নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম আওয়ামী লীগ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, ‘জুলাইয়ের হত্যাকাণ্ডের বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চাই। খুনিদের বিচারের কার্যক্রম দৃশ্যমান হতে হবে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে। আওয়ামী লীগ এখন গণতান্ত্রিক ও রাজনৈতিক দল নয়, ফ্যাসিবাদী দল। জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার চলাকালীন সময়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে।’
আজ শুক্রবার রাতে বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা অত্যন্ত উদ্বেগ ও ক্ষোভের সাথে লক্ষ করছি যে ছাত্র-নাগরিক অভ্যুত্থানের সাত মাস অতিবাহিত হলেও গণহত্যাকারী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের খুনিদের বিচারে দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি হয়নি। সম্প্রতি জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কমিশনের প্রতিবেদনে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, জুলাই মাসে বাংলাদেশে সংঘটিত অপরাধ আন্তর্জাতিক অপরাধের শামিল। আওয়ামী লীগের মানবতাবিরোধী অপরাধের ব্যাপারে এত সুস্পষ্ট আন্তর্জাতিক বক্তব্য থাকার পরও বিচারিক প্রক্রিয়ার ধীরগতি অত্যন্ত নিন্দনীয়। জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) অবিলম্বে জুলাই গণহত্যাসহ বিগত ফ্যাসিবাদী রেজিমে সংঘটিত গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিচারে দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চায়।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সম্প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মন্তব্য করেছেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই। আমরা তাঁর এ বক্তব্যের নিন্দা জানাই। আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংঘটিত পিলখানা হত্যাকাণ্ড, শাপলা হত্যাকাণ্ড, আগ্রাসনবিরোধী আন্দোলনে হত্যাকাণ্ড, গুম-ক্রসফায়ার, ভোট ডাকাতিসহ জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রশ্নে কার্যকর অগ্রগতি দৃশ্যমান হওয়ার আগে রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল পদ থেকে এ ধরনের বক্তব্য অনাকাঙ্ক্ষিত।’
দলের অবস্থান স্পষ্ট করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপি মনে করে, বিচারিক কার্যক্রমের পরিণতি দৃশ্যমান হতে হবে। আত্মপ্রকাশের পর থেকে আমরা দ্ব্যর্থহীনভাবে বলেছি—কৃত অপরাধের বিচার, দায় স্বীকার, অনুশোচনা, পাপমোচন ব্যতীত আওয়ামী লীগের দল হিসেবে ক্রিয়াশীল থাকার পক্ষে যেকোনো ধরনের তৎপরতা ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনের শামিল। এনসিপি জুলাই গণহত্যাসহ বিগত ফ্যাসিবাদী রেজিমে সংঘটিত অপরাপর গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের নিশ্চয়তা চায়। বিচার চলাকালীন সময়ে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে এবং এই মাফিয়া গোষ্ঠীর রাজনীতিতে ফেরার যেকোনো প্রচেষ্টাকে এনসিপি প্রতিহত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে।’
সবার উদ্দেশে এনসিপির প্রধান নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষকে মনে রাখতে হবে, আওয়ামী লীগ কোনো গণতান্ত্রিক ও রাজনৈতিক দল নয়; বরং এটি একটি ফ্যাসিবাদী দল। নির্বাচনে ভোটের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের পরাজয় ঘটেনি। দল হিসেবে আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাংলাদেশে গণহত্যা চালিয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী ফ্যাসিবাদী রেজিম বাংলাদেশ থেকে উৎখাত হয়েছে। ফলত, আওয়ামী লীগ এ মুহূর্তে গণতান্ত্রিক ফ্রেমওয়ার্কের বাইরে অবস্থান করছে।’
আওয়ামী লীগের বিষয়ে এনসিপির অবস্থান নিয়ে এনসিপির প্রধান বলেন, ‘বিচার অনিষ্পন্ন রেখে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়ার যেকোনো ধরনের আলোচনা ও প্রস্তাব এনসিপি দৃঢ়তার সাথে প্রত্যাখ্যান করে। আওয়ামী মতাদর্শ, দল এবং মার্কার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জনগণ ৩৬শে জুলাইয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছে। ফলে দল ও মতাদর্শ হিসেবে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে রাজনীতি করার সকল অধিকার হারিয়েছে। গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আওয়ামী লীগের বিচার চলাকালীন সময়ে আওয়ামী লীগ এবং ফ্যাসিবাদের সকল সহযোগী ব্যক্তি ও সংগঠনের রাজনৈতিক কার্যক্রমকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।’
এনসিপি রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে ঘোষিতব্য জুলাই সনদের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের ব্যাপারে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দল ও পক্ষকে ঐক্যবদ্ধভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আহ্বান জানান নাহিদ ইসলাম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, আরিফুল ইসলাম আদীব, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম, সিনিয়র সদস্যসচিব তাসনিম জারা প্রমুখ।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম আওয়ামী লীগ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, ‘জুলাইয়ের হত্যাকাণ্ডের বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চাই। খুনিদের বিচারের কার্যক্রম দৃশ্যমান হতে হবে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে। আওয়ামী লীগ এখন গণতান্ত্রিক ও রাজনৈতিক দল নয়, ফ্যাসিবাদী দল। জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার চলাকালীন সময়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে।’
আজ শুক্রবার রাতে বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা অত্যন্ত উদ্বেগ ও ক্ষোভের সাথে লক্ষ করছি যে ছাত্র-নাগরিক অভ্যুত্থানের সাত মাস অতিবাহিত হলেও গণহত্যাকারী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের খুনিদের বিচারে দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি হয়নি। সম্প্রতি জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কমিশনের প্রতিবেদনে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, জুলাই মাসে বাংলাদেশে সংঘটিত অপরাধ আন্তর্জাতিক অপরাধের শামিল। আওয়ামী লীগের মানবতাবিরোধী অপরাধের ব্যাপারে এত সুস্পষ্ট আন্তর্জাতিক বক্তব্য থাকার পরও বিচারিক প্রক্রিয়ার ধীরগতি অত্যন্ত নিন্দনীয়। জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) অবিলম্বে জুলাই গণহত্যাসহ বিগত ফ্যাসিবাদী রেজিমে সংঘটিত গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিচারে দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চায়।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সম্প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মন্তব্য করেছেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই। আমরা তাঁর এ বক্তব্যের নিন্দা জানাই। আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংঘটিত পিলখানা হত্যাকাণ্ড, শাপলা হত্যাকাণ্ড, আগ্রাসনবিরোধী আন্দোলনে হত্যাকাণ্ড, গুম-ক্রসফায়ার, ভোট ডাকাতিসহ জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রশ্নে কার্যকর অগ্রগতি দৃশ্যমান হওয়ার আগে রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল পদ থেকে এ ধরনের বক্তব্য অনাকাঙ্ক্ষিত।’
দলের অবস্থান স্পষ্ট করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপি মনে করে, বিচারিক কার্যক্রমের পরিণতি দৃশ্যমান হতে হবে। আত্মপ্রকাশের পর থেকে আমরা দ্ব্যর্থহীনভাবে বলেছি—কৃত অপরাধের বিচার, দায় স্বীকার, অনুশোচনা, পাপমোচন ব্যতীত আওয়ামী লীগের দল হিসেবে ক্রিয়াশীল থাকার পক্ষে যেকোনো ধরনের তৎপরতা ফ্যাসিস্টদের পুনর্বাসনের শামিল। এনসিপি জুলাই গণহত্যাসহ বিগত ফ্যাসিবাদী রেজিমে সংঘটিত অপরাপর গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের নিশ্চয়তা চায়। বিচার চলাকালীন সময়ে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে এবং এই মাফিয়া গোষ্ঠীর রাজনীতিতে ফেরার যেকোনো প্রচেষ্টাকে এনসিপি প্রতিহত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করছে।’
সবার উদ্দেশে এনসিপির প্রধান নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষকে মনে রাখতে হবে, আওয়ামী লীগ কোনো গণতান্ত্রিক ও রাজনৈতিক দল নয়; বরং এটি একটি ফ্যাসিবাদী দল। নির্বাচনে ভোটের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের পরাজয় ঘটেনি। দল হিসেবে আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাংলাদেশে গণহত্যা চালিয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী ফ্যাসিবাদী রেজিম বাংলাদেশ থেকে উৎখাত হয়েছে। ফলত, আওয়ামী লীগ এ মুহূর্তে গণতান্ত্রিক ফ্রেমওয়ার্কের বাইরে অবস্থান করছে।’
আওয়ামী লীগের বিষয়ে এনসিপির অবস্থান নিয়ে এনসিপির প্রধান বলেন, ‘বিচার অনিষ্পন্ন রেখে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়ার যেকোনো ধরনের আলোচনা ও প্রস্তাব এনসিপি দৃঢ়তার সাথে প্রত্যাখ্যান করে। আওয়ামী মতাদর্শ, দল এবং মার্কার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জনগণ ৩৬শে জুলাইয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছে। ফলে দল ও মতাদর্শ হিসেবে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে রাজনীতি করার সকল অধিকার হারিয়েছে। গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আওয়ামী লীগের বিচার চলাকালীন সময়ে আওয়ামী লীগ এবং ফ্যাসিবাদের সকল সহযোগী ব্যক্তি ও সংগঠনের রাজনৈতিক কার্যক্রমকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।’
এনসিপি রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে ঘোষিতব্য জুলাই সনদের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের ব্যাপারে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব রাজনৈতিক দল ও পক্ষকে ঐক্যবদ্ধভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আহ্বান জানান নাহিদ ইসলাম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, আরিফুল ইসলাম আদীব, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম, সিনিয়র সদস্যসচিব তাসনিম জারা প্রমুখ।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজ আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর দেশে ফেরা নিয়ে হাস্যোজ্জল ছবি দিয়ে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেন তিনি। ছবির ক্যাপশনে লিখেন ‘অবশেষে সিলেটে, বাংলাদেশের মাটিতে!’
২৩ মিনিট আগে
তারেক রহমান। তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চার হাজার ৬৪৯ জন সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া রয়েছে নিজস্ব ব্যবস্থায় বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। আজ সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটের দিকে বিমানটি অবতরণ করে।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আজ স্বদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকার পূর্বাচল-সংলগ্ন ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফুট এলাকা) এখন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা



জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম আওয়ামী লীগ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, ‘জুলাইয়ের হত্যাকাণ্ডের বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চাই। খুনিদের বিচারের কার্যক্রম দৃশ্যমান হতে হবে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে। আওয়ামী লীগ এখন গণতান্ত্রিক...
২১ মার্চ ২০২৫
তারেক রহমান। তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চার হাজার ৬৪৯ জন সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া রয়েছে নিজস্ব ব্যবস্থায় বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। আজ সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটের দিকে বিমানটি অবতরণ করে।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আজ স্বদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকার পূর্বাচল-সংলগ্ন ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফুট এলাকা) এখন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছর তিন মাসের বেশি সময় পর আজ দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চার হাজার ৬৪৯ জন সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া রয়েছে নিজস্ব ব্যবস্থায় বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)। বিমানবন্দর থেকে তারেক রহমানের গুলশান বাসভবন পর্যন্ত এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এছাড়া বিজিবি, র্যাব, সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কড়া নজরদারি রয়েছে।

ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, নয়টি সেক্টর ভাগ করে নিরাপত্তা পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে এস্কর্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, বিমানবন্দর থেকে সংবর্ধনাস্থলে যাতায়াত কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, সমাবেশস্থল কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, এভারকেয়ার হাসপাতাল কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, এভারকেয়ার থেকে গুলশান-২ বাসভবন যাতায়াত কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, বাসভবন ও গুলশান পার্টি অফিস, রুফটপ নিরাপত্তা এবং কন্ট্রোলরুম। এসব নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মোট ৪ হাজার ৬৪৯ জন সদস্য দায়িত্ব পালন করবে।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কন্ট্রোল রুমে দায়িত্ব পালন করলেও নিরাপত্তার ঝুঁকি বিবেচনায় বিমানবন্দর থেকে সংবর্ধনাস্থলে যাতায়াতের সময় সবচেয়ে বেশি ৭৮৫ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করবে।
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বিক দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া সাতজন যুগ্ম পুলিশ কমিশনারসহ বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন। এপিবিএন-এর এক হাজার ৫৬ জন, ১০০ জন ডিবি পুলিশ, ৬৬ জন এটিইউ ও ৬৬ জন ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়া থাকবেন ১১০ জন নারী পুলিশ সদস্য।
ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, তারেক রহমানের প্রটেকশনের জন্য এস্কর্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। বিমানবন্দরে এস্কর্ট নিরাপত্তায় একজন উপ-পুলিশ কমিশনারের নেতৃত্বে ১৫৫ জন পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। এস্কর্ট নিরাপত্তায় থাকবেন দেড় শতাধিক সেনাবাহিনীর সদস্য। বিমানবন্দর থেকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী গাড়িসহ অনুমোদিত গাড়ি ছাড়া আর কোনো গাড়ি যেতে দেওয়া হবে না। সমাবেশস্থলে বিভিন্ন স্তরে দায়িত্ব পালন করবেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ৬৮২ জন সদস্য। এছাড়া শতাধিক বিএনপি চেয়ারপার্সন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। রয়েছে বিজিবি মোতায়েন।
ডিএমপি ও পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মোতায়েনের পাশাপাশি তাঁর বাসা ও অফিসে বাড়ানো হয়েছে গোয়েন্দা নজরদারি। সারাদেশ থেকে বিপুল নেতাকর্মীর সমাগমের সম্ভাবনা মাথায় রেখেই এই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, সরকার তাঁর (তারেক রহমান) দেশে ফেরাকে স্বাগত জানায়। প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা বিষয়ে তাঁর দলের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে এবং তাঁরা যতটুকু সহযোগিতা চাচ্ছেন, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, তাঁর দলের পক্ষ থেকেই মূলত নিরাপত্তা বিষয়টি দেখা হচ্ছে, তবে সরকার প্রয়োজনীয় সব সহযোগিতা প্রদান করছে।
গত শনিবার তারেক রহমানের বাসভবন এলাকায় নিরাপত্তার বিষয়ে গুলশান বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) রওনক আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন ইউনিট সমন্বিতভাবেই নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করছে। আমরা নির্দেশনা অনুযায়ী সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
এদিকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গুলশান-২ পর্যন্ত ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
একই সঙ্গে বসুন্ধরা আবাসিকে এভারকেয়ার হাসপাতাল ও সংলগ্ন এলাকায় ড্রোন ওড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এই হাসপাতালে গত ২৩ নভেম্বর থেকে চিকিৎসাধীন আছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
গতকাল বুধবার দুপুরে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর সই করা পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

দীর্ঘ ১৭ বছর তিন মাসের বেশি সময় পর আজ দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চার হাজার ৬৪৯ জন সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া রয়েছে নিজস্ব ব্যবস্থায় বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)। বিমানবন্দর থেকে তারেক রহমানের গুলশান বাসভবন পর্যন্ত এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এছাড়া বিজিবি, র্যাব, সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কড়া নজরদারি রয়েছে।

ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, নয়টি সেক্টর ভাগ করে নিরাপত্তা পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে এস্কর্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, বিমানবন্দর থেকে সংবর্ধনাস্থলে যাতায়াত কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, সমাবেশস্থল কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, এভারকেয়ার হাসপাতাল কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, এভারকেয়ার থেকে গুলশান-২ বাসভবন যাতায়াত কেন্দ্রিক নিরাপত্তা, বাসভবন ও গুলশান পার্টি অফিস, রুফটপ নিরাপত্তা এবং কন্ট্রোলরুম। এসব নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মোট ৪ হাজার ৬৪৯ জন সদস্য দায়িত্ব পালন করবে।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কন্ট্রোল রুমে দায়িত্ব পালন করলেও নিরাপত্তার ঝুঁকি বিবেচনায় বিমানবন্দর থেকে সংবর্ধনাস্থলে যাতায়াতের সময় সবচেয়ে বেশি ৭৮৫ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করবে।
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বিক দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া সাতজন যুগ্ম পুলিশ কমিশনারসহ বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন। এপিবিএন-এর এক হাজার ৫৬ জন, ১০০ জন ডিবি পুলিশ, ৬৬ জন এটিইউ ও ৬৬ জন ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়া থাকবেন ১১০ জন নারী পুলিশ সদস্য।
ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, তারেক রহমানের প্রটেকশনের জন্য এস্কর্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। বিমানবন্দরে এস্কর্ট নিরাপত্তায় একজন উপ-পুলিশ কমিশনারের নেতৃত্বে ১৫৫ জন পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। এস্কর্ট নিরাপত্তায় থাকবেন দেড় শতাধিক সেনাবাহিনীর সদস্য। বিমানবন্দর থেকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী গাড়িসহ অনুমোদিত গাড়ি ছাড়া আর কোনো গাড়ি যেতে দেওয়া হবে না। সমাবেশস্থলে বিভিন্ন স্তরে দায়িত্ব পালন করবেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ৬৮২ জন সদস্য। এছাড়া শতাধিক বিএনপি চেয়ারপার্সন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ) নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। রয়েছে বিজিবি মোতায়েন।
ডিএমপি ও পুলিশ সদর দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মোতায়েনের পাশাপাশি তাঁর বাসা ও অফিসে বাড়ানো হয়েছে গোয়েন্দা নজরদারি। সারাদেশ থেকে বিপুল নেতাকর্মীর সমাগমের সম্ভাবনা মাথায় রেখেই এই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, সরকার তাঁর (তারেক রহমান) দেশে ফেরাকে স্বাগত জানায়। প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা বিষয়ে তাঁর দলের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে এবং তাঁরা যতটুকু সহযোগিতা চাচ্ছেন, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, তাঁর দলের পক্ষ থেকেই মূলত নিরাপত্তা বিষয়টি দেখা হচ্ছে, তবে সরকার প্রয়োজনীয় সব সহযোগিতা প্রদান করছে।
গত শনিবার তারেক রহমানের বাসভবন এলাকায় নিরাপত্তার বিষয়ে গুলশান বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) রওনক আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিভিন্ন ইউনিট সমন্বিতভাবেই নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করছে। আমরা নির্দেশনা অনুযায়ী সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
এদিকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গুলশান-২ পর্যন্ত ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
একই সঙ্গে বসুন্ধরা আবাসিকে এভারকেয়ার হাসপাতাল ও সংলগ্ন এলাকায় ড্রোন ওড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এই হাসপাতালে গত ২৩ নভেম্বর থেকে চিকিৎসাধীন আছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
গতকাল বুধবার দুপুরে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর সই করা পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম আওয়ামী লীগ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, ‘জুলাইয়ের হত্যাকাণ্ডের বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চাই। খুনিদের বিচারের কার্যক্রম দৃশ্যমান হতে হবে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে। আওয়ামী লীগ এখন গণতান্ত্রিক...
২১ মার্চ ২০২৫
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজ আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর দেশে ফেরা নিয়ে হাস্যোজ্জল ছবি দিয়ে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেন তিনি। ছবির ক্যাপশনে লিখেন ‘অবশেষে সিলেটে, বাংলাদেশের মাটিতে!’
২৩ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। আজ সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটের দিকে বিমানটি অবতরণ করে।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আজ স্বদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকার পূর্বাচল-সংলগ্ন ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফুট এলাকা) এখন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি ও নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। আজ সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটের দিকে বিমানটি অবতরণ করে।
তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-২০২ ফ্লাইটটি আজ সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এই ফ্লাইটটি সেখানে সংক্ষিপ্ত যাত্রাবিরতি শেষে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবে। বিরতির সময়ে তারেক রহমান বিমানের ভেতরেই অবস্থান করবেন।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, যাত্রাবিরতি শেষে উড়োজাহাজটি সিলেট থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবে। নির্ধারিত সময় অনুযায়ী, দুপুর পৌনে ১২টায় রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজটির অবতরণের কথা রয়েছে। তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজটি গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাতে লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
এর আগে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দীর্ঘ বিরতির পর মাতৃভূমিতে ফেরার অনুভূতির কথা জানান তারেক রহমান। ছবির ক্যাপশনে লেখেন—‘দীর্ঘ ৬ হাজার ৩শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!’

একই পোস্ট শেয়ার করেছেন তারেক রহমানের কন্যা জাইমা রহমান। তিনিও একটি ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘দীর্ঘ ৬ হাজার ৩শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!’
১৭ বছর ৩ মাস ১৪ দিন। শুধু দিনের হিসাবে ৬ হাজার ৩১৪ দিন। মাতৃভূমি ছেড়ে থাকা দীর্ঘ এই সময়ের নির্বাসিত জীবনের ক্লান্তি চোখেমুখে লেগে আছে। অন্যদিকে সেই নির্বাসিত জীবনের ইতি টেনে নতুন প্রত্যাশার এক সকালের ঘোর লাগা অনুভূতি। ক্লান্তি আর তীব্র ভালোবাসার অনুভূতির মিশেলে দৃষ্টি দিয়েছেন উড়োজাহাজের জানালায়। এমন এক ছবি দিয়েই নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দীর্ঘ বিরতির পর মাতৃভূমিতে ফেরার অনুভূতির কথা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন—‘দীর্ঘ ৬ হাজার ৩শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!’
এক-এগারোর সময় প্রায় ১৮ মাস কারান্তরীণ থাকার পর ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তিনি উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবার যুক্তরাজ্যে যান। সেই যাওয়ার পর এরই মধ্যে কেটে গেছে ১৭ বছর ৩ মাস। ২৫ ডিসেম্বর দিনের হিসাবে ৬ হাজার ৩১৪ দিন পর দেশে ফিরতে যাচ্ছেন তারেক। দীর্ঘ নির্বাসন জীবন শেষে তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তন ঘিরে দল ও দলের বাইরে প্রবল আগ্রহ ও উদ্দীপনা বিরাজ করছে। একই সঙ্গে পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে এবং ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনীতির মাঠে বর্তমানে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরা। দলের নেতা-কর্মীদের বাইরে সাধারণ মানুষ তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। আজ সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটের দিকে বিমানটি অবতরণ করে।
তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-২০২ ফ্লাইটটি আজ সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এই ফ্লাইটটি সেখানে সংক্ষিপ্ত যাত্রাবিরতি শেষে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবে। বিরতির সময়ে তারেক রহমান বিমানের ভেতরেই অবস্থান করবেন।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, যাত্রাবিরতি শেষে উড়োজাহাজটি সিলেট থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবে। নির্ধারিত সময় অনুযায়ী, দুপুর পৌনে ১২টায় রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজটির অবতরণের কথা রয়েছে। তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজটি গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাতে লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
এর আগে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দীর্ঘ বিরতির পর মাতৃভূমিতে ফেরার অনুভূতির কথা জানান তারেক রহমান। ছবির ক্যাপশনে লেখেন—‘দীর্ঘ ৬ হাজার ৩শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!’

একই পোস্ট শেয়ার করেছেন তারেক রহমানের কন্যা জাইমা রহমান। তিনিও একটি ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘দীর্ঘ ৬ হাজার ৩শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!’
১৭ বছর ৩ মাস ১৪ দিন। শুধু দিনের হিসাবে ৬ হাজার ৩১৪ দিন। মাতৃভূমি ছেড়ে থাকা দীর্ঘ এই সময়ের নির্বাসিত জীবনের ক্লান্তি চোখেমুখে লেগে আছে। অন্যদিকে সেই নির্বাসিত জীবনের ইতি টেনে নতুন প্রত্যাশার এক সকালের ঘোর লাগা অনুভূতি। ক্লান্তি আর তীব্র ভালোবাসার অনুভূতির মিশেলে দৃষ্টি দিয়েছেন উড়োজাহাজের জানালায়। এমন এক ছবি দিয়েই নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দীর্ঘ বিরতির পর মাতৃভূমিতে ফেরার অনুভূতির কথা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন—‘দীর্ঘ ৬ হাজার ৩শ ১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!’
এক-এগারোর সময় প্রায় ১৮ মাস কারান্তরীণ থাকার পর ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তিনি উন্নত চিকিৎসার জন্য সপরিবার যুক্তরাজ্যে যান। সেই যাওয়ার পর এরই মধ্যে কেটে গেছে ১৭ বছর ৩ মাস। ২৫ ডিসেম্বর দিনের হিসাবে ৬ হাজার ৩১৪ দিন পর দেশে ফিরতে যাচ্ছেন তারেক। দীর্ঘ নির্বাসন জীবন শেষে তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তন ঘিরে দল ও দলের বাইরে প্রবল আগ্রহ ও উদ্দীপনা বিরাজ করছে। একই সঙ্গে পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে এবং ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজনীতির মাঠে বর্তমানে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দেশে ফেরা। দলের নেতা-কর্মীদের বাইরে সাধারণ মানুষ তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম আওয়ামী লীগ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, ‘জুলাইয়ের হত্যাকাণ্ডের বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চাই। খুনিদের বিচারের কার্যক্রম দৃশ্যমান হতে হবে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে। আওয়ামী লীগ এখন গণতান্ত্রিক...
২১ মার্চ ২০২৫
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজ আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর দেশে ফেরা নিয়ে হাস্যোজ্জল ছবি দিয়ে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেন তিনি। ছবির ক্যাপশনে লিখেন ‘অবশেষে সিলেটে, বাংলাদেশের মাটিতে!’
২৩ মিনিট আগে
তারেক রহমান। তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চার হাজার ৬৪৯ জন সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া রয়েছে নিজস্ব ব্যবস্থায় বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আজ স্বদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকার পূর্বাচল-সংলগ্ন ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফুট এলাকা) এখন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আজ স্বদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকার পূর্বাচল-সংলগ্ন ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফুট এলাকা) এখন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। সকাল থেকেই ব্যানার, ফেস্টুন আর স্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছে গোটা এলাকা।

ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে নেতা-কর্মীরা গণসংবর্ধনাস্থলে জড়ো হতে শুরু করেন। কুড়িল বিশ্বরোড থেকে শুরু করে ৩০০ ফুট সড়কের দুই পাশ এখন লোকে লোকারণ্য। হাতে জাতীয় পতাকা এবং দলীয় পতাকার পাশাপাশি তারেক রহমানের ছবি-সংবলিত ফেস্টুন নিয়ে কর্মীরা স্লোগান দিচ্ছেন—‘মা-মাটি ডাকছে, তারেক রহমান আসছে’, ‘তারেক রহমান আসছে, বাংলাদেশ হাসছে’।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের জন্য সড়কের উত্তর অংশে দক্ষিণমুখী করে ৪৮ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৩৬ ফুট প্রস্থের একটি বিশাল মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। মঞ্চে উপস্থিত থাকবেন দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা। বিশাল এই জমায়েতে আসা মানুষের সুবিধার্থে জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন স্থানে বড় স্ক্রিন বসানো হয়েছে। এ ছাড়া রাস্তার ল্যাম্পপোস্টগুলোতে লাগানো হয়েছে শতাধিক মাইক, যাতে দূর-দূরান্তের কর্মীরাও বক্তব্য শুনতে পারেন।

ঐতিহাসিক এই মুহূর্তকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির পাশাপাশি সাদাপোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়াও শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছেন বিএনপির নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী সিএসএফের সদস্যরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সুবিধার্থে মঞ্চের দুই পাশে অস্থায়ী তাঁবু স্থাপন করা হয়েছে।

নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী, আজ বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটির অবতরণের কথা রয়েছে। বিমানবন্দর থেকে নেতা-কর্মীদের অভিবাদন গ্রহণ করে তিনি সরাসরি পূর্বাচলের গণসংবর্ধনা মঞ্চে আসবেন। সেখান থেকে তিনি তাঁর মা, এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে যাওয়ার কথা রয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের পটপরিবর্তনের পর গ্রেপ্তার হন তারেক রহমান। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাওয়ার পর চিকিৎসার জন্য সপরিবার যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমান তিনি। দীর্ঘ ১৭ বছর পর আজ তিনি আবার বাংলার মাটিতে পা রাখছেন।

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে আজ স্বদেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকার পূর্বাচল-সংলগ্ন ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফুট এলাকা) এখন এক জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। সকাল থেকেই ব্যানার, ফেস্টুন আর স্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছে গোটা এলাকা।

ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে নেতা-কর্মীরা গণসংবর্ধনাস্থলে জড়ো হতে শুরু করেন। কুড়িল বিশ্বরোড থেকে শুরু করে ৩০০ ফুট সড়কের দুই পাশ এখন লোকে লোকারণ্য। হাতে জাতীয় পতাকা এবং দলীয় পতাকার পাশাপাশি তারেক রহমানের ছবি-সংবলিত ফেস্টুন নিয়ে কর্মীরা স্লোগান দিচ্ছেন—‘মা-মাটি ডাকছে, তারেক রহমান আসছে’, ‘তারেক রহমান আসছে, বাংলাদেশ হাসছে’।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের জন্য সড়কের উত্তর অংশে দক্ষিণমুখী করে ৪৮ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৩৬ ফুট প্রস্থের একটি বিশাল মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। মঞ্চে উপস্থিত থাকবেন দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা। বিশাল এই জমায়েতে আসা মানুষের সুবিধার্থে জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন স্থানে বড় স্ক্রিন বসানো হয়েছে। এ ছাড়া রাস্তার ল্যাম্পপোস্টগুলোতে লাগানো হয়েছে শতাধিক মাইক, যাতে দূর-দূরান্তের কর্মীরাও বক্তব্য শুনতে পারেন।

ঐতিহাসিক এই মুহূর্তকে ঘিরে কড়া নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। পুলিশ, র্যাব ও বিজিবির পাশাপাশি সাদাপোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়াও শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছেন বিএনপির নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী সিএসএফের সদস্যরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সুবিধার্থে মঞ্চের দুই পাশে অস্থায়ী তাঁবু স্থাপন করা হয়েছে।

নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী, আজ বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটির অবতরণের কথা রয়েছে। বিমানবন্দর থেকে নেতা-কর্মীদের অভিবাদন গ্রহণ করে তিনি সরাসরি পূর্বাচলের গণসংবর্ধনা মঞ্চে আসবেন। সেখান থেকে তিনি তাঁর মা, এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে যাওয়ার কথা রয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের পটপরিবর্তনের পর গ্রেপ্তার হন তারেক রহমান। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর মুক্তি পাওয়ার পর চিকিৎসার জন্য সপরিবার যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমান তিনি। দীর্ঘ ১৭ বছর পর আজ তিনি আবার বাংলার মাটিতে পা রাখছেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম আওয়ামী লীগ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, ‘জুলাইয়ের হত্যাকাণ্ডের বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চাই। খুনিদের বিচারের কার্যক্রম দৃশ্যমান হতে হবে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে। আওয়ামী লীগ এখন গণতান্ত্রিক...
২১ মার্চ ২০২৫
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী উড়োজাহাজ আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর দেশে ফেরা নিয়ে হাস্যোজ্জল ছবি দিয়ে নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেন তিনি। ছবির ক্যাপশনে লিখেন ‘অবশেষে সিলেটে, বাংলাদেশের মাটিতে!’
২৩ মিনিট আগে
তারেক রহমান। তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চার হাজার ৬৪৯ জন সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া রয়েছে নিজস্ব ব্যবস্থায় বিএনপির চেয়ারপারসন সিকিউরিটি ফোর্স (সিএসএফ)।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে। আজ সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটের দিকে বিমানটি অবতরণ করে।
১ ঘণ্টা আগে