নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘আজ বাংলাদেশে কোনো গণতন্ত্র নাই, এটা আমরা সবাই জানি। এই সরকারকে ক্ষমতায় রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে মওলানা ভাসানীর ঐতিহাসিক ‘কাগমারী সম্মেলন’ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন—জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্যসচিব হাবিবুর রহমান রিজু, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) যুগ্ম মহাসচিব কাজী নজরুল ইসলাম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের বাবুল বিশ্বাস, রাজু আহমেদ খান, ব্যারিস্টার সাদিয়া আরমানসহ সংগঠনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘কথার কারচুপি করে কোনো লাভ নেই। বাংলাদেশের প্রধান নির্মাতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। ভাসানী বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছেন, বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছেন, বাংলাদেশ তৈরি করেছেন। যখন শেখ মুজিব ৬ দফার আন্দোলন নিয়ে অন্ধকার গলিতে পথ হেঁটে বেড়াচ্ছেন তখনই মওলানা ভাসানী বলেছেন রাস্তা একটাই আর সেটা হলো স্বাধীনতা। ৭ মার্চ নয় ৮ ফেব্রুয়ারি আমাদের জীবনের, আমাদের সংগ্রামের শুরু, মওলানা ভাসানী সে কথাটা আমাদের বলেছিলেন।
‘নকল নির্মাতা দেশকে ঘিরে ধরেছে। আমাদের সাবধান থাকতে হবে। ঐক্যের প্রয়োজনে সবাইকে একত্রিত হতে হবে। অবশ্যই আমাদের রাস্তায় থাকতে হবে। সবাইকে সম্মিলিত আন্দোলন করতে হবে। মওলানা ভাসানীর দেখানো পথে আমাদের অগ্রসর হতে হবে। মওলানা ভাসানী জাতিকে নির্মাণ করেছেন। তাই তাঁকে শ্রদ্ধা করতে হবে। তাঁকে সম্মান করা না হলে অন্যায় ও গুনাহ করা হবে। শাসনের সঙ্গে সুশাসন জড়িত, এটা ছাড়া হবে না। সরকার যে কায়দা কানুন করছে নির্বাচনের খেলার, এরই মধ্যে তা প্রমাণ হয়ে গেছে।’
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, ‘পৃথিবীর কোনো স্বৈরশাসক বেশি দিন টিকে নাই। পারভেজ মোশারফ মারা গেছেন। আমরা চাই আপনি বেঁচে থাকেন এবং বিচারের সম্মুখীন হন। রাস্তায় আপনার পাশেই থাকব। আপনার প্রতি কোনো অন্যায় হতে দেব না। আপনি আজকে খালেদা জিয়ার প্রতি অন্যায় করছেন। সেই অন্যায় যেন রিপিট না হয়।’
অনুষ্ঠানের সভাপতি ও ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘মওলানা ভাসানী ১৯৫৭ সালে কাগমারী সম্মেলনে সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মহামিলন করেছিলেন। বিভিন্ন নামে ৫০টি গেট করেছিলেন। সম্মেলনে একপাশে সোহরাওয়ার্দী আরেক পাশে শেখ মুজিব বসা ছিলেন। সেখান থেকে মওলনা ভাসানী পাকিস্তান সরকারের উদ্দেশে বলেন, ‘‘তোমার পূর্ব পাকিস্তানের ওপর যে জুলুম করেছো তার জন্য তোমাদেরকে অলাইকুম সালাম‘‘ সেদিনের মওলনার বক্তব্যে প্রথম সরাসরি পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের শব্দ বীজ স্থাপন করেন।’ তিনি আরও বলেন, মওলানা ভাসানী ছিলেন বাংলাদেশসহ সারা বিশের মেহনতি মানুষের অধিকার আদায়ের নেতা। তিনি পাকিস্তান সরকারের নিষিদ্ধ রবীন্দ্র সংগীত পরবর্তীতে জাতীয় সংগীত সে সময় সমাবেশে পরিবেশনের সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। মওলনা ভাসানী ভাষা আন্দোলনের মূল নেতৃত্ব দেন। অথচ বর্তমান সরকার ইতিহাস বিকৃতি করে পাঠ্য বইয়ে মিথ্যা মনগড়া ইতিহাস রচনা প্রকাশ করছে। শত বছর পরে হলেও মওলনা ভাসানীর বাংলাদেশ সৃষ্টির ও অবদানের সঠিক মূল্যায়ন ইতিহাস প্রকাশিত হবে।

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘আজ বাংলাদেশে কোনো গণতন্ত্র নাই, এটা আমরা সবাই জানি। এই সরকারকে ক্ষমতায় রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে মওলানা ভাসানীর ঐতিহাসিক ‘কাগমারী সম্মেলন’ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন—জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্যসচিব হাবিবুর রহমান রিজু, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) যুগ্ম মহাসচিব কাজী নজরুল ইসলাম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের বাবুল বিশ্বাস, রাজু আহমেদ খান, ব্যারিস্টার সাদিয়া আরমানসহ সংগঠনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘কথার কারচুপি করে কোনো লাভ নেই। বাংলাদেশের প্রধান নির্মাতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। ভাসানী বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছেন, বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছেন, বাংলাদেশ তৈরি করেছেন। যখন শেখ মুজিব ৬ দফার আন্দোলন নিয়ে অন্ধকার গলিতে পথ হেঁটে বেড়াচ্ছেন তখনই মওলানা ভাসানী বলেছেন রাস্তা একটাই আর সেটা হলো স্বাধীনতা। ৭ মার্চ নয় ৮ ফেব্রুয়ারি আমাদের জীবনের, আমাদের সংগ্রামের শুরু, মওলানা ভাসানী সে কথাটা আমাদের বলেছিলেন।
‘নকল নির্মাতা দেশকে ঘিরে ধরেছে। আমাদের সাবধান থাকতে হবে। ঐক্যের প্রয়োজনে সবাইকে একত্রিত হতে হবে। অবশ্যই আমাদের রাস্তায় থাকতে হবে। সবাইকে সম্মিলিত আন্দোলন করতে হবে। মওলানা ভাসানীর দেখানো পথে আমাদের অগ্রসর হতে হবে। মওলানা ভাসানী জাতিকে নির্মাণ করেছেন। তাই তাঁকে শ্রদ্ধা করতে হবে। তাঁকে সম্মান করা না হলে অন্যায় ও গুনাহ করা হবে। শাসনের সঙ্গে সুশাসন জড়িত, এটা ছাড়া হবে না। সরকার যে কায়দা কানুন করছে নির্বাচনের খেলার, এরই মধ্যে তা প্রমাণ হয়ে গেছে।’
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, ‘পৃথিবীর কোনো স্বৈরশাসক বেশি দিন টিকে নাই। পারভেজ মোশারফ মারা গেছেন। আমরা চাই আপনি বেঁচে থাকেন এবং বিচারের সম্মুখীন হন। রাস্তায় আপনার পাশেই থাকব। আপনার প্রতি কোনো অন্যায় হতে দেব না। আপনি আজকে খালেদা জিয়ার প্রতি অন্যায় করছেন। সেই অন্যায় যেন রিপিট না হয়।’
অনুষ্ঠানের সভাপতি ও ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘মওলানা ভাসানী ১৯৫৭ সালে কাগমারী সম্মেলনে সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মহামিলন করেছিলেন। বিভিন্ন নামে ৫০টি গেট করেছিলেন। সম্মেলনে একপাশে সোহরাওয়ার্দী আরেক পাশে শেখ মুজিব বসা ছিলেন। সেখান থেকে মওলনা ভাসানী পাকিস্তান সরকারের উদ্দেশে বলেন, ‘‘তোমার পূর্ব পাকিস্তানের ওপর যে জুলুম করেছো তার জন্য তোমাদেরকে অলাইকুম সালাম‘‘ সেদিনের মওলনার বক্তব্যে প্রথম সরাসরি পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের শব্দ বীজ স্থাপন করেন।’ তিনি আরও বলেন, মওলানা ভাসানী ছিলেন বাংলাদেশসহ সারা বিশের মেহনতি মানুষের অধিকার আদায়ের নেতা। তিনি পাকিস্তান সরকারের নিষিদ্ধ রবীন্দ্র সংগীত পরবর্তীতে জাতীয় সংগীত সে সময় সমাবেশে পরিবেশনের সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। মওলনা ভাসানী ভাষা আন্দোলনের মূল নেতৃত্ব দেন। অথচ বর্তমান সরকার ইতিহাস বিকৃতি করে পাঠ্য বইয়ে মিথ্যা মনগড়া ইতিহাস রচনা প্রকাশ করছে। শত বছর পরে হলেও মওলনা ভাসানীর বাংলাদেশ সৃষ্টির ও অবদানের সঠিক মূল্যায়ন ইতিহাস প্রকাশিত হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘আজ বাংলাদেশে কোনো গণতন্ত্র নাই, এটা আমরা সবাই জানি। এই সরকারকে ক্ষমতায় রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে মওলানা ভাসানীর ঐতিহাসিক ‘কাগমারী সম্মেলন’ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন—জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্যসচিব হাবিবুর রহমান রিজু, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) যুগ্ম মহাসচিব কাজী নজরুল ইসলাম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের বাবুল বিশ্বাস, রাজু আহমেদ খান, ব্যারিস্টার সাদিয়া আরমানসহ সংগঠনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘কথার কারচুপি করে কোনো লাভ নেই। বাংলাদেশের প্রধান নির্মাতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। ভাসানী বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছেন, বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছেন, বাংলাদেশ তৈরি করেছেন। যখন শেখ মুজিব ৬ দফার আন্দোলন নিয়ে অন্ধকার গলিতে পথ হেঁটে বেড়াচ্ছেন তখনই মওলানা ভাসানী বলেছেন রাস্তা একটাই আর সেটা হলো স্বাধীনতা। ৭ মার্চ নয় ৮ ফেব্রুয়ারি আমাদের জীবনের, আমাদের সংগ্রামের শুরু, মওলানা ভাসানী সে কথাটা আমাদের বলেছিলেন।
‘নকল নির্মাতা দেশকে ঘিরে ধরেছে। আমাদের সাবধান থাকতে হবে। ঐক্যের প্রয়োজনে সবাইকে একত্রিত হতে হবে। অবশ্যই আমাদের রাস্তায় থাকতে হবে। সবাইকে সম্মিলিত আন্দোলন করতে হবে। মওলানা ভাসানীর দেখানো পথে আমাদের অগ্রসর হতে হবে। মওলানা ভাসানী জাতিকে নির্মাণ করেছেন। তাই তাঁকে শ্রদ্ধা করতে হবে। তাঁকে সম্মান করা না হলে অন্যায় ও গুনাহ করা হবে। শাসনের সঙ্গে সুশাসন জড়িত, এটা ছাড়া হবে না। সরকার যে কায়দা কানুন করছে নির্বাচনের খেলার, এরই মধ্যে তা প্রমাণ হয়ে গেছে।’
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, ‘পৃথিবীর কোনো স্বৈরশাসক বেশি দিন টিকে নাই। পারভেজ মোশারফ মারা গেছেন। আমরা চাই আপনি বেঁচে থাকেন এবং বিচারের সম্মুখীন হন। রাস্তায় আপনার পাশেই থাকব। আপনার প্রতি কোনো অন্যায় হতে দেব না। আপনি আজকে খালেদা জিয়ার প্রতি অন্যায় করছেন। সেই অন্যায় যেন রিপিট না হয়।’
অনুষ্ঠানের সভাপতি ও ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘মওলানা ভাসানী ১৯৫৭ সালে কাগমারী সম্মেলনে সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মহামিলন করেছিলেন। বিভিন্ন নামে ৫০টি গেট করেছিলেন। সম্মেলনে একপাশে সোহরাওয়ার্দী আরেক পাশে শেখ মুজিব বসা ছিলেন। সেখান থেকে মওলনা ভাসানী পাকিস্তান সরকারের উদ্দেশে বলেন, ‘‘তোমার পূর্ব পাকিস্তানের ওপর যে জুলুম করেছো তার জন্য তোমাদেরকে অলাইকুম সালাম‘‘ সেদিনের মওলনার বক্তব্যে প্রথম সরাসরি পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের শব্দ বীজ স্থাপন করেন।’ তিনি আরও বলেন, মওলানা ভাসানী ছিলেন বাংলাদেশসহ সারা বিশের মেহনতি মানুষের অধিকার আদায়ের নেতা। তিনি পাকিস্তান সরকারের নিষিদ্ধ রবীন্দ্র সংগীত পরবর্তীতে জাতীয় সংগীত সে সময় সমাবেশে পরিবেশনের সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। মওলনা ভাসানী ভাষা আন্দোলনের মূল নেতৃত্ব দেন। অথচ বর্তমান সরকার ইতিহাস বিকৃতি করে পাঠ্য বইয়ে মিথ্যা মনগড়া ইতিহাস রচনা প্রকাশ করছে। শত বছর পরে হলেও মওলনা ভাসানীর বাংলাদেশ সৃষ্টির ও অবদানের সঠিক মূল্যায়ন ইতিহাস প্রকাশিত হবে।

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘আজ বাংলাদেশে কোনো গণতন্ত্র নাই, এটা আমরা সবাই জানি। এই সরকারকে ক্ষমতায় রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে মওলানা ভাসানীর ঐতিহাসিক ‘কাগমারী সম্মেলন’ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন—জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্যসচিব হাবিবুর রহমান রিজু, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) যুগ্ম মহাসচিব কাজী নজরুল ইসলাম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের বাবুল বিশ্বাস, রাজু আহমেদ খান, ব্যারিস্টার সাদিয়া আরমানসহ সংগঠনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘কথার কারচুপি করে কোনো লাভ নেই। বাংলাদেশের প্রধান নির্মাতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। ভাসানী বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছেন, বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছেন, বাংলাদেশ তৈরি করেছেন। যখন শেখ মুজিব ৬ দফার আন্দোলন নিয়ে অন্ধকার গলিতে পথ হেঁটে বেড়াচ্ছেন তখনই মওলানা ভাসানী বলেছেন রাস্তা একটাই আর সেটা হলো স্বাধীনতা। ৭ মার্চ নয় ৮ ফেব্রুয়ারি আমাদের জীবনের, আমাদের সংগ্রামের শুরু, মওলানা ভাসানী সে কথাটা আমাদের বলেছিলেন।
‘নকল নির্মাতা দেশকে ঘিরে ধরেছে। আমাদের সাবধান থাকতে হবে। ঐক্যের প্রয়োজনে সবাইকে একত্রিত হতে হবে। অবশ্যই আমাদের রাস্তায় থাকতে হবে। সবাইকে সম্মিলিত আন্দোলন করতে হবে। মওলানা ভাসানীর দেখানো পথে আমাদের অগ্রসর হতে হবে। মওলানা ভাসানী জাতিকে নির্মাণ করেছেন। তাই তাঁকে শ্রদ্ধা করতে হবে। তাঁকে সম্মান করা না হলে অন্যায় ও গুনাহ করা হবে। শাসনের সঙ্গে সুশাসন জড়িত, এটা ছাড়া হবে না। সরকার যে কায়দা কানুন করছে নির্বাচনের খেলার, এরই মধ্যে তা প্রমাণ হয়ে গেছে।’
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, ‘পৃথিবীর কোনো স্বৈরশাসক বেশি দিন টিকে নাই। পারভেজ মোশারফ মারা গেছেন। আমরা চাই আপনি বেঁচে থাকেন এবং বিচারের সম্মুখীন হন। রাস্তায় আপনার পাশেই থাকব। আপনার প্রতি কোনো অন্যায় হতে দেব না। আপনি আজকে খালেদা জিয়ার প্রতি অন্যায় করছেন। সেই অন্যায় যেন রিপিট না হয়।’
অনুষ্ঠানের সভাপতি ও ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘মওলানা ভাসানী ১৯৫৭ সালে কাগমারী সম্মেলনে সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মহামিলন করেছিলেন। বিভিন্ন নামে ৫০টি গেট করেছিলেন। সম্মেলনে একপাশে সোহরাওয়ার্দী আরেক পাশে শেখ মুজিব বসা ছিলেন। সেখান থেকে মওলনা ভাসানী পাকিস্তান সরকারের উদ্দেশে বলেন, ‘‘তোমার পূর্ব পাকিস্তানের ওপর যে জুলুম করেছো তার জন্য তোমাদেরকে অলাইকুম সালাম‘‘ সেদিনের মওলনার বক্তব্যে প্রথম সরাসরি পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের শব্দ বীজ স্থাপন করেন।’ তিনি আরও বলেন, মওলানা ভাসানী ছিলেন বাংলাদেশসহ সারা বিশের মেহনতি মানুষের অধিকার আদায়ের নেতা। তিনি পাকিস্তান সরকারের নিষিদ্ধ রবীন্দ্র সংগীত পরবর্তীতে জাতীয় সংগীত সে সময় সমাবেশে পরিবেশনের সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। মওলনা ভাসানী ভাষা আন্দোলনের মূল নেতৃত্ব দেন। অথচ বর্তমান সরকার ইতিহাস বিকৃতি করে পাঠ্য বইয়ে মিথ্যা মনগড়া ইতিহাস রচনা প্রকাশ করছে। শত বছর পরে হলেও মওলনা ভাসানীর বাংলাদেশ সৃষ্টির ও অবদানের সঠিক মূল্যায়ন ইতিহাস প্রকাশিত হবে।

তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
৩ মিনিট আগে
নেতারা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শায়রুল কবির খান আরও বলেন, এখন যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আসছে, সেটিও কাতারের, কিন্তু জার্মান কোম্পানির তৈরি। কাতার জার্মানি থেকে কোনো এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা উচিত বলে মনে করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এনসিপি আয়োজিত নীতিনির্ধারণবিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এনসিপি কোনো দলের সঙ্গে প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে সমঝোতায় যায়নি জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাদের বিষয়ে অপপ্রচারের চেষ্টা হয়েছে। অতি শিগগির প্রার্থিতালিকা ঘোষণা করব। তৃতীয় একটি জোট নিয়ে আলোচনা ও প্রক্রিয়া চলমান আছে। পুরানপন্থী যে দলগুলো আছে, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে—তাদের ব্যাপারে জনগণের আস্থা নেই। তাই আমরা নতুন ধারার রাজনীতি করতে চাই।’

সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা উচিত বলে মনে করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এনসিপি আয়োজিত নীতিনির্ধারণবিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এনসিপি কোনো দলের সঙ্গে প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে সমঝোতায় যায়নি জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাদের বিষয়ে অপপ্রচারের চেষ্টা হয়েছে। অতি শিগগির প্রার্থিতালিকা ঘোষণা করব। তৃতীয় একটি জোট নিয়ে আলোচনা ও প্রক্রিয়া চলমান আছে। পুরানপন্থী যে দলগুলো আছে, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে—তাদের ব্যাপারে জনগণের আস্থা নেই। তাই আমরা নতুন ধারার রাজনীতি করতে চাই।’

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘আজ বাংলাদেশে কোনো গণতন্ত্র নাই, এটা আমরা সবাই জানি। এই সরকারকে ক্ষমতায় রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
নেতারা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শায়রুল কবির খান আরও বলেন, এখন যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আসছে, সেটিও কাতারের, কিন্তু জার্মান কোম্পানির তৈরি। কাতার জার্মানি থেকে কোনো এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শরিক দলের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা না করে বিএনপির দুই ধাপে সংসদীয় আসনের প্রার্থী ঘোষণায় বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হয়েছেন ১২ দলীয় জোটের নেতারা। তাঁরা বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শরিকদের সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচন ও সরকার গঠনের যে দৃঢ় প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ২৭২টি আসনে মনোনয়ন ঘোষণার মাধ্যমে তার বরখেলাপ করা হয়েছে।
১২ দলীয় জোটপ্রধান জাতীয় পার্টির (একাংশের) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের খিলগাঁও কার্যালয়ে আজ শুক্রবার আয়োজিত এক সভায় জোটভুক্ত নেতারা এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
তাঁরা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
সভা শেষে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তির কামনায় মোনাজাত করা হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির (একাংশের) চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটপ্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার, জোটের সমন্বয়ক বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজ প্রমুখ।

শরিক দলের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা না করে বিএনপির দুই ধাপে সংসদীয় আসনের প্রার্থী ঘোষণায় বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হয়েছেন ১২ দলীয় জোটের নেতারা। তাঁরা বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শরিকদের সঙ্গে বৈঠকে নির্বাচন ও সরকার গঠনের যে দৃঢ় প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ২৭২টি আসনে মনোনয়ন ঘোষণার মাধ্যমে তার বরখেলাপ করা হয়েছে।
১২ দলীয় জোটপ্রধান জাতীয় পার্টির (একাংশের) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের খিলগাঁও কার্যালয়ে আজ শুক্রবার আয়োজিত এক সভায় জোটভুক্ত নেতারা এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
তাঁরা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
সভা শেষে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তির কামনায় মোনাজাত করা হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির (একাংশের) চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটপ্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার, জোটের সমন্বয়ক বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজ প্রমুখ।

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘আজ বাংলাদেশে কোনো গণতন্ত্র নাই, এটা আমরা সবাই জানি। এই সরকারকে ক্ষমতায় রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
৩ মিনিট আগে
আজ শুক্রবার বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শায়রুল কবির খান আরও বলেন, এখন যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আসছে, সেটিও কাতারের, কিন্তু জার্মান কোম্পানির তৈরি। কাতার জার্মানি থেকে কোনো এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে কাতার থেকেই অন্য একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠানো হচ্ছে। জার্মান কোম্পানির এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আগামীকাল শনিবার বিকেলে ঢাকায় অবতরণ করবে বলে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শায়রুল কবির খান বলেছেন, কাতার রাজপরিবারের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটিতে কারিগরি ত্রুটি থাকায় কাতারের আমির তাঁর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অন্য একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাচ্ছেন, যা আগামীকাল বিকেল ৫টায় ঢাকায় অবতরণ করবে।
শায়রুল কবির খান আরও বলেন, এখন যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আসছে, সেটিও কাতারের, কিন্তু জার্মান কোম্পানির তৈরি। কাতার জার্মানি থেকে কোনো এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে না।
এদিকে, নতুন করে পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের বিষয়ে বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, সেটি জার্মানি থেকে আসছে।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ)। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারকি করছেন। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে নিতে কাতার থেকেই অন্য একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠানো হচ্ছে। জার্মান কোম্পানির এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আগামীকাল শনিবার বিকেলে ঢাকায় অবতরণ করবে বলে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শায়রুল কবির খান বলেছেন, কাতার রাজপরিবারের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটিতে কারিগরি ত্রুটি থাকায় কাতারের আমির তাঁর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অন্য একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাচ্ছেন, যা আগামীকাল বিকেল ৫টায় ঢাকায় অবতরণ করবে।
শায়রুল কবির খান আরও বলেন, এখন যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আসছে, সেটিও কাতারের, কিন্তু জার্মান কোম্পানির তৈরি। কাতার জার্মানি থেকে কোনো এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে না।
এদিকে, নতুন করে পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের বিষয়ে বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, সেটি জার্মানি থেকে আসছে।
দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া। গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তখনই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে নেওয়া হয় করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ)। সেদিন থেকে হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এভারকেয়ার হাসপাতালের ১২ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসার তদারকি করছেন। চীন ও যুক্তরাজ্য থেকেও কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে এসে মেডিকেল বোর্ডের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। এই মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নেওয়া হচ্ছে।

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘আজ বাংলাদেশে কোনো গণতন্ত্র নাই, এটা আমরা সবাই জানি। এই সরকারকে ক্ষমতায় রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
৩ মিনিট আগে
নেতারা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
একই সঙ্গে রাজধানীর নয়াপল্টনে মসজিদে আয়োজিত দোয়া মাহফিলের অংশ নেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতারা।
এ সময় তিনি বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বেগম জিয়া গণতন্ত্রের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। কারাগার থেকেই তাঁর রোগের সূচনা। চিকিৎসার অভাবে গুরুতর অসুস্থ হন তিনি।’

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের সব মানুষে দলমত-নির্বিশেষে এই মহান নেত্রীর জন্য দোয়া করছেন। তিনি যেন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন এবং দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে তাঁর অভিভাবকত্বে আমরা উত্তরণ হয়ে যেতে পারি, সে জন্য দেশের জনগণে আল্লাহ তাআলার কাছে আকুতি করেছেন।’
সবার কাছে দলীয় চেয়ারপারসনের সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আসুন আমরা সবাই মিলে পরম করুণাময়ের কাছে দোয়া করি, যিনি আজীবন গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছেন, সেই নেত্রী যেন সুস্থ হয়ে আমাদের কাছে ফিরে আসেন।’
রাজধানীসহ দেশব্যাপী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ জনগণও দোয়ায় অংশ নেন। একই সঙ্গে দেশনেত্রীর সুস্থতা কামনায় মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ অন্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে প্রার্থনা করার জন্যও অনুরোধ করা হয়।

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় সারা দেশে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর দেশের মসজিদগুলোতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়।
একই সঙ্গে রাজধানীর নয়াপল্টনে মসজিদে আয়োজিত দোয়া মাহফিলের অংশ নেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সিনিয়র নেতারা।
এ সময় তিনি বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বেগম জিয়া গণতন্ত্রের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। কারাগার থেকেই তাঁর রোগের সূচনা। চিকিৎসার অভাবে গুরুতর অসুস্থ হন তিনি।’

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের সব মানুষে দলমত-নির্বিশেষে এই মহান নেত্রীর জন্য দোয়া করছেন। তিনি যেন সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসেন এবং দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে তাঁর অভিভাবকত্বে আমরা উত্তরণ হয়ে যেতে পারি, সে জন্য দেশের জনগণে আল্লাহ তাআলার কাছে আকুতি করেছেন।’
সবার কাছে দলীয় চেয়ারপারসনের সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আসুন আমরা সবাই মিলে পরম করুণাময়ের কাছে দোয়া করি, যিনি আজীবন গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছেন, সেই নেত্রী যেন সুস্থ হয়ে আমাদের কাছে ফিরে আসেন।’
রাজধানীসহ দেশব্যাপী বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ জনগণও দোয়ায় অংশ নেন। একই সঙ্গে দেশনেত্রীর সুস্থতা কামনায় মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ অন্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে প্রার্থনা করার জন্যও অনুরোধ করা হয়।

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘আজ বাংলাদেশে কোনো গণতন্ত্র নাই, এটা আমরা সবাই জানি। এই সরকারকে ক্ষমতায় রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
তিনি বলেছেন, ‘তফসিল নিয়ে ইসি (নির্বাচন কমিশন) সিদ্ধান্ত নেবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের মূল ব্যক্তির সুস্থতার ব্যাপার আছে। আমরা চাই, সব রাজনৈতিক দল রাজনৈতিকভাবে প্রস্তুত হওয়ার পর তফসিল হোক।’
৩ মিনিট আগে
নেতারা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ভবিষ্যৎ রাজনীতি ও করণীয় সম্পর্কে আগামী সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে জোটের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট বক্তব্য তুলে ধরা হবে। সংবাদ সম্মেলনের স্থান ও সময় আগামীকাল শনিবার জানানো হবে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শায়রুল কবির খান আরও বলেন, এখন যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আসছে, সেটিও কাতারের, কিন্তু জার্মান কোম্পানির তৈরি। কাতার জার্মানি থেকে কোনো এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে