নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনভোগান্তির প্রতিবাদে শিগগিরই নতুন কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামতে যাচ্ছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যেই এসব কর্মসূচির ঘোষণা আসবে। বিএনপির সমমনা ১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার এ কথা জানিয়েছেন।
আজ শনিবার বিএনপির সঙ্গে ১২ দলীয় জোটের বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান। বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান ও ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু অংশ নেন।
বৈঠক শেষে মোস্তফা জামাল হায়দার সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, সমস্যা এবং সংকটসহ নানা বিষয়ে দুই ঘণ্টাব্যাপী আলোচনা করেছি। দুই-তিন দিনের মধ্যে দেশবাসীর সামনে আমাদের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের বিজয় আজকে বিভিন্নভাবে বিপদগ্রস্ত হতে চলেছে। আমরা সবাই উপলব্ধি করছি জুলাই-আগস্টের ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামী মেজাজ, সেটা কিছুটা হলেও হারিয়ে যেতে বসেছে। আমাদের ঐক্যে কোথায় যেন একটা চিড় ধরেছে। আমরা এর সমাধান করতে চাই এবং আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে সর্বদলীয়ভাবে জুলাই আগস্টে যেভাবে আন্দোলন করেছি, একত্রে ছিলাম, সেভাবে একত্রে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করব। জনজীবনের বিরাজমান যে সমস্যা, দ্রব্যমূল্যের কশাঘাত ও নির্বাচন-সংক্রান্ত যে কুহেলিকা, যে ভিন্ন কথাবার্তা এবং ধূম্রজাল—এ সমস্ত সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা আমরা প্রদান করব।’
এ সময় নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে এক দফার একটা অংশ আমরা অর্জন করতে পেরেছি। আরেকটা অংশ হলো গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা। আমরা সবাই জানি গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা মানে হলো দেশে গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠা। সেই শাসন প্রতিষ্ঠা হয় একটা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে। আমরা সেটার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু সম্প্রতি নানাজনে নানা কথা বলা শুরু করেছে। অন্যান্য কিছু নির্বাচনের কথা আলোচনা হচ্ছে। আমরা মনে করি যেটা গোটা আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়।’
তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি যে ৫ আগস্ট পর্যন্ত আমরা যেমন একই ভাষায়, একই আবেগ নিয়ে কথা বলেছি বিজয়টা সুসংহত করার জন্য এবং পতিত ফ্যাসিবাদ যাতে পুনরায় কোনো সুযোগ গ্রহণ করতে না পারে, সে জন্য আমাদের ওই ধরনের চেতনা, ঐক্য অব্যাহত রাখা উচিত।’
জনভোগান্তির প্রতিবাদে শিগগিরই নতুন কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামতে যাচ্ছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যেই এসব কর্মসূচির ঘোষণা আসবে। বিএনপির সমমনা ১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার এ কথা জানিয়েছেন।
আজ শনিবার বিএনপির সঙ্গে ১২ দলীয় জোটের বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান। বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান ও ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু অংশ নেন।
বৈঠক শেষে মোস্তফা জামাল হায়দার সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, সমস্যা এবং সংকটসহ নানা বিষয়ে দুই ঘণ্টাব্যাপী আলোচনা করেছি। দুই-তিন দিনের মধ্যে দেশবাসীর সামনে আমাদের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের বিজয় আজকে বিভিন্নভাবে বিপদগ্রস্ত হতে চলেছে। আমরা সবাই উপলব্ধি করছি জুলাই-আগস্টের ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামী মেজাজ, সেটা কিছুটা হলেও হারিয়ে যেতে বসেছে। আমাদের ঐক্যে কোথায় যেন একটা চিড় ধরেছে। আমরা এর সমাধান করতে চাই এবং আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে সর্বদলীয়ভাবে জুলাই আগস্টে যেভাবে আন্দোলন করেছি, একত্রে ছিলাম, সেভাবে একত্রে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করব। জনজীবনের বিরাজমান যে সমস্যা, দ্রব্যমূল্যের কশাঘাত ও নির্বাচন-সংক্রান্ত যে কুহেলিকা, যে ভিন্ন কথাবার্তা এবং ধূম্রজাল—এ সমস্ত সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা আমরা প্রদান করব।’
এ সময় নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে এক দফার একটা অংশ আমরা অর্জন করতে পেরেছি। আরেকটা অংশ হলো গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা। আমরা সবাই জানি গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা মানে হলো দেশে গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠা। সেই শাসন প্রতিষ্ঠা হয় একটা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে। আমরা সেটার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু সম্প্রতি নানাজনে নানা কথা বলা শুরু করেছে। অন্যান্য কিছু নির্বাচনের কথা আলোচনা হচ্ছে। আমরা মনে করি যেটা গোটা আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়।’
তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি যে ৫ আগস্ট পর্যন্ত আমরা যেমন একই ভাষায়, একই আবেগ নিয়ে কথা বলেছি বিজয়টা সুসংহত করার জন্য এবং পতিত ফ্যাসিবাদ যাতে পুনরায় কোনো সুযোগ গ্রহণ করতে না পারে, সে জন্য আমাদের ওই ধরনের চেতনা, ঐক্য অব্যাহত রাখা উচিত।’
প্রত্যেক জেলায় নেতা–কর্মীদের রাজনীতির প্রশিক্ষণ দেওয়া দরকার বলে মনে করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিশেষ করে স্লোগান, বক্তৃতা, সভা সঞ্চালনা ইত্যাদি বিষয়ে নেতা–কর্মীদের ধারণা দেওয়ার প্রয়োজনের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন তিনি।
১৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ৬০ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হয়েছে। এতে ২৭ জনকে বিভিন্ন বিভাগের সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কার্যকরী পরিষদের ৬০ জনের মধ্যে ৪৬ জন সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন।
১৯ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানের পর গণতন্ত্র সুপ্রতিষ্ঠা ও বৈষম্যমুক্ত সমাজ গড়ার সংগ্রাম অগ্রসর করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু এই সুযোগ কাজে লাগানো যাচ্ছে না। কারণ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জন-জীবনের সংকট দূর করতে পারছে না। আগের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বহাল রেখেই আরও ভ্যাট-ট্যাক্স চাপিয়ে দিয়ে মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তু
২১ ঘণ্টা আগেখালেদা জিয়া এবং শেখ হাসিনার রাজনীতিতে আসার পটভূমি ছিল একেবারে ভিন্ন। খালেদা জিয়া ছিলেন পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর এক বাঙালি কর্মকর্তার স্ত্রী। আর শেখ হাসিনা ছিলেন পাকিস্তান–বিরোধী আন্দোলনের অগ্রগামী নেতা শেখ মুজিবের মেয়ে। কিন্তু ১৯৮৪ সালে এ দুই নেত্রী তৎকালীন প্রেসিডেন্ট এরশাদের বিরোধিতায় গঠিত দুটি র
১ দিন আগে