নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বিরাজমান অস্থিরতা ও প্রত্যাশার মাঝে আশঙ্কার কথা শোনালেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা পরিবর্তন চেয়েছি। সেই পরিবর্তন যেন এমন না হয়, আমরা নতুন করে আবার একটি ফাঁদে পড়ে যাই। আমার সেই ভয়টি হচ্ছে যে আমরা নতুন কোনো ফাঁদে পড়ে যাচ্ছি কি না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ফার্মগেটে খামারবাড়ি কৃষিবিদ মিলনায়তনে তারুণ্যের ভাবনা সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মঈন খান এসব কথা বলেন। ‘তারুণ্যের ভবিষ্যৎ ভাবনা, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল।
পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে সংস্কার উদ্যোগ প্রসঙ্গে মঈন খান বলেন, ‘আমরা দুনিয়ার সব সমস্যা সমাধান করতে চাচ্ছি। নিশ্চয়ই আমরা সব সমাধান করব। একটি অন্তর্বর্তী সরকার অথবা তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসে পরশপাথর ছোঁয়াবে, আর সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে—এমনটা নয়। এটা বৈদ্যুতিক বাতির মতো নয় যে...গণতন্ত্র...আমি সুইচ টিপলে চলে আসবে কিংবা সংস্কার হচ্ছে সুইচ; সংস্কারের সুইচটা টিপে দিলাম, সবকিছু ঠিক হয়ে গেল। এ রকম হতে পারে না। আমি সবকিছু করে দেব—দুনিয়া কিন্তু এভাবে চলে না। এই বাস্তবতা কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারকে উপলব্ধি করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘এখানে ভুল ধারণা সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটা প্রতিপক্ষ সৃষ্টি করার চেষ্টা চলছে, কারা করছে, তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে। উদ্দেশ্যমূলকভাবে দলগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করা হচ্ছে। রাজনীতিবিদদের সংস্কার না হলে কোনো সংস্কার কাজ হবে না।’

দেশের বিরাজমান অস্থিরতা ও প্রত্যাশার মাঝে আশঙ্কার কথা শোনালেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা পরিবর্তন চেয়েছি। সেই পরিবর্তন যেন এমন না হয়, আমরা নতুন করে আবার একটি ফাঁদে পড়ে যাই। আমার সেই ভয়টি হচ্ছে যে আমরা নতুন কোনো ফাঁদে পড়ে যাচ্ছি কি না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ফার্মগেটে খামারবাড়ি কৃষিবিদ মিলনায়তনে তারুণ্যের ভাবনা সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মঈন খান এসব কথা বলেন। ‘তারুণ্যের ভবিষ্যৎ ভাবনা, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল।
পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে সংস্কার উদ্যোগ প্রসঙ্গে মঈন খান বলেন, ‘আমরা দুনিয়ার সব সমস্যা সমাধান করতে চাচ্ছি। নিশ্চয়ই আমরা সব সমাধান করব। একটি অন্তর্বর্তী সরকার অথবা তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসে পরশপাথর ছোঁয়াবে, আর সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে—এমনটা নয়। এটা বৈদ্যুতিক বাতির মতো নয় যে...গণতন্ত্র...আমি সুইচ টিপলে চলে আসবে কিংবা সংস্কার হচ্ছে সুইচ; সংস্কারের সুইচটা টিপে দিলাম, সবকিছু ঠিক হয়ে গেল। এ রকম হতে পারে না। আমি সবকিছু করে দেব—দুনিয়া কিন্তু এভাবে চলে না। এই বাস্তবতা কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারকে উপলব্ধি করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘এখানে ভুল ধারণা সৃষ্টি করা হচ্ছে। একটা প্রতিপক্ষ সৃষ্টি করার চেষ্টা চলছে, কারা করছে, তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে। উদ্দেশ্যমূলকভাবে দলগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করা হচ্ছে। রাজনীতিবিদদের সংস্কার না হলে কোনো সংস্কার কাজ হবে না।’

দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসনের পর ২৫ ডিসেম্বর দেশের মাটিতে পা রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সেদিন তিনি জনসমাবেশে দেওয়া ভাষণে বলেছিলেন, ‘আই হ্যাভ অ্যা ড্রিম’। কথাটি চম্বুকের মতোই আকর্ষণ করেছিল তাঁর প্রতীক্ষিতদের।
৪ মিনিট আগে
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টা ৪০ মিনিটে তিনি হাসপাতালে পৌঁছান।
১ ঘণ্টা আগে
চিকিৎসা শেষে সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা। শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগা মাধ্যম ফেসবুকে এই ঘোষণা দেন তিনি। এরপর এনসিপির শীর্ষ পর্যায়ের তিন নেত্রী ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসনের পর ২৫ ডিসেম্বর দেশের মাটিতে পা রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সেদিন তিনি জনসমাবেশে দেওয়া ভাষণে বলেছিলেন, ‘আই হ্যাভ অ্যা ড্রিম’। কথাটি চম্বুকের মতোই আকর্ষণ করেছিল তাঁর প্রতীক্ষিতদের। তবে আজ শনিবার তারেক রহমান বিষয়টি আবার সামনে এনে বলেছেন, ‘আমি কোনো স্বপ্নের কথা বলিনি, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের বাস্তব পরিকল্পনার কথা বলেছি।’
বিএনপির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এমনটি বলেন।
এতে তারেক রহমান বলেন, প্রিয় বাংলাদেশের বন্ধুরা, বোনেরা ও ভাইয়েরা, গত বৃহস্পতিবার দিনটা সারা জীবনের জন্য আমার হৃদয়ে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে। দীর্ঘ ১৭ বছর পর আমি আবার আমার মাতৃভূমির মাটিতে পা রেখেছি। আপনাদের উষ্ণ অভ্যর্থনা, ঢাকার রাস্তাজুড়ে মানুষের ঢল, আর লাখো মানুষের দোয়া, এই মুহূর্তগুলো আমি কোনো দিন ভুলতে পারব না। সবার প্রতি আমার গভীর কৃতজ্ঞতা।
এই ফিরে আসা নিয়ে আমার ও পরিবারের মনে যে ভালোবাসা আর সম্মান কাজ করছে, তা শুধু কথায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। যাঁরা সব প্রতিকূলতার মাঝেও আমাদের পাশে ছিলেন, কখনো আশা হারাননি, আপনাদের সাহস আমাকে প্রতিনিয়ত শক্তি জোগায়। নাগরিক সমাজের মানুষজন, তরুণেরা, পেশাজীবী, কৃষক, শ্রমিক সব শ্রেণি-পেশার নাগরিকদের ধন্যবাদ। আপনারাই আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছেন, বাংলাদেশ তখনই সবচেয়ে শক্তিশালী হয়, যখন এদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ থাকে।
এই ঐতিহাসিক মুহূর্তটি দায়িত্বশীলতা ও যত্নের সঙ্গে দেশ-বিদেশের মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্য গণমাধ্যমকে আন্তরিক ধন্যবাদ। আর যাঁরা আমার ফিরে আসার সময় নিরাপত্তা ও শান্তি নিশ্চিত করেছেন, সেই সঙ্গে দেশের মানুষের নিরাপত্তার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন, সেসব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সেবার গুরুত্ব অপরিসীম।
আমি অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও আন্দোলনের নেতাদেরও ধন্যবাদ জানাতে চাই, যাঁরা আমার দেশে ফেরাকে স্বাগত জানিয়েছেন। গণতন্ত্র, বহুদলীয় সহাবস্থান এবং জনগণের অদম্য ইচ্ছাশক্তির ওপর জোর দেওয়া এসব ভাবনার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আন্তরিকভাবে স্বাগত জানানোর জন্য ধন্যবাদ, একই সঙ্গে গণতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক সংস্কৃতির আশাবাদ এবং প্রতিহিংসার রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বানকেও আমি গুরুত্ব দিচ্ছি। এসব পরামর্শ আমি বিনয় ও সম্মানের সঙ্গে গ্রহণ করছি।
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘আমি শুধু কোনো স্বপ্নের কথা বলিনি, আমি বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য একটি বাস্তব পরিকল্পনার কথা বলেছি; যে বাংলাদেশে শান্তি ও মর্যাদা থাকবে, যেখানে প্রতিটি মানুষ নিজেকে নিরাপদ ও সম্মানিত মনে করবে, আর প্রতিটি শিশু আশার আলো নিয়ে বড় হবে।’
এই পরিকল্পনা সব বাংলাদেশির জন্য। একটি ঐক্যবদ্ধ, অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের জন্য। সবাইকে নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার মতো বাংলাদেশের জন্য। দেশে ফিরে আসার সময় আমাকে বরণ করে নেওয়ার জন্য, আপনাদের ধন্যবাদ। আল্লাহ বাংলাদেশকে এবং আপনাদের সবাইকে সব সময় তাঁর রহমতে রাখুন।

দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসনের পর ২৫ ডিসেম্বর দেশের মাটিতে পা রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সেদিন তিনি জনসমাবেশে দেওয়া ভাষণে বলেছিলেন, ‘আই হ্যাভ অ্যা ড্রিম’। কথাটি চম্বুকের মতোই আকর্ষণ করেছিল তাঁর প্রতীক্ষিতদের। তবে আজ শনিবার তারেক রহমান বিষয়টি আবার সামনে এনে বলেছেন, ‘আমি কোনো স্বপ্নের কথা বলিনি, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের বাস্তব পরিকল্পনার কথা বলেছি।’
বিএনপির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এমনটি বলেন।
এতে তারেক রহমান বলেন, প্রিয় বাংলাদেশের বন্ধুরা, বোনেরা ও ভাইয়েরা, গত বৃহস্পতিবার দিনটা সারা জীবনের জন্য আমার হৃদয়ে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে। দীর্ঘ ১৭ বছর পর আমি আবার আমার মাতৃভূমির মাটিতে পা রেখেছি। আপনাদের উষ্ণ অভ্যর্থনা, ঢাকার রাস্তাজুড়ে মানুষের ঢল, আর লাখো মানুষের দোয়া, এই মুহূর্তগুলো আমি কোনো দিন ভুলতে পারব না। সবার প্রতি আমার গভীর কৃতজ্ঞতা।
এই ফিরে আসা নিয়ে আমার ও পরিবারের মনে যে ভালোবাসা আর সম্মান কাজ করছে, তা শুধু কথায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। যাঁরা সব প্রতিকূলতার মাঝেও আমাদের পাশে ছিলেন, কখনো আশা হারাননি, আপনাদের সাহস আমাকে প্রতিনিয়ত শক্তি জোগায়। নাগরিক সমাজের মানুষজন, তরুণেরা, পেশাজীবী, কৃষক, শ্রমিক সব শ্রেণি-পেশার নাগরিকদের ধন্যবাদ। আপনারাই আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছেন, বাংলাদেশ তখনই সবচেয়ে শক্তিশালী হয়, যখন এদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ থাকে।
এই ঐতিহাসিক মুহূর্তটি দায়িত্বশীলতা ও যত্নের সঙ্গে দেশ-বিদেশের মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্য গণমাধ্যমকে আন্তরিক ধন্যবাদ। আর যাঁরা আমার ফিরে আসার সময় নিরাপত্তা ও শান্তি নিশ্চিত করেছেন, সেই সঙ্গে দেশের মানুষের নিরাপত্তার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন, সেসব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সেবার গুরুত্ব অপরিসীম।
আমি অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও আন্দোলনের নেতাদেরও ধন্যবাদ জানাতে চাই, যাঁরা আমার দেশে ফেরাকে স্বাগত জানিয়েছেন। গণতন্ত্র, বহুদলীয় সহাবস্থান এবং জনগণের অদম্য ইচ্ছাশক্তির ওপর জোর দেওয়া এসব ভাবনার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আন্তরিকভাবে স্বাগত জানানোর জন্য ধন্যবাদ, একই সঙ্গে গণতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক সংস্কৃতির আশাবাদ এবং প্রতিহিংসার রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসার আহ্বানকেও আমি গুরুত্ব দিচ্ছি। এসব পরামর্শ আমি বিনয় ও সম্মানের সঙ্গে গ্রহণ করছি।
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘আমি শুধু কোনো স্বপ্নের কথা বলিনি, আমি বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য একটি বাস্তব পরিকল্পনার কথা বলেছি; যে বাংলাদেশে শান্তি ও মর্যাদা থাকবে, যেখানে প্রতিটি মানুষ নিজেকে নিরাপদ ও সম্মানিত মনে করবে, আর প্রতিটি শিশু আশার আলো নিয়ে বড় হবে।’
এই পরিকল্পনা সব বাংলাদেশির জন্য। একটি ঐক্যবদ্ধ, অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের জন্য। সবাইকে নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার মতো বাংলাদেশের জন্য। দেশে ফিরে আসার সময় আমাকে বরণ করে নেওয়ার জন্য, আপনাদের ধন্যবাদ। আল্লাহ বাংলাদেশকে এবং আপনাদের সবাইকে সব সময় তাঁর রহমতে রাখুন।

দেশের বিরাজমান অস্থিরতা ও প্রত্যাশার মাঝে আশঙ্কার কথা শোনালেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা পরিবর্তন চেয়েছি। সেই পরিবর্তন যেন এমন না হয়, আমরা নতুন করে আবার একটি ফাঁদে পড়ে যাই। আমার সেই ভয়টি হচ্ছে যে আমরা নতুন কোনো ফাঁদে পড়ে যাচ্ছি কি না।’
২৭ মে ২০২৫
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টা ৪০ মিনিটে তিনি হাসপাতালে পৌঁছান।
১ ঘণ্টা আগে
চিকিৎসা শেষে সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা। শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগা মাধ্যম ফেসবুকে এই ঘোষণা দেন তিনি। এরপর এনসিপির শীর্ষ পর্যায়ের তিন নেত্রী ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টা ৪০ মিনিটে তিনি হাসপাতালে পৌঁছান।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে, দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত বৃহস্পতিবার দেশে ফেরেন তারেক রহমান। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তিনি রাজধানীর ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফুট সড়ক) এলাকায় বিএনপি আয়োজিত সংবর্ধনা সমাবেশে যোগ দেন। সংবর্ধনা শেষে সেখান থেকে তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালে মাকে দেখতে যান। সেদিন প্রায় দেড় ঘণ্টা তিনি মায়ের পাশে ছিলেন। ওই সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তাঁর চিকিৎসা চলছে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে।

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টা ৪০ মিনিটে তিনি হাসপাতালে পৌঁছান।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে, দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত বৃহস্পতিবার দেশে ফেরেন তারেক রহমান। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তিনি রাজধানীর ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফুট সড়ক) এলাকায় বিএনপি আয়োজিত সংবর্ধনা সমাবেশে যোগ দেন। সংবর্ধনা শেষে সেখান থেকে তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালে মাকে দেখতে যান। সেদিন প্রায় দেড় ঘণ্টা তিনি মায়ের পাশে ছিলেন। ওই সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তাঁর চিকিৎসা চলছে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে।

দেশের বিরাজমান অস্থিরতা ও প্রত্যাশার মাঝে আশঙ্কার কথা শোনালেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা পরিবর্তন চেয়েছি। সেই পরিবর্তন যেন এমন না হয়, আমরা নতুন করে আবার একটি ফাঁদে পড়ে যাই। আমার সেই ভয়টি হচ্ছে যে আমরা নতুন কোনো ফাঁদে পড়ে যাচ্ছি কি না।’
২৭ মে ২০২৫
দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসনের পর ২৫ ডিসেম্বর দেশের মাটিতে পা রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সেদিন তিনি জনসমাবেশে দেওয়া ভাষণে বলেছিলেন, ‘আই হ্যাভ অ্যা ড্রিম’। কথাটি চম্বুকের মতোই আকর্ষণ করেছিল তাঁর প্রতীক্ষিতদের।
৪ মিনিট আগে
চিকিৎসা শেষে সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা। শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগা মাধ্যম ফেসবুকে এই ঘোষণা দেন তিনি। এরপর এনসিপির শীর্ষ পর্যায়ের তিন নেত্রী ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চিকিৎসা শেষে সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
গত ১৪ ডিসেম্বর চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর যান খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

চিকিৎসা শেষে সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
গত ১৪ ডিসেম্বর চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর যান খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

দেশের বিরাজমান অস্থিরতা ও প্রত্যাশার মাঝে আশঙ্কার কথা শোনালেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা পরিবর্তন চেয়েছি। সেই পরিবর্তন যেন এমন না হয়, আমরা নতুন করে আবার একটি ফাঁদে পড়ে যাই। আমার সেই ভয়টি হচ্ছে যে আমরা নতুন কোনো ফাঁদে পড়ে যাচ্ছি কি না।’
২৭ মে ২০২৫
দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসনের পর ২৫ ডিসেম্বর দেশের মাটিতে পা রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সেদিন তিনি জনসমাবেশে দেওয়া ভাষণে বলেছিলেন, ‘আই হ্যাভ অ্যা ড্রিম’। কথাটি চম্বুকের মতোই আকর্ষণ করেছিল তাঁর প্রতীক্ষিতদের।
৪ মিনিট আগে
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টা ৪০ মিনিটে তিনি হাসপাতালে পৌঁছান।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা। শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগা মাধ্যম ফেসবুকে এই ঘোষণা দেন তিনি। এরপর এনসিপির শীর্ষ পর্যায়ের তিন নেত্রী ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা। শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগা মাধ্যম ফেসবুকে এই ঘোষণা দেন তিনি। এরপর একসিপির শীর্ষ পর্যায়ের তিন নেত্রী ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন।
তিন শীর্ষ নেত্রী হলেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম সদস্যসচিব নুসরাত তাবাসসুম ও যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. মাহমুদা মিতু।
সামান্তা শারমিন তার পোস্টে বলেছেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
নুসরাত তাবাসসুম লিখেছেন, ‘নীতির চাইতে রাজনীতি বড় নয়। কমিটমেন্ট ইজ কমিটমেন্ট।’
অন্যদিকে ডা. মাহমুদা মিতু লিখেছেন, ‘এক পয়সা দিয়েও দেশি ভান ধরা পশ্চিমা গং বিশ্বাস করি না। এর চেয়ে যারা ওপেন বলে-কয়ে পশ্চিমা এজেন্ডার পক্ষ নেয় তাদের স্যালুট।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছেন ডা. তাসনিম জারা। শনিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগা মাধ্যম ফেসবুকে এই ঘোষণা দেন তিনি। এরপর একসিপির শীর্ষ পর্যায়ের তিন নেত্রী ফেসবুকে রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন।
তিন শীর্ষ নেত্রী হলেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম সদস্যসচিব নুসরাত তাবাসসুম ও যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. মাহমুদা মিতু।
সামান্তা শারমিন তার পোস্টে বলেছেন, ‘আমরা লড়াই ছাড়ব না। আল্লাহ সহায়।’
নুসরাত তাবাসসুম লিখেছেন, ‘নীতির চাইতে রাজনীতি বড় নয়। কমিটমেন্ট ইজ কমিটমেন্ট।’
অন্যদিকে ডা. মাহমুদা মিতু লিখেছেন, ‘এক পয়সা দিয়েও দেশি ভান ধরা পশ্চিমা গং বিশ্বাস করি না। এর চেয়ে যারা ওপেন বলে-কয়ে পশ্চিমা এজেন্ডার পক্ষ নেয় তাদের স্যালুট।’

দেশের বিরাজমান অস্থিরতা ও প্রত্যাশার মাঝে আশঙ্কার কথা শোনালেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা পরিবর্তন চেয়েছি। সেই পরিবর্তন যেন এমন না হয়, আমরা নতুন করে আবার একটি ফাঁদে পড়ে যাই। আমার সেই ভয়টি হচ্ছে যে আমরা নতুন কোনো ফাঁদে পড়ে যাচ্ছি কি না।’
২৭ মে ২০২৫
দীর্ঘ ১৭ বছর নির্বাসনের পর ২৫ ডিসেম্বর দেশের মাটিতে পা রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সেদিন তিনি জনসমাবেশে দেওয়া ভাষণে বলেছিলেন, ‘আই হ্যাভ অ্যা ড্রিম’। কথাটি চম্বুকের মতোই আকর্ষণ করেছিল তাঁর প্রতীক্ষিতদের।
৪ মিনিট আগে
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টা ৪০ মিনিটে তিনি হাসপাতালে পৌঁছান।
১ ঘণ্টা আগে
চিকিৎসা শেষে সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে