নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট বা আসন সমঝোতার সম্ভাবনা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির ৩০ জন সদস্য। আজ শনিবার গুরুত্বপূর্ণ এই নীতিগত বিষয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়ে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে চিঠি দিয়েছেন তাঁরা।
দলের যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহী চিঠির বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
চিঠিতে নেতারা তাঁদের আপত্তির ভিত্তি হিসেবে এনসিপির ঘোষিত আদর্শ, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সম্পর্কিত ঐতিহাসিক দায়বদ্ধতা এবং গণতান্ত্রিক নৈতিকতার কথা তুলে ধরেন।
চিঠিতে বলা হয়েছে, মাননীয় আহ্বায়ক, আমরা, নিম্নস্বাক্ষরকারীরা, দলের প্রতিষ্ঠাকালীন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত বিষয়ে আমাদের গভীর উদ্বেগ ও অবস্থান আপনাদের সামনে আনতে চাই। সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামী সহ ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে রাজনৈতিক জোট বা আসন সমঝোতার সম্ভাবনা নিয়ে যে আলোচনা সামনে এসেছে, সে বিষয়ে আমরা স্পষ্টভাবে আমাদের আপত্তি জানাচ্ছি।
আমাদের আপত্তির ভিত্তি আমাদের দলের ঘোষিত আদর্শ, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সম্পর্কিত ঐতিহাসিক দায়বদ্ধতা এবং গণতান্ত্রিক নৈতিকতার প্রশ্ন। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর বিগত এক বছর ধরে জামায়াতে ইসলামী ও তাদের ছাত্রসংগঠন ছাত্রশিবিরের বিভাজনমূলক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, অন্যান্য দলের ভেতরে গুপ্তচরবৃত্তি ও স্যাবোটাজ, এনসিপির ওপর বিভিন্ন অপকর্মের দায় চাপানোর অপচেষ্টা, ছাত্র সংসদ নির্বাচনগুলোতে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) এবং পরবর্তীকালে ছাত্রশক্তি বিষয়ে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার, তাদের অনলাইন ফোর্সের মাধ্যমে এনসিপি ও আমাদের ছাত্রসংগঠনের নারী সদস্যদের চরিত্রহননের চেষ্টা এবং সর্বোপরি, ধর্মকে কেন্দ্র করে সামাজিক ফ্যাসিবাদের উত্থানের আশঙ্কা দেশের ভবিষ্যতের জন্য অশনিসংকেত হয়ে উঠেছে।
সেই সাথে, জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক ইতিহাস, বিশেষ করে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের স্বাধীনতাবিরোধী ভূমিকা, গণহত্যায় সহযোগিতা এবং সে সময় সংঘটিত বিভিন্ন অপরাধ প্রশ্নে তাদের অবস্থান বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক চেতনা এবং আমাদের দলের মূল্যবোধের সঙ্গে মৌলিকভাবে সাংঘর্ষিক।
চিঠিতে আরও বলা হয়, আমরা বিশ্বাস করি, একটি গণতান্ত্রিক ও গণ-অভ্যুত্থান থেকে উঠে আসা রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হলো রাষ্ট্র ও সমাজকে এমন একটি পথে এগিয়ে নেওয়া, যেখানে মানবাধিকার, ধর্মীয় সহনশীলতা, নারী-পুরুষের সমান মর্যাদা, সংখ্যালঘু সুরক্ষা, নাগরিক অধিকার এবং সর্বোপরি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ অটুট থাকে। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে কোনো ধরনের জোট এই নৈতিক অবস্থানকে দুর্বল করবে এবং আমাদের রাজনৈতিক বিশ্বাসযোগ্যতার ওপর দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
একই সাথে আমরা মনে করিয়ে দিতে চাই, বিগত সময়ে আপনি ও সম্মানিত মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী একাধিকবার ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন, সর্বশেষ সংস্কার প্রশ্নে একমত হয়ে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’ গঠন করে সংস্কার বাস্তবায়নে ভবিষ্যৎ রাজনীতি করার ঘোষণা দিয়েছেন। এবং অতীতে আপনি ফেসবুক পোস্ট মারফত সংস্কারের ক্ষেত্রে জামায়াতের দ্বিচারিতা জাতির সম্মুখে উন্মোচন করেছেন। কিছুদিন আগেই সারা দেশের মানুষের কাছে আহ্বান জানিয়ে প্রায় দেড় হাজার জন ব্যক্তির কাছে মনোনয়নপত্র বিক্রি করে দুই দিনব্যাপী কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে বাছাই করে ১২৫ জন প্রার্থী ঘোষণা করেছেন। এরপর আবার অল্প কিছু আসনের জন্য কোনো জোটে যাওয়া জাতির সাথে প্রতারণার শামিল।
