নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে দল দুটির নেতৃত্বে একটি রাজনৈতিক জোট করার প্রক্রিয়া চলছে। সব ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহের শেষের দিকে জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে। জেপি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১৪-দলীয় জোটের শরিক ছিল।
জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরে জোটের রাজনীতি চলে আসছে। দেশের বড় দলগুলো জোট করে ভোট করতে তৎপরতা চালাচ্ছে। আমরাও আমাদের সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো নিয়ে জোট গঠন করতে যাচ্ছি। আশা করছি, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে এই জোটের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হতে পারে।’
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর) একাধিক দলের সঙ্গে যোগাযোগ করছে।
গত তিন সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতনের পর নতুন চ্যালেঞ্জে পড়ে। এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জাতীয় পার্টিতেও নতুন করে ভাঙন শুরু হয়। গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি থেকে বের হয়ে সম্মেলন করে আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। অন্যদিকে জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের শরিকদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে একাধিক রাজনৈতিক দল রাজপথে নানান দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলনও করেছে। এর মধ্যে দলটি আওয়ামী লীগের শরিক জেপিকে নিয়ে নতুন রাজনৈতিক জোট গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে।
জোট গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় পার্টির (একাংশ) নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘আমাদের সমমনা বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিয়ে একটি জোট গঠনের ব্যাপারে আমরা দীর্ঘদিন ধরে ঘরোয়া আলোচনা করছি। বিশেষ করে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও ভবিষ্যতে দেশে একটি সুস্থ ধারার রাজনীতিকে বিকশিত করার জন্য এই জোট গঠন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করি, শিগগির আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা জাতির সামনে নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটাতে পারব।’
জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও জেপির কার্যক্রম নিষিদ্ধ বা নিবন্ধন বাতিল করা হয়নি।
জেপির সঙ্গে জোটের বিষয়ে চুন্নু বলেন, ‘জেপির রাজনীতি তো নিষিদ্ধ করা হয়নি। তাদের রাজনীতি করার অধিকার আছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনও তাদের কোনো বাধ্যবাধকতা দেয়নি, সরকারও নির্বাহী আদেশ দেয়নি। তাই আমরা তাদের সঙ্গে রাজনীতি করতে পারি।’
নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠন করা হচ্ছে জানিয়ে মুজিবুল হক বলেন, ‘পরিবেশ অনুকূল হলে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত দেব।’

আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে দল দুটির নেতৃত্বে একটি রাজনৈতিক জোট করার প্রক্রিয়া চলছে। সব ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহের শেষের দিকে জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে। জেপি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১৪-দলীয় জোটের শরিক ছিল।
জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরে জোটের রাজনীতি চলে আসছে। দেশের বড় দলগুলো জোট করে ভোট করতে তৎপরতা চালাচ্ছে। আমরাও আমাদের সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো নিয়ে জোট গঠন করতে যাচ্ছি। আশা করছি, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে এই জোটের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হতে পারে।’
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর) একাধিক দলের সঙ্গে যোগাযোগ করছে।
গত তিন সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতনের পর নতুন চ্যালেঞ্জে পড়ে। এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জাতীয় পার্টিতেও নতুন করে ভাঙন শুরু হয়। গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি থেকে বের হয়ে সম্মেলন করে আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। অন্যদিকে জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের শরিকদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে একাধিক রাজনৈতিক দল রাজপথে নানান দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলনও করেছে। এর মধ্যে দলটি আওয়ামী লীগের শরিক জেপিকে নিয়ে নতুন রাজনৈতিক জোট গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে।
জোট গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় পার্টির (একাংশ) নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘আমাদের সমমনা বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিয়ে একটি জোট গঠনের ব্যাপারে আমরা দীর্ঘদিন ধরে ঘরোয়া আলোচনা করছি। বিশেষ করে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও ভবিষ্যতে দেশে একটি সুস্থ ধারার রাজনীতিকে বিকশিত করার জন্য এই জোট গঠন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করি, শিগগির আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা জাতির সামনে নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটাতে পারব।’
জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও জেপির কার্যক্রম নিষিদ্ধ বা নিবন্ধন বাতিল করা হয়নি।
জেপির সঙ্গে জোটের বিষয়ে চুন্নু বলেন, ‘জেপির রাজনীতি তো নিষিদ্ধ করা হয়নি। তাদের রাজনীতি করার অধিকার আছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনও তাদের কোনো বাধ্যবাধকতা দেয়নি, সরকারও নির্বাহী আদেশ দেয়নি। তাই আমরা তাদের সঙ্গে রাজনীতি করতে পারি।’
নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠন করা হচ্ছে জানিয়ে মুজিবুল হক বলেন, ‘পরিবেশ অনুকূল হলে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত দেব।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে দল দুটির নেতৃত্বে একটি রাজনৈতিক জোট করার প্রক্রিয়া চলছে। সব ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহের শেষের দিকে জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে। জেপি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১৪-দলীয় জোটের শরিক ছিল।
জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরে জোটের রাজনীতি চলে আসছে। দেশের বড় দলগুলো জোট করে ভোট করতে তৎপরতা চালাচ্ছে। আমরাও আমাদের সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো নিয়ে জোট গঠন করতে যাচ্ছি। আশা করছি, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে এই জোটের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হতে পারে।’
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর) একাধিক দলের সঙ্গে যোগাযোগ করছে।
গত তিন সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতনের পর নতুন চ্যালেঞ্জে পড়ে। এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জাতীয় পার্টিতেও নতুন করে ভাঙন শুরু হয়। গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি থেকে বের হয়ে সম্মেলন করে আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। অন্যদিকে জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের শরিকদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে একাধিক রাজনৈতিক দল রাজপথে নানান দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলনও করেছে। এর মধ্যে দলটি আওয়ামী লীগের শরিক জেপিকে নিয়ে নতুন রাজনৈতিক জোট গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে।
জোট গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় পার্টির (একাংশ) নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘আমাদের সমমনা বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিয়ে একটি জোট গঠনের ব্যাপারে আমরা দীর্ঘদিন ধরে ঘরোয়া আলোচনা করছি। বিশেষ করে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও ভবিষ্যতে দেশে একটি সুস্থ ধারার রাজনীতিকে বিকশিত করার জন্য এই জোট গঠন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করি, শিগগির আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা জাতির সামনে নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটাতে পারব।’
জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও জেপির কার্যক্রম নিষিদ্ধ বা নিবন্ধন বাতিল করা হয়নি।
জেপির সঙ্গে জোটের বিষয়ে চুন্নু বলেন, ‘জেপির রাজনীতি তো নিষিদ্ধ করা হয়নি। তাদের রাজনীতি করার অধিকার আছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনও তাদের কোনো বাধ্যবাধকতা দেয়নি, সরকারও নির্বাহী আদেশ দেয়নি। তাই আমরা তাদের সঙ্গে রাজনীতি করতে পারি।’
নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠন করা হচ্ছে জানিয়ে মুজিবুল হক বলেন, ‘পরিবেশ অনুকূল হলে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত দেব।’

আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে দল দুটির নেতৃত্বে একটি রাজনৈতিক জোট করার প্রক্রিয়া চলছে। সব ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহের শেষের দিকে জোটের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে। জেপি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১৪-দলীয় জোটের শরিক ছিল।
জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরে জোটের রাজনীতি চলে আসছে। দেশের বড় দলগুলো জোট করে ভোট করতে তৎপরতা চালাচ্ছে। আমরাও আমাদের সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো নিয়ে জোট গঠন করতে যাচ্ছি। আশা করছি, আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে এই জোটের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হতে পারে।’
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর) একাধিক দলের সঙ্গে যোগাযোগ করছে।
গত তিন সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতনের পর নতুন চ্যালেঞ্জে পড়ে। এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জাতীয় পার্টিতেও নতুন করে ভাঙন শুরু হয়। গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি থেকে বের হয়ে সম্মেলন করে আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। অন্যদিকে জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের শরিকদের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে একাধিক রাজনৈতিক দল রাজপথে নানান দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলনও করেছে। এর মধ্যে দলটি আওয়ামী লীগের শরিক জেপিকে নিয়ে নতুন রাজনৈতিক জোট গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে।
জোট গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় পার্টির (একাংশ) নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘আমাদের সমমনা বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিয়ে একটি জোট গঠনের ব্যাপারে আমরা দীর্ঘদিন ধরে ঘরোয়া আলোচনা করছি। বিশেষ করে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও ভবিষ্যতে দেশে একটি সুস্থ ধারার রাজনীতিকে বিকশিত করার জন্য এই জোট গঠন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করি, শিগগির আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা জাতির সামনে নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ঘটাতে পারব।’
জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হলেও জেপির কার্যক্রম নিষিদ্ধ বা নিবন্ধন বাতিল করা হয়নি।
জেপির সঙ্গে জোটের বিষয়ে চুন্নু বলেন, ‘জেপির রাজনীতি তো নিষিদ্ধ করা হয়নি। তাদের রাজনীতি করার অধিকার আছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হিসেবে নির্বাচন কমিশনও তাদের কোনো বাধ্যবাধকতা দেয়নি, সরকারও নির্বাহী আদেশ দেয়নি। তাই আমরা তাদের সঙ্গে রাজনীতি করতে পারি।’
নির্বাচনকে সামনে রেখে জোট গঠন করা হচ্ছে জানিয়ে মুজিবুল হক বলেন, ‘পরিবেশ অনুকূল হলে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত দেব।’

জামায়াতে ইসলামীসহ ১০-দলীয় জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অংশগ্রহণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে দলের সব নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি তাঁর এ সিদ্ধান্তের কথা জানান
১ ঘণ্টা আগে
হত্যাচেষ্টা, বেআইনি সমাবেশ, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানার পৃথক দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ও জশিতা ইসলাম তাঁকে জামিন দেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যকার নতুন রাজনৈতিক জোট ও আসন সমঝোতা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী...
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীসহ আট ইসলামপন্থী দলের সঙ্গে একজোট হয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার ব্যাখ্যা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীসহ ১০-দলীয় জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অংশগ্রহণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে দলের সব নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি তাঁর এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
নুসরাত তাবাসসুম অভিযোগ করেছেন, ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে এখন জোটবদ্ধ হওয়া তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে একধরনের ‘প্রবঞ্চনা’।
নুসরাত তাবাসসুম তাঁর পোস্টে এনসিপির মূল লক্ষ্য ও বর্তমান পরিস্থিতির পার্থক্য তুলে ধরে বলেন, ‘এনসিপি তার জন্মলগ্নে আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছে গণতন্ত্রের সুষম চর্চা, নয়া বন্দোবস্ত, মধ্যপন্থা অন্তর্ভুক্তীমূলক সমাজব্যবস্থা, সভ্যতাকেন্দ্রিক সাম্রাজ্য সম্প্রসারণ এবং সর্বোপরি বাংলাদেশপন্থা নিয়ে। এই প্রতিটা শব্দ আমি আমার মননে, মগজে এবং যাপনে ধারণ করি, এই শব্দগুলো আমার রাজনৈতিক স্বপ্ন। এনসিপির ঘোষণাপত্র থেকে শুরু করে এর সবগুলো লিটারেচার এই বক্তব্যে ধারণ করে৷ এনসিপি গঠনের সময় এটি ঠিক তাই ছিল যা আমি চেয়েছিলাম। আজ ২৮/১২/২০২৫, ঠিক ১০ মাস পর জামায়াতে ইসলামী সহ ১০ দলীয় জোটে বিভিন্ন শর্তসাপেক্ষে অংশগ্রহণের মাধ্যমে, আমি মনে করি এনসিপির সর্বোচ্চ নেতৃবৃন্দ এবং নীতিনির্ধারকেরা নিজেরাই এনসিপির মূল বক্তব্য থেকে চ্যূত হয়েছেন।’
তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে এনসিপির প্রবঞ্চনা প্রসঙ্গে তাবাসসুম বলেন, ‘বিশেষ করে, বিভিন্ন সময়ে জনাব আহ্বায়ক মহোদয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীলদের আমরা ৩০০ আসনে প্রার্থী প্রদান করার ঘোষণা দিতে শুনেছি। এমতাবস্থায় তৃণমূল পর্যন্ত বিশেষ করে মনোনয়ন নেয়া ব্যক্তিগণের সাথে এই জোট ঘোষণার মাধ্যমে প্রবঞ্চনা করা হয়েছে বলে মনে করি।’
সবশেষে তাবাসসুম বলেন, ‘এ সমস্ত ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে আমি নুসরাত তাবাসসুম, (যুগ্ম আহ্বায়ক, জাতীয় নাগরিক পার্টি) নিজেকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচনকালীন সময়ে পার্টির সকল কার্যক্রম থেকে নিষ্ক্রিয় করছি। এবং অবস্থা পুনর্বিবেচনাক্রমে যে কোন চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার ঘোষণা করছি।’
নুসরাত তাবাসসুমের এই ঘোষণার মাধ্যমে এনসিপির ভেতরে চলমান সংকট আরও ঘনীভূত হলো। এর আগে এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিনও জোটের বিরোধিতা করেছেন, তবে তিনি দল না ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নেপথ্যের কারিগর মাহফুজ আলমও আজ রাতে জানিয়েছেন যে, তিনি জামায়াত-এনসিপি জোটের হয়ে নির্বাচনে লড়বেন না।

জামায়াতে ইসলামীসহ ১০-দলীয় জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অংশগ্রহণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে দলের সব নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি তাঁর এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
নুসরাত তাবাসসুম অভিযোগ করেছেন, ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে এখন জোটবদ্ধ হওয়া তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে একধরনের ‘প্রবঞ্চনা’।
নুসরাত তাবাসসুম তাঁর পোস্টে এনসিপির মূল লক্ষ্য ও বর্তমান পরিস্থিতির পার্থক্য তুলে ধরে বলেন, ‘এনসিপি তার জন্মলগ্নে আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছে গণতন্ত্রের সুষম চর্চা, নয়া বন্দোবস্ত, মধ্যপন্থা অন্তর্ভুক্তীমূলক সমাজব্যবস্থা, সভ্যতাকেন্দ্রিক সাম্রাজ্য সম্প্রসারণ এবং সর্বোপরি বাংলাদেশপন্থা নিয়ে। এই প্রতিটা শব্দ আমি আমার মননে, মগজে এবং যাপনে ধারণ করি, এই শব্দগুলো আমার রাজনৈতিক স্বপ্ন। এনসিপির ঘোষণাপত্র থেকে শুরু করে এর সবগুলো লিটারেচার এই বক্তব্যে ধারণ করে৷ এনসিপি গঠনের সময় এটি ঠিক তাই ছিল যা আমি চেয়েছিলাম। আজ ২৮/১২/২০২৫, ঠিক ১০ মাস পর জামায়াতে ইসলামী সহ ১০ দলীয় জোটে বিভিন্ন শর্তসাপেক্ষে অংশগ্রহণের মাধ্যমে, আমি মনে করি এনসিপির সর্বোচ্চ নেতৃবৃন্দ এবং নীতিনির্ধারকেরা নিজেরাই এনসিপির মূল বক্তব্য থেকে চ্যূত হয়েছেন।’
তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে এনসিপির প্রবঞ্চনা প্রসঙ্গে তাবাসসুম বলেন, ‘বিশেষ করে, বিভিন্ন সময়ে জনাব আহ্বায়ক মহোদয় থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীলদের আমরা ৩০০ আসনে প্রার্থী প্রদান করার ঘোষণা দিতে শুনেছি। এমতাবস্থায় তৃণমূল পর্যন্ত বিশেষ করে মনোনয়ন নেয়া ব্যক্তিগণের সাথে এই জোট ঘোষণার মাধ্যমে প্রবঞ্চনা করা হয়েছে বলে মনে করি।’
সবশেষে তাবাসসুম বলেন, ‘এ সমস্ত ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে আমি নুসরাত তাবাসসুম, (যুগ্ম আহ্বায়ক, জাতীয় নাগরিক পার্টি) নিজেকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচনকালীন সময়ে পার্টির সকল কার্যক্রম থেকে নিষ্ক্রিয় করছি। এবং অবস্থা পুনর্বিবেচনাক্রমে যে কোন চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার ঘোষণা করছি।’
নুসরাত তাবাসসুমের এই ঘোষণার মাধ্যমে এনসিপির ভেতরে চলমান সংকট আরও ঘনীভূত হলো। এর আগে এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিনও জোটের বিরোধিতা করেছেন, তবে তিনি দল না ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নেপথ্যের কারিগর মাহফুজ আলমও আজ রাতে জানিয়েছেন যে, তিনি জামায়াত-এনসিপি জোটের হয়ে নির্বাচনে লড়বেন না।

জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর)...
২৭ নভেম্বর ২০২৫
হত্যাচেষ্টা, বেআইনি সমাবেশ, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানার পৃথক দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ও জশিতা ইসলাম তাঁকে জামিন দেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যকার নতুন রাজনৈতিক জোট ও আসন সমঝোতা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী...
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীসহ আট ইসলামপন্থী দলের সঙ্গে একজোট হয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার ব্যাখ্যা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

হত্যাচেষ্টা, বেআইনি সমাবেশ, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানার পৃথক দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ও জশিতা ইসলাম তাঁকে জামিন দেন।
আখতার হোসেনের আইনজীবী মো. মুজাহিদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেছেন, ‘২০২১ সালে পৃথক দুই থানার মামলায় এনসিপির নেতা আখতার হোসেন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে পৃথক দুই আদালত দুই মামলায় তাঁকে জামিন দেন।’
এ বিষয়ে আখতার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিগত আওয়ামী লীগ সরকার আমলে আমার বিরুদ্ধে মোট ছয়টি মামলা করা হয়েছিল। এর মধ্যে চারটিতে অব্যাহতি পেয়েছি। অন্য দুটিতে আজকে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছি।’
মামলা দুটির অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের বিরুদ্ধে আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে শাহবাগ থানায় তাঁর বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করা হয়। অন্যান্য থানায় আরও তিনটি মামলা করা হয়। এর মধ্যে চারটি মামলায় তিনি আগেই অব্যাহতি পেয়েছিলেন।

হত্যাচেষ্টা, বেআইনি সমাবেশ, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানার পৃথক দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ও জশিতা ইসলাম তাঁকে জামিন দেন।
আখতার হোসেনের আইনজীবী মো. মুজাহিদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেছেন, ‘২০২১ সালে পৃথক দুই থানার মামলায় এনসিপির নেতা আখতার হোসেন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে পৃথক দুই আদালত দুই মামলায় তাঁকে জামিন দেন।’
এ বিষয়ে আখতার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিগত আওয়ামী লীগ সরকার আমলে আমার বিরুদ্ধে মোট ছয়টি মামলা করা হয়েছিল। এর মধ্যে চারটিতে অব্যাহতি পেয়েছি। অন্য দুটিতে আজকে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছি।’
মামলা দুটির অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের বিরুদ্ধে আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে শাহবাগ থানায় তাঁর বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা করা হয়। অন্যান্য থানায় আরও তিনটি মামলা করা হয়। এর মধ্যে চারটি মামলায় তিনি আগেই অব্যাহতি পেয়েছিলেন।

জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর)...
২৭ নভেম্বর ২০২৫
জামায়াতে ইসলামীসহ ১০-দলীয় জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অংশগ্রহণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে দলের সব নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি তাঁর এ সিদ্ধান্তের কথা জানান
১ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যকার নতুন রাজনৈতিক জোট ও আসন সমঝোতা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী...
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীসহ আট ইসলামপন্থী দলের সঙ্গে একজোট হয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার ব্যাখ্যা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যকার নতুন রাজনৈতিক জোট ও আসন সমঝোতা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী হওয়ার প্রস্তাব থাকলেও তিনি তা গ্রহণ করছেন না।
তাঁর মতে, কোনো নির্দিষ্ট আসন থেকে প্রার্থী হওয়ার চেয়ে দীর্ঘমেয়াদি নীতি ও আদর্শ (লং স্ট্যান্ডিং পজিশন) ধরে রাখা অধিক গুরুত্বপূর্ণ।
মাহফুজ আলম তাঁর পোস্টে উল্লেখ করেন, নাগরিক কমিটি ও এনসিপি মূলত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির নেতাদের মাধ্যমে সংগঠিত হয়েছিল। এই সহযোদ্ধাদের তিনি বিভিন্ন সময় পলিসিগত সহযোগিতা দিলেও বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তিনি এনসিপির অংশ হচ্ছেন না।
‘আমার রাজনৈতিক অবস্থান’ শীর্ষক মাহফুজ আলমের ফেসবুক পোস্টটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে দেওয়া হলো—
আমার রাজনৈতিক অবস্থান
১. নাগরিক কমিটি ও এনসিপি জুলাইয়ের সম্মুখসারির নেতৃত্বে সংগঠিত হয়েছিল। এ দুটি সংগঠনে আমার জুলাই সহযোদ্ধারা থাকায় গত দেড় বছর আমি চাহিবামাত্র তাদেরকে পরামর্শ, নির্দেশনা এবং পলিসিগত জায়গায় সহযোগিতা করেছি।
২. আমার অবস্থান স্পষ্ট। নূতন রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক বন্দোবস্ত, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সাংস্কৃতিক লড়াই, সামাজিক ফ্যাসিবাদ মোকাবেলা, রিকন্সিলিয়েশন, দায়-দরদের সমাজ সহ- অনেক কথাই আমি বলেছি। যেগুলো আমার জুলাই সহযোদ্ধারা উক্ত দুটি সংগঠন থেকে বারবার বলেছেন। কিন্তু, তারা এগুলো ধারণ করতেন? এনসিপিকে একটা বিগ জুলাই আম্ব্রেলা আকারে স্বতন্ত্র উপায়ে দাঁড় করানোর জন্য আমি সকল চেষ্টাই করেছি। কিন্তু, অনেক কারণেই সেটা সম্ভব হয়নি।
৩. বিদ্যমান বাস্তবতায় আমার জুলাই সহযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান, স্নেহ এবং বন্ধুত্ব মুছে যাবে না। কিন্তু, আমি এ এনসিপির অংশ হচ্ছি না। আমাকে জামায়াত-এনসিপি জোট থেকে প্রস্তাব দেয়া হয়নি, এটা সত্য নয়। কিন্তু ঢাকার কোন একটা আসনে জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী হওয়ার চাইতে আমার লং স্টান্ডিং পজিশন ধরে রাখা অধিক গুরুত্বপূর্ণ।
৪. ইতিহাসের এ চলতি পর্বে বাংলাদেশ একটা শীতল যুদ্ধে আছে। এ পর্বে কোন পক্ষ না নিয়ে নিজেদের বক্তব্য ও নীতিতে অটল থাকাই শ্রেয়। বিকল্প তরুণ/ জুলাই শক্তির সম্ভাবনা এখনো শেষ হয়ে যায়নি। বরং, আমি গত দেড় বছরে যা বলেছি, যে নীতিতে বিশ্বাস রেখেছি, তা অব্যাহত রাখব। রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক সকল উপায়ে। If you care to join me, you are most welcome.
নূতন রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক বন্দোবস্ত সম্ভব ও বাস্তব। বিকল্প ও মধ্যপন্থী তরুণ/ জুলাই শক্তির উত্থান অত্যাসন্ন।

জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যকার নতুন রাজনৈতিক জোট ও আসন সমঝোতা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী হওয়ার প্রস্তাব থাকলেও তিনি তা গ্রহণ করছেন না।
তাঁর মতে, কোনো নির্দিষ্ট আসন থেকে প্রার্থী হওয়ার চেয়ে দীর্ঘমেয়াদি নীতি ও আদর্শ (লং স্ট্যান্ডিং পজিশন) ধরে রাখা অধিক গুরুত্বপূর্ণ।
মাহফুজ আলম তাঁর পোস্টে উল্লেখ করেন, নাগরিক কমিটি ও এনসিপি মূলত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির নেতাদের মাধ্যমে সংগঠিত হয়েছিল। এই সহযোদ্ধাদের তিনি বিভিন্ন সময় পলিসিগত সহযোগিতা দিলেও বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে তিনি এনসিপির অংশ হচ্ছেন না।
‘আমার রাজনৈতিক অবস্থান’ শীর্ষক মাহফুজ আলমের ফেসবুক পোস্টটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে দেওয়া হলো—
আমার রাজনৈতিক অবস্থান
১. নাগরিক কমিটি ও এনসিপি জুলাইয়ের সম্মুখসারির নেতৃত্বে সংগঠিত হয়েছিল। এ দুটি সংগঠনে আমার জুলাই সহযোদ্ধারা থাকায় গত দেড় বছর আমি চাহিবামাত্র তাদেরকে পরামর্শ, নির্দেশনা এবং পলিসিগত জায়গায় সহযোগিতা করেছি।
২. আমার অবস্থান স্পষ্ট। নূতন রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক বন্দোবস্ত, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সাংস্কৃতিক লড়াই, সামাজিক ফ্যাসিবাদ মোকাবেলা, রিকন্সিলিয়েশন, দায়-দরদের সমাজ সহ- অনেক কথাই আমি বলেছি। যেগুলো আমার জুলাই সহযোদ্ধারা উক্ত দুটি সংগঠন থেকে বারবার বলেছেন। কিন্তু, তারা এগুলো ধারণ করতেন? এনসিপিকে একটা বিগ জুলাই আম্ব্রেলা আকারে স্বতন্ত্র উপায়ে দাঁড় করানোর জন্য আমি সকল চেষ্টাই করেছি। কিন্তু, অনেক কারণেই সেটা সম্ভব হয়নি।
৩. বিদ্যমান বাস্তবতায় আমার জুলাই সহযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান, স্নেহ এবং বন্ধুত্ব মুছে যাবে না। কিন্তু, আমি এ এনসিপির অংশ হচ্ছি না। আমাকে জামায়াত-এনসিপি জোট থেকে প্রস্তাব দেয়া হয়নি, এটা সত্য নয়। কিন্তু ঢাকার কোন একটা আসনে জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী হওয়ার চাইতে আমার লং স্টান্ডিং পজিশন ধরে রাখা অধিক গুরুত্বপূর্ণ।
৪. ইতিহাসের এ চলতি পর্বে বাংলাদেশ একটা শীতল যুদ্ধে আছে। এ পর্বে কোন পক্ষ না নিয়ে নিজেদের বক্তব্য ও নীতিতে অটল থাকাই শ্রেয়। বিকল্প তরুণ/ জুলাই শক্তির সম্ভাবনা এখনো শেষ হয়ে যায়নি। বরং, আমি গত দেড় বছরে যা বলেছি, যে নীতিতে বিশ্বাস রেখেছি, তা অব্যাহত রাখব। রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক সকল উপায়ে। If you care to join me, you are most welcome.
নূতন রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক বন্দোবস্ত সম্ভব ও বাস্তব। বিকল্প ও মধ্যপন্থী তরুণ/ জুলাই শক্তির উত্থান অত্যাসন্ন।

জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর)...
২৭ নভেম্বর ২০২৫
জামায়াতে ইসলামীসহ ১০-দলীয় জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অংশগ্রহণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে দলের সব নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি তাঁর এ সিদ্ধান্তের কথা জানান
১ ঘণ্টা আগে
হত্যাচেষ্টা, বেআইনি সমাবেশ, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানার পৃথক দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ও জশিতা ইসলাম তাঁকে জামিন দেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীসহ আট ইসলামপন্থী দলের সঙ্গে একজোট হয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার ব্যাখ্যা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জামায়াতে ইসলামীসহ আট ইসলামপন্থী দলের সঙ্গে একজোট হয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার ব্যাখ্যা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ রোববার রাত সোয়া ৮টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে দলের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করতে এবং আধিপত্যবাদী কোনো শক্তি আমাদের গণ-অভ্যুত্থানপরবর্তী অগ্রযাত্রাকে যাতে ঠেকাতে না পারে, এ জন্য বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন। সেই জায়গা থেকে আমরা জামায়াতে ইসলামী ও তাদের যে সমমনা আট দল রয়েছে, তাদের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তাদের যে নির্বাচনী সমঝোতা, জাতীয় নাগরিক পার্টি তাতে সম্মত হয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টি এবং এই সমমনা দলের সঙ্গে আমরা একত্রে নির্বাচন করব বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এর আগে আজ বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশ যখন জাতীয় জীবনের এক কঠিন বাঁকে এসে দাঁড়িয়েছে, সে সময় দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য, দুর্নীতিমুক্ত ইনসাফের বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে এত দিন আট দল কাজ করে আসছে। তার সঙ্গে আরও দুটি দল সম্পৃক্ত হয়েছে। কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বাধীন এলডিপি এবং এনসিপি। আট দল একসঙ্গে ছিল। আর দুটি দল তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে।

জামায়াতে ইসলামীসহ আট ইসলামপন্থী দলের সঙ্গে একজোট হয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার ব্যাখ্যা দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ রোববার রাত সোয়া ৮টার দিকে রাজধানীর বাংলামোটরে দলের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, ‘আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করতে এবং আধিপত্যবাদী কোনো শক্তি আমাদের গণ-অভ্যুত্থানপরবর্তী অগ্রযাত্রাকে যাতে ঠেকাতে না পারে, এ জন্য বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন। সেই জায়গা থেকে আমরা জামায়াতে ইসলামী ও তাদের যে সমমনা আট দল রয়েছে, তাদের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তাদের যে নির্বাচনী সমঝোতা, জাতীয় নাগরিক পার্টি তাতে সম্মত হয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টি এবং এই সমমনা দলের সঙ্গে আমরা একত্রে নির্বাচন করব বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এর আগে আজ বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশ যখন জাতীয় জীবনের এক কঠিন বাঁকে এসে দাঁড়িয়েছে, সে সময় দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য, দুর্নীতিমুক্ত ইনসাফের বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে এত দিন আট দল কাজ করে আসছে। তার সঙ্গে আরও দুটি দল সম্পৃক্ত হয়েছে। কর্নেল (অব.) অলি আহমদের নেতৃত্বাধীন এলডিপি এবং এনসিপি। আট দল একসঙ্গে ছিল। আর দুটি দল তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে।

জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপি ছাড়াও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ইসলামী ভাবধারার একাধিক দলের সঙ্গে নির্বাচনী জোট গঠনের উদ্যোগ চলছে। এরই মধ্যে তারা নতুন দল ইলিয়াস কাঞ্চন ও শওকত মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জনতা পার্টি বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি (মতিন), জাতীয় পার্টিসহ (কাজী জাফর)...
২৭ নভেম্বর ২০২৫
জামায়াতে ইসলামীসহ ১০-দলীয় জোটে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অংশগ্রহণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে দলের সব নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি তাঁর এ সিদ্ধান্তের কথা জানান
১ ঘণ্টা আগে
হত্যাচেষ্টা, বেআইনি সমাবেশ, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানার পৃথক দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ও জশিতা ইসলাম তাঁকে জামিন দেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যকার নতুন রাজনৈতিক জোট ও আসন সমঝোতা নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, জামায়াত-এনসিপি জোটের প্রার্থী...
৪ ঘণ্টা আগে