নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কম সংখ্যা দিয়েও পার্লামেন্ট কাঁপানো যায় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মজিবুল হক চুন্নু। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে দলের সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, ‘আপনি যদি সংখ্যার দিকটা দেখেন, গত পার্লামেন্টে অপজিশনে অনেকেই ছিল, কিন্তু দিনের পর দিন সংসদ বর্জন করছে, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর বর্জন করেছে। অপজিশন লিডার পাঁচ বছরে মাত্র ১০ দিন পার্লামেন্ট এসেছিলেন। তাই ওই রকম সংখ্যা দিয়ে লাভ কী?’
জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, ‘১৩ জন যদি আমরা অ্যাক্টিভ থাকি, জনগণের পক্ষে কথা বলি, সোচ্চারভাবে সাহসের সঙ্গে জনগণের মনের কথা বলতে পারি, সংখ্যাটা বড় নয়, কম সংখ্যা দিয়েও জনগণের পক্ষে কথা বলা যায়! পার্লামেন্ট কাঁপানো যায়।’
তিনি বলেন, ‘নিশ্চয় আপনারা ইতিহাস জানেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যখন সংসদ নেতা ছিলেন, তখন একজন সংসদ সদস্যই মরহুম বাবু সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত সংসদ কাঁপিয়েছিলেন। মনে হয় আমরা বর্তমান পার্লামেন্টে যারা আছি ১১ জন, একজন ছাড়া অন্যরা কয়েকবার সংসদ সদস্য ছিলেন। পার্লামেন্টে কথা বলার মতো ক্যাপাসিটি আছে এবং আমরা আগে বলেছি। আশা করি এ দেশের জনগণের কথা বলা, সরকারের ল্যাকিংসগুলি ধরিয়ে দেওয়া, সরকারের দুঃশাসন, দুর্নীতি উচ্চকণ্ঠে গত পার্লামেন্টে বলেছি, এই পার্লামেন্টে নিশ্চয়ই বলব। এটা আমাদের ওপর জাতি ভরসা রাখতে পারে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে মজিবুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘আপনি যেটা বলছেন এটা বিএনপির কথা, যারা নির্বাচনে আসেনি। কিন্তু আপনি কি মনে করেন আমরা নির্বাচনে না আসলে, যদি দেশে নির্বাচন না হতো, তাহলে কী হতো? বিষয়টি একটু চিন্তা করলে উত্তর পেয়ে যেতেন।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টির ইতিহাস হলো নির্বাচন বর্জন নয়। কারণ নির্বাচন ছাড়া পার্লামেন্ট রাজনীতিতে ক্ষমতা অদল-বদলের আর কোনো সুযোগ নেই। বাংলাদেশে যদি নির্বাচন না হয়, তাহলে এখানে অগণতান্ত্রিক পদ্ধতি কায়েম হওয়ার সুযোগ ছিল। আমি তো মনে করি আমরা দেশের মানুষের জন্য গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে সঠিক কাজ করেছি।’
৭ তারিখের নির্বাচনে অংশ নিয়ে গণতন্ত্রকে বাঁচিয়েছেন, না কি সরকারকে বাঁচিয়েছেন, নাকি নিজেদের অস্তিত্ব বাঁচিয়েছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, ‘আপনি যেভাবে নেন। আমরা মনে করি গণতন্ত্রকে বাঁচিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘বর্তমান জাতীয় সংসদের আইন অনুযায়ী ৫০ জন সংরক্ষিত নারী আসনের মধ্যে হারাহারির (ভাগে) মধ্যে জাতীয় পার্টি দুটি আসন পাই। জাতীয় পার্টি পার্লামেন্টারি বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জাতীয় পার্টির কো চেয়ারম্যান সালমা ইসলাম ও ঠাকুরগাঁও জেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সভাপতি নুরুন নাহার দলের পরীক্ষিত নিবেদিত পুরোনো কর্মী। তাঁদের এবার দলের পক্ষ থেকে সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন জমা দেওয়া হয়েছে।’

কম সংখ্যা দিয়েও পার্লামেন্ট কাঁপানো যায় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মজিবুল হক চুন্নু। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে দলের সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, ‘আপনি যদি সংখ্যার দিকটা দেখেন, গত পার্লামেন্টে অপজিশনে অনেকেই ছিল, কিন্তু দিনের পর দিন সংসদ বর্জন করছে, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর বর্জন করেছে। অপজিশন লিডার পাঁচ বছরে মাত্র ১০ দিন পার্লামেন্ট এসেছিলেন। তাই ওই রকম সংখ্যা দিয়ে লাভ কী?’
জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, ‘১৩ জন যদি আমরা অ্যাক্টিভ থাকি, জনগণের পক্ষে কথা বলি, সোচ্চারভাবে সাহসের সঙ্গে জনগণের মনের কথা বলতে পারি, সংখ্যাটা বড় নয়, কম সংখ্যা দিয়েও জনগণের পক্ষে কথা বলা যায়! পার্লামেন্ট কাঁপানো যায়।’
তিনি বলেন, ‘নিশ্চয় আপনারা ইতিহাস জানেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যখন সংসদ নেতা ছিলেন, তখন একজন সংসদ সদস্যই মরহুম বাবু সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত সংসদ কাঁপিয়েছিলেন। মনে হয় আমরা বর্তমান পার্লামেন্টে যারা আছি ১১ জন, একজন ছাড়া অন্যরা কয়েকবার সংসদ সদস্য ছিলেন। পার্লামেন্টে কথা বলার মতো ক্যাপাসিটি আছে এবং আমরা আগে বলেছি। আশা করি এ দেশের জনগণের কথা বলা, সরকারের ল্যাকিংসগুলি ধরিয়ে দেওয়া, সরকারের দুঃশাসন, দুর্নীতি উচ্চকণ্ঠে গত পার্লামেন্টে বলেছি, এই পার্লামেন্টে নিশ্চয়ই বলব। এটা আমাদের ওপর জাতি ভরসা রাখতে পারে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে মজিবুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘আপনি যেটা বলছেন এটা বিএনপির কথা, যারা নির্বাচনে আসেনি। কিন্তু আপনি কি মনে করেন আমরা নির্বাচনে না আসলে, যদি দেশে নির্বাচন না হতো, তাহলে কী হতো? বিষয়টি একটু চিন্তা করলে উত্তর পেয়ে যেতেন।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টির ইতিহাস হলো নির্বাচন বর্জন নয়। কারণ নির্বাচন ছাড়া পার্লামেন্ট রাজনীতিতে ক্ষমতা অদল-বদলের আর কোনো সুযোগ নেই। বাংলাদেশে যদি নির্বাচন না হয়, তাহলে এখানে অগণতান্ত্রিক পদ্ধতি কায়েম হওয়ার সুযোগ ছিল। আমি তো মনে করি আমরা দেশের মানুষের জন্য গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে সঠিক কাজ করেছি।’
৭ তারিখের নির্বাচনে অংশ নিয়ে গণতন্ত্রকে বাঁচিয়েছেন, না কি সরকারকে বাঁচিয়েছেন, নাকি নিজেদের অস্তিত্ব বাঁচিয়েছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, ‘আপনি যেভাবে নেন। আমরা মনে করি গণতন্ত্রকে বাঁচিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘বর্তমান জাতীয় সংসদের আইন অনুযায়ী ৫০ জন সংরক্ষিত নারী আসনের মধ্যে হারাহারির (ভাগে) মধ্যে জাতীয় পার্টি দুটি আসন পাই। জাতীয় পার্টি পার্লামেন্টারি বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জাতীয় পার্টির কো চেয়ারম্যান সালমা ইসলাম ও ঠাকুরগাঁও জেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সভাপতি নুরুন নাহার দলের পরীক্ষিত নিবেদিত পুরোনো কর্মী। তাঁদের এবার দলের পক্ষ থেকে সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন জমা দেওয়া হয়েছে।’

দীর্ঘ ১৭ বছর পর আজ বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আগামীকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করবেন ছেলে তারেক। এরপর তিনি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য যাবেন জাতীয় স্মৃতিসৌধে।
৫ মিনিট আগে
বৈঠকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। ওসমান হাদি হত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের এখনো আইনের আওতায় আনতে না পারার ব্যর্থতা নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে শক্তিশালী করবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে এ মন্তব্য করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখে এসেছেন ছেলে তারেক রহমান। স্ত্রী ও কন্যাকে নিয়ে তিনি প্রায় দেড় ঘণ্টা মায়ের পাশে অবস্থান করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশের মাটিতে এই প্রথম জিয়া পরিবারের সদস্যরা একসঙ্গে হলেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছর পর আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আগামীকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করবেন ছেলে তারেক। এরপর তিনি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য যাবেন জাতীয় স্মৃতিসৌধে।
