নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকার দেশ শাসনের জন্য আসেনি। তারা এসেছে নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘তারা (অন্তর্বর্তী সরকার) দেশ শাসনের জন্য আসেনি, দেশ শাসনের সুষ্ঠু পথ বিনির্মাণের জন্য এসেছে। তাদের কাজ হচ্ছে—জাতি পরপর তিনটি নির্বাচনে বঞ্চিত ছিল, জাতির সামনে একটি সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পরিবেশ উপহার দেওয়ার পথ তৈরি করা। এ জন্য কিছু মৌলিক বিষয়ে তাদের সংস্কার করতেই হবে। কী কী মৌলিক বিষয়ে তারা সংস্কার করবে, আমরা সেই বিষয়ে কথা বলেছি। আগামী ৯ অক্টোবর আপনাদের মাধ্যমে আমাদের প্রস্তাবনাগুলো জাতির সামনে উন্মুক্ত করব। আমরা আমাদের চিন্তা জাতির সামনে তুলে ধরব কী কী সংস্কার এই মুহূর্তে প্রয়োজন, কী কী সংস্কার পরবর্তী পর্যায়ে আমাদের লাগবে।’
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে কথা হয়েছে জানিয়ে জামায়াত আমির বলেন, ‘জনগণ এবং সরকার একসঙ্গে কীভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও উন্নত করতে পারে, সকল ধরনের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারে—সেই বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের কথাবার্তা হয়েছে। আমরা আশা করছি, বর্তমান যে সরকার আছে, তারা কোনো ধরনের পক্ষ-বিপক্ষের মানসিকতা না নিয়ে, নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে দেশকে একটা ভালো পর্যায়ে নিয়ে নির্বাচন দিতে সক্ষম হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা শুরু থেকে বলে আসছিলাম সংস্কারের জন্য সরকারকে যৌক্তিক সময় দিতে চাই। সেই যৌক্তিক সময় কী হবে? এটা নিয়ে অচিরেই আমরা কাজ করব।’
জামায়াত আমির বলেন, ‘দুর্গাপূজার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঠিক রাখার জন্য করণীয় কী—এমন একটি প্রশ্ন এসেছিল। আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। জনগণের সঙ্গে সরকারের পার্টনারশিপ লাগবে। জনগণের সম্পৃক্ততা প্রয়োজন হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও জনগণ যদি একসঙ্গে কাজ করে একটা অভূতপূর্ব দুর্গাপূজা হিন্দু ধর্মের ভাই-বোনেরা উদ্যাপন করতে পারবে।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘সংস্কারের টাইমলাইন কী হবে? সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা দুইটা বিষয় দেশবাসীর কাছে চেয়েছি এবং সরকারের কাছে জানিয়েছি। একটা রোড ম্যাপ হবে সংস্কারের, আরেকটা নির্বাচনের। সংস্কার সফল হলে নির্বাচন সফল হবে। দুইটা বিষয়ে আমরা গুরুত্ব দিয়েছি।’

অন্তর্বর্তী সরকার দেশ শাসনের জন্য আসেনি। তারা এসেছে নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘তারা (অন্তর্বর্তী সরকার) দেশ শাসনের জন্য আসেনি, দেশ শাসনের সুষ্ঠু পথ বিনির্মাণের জন্য এসেছে। তাদের কাজ হচ্ছে—জাতি পরপর তিনটি নির্বাচনে বঞ্চিত ছিল, জাতির সামনে একটি সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পরিবেশ উপহার দেওয়ার পথ তৈরি করা। এ জন্য কিছু মৌলিক বিষয়ে তাদের সংস্কার করতেই হবে। কী কী মৌলিক বিষয়ে তারা সংস্কার করবে, আমরা সেই বিষয়ে কথা বলেছি। আগামী ৯ অক্টোবর আপনাদের মাধ্যমে আমাদের প্রস্তাবনাগুলো জাতির সামনে উন্মুক্ত করব। আমরা আমাদের চিন্তা জাতির সামনে তুলে ধরব কী কী সংস্কার এই মুহূর্তে প্রয়োজন, কী কী সংস্কার পরবর্তী পর্যায়ে আমাদের লাগবে।’
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে কথা হয়েছে জানিয়ে জামায়াত আমির বলেন, ‘জনগণ এবং সরকার একসঙ্গে কীভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও উন্নত করতে পারে, সকল ধরনের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে পারে—সেই বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের কথাবার্তা হয়েছে। আমরা আশা করছি, বর্তমান যে সরকার আছে, তারা কোনো ধরনের পক্ষ-বিপক্ষের মানসিকতা না নিয়ে, নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে দেশকে একটা ভালো পর্যায়ে নিয়ে নির্বাচন দিতে সক্ষম হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা শুরু থেকে বলে আসছিলাম সংস্কারের জন্য সরকারকে যৌক্তিক সময় দিতে চাই। সেই যৌক্তিক সময় কী হবে? এটা নিয়ে অচিরেই আমরা কাজ করব।’
