নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ না করার বিষয়ে অনড় অবস্থানের কথা পুনর্ব্যক্ত করে বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘সেখানে অনেক ধরনের ষড়যন্ত্র লুক্কায়িত আছে। এটা আমরা জানি বুঝি। সেই কারণে আমরা মনে করছি এটি অনিরাপদ। আমরা সেখানে কোনো প্রোগ্রাম করব না।’
আজ মঙ্গলবার নয়াপল্টনে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশের স্থান নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন তিনি।
এ্যানি বলেন, ‘আমরা দায়িত্ব নিয়ে বলেছি, অতীতে বিএনপি অফিসের সামনে অনেক প্রোগ্রাম হয়েছে, মহাসমাবেশ হয়েছে। অফিসের সামনে আমরা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে চাই।’
পুলিশ সড়কে সমাবেশ করতে না দিলে বিকল্প ব্যবস্থা নিয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘পার্টি অফিসের পাশে আরামবাগ আইডিয়াল স্কুলের সামনে যে স্থানটি রয়েছে, সেখানে প্রোগ্রাম করতে চাই বিকল্প হিসেবে। আমরা তাদের কাছে সেই সহযোগিতা কামনা করেছি। আমরা দৃঢ়ভাবে আশাবাদী, তারা সেখানে আমাদের সহযোগিতা করবেন।’
আরামবাগে অনুমতি না দিলে বিএনপি কি করবে, এমন প্রশ্নের জবাবে এ্যানি বলেন, ‘আমরা তো রাজপথের লোক, সড়ক ছাড়া কোথায় করব। আমরা রাজপথটাকে বেছে নিয়েছি। যদি তা না করেন, তাহলে দায়-দায়িত্ব তাদের ওপরে বর্তায়।
‘আমরা ইতিমধ্যে অনেকবার আমাদের কথাগুলো ডিএমপিতে লিখিত আকারে তুলে ধরেছি। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বাইরে নয়া পল্টনে সমাবেশ করব সেই অনুমতি চেয়েছি। এরপরও আমার ডিএমপি সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি।’

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ না করার বিষয়ে অনড় অবস্থানের কথা পুনর্ব্যক্ত করে বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘সেখানে অনেক ধরনের ষড়যন্ত্র লুক্কায়িত আছে। এটা আমরা জানি বুঝি। সেই কারণে আমরা মনে করছি এটি অনিরাপদ। আমরা সেখানে কোনো প্রোগ্রাম করব না।’
আজ মঙ্গলবার নয়াপল্টনে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশের স্থান নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন তিনি।
এ্যানি বলেন, ‘আমরা দায়িত্ব নিয়ে বলেছি, অতীতে বিএনপি অফিসের সামনে অনেক প্রোগ্রাম হয়েছে, মহাসমাবেশ হয়েছে। অফিসের সামনে আমরা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে চাই।’
পুলিশ সড়কে সমাবেশ করতে না দিলে বিকল্প ব্যবস্থা নিয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘পার্টি অফিসের পাশে আরামবাগ আইডিয়াল স্কুলের সামনে যে স্থানটি রয়েছে, সেখানে প্রোগ্রাম করতে চাই বিকল্প হিসেবে। আমরা তাদের কাছে সেই সহযোগিতা কামনা করেছি। আমরা দৃঢ়ভাবে আশাবাদী, তারা সেখানে আমাদের সহযোগিতা করবেন।’
আরামবাগে অনুমতি না দিলে বিএনপি কি করবে, এমন প্রশ্নের জবাবে এ্যানি বলেন, ‘আমরা তো রাজপথের লোক, সড়ক ছাড়া কোথায় করব। আমরা রাজপথটাকে বেছে নিয়েছি। যদি তা না করেন, তাহলে দায়-দায়িত্ব তাদের ওপরে বর্তায়।
‘আমরা ইতিমধ্যে অনেকবার আমাদের কথাগুলো ডিএমপিতে লিখিত আকারে তুলে ধরেছি। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বাইরে নয়া পল্টনে সমাবেশ করব সেই অনুমতি চেয়েছি। এরপরও আমার ডিএমপি সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি।’

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
১ ঘণ্টা আগে
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
১ ঘণ্টা আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন। এই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য।’
তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার মা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সর্বশক্তিমান আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে আজ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’
তিনি লিখেছেন, ‘অনেকের কাছে তিনি ছিলেন দেশনেত্রী, আপোষহীন নেত্রী; অনেকের কাছে গণতন্ত্রের মা, বাংলাদেশের মা। আজ দেশ গভীরভাবে শোকাহত এমন একজন পথপ্রদর্শককে হারিয়ে, যিনি দেশের গণতান্ত্রিক পথযাত্রায় অনিঃশেষ ভূমিকা রেখেছেন।
একজন মমতাময়ী মা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে খালেদা জিয়ার অবস্থান তুলে ধরে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য। আজীবন লড়েছেন স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে; নেতৃত্ব দিয়েছেন স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে। ত্যাগ ও সংগ্রামে ভাস্বর হয়েও, তিনি ছিলেন পরিবারের সত্যিকারের অভিভাবক; এমন একজন আলোকবর্তিকা যাঁর অপরিসীম ভালোবাসা আমাদের সবচেয়ে কঠিন সময়েও শক্তি ও প্রেরণা যুগিয়েছে। তিনি বারবার গ্রেফতার হয়েছেন, চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, সর্বোচ্চ নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। তবুও যন্ত্রণা, একাকিত্ব ও অনিশ্চয়তার মধ্যে থেকেও তিনি অদম্য সাহস, সহানুভূতি ও দেশপ্রেম সঞ্চার করেছিলেন পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মাঝে।’
খালেদা জিয়ার ত্যাগ ও সংগ্রামের ইতিহাস চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘দেশের জন্য তিনি হারিয়েছেন স্বামী, হারিয়েছেন সন্তান। তাই এই দেশ, এই দেশের মানুষই ছিল তাঁর পরিবার, তাঁর সত্তা, তাঁর অস্তিত্ব। তিনি রেখে গেছেন জনসেবা, ত্যাগ ও সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় ইতিহাস, যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিক্রমায় চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। আপনারা সবাই আমার মা’র জন্য দোয়া করবেন। তাঁর প্রতি দেশবাসীর আবেগ, ভালোবাসা ও বৈশ্বিক শ্রদ্ধায় আমি ও আমার পরিবার চিরকৃতজ্ঞ।’

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন। এই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য।’
তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার মা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, সর্বশক্তিমান আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে আজ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’
তিনি লিখেছেন, ‘অনেকের কাছে তিনি ছিলেন দেশনেত্রী, আপোষহীন নেত্রী; অনেকের কাছে গণতন্ত্রের মা, বাংলাদেশের মা। আজ দেশ গভীরভাবে শোকাহত এমন একজন পথপ্রদর্শককে হারিয়ে, যিনি দেশের গণতান্ত্রিক পথযাত্রায় অনিঃশেষ ভূমিকা রেখেছেন।
একজন মমতাময়ী মা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে খালেদা জিয়ার অবস্থান তুলে ধরে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘আমার কাছে খালেদা জিয়া একজন মমতাময়ী মা, যিনি নিজের সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য। আজীবন লড়েছেন স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে; নেতৃত্ব দিয়েছেন স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে। ত্যাগ ও সংগ্রামে ভাস্বর হয়েও, তিনি ছিলেন পরিবারের সত্যিকারের অভিভাবক; এমন একজন আলোকবর্তিকা যাঁর অপরিসীম ভালোবাসা আমাদের সবচেয়ে কঠিন সময়েও শক্তি ও প্রেরণা যুগিয়েছে। তিনি বারবার গ্রেফতার হয়েছেন, চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, সর্বোচ্চ নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। তবুও যন্ত্রণা, একাকিত্ব ও অনিশ্চয়তার মধ্যে থেকেও তিনি অদম্য সাহস, সহানুভূতি ও দেশপ্রেম সঞ্চার করেছিলেন পরিবারের প্রতিটি সদস্যের মাঝে।’
খালেদা জিয়ার ত্যাগ ও সংগ্রামের ইতিহাস চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে উল্লেখ করে তারেক রহমান লিখেছেন, ‘দেশের জন্য তিনি হারিয়েছেন স্বামী, হারিয়েছেন সন্তান। তাই এই দেশ, এই দেশের মানুষই ছিল তাঁর পরিবার, তাঁর সত্তা, তাঁর অস্তিত্ব। তিনি রেখে গেছেন জনসেবা, ত্যাগ ও সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় ইতিহাস, যা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পরিক্রমায় চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। আপনারা সবাই আমার মা’র জন্য দোয়া করবেন। তাঁর প্রতি দেশবাসীর আবেগ, ভালোবাসা ও বৈশ্বিক শ্রদ্ধায় আমি ও আমার পরিবার চিরকৃতজ্ঞ।’

সোহরাওয়ার্দী উদ্যান আর এখন উদ্যান নেই। এটি পার্কে পরিণত হয়েছে। আর সেখানে অনেক ধরনের ষড়যন্ত্র লুক্কায়িত আছে। এটা আমরা জানি বুঝি। সেই কারণে আমরা মনে করছি এটি অনিরাপদ...
০৬ ডিসেম্বর ২০২২
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
১ ঘণ্টা আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপরে জুলুম হয়েছে, নির্যাতন হয়েছে। কিন্তু তিনি কোনো দিন অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। তিনি কোনো দিন আপস করেননি। গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নিজেকে বিজয়ী প্রমাণ করতে পেরেছেন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মঈন খান এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...তখন অনেকে পরামর্শ দিয়েছিল আপনি কেন এই কষ্ট সহ্য করছেন। তখন তিনি বলেছিলেন আমি ন্যায় ও সত্যের জন্য সংগ্রাম করছি। আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য।
মঈন খান আরও বলেন, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আগপর্যন্ত খালেদা জিয়া স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি সেই যুদ্ধে নিজেকে বিজয়ী বলে প্রমাণ করেছেন। তিনি তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। তিনি এই দেশে নারী শিক্ষার জন্য সবার আগে কথা বলেছেন। আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের মানুষ তাঁকে চিরদিন মনে রাখবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপরে জুলুম হয়েছে, নির্যাতন হয়েছে। কিন্তু তিনি কোনো দিন অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। তিনি কোনো দিন আপস করেননি। গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নিজেকে বিজয়ী প্রমাণ করতে পেরেছেন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বসুন্ধরা এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মঈন খান এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...তখন অনেকে পরামর্শ দিয়েছিল আপনি কেন এই কষ্ট সহ্য করছেন। তখন তিনি বলেছিলেন আমি ন্যায় ও সত্যের জন্য সংগ্রাম করছি। আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আমি সংগ্রাম করছি বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য।
মঈন খান আরও বলেন, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের আগপর্যন্ত খালেদা জিয়া স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করে গেছেন। তিনি সেই যুদ্ধে নিজেকে বিজয়ী বলে প্রমাণ করেছেন। তিনি তিনবারের প্রধানমন্ত্রী, দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। তিনি এই দেশে নারী শিক্ষার জন্য সবার আগে কথা বলেছেন। আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের মানুষ তাঁকে চিরদিন মনে রাখবে।

সোহরাওয়ার্দী উদ্যান আর এখন উদ্যান নেই। এটি পার্কে পরিণত হয়েছে। আর সেখানে অনেক ধরনের ষড়যন্ত্র লুক্কায়িত আছে। এটা আমরা জানি বুঝি। সেই কারণে আমরা মনে করছি এটি অনিরাপদ...
০৬ ডিসেম্বর ২০২২
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
১ ঘণ্টা আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
দুপুর ১টার দিকে গুলশান কার্যালয়ে পৌঁছান তিনি। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে।
তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে রয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে শেষবারের মতো এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
দুপুর ১টার দিকে গুলশান কার্যালয়ে পৌঁছান তিনি। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে।
তারেক রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে রয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর থেকে শেষবারের মতো এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।

সোহরাওয়ার্দী উদ্যান আর এখন উদ্যান নেই। এটি পার্কে পরিণত হয়েছে। আর সেখানে অনেক ধরনের ষড়যন্ত্র লুক্কায়িত আছে। এটা আমরা জানি বুঝি। সেই কারণে আমরা মনে করছি এটি অনিরাপদ...
০৬ ডিসেম্বর ২০২২
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
১ ঘণ্টা আগে
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতীয় পার্টির দুই অংশের নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলমের পাঠানো শোকবার্তায় দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধি ছিলেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি রাষ্ট্র পরিচালনা ও বহুদলীয় রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন প্রবীণ ও প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে হারাল, যা সহসাই পূরণ হওয়ার নয়।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
পৃথক আরেক শোকবার্তায় খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার। শোকবার্তায় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির আপসহীন নেত্রী ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। রাজনীতির যে সাহসী শিক্ষা ও আদর্শ তিনি আমাদের দিয়ে গেছেন, তা ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে। গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের জন্য তাঁর ত্যাগ ও আত্মনিবেদন জাতি চিরদিন স্মরণে রাখবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতীয় পার্টির দুই অংশের নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলমের পাঠানো শোকবার্তায় দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের প্রতিনিধি ছিলেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি রাষ্ট্র পরিচালনা ও বহুদলীয় রাজনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন প্রবীণ ও প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে হারাল, যা সহসাই পূরণ হওয়ার নয়।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
পৃথক আরেক শোকবার্তায় খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ও মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার। শোকবার্তায় তাঁরা বলেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির আপসহীন নেত্রী ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। রাজনীতির যে সাহসী শিক্ষা ও আদর্শ তিনি আমাদের দিয়ে গেছেন, তা ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে। গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের জন্য তাঁর ত্যাগ ও আত্মনিবেদন জাতি চিরদিন স্মরণে রাখবে।

সোহরাওয়ার্দী উদ্যান আর এখন উদ্যান নেই। এটি পার্কে পরিণত হয়েছে। আর সেখানে অনেক ধরনের ষড়যন্ত্র লুক্কায়িত আছে। এটা আমরা জানি বুঝি। সেই কারণে আমরা মনে করছি এটি অনিরাপদ...
০৬ ডিসেম্বর ২০২২
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে একটি আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টা ৩ মিনিটে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্টটি দেন।
১ ঘণ্টা আগে
মঈন খান বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে যুদ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালের পরে যখন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে নির্যাতন, অত্যাচার ও মিথ্যা মামলা তাঁর ওপরে নেমে এসেছিল...
১ ঘণ্টা আগে
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক চলছে। এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সেখানে যুক্ত হয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
২ ঘণ্টা আগে