গত বুধবার গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এসব তথ্য জানান। একই সঙ্গে তারেক রহমানের আগামী শনিবারের (২৭ ডিসেম্বর) কর্মসূচিও জানান তিনি।
শনিবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করবেন তারেক রহমান। এরপর ভোটার হতে জন্য যাবেন। পরে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে যাবেন পঙ্গু হাসপাতালে।
নির্বাচন কমিশনে নাকি থানা নির্বাচন অফিসে গিয়ে তারেক রহমান ভোটার হবেন, সে বিষয়টি স্পষ্ট নয়। নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ আজ বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক রহমান কখন, কোথায় ভোটার হবেন, এ বিষয়ে আমাদের কাছে এখনো কোনো তথ্য নেই।’
আততায়ীর গুলিতে নিহত ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হাদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে সমাহিত করা হয়েছে। এ ছাড়া গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের অনেকে এখনো পঙ্গু হাসপাতাল নামে পরিচিত জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এই হাসপাতালে গিয়ে আহতদের খোঁজ নেবেন তারেক রহমান।

দীর্ঘ ১৭ বছর পর আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আগামীকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করবেন ছেলে তারেক। এরপর তিনি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য যাবেন জাতীয় স্মৃতিসৌধে।
গত বুধবার গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এসব তথ্য জানান। একই সঙ্গে তারেক রহমানের আগামী শনিবারের (২৭ ডিসেম্বর) কর্মসূচিও জানান তিনি।
শনিবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহীদ শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করবেন তারেক রহমান। এরপর ভোটার হতে জন্য যাবেন। পরে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে যাবেন পঙ্গু হাসপাতালে।
নির্বাচন কমিশনে নাকি থানা নির্বাচন অফিসে গিয়ে তারেক রহমান ভোটার হবেন, সে বিষয়টি স্পষ্ট নয়। নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ আজ বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক রহমান কখন, কোথায় ভোটার হবেন, এ বিষয়ে আমাদের কাছে এখনো কোনো তথ্য নেই।’
আততায়ীর গুলিতে নিহত ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হাদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে সমাহিত করা হয়েছে। এ ছাড়া গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের অনেকে এখনো পঙ্গু হাসপাতাল নামে পরিচিত জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এই হাসপাতালে গিয়ে আহতদের খোঁজ নেবেন তারেক রহমান।

আপনি যদি সংখ্যার দিকটা দেখেন, গত পার্লামেন্টে অপজিশন অনেকেই ছিল, কিন্তু দিনের পর দিন সংসদ বর্জন করেছে, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর বর্জন করেছে। অপজিশন লিডার পাঁচ বছরে মাত্র ১০ দিন পার্লামেন্ট এসেছিলেন। তাই ওই রকম সংখ্যা দিয়ে লাভ কী...
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বৈঠকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। ওসমান হাদি হত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের এখনো আইনের আওতায় আনতে না পারার ব্যর্থতা নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে শক্তিশালী করবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে এ মন্তব্য করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখে এসেছেন ছেলে তারেক রহমান। স্ত্রী ও কন্যাকে নিয়ে তিনি প্রায় দেড় ঘণ্টা মায়ের পাশে অবস্থান করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশের মাটিতে এই প্রথম জিয়া পরিবারের সদস্যরা একসঙ্গে হলেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে এবং গণভোটে জুলাই সনদের পক্ষে জনমত তৈরির লক্ষ্যে আগামী ৯ জানুয়ারি ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
আজ বৃহস্পতিবার পুরানা পল্টন কার্যালয়ে দলের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীমের (চরমোনাই পীর) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক শেখ ফজলুল করীম মারুফের পাঠানো বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ডসহ অন্যান্য হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) তৈরির দাবিতে এবং গণভোটে জুলাই সনদের পক্ষে জনমত তৈরির লক্ষ্যে মহাসমাবেশের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বৈঠকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। ওসমান হাদি হত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের এখনো আইনের আওতায় আনতে না পারার ব্যর্থতা নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন তিনি।
বৈঠকে দলের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমদ, সহকারী মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, সহকারী মহাসচিব কে এম আতিকুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ ইফতেখার তারিকসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে এবং গণভোটে জুলাই সনদের পক্ষে জনমত তৈরির লক্ষ্যে আগামী ৯ জানুয়ারি ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
আজ বৃহস্পতিবার পুরানা পল্টন কার্যালয়ে দলের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীমের (চরমোনাই পীর) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক শেখ ফজলুল করীম মারুফের পাঠানো বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ডসহ অন্যান্য হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) তৈরির দাবিতে এবং গণভোটে জুলাই সনদের পক্ষে জনমত তৈরির লক্ষ্যে মহাসমাবেশের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বৈঠকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। ওসমান হাদি হত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের এখনো আইনের আওতায় আনতে না পারার ব্যর্থতা নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন তিনি।
বৈঠকে দলের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমদ, সহকারী মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, সহকারী মহাসচিব কে এম আতিকুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ ইফতেখার তারিকসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

আপনি যদি সংখ্যার দিকটা দেখেন, গত পার্লামেন্টে অপজিশন অনেকেই ছিল, কিন্তু দিনের পর দিন সংসদ বর্জন করেছে, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর বর্জন করেছে। অপজিশন লিডার পাঁচ বছরে মাত্র ১০ দিন পার্লামেন্ট এসেছিলেন। তাই ওই রকম সংখ্যা দিয়ে লাভ কী...
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দীর্ঘ ১৭ বছর পর আজ বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আগামীকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করবেন ছেলে তারেক। এরপর তিনি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য যাবেন জাতীয় স্মৃতিসৌধে।
৫ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে শক্তিশালী করবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে এ মন্তব্য করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখে এসেছেন ছেলে তারেক রহমান। স্ত্রী ও কন্যাকে নিয়ে তিনি প্রায় দেড় ঘণ্টা মায়ের পাশে অবস্থান করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশের মাটিতে এই প্রথম জিয়া পরিবারের সদস্যরা একসঙ্গে হলেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে শক্তিশালী করবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে এ মন্তব্য করেন তিনি।
হাসনাত লিখেছেন, ‘প্রায় দেড় যুগের নির্বাসন ভেঙে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ব্যক্তিগত কিংবা সাংগঠনিক অর্জনে সীমাবদ্ধ করতে নয়, বরং বাংলাদেশের ধারাবাহিক গণতান্ত্রিক সংগ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন হিসেবেই মূল্যায়ন করতে চাই। জনাব তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন প্রমাণ করে একজন বাংলাদেশি নাগরিক ও রাজনৈতিক নেতার নিজ ভূমিতে ফেরার অধিকারকে রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের মাধ্যমেও ঠেকিয়ে রাখা যায় না। স্বৈরাচার যত শক্তিশালীই হোক জনগণের রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তিকে চিরতরে দমিয়ে রাখতে পারে না।’
ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আরও লিখেছেন, ‘রাজনৈতিক ভিন্নমতের কারণে জনাব তারেক রহমান ও তাঁর পরিবার যেভাবে রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, দীর্ঘ নির্বাসনে বাধ্য হয়েছেন, তা গত দেড় দশকের কর্তৃত্ববাদী শাসনের এক উন্মুক্ত দলিল। তবে মনে রাখা জরুরি এই প্রত্যাবর্তন সম্ভব হয়েছে হাজারো শহীদের রক্ত, অসংখ্য আহতের ত্যাগ এবং গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সৃষ্ট নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতার কারণে। এই বাস্তবতা ক্ষমতার নয়, বরং জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত লড়াইয়ে প্রাপ্ত বাস্তবতা।’
অভ্যুত্থান-পরবর্তী আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরে হাসনাত লিখেছেন, ‘অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই, যেখানে ভিন্নমত কোনো অপরাধ নয় বরং অধিকার, যেখানে রাজনৈতিক অবস্থানের কারণে কাউকে রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের শিকার হতে হবে না, বরং রাষ্ট্রই তার সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। নতুন বাংলাদেশে গণতন্ত্র শুধু নির্বাচনের বেড়াজালে আবদ্ধ থাকবে না, বরং গণতন্ত্র হয়ে উঠবে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সংগঠিত হওয়ার অধিকার এবং রাজনৈতিক প্রতিযোগিতার ন্যায্য পরিবেশ নিশ্চিত করার সংজ্ঞা।
বিগত দেড় দশকের অবরুদ্ধ রাজনৈতিক পরিসর ভেঙে আজ আমরা যে মুক্ত বাংলাদেশের পথে হাঁটছি, সেখানে আইনের শাসন ও রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করাই আমাদের মূল লড়াই। এই লড়াই যেন কোনো ব্যক্তি বা দলের মাঝে সীমাবদ্ধ না থাকে এবং জনগণের সার্বভৌমত্ব যেন পুনঃপ্রতিষ্ঠা পায়; সেটা নিশ্চিত করাও প্রত্যেকটি রাজনীতিবিদের দায়িত্ব।’
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও লিখেছেন, ‘জনাব তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশের বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে আরও শক্তিশালী করবে বলেই আমরা বিশ্বাস করি। তবে নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় সহাবস্থান, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সুস্থ রাজনৈতিক প্রতিযোগিতার সংস্কৃতি গড়ে তোলাই এখন আমাদের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।’
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও লিখেছেন, ‘স্বদেশে প্রত্যাবর্তনকারী জনাব তারেক রহমানকে স্বাগত জানাই। বেগম জিয়া যেনো দ্রুতই সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমাদের অসম্পূর্ণ লড়াই পূর্ণ করার দিকনির্দেশনা দিতে পারেন সেই দোয়া করি। একইসাথে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের সংগ্রামে তারেক রহমানের এই অংশগ্রহণ জনগণের প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায় পূরণে ভূমিকা রাখবেন এই কামনা করি। ইনকিলাব জিন্দাবাদ। বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে শক্তিশালী করবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে এ মন্তব্য করেন তিনি।
হাসনাত লিখেছেন, ‘প্রায় দেড় যুগের নির্বাসন ভেঙে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ব্যক্তিগত কিংবা সাংগঠনিক অর্জনে সীমাবদ্ধ করতে নয়, বরং বাংলাদেশের ধারাবাহিক গণতান্ত্রিক সংগ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন হিসেবেই মূল্যায়ন করতে চাই। জনাব তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন প্রমাণ করে একজন বাংলাদেশি নাগরিক ও রাজনৈতিক নেতার নিজ ভূমিতে ফেরার অধিকারকে রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের মাধ্যমেও ঠেকিয়ে রাখা যায় না। স্বৈরাচার যত শক্তিশালীই হোক জনগণের রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তিকে চিরতরে দমিয়ে রাখতে পারে না।’
ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আরও লিখেছেন, ‘রাজনৈতিক ভিন্নমতের কারণে জনাব তারেক রহমান ও তাঁর পরিবার যেভাবে রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, দীর্ঘ নির্বাসনে বাধ্য হয়েছেন, তা গত দেড় দশকের কর্তৃত্ববাদী শাসনের এক উন্মুক্ত দলিল। তবে মনে রাখা জরুরি এই প্রত্যাবর্তন সম্ভব হয়েছে হাজারো শহীদের রক্ত, অসংখ্য আহতের ত্যাগ এবং গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সৃষ্ট নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতার কারণে। এই বাস্তবতা ক্ষমতার নয়, বরং জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত লড়াইয়ে প্রাপ্ত বাস্তবতা।’
অভ্যুত্থান-পরবর্তী আকাঙ্ক্ষা তুলে ধরে হাসনাত লিখেছেন, ‘অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই, যেখানে ভিন্নমত কোনো অপরাধ নয় বরং অধিকার, যেখানে রাজনৈতিক অবস্থানের কারণে কাউকে রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের শিকার হতে হবে না, বরং রাষ্ট্রই তার সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। নতুন বাংলাদেশে গণতন্ত্র শুধু নির্বাচনের বেড়াজালে আবদ্ধ থাকবে না, বরং গণতন্ত্র হয়ে উঠবে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সংগঠিত হওয়ার অধিকার এবং রাজনৈতিক প্রতিযোগিতার ন্যায্য পরিবেশ নিশ্চিত করার সংজ্ঞা।
বিগত দেড় দশকের অবরুদ্ধ রাজনৈতিক পরিসর ভেঙে আজ আমরা যে মুক্ত বাংলাদেশের পথে হাঁটছি, সেখানে আইনের শাসন ও রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করাই আমাদের মূল লড়াই। এই লড়াই যেন কোনো ব্যক্তি বা দলের মাঝে সীমাবদ্ধ না থাকে এবং জনগণের সার্বভৌমত্ব যেন পুনঃপ্রতিষ্ঠা পায়; সেটা নিশ্চিত করাও প্রত্যেকটি রাজনীতিবিদের দায়িত্ব।’
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও লিখেছেন, ‘জনাব তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশের বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে আরও শক্তিশালী করবে বলেই আমরা বিশ্বাস করি। তবে নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় সহাবস্থান, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সুস্থ রাজনৈতিক প্রতিযোগিতার সংস্কৃতি গড়ে তোলাই এখন আমাদের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।’
হাসনাত আবদুল্লাহ আরও লিখেছেন, ‘স্বদেশে প্রত্যাবর্তনকারী জনাব তারেক রহমানকে স্বাগত জানাই। বেগম জিয়া যেনো দ্রুতই সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমাদের অসম্পূর্ণ লড়াই পূর্ণ করার দিকনির্দেশনা দিতে পারেন সেই দোয়া করি। একইসাথে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের সংগ্রামে তারেক রহমানের এই অংশগ্রহণ জনগণের প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায় পূরণে ভূমিকা রাখবেন এই কামনা করি। ইনকিলাব জিন্দাবাদ। বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’

আপনি যদি সংখ্যার দিকটা দেখেন, গত পার্লামেন্টে অপজিশন অনেকেই ছিল, কিন্তু দিনের পর দিন সংসদ বর্জন করেছে, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর বর্জন করেছে। অপজিশন লিডার পাঁচ বছরে মাত্র ১০ দিন পার্লামেন্ট এসেছিলেন। তাই ওই রকম সংখ্যা দিয়ে লাভ কী...
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দীর্ঘ ১৭ বছর পর আজ বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আগামীকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করবেন ছেলে তারেক। এরপর তিনি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য যাবেন জাতীয় স্মৃতিসৌধে।
৫ মিনিট আগে
বৈঠকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। ওসমান হাদি হত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের এখনো আইনের আওতায় আনতে না পারার ব্যর্থতা নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখে এসেছেন ছেলে তারেক রহমান। স্ত্রী ও কন্যাকে নিয়ে তিনি প্রায় দেড় ঘণ্টা মায়ের পাশে অবস্থান করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশের মাটিতে এই প্রথম জিয়া পরিবারের সদস্যরা একসঙ্গে হলেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখে এসেছেন ছেলে তারেক রহমান। স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমানকে নিয়ে তিনি প্রায় দেড় ঘণ্টা মায়ের পাশে অবস্থান করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশের মাটিতে এই প্রথম জিয়া পরিবারের সদস্যরা একসঙ্গে হলেন।
তবে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য জানা যায়নি। এ বিষয়ে আজ বৃহস্পতিবার দলীয় পক্ষ থেকেও কোনো চিকিৎসক আনুষ্ঠানিকভাবে কথা বলেননি।
তবে গণমাধ্যমে আসা ছবিতে দেখা যায়, চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলছেন তারেক রহমান। গত ২৩ নভেম্বর থেকে খালেদা জিয়া রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগতে থাকা সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর চিকিৎসা চলছে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত একটি মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে।
দীর্ঘ দেড় যুগের নির্বাসিত জীবন শেষে আজ বৃহস্পতিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তারেক রহমান। সেখানে উষ্ণ অভ্যর্থনা গ্রহণের পর তিনি ঢাকার ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত সংবর্ধনা সমাবেশে যোগ দেন। প্রায় সোয়া তিন ঘণ্টা পর সেখানে পৌঁছে তিনি ১৫ মিনিটের মতো বক্তব্য দেন।
সংবর্ধনা শেষে বিকেল ৪টা ২৫ মিনিটে তারেক রহমানকে বহনকারী বাসটি এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দেয়। এ সময় জনসমাগমের কারণে বাসে উঠতে তাঁকে বেশ বেগ পেতে হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দীর্ঘ সময় ধরে নেতা-কর্মীদের সরিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পর তিনি বাসে ওঠেন।
বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে লাল-সবুজ রঙের বাসটি এভারকেয়ার হাসপাতালের গেটে পৌঁছায় এবং বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তারেক রহমান হাসপাতালে প্রবেশ করেন। ঢাকায় পৌঁছানোর পর গুলশানের বাসায় প্রায় দুই ঘণ্টা বিশ্রাম শেষে তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান, কন্যা জাইমা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে বিকেল ৫টার পর এভারকেয়ার হাসপাতালে যান। পরে সেখানে তারেক রহমান তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন।
হাসপাতালে তাঁর সঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় হাসপাতালের বাইরে জড়ো হওয়া বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীকে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা যায়।
মায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটের দিকে তারেক রহমান হাসপাতাল ত্যাগ করেন। একই বাসে তাঁর স্ত্রী, কন্যা, ছোট ভাই প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রীসহ পরিবারের সদস্যরা ওঠেন। পরে তাঁরা গুলশানের ২ নম্বর এলাকার ১৯৬ নম্বর বাসভবনের উদ্দেশে রওনা হন।
পথে রাস্তার দুই পাশে সাধারণ মানুষ ও নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছা জানান তিনি। কেউ কেউ বাসের দিকে ফুল ছুড়ে দেন, আর তারেক রহমান হাত নেড়ে সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাঁরা গুলশানের বাসভবনে পৌঁছান। সেখানেই আপাতত পরিবারের সঙ্গে অবস্থান করবেন বিএনপির এই শীর্ষ নেতা।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখে এসেছেন ছেলে তারেক রহমান। স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমানকে নিয়ে তিনি প্রায় দেড় ঘণ্টা মায়ের পাশে অবস্থান করেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশের মাটিতে এই প্রথম জিয়া পরিবারের সদস্যরা একসঙ্গে হলেন।