জামায়াত আমির বলেন, ‘দুর্গাপূজার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঠিক রাখার জন্য করণীয় কী—এমন একটি প্রশ্ন এসেছিল। আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। জনগণের সঙ্গে সরকারের পার্টনারশিপ লাগবে। জনগণের সম্পৃক্ততা প্রয়োজন হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও জনগণ যদি একসঙ্গে কাজ করে একটা অভূতপূর্ব দুর্গাপূজা হিন্দু ধর্মের ভাই-বোনেরা উদ্যাপন করতে পারবে।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘সংস্কারের টাইমলাইন কী হবে? সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা দুইটা বিষয় দেশবাসীর কাছে চেয়েছি এবং সরকারের কাছে জানিয়েছি। একটা রোড ম্যাপ হবে সংস্কারের, আরেকটা নির্বাচনের। সংস্কার সফল হলে নির্বাচন সফল হবে। দুইটা বিষয়ে আমরা গুরুত্ব দিয়েছি।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা। শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগা মাধ্যম ফেসবুকে এই ঘোষণা দেন তিনি। এরপর এনসিপির শীর্ষ পর্যায়ের তিন নেত্রী ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন।
৫ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার পদত্যাগের পর এবার ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি লেখেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির আগের প্রার্থী পরিবর্তন করে সেখানে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীকে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১০ আসনে আগের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে পরিবর্তন করে...
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ শনিবার তিনি এনসিপির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ও দলটির আহবায়ক নাহিদ ইসলামের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা। শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগা মাধ্যম ফেসবুকে এই ঘোষণা দেন তিনি। এরপর একসিপির শীর্ষ পর্যায়ের তিন নেত্রী ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন।
তিন শীর্ষ নেত্রী হলেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম সদস্যসচিব নুসরাত তাবাসসুম ও যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. মাহমুদা মিতু।
সামান্তা শারমিন তার পোস্টে বলেছেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
নুসরাত তাবাসসুম লিখেছেন, ‘নীতির চাইতে রাজনীতি বড় নয়। কমিটমেন্ট ইজ কমিটমেন্ট।’
অন্যদিকে ডা. মাহমুদা মিতু লিখেছেন, ‘এক পয়সা দিয়েও দেশি ভান ধরা পশ্চিমা গং বিশ্বাস করি না। এর চেয়ে যারা ওপেন বলে-কয়ে পশ্চিমা এজেন্ডার পক্ষ নেয় তাদের স্যালুট।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা। শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগা মাধ্যম ফেসবুকে এই ঘোষণা দেন তিনি। এরপর একসিপির শীর্ষ পর্যায়ের তিন নেত্রী ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন।
তিন শীর্ষ নেত্রী হলেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম সদস্যসচিব নুসরাত তাবাসসুম ও যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. মাহমুদা মিতু।
সামান্তা শারমিন তার পোস্টে বলেছেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
নুসরাত তাবাসসুম লিখেছেন, ‘নীতির চাইতে রাজনীতি বড় নয়। কমিটমেন্ট ইজ কমিটমেন্ট।’
অন্যদিকে ডা. মাহমুদা মিতু লিখেছেন, ‘এক পয়সা দিয়েও দেশি ভান ধরা পশ্চিমা গং বিশ্বাস করি না। এর চেয়ে যারা ওপেন বলে-কয়ে পশ্চিমা এজেন্ডার পক্ষ নেয় তাদের স্যালুট।’

অন্তর্বর্তী সরকার দেশ শাসনের জন্য আসেনি। তারা এসেছে নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ড. শফিকুর রহমান
০৫ অক্টোবর ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার পদত্যাগের পর এবার ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি লেখেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির আগের প্রার্থী পরিবর্তন করে সেখানে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীকে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১০ আসনে আগের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে পরিবর্তন করে...
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ শনিবার তিনি এনসিপির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ও দলটির আহবায়ক নাহিদ ইসলামের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার পদত্যাগের পর এবার ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন।
আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন সামান্তা শারমিন।
তিনি লেখেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
এর আগে এদিন সন্ধ্যায় ফেসবুকে দেয়া এক পোস্টে তাসনিম জারা জানান, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র হয়ে লড়াই করবেন তিনি। কোনো দলের সঙ্গে না থাকারও ঘোষণা দিয়েছেন জারা।
ডা. তাসনিম জারা ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ নির্বাচন করবেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার পদত্যাগের পর এবার ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন।
আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন সামান্তা শারমিন।
তিনি লেখেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
এর আগে এদিন সন্ধ্যায় ফেসবুকে দেয়া এক পোস্টে তাসনিম জারা জানান, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র হয়ে লড়াই করবেন তিনি। কোনো দলের সঙ্গে না থাকারও ঘোষণা দিয়েছেন জারা।
ডা. তাসনিম জারা ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ নির্বাচন করবেন।

অন্তর্বর্তী সরকার দেশ শাসনের জন্য আসেনি। তারা এসেছে নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ড. শফিকুর রহমান
০৫ অক্টোবর ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা। শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগা মাধ্যম ফেসবুকে এই ঘোষণা দেন তিনি। এরপর এনসিপির শীর্ষ পর্যায়ের তিন নেত্রী ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন।
৫ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির আগের প্রার্থী পরিবর্তন করে সেখানে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীকে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১০ আসনে আগের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে পরিবর্তন করে...
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ শনিবার তিনি এনসিপির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ও দলটির আহবায়ক নাহিদ ইসলামের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম ও সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড ও চট্টগ্রাম নগরের আংশিক) আসনে বিএনপির আগের প্রার্থী পরিবর্তন করে সেখানে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীকে।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১০ (পাঁচলাইশ, ডবলমুরিং, পাহাড়তলী) আসনে আগের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে পরিবর্তন করে সেখানে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান প্রয়াত আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে সাঈদ আল নোমানকে। দলটির সিদ্ধান্তে, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে নতুন করে চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সূত্রগুলো এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য জানতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তা ধরেননি।
তবে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. ইদ্রিস আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চট্টগ্রাম-৪ আসনে আসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১১ আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং চট্টগ্রাম-১০ আসনে সাঈদ আল নোমানকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলা নিয়ে মোট ১৬টি সংসদীয় আসন রয়েছে। এগুলোর মধ্যে নগরীতে চারটি, উত্তর চট্টগ্রামে সাতটি এবং দক্ষিণ চট্টগ্রামে আসন সংখ্যা ৫। ১৬টি আসনের মধ্যে চন্দনাইশ ছাড়া শনিবার পর্যন্ত বিএনপি ১৫টি আসনে নিজেদের দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে।
এর আগে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার অনেক আগে গত ৩ নভেম্বর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চট্টগ্রামে ১০টি আসনে বিএনপির প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছিলেন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম-৪ আসনে (সীতাকুণ্ড ও চট্টগ্রাম ৯ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ড) প্রার্থী হিসেবে বিএনপির কাজী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন এবং চট্টগ্রাম-১০ আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল। পরে আরও দুটি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়। চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) ও চট্টগ্রাম ১৪ (চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া আংশিক) আসন দুটির প্রার্থীর মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়টি অনেক দিন ঝুলে থাকে।
অবশেষে চট্টগ্রাম-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নগর বিএনপি নেতারা।
তবে চট্টগ্রাম-১৪ আসনে এখনো কোনো প্রার্থীর নাম ঘোষণা দেয়নি বিএনপি।
গত ২০ ডিসেম্বর ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থীদের নিয়ে একটি প্রশিক্ষণ সভার আয়োজন করা হয়। ওই দিনই দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি।
