নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বর্তমানে দেশের মানুষের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগে অনাগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। মানুষ ভোট কেন্দ্রে যাচ্ছে না। এটাতে আমাদের কাজ করতে হবে। তাঁরা যদি না যান সীমানা নির্ধারণ করে কী করব? নির্বাচন কমিশন দিয়ে কী করব? বাজেট দিয়ে কী করব?
আজ শনিবার একাদশ জাতীয় সংসদের চতুর্দশ অধিবেশনে আলোচনায় অংশ নিয়ে এ মন্তব্য করেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারি।
নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ বিল-২০২১-এর ওপর জনমত যাচাইয়ের প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন এমপি শামীম। এর আগে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশনে বিলটি পাসের প্রস্তাব উত্থাপন করেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
শামীম হায়দার বলেন, সীমানা নির্ধারণ বিল পাস হচ্ছে। আমাদের সর্বপ্রথম যেটা দরকার মানুষ ভোট কেন্দ্রে যাচ্ছে না। এটা সবচেয়ে বড় জাতীয় সমস্যা।
তিনি বলেন, নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা কমে যাচ্ছে। একদিন একটি গণতন্ত্র ছিল, সেটাও বিলীন হয়ে যাচ্ছে। নির্বাচন ব্যবস্থা যদি ধ্বংস হয়ে যায় তাহলে বিরোধী দল সেভাবে দাঁড়াবে না। সরকারি দল অটোমেটিক্যালি টাইগারের মতো চলবে। তারা সম্পূর্ণ দুর্নীতিগ্রস্ত, সেই টা আমরা চাই না। সেটা যদি তাই হয় তাহলে আমাদের দেশের সংবিধান আস্তে আস্তে হয়ে যাবে ফ্যাকেড সংবিধান।
এ সময় বিএনপি দলীয় সাংসদ রুমিন ফারহানা বলেন, জনগণের ম্যান্ডেট পাওয়া একটা সরকার ২০১১ সালের আদমশুমারি নিয়ে যে খেলা খেলেছে সেটা দেখলে খুব সহজে বোঝা যাবে, নির্বাচনের এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে আদমশুমারি এখন কতটা ভয়াবহ হতে পারে। এই আদমশুমারির ওপর ভিত্তি করে কীভাবে সংসদ নির্বাচনে আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ হবে।
তিনি বলেন, সামনে আর একটি নির্বাচন কমিশন গঠন হতে যাচ্ছে। সংবিধানের ১১৮ (১) ধারা বলছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার অনধিক চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়ে বাংলাদেশে একটি নির্বাচন কমিশন গঠিত হবে। ওই বিষয়ে আইনের বিধানাবলি সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনকে এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগদান করবে।
রুমিন ফারাহানা বলেন, খুব সহজে বলতে পারি নির্বাচন কমিশন একটি আইন থাকতেই হবে এবং সেই আইনের ভিত্তিতেই কেবল নির্বাচন কমিশন গঠন সম্ভব। নির্বাচনের কমিশনের ক্ষেত্রে আর কোনো অপশন রাখা হয়নি। আমরা সীমানা নির্ধারণের কথা শুনি, নির্বাচন কমিশন গঠনের কথা শুনি, ২০১৮ এবং ২০১৪-এর নির্বাচনের পর এই শব্দগুলোর আর প্রাসঙ্গিকতা আছে কি।

বর্তমানে দেশের মানুষের মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগে অনাগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। মানুষ ভোট কেন্দ্রে যাচ্ছে না। এটাতে আমাদের কাজ করতে হবে। তাঁরা যদি না যান সীমানা নির্ধারণ করে কী করব? নির্বাচন কমিশন দিয়ে কী করব? বাজেট দিয়ে কী করব?
আজ শনিবার একাদশ জাতীয় সংসদের চতুর্দশ অধিবেশনে আলোচনায় অংশ নিয়ে এ মন্তব্য করেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারি।
নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ বিল-২০২১-এর ওপর জনমত যাচাইয়ের প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন এমপি শামীম। এর আগে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশনে বিলটি পাসের প্রস্তাব উত্থাপন করেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
শামীম হায়দার বলেন, সীমানা নির্ধারণ বিল পাস হচ্ছে। আমাদের সর্বপ্রথম যেটা দরকার মানুষ ভোট কেন্দ্রে যাচ্ছে না। এটা সবচেয়ে বড় জাতীয় সমস্যা।
তিনি বলেন, নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা কমে যাচ্ছে। একদিন একটি গণতন্ত্র ছিল, সেটাও বিলীন হয়ে যাচ্ছে। নির্বাচন ব্যবস্থা যদি ধ্বংস হয়ে যায় তাহলে বিরোধী দল সেভাবে দাঁড়াবে না। সরকারি দল অটোমেটিক্যালি টাইগারের মতো চলবে। তারা সম্পূর্ণ দুর্নীতিগ্রস্ত, সেই টা আমরা চাই না। সেটা যদি তাই হয় তাহলে আমাদের দেশের সংবিধান আস্তে আস্তে হয়ে যাবে ফ্যাকেড সংবিধান।
এ সময় বিএনপি দলীয় সাংসদ রুমিন ফারহানা বলেন, জনগণের ম্যান্ডেট পাওয়া একটা সরকার ২০১১ সালের আদমশুমারি নিয়ে যে খেলা খেলেছে সেটা দেখলে খুব সহজে বোঝা যাবে, নির্বাচনের এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে আদমশুমারি এখন কতটা ভয়াবহ হতে পারে। এই আদমশুমারির ওপর ভিত্তি করে কীভাবে সংসদ নির্বাচনে আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ হবে।
তিনি বলেন, সামনে আর একটি নির্বাচন কমিশন গঠন হতে যাচ্ছে। সংবিধানের ১১৮ (১) ধারা বলছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার অনধিক চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়ে বাংলাদেশে একটি নির্বাচন কমিশন গঠিত হবে। ওই বিষয়ে আইনের বিধানাবলি সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনকে এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগদান করবে।
রুমিন ফারাহানা বলেন, খুব সহজে বলতে পারি নির্বাচন কমিশন একটি আইন থাকতেই হবে এবং সেই আইনের ভিত্তিতেই কেবল নির্বাচন কমিশন গঠন সম্ভব। নির্বাচনের কমিশনের ক্ষেত্রে আর কোনো অপশন রাখা হয়নি। আমরা সীমানা নির্ধারণের কথা শুনি, নির্বাচন কমিশন গঠনের কথা শুনি, ২০১৮ এবং ২০১৪-এর নির্বাচনের পর এই শব্দগুলোর আর প্রাসঙ্গিকতা আছে কি।

খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘নববর্ষে আমাদের উচ্চারণ হোক ধ্বংস নয়, প্রতিশোধ নয়, আসুন, ভালোবাসা, পরমতসহিষ্ণুতা, শান্তি ও সৌহার্দ্যের সমাজ গড়ে তুলি।’
৭ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ। দলের সকল পদ থেকে অব্যাহতি চেয়ে আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তিনি।
২৮ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় সফররত শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিথা হেরাথ। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ধর্মপাল বিরাক্কোডি।
২ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান ভারতীয় কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, ভারতের ওই কূটনীতিক তাঁকে বৈঠকটি গোপন রাখতে বলেছেন। এ জন্য এটি গোপন রাখা হয়েছে। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামী আগামী নির্বাচনে ঐক্য সরকার গঠনের কথা
৩ ঘণ্টা আগে