এ ছাড়া এই ধরনের জোট আমাদের বহু কর্মী, সমর্থক এবং বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মসহ নতুন ধারার রাজনীতিকে সমর্থন করা বহু সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ও হতাশা তৈরি করবে। যারা একটি নতুন, নীতিনিষ্ঠ ও ভবিষ্যৎমুখী রাজনীতির প্রত্যাশায় আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, তাঁদের আস্থার সঙ্গেও এটি অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
নেতারা আরও বলেন, আমরা অত্যন্ত আশঙ্কার সাথে লক্ষ্য করেছি, যখনই এই জোটের সম্ভাবনার খবর গণমাধ্যমের মাধ্যমে সামনে এসেছে, এর পরপরই আমাদের সমর্থনে থাকা কর্মী-সংগঠকসহ একটা বড়সংখ্যক মানুষ আমাদের দলের প্রতি তাঁদের সমর্থন সরিয়ে নিতে উদ্যত হয়েছেন। যদি আমাদেরকে সমর্থন করা মধ্যপন্থী এবং নতুন রাজনীতি প্রত্যাশা করা মানুষেরা তাঁদের সমর্থন সরিয়ে নেন, তাহলে ভবিষ্যতে পার্টির মধ্যপন্থী সমর্থক ভিত্তি হারাব। আমরা কোনোভাবেই মনে করি না, দীর্ঘ মেয়াদে তা আমাদের জন্য লাভজনক হবে। এর মাধ্যমে এনসিপির নিজস্ব মধ্যপন্থী রাজনৈতিক এজেন্সি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
আমরা সম্মানসহকারে অনুরোধ জানাচ্ছি, দলের যেকোনো জোটনীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে এই নীতিগত প্রশ্নগুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হোক এবং জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক জোটে না যাওয়ার বিষয়ে স্পষ্ট অবস্থান গ্রহণ করা হোক। আমরা মনে করি, নীতিগত অবস্থানের ভিত্তিতে কৌশল নির্ধারিত হওয়া উচিত, কৌশলগত কারণে নীতিগত অবস্থান বিসর্জন দেওয়া উচিত নয়।
এই বক্তব্য আমরা দলীয় শৃঙ্খলা ও ঐক্যের প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখে তুলে ধরছি। কারণ, আমরা বিশ্বাস করি যে শক্তিশালী দল গড়ে ওঠে দলের অভ্যন্তরের সৎ ও নীতিনিষ্ঠ মতভেদকে গুরুত্ব দেওয়ার মাধ্যমেই।
চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ, যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন, কেন্দ্রীয় সংগঠক আরমান হোসাইন, যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম, যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক খান মো. মুরসালীন, সংগঠক রফিকুল ইসলাম আইনী প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট বা আসন সমঝোতার সম্ভাবনা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির ৩০ জন সদস্য। আজ শনিবার গুরুত্বপূর্ণ এই নীতিগত বিষয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়ে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে চিঠি দিয়েছেন তাঁরা।
দলের যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহী চিঠির বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
চিঠিতে নেতারা তাঁদের আপত্তির ভিত্তি হিসেবে এনসিপির ঘোষিত আদর্শ, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সম্পর্কিত ঐতিহাসিক দায়বদ্ধতা এবং গণতান্ত্রিক নৈতিকতার কথা তুলে ধরেন।
চিঠিতে বলা হয়েছে, মাননীয় আহ্বায়ক, আমরা, নিম্নস্বাক্ষরকারীরা, দলের প্রতিষ্ঠাকালীন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত বিষয়ে আমাদের গভীর উদ্বেগ ও অবস্থান আপনাদের সামনে আনতে চাই। সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামী সহ ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে রাজনৈতিক জোট বা আসন সমঝোতার সম্ভাবনা নিয়ে যে আলোচনা সামনে এসেছে, সে বিষয়ে আমরা স্পষ্টভাবে আমাদের আপত্তি জানাচ্ছি।