মনোনয়ন পাওয়ার পর চট্টগ্রাম-১০ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী সাঈদ আল নোমান শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজনীতি হচ্ছে সামাজিক কাজের একটি অংশ। বাবার মতো রাজনীতিকে সামাজিক কর্মকাণ্ডের আধার হিসেবে বিবেচনায় নিয়ে অগ্রসর হব। এই আসনে বিএনপির জয় অবশ্যম্ভাবী।’
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত নভেম্বরের শুরুতে প্রার্থী ঘোষণার পর চট্টগ্রামের অন্তত সাতটি আসনে প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে বিভিন্ন সময় আন্দোলন, মশাল মিছিল ও সড়ক অবরোধের মতো ঘটনা ঘটে। মনোনয়নবঞ্চিত নেতারা মনোনয়নপত্র সংগ্রহসহ নির্বাচনের যাবতীয় প্রস্তুতিও নেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড ও চট্টগ্রাম নগরের আংশিক) আসনে বিএনপির আগের প্রার্থী পরিবর্তন করে সেখানে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীকে।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১০ (পাঁচলাইশ, ডবলমুরিং, পাহাড়তলী) আসনে আগের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে পরিবর্তন করে সেখানে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান প্রয়াত আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে সাঈদ আল নোমানকে। দলটির সিদ্ধান্তে, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে নতুন করে চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সূত্রগুলো এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য জানতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তা ধরেননি।
তবে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. ইদ্রিস আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চট্টগ্রাম-৪ আসনে আসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১১ আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং চট্টগ্রাম-১০ আসনে সাঈদ আল নোমানকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলা নিয়ে মোট ১৬টি সংসদীয় আসন রয়েছে। এগুলোর মধ্যে নগরীতে চারটি, উত্তর চট্টগ্রামে সাতটি এবং দক্ষিণ চট্টগ্রামে আসন সংখ্যা ৫। ১৬টি আসনের মধ্যে চন্দনাইশ ছাড়া শনিবার পর্যন্ত বিএনপি ১৫টি আসনে নিজেদের দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে।
এর আগে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার অনেক আগে গত ৩ নভেম্বর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চট্টগ্রামে ১০টি আসনে বিএনপির প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছিলেন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম-৪ আসনে (সীতাকুণ্ড ও চট্টগ্রাম ৯ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ড) প্রার্থী হিসেবে বিএনপির কাজী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন এবং চট্টগ্রাম-১০ আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল। পরে আরও দুটি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়। চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) ও চট্টগ্রাম ১৪ (চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া আংশিক) আসন দুটির প্রার্থীর মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়টি অনেক দিন ঝুলে থাকে।
অবশেষে চট্টগ্রাম-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নগর বিএনপি নেতারা।
তবে চট্টগ্রাম-১৪ আসনে এখনো কোনো প্রার্থীর নাম ঘোষণা দেয়নি বিএনপি।
গত ২০ ডিসেম্বর ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থীদের নিয়ে একটি প্রশিক্ষণ সভার আয়োজন করা হয়। ওই দিনই দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি।
মনোনয়ন পাওয়ার পর চট্টগ্রাম-১০ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী সাঈদ আল নোমান শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজনীতি হচ্ছে সামাজিক কাজের একটি অংশ। বাবার মতো রাজনীতিকে সামাজিক কর্মকাণ্ডের আধার হিসেবে বিবেচনায় নিয়ে অগ্রসর হব। এই আসনে বিএনপির জয় অবশ্যম্ভাবী।’
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত নভেম্বরের শুরুতে প্রার্থী ঘোষণার পর চট্টগ্রামের অন্তত সাতটি আসনে প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে বিভিন্ন সময় আন্দোলন, মশাল মিছিল ও সড়ক অবরোধের মতো ঘটনা ঘটে। মনোনয়নবঞ্চিত নেতারা মনোনয়নপত্র সংগ্রহসহ নির্বাচনের যাবতীয় প্রস্তুতিও নেন।

অন্তর্বর্তী সরকার দেশ শাসনের জন্য আসেনি। তারা এসেছে নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ড. শফিকুর রহমান
০৫ অক্টোবর ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা। শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগা মাধ্যম ফেসবুকে এই ঘোষণা দেন তিনি। এরপর এনসিপির শীর্ষ পর্যায়ের তিন নেত্রী ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন।
৫ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার পদত্যাগের পর এবার ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি লেখেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ শনিবার তিনি এনসিপির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ও দলটির আহবায়ক নাহিদ ইসলামের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ শনিবার তিনি এনসিপির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ও দলটির আহবায়ক নাহিদ ইসলামের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব ও মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাসনিম জারা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে পদত্যাগের কথা জানিয়ে টেক্সট করেছেন। তিনি আহবায়কের কাছে পদত্যাগপত্র দিয়েছেন বলেও জানিয়েছেন।’
এর আগে, শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা জানান তাসনিম জারা। ফেসবুক পোস্টে তাসনিম জারা লিখেছেন, ‘প্রিয় খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদাবাসী, আমি আপনাদের ঘরের মেয়ে। খিলগাঁওয়েই আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। আমার স্বপ্ন ছিল একটি রাজনৈতিক দলের প্ল্যাটফর্ম থেকে সংসদে গিয়ে আমার এলাকার মানুষের ও দেশের সেবা করা। তবে বাস্তবিক প্রেক্ষাপটের কারণে আমি কোনো নির্দিষ্ট দল বা জোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমি আপনাদের এবং দেশের মানুষকে ওয়াদা করেছিলাম যে আপনাদের জন্য ও নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ার জন্য আমি লড়বো। পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, আমি আমার সেই ওয়াদা রক্ষা করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তাই এই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ঢাকা-৯ থেকে অংশগ্রহণ করবো। একটা দলের প্রার্থী হলে সেই দলের স্থানীয় অফিস থাকে, সুসংগঠিত কর্মী বাহিনী থাকে। সরকার ও প্রশাসনের সাথে নিরাপত্তা বা অন্যান্য বিষয়ে আপত্তি ও শঙ্কা নিয়ে কথা বলার সুযোগ থাকে। তবে আমি যেহেতু কোন দলের সাথে থাকছি না, তাই আমার সে সব কিছুই থাকবে না। আমার একমাত্র ভরসা আপনারা। আপনাদের মেয়ে হিসেবে আমার সততা, নিষ্ঠা, এবং নতুন রাজনীতি করার অদম্য ইচ্ছাশক্তির প্রেক্ষিতে আপনারা যদি স্নেহ ও সমর্থন দেন, তবেই আমি আপনাদের সেবা করার সুযোগ পাব।’
তাসনিম জারা লিখেছেন, ‘নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াতে আইনি বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী আমাদের ঢাকা-৯ আসনের ৪৬৯৩ জন ভোটারের সমর্থনযুক্ত স্বাক্ষর একটি নির্দিষ্ট ফর্মে প্রয়োজন। আগামীকাল এই স্বাক্ষর সংগ্রহের কাজ শুরু করব।’

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ শনিবার তিনি এনসিপির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ও দলটির আহবায়ক নাহিদ ইসলামের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব ও মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাসনিম জারা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে পদত্যাগের কথা জানিয়ে টেক্সট করেছেন। তিনি আহবায়কের কাছে পদত্যাগপত্র দিয়েছেন বলেও জানিয়েছেন।’
এর আগে, শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা জানান তাসনিম জারা। ফেসবুক পোস্টে তাসনিম জারা লিখেছেন, ‘প্রিয় খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদাবাসী, আমি আপনাদের ঘরের মেয়ে। খিলগাঁওয়েই আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। আমার স্বপ্ন ছিল একটি রাজনৈতিক দলের প্ল্যাটফর্ম থেকে সংসদে গিয়ে আমার এলাকার মানুষের ও দেশের সেবা করা। তবে বাস্তবিক প্রেক্ষাপটের কারণে আমি কোনো নির্দিষ্ট দল বা জোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমি আপনাদের এবং দেশের মানুষকে ওয়াদা করেছিলাম যে আপনাদের জন্য ও নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ার জন্য আমি লড়বো। পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, আমি আমার সেই ওয়াদা রক্ষা করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তাই এই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ঢাকা-৯ থেকে অংশগ্রহণ করবো। একটা দলের প্রার্থী হলে সেই দলের স্থানীয় অফিস থাকে, সুসংগঠিত কর্মী বাহিনী থাকে। সরকার ও প্রশাসনের সাথে নিরাপত্তা বা অন্যান্য বিষয়ে আপত্তি ও শঙ্কা নিয়ে কথা বলার সুযোগ থাকে। তবে আমি যেহেতু কোন দলের সাথে থাকছি না, তাই আমার সে সব কিছুই থাকবে না। আমার একমাত্র ভরসা আপনারা। আপনাদের মেয়ে হিসেবে আমার সততা, নিষ্ঠা, এবং নতুন রাজনীতি করার অদম্য ইচ্ছাশক্তির প্রেক্ষিতে আপনারা যদি স্নেহ ও সমর্থন দেন, তবেই আমি আপনাদের সেবা করার সুযোগ পাব।’
তাসনিম জারা লিখেছেন, ‘নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াতে আইনি বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী আমাদের ঢাকা-৯ আসনের ৪৬৯৩ জন ভোটারের সমর্থনযুক্ত স্বাক্ষর একটি নির্দিষ্ট ফর্মে প্রয়োজন। আগামীকাল এই স্বাক্ষর সংগ্রহের কাজ শুরু করব।’

অন্তর্বর্তী সরকার দেশ শাসনের জন্য আসেনি। তারা এসেছে নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ড. শফিকুর রহমান
০৫ অক্টোবর ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা। শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগা মাধ্যম ফেসবুকে এই ঘোষণা দেন তিনি। এরপর এনসিপির শীর্ষ পর্যায়ের তিন নেত্রী ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন।
৫ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার পদত্যাগের পর এবার ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি লেখেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির আগের প্রার্থী পরিবর্তন করে সেখানে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীকে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১০ আসনে আগের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে পরিবর্তন করে...
১ ঘণ্টা আগে