নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কাউকে হাতে-পায়ে ধরে, দাওয়াত করে নির্বাচনে আনার দায়িত্ব সরকারের নয়, সরকারি দলেরও নয়। বলেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। আজ শনিবার জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ১৪৭ বিধিতে উত্থাপন করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কাউকে ভোটে আনার দায়িত্ব সরকারি দলের নয়। এটা নির্বাচন কমিশনের।’
তথ্যমন্ত্রী জানান, সবাইকে দাওয়াত করে নির্বাচনে আনা—এটি সরকারি দলের দায়িত্ব নয়। একটি পক্ষ নির্বাচন কমিশন, সরকারি দলও একটি পক্ষ, সব বিরোধী দলও আরেকটি পক্ষ। সেখানে নির্বাচনে আনা-না আনা, নির্বাচনে কেউ আসবে কি আসবে না, সে দায়িত্ব পালন করতে পারে নির্বাচন কমিশন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, যখন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়, তখন সরকারের হাতে ক্ষমতা থাকে না। তখন নির্বাচন কমিশন নির্বাচন আয়োজন করবে এবং সব দল অংশ নেবে।
সংসদকে প্রতিহত করার জন্য, সংসদকে অবজ্ঞা করার জন্য আজকে সংসদীয় গণতন্ত্র যাতে নিরবচ্ছিন্নভাবে চলতে না পারে, সে জন্য নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলেও দাবি করেছেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, বিএনপি রাজপথে বিরোধী দল, আজকে নানা ষড়যন্ত্র করছে।
হাছান মাহমুদ জানান, ২০১৪ সালের ভোট বানচালের জন্য ৫০০ ভোটকেন্দ্র জ্বালিয়ে দিয়েছিল। দুজন নির্বাচনী কর্মকর্তাসহ কয়েক ডজন মানুষকে হত্যা করেছিল। কিন্তু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, সংসদের যাত্রা অব্যাহত থেকেছে। গণতন্ত্রের পথ চলা অব্যাহত রয়েছে।
হাছান মাহমুদ জানান, আজকেও সেই ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। কদিন আগে বিএনপির সংসদ সদস্যরা সংসদে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পদত্যাগ করলেন, এটি সংসদের পথ চলাকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য।
আগামী সংসদ নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার জন্য আজকে নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে দাবি করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। গণতন্ত্রের পথ চলা নিরবচ্ছিন্ন রাখার জন্য, সংসদীয় যাত্রা নিরবচ্ছিন্ন রাখার জন্য কেউ নির্বাচনে আসুক কিংবা না আসুক, নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হতে হবে।’

কাউকে হাতে-পায়ে ধরে, দাওয়াত করে নির্বাচনে আনার দায়িত্ব সরকারের নয়, সরকারি দলেরও নয়। বলেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। আজ শনিবার জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ১৪৭ বিধিতে উত্থাপন করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কাউকে ভোটে আনার দায়িত্ব সরকারি দলের নয়। এটা নির্বাচন কমিশনের।’
তথ্যমন্ত্রী জানান, সবাইকে দাওয়াত করে নির্বাচনে আনা—এটি সরকারি দলের দায়িত্ব নয়। একটি পক্ষ নির্বাচন কমিশন, সরকারি দলও একটি পক্ষ, সব বিরোধী দলও আরেকটি পক্ষ। সেখানে নির্বাচনে আনা-না আনা, নির্বাচনে কেউ আসবে কি আসবে না, সে দায়িত্ব পালন করতে পারে নির্বাচন কমিশন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, যখন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়, তখন সরকারের হাতে ক্ষমতা থাকে না। তখন নির্বাচন কমিশন নির্বাচন আয়োজন করবে এবং সব দল অংশ নেবে।
সংসদকে প্রতিহত করার জন্য, সংসদকে অবজ্ঞা করার জন্য আজকে সংসদীয় গণতন্ত্র যাতে নিরবচ্ছিন্নভাবে চলতে না পারে, সে জন্য নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলেও দাবি করেছেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, বিএনপি রাজপথে বিরোধী দল, আজকে নানা ষড়যন্ত্র করছে।
হাছান মাহমুদ জানান, ২০১৪ সালের ভোট বানচালের জন্য ৫০০ ভোটকেন্দ্র জ্বালিয়ে দিয়েছিল। দুজন নির্বাচনী কর্মকর্তাসহ কয়েক ডজন মানুষকে হত্যা করেছিল। কিন্তু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, সংসদের যাত্রা অব্যাহত থেকেছে। গণতন্ত্রের পথ চলা অব্যাহত রয়েছে।
হাছান মাহমুদ জানান, আজকেও সেই ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। কদিন আগে বিএনপির সংসদ সদস্যরা সংসদে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পদত্যাগ করলেন, এটি সংসদের পথ চলাকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য।
আগামী সংসদ নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার জন্য আজকে নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে দাবি করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। গণতন্ত্রের পথ চলা নিরবচ্ছিন্ন রাখার জন্য, সংসদীয় যাত্রা নিরবচ্ছিন্ন রাখার জন্য কেউ নির্বাচনে আসুক কিংবা না আসুক, নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হতে হবে।’

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
৪ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৫ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৭ ঘণ্টা আগে