নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণতন্ত্র থাকলে অনেক বুদ্ধিজীবীর নাকি মূল্য থাকে না। কার কত মূল্য এখন দাঁড়িপাল্লায় মেপে আমার দেখতে হবে। কার কত মূল্য সেটা আমরা দেখতে চাই—এমনটা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর কলাবাগান মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের অনেক বুদ্ধিজীবীরা আছেন। নানা কথা বলেন। মানুষকে বিভ্রান্ত করেন। তার জবাবও আমি দেব। তারা মানুষকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করে। তাদের কাজই হচ্ছে বিভ্রান্ত করা। কারণ, গণতন্ত্র থাকলে তাদের না কি মূল্য থাকে না। আর যদি কোনো অস্বাভাবিক সরকার হয় উনাদের মূল্য না কি বেড়ে যায়। কার কত মূল্য এখন দাঁড়িপাল্লায় মেপে তাদের দেখতে হবে আমার। কার কত মূল্য সেটা আমরা দেখতে চাই। ক্ষমতায় থাকতে কই দেশের মানুষের তো ভাগ্য পরিবর্তন হয়নি।’
ভোট চুরির বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০০৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ক্ষমতায় আছি। ধারাবাহিকভাবে গণতন্ত্র অব্যাহত থাকার কারণে অগ্নি সন্ত্রাসের সময়বাদে অন্যসময়ে মানুষ শান্তিতে থাকার কারণে আত্ম সামাজিক উন্নতি হয়েছে। মাথাপিছু আয় বেড়েছে। আমরা কাজ করে মানুষের হৃদয় জয় করে তাদের ভোট পাই। আমাদের ভোট চুরির প্রয়োজন হয় না। কিন্তু যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে তারাই ভোট চুরি করে। ভোট চুরি ছাড়া তারা জিততে পারে না। ২০০৮ সালের নির্বাচনেই সেটা প্রমাণিত সত্য।’
বিগত কয়েকটি নির্বাচনে বিএনপির অবস্থা নিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ২৩৩টি আসনে বিএনপি পেয়েছিল মাত্র ৩০টি সিট। জনগণ তাদের দুর্নীতি, চুরি, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, বাংলাভাই সৃষ্টির জন্য প্রত্যাখ্যান করেছিল। ২০১৩-১৪ সালে তারা নির্বাচন ঠেকানোর নামে অগ্নি সন্ত্রাস করেছে। এখনো বহু মানুষ সেই অগ্নি সন্ত্রাসের ক্ষত বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে। ২০১৮ সালে আমি সংলাপ করেছিলাম। তারা নির্বাচনে এসেছিল। কিন্তু তাদের নির্বাচন হয়ে গেল নমিনেশন বাণিজ্য। লন্ডনে বসে তারেক জিয়া দেয় নমিনেশন। গুলশান অফিস থেকে ফখরুল ইসলাম দেয় নমিনেশন। আর পুরানা পল্টন অফিস থেকে রিজভি দেয় নমিনেশন। সকালে বলে এ আমাদের প্রার্থী কিছুক্ষণ পরে এ নয় অন্যজন প্রার্থী। তারেজ জিয়ার তো কথাই ছিল কত টাকা দেবেন-নমিনেশন নেবেন। যে টাকা দেবেন না নমিনেশন বাদ। ওইভাবে নমিনেশন বিক্রির ফলে তাদের নির্বাচন ভেস্তে যায়। সব দোষ দেয় আমাদের ওপর। আওয়ামী লীগ জনগণের শক্তির ওপর বিশ্বাস করে। জনগণের ভোটে বিশ্বাস করে। আওয়ামী লীগই সংগ্রাম করেছে। জনগণের ভোট জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ৭৫ এর পর অস্ত্র হাতে নিয়ে সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতায় এসে মানুষের ভাগ্য গড়েনি। ৭৫ এর আগে মানুষ যেখানে ছিল তার থেকে আরও খারাপ অবস্থা তাদের হয়েছিল। তখন দেশটাকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হয়। সেই সময় মুক্তিযোদ্ধারা তাদের পরিচয় দিতেও ভয় পেত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শকে জলাঞ্জলি দেয়। উন্নয়নের গতি থেমে যায়। ২৭৭ ডলার মাথাপিছু আয় রেখে গিয়েছিলেন, পরে প্রতিবছরেই তা মাইনাস হতে থাকে। ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে নিজেদের ভাগ্য গড়ে।
‘মিলিটারি ডিক্টেটরের পকেট থেকে তৈরি হওয়া দল বিএনপি। স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতাকারী যাদের রাজনীতি জাতির পিতা নিষিদ্ধ করেছিলেন জিয়াউর রহমান ওই জামাতকে রাজনীতি করার সুযোগ দেয়। জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচারের হাত থেকে রক্ষা করে তাদের পুরস্কৃত করে। তখন আইনের শাসন পদদলিত করে বিচারহীনতার কালচার শুরু হয়।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশে ফিরেই আমি ঘোষণা দিয়েছিলাম বাংলাদেশের মানুষই আমার পরিবার। এর মাঝেই ফিরে পাব হারানো বাবা-মা-ও ভাইয়ের স্নেহ। এবং আমি তা পেয়েছি। আমার একমাত্র ক্ষমতার উৎস হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণ। তাদের জন্য আমি আমার বাবার মত জীবন উৎসর্গ করার পথে নেমেছি। গোলা-বারুদ, বোমা, গ্রেনেড হামলা কোনো কিছুই আমাকে বাঁধা দিতে পারেনি। আমার প্রত্যয় এ দেশের মানুষের মুখে অন্ন জোগাব। সকলের চিকিৎসা, শিক্ষা ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করব। উন্নত জীবন দেব।’
দেশের মানুষের কল্যাণ করাই আওয়ামী লীগের কাজ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, দেশের মানুষের সব ধরনের কল্যাণ করার, মানুষের যা যা প্রয়োজন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে তা হয়। এটা প্রমাণিত সত্য আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। এর আগে জিয়াউর রহমান ছিল, এরশাদ ছিল, খালেদা জিয়া ছিল। বাংলাদেশের জনগণকে কিছু দেয়নি। নিজেরা নিয়েছে। নিজেরা অর্থশালী সম্পদশালী হয়েছে। ভাঙা স্যুটকেস ও ছেড়া গেঞ্জি থেকে জাদু পেয়ে সম্পদের মালিক হয়েছে। দেশের মানুষকে দেয়নি তারা। দেবে না তারা। আসে লুটপাট করে খেতে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীদের সেটাই তো চরিত্র। আওয়ামী লীগ মাটি মানুষের সংগঠন। জনগণের অধিকারের কথা বলেই আওয়ামী লীগ গঠিত হয়েছে। আর তখনই থেকেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ আছে বলেই ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে। আজকে তো দারিদ্র্যের হাহাকার শোনা যায় না। খাদ্যে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ। কর্মসংস্থার আমরা বৃদ্ধি পেয়েছি। আকজে বেকারত্ব মাত্র তিন ভাগ। ইনশা আল্লাহ সেটাও থাকবে না।
বিএনপির নির্বাচন বর্জন নিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘নির্বাচন আজকে বর্জন করছে। বর্জন করাটা খুবই স্বাভাবিক। ভোট চুরি করতে পারবে না। নির্বাচন করবে না। কারণ এর আগে তো ভোট চুরি করে অভ্যস্ত। চুরি করা ভোট দিয়েই তো তাদের সৃষ্টি। ক্ষমতা চুরি, ক্ষমতা দখল, ভোট চুরি। এছাড়া আর কিছু পারে না। সেজন্য ইলেকশন করতে চায় না। ইলেকশন বানচাল করবে। মানুষের ভোটের অধিকার আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করেছি। সেই অধিকার কেড়ে নেবে! নির্বাচন বন্ধ করবে-এত সাহস তাদের নেই। তারা পারবে না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘নুহু নবীর নৌকা মহাপ্লাবনে মানবজাতিকে রক্ষা করেছিল। এই নৌকাই মানুষের প্রাণ বাঁচায়। নৌকাই উন্নতি দেয়। নৌকা নিশ্চিত জীবন দেয়। শান্তি দেয়-সমৃদ্ধি দেয়। নৌকায় ভোট দিয়ে মানুষ স্বাধীনতা পেয়েছে। নৌকায় ভোট দিয়ে আজকে বদলে যাওয়া বাংলাদেশ-ডিজিটাল বাংলাদেশ। নৌকায় ভোট দেবেন, আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব। ইনশা আল্লাহ বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না। প্রথম যারা ভোটার তাদের আহ্বান জানাব নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে।’

গণতন্ত্র থাকলে অনেক বুদ্ধিজীবীর নাকি মূল্য থাকে না। কার কত মূল্য এখন দাঁড়িপাল্লায় মেপে আমার দেখতে হবে। কার কত মূল্য সেটা আমরা দেখতে চাই—এমনটা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর কলাবাগান মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের অনেক বুদ্ধিজীবীরা আছেন। নানা কথা বলেন। মানুষকে বিভ্রান্ত করেন। তার জবাবও আমি দেব। তারা মানুষকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করে। তাদের কাজই হচ্ছে বিভ্রান্ত করা। কারণ, গণতন্ত্র থাকলে তাদের না কি মূল্য থাকে না। আর যদি কোনো অস্বাভাবিক সরকার হয় উনাদের মূল্য না কি বেড়ে যায়। কার কত মূল্য এখন দাঁড়িপাল্লায় মেপে তাদের দেখতে হবে আমার। কার কত মূল্য সেটা আমরা দেখতে চাই। ক্ষমতায় থাকতে কই দেশের মানুষের তো ভাগ্য পরিবর্তন হয়নি।’
ভোট চুরির বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০০৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত ক্ষমতায় আছি। ধারাবাহিকভাবে গণতন্ত্র অব্যাহত থাকার কারণে অগ্নি সন্ত্রাসের সময়বাদে অন্যসময়ে মানুষ শান্তিতে থাকার কারণে আত্ম সামাজিক উন্নতি হয়েছে। মাথাপিছু আয় বেড়েছে। আমরা কাজ করে মানুষের হৃদয় জয় করে তাদের ভোট পাই। আমাদের ভোট চুরির প্রয়োজন হয় না। কিন্তু যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে তারাই ভোট চুরি করে। ভোট চুরি ছাড়া তারা জিততে পারে না। ২০০৮ সালের নির্বাচনেই সেটা প্রমাণিত সত্য।’
বিগত কয়েকটি নির্বাচনে বিএনপির অবস্থা নিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ২৩৩টি আসনে বিএনপি পেয়েছিল মাত্র ৩০টি সিট। জনগণ তাদের দুর্নীতি, চুরি, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, বাংলাভাই সৃষ্টির জন্য প্রত্যাখ্যান করেছিল। ২০১৩-১৪ সালে তারা নির্বাচন ঠেকানোর নামে অগ্নি সন্ত্রাস করেছে। এখনো বহু মানুষ সেই অগ্নি সন্ত্রাসের ক্ষত বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে। ২০১৮ সালে আমি সংলাপ করেছিলাম। তারা নির্বাচনে এসেছিল। কিন্তু তাদের নির্বাচন হয়ে গেল নমিনেশন বাণিজ্য। লন্ডনে বসে তারেক জিয়া দেয় নমিনেশন। গুলশান অফিস থেকে ফখরুল ইসলাম দেয় নমিনেশন। আর পুরানা পল্টন অফিস থেকে রিজভি দেয় নমিনেশন। সকালে বলে এ আমাদের প্রার্থী কিছুক্ষণ পরে এ নয় অন্যজন প্রার্থী। তারেজ জিয়ার তো কথাই ছিল কত টাকা দেবেন-নমিনেশন নেবেন। যে টাকা দেবেন না নমিনেশন বাদ। ওইভাবে নমিনেশন বিক্রির ফলে তাদের নির্বাচন ভেস্তে যায়। সব দোষ দেয় আমাদের ওপর। আওয়ামী লীগ জনগণের শক্তির ওপর বিশ্বাস করে। জনগণের ভোটে বিশ্বাস করে। আওয়ামী লীগই সংগ্রাম করেছে। জনগণের ভোট জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ৭৫ এর পর অস্ত্র হাতে নিয়ে সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতায় এসে মানুষের ভাগ্য গড়েনি। ৭৫ এর আগে মানুষ যেখানে ছিল তার থেকে আরও খারাপ অবস্থা তাদের হয়েছিল। তখন দেশটাকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হয়। সেই সময় মুক্তিযোদ্ধারা তাদের পরিচয় দিতেও ভয় পেত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শকে জলাঞ্জলি দেয়। উন্নয়নের গতি থেমে যায়। ২৭৭ ডলার মাথাপিছু আয় রেখে গিয়েছিলেন, পরে প্রতিবছরেই তা মাইনাস হতে থাকে। ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে নিজেদের ভাগ্য গড়ে।
‘মিলিটারি ডিক্টেটরের পকেট থেকে তৈরি হওয়া দল বিএনপি। স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতাকারী যাদের রাজনীতি জাতির পিতা নিষিদ্ধ করেছিলেন জিয়াউর রহমান ওই জামাতকে রাজনীতি করার সুযোগ দেয়। জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচারের হাত থেকে রক্ষা করে তাদের পুরস্কৃত করে। তখন আইনের শাসন পদদলিত করে বিচারহীনতার কালচার শুরু হয়।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশে ফিরেই আমি ঘোষণা দিয়েছিলাম বাংলাদেশের মানুষই আমার পরিবার। এর মাঝেই ফিরে পাব হারানো বাবা-মা-ও ভাইয়ের স্নেহ। এবং আমি তা পেয়েছি। আমার একমাত্র ক্ষমতার উৎস হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণ। তাদের জন্য আমি আমার বাবার মত জীবন উৎসর্গ করার পথে নেমেছি। গোলা-বারুদ, বোমা, গ্রেনেড হামলা কোনো কিছুই আমাকে বাঁধা দিতে পারেনি। আমার প্রত্যয় এ দেশের মানুষের মুখে অন্ন জোগাব। সকলের চিকিৎসা, শিক্ষা ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করব। উন্নত জীবন দেব।’
দেশের মানুষের কল্যাণ করাই আওয়ামী লীগের কাজ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, দেশের মানুষের সব ধরনের কল্যাণ করার, মানুষের যা যা প্রয়োজন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে তা হয়। এটা প্রমাণিত সত্য আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। এর আগে জিয়াউর রহমান ছিল, এরশাদ ছিল, খালেদা জিয়া ছিল। বাংলাদেশের জনগণকে কিছু দেয়নি। নিজেরা নিয়েছে। নিজেরা অর্থশালী সম্পদশালী হয়েছে। ভাঙা স্যুটকেস ও ছেড়া গেঞ্জি থেকে জাদু পেয়ে সম্পদের মালিক হয়েছে। দেশের মানুষকে দেয়নি তারা। দেবে না তারা। আসে লুটপাট করে খেতে। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীদের সেটাই তো চরিত্র। আওয়ামী লীগ মাটি মানুষের সংগঠন। জনগণের অধিকারের কথা বলেই আওয়ামী লীগ গঠিত হয়েছে। আর তখনই থেকেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ আছে বলেই ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে। আজকে তো দারিদ্র্যের হাহাকার শোনা যায় না। খাদ্যে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ। কর্মসংস্থার আমরা বৃদ্ধি পেয়েছি। আকজে বেকারত্ব মাত্র তিন ভাগ। ইনশা আল্লাহ সেটাও থাকবে না।
বিএনপির নির্বাচন বর্জন নিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘নির্বাচন আজকে বর্জন করছে। বর্জন করাটা খুবই স্বাভাবিক। ভোট চুরি করতে পারবে না। নির্বাচন করবে না। কারণ এর আগে তো ভোট চুরি করে অভ্যস্ত। চুরি করা ভোট দিয়েই তো তাদের সৃষ্টি। ক্ষমতা চুরি, ক্ষমতা দখল, ভোট চুরি। এছাড়া আর কিছু পারে না। সেজন্য ইলেকশন করতে চায় না। ইলেকশন বানচাল করবে। মানুষের ভোটের অধিকার আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা অর্জন করেছি। সেই অধিকার কেড়ে নেবে! নির্বাচন বন্ধ করবে-এত সাহস তাদের নেই। তারা পারবে না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘নুহু নবীর নৌকা মহাপ্লাবনে মানবজাতিকে রক্ষা করেছিল। এই নৌকাই মানুষের প্রাণ বাঁচায়। নৌকাই উন্নতি দেয়। নৌকা নিশ্চিত জীবন দেয়। শান্তি দেয়-সমৃদ্ধি দেয়। নৌকায় ভোট দিয়ে মানুষ স্বাধীনতা পেয়েছে। নৌকায় ভোট দিয়ে আজকে বদলে যাওয়া বাংলাদেশ-ডিজিটাল বাংলাদেশ। নৌকায় ভোট দেবেন, আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব। ইনশা আল্লাহ বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না। প্রথম যারা ভোটার তাদের আহ্বান জানাব নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
ওই পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি শরীফ ওসমান হাদীর মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত। আল্লাহ যেন তাঁর রুহের মাগফিরাত করে তাঁকে বেহেশত নসীব করেন। তাঁর এই অকাল শহীদি মৃত্যু আবারও মনে করিয়ে দিল— রাজনৈতিক সহিংসতা কত বড় মানবিক মূল্য দাবি করে।’
হাদি ছিলেন এক সাহসী রাজনৈতিক কর্মী এবং নির্ভীক কণ্ঠস্বর, যিনি সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে তিনি জুলাইয়ের যোদ্ধাদের অধিকার রক্ষা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধরে রাখা এবং জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন।
তারেক রহমান আরও বলেন, আমি তাঁর শোকাহত পরিবার, স্বজন ও সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। একই সঙ্গে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার, শাস্তি এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে আর কোনো ঘটনা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে বা আমাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে আঘাত না করে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
ওই পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘আমি শরীফ ওসমান হাদীর মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীরভাবে শোকাহত। আল্লাহ যেন তাঁর রুহের মাগফিরাত করে তাঁকে বেহেশত নসীব করেন। তাঁর এই অকাল শহীদি মৃত্যু আবারও মনে করিয়ে দিল— রাজনৈতিক সহিংসতা কত বড় মানবিক মূল্য দাবি করে।’
হাদি ছিলেন এক সাহসী রাজনৈতিক কর্মী এবং নির্ভীক কণ্ঠস্বর, যিনি সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতেন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে তিনি জুলাইয়ের যোদ্ধাদের অধিকার রক্ষা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধরে রাখা এবং জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন।
তারেক রহমান আরও বলেন, আমি তাঁর শোকাহত পরিবার, স্বজন ও সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। একই সঙ্গে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই, দ্রুত তদন্ত করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার, শাস্তি এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যাতে আর কোনো ঘটনা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে বা আমাদের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষাকে আঘাত না করে।

গণতন্ত্র থাকলে অনেক বুদ্ধিজীবীর নাকি মূল্য থাকে না। কার কত মূল্য এখন দাঁড়িপাল্লায় মেপে আমার দেখতে হবে। কার কত মূল্য সেটা আমরা দেখতে চাই—এমনটা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
০১ জানুয়ারি ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
বিবৃতিতে জামায়াত আমির বলেন, ওসমান হাদি মানবিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। ন্যায়, সত্য ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর শাহাদাতে জাতি একজন নির্ভীক কণ্ঠস্বর ও আদর্শবাদী যোদ্ধাকে হারাল।
শফিকুর রহমান যোগ করেন, তাঁর (ওসমান হাদি) শাহাদাতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর নতুন প্রজন্মকে ধারণ করতে হবে এবং দলমত-নির্বিশেষে তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে হবে। তাঁর অবদান জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
শফিকুর রহমান আরও বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন একজন সাহসী জুলাই যোদ্ধা ও সাচ্চা দেশপ্রেমিক। তিনি অন্যায়ের কাছে কখনো মাথা নত করেননি। তাঁর কণ্ঠ ছিল সব আধিপত্যবাদী শক্তি ও অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে। তিনি ছিলেন আপসহীন এক যোদ্ধা। দুনিয়ার কোনো লোভ-লালসা তাঁকে স্পর্শ করতে পারেনি।
জামায়াত আমির বলেন, ‘আমি মহান আল্লাহর দরবারে তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা করছি। তাঁর মাসুম বাচ্চাসহ স্ত্রী, শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, সহযোদ্ধা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। পাশাপাশি আল্লাহ তাআলা যেন তাঁদের সবাইকে এই বিরাট শোক সওয়ার তাওফিক দান করেন, সেই দোয়া করি।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
বিবৃতিতে জামায়াত আমির বলেন, ওসমান হাদি মানবিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। ন্যায়, সত্য ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর শাহাদাতে জাতি একজন নির্ভীক কণ্ঠস্বর ও আদর্শবাদী যোদ্ধাকে হারাল।
শফিকুর রহমান যোগ করেন, তাঁর (ওসমান হাদি) শাহাদাতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর নতুন প্রজন্মকে ধারণ করতে হবে এবং দলমত-নির্বিশেষে তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে হবে। তাঁর অবদান জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
শফিকুর রহমান আরও বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন একজন সাহসী জুলাই যোদ্ধা ও সাচ্চা দেশপ্রেমিক। তিনি অন্যায়ের কাছে কখনো মাথা নত করেননি। তাঁর কণ্ঠ ছিল সব আধিপত্যবাদী শক্তি ও অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে। তিনি ছিলেন আপসহীন এক যোদ্ধা। দুনিয়ার কোনো লোভ-লালসা তাঁকে স্পর্শ করতে পারেনি।
জামায়াত আমির বলেন, ‘আমি মহান আল্লাহর দরবারে তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা করছি। তাঁর মাসুম বাচ্চাসহ স্ত্রী, শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, সহযোদ্ধা ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। পাশাপাশি আল্লাহ তাআলা যেন তাঁদের সবাইকে এই বিরাট শোক সওয়ার তাওফিক দান করেন, সেই দোয়া করি।’

গণতন্ত্র থাকলে অনেক বুদ্ধিজীবীর নাকি মূল্য থাকে না। কার কত মূল্য এখন দাঁড়িপাল্লায় মেপে আমার দেখতে হবে। কার কত মূল্য সেটা আমরা দেখতে চাই—এমনটা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
০১ জানুয়ারি ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক শোকবার্তায় জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা বলেন, ওসমান হাদি ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক ও সাহসী যুবক। নিজ আদর্শে অবিচল থেকে তিনি আজীবন অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে গেছেন। সন্ত্রাসী হামলায় তাঁর এ নির্মম মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
শোকবার্তায় নেতারা আরও বলেন, যারা ওসমান হাদিকে হত্যা করেছে, তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
এ ছাড়া রাজধানীর বুকে প্রকাশ্য দিবালোকে ওসমান হাদির মতো একজন তরুণকে গুলি করে হত্যার পরও জড়িত সন্ত্রাসীদের এখনো গ্রেপ্তার করতে না পারায় তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক শোকবার্তায় জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতারা বলেন, ওসমান হাদি ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক ও সাহসী যুবক। নিজ আদর্শে অবিচল থেকে তিনি আজীবন অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে গেছেন। সন্ত্রাসী হামলায় তাঁর এ নির্মম মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
শোকবার্তায় নেতারা আরও বলেন, যারা ওসমান হাদিকে হত্যা করেছে, তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
এ ছাড়া রাজধানীর বুকে প্রকাশ্য দিবালোকে ওসমান হাদির মতো একজন তরুণকে গুলি করে হত্যার পরও জড়িত সন্ত্রাসীদের এখনো গ্রেপ্তার করতে না পারায় তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।

গণতন্ত্র থাকলে অনেক বুদ্ধিজীবীর নাকি মূল্য থাকে না। কার কত মূল্য এখন দাঁড়িপাল্লায় মেপে আমার দেখতে হবে। কার কত মূল্য সেটা আমরা দেখতে চাই—এমনটা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
০১ জানুয়ারি ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি আজ সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
এতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের এই সহযোদ্ধার প্রয়াণে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা গভীরভাবে শোকাহত। আমরা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ বৃহস্পতিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই শোক জানায় দলটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও গণ-অভ্যুত্থানের পর গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটির অন্যতম সদস্য ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি আজ সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
এতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের এই সহযোদ্ধার প্রয়াণে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা গভীরভাবে শোকাহত। আমরা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজনের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’

গণতন্ত্র থাকলে অনেক বুদ্ধিজীবীর নাকি মূল্য থাকে না। কার কত মূল্য এখন দাঁড়িপাল্লায় মেপে আমার দেখতে হবে। কার কত মূল্য সেটা আমরা দেখতে চাই—এমনটা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
০১ জানুয়ারি ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই শোক জানান।
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে এক বিবৃতিতে এমন প্রতিক্রিয়া জানান তিনি৷
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র, ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও প্রতিবাদী যুবক ওসমান হাদির মর্মান্তিক মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার।
৫ ঘণ্টা আগে