নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হিল উইমেন্স ফেডারেশনের নেত্রী কল্পনা চাকমাকে অপহরণের ২৯ বছর পূর্তিতে অপহরণকারীদের বিচারের দাবি জানিয়ে ১২ জুন রাঙামাটির কাউখালীতে নারী সমাবেশ করে সংগঠনটি। ঢাকার কয়েকজন মানবাধিকারকর্মী সেদিন ওই সমাবেশে যোগ দিয়েছিলেন। ফেরার পথে তাঁদের ওপর হামলা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
হামলার শিকার মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা-কর্মীই সমাবেশের দিন তাঁদের ওপর হামলা চালান। অভিযোগ দিতে গেলেও পুলিশ সহযোগিতা করেনি বলেও দাবি তাঁদের।
ওই হামলাকারীদের গ্রেপ্তার এবং কল্পনা চাকমার অপহরণকারীদের বিচারের দাবি জানিয়ে আজ মঙ্গলবার ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে হিল উইমেন্স ফেডারেশন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে হিল উইমেন্স ফেডারেশনের সভাপতি নীতি চাকমা বলেন, ‘কল্পনা চাকমার অপহরণ ঘটনায় আমরা দীর্ঘদিন ধরে তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিচারের দাবি জানিয়ে আসছি। অপহরণের ২৯ বছর পূর্তিতে ১২ জুন আমরা নারী সমাবেশ করেছি। ঢাকা থেকে যাঁরা নারী সমাবেশে যোগ দিয়ে ফিরছিলেন, তাঁদের ওপর হামলা করেছে কাউখালী সরকারি ডিগ্রি কলেজের ছাত্রদলের সভাপতি মো. ইমরান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক নাঈম হোসেন হিমেলসহ অন্যরা।
‘১২ জুনের ঘটনায় আমরা পুলিশের কাছে অভিযোগ দিতে গেলে তারা অসহযোগিতা করেছে। আমরা মনে করি, ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন হলেও কাউখালীতে তাঁর সৃষ্ট ব্যবস্থাপনা এখনো টিকে আছে।’
কল্পনা চাকমার অপহরণের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার না করে গত বছর মামলাটি খারিজ করে অপরাধীদের আদালত খারিজ করে দিয়েছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান নীতি চাকমা।
নারী সমাবেশে হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু বলেন, ‘কল্পনা চাকমাকে অপহরণ কে বা কারা করেছে? তদন্ত কোথায়? দোষীদের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না কেন? বিচার চাইতে এসে কেন হামলার শিকার হতে হবে?
‘বিচার চাইতে এসে নারী সমাবেশে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে চাইলে পুলিশ অসহযোগিতা করেছে। মামলা পর্যন্ত নিচ্ছে না তারা। এটা তো গণতন্ত্রের বাইরে। আমরা দেখছি, ফ্যাসিস্টের পুলিশ আর গণ-অভ্যুত্থানের পরবর্তী পুলিশ একই আচরণ করছে, যা কাম্য নয়।’
কাউখালীর সমাবেশে অংশ নিয়েছিলেন ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের (ইউল্যাব) শিক্ষক অলিউর সান। ঘটনা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমরা গিয়েছি সঠিক বিচার নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে। অথচ আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করে ছাত্রদলের মদদপুষ্ট সন্ত্রাসীরা। আমরা তাদের বিচারের দাবি করছি।’
১৯৯৬ সালের ১২ জুন রাতে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি থানার নিউ লাল্যাঘোনা থেকে তুলে নেওয়া হয় হিল উইমেন্স ফেডারেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক কল্পনা চাকমাকে। এরপর তাঁর আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। ঘটনার পরদিন বাঘাইছড়ি থানায় অপহরণ মামলা হয়।
হিল উইমেন্স ফেডারেশনের নেত্রী কল্পনা চাকমাকে অপহরণের ২৯ বছর পূর্তিতে অপহরণকারীদের বিচারের দাবি জানিয়ে ১২ জুন রাঙামাটির কাউখালীতে নারী সমাবেশ করে সংগঠনটি। ঢাকার কয়েকজন মানবাধিকারকর্মী সেদিন ওই সমাবেশে যোগ দিয়েছিলেন। ফেরার পথে তাঁদের ওপর হামলা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
হামলার শিকার মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা-কর্মীই সমাবেশের দিন তাঁদের ওপর হামলা চালান। অভিযোগ দিতে গেলেও পুলিশ সহযোগিতা করেনি বলেও দাবি তাঁদের।
ওই হামলাকারীদের গ্রেপ্তার এবং কল্পনা চাকমার অপহরণকারীদের বিচারের দাবি জানিয়ে আজ মঙ্গলবার ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে হিল উইমেন্স ফেডারেশন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে হিল উইমেন্স ফেডারেশনের সভাপতি নীতি চাকমা বলেন, ‘কল্পনা চাকমার অপহরণ ঘটনায় আমরা দীর্ঘদিন ধরে তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিচারের দাবি জানিয়ে আসছি। অপহরণের ২৯ বছর পূর্তিতে ১২ জুন আমরা নারী সমাবেশ করেছি। ঢাকা থেকে যাঁরা নারী সমাবেশে যোগ দিয়ে ফিরছিলেন, তাঁদের ওপর হামলা করেছে কাউখালী সরকারি ডিগ্রি কলেজের ছাত্রদলের সভাপতি মো. ইমরান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক নাঈম হোসেন হিমেলসহ অন্যরা।
‘১২ জুনের ঘটনায় আমরা পুলিশের কাছে অভিযোগ দিতে গেলে তারা অসহযোগিতা করেছে। আমরা মনে করি, ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন হলেও কাউখালীতে তাঁর সৃষ্ট ব্যবস্থাপনা এখনো টিকে আছে।’
কল্পনা চাকমার অপহরণের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার না করে গত বছর মামলাটি খারিজ করে অপরাধীদের আদালত খারিজ করে দিয়েছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান নীতি চাকমা।
নারী সমাবেশে হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু বলেন, ‘কল্পনা চাকমাকে অপহরণ কে বা কারা করেছে? তদন্ত কোথায়? দোষীদের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না কেন? বিচার চাইতে এসে কেন হামলার শিকার হতে হবে?
‘বিচার চাইতে এসে নারী সমাবেশে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে চাইলে পুলিশ অসহযোগিতা করেছে। মামলা পর্যন্ত নিচ্ছে না তারা। এটা তো গণতন্ত্রের বাইরে। আমরা দেখছি, ফ্যাসিস্টের পুলিশ আর গণ-অভ্যুত্থানের পরবর্তী পুলিশ একই আচরণ করছে, যা কাম্য নয়।’
কাউখালীর সমাবেশে অংশ নিয়েছিলেন ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের (ইউল্যাব) শিক্ষক অলিউর সান। ঘটনা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমরা গিয়েছি সঠিক বিচার নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে। অথচ আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করে ছাত্রদলের মদদপুষ্ট সন্ত্রাসীরা। আমরা তাদের বিচারের দাবি করছি।’
১৯৯৬ সালের ১২ জুন রাতে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি থানার নিউ লাল্যাঘোনা থেকে তুলে নেওয়া হয় হিল উইমেন্স ফেডারেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক কল্পনা চাকমাকে। এরপর তাঁর আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। ঘটনার পরদিন বাঘাইছড়ি থানায় অপহরণ মামলা হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ হয়েছে। গতকাল বুধবার এই হামলার প্রতিবাদে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ সারা দেশে বিক্ষোভ ও ব্লকেড কর্মসূচি পালন করেছেন এনসিপির নেতা-কর্মীরা। এসব কর্মসূচির কারণে কোথাও
৩ ঘণ্টা আগে‘জুলাই শহীদ দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত এক স্মরণানুষ্ঠানে বক্তারা অভিযোগ করেছেন, গত বছরের জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে টালবাহানা চলছে। অপরাধীদের পুনর্বাসনের চেষ্টা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে শহীদ পরিবারের সদস্যরা তাঁদের বিচার ও পুনর্বাসনের দাবি পুনরায় জোরালোভাবে তুলে ধরেছেন।
৫ ঘণ্টা আগেআগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর সব কটি থানার সামনে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী আকরাম হোসাইন বলেন, ‘গোপালগঞ্জসহ সারা দেশে আওয়ামী লীগের যে সন্ত্রাসীরা আছে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। আগামীকাল রাজধানীর সকল থানার স
৬ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে গিয়ে হামলার মুখে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অবস্থান নেওয়া জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া যানে (এপিসি) করে সেখান থেকে বের হন। পরে তাঁরা সাঁজোয়া যানে করেই গোপালগঞ্জ থেকে বের হতে পেরেছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে