য সরকারের কাছে মামলা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান তাঁরা।
জাতীয় পার্টি ও জোটের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চট্টগ্রাম-৫ আসনে ও দলটির নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। অন্যদিকে জেপির চেয়ারম্যান ও জোটের প্রধান উপদেষ্টা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু পিরোজপুর-২, জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার পটুয়াখালী-১, সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ ঢাকা-১০, হাওলাদারের স্ত্রী ও দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য নাসরিন জাহান রত্না বরিশাল-৬ আসন থেকে মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন। কিন্তু আজ সোমবার শেষ সময়ে তাঁরা মনোনয়নপত্র জমা দেননি।
রুহুল আমিন হাওলাদার দাবি করেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নেই। তাই মনোনয়নপত্র জমা দিচ্ছেন না। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার নামে সাত-আটটি মামলা আছে, সেগুলো প্রত্যাহার না করলে নির্বাচন অংশ নেব না। কারণ, মামলা মাথায় নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিলে হয়রানির আশঙ্কা আছে। আবার নির্বাচনী লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডও নেই। প্রচারে নামলে নানান অভিযোগ তুলে হামলাও হতে পারে। এসব কিছু বিবেচনা করে নির্বাচনে অংশ নেওয়া সমীচীন হবে না। তাই মনোনয়ন জমা দিচ্ছি না।’ স্ত্রী নাসরিন জাহান রত্নাও নির্বাচনে অংশ নেবে না বলে জানান রুহুল আমিন হাওলাদার।
ঢাকা-১০ ও গোপালগঞ্জের একটি আসন থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেও শেষ পর্যন্ত জমা দিচ্ছেন না কাজী ফিরোজ রশিদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এতগুলো মামলা মাথায় নিয়ে কেমনে নির্বাচন করতে যাব? পুলিশ তো বলবে আপনার নামে মামলা আছে, চলেন। হা-পা বেঁধে তো নির্বাচন করা যায় না।’
কাজী ফিরোজ রশিদ আরও বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় ছাত্রদের পক্ষে একাধিক সংবাদ সম্মেলন করেছি। টেলিভিশনে ফাটিয়ে দিয়েছি। কিন্তু এখন আমার বিরুদ্ধে মামলা দিল। এটা হয়? আমরা নির্বাচনে যাব, সেটা তারা চায় না। জাতীয় পার্টি নির্বাচনে আসুক কেউ চাচ্ছে না। এ কারণে নির্বাচনে যাব কীভাবে? এ কারণে মনোনয়ন জমা দিচ্ছি না।’

লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা ও মামলা প্রত্যাহার না করায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও জমা দিচ্ছেন না জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং জাতীয় পার্টির (একাংশ) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ। তাঁরা দুজনেই আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গত ২৩ ডিসেম্বর রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে ১৩১ আসনে প্রার্থী দিয়েছিল জাতীয় পার্টির (একাংশ) ও জেপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট। সেখানে দলটির থেকে পক্ষ বলা হয়েছিল, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘটনায় তাঁদের নেতাদের নামে একাধিক মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। মনোনয়ন দিলেও মামলার আসামি হয়ে তাঁরা নির্বাচন করতে চান না। এ জন্য সরকারের কাছে মামলা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান তাঁরা।
জাতীয় পার্টি ও জোটের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চট্টগ্রাম-৫ আসনে ও দলটির নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। অন্যদিকে জেপির চেয়ারম্যান ও জোটের প্রধান উপদেষ্টা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু পিরোজপুর-২, জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার পটুয়াখালী-১, সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ ঢাকা-১০, হাওলাদারের স্ত্রী ও দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য নাসরিন জাহান রত্না বরিশাল-৬ আসন থেকে মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন। কিন্তু আজ সোমবার শেষ সময়ে তাঁরা মনোনয়নপত্র জমা দেননি।
রুহুল আমিন হাওলাদার দাবি করেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নেই। তাই মনোনয়নপত্র জমা দিচ্ছেন না। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার নামে সাত-আটটি মামলা আছে, সেগুলো প্রত্যাহার না করলে নির্বাচন অংশ নেব না। কারণ, মামলা মাথায় নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিলে হয়রানির আশঙ্কা আছে। আবার নির্বাচনী লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডও নেই। প্রচারে নামলে নানান অভিযোগ তুলে হামলাও হতে পারে। এসব কিছু বিবেচনা করে নির্বাচনে অংশ নেওয়া সমীচীন হবে না। তাই মনোনয়ন জমা দিচ্ছি না।’ স্ত্রী নাসরিন জাহান রত্নাও নির্বাচনে অংশ নেবে না বলে জানান রুহুল আমিন হাওলাদার।
ঢাকা-১০ ও গোপালগঞ্জের একটি আসন থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেও শেষ পর্যন্ত জমা দিচ্ছেন না কাজী ফিরোজ রশিদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এতগুলো মামলা মাথায় নিয়ে কেমনে নির্বাচন করতে যাব? পুলিশ তো বলবে আপনার নামে মামলা আছে, চলেন। হা-পা বেঁধে তো নির্বাচন করা যায় না।’
কাজী ফিরোজ রশিদ আরও বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় ছাত্রদের পক্ষে একাধিক সংবাদ সম্মেলন করেছি। টেলিভিশনে ফাটিয়ে দিয়েছি। কিন্তু এখন আমার বিরুদ্ধে মামলা দিল। এটা হয়? আমরা নির্বাচনে যাব, সেটা তারা চায় না। জাতীয় পার্টি নির্বাচনে আসুক কেউ চাচ্ছে না। এ কারণে নির্বাচনে যাব কীভাবে? এ কারণে মনোনয়ন জমা দিচ্ছি না।’

সেনানিবাসে সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে হওয়া আলোচনাকে রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অস্থায়ী কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা...
২২ মার্চ ২০২৫
ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ডা. তাসনিম জারা প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বাক্ষর গ্রহণ সম্পন্ন করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ডা. তাসনিম জারার জন্য ৪ হাজার ৬৯৩ জন নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল।
৪ মিনিট আগে
নির্বাচনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারছে না। আর জুলাই যোদ্ধারা একটি প্ল্যাটফর্মে একত্র হয়েছে। এসব কারণে এবারের নির্বাচনে বিএনপি কার্যত একা হয়ে পড়েছে।
৭ মিনিট আগে
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৪১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ আটটি ইসলামপন্থী দলের সমন্বয়ে গঠিত জোটে যোগ দিয়েছে এনসিপি।
জোটের বিষয়ে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠু ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করতে এবং আধিপত্যবাদী কোনো শক্তি যাতে আমাদের গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে, সে জন্যই এই বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন। সেই প্রেক্ষাপট থেকেই আমরা জামায়াতে ইসলামী ও তাদের সমমনা আটটি দলের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তাদের নির্বাচনী সমঝোতায় এনসিপি একমত পোষণ করেছে এবং আমরা একত্রে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এর আগে গতকাল বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান জানান, দেশকে দুর্নীতিমুক্ত ও ইনসাফ কায়েমের পথে এগিয়ে নিতে সমমনা আটটি দল দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করে আসছিল। এখন সেই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বাধীন এলডিপি এবং নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বাধীন এনসিপি।

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ আটটি ইসলামপন্থী দলের সমন্বয়ে গঠিত জোটে যোগ দিয়েছে এনসিপি।
জোটের বিষয়ে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠু ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করতে এবং আধিপত্যবাদী কোনো শক্তি যাতে আমাদের গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে, সে জন্যই এই বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন। সেই প্রেক্ষাপট থেকেই আমরা জামায়াতে ইসলামী ও তাদের সমমনা আটটি দলের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তাদের নির্বাচনী সমঝোতায় এনসিপি একমত পোষণ করেছে এবং আমরা একত্রে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এর আগে গতকাল বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান জানান, দেশকে দুর্নীতিমুক্ত ও ইনসাফ কায়েমের পথে এগিয়ে নিতে সমমনা আটটি দল দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করে আসছিল। এখন সেই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বাধীন এলডিপি এবং নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বাধীন এনসিপি।

সেনানিবাসে সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে হওয়া আলোচনাকে রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অস্থায়ী কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা...
২২ মার্চ ২০২৫
ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ডা. তাসনিম জারা প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্বাক্ষর গ্রহণ সম্পন্ন করেছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে ডা. তাসনিম জারার জন্য ৪ হাজার ৬৯৩ জন নিবন্ধিত ভোটারের স্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল।
৪ মিনিট আগে
নির্বাচনে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারছে না। আর জুলাই যোদ্ধারা একটি প্ল্যাটফর্মে একত্র হয়েছে। এসব কারণে এবারের নির্বাচনে বিএনপি কার্যত একা হয়ে পড়েছে।
৭ মিনিট আগে
লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা ও মামলা প্রত্যাহার না করায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও জমা দিচ্ছেন না জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার এবং জাতীয় পার্টির (একাংশ) সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশিদ।
১৯ মিনিট আগে