আমাদের আপত্তির ভিত্তি আমাদের দলের ঘোষিত আদর্শ, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান সম্পর্কিত ঐতিহাসিক দায়বদ্ধতা এবং গণতান্ত্রিক নৈতিকতার প্রশ্ন। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর বিগত এক বছর ধরে জামায়াতে ইসলামী ও তাদের ছাত্রসংগঠন ছাত্রশিবিরের বিভাজনমূলক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, অন্যান্য দলের ভেতরে গুপ্তচরবৃত্তি ও স্যাবোটাজ, এনসিপির ওপর বিভিন্ন অপকর্মের দায় চাপানোর অপচেষ্টা, ছাত্র সংসদ নির্বাচনগুলোতে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস) এবং পরবর্তীকালে ছাত্রশক্তি বিষয়ে মিথ্যাচার ও অপপ্রচার, তাদের অনলাইন ফোর্সের মাধ্যমে এনসিপি ও আমাদের ছাত্রসংগঠনের নারী সদস্যদের চরিত্রহননের চেষ্টা এবং সর্বোপরি, ধর্মকে কেন্দ্র করে সামাজিক ফ্যাসিবাদের উত্থানের আশঙ্কা দেশের ভবিষ্যতের জন্য অশনিসংকেত হয়ে উঠেছে।
সেই সাথে, জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক ইতিহাস, বিশেষ করে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের স্বাধীনতাবিরোধী ভূমিকা, গণহত্যায় সহযোগিতা এবং সে সময় সংঘটিত বিভিন্ন অপরাধ প্রশ্নে তাদের অবস্থান বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক চেতনা এবং আমাদের দলের মূল্যবোধের সঙ্গে মৌলিকভাবে সাংঘর্ষিক।
চিঠিতে আরও বলা হয়, আমরা বিশ্বাস করি, একটি গণতান্ত্রিক ও গণ-অভ্যুত্থান থেকে উঠে আসা রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হলো রাষ্ট্র ও সমাজকে এমন একটি পথে এগিয়ে নেওয়া, যেখানে মানবাধিকার, ধর্মীয় সহনশীলতা, নারী-পুরুষের সমান মর্যাদা, সংখ্যালঘু সুরক্ষা, নাগরিক অধিকার এবং সর্বোপরি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ অটুট থাকে। জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে কোনো ধরনের জোট এই নৈতিক অবস্থানকে দুর্বল করবে এবং আমাদের রাজনৈতিক বিশ্বাসযোগ্যতার ওপর দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
একই সাথে আমরা মনে করিয়ে দিতে চাই, বিগত সময়ে আপনি ও সম্মানিত মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী একাধিকবার ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন, সর্বশেষ সংস্কার প্রশ্নে একমত হয়ে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’ গঠন করে সংস্কার বাস্তবায়নে ভবিষ্যৎ রাজনীতি করার ঘোষণা দিয়েছেন। এবং অতীতে আপনি ফেসবুক পোস্ট মারফত সংস্কারের ক্ষেত্রে জামায়াতের দ্বিচারিতা জাতির সম্মুখে উন্মোচন করেছেন। কিছুদিন আগেই সারা দেশের মানুষের কাছে আহ্বান জানিয়ে প্রায় দেড় হাজার জন ব্যক্তির কাছে মনোনয়নপত্র বিক্রি করে দুই দিনব্যাপী কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে বাছাই করে ১২৫ জন প্রার্থী ঘোষণা করেছেন। এরপর আবার অল্প কিছু আসনের জন্য কোনো জোটে যাওয়া জাতির সাথে প্রতারণার শামিল।
এ ছাড়া এই ধরনের জোট আমাদের বহু কর্মী, সমর্থক এবং বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মসহ নতুন ধারার রাজনীতিকে সমর্থন করা বহু সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ও হতাশা তৈরি করবে। যারা একটি নতুন, নীতিনিষ্ঠ ও ভবিষ্যৎমুখী রাজনীতির প্রত্যাশায় আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন, তাঁদের আস্থার সঙ্গেও এটি অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
নেতারা আরও বলেন, আমরা অত্যন্ত আশঙ্কার সাথে লক্ষ্য করেছি, যখনই এই জোটের সম্ভাবনার খবর গণমাধ্যমের মাধ্যমে সামনে এসেছে, এর পরপরই আমাদের সমর্থনে থাকা কর্মী-সংগঠকসহ একটা বড়সংখ্যক মানুষ আমাদের দলের প্রতি তাঁদের সমর্থন সরিয়ে নিতে উদ্যত হয়েছেন। যদি আমাদেরকে সমর্থন করা মধ্যপন্থী এবং নতুন রাজনীতি প্রত্যাশা করা মানুষেরা তাঁদের সমর্থন সরিয়ে নেন, তাহলে ভবিষ্যতে পার্টির মধ্যপন্থী সমর্থক ভিত্তি হারাব। আমরা কোনোভাবেই মনে করি না, দীর্ঘ মেয়াদে তা আমাদের জন্য লাভজনক হবে। এর মাধ্যমে এনসিপির নিজস্ব মধ্যপন্থী রাজনৈতিক এজেন্সি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
আমরা সম্মানসহকারে অনুরোধ জানাচ্ছি, দলের যেকোনো জোটনীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে এই নীতিগত প্রশ্নগুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হোক এবং জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক জোটে না যাওয়ার বিষয়ে স্পষ্ট অবস্থান গ্রহণ করা হোক। আমরা মনে করি, নীতিগত অবস্থানের ভিত্তিতে কৌশল নির্ধারিত হওয়া উচিত, কৌশলগত কারণে নীতিগত অবস্থান বিসর্জন দেওয়া উচিত নয়।
এই বক্তব্য আমরা দলীয় শৃঙ্খলা ও ঐক্যের প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখে তুলে ধরছি। কারণ, আমরা বিশ্বাস করি যে শক্তিশালী দল গড়ে ওঠে দলের অভ্যন্তরের সৎ ও নীতিনিষ্ঠ মতভেদকে গুরুত্ব দেওয়ার মাধ্যমেই।
চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ, যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন, কেন্দ্রীয় সংগঠক আরমান হোসাইন, যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম, যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক খান মো. মুরসালীন, সংগঠক রফিকুল ইসলাম আইনী প্রমুখ।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার পদত্যাগের পর এবার ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি লেখেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির আগের প্রার্থী পরিবর্তন করে সেখানে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীকে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১০ আসনে আগের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে পরিবর্তন করে...
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ শনিবার তিনি এনসিপির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ও দলটির আহবায়ক নাহিদ ইসলামের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে বেরিয়ে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। একই সঙ্গে তিনি ডোনেটের টাকা ফেরত পাওয়ার প্রক্রিয়াও জানিয়েছেন। আজ শনিবার সন্ধ্যায় ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার পদত্যাগের পর এবার ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন।
আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন সামান্তা শারমিন।
তিনি লেখেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
এর আগে এদিন সন্ধ্যায় ফেসবুকে দেয়া এক পোস্টে তাসনিম জারা জানান, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র হয়ে লড়াই করবেন তিনি। কোনো দলের সঙ্গে না থাকারও ঘোষণা দিয়েছেন জারা।
ডা. তাসনিম জারা ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ নির্বাচন করবেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার পদত্যাগের পর এবার ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন।
আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন সামান্তা শারমিন।
তিনি লেখেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
এর আগে এদিন সন্ধ্যায় ফেসবুকে দেয়া এক পোস্টে তাসনিম জারা জানান, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র হয়ে লড়াই করবেন তিনি। কোনো দলের সঙ্গে না থাকারও ঘোষণা দিয়েছেন জারা।
ডা. তাসনিম জারা ঢাকা-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ নির্বাচন করবেন।

জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট বা আসন সমঝোতার সম্ভাবনা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির ৩০ জন সদস্য। আজ শনিবার গুরুত্বপূর্ণ এই নীতিগত বিষয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়ে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে চিঠি দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির আগের প্রার্থী পরিবর্তন করে সেখানে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীকে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১০ আসনে আগের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে পরিবর্তন করে...
