নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নয়াপল্টনে গতকাল বুধবারের ঘটনার জন্য বিএনপি এবং বিএনপি নেতারাই দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
ড. হাছান বলেন, ‘আমরা বহু আগে থেকেই বলছিলাম যে, বিএনপি সমাবেশ নয় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়। বিএনপি সমাবেশের ডাক দিয়েছে ১০ ডিসেম্বর অথচ ৭ ডিসেম্বরেই নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে পুলিশের ওপর কিভাবে হামলা পরিচালনা করা হয়েছে, বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছে এবং মঙ্গলবার রাতে বিআরটিসি বাসে ও আরো গাড়ি-ঘোড়াসহ বিভিন্ন স্থানে তারা আগুন দিয়েছে, আপনারা দেখেছেন। বিএনপি কার্যালয়ের ভেতরে অবিস্ফোরিত ১৫টি ককটেল ২ লাখ পানির বোতল, ১৬০ বস্তা চাল, রান্না করা খিচুড়ি, হাড়ি-পাতিল এবং দুই লাখ নগদ টাকাও পেয়েছে পুলিশ।’
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘দুপুর থেকেই বিএনপি নেতাকর্মীরা নয়াপল্টনে জমায়েত হতে থাকে এবং যখন সেখানে একটি রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়, তখন দয়া করে অন্তত একটি লেন চালু থাকার ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ তাদের বারবার অনুরোধ জানায়। কিন্তু সেই অনুরোধ তারা উপেক্ষা করে। এরপর মতিঝিল-রমনা এলাকার ডেপুটি কমিশনার হায়াৎ সেখানে নিজে গিয়ে আবারও অনুরোধ জানান। যখন তিনি অনুরোধ জানাচ্ছিলেন তখন তাকে পেছন থেকে লাঠি দিয়ে আঘাত হানা হয় এবং তার বডিগার্ডকে দা’য়ের কোপ দেয়া হয়। সেখান থেকেই শুরু এবং এরপর পুলিশের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপসহ হামলা পরিচালনা করা হয়। ৮ জন পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি হওয়াসহ সর্বমোট ৩৫ জন পুলিশ আহত হয়। তখন পুলিশ বাধ্য হয়ে টিয়ার গ্যাস ছুঁড়তে বাধ্য হয়। একজন সাধারণ নাগরিক সেখানে মৃত্যুবরণ করেছেন, পুলিশ ধারণা করছে তিনি ককটেলের আঘাতে মৃত্যুবরণ করছেন। তবে পোস্টমর্টেম রিপোর্ট বেরুনোর পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।’
তিনি বলেন, ‘বিএনপি সবসময় বলে এসেছে যে তারা ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটাবে। নয়াপল্টন অফিসের সামনে ১০-২০ হাজার মানুষ ধরে। তারা যাতে ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটিয়ে বড় সমাবেশ যাতে করতে পারে, সেজন্য তাদেরকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তারা সেখানে যেতে অনীহা প্রকাশ করলে মিরপুরের পল্লবী মাঠ, কালশী মাঠ, যেখানে বিএনপি ইতোপূর্বে সমাবেশ করেছে অথবা ইজতেমার মাঠ, বাণিজ্য মেলার মাঠ এগুলো তাদের ব্যবহার করার জন্য বলা হয়। কিন্তু তারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অসৎ উদ্দেশ্যে নয়াপল্টনেই সমাবেশ করবে বলে ঘোষণা দেয়।’
অথচ শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার ক্ষেত্রে কোনো বাধা বিএনপিকে আমরা কখনো দেইনি এবং সেটির প্রমাণ হচ্ছে সারাদেশে তারা সফলভাবে ৯টি বড় সমাবেশ করেছে, শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করতে সরকার সর্বোতভাবে সহায়তা করেছে, বলেন হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘বিএনপি যাতে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করতে পারে, এজন্য আমাদের দলীয় নেতাকর্মীদের আমরা নির্দেশ দিয়েছিলাম, যাতে তাদের উস্কানির মুখেও ধৈর্য্য ধরে। কিন্তু আসলে তারা দেশে শান্তি চায় না বিধায় গতকাল বিশৃঙ্খলা তৈরি করেছে, তান্ডব ঘটিয়েছে।’
মন্ত্রী হাছান স্মরণ করিয়ে দেন, ‘আমি আগেও বলেছি যে, সরকার কাউকে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে দেবে না। কিন্তু তারা দেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে চায়। বিএনপির যে সমস্ত নেতা বড় গলায় কথা বলছেন, অগ্নিসন্ত্রাস ঘটানোর জন্য অর্থদাতা, হুকুমদাতা কিম্বা অংশগ্রহণকারী হিসেবে তারা প্রায় সবাই এ অপরাধের মামলার আসামী। রিজভী সাহেবসহ আরো বেশ কয়েকজন মামলার ওয়ারেন্ট মাথায় নিয়ে বুধবার সেখানে গিয়েছিলেন। পুলিশের নাকের ডগায় যখন ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী ঘুরে বেড়ায় তখন তো তাদের গ্রেপ্তার করা পুলিশের কর্তব্য হয়ে দাঁড়ায়। যখন কোনো নেতা কার্যালয়ের ভেতরে তাজা ককটেল নিয়ে বসে থাকে তখন সেই নেতাদের বিরুদ্ধে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হয়। সরকার সেই ব্যবস্থাই নিয়েছে।’
‘কিন্তু বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট বৃষ্টির মতো গ্রেনেড ছুঁড়ে আমাদের নেত্রীকে হত্যা করার অপচেষ্টা চালানো হয়েছিল, ২৪ জন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল’ স্মরণ করিয়ে দেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘শেখ হেলাল এমপির জনসভায় হামলা চালিয়ে এক ডজন মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল, কিবরিয়া সাহেব এবং আহসান উল্লাহ মাস্টারের জনসভায় হামলা চালিয়ে তাদেরকে হত্যা করা হয়েছিল, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের জনসভায় হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যা করা হয়েছিল, শতশত মানুষকে আহত করা হয়েছিল, খুলনার মঞ্জুর ইমামসহ অনেককে তারা হত্যা করেছে এবং আমরা যখন পার্টি অফিসের সামনে কোনো সমাবেশ করতাম তখন তারা দুই পাশে কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে রাখতো। এমনকি ধানমন্ডিতে এই রাসেল স্কোয়ারে আমাদের প্রয়াত নেতা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমকে পুলিশ পিটিয়ে ছিল। দেশের জ্যেষ্ঠ বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ মতিয়া আপাকে টানা হেঁচড়া করেছিল। কই তাদের কোনো নেতাকে তো এমন করা হয়নি, তাদের কোনো সমাবেশে তো পটকাও ফোটেনি।’

নয়াপল্টনে গতকাল বুধবারের ঘটনার জন্য বিএনপি এবং বিএনপি নেতারাই দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
ড. হাছান বলেন, ‘আমরা বহু আগে থেকেই বলছিলাম যে, বিএনপি সমাবেশ নয় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়। বিএনপি সমাবেশের ডাক দিয়েছে ১০ ডিসেম্বর অথচ ৭ ডিসেম্বরেই নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে পুলিশের ওপর কিভাবে হামলা পরিচালনা করা হয়েছে, বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছে এবং মঙ্গলবার রাতে বিআরটিসি বাসে ও আরো গাড়ি-ঘোড়াসহ বিভিন্ন স্থানে তারা আগুন দিয়েছে, আপনারা দেখেছেন। বিএনপি কার্যালয়ের ভেতরে অবিস্ফোরিত ১৫টি ককটেল ২ লাখ পানির বোতল, ১৬০ বস্তা চাল, রান্না করা খিচুড়ি, হাড়ি-পাতিল এবং দুই লাখ নগদ টাকাও পেয়েছে পুলিশ।’
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘দুপুর থেকেই বিএনপি নেতাকর্মীরা নয়াপল্টনে জমায়েত হতে থাকে এবং যখন সেখানে একটি রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়, তখন দয়া করে অন্তত একটি লেন চালু থাকার ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পুলিশ তাদের বারবার অনুরোধ জানায়। কিন্তু সেই অনুরোধ তারা উপেক্ষা করে। এরপর মতিঝিল-রমনা এলাকার ডেপুটি কমিশনার হায়াৎ সেখানে নিজে গিয়ে আবারও অনুরোধ জানান। যখন তিনি অনুরোধ জানাচ্ছিলেন তখন তাকে পেছন থেকে লাঠি দিয়ে আঘাত হানা হয় এবং তার বডিগার্ডকে দা’য়ের কোপ দেয়া হয়। সেখান থেকেই শুরু এবং এরপর পুলিশের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপসহ হামলা পরিচালনা করা হয়। ৮ জন পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি হওয়াসহ সর্বমোট ৩৫ জন পুলিশ আহত হয়। তখন পুলিশ বাধ্য হয়ে টিয়ার গ্যাস ছুঁড়তে বাধ্য হয়। একজন সাধারণ নাগরিক সেখানে মৃত্যুবরণ করেছেন, পুলিশ ধারণা করছে তিনি ককটেলের আঘাতে মৃত্যুবরণ করছেন। তবে পোস্টমর্টেম রিপোর্ট বেরুনোর পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।’
তিনি বলেন, ‘বিএনপি সবসময় বলে এসেছে যে তারা ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটাবে। নয়াপল্টন অফিসের সামনে ১০-২০ হাজার মানুষ ধরে। তারা যাতে ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটিয়ে বড় সমাবেশ যাতে করতে পারে, সেজন্য তাদেরকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তারা সেখানে যেতে অনীহা প্রকাশ করলে মিরপুরের পল্লবী মাঠ, কালশী মাঠ, যেখানে বিএনপি ইতোপূর্বে সমাবেশ করেছে অথবা ইজতেমার মাঠ, বাণিজ্য মেলার মাঠ এগুলো তাদের ব্যবহার করার জন্য বলা হয়। কিন্তু তারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অসৎ উদ্দেশ্যে নয়াপল্টনেই সমাবেশ করবে বলে ঘোষণা দেয়।’
অথচ শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার ক্ষেত্রে কোনো বাধা বিএনপিকে আমরা কখনো দেইনি এবং সেটির প্রমাণ হচ্ছে সারাদেশে তারা সফলভাবে ৯টি বড় সমাবেশ করেছে, শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করতে সরকার সর্বোতভাবে সহায়তা করেছে, বলেন হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘বিএনপি যাতে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করতে পারে, এজন্য আমাদের দলীয় নেতাকর্মীদের আমরা নির্দেশ দিয়েছিলাম, যাতে তাদের উস্কানির মুখেও ধৈর্য্য ধরে। কিন্তু আসলে তারা দেশে শান্তি চায় না বিধায় গতকাল বিশৃঙ্খলা তৈরি করেছে, তান্ডব ঘটিয়েছে।’
মন্ত্রী হাছান স্মরণ করিয়ে দেন, ‘আমি আগেও বলেছি যে, সরকার কাউকে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে দেবে না। কিন্তু তারা দেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে চায়। বিএনপির যে সমস্ত নেতা বড় গলায় কথা বলছেন, অগ্নিসন্ত্রাস ঘটানোর জন্য অর্থদাতা, হুকুমদাতা কিম্বা অংশগ্রহণকারী হিসেবে তারা প্রায় সবাই এ অপরাধের মামলার আসামী। রিজভী সাহেবসহ আরো বেশ কয়েকজন মামলার ওয়ারেন্ট মাথায় নিয়ে বুধবার সেখানে গিয়েছিলেন। পুলিশের নাকের ডগায় যখন ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী ঘুরে বেড়ায় তখন তো তাদের গ্রেপ্তার করা পুলিশের কর্তব্য হয়ে দাঁড়ায়। যখন কোনো নেতা কার্যালয়ের ভেতরে তাজা ককটেল নিয়ে বসে থাকে তখন সেই নেতাদের বিরুদ্ধে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হয়। সরকার সেই ব্যবস্থাই নিয়েছে।’
‘কিন্তু বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট বৃষ্টির মতো গ্রেনেড ছুঁড়ে আমাদের নেত্রীকে হত্যা করার অপচেষ্টা চালানো হয়েছিল, ২৪ জন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল’ স্মরণ করিয়ে দেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘শেখ হেলাল এমপির জনসভায় হামলা চালিয়ে এক ডজন মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল, কিবরিয়া সাহেব এবং আহসান উল্লাহ মাস্টারের জনসভায় হামলা চালিয়ে তাদেরকে হত্যা করা হয়েছিল, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের জনসভায় হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যা করা হয়েছিল, শতশত মানুষকে আহত করা হয়েছিল, খুলনার মঞ্জুর ইমামসহ অনেককে তারা হত্যা করেছে এবং আমরা যখন পার্টি অফিসের সামনে কোনো সমাবেশ করতাম তখন তারা দুই পাশে কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে রাখতো। এমনকি ধানমন্ডিতে এই রাসেল স্কোয়ারে আমাদের প্রয়াত নেতা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমকে পুলিশ পিটিয়ে ছিল। দেশের জ্যেষ্ঠ বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ মতিয়া আপাকে টানা হেঁচড়া করেছিল। কই তাদের কোনো নেতাকে তো এমন করা হয়নি, তাদের কোনো সমাবেশে তো পটকাও ফোটেনি।’

যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৩ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, যে শক্তি ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। দেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল এই আলোচনার আয়োজন করে।
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা লড়াই করে, যুদ্ধ করে একটা স্বাধীন ভূখণ্ড এনেছি। এই ভূখণ্ড আজ স্বাধীনতার দিকে থাকবে, নাকি যারা স্বাধীনতাকে নস্যাৎ করে দিতে চেয়েছিল, তাদের দিকে যাবে—আজকে এই প্রশ্নগুলো আসছে। এই জন্য যে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, এই শক্তি আজকে আবার মানুষকে বিভ্রান্ত করছে সেই ধর্মের নামে। ১৯৭১ সালেও কিন্তু সে ধর্মের নামে বিভ্রান্ত করতে চেয়েছিল।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘যে আমার স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাকে বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে বলে আমি অন্তত মনে করি না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৪৭ সালে এই শক্তি পাকিস্তান আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে। এই শক্তি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে। আজকে সেই শক্তি ভোল পাল্টে, চেহারা পাল্টে তারা এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। আমরা কেন, সারা বাংলাদেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।’
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের ইতিহাস তুলে ধরে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের এ দেশীয় সহযোগীদের নিয়ে পরিকল্পিতভাবে এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান—বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাহিত্যিক ও সাংবাদিকদের হত্যা করেছিল। উদ্দেশ্য ছিল—বাংলাদেশকে ভবিষ্যতের জন্য মেধাশূন্য করে দেওয়া। কিন্তু সে ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। দুদিন পরই পাকিস্তানি বাহিনীকে আত্মসমর্পণ করতে হয়েছিল। তিনি বলেন, ষড়যন্ত্র করে কখনো সফলতা আসে না। সফলতা আসে সত্যের পথে থেকে, সংগ্রাম ও লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে।
দেশ এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে—এমন মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, কোনো চক্রান্ত বা ষড়যন্ত্রের কাছে মাথা নত না করে জনগণের ঐক্যের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক, উদার বাংলাদেশ গড়ে তোলার সময় এসেছে। জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন, বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন ও তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফার আলোকে নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ করতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করা হয়েছে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, নতুন কোনো ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া হবে। যে শক্তি দেশকে পেছনে নিয়ে যেতে চায়, তাকে প্রতিহত করতে হবে। জোর করে কোনো আদর্শ চাপিয়ে দেওয়া এ দেশের মানুষ কখনো মেনে নেয়নি, ভবিষ্যতেও নেবে না।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, পরাজিত শক্তি পরাজয় মেনে নিতে না পেরে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে না। কোনো ষড়যন্ত্রই জনগণের ঐক্যকে পরাজিত করতে পারবে না।
আলোচনায় জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপির নির্বাহী কমিটির মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) জয়নুল আবেদীন প্রমুখ বক্তব্য দেন।

যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, যে শক্তি ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। দেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল এই আলোচনার আয়োজন করে।
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা লড়াই করে, যুদ্ধ করে একটা স্বাধীন ভূখণ্ড এনেছি। এই ভূখণ্ড আজ স্বাধীনতার দিকে থাকবে, নাকি যারা স্বাধীনতাকে নস্যাৎ করে দিতে চেয়েছিল, তাদের দিকে যাবে—আজকে এই প্রশ্নগুলো আসছে। এই জন্য যে, সেই স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, এই শক্তি আজকে আবার মানুষকে বিভ্রান্ত করছে সেই ধর্মের নামে। ১৯৭১ সালেও কিন্তু সে ধর্মের নামে বিভ্রান্ত করতে চেয়েছিল।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘যে আমার স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাকে বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে বলে আমি অন্তত মনে করি না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৪৭ সালে এই শক্তি পাকিস্তান আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে। এই শক্তি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে। আজকে সেই শক্তি ভোল পাল্টে, চেহারা পাল্টে তারা এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে। আমরা কেন, সারা বাংলাদেশের মানুষ এ কথা বিশ্বাস করতে পারে না।’
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের ইতিহাস তুলে ধরে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের এ দেশীয় সহযোগীদের নিয়ে পরিকল্পিতভাবে এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান—বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাহিত্যিক ও সাংবাদিকদের হত্যা করেছিল। উদ্দেশ্য ছিল—বাংলাদেশকে ভবিষ্যতের জন্য মেধাশূন্য করে দেওয়া। কিন্তু সে ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। দুদিন পরই পাকিস্তানি বাহিনীকে আত্মসমর্পণ করতে হয়েছিল। তিনি বলেন, ষড়যন্ত্র করে কখনো সফলতা আসে না। সফলতা আসে সত্যের পথে থেকে, সংগ্রাম ও লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে।
দেশ এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে—এমন মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, কোনো চক্রান্ত বা ষড়যন্ত্রের কাছে মাথা নত না করে জনগণের ঐক্যের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক, উদার বাংলাদেশ গড়ে তোলার সময় এসেছে। জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন, বেগম খালেদা জিয়ার স্বপ্ন ও তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফার আলোকে নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ করতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করা হয়েছে। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, নতুন কোনো ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া হবে। যে শক্তি দেশকে পেছনে নিয়ে যেতে চায়, তাকে প্রতিহত করতে হবে। জোর করে কোনো আদর্শ চাপিয়ে দেওয়া এ দেশের মানুষ কখনো মেনে নেয়নি, ভবিষ্যতেও নেবে না।
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, পরাজিত শক্তি পরাজয় মেনে নিতে না পেরে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে না। কোনো ষড়যন্ত্রই জনগণের ঐক্যকে পরাজিত করতে পারবে না।
আলোচনায় জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপির নির্বাহী কমিটির মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক লে. কর্নেল (অব.) জয়নুল আবেদীন প্রমুখ বক্তব্য দেন।

নয়াপল্টনে গতকাল বুধবারের ঘটনার জন্য বিএনপি এবং বিএনপি নেতারাই দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
০৮ ডিসেম্বর ২০২২
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৩ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এই মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাদা-ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনো তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনো আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ, সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্যসচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এই মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাদা-ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনো তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনো আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ, সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্যসচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

নয়াপল্টনে গতকাল বুধবারের ঘটনার জন্য বিএনপি এবং বিএনপি নেতারাই দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
০৮ ডিসেম্বর ২০২২
যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৩ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাঁদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনও তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনও আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এসময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্য সচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং’ হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন। সরকারের ভেতরের-বাইরের সবাইকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর দোষারোপের রাজনীতি চলছে, যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদবিরোধী সব শক্তিকে কাঁদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে; না হলে গণহত্যাকারীরা আবার ফিরে আসার সুযোগ পাবে।’
সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় সংবাদমাধ্যম আওয়ামী লীগের মতাদর্শ উৎপাদন করে ফ্যাসিবাদের পক্ষে ভূমিকা রেখেছে। এখনও তারা একই ভূমিকা পালন করছে। আমরা মনে করি, জনগণের পক্ষে প্রতিনিধিত্বকারী বুদ্ধিজীবীরা অতীতেও ছিলেন, এখনও আছেন। তাঁরা অবশ্যই কথা বলবেন। কারণ সাংস্কৃতিক ও চিন্তার স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকার জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও এসময় অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা।
স্মৃতিসৌধে নাহিদের সঙ্গে ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, যুগ্ম সদস্য সচিব সাইফ মোস্তাফিজ প্রমুখ।

নয়াপল্টনে গতকাল বুধবারের ঘটনার জন্য বিএনপি এবং বিএনপি নেতারাই দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
০৮ ডিসেম্বর ২০২২
যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৩ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। তিনি জানান, সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হসপিটালে চিকিৎসা নেবেন খন্দকার মোশাররফ।
এর আগে গত ২১ জানুয়ারি নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন এই বিএনপি নেতা। তাঁর সুস্থতার জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে দোয়া প্রার্থনা করা হয়েছে।

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ রোববার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা করেছেন তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। তিনি জানান, সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হসপিটালে চিকিৎসা নেবেন খন্দকার মোশাররফ।
এর আগে গত ২১ জানুয়ারি নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন এই বিএনপি নেতা। তাঁর সুস্থতার জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে দোয়া প্রার্থনা করা হয়েছে।

নয়াপল্টনে গতকাল বুধবারের ঘটনার জন্য বিএনপি এবং বিএনপি নেতারাই দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
০৮ ডিসেম্বর ২০২২
যারা দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করেছে, তাদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আজ সেই শক্তি ভোল পাল্টে এমন ভাব দেখাচ্ছে যেন তারাই নতুন বাংলাদেশ করতে পারবে।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের আহ্বান জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন বানচাল ও জুলাই গণ–অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করতেই টার্গেট কিলিং হচ্ছে। টার্গেট কিলিংয়ের সঙ্গে জড়িত প্রশাসন।
৩ ঘণ্টা আগে