সৈয়দ ঋয়াদ, ঢাকা

বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) আমদানি করা ৫৮১ কোটি টাকা মূল্যের প্রায় ৭১ হাজার টন সার আত্মসাতের মামলায় এবার নরসিংদী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটনসহ অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দিতে যাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর সার আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক এমপি পোটনসহ অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদকের তৎকালীন উপপরিচালক মো. রফিকুজ্জামান (পরিচালক)। মামলার দেড় বছর পর তদন্ত শেষে অভিযোগপত্র দিতে যাচ্ছে কমিশন।
সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটন ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন মেসার্স পোটন ট্রেডার্সের দুই মহাব্যবস্থাপক মো. শাহাদত হোসেন (নিপু) ও প্রতিষ্ঠানটির মো. নাজমুল আলম (বাদল), উত্তরবঙ্গ প্রতিনিধি মো. সোহরাব হোসেন ও খুলনা ও নওয়াপাড়া প্রতিনিধি মো. আতাউর রহমান।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে বিসিআইসি মধ্যপ্রাচ্যের তিনটি দেশ সৌদি আরব, কাতার ও ইউএই থেকে ৩ লাখ ৯৩ হাজার টন ইউরিয়া সার আমদানি করে। আমদানি করা সার খালাসের পর সরকারি গুদামে পৌঁছাতে স্থানীয় ১৩টি পরিবহনের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যার সাতটি চুক্তি হয় সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটনের মালিকানাধীন পরিবহন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পোটন ট্রেডার্সের সঙ্গে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, এই সাত চুক্তির আলোকে ২ লাখ ১৫ হাজার ৩৭৭ টন সার সরকারি গুদামে পৌঁছে দেওয়ার কথা। এর থেকে পোটন ট্রেডার্স ১ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ দশমিক ২৫৮ টন সার পৌঁছে দেয়। বাকি ৭১ হাজার ৮০১ দশমিক ৩১ টন সার সংশ্লিষ্ট গুদামে সরবরাহ না করে আত্মসাৎ করা হয়; যার বাজারমূল্য ৫৮১ কোটি ৫৮ লাখ ৯ হাজার ৬৪ টাকা।
পোটন ট্রেডার্সের হিসাবে তাদের গুদামে সার থাকার কথা ৬৬ হাজার ২২২ টন। তবে বিসিআইসি সার আত্মসাতের ঘটনায় যে তিনটি পৃথক অনুসন্ধান টিম গঠন করে, তারা সরেজমিনে খুলনা-নোয়াপাড়া শিরোমণি, বাঘাবাড়ী ঘাট ও বরিশাল—এই তিন গুদামে অনুসন্ধান করে মাত্র ১ হাজার ৩০৭ টন সারের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পোটন ট্রেডার্সের মালিক কামরুল আশরাফ খান (পোটন) সাবেক সংসদ সদস্য ও সার ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফএ) সভাপতি।
এ ছাড়া সার আত্মসাতের বিষয়টির বিসিআইসির অভ্যন্তরীণ দুটি পৃথক তদন্তে প্রমাণ পেয়েছে সংস্থাটি। ২০২১ সালের নভেম্বর থেকে ২০২২ সালের ১৫ মের মধ্যে সার খালাসের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এরপর গত এক বছরেও কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেয়নি বিসিআইসি। সর্বশেষ গত ২০ ডিসেম্বর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে নির্দেশনা চেয়ে বিসিআইসির পক্ষ থেকে শিল্প মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়।
বিসিআইসির তদন্ত প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, পোটন ট্রেডার্স গত ২০২২ সালের অক্টোবরের শুরুতে জানিয়েছিল, তাদের ৬টি গুদামে ৬৬ হাজার টন সার মজুত রয়েছে। তা যাচাই করতে গত ১০ নভেম্বর বিসিআইসি তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে গুদামে মাত্র ১ হাজার ৩০৭ টন ব্যবহারের অনুপযোগী সার পায়।
প্রসঙ্গত, কামরুল আশরাফ খান (পোটন) ২০১৪ সালে নরসিংদী-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। গত ১২ ডিসেম্বর বিসিআইসির বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত হয়, সাবেক এই সংসদ সদস্যের প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা চাওয়া বিষয়ে। সে সময় বিসিআইসির তৎকালীন চেয়ারম্যান শাহ মো. ইমদাদুল হক পোটন ট্রেডার্সের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে চিঠিটি পাঠিয়েছিলেন।
এ ঘটনায় ২০২৩ সালের ৫ জানুয়ারি সার আত্মসাতের বিষয়ে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত রুল ইস্যু করেন। এই অভিযোগের বিষয়ে আগামী ৬০ কর্মদিবসের মধ্যে অনুসন্ধান সম্পন্ন করে আদালতে দাখিলের জন্য দুদককে নির্দেশ দেন।
হাইকোর্টের আদেশ পাওয়ার পর কমিশন এই অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এরপর গত ২০২৩ সালের ২৯ মার্চ দুদকের উপপরিচালক মো. রফিকুজ্জামানকে প্রধান করে ৩ সদস্যের একটি অনুসন্ধান দল গঠন করে। অনুসন্ধান দলের অন্য সদস্যরা হলেন সহকারী পরিচালক মো. আশিকুর রহমান ও মো. আবুল কালাম আজাদ।

বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) আমদানি করা ৫৮১ কোটি টাকা মূল্যের প্রায় ৭১ হাজার টন সার আত্মসাতের মামলায় এবার নরসিংদী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটনসহ অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দিতে যাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর সার আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক এমপি পোটনসহ অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদকের তৎকালীন উপপরিচালক মো. রফিকুজ্জামান (পরিচালক)। মামলার দেড় বছর পর তদন্ত শেষে অভিযোগপত্র দিতে যাচ্ছে কমিশন।
সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটন ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন মেসার্স পোটন ট্রেডার্সের দুই মহাব্যবস্থাপক মো. শাহাদত হোসেন (নিপু) ও প্রতিষ্ঠানটির মো. নাজমুল আলম (বাদল), উত্তরবঙ্গ প্রতিনিধি মো. সোহরাব হোসেন ও খুলনা ও নওয়াপাড়া প্রতিনিধি মো. আতাউর রহমান।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে বিসিআইসি মধ্যপ্রাচ্যের তিনটি দেশ সৌদি আরব, কাতার ও ইউএই থেকে ৩ লাখ ৯৩ হাজার টন ইউরিয়া সার আমদানি করে। আমদানি করা সার খালাসের পর সরকারি গুদামে পৌঁছাতে স্থানীয় ১৩টি পরিবহনের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যার সাতটি চুক্তি হয় সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটনের মালিকানাধীন পরিবহন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পোটন ট্রেডার্সের সঙ্গে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, এই সাত চুক্তির আলোকে ২ লাখ ১৫ হাজার ৩৭৭ টন সার সরকারি গুদামে পৌঁছে দেওয়ার কথা। এর থেকে পোটন ট্রেডার্স ১ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ দশমিক ২৫৮ টন সার পৌঁছে দেয়। বাকি ৭১ হাজার ৮০১ দশমিক ৩১ টন সার সংশ্লিষ্ট গুদামে সরবরাহ না করে আত্মসাৎ করা হয়; যার বাজারমূল্য ৫৮১ কোটি ৫৮ লাখ ৯ হাজার ৬৪ টাকা।
পোটন ট্রেডার্সের হিসাবে তাদের গুদামে সার থাকার কথা ৬৬ হাজার ২২২ টন। তবে বিসিআইসি সার আত্মসাতের ঘটনায় যে তিনটি পৃথক অনুসন্ধান টিম গঠন করে, তারা সরেজমিনে খুলনা-নোয়াপাড়া শিরোমণি, বাঘাবাড়ী ঘাট ও বরিশাল—এই তিন গুদামে অনুসন্ধান করে মাত্র ১ হাজার ৩০৭ টন সারের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পোটন ট্রেডার্সের মালিক কামরুল আশরাফ খান (পোটন) সাবেক সংসদ সদস্য ও সার ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফএ) সভাপতি।
এ ছাড়া সার আত্মসাতের বিষয়টির বিসিআইসির অভ্যন্তরীণ দুটি পৃথক তদন্তে প্রমাণ পেয়েছে সংস্থাটি। ২০২১ সালের নভেম্বর থেকে ২০২২ সালের ১৫ মের মধ্যে সার খালাসের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এরপর গত এক বছরেও কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেয়নি বিসিআইসি। সর্বশেষ গত ২০ ডিসেম্বর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে নির্দেশনা চেয়ে বিসিআইসির পক্ষ থেকে শিল্প মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়।
বিসিআইসির তদন্ত প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, পোটন ট্রেডার্স গত ২০২২ সালের অক্টোবরের শুরুতে জানিয়েছিল, তাদের ৬টি গুদামে ৬৬ হাজার টন সার মজুত রয়েছে। তা যাচাই করতে গত ১০ নভেম্বর বিসিআইসি তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে গুদামে মাত্র ১ হাজার ৩০৭ টন ব্যবহারের অনুপযোগী সার পায়।
প্রসঙ্গত, কামরুল আশরাফ খান (পোটন) ২০১৪ সালে নরসিংদী-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। গত ১২ ডিসেম্বর বিসিআইসির বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত হয়, সাবেক এই সংসদ সদস্যের প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা চাওয়া বিষয়ে। সে সময় বিসিআইসির তৎকালীন চেয়ারম্যান শাহ মো. ইমদাদুল হক পোটন ট্রেডার্সের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে চিঠিটি পাঠিয়েছিলেন।
এ ঘটনায় ২০২৩ সালের ৫ জানুয়ারি সার আত্মসাতের বিষয়ে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত রুল ইস্যু করেন। এই অভিযোগের বিষয়ে আগামী ৬০ কর্মদিবসের মধ্যে অনুসন্ধান সম্পন্ন করে আদালতে দাখিলের জন্য দুদককে নির্দেশ দেন।
হাইকোর্টের আদেশ পাওয়ার পর কমিশন এই অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এরপর গত ২০২৩ সালের ২৯ মার্চ দুদকের উপপরিচালক মো. রফিকুজ্জামানকে প্রধান করে ৩ সদস্যের একটি অনুসন্ধান দল গঠন করে। অনুসন্ধান দলের অন্য সদস্যরা হলেন সহকারী পরিচালক মো. আশিকুর রহমান ও মো. আবুল কালাম আজাদ।
সৈয়দ ঋয়াদ, ঢাকা

বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) আমদানি করা ৫৮১ কোটি টাকা মূল্যের প্রায় ৭১ হাজার টন সার আত্মসাতের মামলায় এবার নরসিংদী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটনসহ অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দিতে যাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর সার আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক এমপি পোটনসহ অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদকের তৎকালীন উপপরিচালক মো. রফিকুজ্জামান (পরিচালক)। মামলার দেড় বছর পর তদন্ত শেষে অভিযোগপত্র দিতে যাচ্ছে কমিশন।
সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটন ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন মেসার্স পোটন ট্রেডার্সের দুই মহাব্যবস্থাপক মো. শাহাদত হোসেন (নিপু) ও প্রতিষ্ঠানটির মো. নাজমুল আলম (বাদল), উত্তরবঙ্গ প্রতিনিধি মো. সোহরাব হোসেন ও খুলনা ও নওয়াপাড়া প্রতিনিধি মো. আতাউর রহমান।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে বিসিআইসি মধ্যপ্রাচ্যের তিনটি দেশ সৌদি আরব, কাতার ও ইউএই থেকে ৩ লাখ ৯৩ হাজার টন ইউরিয়া সার আমদানি করে। আমদানি করা সার খালাসের পর সরকারি গুদামে পৌঁছাতে স্থানীয় ১৩টি পরিবহনের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যার সাতটি চুক্তি হয় সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটনের মালিকানাধীন পরিবহন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পোটন ট্রেডার্সের সঙ্গে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, এই সাত চুক্তির আলোকে ২ লাখ ১৫ হাজার ৩৭৭ টন সার সরকারি গুদামে পৌঁছে দেওয়ার কথা। এর থেকে পোটন ট্রেডার্স ১ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ দশমিক ২৫৮ টন সার পৌঁছে দেয়। বাকি ৭১ হাজার ৮০১ দশমিক ৩১ টন সার সংশ্লিষ্ট গুদামে সরবরাহ না করে আত্মসাৎ করা হয়; যার বাজারমূল্য ৫৮১ কোটি ৫৮ লাখ ৯ হাজার ৬৪ টাকা।
পোটন ট্রেডার্সের হিসাবে তাদের গুদামে সার থাকার কথা ৬৬ হাজার ২২২ টন। তবে বিসিআইসি সার আত্মসাতের ঘটনায় যে তিনটি পৃথক অনুসন্ধান টিম গঠন করে, তারা সরেজমিনে খুলনা-নোয়াপাড়া শিরোমণি, বাঘাবাড়ী ঘাট ও বরিশাল—এই তিন গুদামে অনুসন্ধান করে মাত্র ১ হাজার ৩০৭ টন সারের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পোটন ট্রেডার্সের মালিক কামরুল আশরাফ খান (পোটন) সাবেক সংসদ সদস্য ও সার ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফএ) সভাপতি।
এ ছাড়া সার আত্মসাতের বিষয়টির বিসিআইসির অভ্যন্তরীণ দুটি পৃথক তদন্তে প্রমাণ পেয়েছে সংস্থাটি। ২০২১ সালের নভেম্বর থেকে ২০২২ সালের ১৫ মের মধ্যে সার খালাসের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এরপর গত এক বছরেও কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেয়নি বিসিআইসি। সর্বশেষ গত ২০ ডিসেম্বর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে নির্দেশনা চেয়ে বিসিআইসির পক্ষ থেকে শিল্প মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়।
বিসিআইসির তদন্ত প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, পোটন ট্রেডার্স গত ২০২২ সালের অক্টোবরের শুরুতে জানিয়েছিল, তাদের ৬টি গুদামে ৬৬ হাজার টন সার মজুত রয়েছে। তা যাচাই করতে গত ১০ নভেম্বর বিসিআইসি তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে গুদামে মাত্র ১ হাজার ৩০৭ টন ব্যবহারের অনুপযোগী সার পায়।
প্রসঙ্গত, কামরুল আশরাফ খান (পোটন) ২০১৪ সালে নরসিংদী-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। গত ১২ ডিসেম্বর বিসিআইসির বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত হয়, সাবেক এই সংসদ সদস্যের প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা চাওয়া বিষয়ে। সে সময় বিসিআইসির তৎকালীন চেয়ারম্যান শাহ মো. ইমদাদুল হক পোটন ট্রেডার্সের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে চিঠিটি পাঠিয়েছিলেন।
এ ঘটনায় ২০২৩ সালের ৫ জানুয়ারি সার আত্মসাতের বিষয়ে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত রুল ইস্যু করেন। এই অভিযোগের বিষয়ে আগামী ৬০ কর্মদিবসের মধ্যে অনুসন্ধান সম্পন্ন করে আদালতে দাখিলের জন্য দুদককে নির্দেশ দেন।
হাইকোর্টের আদেশ পাওয়ার পর কমিশন এই অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এরপর গত ২০২৩ সালের ২৯ মার্চ দুদকের উপপরিচালক মো. রফিকুজ্জামানকে প্রধান করে ৩ সদস্যের একটি অনুসন্ধান দল গঠন করে। অনুসন্ধান দলের অন্য সদস্যরা হলেন সহকারী পরিচালক মো. আশিকুর রহমান ও মো. আবুল কালাম আজাদ।

বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) আমদানি করা ৫৮১ কোটি টাকা মূল্যের প্রায় ৭১ হাজার টন সার আত্মসাতের মামলায় এবার নরসিংদী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটনসহ অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দিতে যাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর সার আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক এমপি পোটনসহ অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদকের তৎকালীন উপপরিচালক মো. রফিকুজ্জামান (পরিচালক)। মামলার দেড় বছর পর তদন্ত শেষে অভিযোগপত্র দিতে যাচ্ছে কমিশন।
সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটন ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন মেসার্স পোটন ট্রেডার্সের দুই মহাব্যবস্থাপক মো. শাহাদত হোসেন (নিপু) ও প্রতিষ্ঠানটির মো. নাজমুল আলম (বাদল), উত্তরবঙ্গ প্রতিনিধি মো. সোহরাব হোসেন ও খুলনা ও নওয়াপাড়া প্রতিনিধি মো. আতাউর রহমান।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে বিসিআইসি মধ্যপ্রাচ্যের তিনটি দেশ সৌদি আরব, কাতার ও ইউএই থেকে ৩ লাখ ৯৩ হাজার টন ইউরিয়া সার আমদানি করে। আমদানি করা সার খালাসের পর সরকারি গুদামে পৌঁছাতে স্থানীয় ১৩টি পরিবহনের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যার সাতটি চুক্তি হয় সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটনের মালিকানাধীন পরিবহন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পোটন ট্রেডার্সের সঙ্গে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, এই সাত চুক্তির আলোকে ২ লাখ ১৫ হাজার ৩৭৭ টন সার সরকারি গুদামে পৌঁছে দেওয়ার কথা। এর থেকে পোটন ট্রেডার্স ১ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ দশমিক ২৫৮ টন সার পৌঁছে দেয়। বাকি ৭১ হাজার ৮০১ দশমিক ৩১ টন সার সংশ্লিষ্ট গুদামে সরবরাহ না করে আত্মসাৎ করা হয়; যার বাজারমূল্য ৫৮১ কোটি ৫৮ লাখ ৯ হাজার ৬৪ টাকা।
পোটন ট্রেডার্সের হিসাবে তাদের গুদামে সার থাকার কথা ৬৬ হাজার ২২২ টন। তবে বিসিআইসি সার আত্মসাতের ঘটনায় যে তিনটি পৃথক অনুসন্ধান টিম গঠন করে, তারা সরেজমিনে খুলনা-নোয়াপাড়া শিরোমণি, বাঘাবাড়ী ঘাট ও বরিশাল—এই তিন গুদামে অনুসন্ধান করে মাত্র ১ হাজার ৩০৭ টন সারের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পোটন ট্রেডার্সের মালিক কামরুল আশরাফ খান (পোটন) সাবেক সংসদ সদস্য ও সার ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফএ) সভাপতি।
এ ছাড়া সার আত্মসাতের বিষয়টির বিসিআইসির অভ্যন্তরীণ দুটি পৃথক তদন্তে প্রমাণ পেয়েছে সংস্থাটি। ২০২১ সালের নভেম্বর থেকে ২০২২ সালের ১৫ মের মধ্যে সার খালাসের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এরপর গত এক বছরেও কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেয়নি বিসিআইসি। সর্বশেষ গত ২০ ডিসেম্বর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে নির্দেশনা চেয়ে বিসিআইসির পক্ষ থেকে শিল্প মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়।
বিসিআইসির তদন্ত প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, পোটন ট্রেডার্স গত ২০২২ সালের অক্টোবরের শুরুতে জানিয়েছিল, তাদের ৬টি গুদামে ৬৬ হাজার টন সার মজুত রয়েছে। তা যাচাই করতে গত ১০ নভেম্বর বিসিআইসি তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে গুদামে মাত্র ১ হাজার ৩০৭ টন ব্যবহারের অনুপযোগী সার পায়।
প্রসঙ্গত, কামরুল আশরাফ খান (পোটন) ২০১৪ সালে নরসিংদী-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। গত ১২ ডিসেম্বর বিসিআইসির বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত হয়, সাবেক এই সংসদ সদস্যের প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা চাওয়া বিষয়ে। সে সময় বিসিআইসির তৎকালীন চেয়ারম্যান শাহ মো. ইমদাদুল হক পোটন ট্রেডার্সের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা চেয়ে চিঠিটি পাঠিয়েছিলেন।
এ ঘটনায় ২০২৩ সালের ৫ জানুয়ারি সার আত্মসাতের বিষয়ে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত রুল ইস্যু করেন। এই অভিযোগের বিষয়ে আগামী ৬০ কর্মদিবসের মধ্যে অনুসন্ধান সম্পন্ন করে আদালতে দাখিলের জন্য দুদককে নির্দেশ দেন।
হাইকোর্টের আদেশ পাওয়ার পর কমিশন এই অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এরপর গত ২০২৩ সালের ২৯ মার্চ দুদকের উপপরিচালক মো. রফিকুজ্জামানকে প্রধান করে ৩ সদস্যের একটি অনুসন্ধান দল গঠন করে। অনুসন্ধান দলের অন্য সদস্যরা হলেন সহকারী পরিচালক মো. আশিকুর রহমান ও মো. আবুল কালাম আজাদ।

দেশে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যকরের দিন ১৬ ডিসেম্বর থেকে পিছিয়ে আগামী ১ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মোবাইল ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রীত হ্যান্ডসেটের তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দিতে নীতিমালা করেছে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক অধিশাখা-৪ আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগ নীতিমালা,
৪৪ মিনিট আগে
আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে এই আপিল করা হয়। আপিল দায়েরের বিষয়টি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলা ভাষায় এই প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম ‘কাগজ ডট এআই— kagoj. ai’ চালু করা হয়েছে। একই সঙ্গে উন্মোচন করা হয়েছে নতুন বাংলা ফন্ট ‘জুলাই।’
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যকরের দিন ১৬ ডিসেম্বর থেকে পিছিয়ে আগামী ১ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মোবাইল ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রীত হ্যান্ডসেটের তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
আজ সোমবার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সব কথা জানিয়েছে।
বিটিআরসির কর্মকর্তারা জানান, পূর্ব নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা সব তথ্য বিটিআরসিতে দেয়নি। তাই মোবাইলফোন ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রিত মোবাইল হ্যান্ডসেটের আইএমইআই (মোবাইল শনাক্তকরণ নম্বর) ও সংশ্লিষ্ট তথ্য এনইআইআর সিস্টেমে যুক্ত করার সুযোগ দিতে এনইআইআর চালুর সময় পেছানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনন্টিটি (এনইআইআর) সিস্টেম চালুর প্রেক্ষাপটে, দেশের সকল মোবাইলফোন ব্যবসায়ী কর্তৃক ইতিপূর্বে আমদানিকৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের মধ্যে অবিক্রিত/স্থিত সকল মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের আইএমইআই ও সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি এনইআইআর সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ১৫/১২/২০২৫ পর্যন্ত সময় প্রদান করা হয়েছিল।
আারও বলা হয়, লক্ষ্য করা যাচ্ছে, অনেক মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবসায়ী অদ্যাবধি তাদের অবিক্রিত/স্থিত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের তথ্য কমিশনে দাখিল করতে পারেনি। যে সকল মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবসায়ী এখনো তাদের অবিক্রিত/স্থিত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের তথ্য দাখিল করতে পারেননি তাদের সুবিধার্থে ১৬/১২/২০২৫ তারিখের পরিবর্তে আগামী ০১/০১/২০২৬ এ এনইআইআর সিস্টেম চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এ প্রেক্ষিতে, অবিক্রিত/স্থিত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহ নেটওয়ার্কে আত্তীকরণের সুবিধার্থে তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১/১২/২০২৫ পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো।
এমতাবস্থায়, উল্লেখিত হ্যান্ডসেটসমূহের আইএমইআই ও সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি এনইআইআর সিস্টেমে অন্তর্ভুক্তকরণের জন্য আগামী ৩১/১২/২০২৫ এর মধ্যে [email protected] ই-মেইল ঠিকানায় নির্ধারিত মাইক্রোসফট এক্সেল (.xlsx) ফরম্যাট অনুযায়ী তথ্য প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট সকল মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীগণকে অনুরোধ জানানো হলো।

দেশে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যকরের দিন ১৬ ডিসেম্বর থেকে পিছিয়ে আগামী ১ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মোবাইল ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রীত হ্যান্ডসেটের তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
আজ সোমবার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সব কথা জানিয়েছে।
বিটিআরসির কর্মকর্তারা জানান, পূর্ব নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা সব তথ্য বিটিআরসিতে দেয়নি। তাই মোবাইলফোন ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রিত মোবাইল হ্যান্ডসেটের আইএমইআই (মোবাইল শনাক্তকরণ নম্বর) ও সংশ্লিষ্ট তথ্য এনইআইআর সিস্টেমে যুক্ত করার সুযোগ দিতে এনইআইআর চালুর সময় পেছানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনন্টিটি (এনইআইআর) সিস্টেম চালুর প্রেক্ষাপটে, দেশের সকল মোবাইলফোন ব্যবসায়ী কর্তৃক ইতিপূর্বে আমদানিকৃত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের মধ্যে অবিক্রিত/স্থিত সকল মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের আইএমইআই ও সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি এনইআইআর সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ১৫/১২/২০২৫ পর্যন্ত সময় প্রদান করা হয়েছিল।
আারও বলা হয়, লক্ষ্য করা যাচ্ছে, অনেক মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবসায়ী অদ্যাবধি তাদের অবিক্রিত/স্থিত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের তথ্য কমিশনে দাখিল করতে পারেনি। যে সকল মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যবসায়ী এখনো তাদের অবিক্রিত/স্থিত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহের তথ্য দাখিল করতে পারেননি তাদের সুবিধার্থে ১৬/১২/২০২৫ তারিখের পরিবর্তে আগামী ০১/০১/২০২৬ এ এনইআইআর সিস্টেম চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এ প্রেক্ষিতে, অবিক্রিত/স্থিত মোবাইল হ্যান্ডসেটসমূহ নেটওয়ার্কে আত্তীকরণের সুবিধার্থে তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১/১২/২০২৫ পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো।
এমতাবস্থায়, উল্লেখিত হ্যান্ডসেটসমূহের আইএমইআই ও সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি এনইআইআর সিস্টেমে অন্তর্ভুক্তকরণের জন্য আগামী ৩১/১২/২০২৫ এর মধ্যে [email protected] ই-মেইল ঠিকানায় নির্ধারিত মাইক্রোসফট এক্সেল (.xlsx) ফরম্যাট অনুযায়ী তথ্য প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট সকল মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীগণকে অনুরোধ জানানো হলো।

বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) আমদানি করা ৫৮১ কোটি টাকা মূল্যের প্রায় ৭১ হাজার টন সার আত্মসাতের মামলায় এবার নরসিংদী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটনসহ অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দিতে যাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২৩ এপ্রিল ২০২৫
গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দিতে নীতিমালা করেছে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক অধিশাখা-৪ আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগ নীতিমালা,
৪৪ মিনিট আগে
আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে এই আপিল করা হয়। আপিল দায়েরের বিষয়টি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলা ভাষায় এই প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম ‘কাগজ ডট এআই— kagoj. ai’ চালু করা হয়েছে। একই সঙ্গে উন্মোচন করা হয়েছে নতুন বাংলা ফন্ট ‘জুলাই।’
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দিতে নীতিমালা করেছে সরকার।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক অধিশাখা-৪ আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগ নীতিমালা, ২০২৫ জারি করেছে।
জননিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখা এবং নির্বাচনকালীন সহিংসতা প্রতিরোধে রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগের লক্ষ্যে এই নীতিমালা জারি করা হয়েছে।

গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দিতে নীতিমালা করেছে সরকার।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক অধিশাখা-৪ আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগ নীতিমালা, ২০২৫ জারি করেছে।
জননিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখা এবং নির্বাচনকালীন সহিংসতা প্রতিরোধে রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগের লক্ষ্যে এই নীতিমালা জারি করা হয়েছে।

বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) আমদানি করা ৫৮১ কোটি টাকা মূল্যের প্রায় ৭১ হাজার টন সার আত্মসাতের মামলায় এবার নরসিংদী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটনসহ অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দিতে যাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২৩ এপ্রিল ২০২৫
দেশে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যকরের দিন ১৬ ডিসেম্বর থেকে পিছিয়ে আগামী ১ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মোবাইল ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রীত হ্যান্ডসেটের তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে এই আপিল করা হয়। আপিল দায়েরের বিষয়টি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলা ভাষায় এই প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম ‘কাগজ ডট এআই— kagoj. ai’ চালু করা হয়েছে। একই সঙ্গে উন্মোচন করা হয়েছে নতুন বাংলা ফন্ট ‘জুলাই।’
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের আমৃত্যু কারাদণ্ড পরিবর্তন করতে আপিল করা হয়েছে।
আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে এই আপিল করা হয়। আপিল দায়েরের বিষয়টি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
গাজী তামিম বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের আমৃত্যু কারাদণ্ডকে মৃত্যুদণ্ডে উন্নীত করার জন্য আটটি গ্রাউন্ডে আপিল করেছি। প্রথম গ্রাউন্ড হলো—আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে যে শাস্তির কথা বলা আছে, তার প্রথমেই ডেথ পেনাল্টি দিয়ে বর্ণনা করা আছে। তারপরে গ্রাভিটি অব দ্য অফেন্সের কথা বলা আছে। যেহেতু আইনে একটি শাস্তি প্রেসক্রাইব করা আছে, এ জন্য ডেথ পেনাল্টি তারা সকল চার্জেই পাওয়ার যোগ্য। এটা আমাদের প্রথম গ্রাউন্ড ছিল। দ্বিতীয় গ্রাউন্ডে আমরা বলেছি—জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে যে অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, সেটা হলো ভায়োলেশন অব সিরিয়াস হিউম্যান রাইটস। সেখানে জঘন্য অপরাধ হয়েছে। যার শাস্তি একমাত্র মৃত্যুদণ্ডই হওয়া উচিত। তৃতীয় গ্রাউন্ডে আমরা বলেছি—স্কেল অব অ্যাটাক যেটা অ্যাগেইনস্ট সিভিলিয়ান, নিরস্ত্র, নিরীহ মানুষের ওপরে হয়েছে তার ব্যাপকতা ছিল মারাত্মক। এর কারণে মৃত্যুদণ্ড ছাড়া অন্য কোনো শাস্তি প্রদান করা আইনত সঠিক হয়নি। চতুর্থ গ্রাউন্ডে আমরা বলেছি—গ্রাভিটি অব দ্য অফেন্স। গ্রাভিটি অব অফেন্স অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ডই একমাত্র শাস্তি হওয়া উচিত এই ধরনের অপরাধীদের।’
তামিম বলেন, ‘পঞ্চম গ্রাউন্ডে আমরা বলেছি—শুধুমাত্র আসামির অধিকার দেখলেই হবে না। এখানে রাইটস অব দ্য ভিকটিমস এবং সোসাইটির রিজনেবল এক্সপেক্টেশনটাও দেখতে হবে। একটা সমাজ এই ধরনের অপরাধের কী ধরনের শাস্তি প্রত্যাশা করে এবং ভবিষ্যতে এই ধরনের অপরাধপ্রবণতা বন্ধ করার জন্য আদালত কর্তৃক কী ধরনের শাস্তি প্রাপ্ত হলে বা প্রদত্ত হলে সমাজ এই ধরনের অপরাধ থেকে মুক্ত হবে। ষষ্ঠ গ্রাউন্ডে বলেছি—এই আসামিরা ইচ্ছাকৃতভাবে পলাতক আছেন। তাঁরা জানছেন যে তাঁদের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মামলা চলছে, সাজা হচ্ছে, আপিলের মেয়াদ শেষ। এগুলো জেনেই তাঁরা নিজেদের পলাতক রেখেছেন এবং পলাতক থেকে বিভিন্ন ট্রায়ালে বাধা প্রদান করার জন্য বিভিন্ন বক্তব্য, বিবৃতি প্রদান করে যাচ্ছেন।’
আপিল নিষ্পত্তির বিষয়ে গাজী তামিম বলেন, ‘আইনে পরিষ্কার করে বলা আছে ৬০ দিনের মধ্যে আপিল নিষ্পত্তি করতে হবে। আমরা অবকাশের পর আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে দ্রুত শুনানির জন্য আবেদন করব। তারপর আপিল বিভাগে আপিলটি নিষ্পত্তি হবে।’
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিষয়ে জানতে চাইলে তামিম বলেন, ‘প্রসিকিউশন যেহেতু বলেছেন তিনি ফুল অ্যান্ড ট্রুথ ডিসক্লোজ করেছেন। তাই আমরা আসলে আর করতে পারি না। তবে পক্ষদের আপিল করার সুযোগ আছে। তাঁরা চাইলে আপিল করতে পারতেন। আমার জানামতে এখনো কোনো আপিল হয়নি।’
এই মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দেওয়ার সময় পাঁচটি পৃথক অভিযোগ ছিল। তবে গত ১৭ নভেম্বর রায় ঘোষণার সময় ট্রাইব্যুনাল অভিযোগগুলো দুটি ভাগে ভাগ করেন। এর মধ্যে গত বছরের ১৪ জুলাই গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনকারীদের ‘রাজাকার’ বলে উসকানিমূলক বক্তব্য প্রদান, ১৪ জুলাই রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মাকসুদ কামালকে ফোন করে আন্দোলনকারীদের রাজাকার আখ্যা দিয়ে তাঁদের ফাঁসি দেওয়ার কথা বলে উসকানি, আদেশ এবং অপরাধ সংঘটনে অধীনস্থদের বাধা প্রদান না করা, রংপুরে আবু সাঈদকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনা এবং আসাদুজ্জামান খান কামালকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হয়। গত বছরের ১৮ জুলাই শেখ হাসিনা তাপস এবং পরবর্তীকালে হাসানুল হক ইনুর সঙ্গে কথোপকথনে ড্রোন ব্যবহার করে আন্দোলনকারীদের অবস্থান নির্ণয়, আন্দোলনরত ছাত্র-জনতাকে হেলিকপ্টার এবং লেথাল উইপন ব্যবহার করে হত্যার নির্দেশ, অপরাধ সংঘটনে অধীনস্থদের বাধা প্রদান না করা, ৫ আগস্ট চানখাঁরপুল ছয়জনকে গুলি করে হত্যা, ৫ আগস্ট আশুলিয়ায় ছয়জনকে হত্যার পর লাশ পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় শেখ হাসিনা এবং আসাদুজ্জামান খান কামালকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
মামলার শুরু থেকেই পলাতক রয়েছেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামাল। আর মামলার আসামি থেকে রাজসাক্ষী হয়েছেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। এই মামলায় চৌধুরী মামুনকে পাঁচ বছরের সাজা দেওয়া হয়।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের আমৃত্যু কারাদণ্ড পরিবর্তন করতে আপিল করা হয়েছে।
আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে এই আপিল করা হয়। আপিল দায়েরের বিষয়টি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
গাজী তামিম বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের আমৃত্যু কারাদণ্ডকে মৃত্যুদণ্ডে উন্নীত করার জন্য আটটি গ্রাউন্ডে আপিল করেছি। প্রথম গ্রাউন্ড হলো—আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে যে শাস্তির কথা বলা আছে, তার প্রথমেই ডেথ পেনাল্টি দিয়ে বর্ণনা করা আছে। তারপরে গ্রাভিটি অব দ্য অফেন্সের কথা বলা আছে। যেহেতু আইনে একটি শাস্তি প্রেসক্রাইব করা আছে, এ জন্য ডেথ পেনাল্টি তারা সকল চার্জেই পাওয়ার যোগ্য। এটা আমাদের প্রথম গ্রাউন্ড ছিল। দ্বিতীয় গ্রাউন্ডে আমরা বলেছি—জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে যে অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, সেটা হলো ভায়োলেশন অব সিরিয়াস হিউম্যান রাইটস। সেখানে জঘন্য অপরাধ হয়েছে। যার শাস্তি একমাত্র মৃত্যুদণ্ডই হওয়া উচিত। তৃতীয় গ্রাউন্ডে আমরা বলেছি—স্কেল অব অ্যাটাক যেটা অ্যাগেইনস্ট সিভিলিয়ান, নিরস্ত্র, নিরীহ মানুষের ওপরে হয়েছে তার ব্যাপকতা ছিল মারাত্মক। এর কারণে মৃত্যুদণ্ড ছাড়া অন্য কোনো শাস্তি প্রদান করা আইনত সঠিক হয়নি। চতুর্থ গ্রাউন্ডে আমরা বলেছি—গ্রাভিটি অব দ্য অফেন্স। গ্রাভিটি অব অফেন্স অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ডই একমাত্র শাস্তি হওয়া উচিত এই ধরনের অপরাধীদের।’
তামিম বলেন, ‘পঞ্চম গ্রাউন্ডে আমরা বলেছি—শুধুমাত্র আসামির অধিকার দেখলেই হবে না। এখানে রাইটস অব দ্য ভিকটিমস এবং সোসাইটির রিজনেবল এক্সপেক্টেশনটাও দেখতে হবে। একটা সমাজ এই ধরনের অপরাধের কী ধরনের শাস্তি প্রত্যাশা করে এবং ভবিষ্যতে এই ধরনের অপরাধপ্রবণতা বন্ধ করার জন্য আদালত কর্তৃক কী ধরনের শাস্তি প্রাপ্ত হলে বা প্রদত্ত হলে সমাজ এই ধরনের অপরাধ থেকে মুক্ত হবে। ষষ্ঠ গ্রাউন্ডে বলেছি—এই আসামিরা ইচ্ছাকৃতভাবে পলাতক আছেন। তাঁরা জানছেন যে তাঁদের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মামলা চলছে, সাজা হচ্ছে, আপিলের মেয়াদ শেষ। এগুলো জেনেই তাঁরা নিজেদের পলাতক রেখেছেন এবং পলাতক থেকে বিভিন্ন ট্রায়ালে বাধা প্রদান করার জন্য বিভিন্ন বক্তব্য, বিবৃতি প্রদান করে যাচ্ছেন।’
আপিল নিষ্পত্তির বিষয়ে গাজী তামিম বলেন, ‘আইনে পরিষ্কার করে বলা আছে ৬০ দিনের মধ্যে আপিল নিষ্পত্তি করতে হবে। আমরা অবকাশের পর আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে দ্রুত শুনানির জন্য আবেদন করব। তারপর আপিল বিভাগে আপিলটি নিষ্পত্তি হবে।’
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিষয়ে জানতে চাইলে তামিম বলেন, ‘প্রসিকিউশন যেহেতু বলেছেন তিনি ফুল অ্যান্ড ট্রুথ ডিসক্লোজ করেছেন। তাই আমরা আসলে আর করতে পারি না। তবে পক্ষদের আপিল করার সুযোগ আছে। তাঁরা চাইলে আপিল করতে পারতেন। আমার জানামতে এখনো কোনো আপিল হয়নি।’
এই মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দেওয়ার সময় পাঁচটি পৃথক অভিযোগ ছিল। তবে গত ১৭ নভেম্বর রায় ঘোষণার সময় ট্রাইব্যুনাল অভিযোগগুলো দুটি ভাগে ভাগ করেন। এর মধ্যে গত বছরের ১৪ জুলাই গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনকারীদের ‘রাজাকার’ বলে উসকানিমূলক বক্তব্য প্রদান, ১৪ জুলাই রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মাকসুদ কামালকে ফোন করে আন্দোলনকারীদের রাজাকার আখ্যা দিয়ে তাঁদের ফাঁসি দেওয়ার কথা বলে উসকানি, আদেশ এবং অপরাধ সংঘটনে অধীনস্থদের বাধা প্রদান না করা, রংপুরে আবু সাঈদকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনা এবং আসাদুজ্জামান খান কামালকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হয়। গত বছরের ১৮ জুলাই শেখ হাসিনা তাপস এবং পরবর্তীকালে হাসানুল হক ইনুর সঙ্গে কথোপকথনে ড্রোন ব্যবহার করে আন্দোলনকারীদের অবস্থান নির্ণয়, আন্দোলনরত ছাত্র-জনতাকে হেলিকপ্টার এবং লেথাল উইপন ব্যবহার করে হত্যার নির্দেশ, অপরাধ সংঘটনে অধীনস্থদের বাধা প্রদান না করা, ৫ আগস্ট চানখাঁরপুল ছয়জনকে গুলি করে হত্যা, ৫ আগস্ট আশুলিয়ায় ছয়জনকে হত্যার পর লাশ পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় শেখ হাসিনা এবং আসাদুজ্জামান খান কামালকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
মামলার শুরু থেকেই পলাতক রয়েছেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামাল। আর মামলার আসামি থেকে রাজসাক্ষী হয়েছেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। এই মামলায় চৌধুরী মামুনকে পাঁচ বছরের সাজা দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) আমদানি করা ৫৮১ কোটি টাকা মূল্যের প্রায় ৭১ হাজার টন সার আত্মসাতের মামলায় এবার নরসিংদী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটনসহ অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দিতে যাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২৩ এপ্রিল ২০২৫
দেশে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যকরের দিন ১৬ ডিসেম্বর থেকে পিছিয়ে আগামী ১ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মোবাইল ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রীত হ্যান্ডসেটের তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দিতে নীতিমালা করেছে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক অধিশাখা-৪ আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগ নীতিমালা,
৪৪ মিনিট আগে
বাংলা ভাষায় এই প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম ‘কাগজ ডট এআই— kagoj. ai’ চালু করা হয়েছে। একই সঙ্গে উন্মোচন করা হয়েছে নতুন বাংলা ফন্ট ‘জুলাই।’
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলা ভাষায় এই প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম ‘কাগজ ডট এআই— kagoj. ai’ চালু করা হয়েছে। একই সঙ্গে উন্মোচন করা হয়েছে নতুন বাংলা ফন্ট ‘জুলাই।’
আজ সোমবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ দুটি প্রযুক্তির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব বলেন, ‘গত ২ সপ্তাহে ৪ হাজার মানুষ এটি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করেছেন। তারা ভালো ফল পেয়েছেন। বাংলা ভাষাকে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিতে এর এপিআই উন্মুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে। সাইবার সুরক্ষা নিশ্চিত করে সোর্স কোডও উন্মুক্ত করা হবে। ভাষার স্থানীয় সাংস্কৃতিক ধারা অক্ষুণ্ন রাখতে অচিরেই প্রতিটি নৃগোষ্ঠীর ভাষার ১০ হাজার ওরাল মিনিট সংগ্রহ করা হবে। তৈরি করা হবে বাংলা এলএলএম। ডেভেলপমেন্ট জার্নি এবং এই ইকো সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসতে পারলে ভাষাগুলোকে সাইবার স্পেসে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে।’
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ‘কাগজ ডট এআই’ বাংলা ভাষাভিত্তিক লেখালেখি, দাপ্তরিক নথি প্রস্তুত, ভাষা প্রক্রিয়াকরণ ও কনটেন্ট তৈরিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার নিশ্চিত করবে, যা বাংলা ভাষার ডিজিটাল অগ্রযাত্রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। বাংলা ভাষার জন্য এর আগে এ ধরনের পূর্ণাঙ্গ এআই প্ল্যাটফর্ম চালু হয়নি।
অন্যদিকে নতুন বাংলা ফন্ট ‘জুলাই’ দাপ্তরিক ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয়েছে। যা কম্পিউটারনির্ভর বাংলা লেখার ক্ষেত্রে বিদ্যমান বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা দূর করতে সহায়ক হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আজম, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব জহিরুল ইসলামসহ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ও আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধন হওয়া দুটি সেবা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ‘গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে তথ্য প্রযুক্তিতে বাংলা ভাষা সমৃদ্ধকরণ’ প্রকল্পের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে।

বাংলা ভাষায় এই প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম ‘কাগজ ডট এআই— kagoj. ai’ চালু করা হয়েছে। একই সঙ্গে উন্মোচন করা হয়েছে নতুন বাংলা ফন্ট ‘জুলাই।’
আজ সোমবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ দুটি প্রযুক্তির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব বলেন, ‘গত ২ সপ্তাহে ৪ হাজার মানুষ এটি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করেছেন। তারা ভালো ফল পেয়েছেন। বাংলা ভাষাকে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিতে এর এপিআই উন্মুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে। সাইবার সুরক্ষা নিশ্চিত করে সোর্স কোডও উন্মুক্ত করা হবে। ভাষার স্থানীয় সাংস্কৃতিক ধারা অক্ষুণ্ন রাখতে অচিরেই প্রতিটি নৃগোষ্ঠীর ভাষার ১০ হাজার ওরাল মিনিট সংগ্রহ করা হবে। তৈরি করা হবে বাংলা এলএলএম। ডেভেলপমেন্ট জার্নি এবং এই ইকো সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসতে পারলে ভাষাগুলোকে সাইবার স্পেসে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে।’
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ‘কাগজ ডট এআই’ বাংলা ভাষাভিত্তিক লেখালেখি, দাপ্তরিক নথি প্রস্তুত, ভাষা প্রক্রিয়াকরণ ও কনটেন্ট তৈরিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার নিশ্চিত করবে, যা বাংলা ভাষার ডিজিটাল অগ্রযাত্রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। বাংলা ভাষার জন্য এর আগে এ ধরনের পূর্ণাঙ্গ এআই প্ল্যাটফর্ম চালু হয়নি।
অন্যদিকে নতুন বাংলা ফন্ট ‘জুলাই’ দাপ্তরিক ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয়েছে। যা কম্পিউটারনির্ভর বাংলা লেখার ক্ষেত্রে বিদ্যমান বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা দূর করতে সহায়ক হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আজম, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব জহিরুল ইসলামসহ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ও আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধন হওয়া দুটি সেবা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ‘গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে তথ্য প্রযুক্তিতে বাংলা ভাষা সমৃদ্ধকরণ’ প্রকল্পের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে।

বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) আমদানি করা ৫৮১ কোটি টাকা মূল্যের প্রায় ৭১ হাজার টন সার আত্মসাতের মামলায় এবার নরসিংদী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটনসহ অভিযুক্ত পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দিতে যাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
২৩ এপ্রিল ২০২৫
দেশে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যকরের দিন ১৬ ডিসেম্বর থেকে পিছিয়ে আগামী ১ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মোবাইল ব্যবসায়ীদের কাছে থাকা অবিক্রীত হ্যান্ডসেটের তথ্য দাখিলের সময়সীমা আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স দিতে নীতিমালা করেছে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক অধিশাখা-৪ আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগ নীতিমালা,
৪৪ মিনিট আগে
আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে এই আপিল করা হয়। আপিল দায়েরের বিষয়টি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
৩ ঘণ্টা আগে