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ শনিবার তিনি এনসিপির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ও দলটির আহবায়ক নাহিদ ইসলামের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে বেরিয়ে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। একই সঙ্গে তিনি ডোনেটের টাকা ফেরত পাওয়ার প্রক্রিয়াও জানিয়েছেন। আজ শনিবার সন্ধ্যায় ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম ও সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড ও চট্টগ্রাম নগরের আংশিক) আসনে বিএনপির আগের প্রার্থী পরিবর্তন করে সেখানে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীকে।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১০ (পাঁচলাইশ, ডবলমুরিং, পাহাড়তলী) আসনে আগের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে পরিবর্তন করে সেখানে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান প্রয়াত আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে সাঈদ আল নোমানকে। দলটির সিদ্ধান্তে, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে নতুন করে চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সূত্রগুলো এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য জানতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তা ধরেননি।
তবে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. ইদ্রিস আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চট্টগ্রাম-৪ আসনে আসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১১ আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং চট্টগ্রাম-১০ আসনে সাঈদ আল নোমানকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলা নিয়ে মোট ১৬টি সংসদীয় আসন রয়েছে। এগুলোর মধ্যে নগরীতে চারটি, উত্তর চট্টগ্রামে সাতটি এবং দক্ষিণ চট্টগ্রামে আসন সংখ্যা ৫। ১৬টি আসনের মধ্যে চন্দনাইশ ছাড়া শনিবার পর্যন্ত বিএনপি ১৫টি আসনে নিজেদের দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে।
এর আগে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার অনেক আগে গত ৩ নভেম্বর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চট্টগ্রামে ১০টি আসনে বিএনপির প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছিলেন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম-৪ আসনে (সীতাকুণ্ড ও চট্টগ্রাম ৯ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ড) প্রার্থী হিসেবে বিএনপির কাজী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন এবং চট্টগ্রাম-১০ আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল। পরে আরও দুটি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়। চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) ও চট্টগ্রাম ১৪ (চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া আংশিক) আসন দুটির প্রার্থীর মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়টি অনেক দিন ঝুলে থাকে।
অবশেষে চট্টগ্রাম-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নগর বিএনপি নেতারা।
তবে চট্টগ্রাম-১৪ আসনে এখনো কোনো প্রার্থীর নাম ঘোষণা দেয়নি বিএনপি।
গত ২০ ডিসেম্বর ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থীদের নিয়ে একটি প্রশিক্ষণ সভার আয়োজন করা হয়। ওই দিনই দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি।
মনোনয়ন পাওয়ার পর চট্টগ্রাম-১০ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী সাঈদ আল নোমান শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজনীতি হচ্ছে সামাজিক কাজের একটি অংশ। বাবার মতো রাজনীতিকে সামাজিক কর্মকাণ্ডের আধার হিসেবে বিবেচনায় নিয়ে অগ্রসর হব। এই আসনে বিএনপির জয় অবশ্যম্ভাবী।’
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত নভেম্বরের শুরুতে প্রার্থী ঘোষণার পর চট্টগ্রামের অন্তত সাতটি আসনে প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে বিভিন্ন সময় আন্দোলন, মশাল মিছিল ও সড়ক অবরোধের মতো ঘটনা ঘটে। মনোনয়নবঞ্চিত নেতারা মনোনয়নপত্র সংগ্রহসহ নির্বাচনের যাবতীয় প্রস্তুতিও নেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড ও চট্টগ্রাম নগরের আংশিক) আসনে বিএনপির আগের প্রার্থী পরিবর্তন করে সেখানে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীকে।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১০ (পাঁচলাইশ, ডবলমুরিং, পাহাড়তলী) আসনে আগের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে পরিবর্তন করে সেখানে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান প্রয়াত আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে সাঈদ আল নোমানকে। দলটির সিদ্ধান্তে, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে নতুন করে চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সূত্রগুলো এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য জানতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তা ধরেননি।
তবে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. ইদ্রিস আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চট্টগ্রাম-৪ আসনে আসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১১ আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এবং চট্টগ্রাম-১০ আসনে সাঈদ আল নোমানকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগর ও জেলা নিয়ে মোট ১৬টি সংসদীয় আসন রয়েছে। এগুলোর মধ্যে নগরীতে চারটি, উত্তর চট্টগ্রামে সাতটি এবং দক্ষিণ চট্টগ্রামে আসন সংখ্যা ৫। ১৬টি আসনের মধ্যে চন্দনাইশ ছাড়া শনিবার পর্যন্ত বিএনপি ১৫টি আসনে নিজেদের দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে।
এর আগে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার অনেক আগে গত ৩ নভেম্বর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর চট্টগ্রামে ১০টি আসনে বিএনপির প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছিলেন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম-৪ আসনে (সীতাকুণ্ড ও চট্টগ্রাম ৯ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ড) প্রার্থী হিসেবে বিএনপির কাজী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন এবং চট্টগ্রাম-১০ আসনে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছিল। পরে আরও দুটি আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়। চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) ও চট্টগ্রাম ১৪ (চন্দনাইশ ও সাতকানিয়া আংশিক) আসন দুটির প্রার্থীর মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়টি অনেক দিন ঝুলে থাকে।
অবশেষে চট্টগ্রাম-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নগর বিএনপি নেতারা।
তবে চট্টগ্রাম-১৪ আসনে এখনো কোনো প্রার্থীর নাম ঘোষণা দেয়নি বিএনপি।
গত ২০ ডিসেম্বর ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থীদের নিয়ে একটি প্রশিক্ষণ সভার আয়োজন করা হয়। ওই দিনই দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি।
মনোনয়ন পাওয়ার পর চট্টগ্রাম-১০ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী সাঈদ আল নোমান শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজনীতি হচ্ছে সামাজিক কাজের একটি অংশ। বাবার মতো রাজনীতিকে সামাজিক কর্মকাণ্ডের আধার হিসেবে বিবেচনায় নিয়ে অগ্রসর হব। এই আসনে বিএনপির জয় অবশ্যম্ভাবী।’
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত নভেম্বরের শুরুতে প্রার্থী ঘোষণার পর চট্টগ্রামের অন্তত সাতটি আসনে প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে বিভিন্ন সময় আন্দোলন, মশাল মিছিল ও সড়ক অবরোধের মতো ঘটনা ঘটে। মনোনয়নবঞ্চিত নেতারা মনোনয়নপত্র সংগ্রহসহ নির্বাচনের যাবতীয় প্রস্তুতিও নেন।

জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট বা আসন সমঝোতার সম্ভাবনা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির ৩০ জন সদস্য। আজ শনিবার গুরুত্বপূর্ণ এই নীতিগত বিষয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়ে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে চিঠি দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার পদত্যাগের পর এবার ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি লেখেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ শনিবার তিনি এনসিপির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ও দলটির আহবায়ক নাহিদ ইসলামের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে বেরিয়ে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। একই সঙ্গে তিনি ডোনেটের টাকা ফেরত পাওয়ার প্রক্রিয়াও জানিয়েছেন। আজ শনিবার সন্ধ্যায় ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ শনিবার তিনি এনসিপির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ও দলটির আহবায়ক নাহিদ ইসলামের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব ও মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাসনিম জারা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে পদত্যাগের কথা জানিয়ে টেক্সট করেছেন। তিনি আহবায়কের কাছে পদত্যাগপত্র দিয়েছেন বলেও জানিয়েছেন।’
এর আগে, শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা জানান তাসনিম জারা। ফেসবুক পোস্টে তাসনিম জারা লিখেছেন, ‘প্রিয় খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদাবাসী, আমি আপনাদের ঘরের মেয়ে। খিলগাঁওয়েই আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। আমার স্বপ্ন ছিল একটি রাজনৈতিক দলের প্ল্যাটফর্ম থেকে সংসদে গিয়ে আমার এলাকার মানুষের ও দেশের সেবা করা। তবে বাস্তবিক প্রেক্ষাপটের কারণে আমি কোনো নির্দিষ্ট দল বা জোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমি আপনাদের এবং দেশের মানুষকে ওয়াদা করেছিলাম যে আপনাদের জন্য ও নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ার জন্য আমি লড়বো। পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, আমি আমার সেই ওয়াদা রক্ষা করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তাই এই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ঢাকা-৯ থেকে অংশগ্রহণ করবো। একটা দলের প্রার্থী হলে সেই দলের স্থানীয় অফিস থাকে, সুসংগঠিত কর্মী বাহিনী থাকে। সরকার ও প্রশাসনের সাথে নিরাপত্তা বা অন্যান্য বিষয়ে আপত্তি ও শঙ্কা নিয়ে কথা বলার সুযোগ থাকে। তবে আমি যেহেতু কোন দলের সাথে থাকছি না, তাই আমার সে সব কিছুই থাকবে না। আমার একমাত্র ভরসা আপনারা। আপনাদের মেয়ে হিসেবে আমার সততা, নিষ্ঠা, এবং নতুন রাজনীতি করার অদম্য ইচ্ছাশক্তির প্রেক্ষিতে আপনারা যদি স্নেহ ও সমর্থন দেন, তবেই আমি আপনাদের সেবা করার সুযোগ পাব।’
তাসনিম জারা লিখেছেন, ‘নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াতে আইনি বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী আমাদের ঢাকা-৯ আসনের ৪৬৯৩ জন ভোটারের সমর্থনযুক্ত স্বাক্ষর একটি নির্দিষ্ট ফর্মে প্রয়োজন। আগামীকাল এই স্বাক্ষর সংগ্রহের কাজ শুরু করব।’

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ শনিবার তিনি এনসিপির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ও দলটির আহবায়ক নাহিদ ইসলামের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব ও মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাসনিম জারা হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে পদত্যাগের কথা জানিয়ে টেক্সট করেছেন। তিনি আহবায়কের কাছে পদত্যাগপত্র দিয়েছেন বলেও জানিয়েছেন।’
এর আগে, শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা জানান তাসনিম জারা। ফেসবুক পোস্টে তাসনিম জারা লিখেছেন, ‘প্রিয় খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদাবাসী, আমি আপনাদের ঘরের মেয়ে। খিলগাঁওয়েই আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। আমার স্বপ্ন ছিল একটি রাজনৈতিক দলের প্ল্যাটফর্ম থেকে সংসদে গিয়ে আমার এলাকার মানুষের ও দেশের সেবা করা। তবে বাস্তবিক প্রেক্ষাপটের কারণে আমি কোনো নির্দিষ্ট দল বা জোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমি আপনাদের এবং দেশের মানুষকে ওয়াদা করেছিলাম যে আপনাদের জন্য ও নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ার জন্য আমি লড়বো। পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, আমি আমার সেই ওয়াদা রক্ষা করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তাই এই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ঢাকা-৯ থেকে অংশগ্রহণ করবো। একটা দলের প্রার্থী হলে সেই দলের স্থানীয় অফিস থাকে, সুসংগঠিত কর্মী বাহিনী থাকে। সরকার ও প্রশাসনের সাথে নিরাপত্তা বা অন্যান্য বিষয়ে আপত্তি ও শঙ্কা নিয়ে কথা বলার সুযোগ থাকে। তবে আমি যেহেতু কোন দলের সাথে থাকছি না, তাই আমার সে সব কিছুই থাকবে না। আমার একমাত্র ভরসা আপনারা। আপনাদের মেয়ে হিসেবে আমার সততা, নিষ্ঠা, এবং নতুন রাজনীতি করার অদম্য ইচ্ছাশক্তির প্রেক্ষিতে আপনারা যদি স্নেহ ও সমর্থন দেন, তবেই আমি আপনাদের সেবা করার সুযোগ পাব।’
তাসনিম জারা লিখেছেন, ‘নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াতে আইনি বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী আমাদের ঢাকা-৯ আসনের ৪৬৯৩ জন ভোটারের সমর্থনযুক্ত স্বাক্ষর একটি নির্দিষ্ট ফর্মে প্রয়োজন। আগামীকাল এই স্বাক্ষর সংগ্রহের কাজ শুরু করব।’

জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট বা আসন সমঝোতার সম্ভাবনা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির ৩০ জন সদস্য। আজ শনিবার গুরুত্বপূর্ণ এই নীতিগত বিষয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়ে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে চিঠি দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার পদত্যাগের পর এবার ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি লেখেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির আগের প্রার্থী পরিবর্তন করে সেখানে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীকে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১০ আসনে আগের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে পরিবর্তন করে...
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে বেরিয়ে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। একই সঙ্গে তিনি ডোনেটের টাকা ফেরত পাওয়ার প্রক্রিয়াও জানিয়েছেন। আজ শনিবার সন্ধ্যায় ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে বেরিয়ে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। একই সঙ্গে তিনি ডোনেটের টাকা ফেরত পাওয়ার প্রক্রিয়াও জানিয়েছেন।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
ওই পোস্টে জারা লিখেছেন, কিছুদিন আগে নির্বাচনী ফান্ডরেইজিংয়ের সময় আপনারা অনেকে ডোনেট করেছেন। আমার এই পরিবর্তিত সিদ্ধান্তের কারণে (স্বতন্ত্র হিসেবে লড়াই করা) যারা ডোনেট করা অর্থ ফেরত পেতে চান, তাদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা। যারা বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়েছেন তারা অর্থ ফেরত পেতে নিচে দেয়া এই ফর্মটি পূরণ করুন: https://forms.gle/NKTkkNVZvUvyrsGYA
আপনাদের ট্রাঞ্জাকশন আইডি ও ডিটেইলস ভেরিফাই করার পরে অর্থ ফেরত দেয়া হবে। আর যারা ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠিয়েছিলেন, তাদেরকে শীঘ্রই জানাবো কী প্রক্রিয়ায় আপনাদের অর্থ ফেরত দেয়া হবে।’
একই পোস্টে জারা লিখেন, ‘আমার স্বপ্ন ছিল একটি রাজনৈতিক দলের প্ল্যাটফর্ম থেকে সংসদে গিয়ে আমার এলাকার মানুষের ও দেশের সেবা করা। তবে বাস্তবিক প্রেক্ষাপটের কারণে আমি কোনো নির্দিষ্ট দল বা জোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে বেরিয়ে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। একই সঙ্গে তিনি ডোনেটের টাকা ফেরত পাওয়ার প্রক্রিয়াও জানিয়েছেন।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
ওই পোস্টে জারা লিখেছেন, কিছুদিন আগে নির্বাচনী ফান্ডরেইজিংয়ের সময় আপনারা অনেকে ডোনেট করেছেন। আমার এই পরিবর্তিত সিদ্ধান্তের কারণে (স্বতন্ত্র হিসেবে লড়াই করা) যারা ডোনেট করা অর্থ ফেরত পেতে চান, তাদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা। যারা বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়েছেন তারা অর্থ ফেরত পেতে নিচে দেয়া এই ফর্মটি পূরণ করুন: https://forms.gle/NKTkkNVZvUvyrsGYA
আপনাদের ট্রাঞ্জাকশন আইডি ও ডিটেইলস ভেরিফাই করার পরে অর্থ ফেরত দেয়া হবে। আর যারা ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠিয়েছিলেন, তাদেরকে শীঘ্রই জানাবো কী প্রক্রিয়ায় আপনাদের অর্থ ফেরত দেয়া হবে।’
একই পোস্টে জারা লিখেন, ‘আমার স্বপ্ন ছিল একটি রাজনৈতিক দলের প্ল্যাটফর্ম থেকে সংসদে গিয়ে আমার এলাকার মানুষের ও দেশের সেবা করা। তবে বাস্তবিক প্রেক্ষাপটের কারণে আমি কোনো নির্দিষ্ট দল বা জোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

জামায়াতে ইসলামীসহ ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট বা আসন সমঝোতার সম্ভাবনা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির ৩০ জন সদস্য। আজ শনিবার গুরুত্বপূর্ণ এই নীতিগত বিষয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়ে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে চিঠি দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারার পদত্যাগের পর এবার ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি লেখেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির আগের প্রার্থী পরিবর্তন করে সেখানে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ আসলাম চৌধুরীকে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-১০ আসনে আগের প্রার্থী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে পরিবর্তন করে...
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ শনিবার তিনি এনসিপির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে মেসেজ ও দলটির আহবায়ক নাহিদ ইসলামের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে