নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রওশন এরশাদের সঙ্গে কোনো সময় দ্বন্দ্ব ছিল না, এখনো কোনো দ্বন্দ্ব নেই দাবি করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘রওশন এরশাদ আমার ভাবি। আমার ভাইকে (এইচ এম এরশাদ) আমরা বাবার মতো শ্রদ্ধা করতাম। সেই হিসেবে বয়সে যা-ই হোক, ভাবিকে আমরা মায়ের মতোই দেখেছি ছোটবেলা থেকে।’
আজ বুধবার সন্ধ্যায় তিন দিনের ভারত সফর শেষে দেশে ফিরে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
জি এম কাদের ভারত সফরে থাকাকালে গতকাল মঙ্গলবার নিজেকে জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ। যদিও পরে রওশন এরশাদ এর সঙ্গে জড়িত নন বলে দাবি করেন তাঁর রাজনৈতিক সচিব গোলাম মসীহ।
এই প্রসঙ্গে জি এম কাদের বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি উনি (রওশন এরশাদ) এটা করেননি। তাঁকে দিয়ে যারা এটা করানোর চেষ্টা করেছে, আমি মনে করি তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। রওশন এরশাদের অসুস্থতার সুযোগ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্র সই করানো হচ্ছে, ওনার কাছ থেকে বক্তব্য নেওয়া হচ্ছে। আমার জানামতে, উনি এগুলো নিজের ইচ্ছায় বা জেনেশুনে দিচ্ছেন না।’
জাতীয় পার্টিকে দুর্বল করার জন্যই একটি পক্ষ এই কাজ করছে অভিযোগ করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘এটা করার উদ্দেশ্যই হলো জাতীয় পার্টিকে দুর্বল করা। কিছু লোক দেবর-ভাবির দ্বন্দ্ব ইত্যাদি বলে বলে বিভিন্নভাবে উসকে দিচ্ছে। দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতেই এমনটা করা হচ্ছে। শুধু নেতা-কর্মী নয়, এসব বলে সাধারণ মানুষের মধ্যে জাতীয় পার্টি নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। তীব্র ভাষায় এর নিন্দা জানাই।’
ভারত সফর প্রসঙ্গে জি এম কাদের বলেন, ‘আমি ভারত সরকারের আমন্ত্রণে সেখানে গিয়েছিলাম। সেখানে বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে আমার খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। সেই আলাপ কার সঙ্গে হয়েছে এবং কী বিষয়ে হয়েছে—সেটি বিস্তারিত কিছু বলতে পারব না। তাঁরা যদি প্রকাশ করতে চান, করবেন। কিন্তু তাঁদের অনুমতি ছাড়া আমি কিছু বলতে পারব না।’

রওশন এরশাদের সঙ্গে কোনো সময় দ্বন্দ্ব ছিল না, এখনো কোনো দ্বন্দ্ব নেই দাবি করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘রওশন এরশাদ আমার ভাবি। আমার ভাইকে (এইচ এম এরশাদ) আমরা বাবার মতো শ্রদ্ধা করতাম। সেই হিসেবে বয়সে যা-ই হোক, ভাবিকে আমরা মায়ের মতোই দেখেছি ছোটবেলা থেকে।’
আজ বুধবার সন্ধ্যায় তিন দিনের ভারত সফর শেষে দেশে ফিরে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
জি এম কাদের ভারত সফরে থাকাকালে গতকাল মঙ্গলবার নিজেকে জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ। যদিও পরে রওশন এরশাদ এর সঙ্গে জড়িত নন বলে দাবি করেন তাঁর রাজনৈতিক সচিব গোলাম মসীহ।
এই প্রসঙ্গে জি এম কাদের বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি উনি (রওশন এরশাদ) এটা করেননি। তাঁকে দিয়ে যারা এটা করানোর চেষ্টা করেছে, আমি মনে করি তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। রওশন এরশাদের অসুস্থতার সুযোগ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাগজপত্র সই করানো হচ্ছে, ওনার কাছ থেকে বক্তব্য নেওয়া হচ্ছে। আমার জানামতে, উনি এগুলো নিজের ইচ্ছায় বা জেনেশুনে দিচ্ছেন না।’
জাতীয় পার্টিকে দুর্বল করার জন্যই একটি পক্ষ এই কাজ করছে অভিযোগ করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘এটা করার উদ্দেশ্যই হলো জাতীয় পার্টিকে দুর্বল করা। কিছু লোক দেবর-ভাবির দ্বন্দ্ব ইত্যাদি বলে বলে বিভিন্নভাবে উসকে দিচ্ছে। দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতেই এমনটা করা হচ্ছে। শুধু নেতা-কর্মী নয়, এসব বলে সাধারণ মানুষের মধ্যে জাতীয় পার্টি নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। তীব্র ভাষায় এর নিন্দা জানাই।’
ভারত সফর প্রসঙ্গে জি এম কাদের বলেন, ‘আমি ভারত সরকারের আমন্ত্রণে সেখানে গিয়েছিলাম। সেখানে বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে আমার খোলামেলা আলোচনা হয়েছে। সেই আলাপ কার সঙ্গে হয়েছে এবং কী বিষয়ে হয়েছে—সেটি বিস্তারিত কিছু বলতে পারব না। তাঁরা যদি প্রকাশ করতে চান, করবেন। কিন্তু তাঁদের অনুমতি ছাড়া আমি কিছু বলতে পারব না।’

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে অবশেষে নিজ দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
২ মিনিট আগে
ঘোড়ার গাড়িতে করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেছেন বিএনপির নেতা–কর্মীরা। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমাতুল্লাহর নেতৃত্বে প্রায় তিন শতাধিক ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে শাহবাগ-বাংলামোটর হয়ে কারওয়ান বাজার থেকে ৩০০ ফিটের...
৪ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশে স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করেছেন তিনি।
১৮ মিনিট আগে
বিমানবন্দর থেকে বের হয়েই জুতা খুলে মাটিতে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করেছেন তারেক রহমান। ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জের বাইরের বাগানে তিনি খালি পায়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন।
২১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে অবশেষে নিজ দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে। তার এই প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে সারা দেশে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
তারেক রহমানের ফেরার এই বিশেষ দিনে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ছেড়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব মীর আরশাদুল হক। একই সঙ্গে তিনি তারেক রহমানের নেতৃত্বের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রতিশ্রুতি রক্ষায় এনসিপি ব্যর্থ হয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
মীর আরশাদুল হক এনসিপির কেন্দ্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদের পাশাপাশি চট্টগ্রাম-১৬ আসনের মনোনীত প্রার্থী ছিলেন। পদত্যাগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘যে স্বপ্ন ও সম্ভাবনা দেখে এনসিপিতে যোগ দিয়েছিলাম, তার কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। দল ও বড় অংশের নেতারা ভুল পথে আছেন।’
ফেসবুক পোস্টে আরশাদুল হক লিখেছেন, ‘দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি ও জোটের সরকার গঠন করার কোনো বিকল্প নেই। জুলাই অভ্যুত্থান ও পরবর্তী সময়ে তারেক রহমানের বিভিন্ন কার্যক্রম ও বক্তব্য পর্যালোচনা করে আমার মনে হয়েছে, সবাইকে ধারণ করে দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার দক্ষতা ও সক্ষমতা কেবল তিনিই রাখেন।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পরিবেশ নিয়ে তারেক রহমানের ‘ক্লিয়ার ভিশন’ এবং ‘স্মার্ট অ্যাপ্রোচ’ তাঁকে বিশেষভাবে আকৃষ্ট করেছে। তরুণদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো হুজুগে প্রভাবিত না হয়ে দেশের সামগ্রিক স্বার্থে তারেক রহমানের জনকল্যাণমূলক ভিশন বাস্তবায়নে সমর্থন জানানো উচিত।’
তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তন বিএনপির নেতা-কর্মীদের কাছে ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন থেকে ফিরে আসার এক বিজয়ের গল্প। দলটির মতে, এটি কেবল একজনের আগমন নয়, বরং নতুন রাজনীতি ও নতুন করে পথচলার এক দৃঢ় সংকল্প। বিমানবন্দরের আশপাশে এবং রাজধানীর প্রধান সড়কগুলোতে ভোর থেকেই হাজার হাজার নেতা-কর্মী তাদের প্রিয় নেতাকে স্বাগত জানাতে সমবেত হয়েছেন।

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে অবশেষে নিজ দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে। তার এই প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে সারা দেশে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
তারেক রহমানের ফেরার এই বিশেষ দিনে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ছেড়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব মীর আরশাদুল হক। একই সঙ্গে তিনি তারেক রহমানের নেতৃত্বের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রতিশ্রুতি রক্ষায় এনসিপি ব্যর্থ হয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দেন।
মীর আরশাদুল হক এনসিপির কেন্দ্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদের পাশাপাশি চট্টগ্রাম-১৬ আসনের মনোনীত প্রার্থী ছিলেন। পদত্যাগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘যে স্বপ্ন ও সম্ভাবনা দেখে এনসিপিতে যোগ দিয়েছিলাম, তার কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। দল ও বড় অংশের নেতারা ভুল পথে আছেন।’
ফেসবুক পোস্টে আরশাদুল হক লিখেছেন, ‘দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি ও জোটের সরকার গঠন করার কোনো বিকল্প নেই। জুলাই অভ্যুত্থান ও পরবর্তী সময়ে তারেক রহমানের বিভিন্ন কার্যক্রম ও বক্তব্য পর্যালোচনা করে আমার মনে হয়েছে, সবাইকে ধারণ করে দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার দক্ষতা ও সক্ষমতা কেবল তিনিই রাখেন।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পরিবেশ নিয়ে তারেক রহমানের ‘ক্লিয়ার ভিশন’ এবং ‘স্মার্ট অ্যাপ্রোচ’ তাঁকে বিশেষভাবে আকৃষ্ট করেছে। তরুণদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো হুজুগে প্রভাবিত না হয়ে দেশের সামগ্রিক স্বার্থে তারেক রহমানের জনকল্যাণমূলক ভিশন বাস্তবায়নে সমর্থন জানানো উচিত।’
তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তন বিএনপির নেতা-কর্মীদের কাছে ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন থেকে ফিরে আসার এক বিজয়ের গল্প। দলটির মতে, এটি কেবল একজনের আগমন নয়, বরং নতুন রাজনীতি ও নতুন করে পথচলার এক দৃঢ় সংকল্প। বিমানবন্দরের আশপাশে এবং রাজধানীর প্রধান সড়কগুলোতে ভোর থেকেই হাজার হাজার নেতা-কর্মী তাদের প্রিয় নেতাকে স্বাগত জানাতে সমবেত হয়েছেন।

রওশন এরশাদের সঙ্গে কোনো সময় দ্বন্দ্ব ছিল না, এখনো কোনো দ্বন্দ্ব নেই দাবি করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘রওশন এরশাদ আমার ভাবি। আমার ভাইকে (এইচ এম এরশাদ) আমরা বাবার মতো শ্রদ্ধা করতাম। সেই হিসেবে বয়সে যা-ই হোক, ভাবিকে আমরা মায়ের মতোই দেখেছি ছোটবেলা থেকে।’
২৩ আগস্ট ২০২৩
ঘোড়ার গাড়িতে করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেছেন বিএনপির নেতা–কর্মীরা। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমাতুল্লাহর নেতৃত্বে প্রায় তিন শতাধিক ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে শাহবাগ-বাংলামোটর হয়ে কারওয়ান বাজার থেকে ৩০০ ফিটের...
৪ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশে স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করেছেন তিনি।
১৮ মিনিট আগে
বিমানবন্দর থেকে বের হয়েই জুতা খুলে মাটিতে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করেছেন তারেক রহমান। ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জের বাইরের বাগানে তিনি খালি পায়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন।
২১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঘোড়ার গাড়িতে করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেছেন বিএনপির নেতা–কর্মীরা। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমাতুল্লাহর নেতৃত্বে প্রায় তিন শতাধিক ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে শাহবাগ-বাংলামোটর হয়ে কারওয়ান বাজার থেকে ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেন তাঁরা। আজ বৃহস্পতিবার সাড়ে ১২টার দিকে শাহবাগ থেকে ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করতে দেখা গেছে।

আবু নাসের রহমাতুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক রহমান দীর্ঘ বছর পরে দেশে ফিরেছেন এ জন্য আমরা সবচেয়ে খুশি আজকের দিনে। আজ বরিশাল থেকে রওনা হয়েছি তাঁকে শুভেচ্ছা জানাতে। ঢাকা থেকে প্রায় তিন শতাধিক রিকশায় করে বিএনপির নেতা-কর্মীদের নিয়ে তাঁকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য যাত্রা করেছি।’
লাল মিয়া নামে একজন এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘বরিশাল থেকে সোজা ঢাকায় এসেছি। পরে আমরা তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকা থেকে রওনা হয়েছি।’ মো. ইব্রাহিম এক বিএনপি কর্মী বলেন, ‘আমরা অনেক খুশি যে তারেক রহমান আজ দেশে এসেছেন। আমরা ৩০০ ফিটের দিকে রওনা হয়েছি।’
মো. জাকির হোসেন নামে অপর এক বিএনপি কর্মী বলেন, ‘তারেক রহমানকে শুভেচ্ছা অভিনন্দন জানাতে বরিশাল থেকে আমরা এসেছি। আবু নাসেরের নেতৃত্বে আমাদের এই যাত্রা।’

ঘোড়ার গাড়িতে করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেছেন বিএনপির নেতা–কর্মীরা। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমাতুল্লাহর নেতৃত্বে প্রায় তিন শতাধিক ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে শাহবাগ-বাংলামোটর হয়ে কারওয়ান বাজার থেকে ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেন তাঁরা। আজ বৃহস্পতিবার সাড়ে ১২টার দিকে শাহবাগ থেকে ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করতে দেখা গেছে।

আবু নাসের রহমাতুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তারেক রহমান দীর্ঘ বছর পরে দেশে ফিরেছেন এ জন্য আমরা সবচেয়ে খুশি আজকের দিনে। আজ বরিশাল থেকে রওনা হয়েছি তাঁকে শুভেচ্ছা জানাতে। ঢাকা থেকে প্রায় তিন শতাধিক রিকশায় করে বিএনপির নেতা-কর্মীদের নিয়ে তাঁকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য যাত্রা করেছি।’
লাল মিয়া নামে একজন এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘বরিশাল থেকে সোজা ঢাকায় এসেছি। পরে আমরা তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকা থেকে রওনা হয়েছি।’ মো. ইব্রাহিম এক বিএনপি কর্মী বলেন, ‘আমরা অনেক খুশি যে তারেক রহমান আজ দেশে এসেছেন। আমরা ৩০০ ফিটের দিকে রওনা হয়েছি।’
মো. জাকির হোসেন নামে অপর এক বিএনপি কর্মী বলেন, ‘তারেক রহমানকে শুভেচ্ছা অভিনন্দন জানাতে বরিশাল থেকে আমরা এসেছি। আবু নাসেরের নেতৃত্বে আমাদের এই যাত্রা।’

রওশন এরশাদের সঙ্গে কোনো সময় দ্বন্দ্ব ছিল না, এখনো কোনো দ্বন্দ্ব নেই দাবি করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘রওশন এরশাদ আমার ভাবি। আমার ভাইকে (এইচ এম এরশাদ) আমরা বাবার মতো শ্রদ্ধা করতাম। সেই হিসেবে বয়সে যা-ই হোক, ভাবিকে আমরা মায়ের মতোই দেখেছি ছোটবেলা থেকে।’
২৩ আগস্ট ২০২৩
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে অবশেষে নিজ দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
২ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশে স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করেছেন তিনি।
১৮ মিনিট আগে
বিমানবন্দর থেকে বের হয়েই জুতা খুলে মাটিতে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করেছেন তারেক রহমান। ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জের বাইরের বাগানে তিনি খালি পায়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন।
২১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশে স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করেছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ১০টায় এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান প্রায় দেড় যুগ পর বাংলাদেশে ফিরছেন। স্বৈরাচারের পতন, পরিবর্তিত পরিস্থিতি, নানা উত্থান-পতন, রাজনৈতিক ক্রমধারার এক গুরুত্বপূর্ণ সময়ে, গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে তিনি আজ বাংলাদেশে আসছেন। আমরা ২৪ এর অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে তাঁকে স্বাগত জানাই।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘পূর্ব অভিজ্ঞতা এবং বর্তমান বাস্তবতাকে সামনে রেখে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক লড়াই, আধিপত্যবাদবিরোধী লড়াই থেকে শুরু করে আগামীর কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে আমরা কাজ করে যাব, এটাই প্রত্যাশা। স্বাগতম।’
১৭ বছরের নির্বাসন জীবন কাটিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৪৪ মিনিটে বিমান থেকে নামেন তারেক রহমান। এরপর ইমিগ্রেশন পার হয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন তিনি। তাঁর পরিবারের সদস্যরাও এ সময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলে যাবেন তিনি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশে স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করেছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ১০টায় এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান প্রায় দেড় যুগ পর বাংলাদেশে ফিরছেন। স্বৈরাচারের পতন, পরিবর্তিত পরিস্থিতি, নানা উত্থান-পতন, রাজনৈতিক ক্রমধারার এক গুরুত্বপূর্ণ সময়ে, গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে তিনি আজ বাংলাদেশে আসছেন। আমরা ২৪ এর অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে তাঁকে স্বাগত জানাই।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘পূর্ব অভিজ্ঞতা এবং বর্তমান বাস্তবতাকে সামনে রেখে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক লড়াই, আধিপত্যবাদবিরোধী লড়াই থেকে শুরু করে আগামীর কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে আমরা কাজ করে যাব, এটাই প্রত্যাশা। স্বাগতম।’
১৭ বছরের নির্বাসন জীবন কাটিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৪৪ মিনিটে বিমান থেকে নামেন তারেক রহমান। এরপর ইমিগ্রেশন পার হয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন তিনি। তাঁর পরিবারের সদস্যরাও এ সময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলে যাবেন তিনি।

রওশন এরশাদের সঙ্গে কোনো সময় দ্বন্দ্ব ছিল না, এখনো কোনো দ্বন্দ্ব নেই দাবি করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘রওশন এরশাদ আমার ভাবি। আমার ভাইকে (এইচ এম এরশাদ) আমরা বাবার মতো শ্রদ্ধা করতাম। সেই হিসেবে বয়সে যা-ই হোক, ভাবিকে আমরা মায়ের মতোই দেখেছি ছোটবেলা থেকে।’
২৩ আগস্ট ২০২৩
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে অবশেষে নিজ দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
২ মিনিট আগে
ঘোড়ার গাড়িতে করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেছেন বিএনপির নেতা–কর্মীরা। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমাতুল্লাহর নেতৃত্বে প্রায় তিন শতাধিক ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে শাহবাগ-বাংলামোটর হয়ে কারওয়ান বাজার থেকে ৩০০ ফিটের...
৪ মিনিট আগে
বিমানবন্দর থেকে বের হয়েই জুতা খুলে মাটিতে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করেছেন তারেক রহমান। ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জের বাইরের বাগানে তিনি খালি পায়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন।
২১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিমানবন্দর থেকে বের হয়েই জুতা খুলে মাটিতে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করেছেন তারেক রহমান। ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জের বাইরের বাগানে তিনি খালি পায়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বেলা ১২টা ৩১ মিনিটে জুতা-মোজা খুলে মাটিতে দাঁড়ান তারেক রহমান। এরপর ডান হাতে এক টুকরো মাটি তুলে নেন তিনি। এরপর জুতা পায়ে দিয়ে তাঁর জন্য নির্ধারিত বাসে উঠে পূর্বাচলে স্থাপিত সংবর্ধনা মঞ্চের উদ্দেশে রওনা দেন তিনি।

বিমানবন্দর থেকে বের হয়েই জুতা খুলে মাটিতে খালি পায়ে মাটি স্পর্শ করেছেন তারেক রহমান। ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জের বাইরের বাগানে তিনি খালি পায়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বেলা ১২টা ৩১ মিনিটে জুতা-মোজা খুলে মাটিতে দাঁড়ান তারেক রহমান। এরপর ডান হাতে এক টুকরো মাটি তুলে নেন তিনি। এরপর জুতা পায়ে দিয়ে তাঁর জন্য নির্ধারিত বাসে উঠে পূর্বাচলে স্থাপিত সংবর্ধনা মঞ্চের উদ্দেশে রওনা দেন তিনি।

রওশন এরশাদের সঙ্গে কোনো সময় দ্বন্দ্ব ছিল না, এখনো কোনো দ্বন্দ্ব নেই দাবি করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘রওশন এরশাদ আমার ভাবি। আমার ভাইকে (এইচ এম এরশাদ) আমরা বাবার মতো শ্রদ্ধা করতাম। সেই হিসেবে বয়সে যা-ই হোক, ভাবিকে আমরা মায়ের মতোই দেখেছি ছোটবেলা থেকে।’
২৩ আগস্ট ২০২৩
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে অবশেষে নিজ দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তাকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইট হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
২ মিনিট আগে
ঘোড়ার গাড়িতে করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার ৩০০ ফিটের দিকে যাত্রা করেছেন বিএনপির নেতা–কর্মীরা। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের রহমাতুল্লাহর নেতৃত্বে প্রায় তিন শতাধিক ঘোড়ার গাড়ি নিয়ে শাহবাগ-বাংলামোটর হয়ে কারওয়ান বাজার থেকে ৩০০ ফিটের...
৪ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশে স্বার্থে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যাশা করেছেন তিনি।
১৮ মিনিট আগে