তবে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য জানা যায়নি। এ বিষয়ে আজ বৃহস্পতিবার দলীয় পক্ষ থেকেও কোনো চিকিৎসক আনুষ্ঠানিকভাবে কথা বলেননি।
তবে গণমাধ্যমে আসা ছবিতে দেখা যায়, চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলছেন তারেক রহমান। গত ২৩ নভেম্বর থেকে খালেদা জিয়া রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগতে থাকা সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর চিকিৎসা চলছে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত একটি মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে।
দীর্ঘ দেড় যুগের নির্বাসিত জীবন শেষে আজ বৃহস্পতিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তারেক রহমান। সেখানে উষ্ণ অভ্যর্থনা গ্রহণের পর তিনি ঢাকার ৩০০ ফুট সড়কে আয়োজিত সংবর্ধনা সমাবেশে যোগ দেন। প্রায় সোয়া তিন ঘণ্টা পর সেখানে পৌঁছে তিনি ১৫ মিনিটের মতো বক্তব্য দেন।
সংবর্ধনা শেষে বিকেল ৪টা ২৫ মিনিটে তারেক রহমানকে বহনকারী বাসটি এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দেয়। এ সময় জনসমাগমের কারণে বাসে উঠতে তাঁকে বেশ বেগ পেতে হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দীর্ঘ সময় ধরে নেতা-কর্মীদের সরিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পর তিনি বাসে ওঠেন।
বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে লাল-সবুজ রঙের বাসটি এভারকেয়ার হাসপাতালের গেটে পৌঁছায় এবং বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তারেক রহমান হাসপাতালে প্রবেশ করেন। ঢাকায় পৌঁছানোর পর গুলশানের বাসায় প্রায় দুই ঘণ্টা বিশ্রাম শেষে তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান, কন্যা জাইমা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে বিকেল ৫টার পর এভারকেয়ার হাসপাতালে যান। পরে সেখানে তারেক রহমান তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন।
হাসপাতালে তাঁর সঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় হাসপাতালের বাইরে জড়ো হওয়া বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীকে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা যায়।
মায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটের দিকে তারেক রহমান হাসপাতাল ত্যাগ করেন। একই বাসে তাঁর স্ত্রী, কন্যা, ছোট ভাই প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রীসহ পরিবারের সদস্যরা ওঠেন। পরে তাঁরা গুলশানের ২ নম্বর এলাকার ১৯৬ নম্বর বাসভবনের উদ্দেশে রওনা হন।
পথে রাস্তার দুই পাশে সাধারণ মানুষ ও নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছা জানান তিনি। কেউ কেউ বাসের দিকে ফুল ছুড়ে দেন, আর তারেক রহমান হাত নেড়ে সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাঁরা গুলশানের বাসভবনে পৌঁছান। সেখানেই আপাতত পরিবারের সঙ্গে অবস্থান করবেন বিএনপির এই শীর্ষ নেতা।

আপনি যদি সংখ্যার দিকটা দেখেন, গত পার্লামেন্টে অপজিশন অনেকেই ছিল, কিন্তু দিনের পর দিন সংসদ বর্জন করেছে, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর বর্জন করেছে। অপজিশন লিডার পাঁচ বছরে মাত্র ১০ দিন পার্লামেন্ট এসেছিলেন। তাই ওই রকম সংখ্যা দিয়ে লাভ কী...
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
দীর্ঘ ১৭ বছর পর আজ বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আগামীকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করবেন ছেলে তারেক। এরপর তিনি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য যাবেন জাতীয় স্মৃতিসৌধে।
৫ মিনিট আগে
বৈঠকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। ওসমান হাদি হত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের এখনো আইনের আওতায় আনতে না পারার ব্যর্থতা নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের চর্চাকে শক্তিশালী করবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে এ মন্তব্য করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে