আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি না হলে সারা দেশে বিক্ষোভ-সমাবেশ চালিয়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘এ টি এম আজহারের মুক্তি না হলে জামায়াতের সমাবেশ, বিক্ষোভ, আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। একই সঙ্গে সরকারের কাছে দাবি, অবিলম্বে দলের নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়া হোক।’
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগরসহ দেশের সব মহানগরে এবং জেলায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে দলটি। বিকেলে রাজধানীর পল্টন মোড়ে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের আয়োজন করা হয়। সমাবেশ অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান। সমাবেশ শেষে পল্টন থেকে শাহবাগ পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল করেন দলের নেতা-কর্মীরা।
বেলা ৩টা থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে সমাবেশস্থলে আসেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে জামায়াতের নেতারা বলেন, ‘সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলাম ১৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে কারাগারে আটক রয়েছেন। তাঁকে বারবার রিমান্ডে নিয়ে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে। ন্যূনতম চিকিৎসাসেবাও দেওয়া হয়নি। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার শাসনামলের বিচারিক কার্যক্রমগুলো সারা বিশ্বে বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধ ও প্রত্যাখ্যাত। স্বৈরাচারের আমলে গ্রেপ্তার হওয়া এ টি এম আজহারুল ইসলামকে কারাগারে আটক রাখা তাঁর প্রতি চরম জুলুম ও অন্যায় ছাড়া আর কিছুই নয়।’
সমাবেশে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তার প্রথম হিংস্র থাবাটি বিস্তার করেছিল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের ওপর। সব শীর্ষ নেত বন্দী হওয়ার পর প্রিয় সংগঠন এ টি এম আজহারুল ইসলামের ওপর সেই সময়ের গুরুদায়িত্ব তুলে দিয়েছিল। ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে সংগঠনকে তিনি নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। পথের কাঁটা সরানোর বাকিদের মতো ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে তাঁকেও গ্রেপ্তার করা হলো। এখনো তিনি মুক্ত হননি। বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত হলো, ফ্যাসিবাদের সবচেয়ে কঠিন সাক্ষী আজহারুল ইসলাম সাহেব মুক্ত হলেন না কেন?’

হুঁশিয়ারি দিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘কোন জিনিস তাঁকে এখনো আটকে রাখতে বাধ্য করেছে? কেন এ বৈষম্য? আজহারুল ইসলাম সাহেব কবে মুক্তি পাবেন তা সুস্পষ্টভাবে সরকারের কাছে জানতে চাই। স্পষ্ট বার্তা দিতে চাই, তাঁর মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত সমাবেশ, বিক্ষোভ, আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। আশা করব, সরকার বাকি মজলুমদের যেভাবে মুক্তি দিয়েছে, সর্বশেষ মজলুমটাকেও মুক্তি দিয়ে দেশবাসীর কাছে ফিরিয়ে দেবে।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘১৩টি বছর তাঁকে আর ফিরিয়ে দিতে পারবেন না। আর ১৩টি মিনিট তিনি জেলের ভেতরে থাকুন, আমরা তা চাই না। আমরা ভদ্র; কিন্তু আমরা বোকা নই। ভদ্রতার এই উপহারকে কেউ যেন দুর্বলতা মনে না করে।’
জামায়াতে ইসলামী কোনো অপশক্তির কাছে কখনো মাথা নত করেনি উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘জীবন দিয়েছে, আপস করেনি। বহু আপসের প্রস্তাব এসেছিল। ফাঁসির কাষ্ঠে পাঠিয়ে দেওয়ার আগে জনে জনে দফায় দফায় প্রস্তাব এসেছিল। বাংলাদেশের বীর সন্তানেরা ওই সব প্রস্তাবকে পায়ের তলায় ফেলে দিয়েছিলেন। আমরা তাঁদের উত্তরসূরি।’
নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে জামায়াতের আমির বলেন, ‘কেন আমাদের নিবন্ধন আটকে রেখেছেন? নিবন্ধন তো জালিম সরকার কেড়ে নিয়েছিল। সেই জুলুম আপনারাও কী আমাদের ওপর করবেন? এ জন্য হাজার মানুষ জীবন দিয়েছে? আমরা বাংলাদেশের মানুষ আর কোনো বৈষম্য সহ্য করব না।’
জামায়াত কারও চোখরাঙানি পরোয়া করে না জানিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের নতুন করে আর কেউ চোখ রাঙাবেন না। ফ্যাসিবাদের ভাষায় কেউ কথা বলবেন না। কথা বলবেন রাজনীতির ভাষায়, আমরা ওয়েলকাম করব। সমালোচনা করবেন, চুমু দেব। কিন্তু মেহেরবানি করে চোখ রাঙাবেন না।’
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘এ টি এম আজহারুল ইসলাম সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে ১৪ বছর কারারুদ্ধ থাকলেও সরকার তাঁর মুক্তির ব্যবস্থা করেনি। দলীয় নিবন্ধন এবং প্রতীকের বিষয়টি অমীমাংসিতই রয়ে গেছে। টালবাহানা বন্ধ করে অবিলম্বে এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি, দলীয় নিবন্ধন ও প্রতীক ফেরত দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, মোবারক হোসেন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার, ঢাকা মহানগরী উত্তরের নায়েবে আমির ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা, দক্ষিণের নায়েবে আমির আব্দুস সবুর ফকির, অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি না হলে সারা দেশে বিক্ষোভ-সমাবেশ চালিয়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘এ টি এম আজহারের মুক্তি না হলে জামায়াতের সমাবেশ, বিক্ষোভ, আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। একই সঙ্গে সরকারের কাছে দাবি, অবিলম্বে দলের নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়া হোক।’
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগরসহ দেশের সব মহানগরে এবং জেলায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে দলটি। বিকেলে রাজধানীর পল্টন মোড়ে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের আয়োজন করা হয়। সমাবেশ অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান। সমাবেশ শেষে পল্টন থেকে শাহবাগ পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল করেন দলের নেতা-কর্মীরা।
বেলা ৩টা থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে সমাবেশস্থলে আসেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে জামায়াতের নেতারা বলেন, ‘সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলাম ১৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে কারাগারে আটক রয়েছেন। তাঁকে বারবার রিমান্ডে নিয়ে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে। ন্যূনতম চিকিৎসাসেবাও দেওয়া হয়নি। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার শাসনামলের বিচারিক কার্যক্রমগুলো সারা বিশ্বে বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধ ও প্রত্যাখ্যাত। স্বৈরাচারের আমলে গ্রেপ্তার হওয়া এ টি এম আজহারুল ইসলামকে কারাগারে আটক রাখা তাঁর প্রতি চরম জুলুম ও অন্যায় ছাড়া আর কিছুই নয়।’
সমাবেশে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তার প্রথম হিংস্র থাবাটি বিস্তার করেছিল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের ওপর। সব শীর্ষ নেত বন্দী হওয়ার পর প্রিয় সংগঠন এ টি এম আজহারুল ইসলামের ওপর সেই সময়ের গুরুদায়িত্ব তুলে দিয়েছিল। ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে সংগঠনকে তিনি নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। পথের কাঁটা সরানোর বাকিদের মতো ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে তাঁকেও গ্রেপ্তার করা হলো। এখনো তিনি মুক্ত হননি। বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত হলো, ফ্যাসিবাদের সবচেয়ে কঠিন সাক্ষী আজহারুল ইসলাম সাহেব মুক্ত হলেন না কেন?’

হুঁশিয়ারি দিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘কোন জিনিস তাঁকে এখনো আটকে রাখতে বাধ্য করেছে? কেন এ বৈষম্য? আজহারুল ইসলাম সাহেব কবে মুক্তি পাবেন তা সুস্পষ্টভাবে সরকারের কাছে জানতে চাই। স্পষ্ট বার্তা দিতে চাই, তাঁর মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত সমাবেশ, বিক্ষোভ, আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। আশা করব, সরকার বাকি মজলুমদের যেভাবে মুক্তি দিয়েছে, সর্বশেষ মজলুমটাকেও মুক্তি দিয়ে দেশবাসীর কাছে ফিরিয়ে দেবে।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘১৩টি বছর তাঁকে আর ফিরিয়ে দিতে পারবেন না। আর ১৩টি মিনিট তিনি জেলের ভেতরে থাকুন, আমরা তা চাই না। আমরা ভদ্র; কিন্তু আমরা বোকা নই। ভদ্রতার এই উপহারকে কেউ যেন দুর্বলতা মনে না করে।’
জামায়াতে ইসলামী কোনো অপশক্তির কাছে কখনো মাথা নত করেনি উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘জীবন দিয়েছে, আপস করেনি। বহু আপসের প্রস্তাব এসেছিল। ফাঁসির কাষ্ঠে পাঠিয়ে দেওয়ার আগে জনে জনে দফায় দফায় প্রস্তাব এসেছিল। বাংলাদেশের বীর সন্তানেরা ওই সব প্রস্তাবকে পায়ের তলায় ফেলে দিয়েছিলেন। আমরা তাঁদের উত্তরসূরি।’
নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে জামায়াতের আমির বলেন, ‘কেন আমাদের নিবন্ধন আটকে রেখেছেন? নিবন্ধন তো জালিম সরকার কেড়ে নিয়েছিল। সেই জুলুম আপনারাও কী আমাদের ওপর করবেন? এ জন্য হাজার মানুষ জীবন দিয়েছে? আমরা বাংলাদেশের মানুষ আর কোনো বৈষম্য সহ্য করব না।’
জামায়াত কারও চোখরাঙানি পরোয়া করে না জানিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের নতুন করে আর কেউ চোখ রাঙাবেন না। ফ্যাসিবাদের ভাষায় কেউ কথা বলবেন না। কথা বলবেন রাজনীতির ভাষায়, আমরা ওয়েলকাম করব। সমালোচনা করবেন, চুমু দেব। কিন্তু মেহেরবানি করে চোখ রাঙাবেন না।’
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘এ টি এম আজহারুল ইসলাম সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে ১৪ বছর কারারুদ্ধ থাকলেও সরকার তাঁর মুক্তির ব্যবস্থা করেনি। দলীয় নিবন্ধন এবং প্রতীকের বিষয়টি অমীমাংসিতই রয়ে গেছে। টালবাহানা বন্ধ করে অবিলম্বে এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি, দলীয় নিবন্ধন ও প্রতীক ফেরত দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, মোবারক হোসেন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার, ঢাকা মহানগরী উত্তরের নায়েবে আমির ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা, দক্ষিণের নায়েবে আমির আব্দুস সবুর ফকির, অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি না হলে সারা দেশে বিক্ষোভ-সমাবেশ চালিয়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘এ টি এম আজহারের মুক্তি না হলে জামায়াতের সমাবেশ, বিক্ষোভ, আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। একই সঙ্গে সরকারের কাছে দাবি, অবিলম্বে দলের নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়া হোক।’
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগরসহ দেশের সব মহানগরে এবং জেলায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে দলটি। বিকেলে রাজধানীর পল্টন মোড়ে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের আয়োজন করা হয়। সমাবেশ অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান। সমাবেশ শেষে পল্টন থেকে শাহবাগ পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল করেন দলের নেতা-কর্মীরা।
বেলা ৩টা থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে সমাবেশস্থলে আসেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে জামায়াতের নেতারা বলেন, ‘সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলাম ১৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে কারাগারে আটক রয়েছেন। তাঁকে বারবার রিমান্ডে নিয়ে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে। ন্যূনতম চিকিৎসাসেবাও দেওয়া হয়নি। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার শাসনামলের বিচারিক কার্যক্রমগুলো সারা বিশ্বে বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধ ও প্রত্যাখ্যাত। স্বৈরাচারের আমলে গ্রেপ্তার হওয়া এ টি এম আজহারুল ইসলামকে কারাগারে আটক রাখা তাঁর প্রতি চরম জুলুম ও অন্যায় ছাড়া আর কিছুই নয়।’
সমাবেশে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তার প্রথম হিংস্র থাবাটি বিস্তার করেছিল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের ওপর। সব শীর্ষ নেত বন্দী হওয়ার পর প্রিয় সংগঠন এ টি এম আজহারুল ইসলামের ওপর সেই সময়ের গুরুদায়িত্ব তুলে দিয়েছিল। ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে সংগঠনকে তিনি নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। পথের কাঁটা সরানোর বাকিদের মতো ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে তাঁকেও গ্রেপ্তার করা হলো। এখনো তিনি মুক্ত হননি। বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত হলো, ফ্যাসিবাদের সবচেয়ে কঠিন সাক্ষী আজহারুল ইসলাম সাহেব মুক্ত হলেন না কেন?’

হুঁশিয়ারি দিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘কোন জিনিস তাঁকে এখনো আটকে রাখতে বাধ্য করেছে? কেন এ বৈষম্য? আজহারুল ইসলাম সাহেব কবে মুক্তি পাবেন তা সুস্পষ্টভাবে সরকারের কাছে জানতে চাই। স্পষ্ট বার্তা দিতে চাই, তাঁর মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত সমাবেশ, বিক্ষোভ, আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। আশা করব, সরকার বাকি মজলুমদের যেভাবে মুক্তি দিয়েছে, সর্বশেষ মজলুমটাকেও মুক্তি দিয়ে দেশবাসীর কাছে ফিরিয়ে দেবে।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘১৩টি বছর তাঁকে আর ফিরিয়ে দিতে পারবেন না। আর ১৩টি মিনিট তিনি জেলের ভেতরে থাকুন, আমরা তা চাই না। আমরা ভদ্র; কিন্তু আমরা বোকা নই। ভদ্রতার এই উপহারকে কেউ যেন দুর্বলতা মনে না করে।’
জামায়াতে ইসলামী কোনো অপশক্তির কাছে কখনো মাথা নত করেনি উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘জীবন দিয়েছে, আপস করেনি। বহু আপসের প্রস্তাব এসেছিল। ফাঁসির কাষ্ঠে পাঠিয়ে দেওয়ার আগে জনে জনে দফায় দফায় প্রস্তাব এসেছিল। বাংলাদেশের বীর সন্তানেরা ওই সব প্রস্তাবকে পায়ের তলায় ফেলে দিয়েছিলেন। আমরা তাঁদের উত্তরসূরি।’
নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে জামায়াতের আমির বলেন, ‘কেন আমাদের নিবন্ধন আটকে রেখেছেন? নিবন্ধন তো জালিম সরকার কেড়ে নিয়েছিল। সেই জুলুম আপনারাও কী আমাদের ওপর করবেন? এ জন্য হাজার মানুষ জীবন দিয়েছে? আমরা বাংলাদেশের মানুষ আর কোনো বৈষম্য সহ্য করব না।’
জামায়াত কারও চোখরাঙানি পরোয়া করে না জানিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের নতুন করে আর কেউ চোখ রাঙাবেন না। ফ্যাসিবাদের ভাষায় কেউ কথা বলবেন না। কথা বলবেন রাজনীতির ভাষায়, আমরা ওয়েলকাম করব। সমালোচনা করবেন, চুমু দেব। কিন্তু মেহেরবানি করে চোখ রাঙাবেন না।’
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘এ টি এম আজহারুল ইসলাম সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে ১৪ বছর কারারুদ্ধ থাকলেও সরকার তাঁর মুক্তির ব্যবস্থা করেনি। দলীয় নিবন্ধন এবং প্রতীকের বিষয়টি অমীমাংসিতই রয়ে গেছে। টালবাহানা বন্ধ করে অবিলম্বে এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি, দলীয় নিবন্ধন ও প্রতীক ফেরত দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, মোবারক হোসেন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার, ঢাকা মহানগরী উত্তরের নায়েবে আমির ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা, দক্ষিণের নায়েবে আমির আব্দুস সবুর ফকির, অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি না হলে সারা দেশে বিক্ষোভ-সমাবেশ চালিয়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘এ টি এম আজহারের মুক্তি না হলে জামায়াতের সমাবেশ, বিক্ষোভ, আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। একই সঙ্গে সরকারের কাছে দাবি, অবিলম্বে দলের নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়া হোক।’
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগরসহ দেশের সব মহানগরে এবং জেলায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে দলটি। বিকেলে রাজধানীর পল্টন মোড়ে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের উদ্যোগে কেন্দ্রীয় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলের আয়োজন করা হয়। সমাবেশ অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান। সমাবেশ শেষে পল্টন থেকে শাহবাগ পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল করেন দলের নেতা-কর্মীরা।
বেলা ৩টা থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে সমাবেশস্থলে আসেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে জামায়াতের নেতারা বলেন, ‘সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলাম ১৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে কারাগারে আটক রয়েছেন। তাঁকে বারবার রিমান্ডে নিয়ে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে। ন্যূনতম চিকিৎসাসেবাও দেওয়া হয়নি। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার শাসনামলের বিচারিক কার্যক্রমগুলো সারা বিশ্বে বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধ ও প্রত্যাখ্যাত। স্বৈরাচারের আমলে গ্রেপ্তার হওয়া এ টি এম আজহারুল ইসলামকে কারাগারে আটক রাখা তাঁর প্রতি চরম জুলুম ও অন্যায় ছাড়া আর কিছুই নয়।’
সমাবেশে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তার প্রথম হিংস্র থাবাটি বিস্তার করেছিল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের ওপর। সব শীর্ষ নেত বন্দী হওয়ার পর প্রিয় সংগঠন এ টি এম আজহারুল ইসলামের ওপর সেই সময়ের গুরুদায়িত্ব তুলে দিয়েছিল। ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে সংগঠনকে তিনি নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। পথের কাঁটা সরানোর বাকিদের মতো ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে তাঁকেও গ্রেপ্তার করা হলো। এখনো তিনি মুক্ত হননি। বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত হলো, ফ্যাসিবাদের সবচেয়ে কঠিন সাক্ষী আজহারুল ইসলাম সাহেব মুক্ত হলেন না কেন?’

হুঁশিয়ারি দিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘কোন জিনিস তাঁকে এখনো আটকে রাখতে বাধ্য করেছে? কেন এ বৈষম্য? আজহারুল ইসলাম সাহেব কবে মুক্তি পাবেন তা সুস্পষ্টভাবে সরকারের কাছে জানতে চাই। স্পষ্ট বার্তা দিতে চাই, তাঁর মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত সমাবেশ, বিক্ষোভ, আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। আশা করব, সরকার বাকি মজলুমদের যেভাবে মুক্তি দিয়েছে, সর্বশেষ মজলুমটাকেও মুক্তি দিয়ে দেশবাসীর কাছে ফিরিয়ে দেবে।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘১৩টি বছর তাঁকে আর ফিরিয়ে দিতে পারবেন না। আর ১৩টি মিনিট তিনি জেলের ভেতরে থাকুন, আমরা তা চাই না। আমরা ভদ্র; কিন্তু আমরা বোকা নই। ভদ্রতার এই উপহারকে কেউ যেন দুর্বলতা মনে না করে।’
জামায়াতে ইসলামী কোনো অপশক্তির কাছে কখনো মাথা নত করেনি উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘জীবন দিয়েছে, আপস করেনি। বহু আপসের প্রস্তাব এসেছিল। ফাঁসির কাষ্ঠে পাঠিয়ে দেওয়ার আগে জনে জনে দফায় দফায় প্রস্তাব এসেছিল। বাংলাদেশের বীর সন্তানেরা ওই সব প্রস্তাবকে পায়ের তলায় ফেলে দিয়েছিলেন। আমরা তাঁদের উত্তরসূরি।’
নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে জামায়াতের আমির বলেন, ‘কেন আমাদের নিবন্ধন আটকে রেখেছেন? নিবন্ধন তো জালিম সরকার কেড়ে নিয়েছিল। সেই জুলুম আপনারাও কী আমাদের ওপর করবেন? এ জন্য হাজার মানুষ জীবন দিয়েছে? আমরা বাংলাদেশের মানুষ আর কোনো বৈষম্য সহ্য করব না।’
জামায়াত কারও চোখরাঙানি পরোয়া করে না জানিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের নতুন করে আর কেউ চোখ রাঙাবেন না। ফ্যাসিবাদের ভাষায় কেউ কথা বলবেন না। কথা বলবেন রাজনীতির ভাষায়, আমরা ওয়েলকাম করব। সমালোচনা করবেন, চুমু দেব। কিন্তু মেহেরবানি করে চোখ রাঙাবেন না।’
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘এ টি এম আজহারুল ইসলাম সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে ১৪ বছর কারারুদ্ধ থাকলেও সরকার তাঁর মুক্তির ব্যবস্থা করেনি। দলীয় নিবন্ধন এবং প্রতীকের বিষয়টি অমীমাংসিতই রয়ে গেছে। টালবাহানা বন্ধ করে অবিলম্বে এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি, দলীয় নিবন্ধন ও প্রতীক ফেরত দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন, মোবারক হোসেন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার, ঢাকা মহানগরী উত্তরের নায়েবে আমির ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা, দক্ষিণের নায়েবে আমির আব্দুস সবুর ফকির, অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।

তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
২০ মিনিট আগে
জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ হ্যাক করার চেষ্টা করা হয়েছে। বিষয়টি টের পাওয়ার পর পেজটি আপাতত নিষ্ক্রিয় (ডি-অ্যাকটিভেট) করে রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলিবিদ্ধ হয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেছেন, ‘ওসমান হাদির অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে আমাদের শান্ত থাকতে হবে। দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের কোনো ধরনের ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।’
আজ শুক্রবার দলটির পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। ওসমান হাদি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। দল-মত-ধর্মনির্বিশেষে তাঁর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার জন্য লড়াই জারি রাখতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘আমি শরিফ ওসমান হাদির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর লড়াইয়ের সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। একই সঙ্গে হাদির হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করার জন্য করণীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। হত্যাকারীরা যদি দেশ ছেড়ে পালিয়ে থাকে, সেই দায় অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকারকে নিতে হবে এবং দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসার পর অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে গত সোমবার তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। সেখানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার ও ছায়ানটে হামলা চালানো হয়।
এসব ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ওসমান হাদির লড়াই ছিল একটি গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার। এ ধরনের কর্মকাণ্ড কখনোই হাদির লড়াইয়ের লক্ষ্য ছিল না। ওসমান হাদি একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পক্ষে সংগ্রাম করেছেন।
যারা মব (দলবদ্ধ বিশৃঙ্খলা) উসকে দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল এবং ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা করছে, তাদের দুরভিসন্ধি রুখে দেওয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান নাগরিক ঐক্যের সভাপতি।

গুলিবিদ্ধ হয়ে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেছেন, ‘ওসমান হাদির অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে আমাদের শান্ত থাকতে হবে। দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের কোনো ধরনের ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না।’
আজ শুক্রবার দলটির পক্ষ থেকে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। ওসমান হাদি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। দল-মত-ধর্মনির্বিশেষে তাঁর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার জন্য লড়াই জারি রাখতে হবে।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘আমি শরিফ ওসমান হাদির বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও তাঁর লড়াইয়ের সহযোদ্ধাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। একই সঙ্গে হাদির হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করার জন্য করণীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। হত্যাকারীরা যদি দেশ ছেড়ে পালিয়ে থাকে, সেই দায় অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকারকে নিতে হবে এবং দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসার পর অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে গত সোমবার তাঁকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়। সেখানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার পর রাজধানীর কারওয়ান বাজারে দৈনিক প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার ও ছায়ানটে হামলা চালানো হয়।
এসব ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিতে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ওসমান হাদির লড়াই ছিল একটি গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার। এ ধরনের কর্মকাণ্ড কখনোই হাদির লড়াইয়ের লক্ষ্য ছিল না। ওসমান হাদি একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পক্ষে সংগ্রাম করেছেন।
যারা মব (দলবদ্ধ বিশৃঙ্খলা) উসকে দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল এবং ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা করছে, তাদের দুরভিসন্ধি রুখে দেওয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান নাগরিক ঐক্যের সভাপতি।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি না হলে সারা দেশে বিক্ষোভ-সমাবেশ চালিয়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘এ টি এম আজহারের মুক্তি না হলে জামায়াতের সমাবেশ, বিক্ষোভ, আন্দোলন অব্
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ হ্যাক করার চেষ্টা করা হয়েছে। বিষয়টি টের পাওয়ার পর পেজটি আপাতত নিষ্ক্রিয় (ডি-অ্যাকটিভেট) করে রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
জুমার নামাজ শেষে রাজধানীতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ‘শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত বিচার, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও লীগ সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবি’—শীর্ষক ব্যানারে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করে বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস।
বিক্ষোভ কর্মসূচির শুরুতে স্লোগান দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। স্লোগানে তাঁরা বলতে থাকেন, ‘আমি কে তুমি কে, হাদি হাদি’; ‘আমার সোনার বাংলায়, খুনি লীগের ঠাঁই নাই’; ‘ফ্যাসিবাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’; ‘আমরা সবাই হাদি হব, যুগে যুগে লড়ে যাব।’
এ ছাড়া একই সময়ে জুমার নামাজ শেষে খেলাফত মজলিসের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা হাদি হত্যার প্রতিবাদে ও বিচারের দাবি বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ করে।

জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
জুমার নামাজ শেষে রাজধানীতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ‘শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত বিচার, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও লীগ সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবি’—শীর্ষক ব্যানারে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করে বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস।
বিক্ষোভ কর্মসূচির শুরুতে স্লোগান দেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। স্লোগানে তাঁরা বলতে থাকেন, ‘আমি কে তুমি কে, হাদি হাদি’; ‘আমার সোনার বাংলায়, খুনি লীগের ঠাঁই নাই’; ‘ফ্যাসিবাদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’; ‘আমরা সবাই হাদি হব, যুগে যুগে লড়ে যাব।’
এ ছাড়া একই সময়ে জুমার নামাজ শেষে খেলাফত মজলিসের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা হাদি হত্যার প্রতিবাদে ও বিচারের দাবি বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ করে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি না হলে সারা দেশে বিক্ষোভ-সমাবেশ চালিয়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘এ টি এম আজহারের মুক্তি না হলে জামায়াতের সমাবেশ, বিক্ষোভ, আন্দোলন অব্
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
২০ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ হ্যাক করার চেষ্টা করা হয়েছে। বিষয়টি টের পাওয়ার পর পেজটি আপাতত নিষ্ক্রিয় (ডি-অ্যাকটিভেট) করে রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবীর খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, আজকের বৈঠকে কোনো নির্দিষ্ট এজেন্ডা থাকছে না। তবে বৈঠকটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। হাদির মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির প্রেক্ষিতেই মূলত এই বৈঠক ডাকা হয়েছে। এ ছাড়া বৈঠকে দলীয় সাংগঠনিক বিষয় এবং আসন্ন কর্মসূচি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবীর খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, আজকের বৈঠকে কোনো নির্দিষ্ট এজেন্ডা থাকছে না। তবে বৈঠকটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। হাদির মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির প্রেক্ষিতেই মূলত এই বৈঠক ডাকা হয়েছে। এ ছাড়া বৈঠকে দলীয় সাংগঠনিক বিষয় এবং আসন্ন কর্মসূচি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি না হলে সারা দেশে বিক্ষোভ-সমাবেশ চালিয়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘এ টি এম আজহারের মুক্তি না হলে জামায়াতের সমাবেশ, বিক্ষোভ, আন্দোলন অব্
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
২০ মিনিট আগে
জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ হ্যাক করার চেষ্টা করা হয়েছে। বিষয়টি টের পাওয়ার পর পেজটি আপাতত নিষ্ক্রিয় (ডি-অ্যাকটিভেট) করে রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ হ্যাক করার চেষ্টা করা হয়েছে। বিষয়টি টের পাওয়ার পর পেজটি আপাতত নিষ্ক্রিয় (ডি-অ্যাকটিভেট) করে রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়।
মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘পেজটি হ্যাক করার চেষ্টা চলছিল। তাই আপাতত নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পেজ থেকে সর্বশেষ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার বিচারসহ প্রতিটি মব সন্ত্রাসের বিচার দাবি করে পোস্ট করা হয়েছিল। পোস্টে লেখা হয়, ‘প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন মব সন্ত্রাস পুরো জাতিকে বিভক্ত করেছে।’ পোস্টে ডেইলি স্টার, দৈনিক প্রথম আলোসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম, নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নুরুল কবিরের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে লেখা হয়, ‘বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। এ দেশের প্রতিটি নাগরিকের জানমালের দায়িত্ব বর্তমান সরকারের। শহীদ হাদির মৃত্যুতে শোকার্ত জাতি যখন সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করছে হাদির আত্মার মাগফিরাতের জন্য, তখন ডেইলি স্টার, প্রথম আলোসহ বিভিন্ন পত্রিকা প্রতিষ্ঠান, বরেণ্য সাংবাদিক নুরুল কবিরসহ আরও অনেকের ওপর হীন হামলা সংঘটিত হলো।’
পোস্টে আরও লেখা হয়, ‘দেশের সঙ্কটময় মুহূর্তকে কাজে লাগানোর জন্য যারা অপেক্ষা করে, এরা এই দেশের শত্রু। তারা অপেক্ষা করে সংকটের। আজ এই দুঃখভারাক্রান্ত মুহূর্তকে এরা ধ্বংসাত্মক কাজে রূপান্তর করল। আমি এই সন্ত্রাসের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি!’
দেশের এই পরিস্থিতিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে এবং সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে পোস্টে লেখা হয়, ‘স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পতনের পরে সরকারের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠন করা। আমরা সকল পক্ষকে দায়িত্বশীলতার সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে আহ্বান জানাচ্ছি। অবিলম্বে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হবে।’

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ হ্যাক করার চেষ্টা করা হয়েছে। বিষয়টি টের পাওয়ার পর পেজটি আপাতত নিষ্ক্রিয় (ডি-অ্যাকটিভেট) করে রাখা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়।
মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘পেজটি হ্যাক করার চেষ্টা চলছিল। তাই আপাতত নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পেজ থেকে সর্বশেষ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার বিচারসহ প্রতিটি মব সন্ত্রাসের বিচার দাবি করে পোস্ট করা হয়েছিল। পোস্টে লেখা হয়, ‘প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন মব সন্ত্রাস পুরো জাতিকে বিভক্ত করেছে।’ পোস্টে ডেইলি স্টার, দৈনিক প্রথম আলোসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম, নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নুরুল কবিরের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে লেখা হয়, ‘বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। এ দেশের প্রতিটি নাগরিকের জানমালের দায়িত্ব বর্তমান সরকারের। শহীদ হাদির মৃত্যুতে শোকার্ত জাতি যখন সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করছে হাদির আত্মার মাগফিরাতের জন্য, তখন ডেইলি স্টার, প্রথম আলোসহ বিভিন্ন পত্রিকা প্রতিষ্ঠান, বরেণ্য সাংবাদিক নুরুল কবিরসহ আরও অনেকের ওপর হীন হামলা সংঘটিত হলো।’
পোস্টে আরও লেখা হয়, ‘দেশের সঙ্কটময় মুহূর্তকে কাজে লাগানোর জন্য যারা অপেক্ষা করে, এরা এই দেশের শত্রু। তারা অপেক্ষা করে সংকটের। আজ এই দুঃখভারাক্রান্ত মুহূর্তকে এরা ধ্বংসাত্মক কাজে রূপান্তর করল। আমি এই সন্ত্রাসের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি!’
দেশের এই পরিস্থিতিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে এবং সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে পোস্টে লেখা হয়, ‘স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পতনের পরে সরকারের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠন করা। আমরা সকল পক্ষকে দায়িত্বশীলতার সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে আহ্বান জানাচ্ছি। অবিলম্বে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হবে।’

মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি না হলে সারা দেশে বিক্ষোভ-সমাবেশ চালিয়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘এ টি এম আজহারের মুক্তি না হলে জামায়াতের সমাবেশ, বিক্ষোভ, আন্দোলন অব্
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
তিনি বলেন, শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন সাহসী, অকুতোভয় দেশপ্রেমিক। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠ বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। কল্যাণভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হলো, তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়।
২০ মিনিট আগে
জুলাই আন্দোলনের সম্মুখসারির সংগঠক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে ও এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের দাবিতে রাজধানী ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন তারেক রহমান।
১ ঘণ্টা আগে