নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শেখ হাসিনার শাসনামলের মতো বর্তমান সরকারের আমলেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি একই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, হাসিনার আমলে গুম-খুন হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ছিল নাজুক। তখন মানুষের বাক্স্বাধীনতা ছিল না, আদালত ব্যবহার করে তারেক রহমানের বক্তব্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হয়েছিল। এখনো পরিস্থিতির তেমন কোনো পরিবর্তন হয়নি।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, দেশে যে সংকট তৈরি হয়েছে, এই সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য দ্রুত জাতীয় নির্বাচন দরকার। এই বিষয়টি দেশের সাধারণ মানুষ সবাই বুঝতে পারছে। কিন্তু সরকার বুঝতে পারছে না। সরকার বুঝলেও তা করছে না।
আজ শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে নাগরিক অধিকার বাস্তবায়ন পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
দুদু বলেন, ‘দেশে যে সংকট তৈরি হয়েছে, এই সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য দ্রুত জাতীয় নির্বাচন দরকার। এই বিষয়টি দেশের সাধারণ মানুষ সবাই বুঝতে পারছে। কিন্তু সরকার বুঝতে পারছে না। সরকার বুঝলেও তা করছে না। এই সরকার গঠন হয়েছে সাত মাস চলে। এই সাত মাসে কোনো সংস্কার তারা করতে পারে নাই। এমনকি বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে পারেনি। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যে রকম ছিল এখনো সে রকম আছে।’
দুদু আরও বলেন, ‘হাসিনার আমলে মামলা হয়েছে। গুম, খুন হয়েছে। বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন হয়েছে। ৬০ লাখ মামলা হয়েছে। সেই মামলাগুলো এই সরকার এখনো প্রত্যাহার করেনি। হাসিনার সাথে এই সরকারের যে পার্থক্য থাকার কথা। মামলা প্রত্যাহার না করার প্রেক্ষিতে বোঝা যায়। হাসিনার একটি কাজের স্বীকৃতি এ সরকার পরোক্ষভাবে হলেও দিয়েছে। আমরা এটা প্রত্যাশা করিনি।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘ডক্টর ইউনূসের নামে যে মামলাগুলো ছিল, তিনি ক্ষমতায় আসার পরে সবগুলো প্রত্যাহার করে নিয়েছে। অন্যায়ভাবে তাঁর নামে মামলা দেওয়া হয়েছে, সেগুলো প্রত্যাহার করেছে ঠিক আছে। কিন্তু গত ১৬ থেকে ১৭ বছর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা যে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে। যার জন্য অত্যাচারিত হয়েছে। গুম-খুন হয়েছে, তেমনি মামলা শিকার হয়েছে, সেই মামলাগুলো প্রত্যাহার করার উচিত ছিল। আমি অতি দ্রুত সেই মামলাগুলো প্রত্যাহারের আহ্বান জানাচ্ছি।’
ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘হাসিনার আমলে গুম-খুন হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ছিল না। মানুষের বাক্স্বাধীনতা ছিল না। আইন আদালত ব্যবহার করে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য নিষিদ্ধ করেছিল। তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার করা হয়েছিল। সেই সময়েও আইনশৃঙ্খলা বলতে কিছু ছিল না। এখনো মানুষ রাস্তায় বের হতে ভয় পায়। কোনো নির্জন জায়গায় একা গেলে তার ওপর গুলি করা হচ্ছে, ছিনতাই করা হচ্ছে। শেখ হাসিনার আমল এবং বর্তমান আমল আমি পার্থক্য করতে পারছি না। তাই সরকারকে বলব আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো করার জন্য। যদি না করতে পারে তাহলে এখনো তাদের যে জনপ্রিয়তা আছে তা শূন্যর কোঠায় নেমে যাবে।’
সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, সরকারের প্রতি এ দেশের জনগণ ভালোবাসা ও সমর্থন জানায়। কিন্তু কাজের কাজ না করলে মানুষ সমর্থন প্রত্যাহার করতে বিন্দু পরিমাণ সময় নেবে না। সেই জন্য সরকারকে সতর্ক থাকতে হবে। দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। মানুষের কাজের ব্যবস্থা করতে হবে। নিরাপদে যাতে চলতে পারে তার ব্যবস্থা করতে হবে।
দুদু বলেন, ‘সীমান্তে পার্শ্ববর্তী দেশ অতীতে যেমন বাংলাদেশিদের গুলি করতে হত্যা করত, এখনো করছে। কিন্তু সরকার এর কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এর ব্যবস্থা নিতে হবে। আমরা কোনো দেশের সঙ্গে শত্রুতা চাই না, সবার সাথেই বন্ধুত্ব চাই। কিন্তু ফারাক্কায় পানি নাই, তিস্তায় পানি নাই। এর ব্যবস্থা করতে হবে। যদি এর ব্যবস্থা সরকার করতে না পারে। তাহলে দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করেন। জনগণের সরকারের হাতে ক্ষমতা দেন। যে দল ক্ষমতায় আসবে তারা এর ব্যবস্থা করবে।’
আয়োজক কমিটির সভাপতি মিজানুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন। নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ, জাসাসের সাবেক সভাপতি রেজাবউদ্দৌলা, সাবেক কৃষক নেতা এস কে সাদী, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক মীর আমির হোসেন আমু প্রমুখ।

শেখ হাসিনার শাসনামলের মতো বর্তমান সরকারের আমলেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি একই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, হাসিনার আমলে গুম-খুন হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ছিল নাজুক। তখন মানুষের বাক্স্বাধীনতা ছিল না, আদালত ব্যবহার করে তারেক রহমানের বক্তব্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হয়েছিল। এখনো পরিস্থিতির তেমন কোনো পরিবর্তন হয়নি।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, দেশে যে সংকট তৈরি হয়েছে, এই সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য দ্রুত জাতীয় নির্বাচন দরকার। এই বিষয়টি দেশের সাধারণ মানুষ সবাই বুঝতে পারছে। কিন্তু সরকার বুঝতে পারছে না। সরকার বুঝলেও তা করছে না।
আজ শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে নাগরিক অধিকার বাস্তবায়ন পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
দুদু বলেন, ‘দেশে যে সংকট তৈরি হয়েছে, এই সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য দ্রুত জাতীয় নির্বাচন দরকার। এই বিষয়টি দেশের সাধারণ মানুষ সবাই বুঝতে পারছে। কিন্তু সরকার বুঝতে পারছে না। সরকার বুঝলেও তা করছে না। এই সরকার গঠন হয়েছে সাত মাস চলে। এই সাত মাসে কোনো সংস্কার তারা করতে পারে নাই। এমনকি বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে পারেনি। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যে রকম ছিল এখনো সে রকম আছে।’
দুদু আরও বলেন, ‘হাসিনার আমলে মামলা হয়েছে। গুম, খুন হয়েছে। বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন হয়েছে। ৬০ লাখ মামলা হয়েছে। সেই মামলাগুলো এই সরকার এখনো প্রত্যাহার করেনি। হাসিনার সাথে এই সরকারের যে পার্থক্য থাকার কথা। মামলা প্রত্যাহার না করার প্রেক্ষিতে বোঝা যায়। হাসিনার একটি কাজের স্বীকৃতি এ সরকার পরোক্ষভাবে হলেও দিয়েছে। আমরা এটা প্রত্যাশা করিনি।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘ডক্টর ইউনূসের নামে যে মামলাগুলো ছিল, তিনি ক্ষমতায় আসার পরে সবগুলো প্রত্যাহার করে নিয়েছে। অন্যায়ভাবে তাঁর নামে মামলা দেওয়া হয়েছে, সেগুলো প্রত্যাহার করেছে ঠিক আছে। কিন্তু গত ১৬ থেকে ১৭ বছর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা যে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে। যার জন্য অত্যাচারিত হয়েছে। গুম-খুন হয়েছে, তেমনি মামলা শিকার হয়েছে, সেই মামলাগুলো প্রত্যাহার করার উচিত ছিল। আমি অতি দ্রুত সেই মামলাগুলো প্রত্যাহারের আহ্বান জানাচ্ছি।’
ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘হাসিনার আমলে গুম-খুন হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ছিল না। মানুষের বাক্স্বাধীনতা ছিল না। আইন আদালত ব্যবহার করে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য নিষিদ্ধ করেছিল। তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার করা হয়েছিল। সেই সময়েও আইনশৃঙ্খলা বলতে কিছু ছিল না। এখনো মানুষ রাস্তায় বের হতে ভয় পায়। কোনো নির্জন জায়গায় একা গেলে তার ওপর গুলি করা হচ্ছে, ছিনতাই করা হচ্ছে। শেখ হাসিনার আমল এবং বর্তমান আমল আমি পার্থক্য করতে পারছি না। তাই সরকারকে বলব আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো করার জন্য। যদি না করতে পারে তাহলে এখনো তাদের যে জনপ্রিয়তা আছে তা শূন্যর কোঠায় নেমে যাবে।’
সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, সরকারের প্রতি এ দেশের জনগণ ভালোবাসা ও সমর্থন জানায়। কিন্তু কাজের কাজ না করলে মানুষ সমর্থন প্রত্যাহার করতে বিন্দু পরিমাণ সময় নেবে না। সেই জন্য সরকারকে সতর্ক থাকতে হবে। দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। মানুষের কাজের ব্যবস্থা করতে হবে। নিরাপদে যাতে চলতে পারে তার ব্যবস্থা করতে হবে।
দুদু বলেন, ‘সীমান্তে পার্শ্ববর্তী দেশ অতীতে যেমন বাংলাদেশিদের গুলি করতে হত্যা করত, এখনো করছে। কিন্তু সরকার এর কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এর ব্যবস্থা নিতে হবে। আমরা কোনো দেশের সঙ্গে শত্রুতা চাই না, সবার সাথেই বন্ধুত্ব চাই। কিন্তু ফারাক্কায় পানি নাই, তিস্তায় পানি নাই। এর ব্যবস্থা করতে হবে। যদি এর ব্যবস্থা সরকার করতে না পারে। তাহলে দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করেন। জনগণের সরকারের হাতে ক্ষমতা দেন। যে দল ক্ষমতায় আসবে তারা এর ব্যবস্থা করবে।’
আয়োজক কমিটির সভাপতি মিজানুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন। নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ, জাসাসের সাবেক সভাপতি রেজাবউদ্দৌলা, সাবেক কৃষক নেতা এস কে সাদী, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপন, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক মীর আমির হোসেন আমু প্রমুখ।

কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হলেও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মুরাদনগর থেকে নির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে
পিলখানা ট্র্যাজেডিতে শহীদ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তার কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাজধানীর বনানীতে সামরিক কবরস্থানে উপস্থিত হয়ে তিনি কবর জিয়ারত করেন।
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত মামলায় আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি জানান, এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের বাধাও কেটে যাবে।
২ ঘণ্টা আগে
ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আসেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। কোকোর কবরের পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর সূরা ফাতিহা ও দরুদ পাঠ করে ভাইয়ের রুহের মাগফিরাত কামনা...
৪ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা প্রতিনিধি

কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হলেও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মুরাদনগর থেকে নির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
গত ২৪ ডিসেম্বর কুমিল্লা জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়। তবে বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দুপুরে কুমিল্লা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (গোপনীয় ও প্রবাসীকল্যাণ) হাচিবুর রহমান পরাগ গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, কুমিল্লার ১১টি সংসদীয় আসনে এখন পর্যন্ত মোট ১০৪ জন প্রার্থী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। তাঁদের মধ্যে গত বুধবার রমজানুল করিম নামের এক ব্যক্তি কুমিল্লা-৩ আসনে আসিফ মাহমুদের পক্ষে স্বতন্ত্র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আকুবপুর ইউনিয়নের আকুবপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তবে তাঁর পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহকারী রমজানুল করিমের বাড়ি কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া গ্রামে। তিনি পেশায় কুমিল্লা জেলা জজ আদালতের একজন আইনজীবী সহকারী।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের বিষয়ে জানতে চাইলে রমজানুল করিম বলেন, বুধবার কয়েকজন ব্যক্তি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে আসিফ মাহমুদের ঠিকানা ও ব্যাংক ড্রাফটের অর্থ দিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে দেওয়ার অনুরোধ করেন। তাঁদের অনুরোধ অনুযায়ী তিনি ফরম সংগ্রহ করে দেন। সাবেক এই উপদেষ্টার সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত কোনো সম্পর্ক নেই বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে ফোনে পাওয়া যায়নি।
তবে আসিফ মাহমুদের চাচাতো ভাই এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুরাদনগর উপজেলা আহ্বায়ক উবায়দুল সিদ্দিকী বলেন, বিভিন্ন মাধ্যমে শুক্রবার রাতে বিষয়টি সম্পর্কে তিনি জানতে পারেন। তাঁর দাবি, মুরাদনগর থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের বিষয়ে তাঁদের পক্ষ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। কীভাবে এবং কার মাধ্যমে এই ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে, সে সম্পর্কেও তারা অবগত নন। তাঁদের জানা অনুযায়ী, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ঢাকা থেকেই নির্বাচনে অংশ নেবেন এবং সেটিই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।
উল্লেখ্য, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। এর আগের দিন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। পরদিন ১২ ডিসেম্বর তিনি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ঢাকা-১০ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন। এরপর ২২ ডিসেম্বর ধানমন্ডিতে সংশ্লিষ্ট সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তিনি নিজেই ঢাকা-১০ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন।

কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হলেও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মুরাদনগর থেকে নির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
গত ২৪ ডিসেম্বর কুমিল্লা জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়। তবে বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) দুপুরে কুমিল্লা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার (গোপনীয় ও প্রবাসীকল্যাণ) হাচিবুর রহমান পরাগ গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, কুমিল্লার ১১টি সংসদীয় আসনে এখন পর্যন্ত মোট ১০৪ জন প্রার্থী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। তাঁদের মধ্যে গত বুধবার রমজানুল করিম নামের এক ব্যক্তি কুমিল্লা-৩ আসনে আসিফ মাহমুদের পক্ষে স্বতন্ত্র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আকুবপুর ইউনিয়নের আকুবপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তবে তাঁর পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহকারী রমজানুল করিমের বাড়ি কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া গ্রামে। তিনি পেশায় কুমিল্লা জেলা জজ আদালতের একজন আইনজীবী সহকারী।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের বিষয়ে জানতে চাইলে রমজানুল করিম বলেন, বুধবার কয়েকজন ব্যক্তি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে আসিফ মাহমুদের ঠিকানা ও ব্যাংক ড্রাফটের অর্থ দিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে দেওয়ার অনুরোধ করেন। তাঁদের অনুরোধ অনুযায়ী তিনি ফরম সংগ্রহ করে দেন। সাবেক এই উপদেষ্টার সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত কোনো সম্পর্ক নেই বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে ফোনে পাওয়া যায়নি।
তবে আসিফ মাহমুদের চাচাতো ভাই এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুরাদনগর উপজেলা আহ্বায়ক উবায়দুল সিদ্দিকী বলেন, বিভিন্ন মাধ্যমে শুক্রবার রাতে বিষয়টি সম্পর্কে তিনি জানতে পারেন। তাঁর দাবি, মুরাদনগর থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের বিষয়ে তাঁদের পক্ষ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। কীভাবে এবং কার মাধ্যমে এই ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে, সে সম্পর্কেও তারা অবগত নন। তাঁদের জানা অনুযায়ী, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ঢাকা থেকেই নির্বাচনে অংশ নেবেন এবং সেটিই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।
উল্লেখ্য, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। এর আগের দিন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। পরদিন ১২ ডিসেম্বর তিনি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ঢাকা-১০ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন। এরপর ২২ ডিসেম্বর ধানমন্ডিতে সংশ্লিষ্ট সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তিনি নিজেই ঢাকা-১০ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন।

শেখ হাসিনার শাসনামলের মতো বর্তমান সরকারের আমলেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি একই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, হাসিনার আমলে গুম-খুন হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ছিল নাজুক। তখন মানুষের বাক্স্বাধীনতা ছিল না, আদালত ব্যবহার করে তারেক রহমানের বক্তব্য নিষিদ্ধ করা...
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
পিলখানা ট্র্যাজেডিতে শহীদ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তার কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাজধানীর বনানীতে সামরিক কবরস্থানে উপস্থিত হয়ে তিনি কবর জিয়ারত করেন।
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত মামলায় আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি জানান, এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের বাধাও কেটে যাবে।
২ ঘণ্টা আগে
ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আসেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। কোকোর কবরের পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর সূরা ফাতিহা ও দরুদ পাঠ করে ভাইয়ের রুহের মাগফিরাত কামনা...
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পিলখানা ট্র্যাজেডিতে শহীদ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তার কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর বনানীতে সামরিক কবরস্থানে উপস্থিত হয়ে তিনি কবর জিয়ারত করেন।
এ সময় তারেক রহমানের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তাঁর প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. একেএম শামছুল ইসলাম।
আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমন, বিএনপি চেয়ারপারসন কার্যালয়ের বিশেষ কর্মকর্তা মুহাম্মদ বেলায়েত হোসেন মৃধা ও অ্যাডভোকেট মেহেদুল ইসলাম মেহেদী এবং জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন (জেডআরএফ)-এর পরিচালক ডা. শাহ্ মুহাম্মদ আমান উল্লাহ।
প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় শহীদ হন ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা। তৎকালীন বিডিআর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ জন বীর সেনাকে হারায় বাংলাদেশ।
এর আগে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বনানী কবরস্থানে তাঁর ছোট ভাই মরহুম আরাফাত রহমান কোকো ও শ্বশুর সাবেক নৌবাহিনীর প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খানের কবর জিয়ারত করেন।

পিলখানা ট্র্যাজেডিতে শহীদ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তার কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর বনানীতে সামরিক কবরস্থানে উপস্থিত হয়ে তিনি কবর জিয়ারত করেন।
এ সময় তারেক রহমানের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তাঁর প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. একেএম শামছুল ইসলাম।
আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমন, বিএনপি চেয়ারপারসন কার্যালয়ের বিশেষ কর্মকর্তা মুহাম্মদ বেলায়েত হোসেন মৃধা ও অ্যাডভোকেট মেহেদুল ইসলাম মেহেদী এবং জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন (জেডআরএফ)-এর পরিচালক ডা. শাহ্ মুহাম্মদ আমান উল্লাহ।
প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় শহীদ হন ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা। তৎকালীন বিডিআর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ জন বীর সেনাকে হারায় বাংলাদেশ।
এর আগে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বনানী কবরস্থানে তাঁর ছোট ভাই মরহুম আরাফাত রহমান কোকো ও শ্বশুর সাবেক নৌবাহিনীর প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খানের কবর জিয়ারত করেন।

শেখ হাসিনার শাসনামলের মতো বর্তমান সরকারের আমলেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি একই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, হাসিনার আমলে গুম-খুন হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ছিল নাজুক। তখন মানুষের বাক্স্বাধীনতা ছিল না, আদালত ব্যবহার করে তারেক রহমানের বক্তব্য নিষিদ্ধ করা...
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হলেও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মুরাদনগর থেকে নির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত মামলায় আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি জানান, এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের বাধাও কেটে যাবে।
২ ঘণ্টা আগে
ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আসেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। কোকোর কবরের পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর সূরা ফাতিহা ও দরুদ পাঠ করে ভাইয়ের রুহের মাগফিরাত কামনা...
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণসংক্রান্ত মামলায় আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি জানান, এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের বাধাও কেটে যাবে।
আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) নাগরিক ঐক্যের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মান্না এসব কথা বলেন।
মান্না বলেন, ‘গত কিছুদিন ধরে আমার নামে খেলাপি ঋণ এবং নির্বাচনে অংশ নিয়ে অনিশ্চয়তার ব্যাপারে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা খবর ছড়িয়েছে। আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে বিষয়টি পরিষ্কার করতে আজ আপনাদের ডেকেছি।’
মান্না বলেন, ২০১০ সালে বগুড়ার শিবগঞ্জে ‘আকাফু কোল্ডস্টোরেজ লিমিটেড’ নামে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান চালু করেন। তাঁর ব্যবসায়িক অংশীদার ছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এ বি এম নাজমুল কাদির চৌধুরী। ওই বছর তাঁরা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের বড়গোলা শাখা থেকে ২২ কোটি টাকা ঋণ নেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না আরও বলেন, ‘২০১২ সাল নাগাদ প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম শুরু করে। এ সময় আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কারণে তৎকালীন সরকারের সঙ্গে আমার সম্পর্কের অবনতি হয়। এই সুযোগে ২০১৪ সাল নাগাদ নাজমুল কাদির ব্যবসার পুরো নিয়ন্ত্রণ নেন এবং আমার নিয়োগকৃত কর্মচারীদেরও চাকরিচ্যুত করেন। ২০১৫ সালে শেখ হাসিনা সরকার আমাকে গ্রেপ্তার করে ২২ মাস কারাগারে রাখে।’
মান্নার দাবি, নাজমুল কাদির ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ না করে ব্যবসার আয় দিয়ে আরেকটি কোল্ডস্টোরেজ প্রতিষ্ঠা করেন। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত তাঁকে শিবগঞ্জে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। এরপর নাজমুল কাদির পালিয়ে যান। মান্না প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পান, কিন্তু এ সময়ের মধ্যে ঋণের পরিমাণ সুদ-বিলম্বসহ প্রায় ৩৮ কোটি টাকায় পৌঁছায়।
মান্না বলেন, ‘কাগজে-কলমে প্রতিষ্ঠানের ৫০ শতাংশ মালিকানা থাকায় ঋণের বোঝা আমার ওপর পড়ে। আমি গত এক বছরে প্রায় ২ কোটি টাকা পরিশোধ করেছি। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী ইসলামী ব্যাংক গত ১০ ডিসেম্বর ঋণ পুনঃ তফসিল অনুমোদন করে। নির্বাচনে অংশ নিতে আমাকে ২৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ঋণখেলাপি তালিকা থেকে অব্যাহতি নিতে হবে। সেই বিবেচনায় আমি উচ্চ আদালতে আমার সিআইবি রিপোর্টের ওপর স্টে অর্ডারের জন্য রিট করি। ২২ ডিসেম্বর হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ আমার পক্ষে রায় দেন। তবে সন্ধ্যার আগেই অদৃশ্য কারণে সেই স্টে অর্ডার রিকল করা হয়।’
মান্না আরও বলেন, ২৪ ডিসেম্বর আরেকটি বেঞ্চে শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল তাঁর বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। তিনি এটিকে ‘ফ্যাসিবাদের পক্ষে দাঁড়ানো’ বলে মন্তব্য করেন।
আগামীকাল রোববার হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে আবারও আবেদন করতে যাওয়ার কথা জানিয়ে মান্না বলেন, ‘আমি প্রত্যাশা করি, রায় আমার পক্ষে আসবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে কোনো বাধা থাকবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমি বগুড়া-২, সিরাজগঞ্জ-১ এবং ঢাকা-১৮ আসন থেকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব ইনশা আল্লাহ।’

ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণসংক্রান্ত মামলায় আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি জানান, এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের বাধাও কেটে যাবে।
আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) নাগরিক ঐক্যের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মান্না এসব কথা বলেন।
মান্না বলেন, ‘গত কিছুদিন ধরে আমার নামে খেলাপি ঋণ এবং নির্বাচনে অংশ নিয়ে অনিশ্চয়তার ব্যাপারে বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা খবর ছড়িয়েছে। আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে বিষয়টি পরিষ্কার করতে আজ আপনাদের ডেকেছি।’
মান্না বলেন, ২০১০ সালে বগুড়ার শিবগঞ্জে ‘আকাফু কোল্ডস্টোরেজ লিমিটেড’ নামে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান চালু করেন। তাঁর ব্যবসায়িক অংশীদার ছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এ বি এম নাজমুল কাদির চৌধুরী। ওই বছর তাঁরা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের বড়গোলা শাখা থেকে ২২ কোটি টাকা ঋণ নেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না আরও বলেন, ‘২০১২ সাল নাগাদ প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম শুরু করে। এ সময় আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কারণে তৎকালীন সরকারের সঙ্গে আমার সম্পর্কের অবনতি হয়। এই সুযোগে ২০১৪ সাল নাগাদ নাজমুল কাদির ব্যবসার পুরো নিয়ন্ত্রণ নেন এবং আমার নিয়োগকৃত কর্মচারীদেরও চাকরিচ্যুত করেন। ২০১৫ সালে শেখ হাসিনা সরকার আমাকে গ্রেপ্তার করে ২২ মাস কারাগারে রাখে।’
মান্নার দাবি, নাজমুল কাদির ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ না করে ব্যবসার আয় দিয়ে আরেকটি কোল্ডস্টোরেজ প্রতিষ্ঠা করেন। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত তাঁকে শিবগঞ্জে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। এরপর নাজমুল কাদির পালিয়ে যান। মান্না প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পান, কিন্তু এ সময়ের মধ্যে ঋণের পরিমাণ সুদ-বিলম্বসহ প্রায় ৩৮ কোটি টাকায় পৌঁছায়।
মান্না বলেন, ‘কাগজে-কলমে প্রতিষ্ঠানের ৫০ শতাংশ মালিকানা থাকায় ঋণের বোঝা আমার ওপর পড়ে। আমি গত এক বছরে প্রায় ২ কোটি টাকা পরিশোধ করেছি। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী ইসলামী ব্যাংক গত ১০ ডিসেম্বর ঋণ পুনঃ তফসিল অনুমোদন করে। নির্বাচনে অংশ নিতে আমাকে ২৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ঋণখেলাপি তালিকা থেকে অব্যাহতি নিতে হবে। সেই বিবেচনায় আমি উচ্চ আদালতে আমার সিআইবি রিপোর্টের ওপর স্টে অর্ডারের জন্য রিট করি। ২২ ডিসেম্বর হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ আমার পক্ষে রায় দেন। তবে সন্ধ্যার আগেই অদৃশ্য কারণে সেই স্টে অর্ডার রিকল করা হয়।’
মান্না আরও বলেন, ২৪ ডিসেম্বর আরেকটি বেঞ্চে শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল তাঁর বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। তিনি এটিকে ‘ফ্যাসিবাদের পক্ষে দাঁড়ানো’ বলে মন্তব্য করেন।
আগামীকাল রোববার হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে আবারও আবেদন করতে যাওয়ার কথা জানিয়ে মান্না বলেন, ‘আমি প্রত্যাশা করি, রায় আমার পক্ষে আসবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে কোনো বাধা থাকবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমি বগুড়া-২, সিরাজগঞ্জ-১ এবং ঢাকা-১৮ আসন থেকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব ইনশা আল্লাহ।’

শেখ হাসিনার শাসনামলের মতো বর্তমান সরকারের আমলেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি একই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, হাসিনার আমলে গুম-খুন হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ছিল নাজুক। তখন মানুষের বাক্স্বাধীনতা ছিল না, আদালত ব্যবহার করে তারেক রহমানের বক্তব্য নিষিদ্ধ করা...
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হলেও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মুরাদনগর থেকে নির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে
পিলখানা ট্র্যাজেডিতে শহীদ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তার কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাজধানীর বনানীতে সামরিক কবরস্থানে উপস্থিত হয়ে তিনি কবর জিয়ারত করেন।
১ ঘণ্টা আগে
ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আসেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। কোকোর কবরের পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর সূরা ফাতিহা ও দরুদ পাঠ করে ভাইয়ের রুহের মাগফিরাত কামনা...
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আসেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। কোকোর কবরের পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর সূরা ফাতিহা ও দরুদ পাঠ করে ভাইয়ের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করেন তিনি।
২০১৫ সালের ২৫ জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান আরাফাত রহমান কোকো। ওই সময়ে লন্ডনে নির্বাসিত ছিলেন তারেক রহমান।

এক দিন পরে কোকোর মরদেহ দেশে এনে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
কোকোর কবর জিয়ারত শেষে তারেক রহমান বনানীর সামরিক কবরস্থানে যান। সেখানে তাঁর শ্বশুর সাবেক নৌবাহিনীর প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খানের কবর জিয়ারত করেন। সূরা ফাতিহা পাঠ করে রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করেন তারেক রহমান।

ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আসেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। কোকোর কবরের পাশে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর সূরা ফাতিহা ও দরুদ পাঠ করে ভাইয়ের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করেন তিনি।
২০১৫ সালের ২৫ জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান আরাফাত রহমান কোকো। ওই সময়ে লন্ডনে নির্বাসিত ছিলেন তারেক রহমান।

এক দিন পরে কোকোর মরদেহ দেশে এনে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
কোকোর কবর জিয়ারত শেষে তারেক রহমান বনানীর সামরিক কবরস্থানে যান। সেখানে তাঁর শ্বশুর সাবেক নৌবাহিনীর প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খানের কবর জিয়ারত করেন। সূরা ফাতিহা পাঠ করে রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করেন তারেক রহমান।

শেখ হাসিনার শাসনামলের মতো বর্তমান সরকারের আমলেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি একই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, হাসিনার আমলে গুম-খুন হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ছিল নাজুক। তখন মানুষের বাক্স্বাধীনতা ছিল না, আদালত ব্যবহার করে তারেক রহমানের বক্তব্য নিষিদ্ধ করা...
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা শুরু হলেও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মুরাদনগর থেকে নির্বাচনের বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে
পিলখানা ট্র্যাজেডিতে শহীদ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তার কবর জিয়ারত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শনিবার রাজধানীর বনানীতে সামরিক কবরস্থানে উপস্থিত হয়ে তিনি কবর জিয়ারত করেন।
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত মামলায় আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের চেম্বার জজ আদালতে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি জানান, এর মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের বাধাও কেটে যাবে।
২ ঘণ্টা আগে