শিপুল ইসলাম, রংপুর

রংপুরকে একসময় জাতীয় পার্টির (জাপা) দুর্গ বলা হতো। কিন্তু গত দেড় দশকে অভ্যন্তরীণ কোন্দল, স্বজনপ্রীতি আর আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপসের কারণে এখন চরম মূল্য দিতে হচ্ছে দলটিকে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দুর্গ ফেরত পেতে বেশ তৎপর হয়েছে জাতীয় পার্টি। তবে তৃণমূলের নেতারা বলছেন, রংপুরে জাতীয় পার্টিকে আবার আগের মতো শক্তিশালী হয়ে উঠতে অনেক সময় লাগবে।
রংপুর মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াছির বলেন, ‘রংপুর বিভাগের সব জেলা, উপজেলার কমিটিগুলোকে সক্রিয় করতে নির্দেশ দিয়েছেন দলের চেয়ারম্যান। সে নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আশা করা যাচ্ছে, জাতীয় পার্টির ঘাঁটি রংপুর পুনরুদ্ধার করতে পারব।’
তবে দলের কো-চেয়ারম্যান ও রংপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক প্রতিবন্ধকতা দেখছি। দলের আসল লোকগুলো নেই। নির্বাচন করতে গেলে তো প্রার্থী লাগবে। ফাইন্যান্সিয়ালি সাউন্ড থাকতে হবে। নির্বাচনে মিনিমাম খরচ করার সামর্থ্য থাকতে হবে। পাশাপাশি দলের সাপোর্ট লাগবে। তিনটার সমন্বয় হলে একজন প্রার্থী নির্বাচিত হওয়ার আশা থাকে। সে ক্ষেত্রে ফিট ক্যান্ডিডেটের (যোগ্য প্রার্থী) অভাব খুবই মারাত্মকভাবে আমরা ফিল করছি।’
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে সুযোগ দিতে আওয়ামী লীগ ২৬টি আসন থেকে প্রার্থী প্রত্যাহার করে নেয়। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দলীয় নেতারা ভোটে ছিলেন। ক্ষমতার মোহে জাতীয় পার্টির এমন আসন ভাগাভাগির কারণে লাঙ্গলবিমুখ হয়ে পড়েন রংপুরের মানুষ। অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে বিভক্ত হয়ে পড়েন নেতা-কর্মীরাও। তার ফল হাতেনাতে পাওয়া যায় ভোটের মাঠে। ব্যাপক ব্যবধানে নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হন। ছয়টি আসনের পাঁচটিতেই পরাজিত হন লাঙ্গলের প্রার্থীরা। তিনজন জামানত হারান। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বদলে গেছে রাজনৈতিক পরিস্থিতি। সেই সঙ্গে বদলে যাচ্ছে দলগুলোর হিসাবনিকাশও। এমন অবস্থায় জাপা নতুন উদ্যমে ঘুরে দাঁড়াতে চাইলেও বেশ বেগ পেতে হবে বলে জানিয়েছেন দলটির নেতা-কর্মীরা।
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য ও মহানগর জাতীয় পার্টি জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার জাতীয় পার্টিকে ধ্বংস করার জন্য জোটে নিয়েছিল। তারা সফলও হয়েছে। বৃহত্তর রংপুরে একসময় ২২টি আসন জাতীয় পার্টির ছিল। শেষ পর্যন্ত ১৪টি আসন ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ আসার পর ভোটারবিহীন নির্বাচনে তাদের ইচ্ছেমতো প্রার্থী দিয়ে আমাদের জনপ্রিয় আসনগুলোকে তাদের করে নিয়েছিল। তারপরও আমি মনে করি, আমরা রংপুরে সুসংগঠিত। সম্প্রতি আমাদের যৌথ সভা হয়েছে। সেখানে হারানো আসনগুলো পুনরুদ্ধার ও বৃহত্তর রংপুরকে আগের জায়গায় ফিরিয়ে নেওয়ার কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। আগামী মাস থেকে কর্মসূচিগুলো শুরু করব।’
জাপার তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা বলছেন, রংপুর সদর ছাড়া জেলার অন্য পাঁচটি আসনে দীর্ঘদিন রাজনীতি না থাকার কারণে এবং আগে যাঁরা প্রার্থী ছিলেন, তাঁদের অনুপস্থিতিতে মাঠের কর্মী কমে গেছে। দলকে ভালো অবস্থানে নিতে হলে নিষ্ক্রিয় নেতা-কর্মীদের আবার সক্রিয় করতে হবে। সে ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয়ভাবে সহযোগিতা ও দিকনির্দেশনা দরকার। ভবিষ্যতে নির্বাচনে যাঁরা জাতীয় পার্টির প্রার্থী হবেন, তাঁদের আর্থিক সক্ষমতাও থাকতে হবে। সভা-সমাবেশ করে দলকে উজ্জীবিত করতে অর্থসহায়তাও দরকার।
রংপুর জেলা জাতীয় পার্টির সদস্যসচিব আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আমরা মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলাম, যেটা আমরা বলতে পারতাম না। চেয়ারম্যানকে জিম্মি করত। চেয়ারম্যানের সঙ্গে যাঁরা অন্য আছেন, তাঁরা সরকারের লেজুড়বৃত্তিক ছিলেন। কোনো সিদ্ধান্ত নিতে গেলে তাঁরা সেটাকে বাইপাস করতেন। পুরো জাতি একটা পক্ষে, কিন্তু জাতীয় পার্টি দালালি করেছে। এটা তো মেনে নেওয়া যায় না। সেন্ট্রাল যেহেতু নির্দেশ দেয়, সেহেতু ওটা আমাদের মেনে নিতে হয়েছে। ৫ তারিখের পর আমরা মনে করছি, আমরা ঘুরে দাঁড়িয়েছি। জাতীয় পার্টি, লাঙ্গলের যে ঐতিহ্য, তা ফিরিয়ে আনার জন্য তৎপর হয়েছি। আমরা দলকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কাজ করছি।’
আর জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও রংপুর সিটির সাবেক মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, ‘রুট লেভেল (তৃণমূল) পর্যন্ত যে প্ল্যাটফর্ম আছে, সেগুলো সক্রিয় করার চেষ্টা করছি। রংপুর জেলার ছয়টি আসন ও বিভাগের ৫৬টি আসন অর্গানাইজ করার চেষ্টা করছি।’
তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির প্রতি মানুষ একেবারে মুখ ফিরিয়ে নেননি। এখনো ফেয়ার (স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ) নির্বাচন হলে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এখানে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হবেন। ছয়টি আসনের অন্তত তিনটি জাতীয় পার্টি পাবে। তবে সাংগঠনিক ভিত্তিগুলোর প্রতিটিকে সক্রিয় করতে হবে। একদম ওয়ার্ড লেভেল থেকে শীর্ষ পর্যায় পর্যন্ত প্রতিটি স্তরে জাতীয় পার্টিকে আবার জাগ্রত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে বেশ সময় লাগবে।

রংপুরকে একসময় জাতীয় পার্টির (জাপা) দুর্গ বলা হতো। কিন্তু গত দেড় দশকে অভ্যন্তরীণ কোন্দল, স্বজনপ্রীতি আর আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপসের কারণে এখন চরম মূল্য দিতে হচ্ছে দলটিকে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দুর্গ ফেরত পেতে বেশ তৎপর হয়েছে জাতীয় পার্টি। তবে তৃণমূলের নেতারা বলছেন, রংপুরে জাতীয় পার্টিকে আবার আগের মতো শক্তিশালী হয়ে উঠতে অনেক সময় লাগবে।
রংপুর মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াছির বলেন, ‘রংপুর বিভাগের সব জেলা, উপজেলার কমিটিগুলোকে সক্রিয় করতে নির্দেশ দিয়েছেন দলের চেয়ারম্যান। সে নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আশা করা যাচ্ছে, জাতীয় পার্টির ঘাঁটি রংপুর পুনরুদ্ধার করতে পারব।’
তবে দলের কো-চেয়ারম্যান ও রংপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক প্রতিবন্ধকতা দেখছি। দলের আসল লোকগুলো নেই। নির্বাচন করতে গেলে তো প্রার্থী লাগবে। ফাইন্যান্সিয়ালি সাউন্ড থাকতে হবে। নির্বাচনে মিনিমাম খরচ করার সামর্থ্য থাকতে হবে। পাশাপাশি দলের সাপোর্ট লাগবে। তিনটার সমন্বয় হলে একজন প্রার্থী নির্বাচিত হওয়ার আশা থাকে। সে ক্ষেত্রে ফিট ক্যান্ডিডেটের (যোগ্য প্রার্থী) অভাব খুবই মারাত্মকভাবে আমরা ফিল করছি।’
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে সুযোগ দিতে আওয়ামী লীগ ২৬টি আসন থেকে প্রার্থী প্রত্যাহার করে নেয়। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দলীয় নেতারা ভোটে ছিলেন। ক্ষমতার মোহে জাতীয় পার্টির এমন আসন ভাগাভাগির কারণে লাঙ্গলবিমুখ হয়ে পড়েন রংপুরের মানুষ। অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে বিভক্ত হয়ে পড়েন নেতা-কর্মীরাও। তার ফল হাতেনাতে পাওয়া যায় ভোটের মাঠে। ব্যাপক ব্যবধানে নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হন। ছয়টি আসনের পাঁচটিতেই পরাজিত হন লাঙ্গলের প্রার্থীরা। তিনজন জামানত হারান। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বদলে গেছে রাজনৈতিক পরিস্থিতি। সেই সঙ্গে বদলে যাচ্ছে দলগুলোর হিসাবনিকাশও। এমন অবস্থায় জাপা নতুন উদ্যমে ঘুরে দাঁড়াতে চাইলেও বেশ বেগ পেতে হবে বলে জানিয়েছেন দলটির নেতা-কর্মীরা।
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য ও মহানগর জাতীয় পার্টি জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার জাতীয় পার্টিকে ধ্বংস করার জন্য জোটে নিয়েছিল। তারা সফলও হয়েছে। বৃহত্তর রংপুরে একসময় ২২টি আসন জাতীয় পার্টির ছিল। শেষ পর্যন্ত ১৪টি আসন ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ আসার পর ভোটারবিহীন নির্বাচনে তাদের ইচ্ছেমতো প্রার্থী দিয়ে আমাদের জনপ্রিয় আসনগুলোকে তাদের করে নিয়েছিল। তারপরও আমি মনে করি, আমরা রংপুরে সুসংগঠিত। সম্প্রতি আমাদের যৌথ সভা হয়েছে। সেখানে হারানো আসনগুলো পুনরুদ্ধার ও বৃহত্তর রংপুরকে আগের জায়গায় ফিরিয়ে নেওয়ার কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। আগামী মাস থেকে কর্মসূচিগুলো শুরু করব।’
জাপার তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা বলছেন, রংপুর সদর ছাড়া জেলার অন্য পাঁচটি আসনে দীর্ঘদিন রাজনীতি না থাকার কারণে এবং আগে যাঁরা প্রার্থী ছিলেন, তাঁদের অনুপস্থিতিতে মাঠের কর্মী কমে গেছে। দলকে ভালো অবস্থানে নিতে হলে নিষ্ক্রিয় নেতা-কর্মীদের আবার সক্রিয় করতে হবে। সে ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয়ভাবে সহযোগিতা ও দিকনির্দেশনা দরকার। ভবিষ্যতে নির্বাচনে যাঁরা জাতীয় পার্টির প্রার্থী হবেন, তাঁদের আর্থিক সক্ষমতাও থাকতে হবে। সভা-সমাবেশ করে দলকে উজ্জীবিত করতে অর্থসহায়তাও দরকার।
রংপুর জেলা জাতীয় পার্টির সদস্যসচিব আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আমরা মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলাম, যেটা আমরা বলতে পারতাম না। চেয়ারম্যানকে জিম্মি করত। চেয়ারম্যানের সঙ্গে যাঁরা অন্য আছেন, তাঁরা সরকারের লেজুড়বৃত্তিক ছিলেন। কোনো সিদ্ধান্ত নিতে গেলে তাঁরা সেটাকে বাইপাস করতেন। পুরো জাতি একটা পক্ষে, কিন্তু জাতীয় পার্টি দালালি করেছে। এটা তো মেনে নেওয়া যায় না। সেন্ট্রাল যেহেতু নির্দেশ দেয়, সেহেতু ওটা আমাদের মেনে নিতে হয়েছে। ৫ তারিখের পর আমরা মনে করছি, আমরা ঘুরে দাঁড়িয়েছি। জাতীয় পার্টি, লাঙ্গলের যে ঐতিহ্য, তা ফিরিয়ে আনার জন্য তৎপর হয়েছি। আমরা দলকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কাজ করছি।’
আর জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও রংপুর সিটির সাবেক মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেন, ‘রুট লেভেল (তৃণমূল) পর্যন্ত যে প্ল্যাটফর্ম আছে, সেগুলো সক্রিয় করার চেষ্টা করছি। রংপুর জেলার ছয়টি আসন ও বিভাগের ৫৬টি আসন অর্গানাইজ করার চেষ্টা করছি।’
তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির প্রতি মানুষ একেবারে মুখ ফিরিয়ে নেননি। এখনো ফেয়ার (স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ) নির্বাচন হলে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এখানে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হবেন। ছয়টি আসনের অন্তত তিনটি জাতীয় পার্টি পাবে। তবে সাংগঠনিক ভিত্তিগুলোর প্রতিটিকে সক্রিয় করতে হবে। একদম ওয়ার্ড লেভেল থেকে শীর্ষ পর্যায় পর্যন্ত প্রতিটি স্তরে জাতীয় পার্টিকে আবার জাগ্রত করতে হবে। এ ক্ষেত্রে বেশ সময় লাগবে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর পূর্বাচলের তিনশো ফিটে সমাবেশস্থলে উপস্থিত হয়েছেন যুগপৎ আন্দোলনে শরিক দলগুলোর নেতারা।
৪ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে অবশেষে নিজ দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
৬ মিনিট আগে
ঘোড়ার গাড়িতে করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেছেন বিএনপির নেতা–কর্মীরা। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমাতুল্লাহর নেতৃত্বে প্রায় তিন শতাধিক ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে শাহবাগ-বাংলামোটর হয়ে কারওয়ান বাজার থেকে ৩০০ ফিটের...
৮ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশে স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করেছেন তিনি।
২২ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর পূর্বাচলের তিনশো ফিটে সমাবেশস্থলে উপস্থিত হয়েছেন যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর নেতারা।
মঞ্চে আছেন বিএনপির যুগপৎ আন্দোলনের শরিক নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রব, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী, ভাসানী জনশক্তি পার্টির রফিকুল ইসলাম বাবলু, সদ্য বিএনপিতে যোগ দেওয়া রেদোয়ান আহমদ, ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, ববি হাজ্জাজ প্রমুখ।
তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
ভিআইপি লাউঞ্জে তারেক রহমানকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানাবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফুটের সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যাচ্ছেন তারেক রহমান।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর পূর্বাচলের তিনশো ফিটে সমাবেশস্থলে উপস্থিত হয়েছেন যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর নেতারা।
মঞ্চে আছেন বিএনপির যুগপৎ আন্দোলনের শরিক নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, জেএসডির সহসভাপতি তানিয়া রব, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী, ভাসানী জনশক্তি পার্টির রফিকুল ইসলাম বাবলু, সদ্য বিএনপিতে যোগ দেওয়া রেদোয়ান আহমদ, ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, ববি হাজ্জাজ প্রমুখ।
তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
ভিআইপি লাউঞ্জে তারেক রহমানকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানাবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফুটের সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যাচ্ছেন তারেক রহমান।

রংপুরকে একসময় জাতীয় পার্টির (জাপা) দুর্গ বলা হতো। কিন্তু গত দেড় দশকে অভ্যন্তরীণ কোন্দল, স্বজনপ্রীতি আর আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপসের কারণে এখন চরম মূল্য দিতে হচ্ছে দলটিকে।
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে অবশেষে নিজ দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
৬ মিনিট আগে
ঘোড়ার গাড়িতে করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেছেন বিএনপির নেতা–কর্মীরা। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমাতুল্লাহর নেতৃত্বে প্রায় তিন শতাধিক ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে শাহবাগ-বাংলামোটর হয়ে কারওয়ান বাজার থেকে ৩০০ ফিটের...
৮ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশে স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করেছেন তিনি।
২২ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে অবশেষে নিজ দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে। তার এই প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে সারা দেশে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
তারেক রহমানের ফেরার এই বিশেষ দিনে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ছেড়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব মীর আরশাদুল হক। একই সঙ্গে তিনি তারেক রহমানের নেতৃত্বের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রতিশ্রুতি রক্ষায় এনসিপি ব্যর্থ হয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
ফেসবুক পোশতে আরশাদ লিখেছেন, ‘আমি মীর আরশাদুল হক জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব, নির্বাহী কাউন্সিলের সদস্য, মিডিয়া সেল ও শৃঙ্খলা কমিটির সদস্য, পরিবেশ সেলের প্রধান এবং চট্টগ্রাম মহানগরের প্রধান সমন্বয়কারীসহ অন্যান্য সব দায়িত্ব ও পদ থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিচ্ছি৷ আমি এই মুহূর্তে এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলাম৷ চট্টগ্রাম-১৬ সংসদীয় আসনে (বাঁশখালী) এনসিপির হয়ে আমি নির্বাচন করছি না। আজকে একটি বিশেষ দিনে এই ঘোষণাটি দিচ্ছি, যেদিন দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে দেশে ফিরলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান। সুস্বাগতম।’
আরশাদ আরও লিখেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রতিশ্রুতি নিয়ে এনসিপির যাত্রা শুরু হয়েছিল৷ কিন্তু এনসিপির প্রতিষ্ঠা থেকে এখন পর্যন্ত গত ১০ মাসের অভিজ্ঞতায় আমার কাছে প্রতীয়মান হয়েছে যে এই দল ও দলের নেতারা সে প্রতিশ্রুতি রক্ষার্থে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন৷ যে স্বপ্ন ও সম্ভাবনা দেখে এনসিপিতে যোগ দিয়েছিলাম, তার কিছুই আর অবশিষ্ট নেই৷ দল ও বড় অংশের নেতারা ভুল পথে আছেন বলেই মনে করি আমি। এই ভুল পথে আমি চলতে পারি না। এই মুহূর্ত থেকে এনসিপির সাথে আমার কোনো রাজনৈতিক সম্পর্ক নেই৷ তবে ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকবে৷ তাদের প্রতি শুভকামনা রইল৷’
এনসিপির ব্যর্থ হয়েছে উল্লেখ করে এনসিপি থেকে পদত্যাগ করা এই নেতা লিখেছেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট স্বৈরাচারের পতন ও পলায়নের দিন আমি এতোই অভিভূত হয়েছিলাম যে মনে হয়েছিল এবার নতুন একটি বাংলাদেশ হবে৷ যেখানে মানুষের ন্যূনতম অধিকার ও মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হবে৷ কিন্তু বাস্তবে হয়েছে তার বিপরীত৷ জুলাই অভ্যুত্থানের ১৪০০ অধিক শহীদ, হাজার-হাজার আহত এবং এত আত্মত্যাগের পরও একটা শান্তিপূর্ণ ও ন্যায্যতার বাংলাদেশ দেখতে পাইনি৷ এনসিপিও এক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছে৷ অস্থিরতা তৈরি করা, পবিত্র ধর্ম ইসলামকে ব্যবহার করে সমাজে বিভাজন তৈরি করা এবং মহান মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টির একটি প্রবণতা বর্তমানে বাংলাদেশে লক্ষ করা যাচ্ছে৷ একটা গোষ্ঠী বা চক্র নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য দেশকে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দিতে চাচ্ছে৷ এই মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি প্রয়োজন হচ্ছে গণতন্ত্রে উত্তরণ এবং বাংলাদেশে স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করা৷ প্রয়োজন আগামী দিনের কথা মাথায় রেখে রাজনৈতিক সচেতন, উন্নত ও প্রগ্রেসিভ চিন্তার নতুন তরুণ নেতা, নতুন উদ্যোগ ও বর্তমান বাংলাদেশপন্থী দলগুলোকে সংগঠিত করা, শক্তিশালী করা।’
এই নেতা আরও লিখেছেন, ‘দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি দায় থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই আমি সচেতনভাবে বিভিন্ন রাজনৈতিক তৎপরতার সাথে যুক্ত ছিলাম৷ বহুবার আক্রমণ নির্যাতনের শিকার হয়েছি। যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে সবসময় আমার প্রথম অগ্রাধিকার ছিল বাংলাদেশ ও এ দেশের মানুষের স্বার্থ৷ দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে আমার কাছে মনে হচ্ছে, তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি ও জোটের সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করার কোনো বিকল্প নেই৷ জুলাই অভ্যুত্থান ও পরবর্তী সময়ে তারেক রহমানের বিভিন্ন কার্যক্রম ও বক্তব্য পর্যালোচনা করে আমার ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, এই মুহূর্তে সবাইকে ধারণ করে দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার দক্ষতা ও সক্ষমতা তিনিই রাখেন৷ যখন অন্যান্য দল ধর্ম ও পপুলিজমকে প্রধান এজেন্ডা করে নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে চাচ্ছে, তখন তারেক রহমান স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিবেশসহ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে একটি ক্লিয়ার ভিশন জাতির সামনে উপস্থাপন করছেন৷ আগামী দিনে জনগণের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিবেশ, সংস্কৃতি, কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন খাতভিত্তিক সুনির্দিষ্ট ও বাস্তবসম্মত সমাধানের কথাও তিনি বলছেন৷ এই স্মার্ট অ্যাপ্রোচ আমাকে আকৃষ্ট করেছে৷ তরুণদের উচিত হবে পপুলিজম বা কোনো হুজুগে প্রভাবিত না হয়ে দেশের সামগ্রিক স্বার্থ, ভবিষ্যত ও কল্যাণের কথা বিবেচনা করে তারেক রহমানের জনকল্যাণমূলক ভিশন বাস্তবায়নে সহযোগিতা ও সমর্থন জানানো৷ আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে রাখলাম৷ ধন্যবাদ।’

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে অবশেষে নিজ দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে। তার এই প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে সারা দেশে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
তারেক রহমানের ফেরার এই বিশেষ দিনে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ছেড়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব মীর আরশাদুল হক। একই সঙ্গে তিনি তারেক রহমানের নেতৃত্বের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রতিশ্রুতি রক্ষায় এনসিপি ব্যর্থ হয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
ফেসবুক পোশতে আরশাদ লিখেছেন, ‘আমি মীর আরশাদুল হক জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব, নির্বাহী কাউন্সিলের সদস্য, মিডিয়া সেল ও শৃঙ্খলা কমিটির সদস্য, পরিবেশ সেলের প্রধান এবং চট্টগ্রাম মহানগরের প্রধান সমন্বয়কারীসহ অন্যান্য সব দায়িত্ব ও পদ থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিচ্ছি৷ আমি এই মুহূর্তে এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলাম৷ চট্টগ্রাম-১৬ সংসদীয় আসনে (বাঁশখালী) এনসিপির হয়ে আমি নির্বাচন করছি না। আজকে একটি বিশেষ দিনে এই ঘোষণাটি দিচ্ছি, যেদিন দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে দেশে ফিরলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান। সুস্বাগতম।’
আরশাদ আরও লিখেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রতিশ্রুতি নিয়ে এনসিপির যাত্রা শুরু হয়েছিল৷ কিন্তু এনসিপির প্রতিষ্ঠা থেকে এখন পর্যন্ত গত ১০ মাসের অভিজ্ঞতায় আমার কাছে প্রতীয়মান হয়েছে যে এই দল ও দলের নেতারা সে প্রতিশ্রুতি রক্ষার্থে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন৷ যে স্বপ্ন ও সম্ভাবনা দেখে এনসিপিতে যোগ দিয়েছিলাম, তার কিছুই আর অবশিষ্ট নেই৷ দল ও বড় অংশের নেতারা ভুল পথে আছেন বলেই মনে করি আমি। এই ভুল পথে আমি চলতে পারি না। এই মুহূর্ত থেকে এনসিপির সাথে আমার কোনো রাজনৈতিক সম্পর্ক নেই৷ তবে ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকবে৷ তাদের প্রতি শুভকামনা রইল৷’
এনসিপির ব্যর্থ হয়েছে উল্লেখ করে এনসিপি থেকে পদত্যাগ করা এই নেতা লিখেছেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট স্বৈরাচারের পতন ও পলায়নের দিন আমি এতোই অভিভূত হয়েছিলাম যে মনে হয়েছিল এবার নতুন একটি বাংলাদেশ হবে৷ যেখানে মানুষের ন্যূনতম অধিকার ও মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হবে৷ কিন্তু বাস্তবে হয়েছে তার বিপরীত৷ জুলাই অভ্যুত্থানের ১৪০০ অধিক শহীদ, হাজার-হাজার আহত এবং এত আত্মত্যাগের পরও একটা শান্তিপূর্ণ ও ন্যায্যতার বাংলাদেশ দেখতে পাইনি৷ এনসিপিও এক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছে৷ অস্থিরতা তৈরি করা, পবিত্র ধর্ম ইসলামকে ব্যবহার করে সমাজে বিভাজন তৈরি করা এবং মহান মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টির একটি প্রবণতা বর্তমানে বাংলাদেশে লক্ষ করা যাচ্ছে৷ একটা গোষ্ঠী বা চক্র নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য দেশকে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দিতে চাচ্ছে৷ এই মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি প্রয়োজন হচ্ছে গণতন্ত্রে উত্তরণ এবং বাংলাদেশে স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করা৷ প্রয়োজন আগামী দিনের কথা মাথায় রেখে রাজনৈতিক সচেতন, উন্নত ও প্রগ্রেসিভ চিন্তার নতুন তরুণ নেতা, নতুন উদ্যোগ ও বর্তমান বাংলাদেশপন্থী দলগুলোকে সংগঠিত করা, শক্তিশালী করা।’
এই নেতা আরও লিখেছেন, ‘দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি দায় থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রজীবনের শুরু থেকেই আমি সচেতনভাবে বিভিন্ন রাজনৈতিক তৎপরতার সাথে যুক্ত ছিলাম৷ বহুবার আক্রমণ নির্যাতনের শিকার হয়েছি। যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে সবসময় আমার প্রথম অগ্রাধিকার ছিল বাংলাদেশ ও এ দেশের মানুষের স্বার্থ৷ দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে আমার কাছে মনে হচ্ছে, তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি ও জোটের সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করার কোনো বিকল্প নেই৷ জুলাই অভ্যুত্থান ও পরবর্তী সময়ে তারেক রহমানের বিভিন্ন কার্যক্রম ও বক্তব্য পর্যালোচনা করে আমার ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, এই মুহূর্তে সবাইকে ধারণ করে দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার দক্ষতা ও সক্ষমতা তিনিই রাখেন৷ যখন অন্যান্য দল ধর্ম ও পপুলিজমকে প্রধান এজেন্ডা করে নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে চাচ্ছে, তখন তারেক রহমান স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিবেশসহ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে একটি ক্লিয়ার ভিশন জাতির সামনে উপস্থাপন করছেন৷ আগামী দিনে জনগণের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিবেশ, সংস্কৃতি, কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন খাতভিত্তিক সুনির্দিষ্ট ও বাস্তবসম্মত সমাধানের কথাও তিনি বলছেন৷ এই স্মার্ট অ্যাপ্রোচ আমাকে আকৃষ্ট করেছে৷ তরুণদের উচিত হবে পপুলিজম বা কোনো হুজুগে প্রভাবিত না হয়ে দেশের সামগ্রিক স্বার্থ, ভবিষ্যত ও কল্যাণের কথা বিবেচনা করে তারেক রহমানের জনকল্যাণমূলক ভিশন বাস্তবায়নে সহযোগিতা ও সমর্থন জানানো৷ আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে রাখলাম৷ ধন্যবাদ।’

রংপুরকে একসময় জাতীয় পার্টির (জাপা) দুর্গ বলা হতো। কিন্তু গত দেড় দশকে অভ্যন্তরীণ কোন্দল, স্বজনপ্রীতি আর আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপসের কারণে এখন চরম মূল্য দিতে হচ্ছে দলটিকে।
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর পূর্বাচলের তিনশো ফিটে সমাবেশস্থলে উপস্থিত হয়েছেন যুগপৎ আন্দোলনে শরিক দলগুলোর নেতারা।
৪ মিনিট আগে
ঘোড়ার গাড়িতে করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেছেন বিএনপির নেতা–কর্মীরা। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমাতুল্লাহর নেতৃত্বে প্রায় তিন শতাধিক ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে শাহবাগ-বাংলামোটর হয়ে কারওয়ান বাজার থেকে ৩০০ ফিটের...
৮ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশে স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করেছেন তিনি।
২২ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঘোড়ার গাড়িতে করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেছেন বিএনপির নেতা–কর্মীরা। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমাতুল্লাহর নেতৃত্বে প্রায় তিন শতাধিক ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে শাহবাগ-বাংলামোটর হয়ে কারওয়ান বাজার থেকে ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেন তাঁরা। আজ বৃহস্পতিবার সাড়ে ১২টার দিকে শাহবাগ থেকে ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করতে দেখা গেছে।

আবু নাসের রহমাতুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক রহমান দীর্ঘ বছর পরে দেশে ফিরেছেন এ জন্য আমরা সবচেয়ে খুশি আজকের দিনে। আজ বরিশাল থেকে রওনা হয়েছি তাঁকে শুভেচ্ছা জানাতে। ঢাকা থেকে প্রায় তিন শতাধিক রিকশায় করে বিএনপির নেতা-কর্মীদের নিয়ে তাঁকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য যাত্রা করেছি।’
লাল মিয়া নামে একজন এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘বরিশাল থেকে সোজা ঢাকায় এসেছি। পরে আমরা তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকা থেকে রওনা হয়েছি।’ মো. ইব্রাহিম এক বিএনপি কর্মী বলেন, ‘আমরা অনেক খুশি যে তারেক রহমান আজ দেশে এসেছেন। আমরা ৩০০ ফিটের দিকে রওনা হয়েছি।’
মো. জাকির হোসেন নামে অপর এক বিএনপি কর্মী বলেন, ‘তারেক রহমানকে শুভেচ্ছা অভিনন্দন জানাতে বরিশাল থেকে আমরা এসেছি। আবু নাসেরের নেতৃত্বে আমাদের এই যাত্রা।’

ঘোড়ার গাড়িতে করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেছেন বিএনপির নেতা–কর্মীরা। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমাতুল্লাহর নেতৃত্বে প্রায় তিন শতাধিক ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে শাহবাগ-বাংলামোটর হয়ে কারওয়ান বাজার থেকে ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেন তাঁরা। আজ বৃহস্পতিবার সাড়ে ১২টার দিকে শাহবাগ থেকে ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করতে দেখা গেছে।

আবু নাসের রহমাতুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক রহমান দীর্ঘ বছর পরে দেশে ফিরেছেন এ জন্য আমরা সবচেয়ে খুশি আজকের দিনে। আজ বরিশাল থেকে রওনা হয়েছি তাঁকে শুভেচ্ছা জানাতে। ঢাকা থেকে প্রায় তিন শতাধিক রিকশায় করে বিএনপির নেতা-কর্মীদের নিয়ে তাঁকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য যাত্রা করেছি।’
লাল মিয়া নামে একজন এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘বরিশাল থেকে সোজা ঢাকায় এসেছি। পরে আমরা তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকা থেকে রওনা হয়েছি।’ মো. ইব্রাহিম এক বিএনপি কর্মী বলেন, ‘আমরা অনেক খুশি যে তারেক রহমান আজ দেশে এসেছেন। আমরা ৩০০ ফিটের দিকে রওনা হয়েছি।’
মো. জাকির হোসেন নামে অপর এক বিএনপি কর্মী বলেন, ‘তারেক রহমানকে শুভেচ্ছা অভিনন্দন জানাতে বরিশাল থেকে আমরা এসেছি। আবু নাসেরের নেতৃত্বে আমাদের এই যাত্রা।’

রংপুরকে একসময় জাতীয় পার্টির (জাপা) দুর্গ বলা হতো। কিন্তু গত দেড় দশকে অভ্যন্তরীণ কোন্দল, স্বজনপ্রীতি আর আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপসের কারণে এখন চরম মূল্য দিতে হচ্ছে দলটিকে।
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর পূর্বাচলের তিনশো ফিটে সমাবেশস্থলে উপস্থিত হয়েছেন যুগপৎ আন্দোলনে শরিক দলগুলোর নেতারা।
৪ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে অবশেষে নিজ দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
৬ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশে স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করেছেন তিনি।
২২ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশে স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করেছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ১০টায় এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান প্রায় দেড় যুগ পর বাংলাদেশে ফিরছেন। স্বৈরাচারের পতন, পরিবর্তিত পরিস্থিতি, নানা উত্থান-পতন, রাজনৈতিক ক্রমধারার এক গুরুত্বপূর্ণ সময়ে, গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে তিনি আজ বাংলাদেশে আসছেন। আমরা ২৪ এর অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে তাঁকে স্বাগত জানাই।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘পূর্ব অভিজ্ঞতা এবং বর্তমান বাস্তবতাকে সামনে রেখে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক লড়াই, আধিপত্যবাদবিরোধী লড়াই থেকে শুরু করে আগামীর কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে আমরা কাজ করে যাব, এটাই প্রত্যাশা। স্বাগতম।’
১৭ বছরের নির্বাসন জীবন কাটিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৪৪ মিনিটে বিমান থেকে নামেন তারেক রহমান। এরপর ইমিগ্রেশন পার হয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন তিনি। তাঁর পরিবারের সদস্যরাও এ সময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলে যাবেন তিনি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশে স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করেছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ১০টায় এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান প্রায় দেড় যুগ পর বাংলাদেশে ফিরছেন। স্বৈরাচারের পতন, পরিবর্তিত পরিস্থিতি, নানা উত্থান-পতন, রাজনৈতিক ক্রমধারার এক গুরুত্বপূর্ণ সময়ে, গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে তিনি আজ বাংলাদেশে আসছেন। আমরা ২৪ এর অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে তাঁকে স্বাগত জানাই।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘পূর্ব অভিজ্ঞতা এবং বর্তমান বাস্তবতাকে সামনে রেখে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক লড়াই, আধিপত্যবাদবিরোধী লড়াই থেকে শুরু করে আগামীর কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে আমরা কাজ করে যাব, এটাই প্রত্যাশা। স্বাগতম।’
১৭ বছরের নির্বাসন জীবন কাটিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৪৪ মিনিটে বিমান থেকে নামেন তারেক রহমান। এরপর ইমিগ্রেশন পার হয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন তিনি। তাঁর পরিবারের সদস্যরাও এ সময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলে যাবেন তিনি।

রংপুরকে একসময় জাতীয় পার্টির (জাপা) দুর্গ বলা হতো। কিন্তু গত দেড় দশকে অভ্যন্তরীণ কোন্দল, স্বজনপ্রীতি আর আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপসের কারণে এখন চরম মূল্য দিতে হচ্ছে দলটিকে।
২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর পূর্বাচলের তিনশো ফিটে সমাবেশস্থলে উপস্থিত হয়েছেন যুগপৎ আন্দোলনে শরিক দলগুলোর নেতারা।
৪ মিনিট আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে অবশেষে নিজ দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
৬ মিনিট আগে
ঘোড়ার গাড়িতে করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেছেন বিএনপির নেতা–কর্মীরা। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমাতুল্লাহর নেতৃত্বে প্রায় তিন শতাধিক ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে শাহবাগ-বাংলামোটর হয়ে কারওয়ান বাজার থেকে ৩০০ ফিটের...
৮ মিনিট আগে