রাহুল শর্মা, ঢাকা

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ জন্য একটি প্রতিবেদন তৈরির লক্ষ্যে ১৬ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. রবিউল ইসলামকে আহ্বায়ক করে গঠিত ওই কমিটি আজ রোববার প্রথম সভায় বসবে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠন করা ওই কমিটিতে শিক্ষার বিভিন্ন দপ্তর ও জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধিকে রাখা হয়েছে। এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিল ও অবসর- সুবিধার বিদ্যমান জটিলতা স্থায়ীভাবে নিরসন এবং তাঁদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনতে একটি প্রতিবেদন তৈরি ও সুপারিশ করবে ওই কমিটি। এরপর সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
জানা যায়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির দ্বিতীয় বৈঠকে বেসরকারি শিক্ষক ও কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনার বিষয়টি উঠে আসে। বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন তৈরি করে সংসদীয় কমিটিতে উপস্থাপনের নির্দেশ দেন। বৈঠকের কার্যবিবরণী পাস হয় গত ৬ মে। এরপরই শিক্ষা মন্ত্রণালয় ১৬ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করে।
সংসদীয় কমিটির ওই বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, অবসরসুবিধা প্রাপ্তির জন্য অনিষ্পন্ন আবেদনের সংখ্যা অনেক বেশি হওয়ার একটা রাজনৈতিক কারণ রয়েছে। বিএনপি সরকার এই খাতে অর্থ বরাদ্দ না দিয়ে একটা বিশাল গ্যাপ তৈরি করে। পরবর্তী সময়ে ২০১৫ সালের বেতন স্কেলে বেতন-ভাতা শতভাগ বৃদ্ধি পাওয়ায় এই খাতের ব্যয়ও বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপরও সরকার এ সমস্যা সমাধানে আন্তরিকভাবে কাজ করছে।
বর্তমানে এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৯ হাজার ১৬৪টি। এর মধ্যে স্কুল-কলেজ ২০ হাজার ৪৩৭টি, বাকিগুলো কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসা। এসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারী আছেন সাড়ে ৫ লাখের মতো।
এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা ১৯৯০ সাল থেকে কল্যাণ ট্রাস্টের সুবিধা পেয়ে আসছেন। ২০০৫ সাল থেকে শুরু হয়েছে অবসরসুবিধা দেওয়া। এই দুই সুবিধা বাবদ শিক্ষকেরা চাকরিকাল অনুযায়ী এককালীন অর্থ পান। আইন অনুযায়ী, শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিও (বেতনের সরকারি অংশ) থেকে চাঁদা হিসাবে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণে অর্থ কেটে রাখা হয়। এর মধ্যে অবসরসুবিধা বোর্ড ৬ শতাংশ এবং কল্যাণ ট্রাস্ট ৪ শতাংশ পায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কল্যাণ ট্রাস্টে বছরে গড়ে আবেদন পড়ে ১৬ হাজার ৮০০ থেকে ১৭ হাজার, যা নিষ্পন্ন করতে প্রয়োজন ৭২০ কোটি টাকা। আর অবসরসুবিধা বোর্ডে বছরে ১০ হাজার ৮০০টি আবেদন পড়ে। এসব আবেদন নিষ্পন্ন করতে প্রয়োজন ১ হাজার ৩২০ কোটি টাকা। দুই খাতে প্রতিবছর ৫৭০ কোটি টাকা ঘাটতি থাকে। বর্তমানে কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসরসুবিধা বোর্ডে প্রায় ৬৭ হাজার আবেদন পেন্ডিং রয়েছে। এসব আবেদন নিষ্পত্তি করতে ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা প্রয়োজন।
এমন প্রেক্ষাপটে গত ২২ ফেব্রুয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আর্থিক ও অবসরসুবিধা অবসরের ছয় মাসের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে রায় দেন হাইকোর্ট। তহবিলসংকটের কারণে অনেক শিক্ষক-কর্মচারী অবসর নেওয়ার পর তিন-চার বছর পরেও প্রাপ্য আর্থিক সুবিধা পান না বলে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির আলোচনায়ও উঠে আসে। এ অবস্থায় এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় এনে আর্থিক ও অবসরসুবিধাসংক্রান্ত জটিলতার নিরসন করতে চায় সরকার।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট সর্বজনীন পেনশন স্কিম উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুরুতে প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা ও সমতা নামে চারটি স্কিম দিয়ে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের যাত্রা শুরু হয়। পরে সব স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ‘প্রত্যয়’ নামে নতুন স্কিম চালু করা হয়। গত ১৩ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিম ‘প্রত্যয়’য়ে যুক্ত হতে প্রজ্ঞাপন জারি করে অর্থ মন্ত্রণালয়, যা আগামী ১ জুলাই থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। এ প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক-কর্মচারীরা।
এ অবস্থায় কোন প্রক্রিয়ায় এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত করা হবে—এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রবীণ শিক্ষকনেতা কাজী ফারুক আহমেদ। তিনি বলেন, শিক্ষকদের পেনশনের আওতায় আনার দাবি দীর্ঘদিনের। এটাও মনে রাখতে, বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা কিন্তু পূর্ণাঙ্গ বেতন স্কেল পান না। তাহলে তাঁরা কোন প্রক্রিয়ায় সর্বজনীন পেনশনে অন্তর্ভুক্ত হবেন? এ ক্ষেত্রে অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে বাস্তবতার নিরিখে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
কাজী ফারুক আহমেদ আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকেরাও এটা মানছেন না। এ সমস্যারও সমাধান হওয়া প্রয়োজন।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে এ বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরিতে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিষয়টি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ জন্য একটি প্রতিবেদন তৈরির লক্ষ্যে ১৬ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. রবিউল ইসলামকে আহ্বায়ক করে গঠিত ওই কমিটি আজ রোববার প্রথম সভায় বসবে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠন করা ওই কমিটিতে শিক্ষার বিভিন্ন দপ্তর ও জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধিকে রাখা হয়েছে। এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিল ও অবসর- সুবিধার বিদ্যমান জটিলতা স্থায়ীভাবে নিরসন এবং তাঁদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনতে একটি প্রতিবেদন তৈরি ও সুপারিশ করবে ওই কমিটি। এরপর সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
জানা যায়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির দ্বিতীয় বৈঠকে বেসরকারি শিক্ষক ও কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনার বিষয়টি উঠে আসে। বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন তৈরি করে সংসদীয় কমিটিতে উপস্থাপনের নির্দেশ দেন। বৈঠকের কার্যবিবরণী পাস হয় গত ৬ মে। এরপরই শিক্ষা মন্ত্রণালয় ১৬ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করে।
সংসদীয় কমিটির ওই বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, অবসরসুবিধা প্রাপ্তির জন্য অনিষ্পন্ন আবেদনের সংখ্যা অনেক বেশি হওয়ার একটা রাজনৈতিক কারণ রয়েছে। বিএনপি সরকার এই খাতে অর্থ বরাদ্দ না দিয়ে একটা বিশাল গ্যাপ তৈরি করে। পরবর্তী সময়ে ২০১৫ সালের বেতন স্কেলে বেতন-ভাতা শতভাগ বৃদ্ধি পাওয়ায় এই খাতের ব্যয়ও বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপরও সরকার এ সমস্যা সমাধানে আন্তরিকভাবে কাজ করছে।
বর্তমানে এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৯ হাজার ১৬৪টি। এর মধ্যে স্কুল-কলেজ ২০ হাজার ৪৩৭টি, বাকিগুলো কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসা। এসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারী আছেন সাড়ে ৫ লাখের মতো।
এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা ১৯৯০ সাল থেকে কল্যাণ ট্রাস্টের সুবিধা পেয়ে আসছেন। ২০০৫ সাল থেকে শুরু হয়েছে অবসরসুবিধা দেওয়া। এই দুই সুবিধা বাবদ শিক্ষকেরা চাকরিকাল অনুযায়ী এককালীন অর্থ পান। আইন অনুযায়ী, শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিও (বেতনের সরকারি অংশ) থেকে চাঁদা হিসাবে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণে অর্থ কেটে রাখা হয়। এর মধ্যে অবসরসুবিধা বোর্ড ৬ শতাংশ এবং কল্যাণ ট্রাস্ট ৪ শতাংশ পায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কল্যাণ ট্রাস্টে বছরে গড়ে আবেদন পড়ে ১৬ হাজার ৮০০ থেকে ১৭ হাজার, যা নিষ্পন্ন করতে প্রয়োজন ৭২০ কোটি টাকা। আর অবসরসুবিধা বোর্ডে বছরে ১০ হাজার ৮০০টি আবেদন পড়ে। এসব আবেদন নিষ্পন্ন করতে প্রয়োজন ১ হাজার ৩২০ কোটি টাকা। দুই খাতে প্রতিবছর ৫৭০ কোটি টাকা ঘাটতি থাকে। বর্তমানে কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসরসুবিধা বোর্ডে প্রায় ৬৭ হাজার আবেদন পেন্ডিং রয়েছে। এসব আবেদন নিষ্পত্তি করতে ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা প্রয়োজন।
এমন প্রেক্ষাপটে গত ২২ ফেব্রুয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আর্থিক ও অবসরসুবিধা অবসরের ছয় মাসের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে রায় দেন হাইকোর্ট। তহবিলসংকটের কারণে অনেক শিক্ষক-কর্মচারী অবসর নেওয়ার পর তিন-চার বছর পরেও প্রাপ্য আর্থিক সুবিধা পান না বলে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির আলোচনায়ও উঠে আসে। এ অবস্থায় এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় এনে আর্থিক ও অবসরসুবিধাসংক্রান্ত জটিলতার নিরসন করতে চায় সরকার।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট সর্বজনীন পেনশন স্কিম উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুরুতে প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা ও সমতা নামে চারটি স্কিম দিয়ে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের যাত্রা শুরু হয়। পরে সব স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ‘প্রত্যয়’ নামে নতুন স্কিম চালু করা হয়। গত ১৩ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিম ‘প্রত্যয়’য়ে যুক্ত হতে প্রজ্ঞাপন জারি করে অর্থ মন্ত্রণালয়, যা আগামী ১ জুলাই থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। এ প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক-কর্মচারীরা।
এ অবস্থায় কোন প্রক্রিয়ায় এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত করা হবে—এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রবীণ শিক্ষকনেতা কাজী ফারুক আহমেদ। তিনি বলেন, শিক্ষকদের পেনশনের আওতায় আনার দাবি দীর্ঘদিনের। এটাও মনে রাখতে, বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা কিন্তু পূর্ণাঙ্গ বেতন স্কেল পান না। তাহলে তাঁরা কোন প্রক্রিয়ায় সর্বজনীন পেনশনে অন্তর্ভুক্ত হবেন? এ ক্ষেত্রে অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে বাস্তবতার নিরিখে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
কাজী ফারুক আহমেদ আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকেরাও এটা মানছেন না। এ সমস্যারও সমাধান হওয়া প্রয়োজন।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে এ বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরিতে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিষয়টি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।
রাহুল শর্মা, ঢাকা

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ জন্য একটি প্রতিবেদন তৈরির লক্ষ্যে ১৬ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. রবিউল ইসলামকে আহ্বায়ক করে গঠিত ওই কমিটি আজ রোববার প্রথম সভায় বসবে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠন করা ওই কমিটিতে শিক্ষার বিভিন্ন দপ্তর ও জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধিকে রাখা হয়েছে। এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিল ও অবসর- সুবিধার বিদ্যমান জটিলতা স্থায়ীভাবে নিরসন এবং তাঁদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনতে একটি প্রতিবেদন তৈরি ও সুপারিশ করবে ওই কমিটি। এরপর সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
জানা যায়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির দ্বিতীয় বৈঠকে বেসরকারি শিক্ষক ও কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনার বিষয়টি উঠে আসে। বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন তৈরি করে সংসদীয় কমিটিতে উপস্থাপনের নির্দেশ দেন। বৈঠকের কার্যবিবরণী পাস হয় গত ৬ মে। এরপরই শিক্ষা মন্ত্রণালয় ১৬ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করে।
সংসদীয় কমিটির ওই বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, অবসরসুবিধা প্রাপ্তির জন্য অনিষ্পন্ন আবেদনের সংখ্যা অনেক বেশি হওয়ার একটা রাজনৈতিক কারণ রয়েছে। বিএনপি সরকার এই খাতে অর্থ বরাদ্দ না দিয়ে একটা বিশাল গ্যাপ তৈরি করে। পরবর্তী সময়ে ২০১৫ সালের বেতন স্কেলে বেতন-ভাতা শতভাগ বৃদ্ধি পাওয়ায় এই খাতের ব্যয়ও বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপরও সরকার এ সমস্যা সমাধানে আন্তরিকভাবে কাজ করছে।
বর্তমানে এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৯ হাজার ১৬৪টি। এর মধ্যে স্কুল-কলেজ ২০ হাজার ৪৩৭টি, বাকিগুলো কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসা। এসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারী আছেন সাড়ে ৫ লাখের মতো।
এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা ১৯৯০ সাল থেকে কল্যাণ ট্রাস্টের সুবিধা পেয়ে আসছেন। ২০০৫ সাল থেকে শুরু হয়েছে অবসরসুবিধা দেওয়া। এই দুই সুবিধা বাবদ শিক্ষকেরা চাকরিকাল অনুযায়ী এককালীন অর্থ পান। আইন অনুযায়ী, শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিও (বেতনের সরকারি অংশ) থেকে চাঁদা হিসাবে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণে অর্থ কেটে রাখা হয়। এর মধ্যে অবসরসুবিধা বোর্ড ৬ শতাংশ এবং কল্যাণ ট্রাস্ট ৪ শতাংশ পায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কল্যাণ ট্রাস্টে বছরে গড়ে আবেদন পড়ে ১৬ হাজার ৮০০ থেকে ১৭ হাজার, যা নিষ্পন্ন করতে প্রয়োজন ৭২০ কোটি টাকা। আর অবসরসুবিধা বোর্ডে বছরে ১০ হাজার ৮০০টি আবেদন পড়ে। এসব আবেদন নিষ্পন্ন করতে প্রয়োজন ১ হাজার ৩২০ কোটি টাকা। দুই খাতে প্রতিবছর ৫৭০ কোটি টাকা ঘাটতি থাকে। বর্তমানে কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসরসুবিধা বোর্ডে প্রায় ৬৭ হাজার আবেদন পেন্ডিং রয়েছে। এসব আবেদন নিষ্পত্তি করতে ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা প্রয়োজন।
এমন প্রেক্ষাপটে গত ২২ ফেব্রুয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আর্থিক ও অবসরসুবিধা অবসরের ছয় মাসের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে রায় দেন হাইকোর্ট। তহবিলসংকটের কারণে অনেক শিক্ষক-কর্মচারী অবসর নেওয়ার পর তিন-চার বছর পরেও প্রাপ্য আর্থিক সুবিধা পান না বলে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির আলোচনায়ও উঠে আসে। এ অবস্থায় এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় এনে আর্থিক ও অবসরসুবিধাসংক্রান্ত জটিলতার নিরসন করতে চায় সরকার।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট সর্বজনীন পেনশন স্কিম উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুরুতে প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা ও সমতা নামে চারটি স্কিম দিয়ে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের যাত্রা শুরু হয়। পরে সব স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ‘প্রত্যয়’ নামে নতুন স্কিম চালু করা হয়। গত ১৩ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিম ‘প্রত্যয়’য়ে যুক্ত হতে প্রজ্ঞাপন জারি করে অর্থ মন্ত্রণালয়, যা আগামী ১ জুলাই থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। এ প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক-কর্মচারীরা।
এ অবস্থায় কোন প্রক্রিয়ায় এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত করা হবে—এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রবীণ শিক্ষকনেতা কাজী ফারুক আহমেদ। তিনি বলেন, শিক্ষকদের পেনশনের আওতায় আনার দাবি দীর্ঘদিনের। এটাও মনে রাখতে, বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা কিন্তু পূর্ণাঙ্গ বেতন স্কেল পান না। তাহলে তাঁরা কোন প্রক্রিয়ায় সর্বজনীন পেনশনে অন্তর্ভুক্ত হবেন? এ ক্ষেত্রে অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে বাস্তবতার নিরিখে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
কাজী ফারুক আহমেদ আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকেরাও এটা মানছেন না। এ সমস্যারও সমাধান হওয়া প্রয়োজন।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে এ বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরিতে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিষয়টি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ জন্য একটি প্রতিবেদন তৈরির লক্ষ্যে ১৬ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. রবিউল ইসলামকে আহ্বায়ক করে গঠিত ওই কমিটি আজ রোববার প্রথম সভায় বসবে বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের গঠন করা ওই কমিটিতে শিক্ষার বিভিন্ন দপ্তর ও জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধিকে রাখা হয়েছে। এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিল ও অবসর- সুবিধার বিদ্যমান জটিলতা স্থায়ীভাবে নিরসন এবং তাঁদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনতে একটি প্রতিবেদন তৈরি ও সুপারিশ করবে ওই কমিটি। এরপর সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
জানা যায়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির দ্বিতীয় বৈঠকে বেসরকারি শিক্ষক ও কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনার বিষয়টি উঠে আসে। বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন তৈরি করে সংসদীয় কমিটিতে উপস্থাপনের নির্দেশ দেন। বৈঠকের কার্যবিবরণী পাস হয় গত ৬ মে। এরপরই শিক্ষা মন্ত্রণালয় ১৬ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করে।
সংসদীয় কমিটির ওই বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, অবসরসুবিধা প্রাপ্তির জন্য অনিষ্পন্ন আবেদনের সংখ্যা অনেক বেশি হওয়ার একটা রাজনৈতিক কারণ রয়েছে। বিএনপি সরকার এই খাতে অর্থ বরাদ্দ না দিয়ে একটা বিশাল গ্যাপ তৈরি করে। পরবর্তী সময়ে ২০১৫ সালের বেতন স্কেলে বেতন-ভাতা শতভাগ বৃদ্ধি পাওয়ায় এই খাতের ব্যয়ও বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপরও সরকার এ সমস্যা সমাধানে আন্তরিকভাবে কাজ করছে।
বর্তমানে এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৯ হাজার ১৬৪টি। এর মধ্যে স্কুল-কলেজ ২০ হাজার ৪৩৭টি, বাকিগুলো কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসা। এসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক-কর্মচারী আছেন সাড়ে ৫ লাখের মতো।
এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা ১৯৯০ সাল থেকে কল্যাণ ট্রাস্টের সুবিধা পেয়ে আসছেন। ২০০৫ সাল থেকে শুরু হয়েছে অবসরসুবিধা দেওয়া। এই দুই সুবিধা বাবদ শিক্ষকেরা চাকরিকাল অনুযায়ী এককালীন অর্থ পান। আইন অনুযায়ী, শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিও (বেতনের সরকারি অংশ) থেকে চাঁদা হিসাবে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণে অর্থ কেটে রাখা হয়। এর মধ্যে অবসরসুবিধা বোর্ড ৬ শতাংশ এবং কল্যাণ ট্রাস্ট ৪ শতাংশ পায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কল্যাণ ট্রাস্টে বছরে গড়ে আবেদন পড়ে ১৬ হাজার ৮০০ থেকে ১৭ হাজার, যা নিষ্পন্ন করতে প্রয়োজন ৭২০ কোটি টাকা। আর অবসরসুবিধা বোর্ডে বছরে ১০ হাজার ৮০০টি আবেদন পড়ে। এসব আবেদন নিষ্পন্ন করতে প্রয়োজন ১ হাজার ৩২০ কোটি টাকা। দুই খাতে প্রতিবছর ৫৭০ কোটি টাকা ঘাটতি থাকে। বর্তমানে কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসরসুবিধা বোর্ডে প্রায় ৬৭ হাজার আবেদন পেন্ডিং রয়েছে। এসব আবেদন নিষ্পত্তি করতে ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা প্রয়োজন।
এমন প্রেক্ষাপটে গত ২২ ফেব্রুয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আর্থিক ও অবসরসুবিধা অবসরের ছয় মাসের মধ্যে দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে রায় দেন হাইকোর্ট। তহবিলসংকটের কারণে অনেক শিক্ষক-কর্মচারী অবসর নেওয়ার পর তিন-চার বছর পরেও প্রাপ্য আর্থিক সুবিধা পান না বলে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির আলোচনায়ও উঠে আসে। এ অবস্থায় এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় এনে আর্থিক ও অবসরসুবিধাসংক্রান্ত জটিলতার নিরসন করতে চায় সরকার।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট সর্বজনীন পেনশন স্কিম উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুরুতে প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা ও সমতা নামে চারটি স্কিম দিয়ে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের যাত্রা শুরু হয়। পরে সব স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, ও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ‘প্রত্যয়’ নামে নতুন স্কিম চালু করা হয়। গত ১৩ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিম ‘প্রত্যয়’য়ে যুক্ত হতে প্রজ্ঞাপন জারি করে অর্থ মন্ত্রণালয়, যা আগামী ১ জুলাই থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। এ প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক-কর্মচারীরা।
এ অবস্থায় কোন প্রক্রিয়ায় এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত করা হবে—এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রবীণ শিক্ষকনেতা কাজী ফারুক আহমেদ। তিনি বলেন, শিক্ষকদের পেনশনের আওতায় আনার দাবি দীর্ঘদিনের। এটাও মনে রাখতে, বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা কিন্তু পূর্ণাঙ্গ বেতন স্কেল পান না। তাহলে তাঁরা কোন প্রক্রিয়ায় সর্বজনীন পেনশনে অন্তর্ভুক্ত হবেন? এ ক্ষেত্রে অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে বাস্তবতার নিরিখে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
কাজী ফারুক আহমেদ আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকেরাও এটা মানছেন না। এ সমস্যারও সমাধান হওয়া প্রয়োজন।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে এ বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরিতে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিষয়টি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।

প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ ও বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসাদুজ্জামান খান একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে অসাধু উপায়ে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২২ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নির্বাচন...
৪ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ ও বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে গুম ও হাওর-সংক্রান্ত অধ্যাদেশ অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ।
পরে প্রধান উপদেষ্টা প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রেস উইং জানায়, বৈঠকে গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। এর ফলে ব্যক্তি অন্যূন পাঁচ বছর ধরে গুম থাকলে এবং জীবিত ফিরে না এলে ট্রাইবুন্যাল তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ডিসাপিয়ার্ড’ বা ‘গুম’ ঘোষণা করতে পারবে।
সরকার ‘গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার ট্রাইবুনাল’-এর জন্য মানবাধিকার কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয়সংখ্যক পাবলিক প্রসিকিউটর নিয়োগ দিতে পারবে। ভুক্তভোগী বা অভিযোগকারীও ব্যক্তিগত উদ্যোগে ট্রাইব্যুনাল আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবেন এবং গুম হওয়া ব্যক্তির স্ত্রী বা তাঁর ওপর নির্ভরশীল পরিবারের কোনো সদস্য কমিশনের পূর্বানুমতি ব্যতিরেকে গুম হওয়া ব্যক্তির সম্পত্তি ব্যবহার করতে পারবেন।
এদিকে, বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়াও নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। বাংলাদেশের হাওর অঞ্চলের ইকোসিস্টেম বিশ্বে বিরল ও অনন্য। কিন্তু নদী ও নদীপথের বাধা সৃষ্টি করে অপরিকল্পিত বাঁধ নির্মাণ, বিষ ও কীটনাশকের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার এবং পর্যটনের বিরূপ প্রভাবের কারণে এই ইকোসিস্টেম ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে পড়ছে। অন্যদিক, জলাশয় রক্ষায় আইনি কাঠামোরও অপ্রতুলতা রয়েছে।
এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাংলাদেশে হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব, কর্তৃত্ব ও অধিক্ষেত্র সুস্পষ্টভাবে নির্ধারণ করা হবে। হাওর ও জলাভূমি এলাকার জীববৈচিত্র্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণের লক্ষ্যে সুরক্ষা অধ্যাদেশ জারির বিধান রাখা হয়েছে। পাশাপাশি, হাওর ও জলাভূমি এলাকার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংরক্ষিত হাওর ও জলাভূমি এলাকা ঘোষণা করার বিধানও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এ ছাড়া, হাওর ও জলাভূমি এলাকায় নিষিদ্ধ কার্যক্রমের বিবরণ প্রদান, নিষিদ্ধ কার্যক্রম সংঘটিত হলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য করা এবং ওই অপরাধের জন্য আরোপনীয় দণ্ডের বিধান করা হয়েছে।
হাওর ও জলাভূমি এলাকায় উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নির্ধারিত ব্যতিক্রম সাপেক্ষে অধিদপ্তরের মতামত গ্রহণের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে। পাশাপাশি, প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অন্যান্য কর্তৃপক্ষ/দপ্তর/সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়, স্থানীয় অংশীজনদের সম্পৃক্ততা এবং সংরক্ষণ কার্যক্রমে তাদের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিধি, প্রবিধান ও নির্দেশিকা প্রণয়নের ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।

গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ ও বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে গুম ও হাওর-সংক্রান্ত অধ্যাদেশ অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ।
পরে প্রধান উপদেষ্টা প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রেস উইং জানায়, বৈঠকে গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। এর ফলে ব্যক্তি অন্যূন পাঁচ বছর ধরে গুম থাকলে এবং জীবিত ফিরে না এলে ট্রাইবুন্যাল তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ডিসাপিয়ার্ড’ বা ‘গুম’ ঘোষণা করতে পারবে।
সরকার ‘গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার ট্রাইবুনাল’-এর জন্য মানবাধিকার কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয়সংখ্যক পাবলিক প্রসিকিউটর নিয়োগ দিতে পারবে। ভুক্তভোগী বা অভিযোগকারীও ব্যক্তিগত উদ্যোগে ট্রাইব্যুনাল আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবেন এবং গুম হওয়া ব্যক্তির স্ত্রী বা তাঁর ওপর নির্ভরশীল পরিবারের কোনো সদস্য কমিশনের পূর্বানুমতি ব্যতিরেকে গুম হওয়া ব্যক্তির সম্পত্তি ব্যবহার করতে পারবেন।
এদিকে, বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়াও নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। বাংলাদেশের হাওর অঞ্চলের ইকোসিস্টেম বিশ্বে বিরল ও অনন্য। কিন্তু নদী ও নদীপথের বাধা সৃষ্টি করে অপরিকল্পিত বাঁধ নির্মাণ, বিষ ও কীটনাশকের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার এবং পর্যটনের বিরূপ প্রভাবের কারণে এই ইকোসিস্টেম ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে পড়ছে। অন্যদিক, জলাশয় রক্ষায় আইনি কাঠামোরও অপ্রতুলতা রয়েছে।
এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাংলাদেশে হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব, কর্তৃত্ব ও অধিক্ষেত্র সুস্পষ্টভাবে নির্ধারণ করা হবে। হাওর ও জলাভূমি এলাকার জীববৈচিত্র্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণের লক্ষ্যে সুরক্ষা অধ্যাদেশ জারির বিধান রাখা হয়েছে। পাশাপাশি, হাওর ও জলাভূমি এলাকার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংরক্ষিত হাওর ও জলাভূমি এলাকা ঘোষণা করার বিধানও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এ ছাড়া, হাওর ও জলাভূমি এলাকায় নিষিদ্ধ কার্যক্রমের বিবরণ প্রদান, নিষিদ্ধ কার্যক্রম সংঘটিত হলে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য করা এবং ওই অপরাধের জন্য আরোপনীয় দণ্ডের বিধান করা হয়েছে।
হাওর ও জলাভূমি এলাকায় উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নির্ধারিত ব্যতিক্রম সাপেক্ষে অধিদপ্তরের মতামত গ্রহণের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে। পাশাপাশি, প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অন্যান্য কর্তৃপক্ষ/দপ্তর/সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়, স্থানীয় অংশীজনদের সম্পৃক্ততা এবং সংরক্ষণ কার্যক্রমে তাদের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিধি, প্রবিধান ও নির্দেশিকা প্রণয়নের ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ জন্য একটি প্রতিবেদন তৈরির লক্ষ্যে ১৬ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. রবিউল ইসলামকে আহ্বায়ক করে গঠিত ওই কমিটি আজ রো
০২ জুন ২০২৪
অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসাদুজ্জামান খান একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে অসাধু উপায়ে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২২ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নির্বাচন...
৪ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযোগপত্রে তাঁদের বিরুদ্ধে ২২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও ৮৭ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন আজ বৃহস্পতিবার চার্জশিট অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসাদুজ্জামান খান একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে অসাধু উপায়ে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২২ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
এ ছাড়া এই আসামি ৯টি ব্যাংক হিসাবে ৮৭ কোটি ৪৬ লাখ ২৬ হাজার ৯৩৩ টাকা লেনদেন করে মানি লন্ডারিংয়ে সম্পৃক্ত অপরাধ ‘দুর্নীতি ও ঘুষ’ সংঘটনের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশ্যে তা রূপান্তর বা স্থানান্তর বা হস্তান্তর করেছেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে কমিশন কর্তৃক দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারাসহ মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে গত বছরের ৯ অক্টোবর আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। তদন্তে আসাদুজ্জামান খানের স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান, তাঁর ছেলে শাফি মোদ্দাছির খান জ্যোতি ও মেয়ে শাফিয়া তাসনিম খানের সম্পৃক্ততা পায় সংস্থাটি।
জুলাই অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ১৭ নভেম্বর আসাদুজ্জামান খান কামালকে মৃত্যুদণ্ড দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযোগপত্রে তাঁদের বিরুদ্ধে ২২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও ৮৭ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন আজ বৃহস্পতিবার চার্জশিট অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসাদুজ্জামান খান একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে অসাধু উপায়ে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২২ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
এ ছাড়া এই আসামি ৯টি ব্যাংক হিসাবে ৮৭ কোটি ৪৬ লাখ ২৬ হাজার ৯৩৩ টাকা লেনদেন করে মানি লন্ডারিংয়ে সম্পৃক্ত অপরাধ ‘দুর্নীতি ও ঘুষ’ সংঘটনের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশ্যে তা রূপান্তর বা স্থানান্তর বা হস্তান্তর করেছেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে কমিশন কর্তৃক দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারাসহ মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে গত বছরের ৯ অক্টোবর আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। তদন্তে আসাদুজ্জামান খানের স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান, তাঁর ছেলে শাফি মোদ্দাছির খান জ্যোতি ও মেয়ে শাফিয়া তাসনিম খানের সম্পৃক্ততা পায় সংস্থাটি।
জুলাই অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ১৭ নভেম্বর আসাদুজ্জামান খান কামালকে মৃত্যুদণ্ড দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ জন্য একটি প্রতিবেদন তৈরির লক্ষ্যে ১৬ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. রবিউল ইসলামকে আহ্বায়ক করে গঠিত ওই কমিটি আজ রো
০২ জুন ২০২৪
প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ ও বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নির্বাচন...
৪ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে পুলিশ মোতায়েন করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ বৃহস্পতিবার ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন নির্দেশনাটি স্বরাষ্ট্র সচিবকে পাঠিয়েছেন।
এতে বলা হয়, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নির্বাচন-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি, নির্বাচনী মালপত্র ও যন্ত্রপাতি সংরক্ষিত রয়েছে বিধায় এসব কার্যালয়ে নির্বাচনকালীন সময়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিবেচনায় সংরক্ষিত গুরুত্বপূর্ণ নথি, নির্বাচনী মালপত্রের সুরক্ষাসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা অত্যাবশ্যক বলে কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
এই অবস্থায় রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিসে নিরাপত্তা বিধানে প্রয়োজনীয় পুলিশ ফোর্স মোতায়েনের সদয় নির্দেশনা দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে বলেছে কমিশন।
তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট হবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে পুলিশ মোতায়েন করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ বৃহস্পতিবার ইসির উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন নির্দেশনাটি স্বরাষ্ট্র সচিবকে পাঠিয়েছেন।
এতে বলা হয়, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নির্বাচন-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি, নির্বাচনী মালপত্র ও যন্ত্রপাতি সংরক্ষিত রয়েছে বিধায় এসব কার্যালয়ে নির্বাচনকালীন সময়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিবেচনায় সংরক্ষিত গুরুত্বপূর্ণ নথি, নির্বাচনী মালপত্রের সুরক্ষাসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা অত্যাবশ্যক বলে কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
এই অবস্থায় রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিসে নিরাপত্তা বিধানে প্রয়োজনীয় পুলিশ ফোর্স মোতায়েনের সদয় নির্দেশনা দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে বলেছে কমিশন।
তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট হবে।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ জন্য একটি প্রতিবেদন তৈরির লক্ষ্যে ১৬ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. রবিউল ইসলামকে আহ্বায়ক করে গঠিত ওই কমিটি আজ রো
০২ জুন ২০২৪
প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ ও বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসাদুজ্জামান খান একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে অসাধু উপায়ে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২২ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ তাঁদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয় বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
ওবায়দুল কাদের ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন আওয়ামী লীগ নেতা বাহাউদ্দিন নাছিম, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, শেখ ফজলে শামস পরশ ও মাইনুল হোসেন নিখিল, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
এখন ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ আমলে নিলে প্রসিকিউশনের সূচনা বক্তব্যের পর সাক্ষ্য গ্রহণের মধ্য দিয়ে শুরু হবে বিচারকাজ।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ সাতজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ তাঁদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয় বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।
ওবায়দুল কাদের ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন আওয়ামী লীগ নেতা বাহাউদ্দিন নাছিম, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, শেখ ফজলে শামস পরশ ও মাইনুল হোসেন নিখিল, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
এখন ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ আমলে নিলে প্রসিকিউশনের সূচনা বক্তব্যের পর সাক্ষ্য গ্রহণের মধ্য দিয়ে শুরু হবে বিচারকাজ।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ জন্য একটি প্রতিবেদন তৈরির লক্ষ্যে ১৬ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. রবিউল ইসলামকে আহ্বায়ক করে গঠিত ওই কমিটি আজ রো
০২ জুন ২০২৪
প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ ও বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসাদুজ্জামান খান একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে অসাধু উপায়ে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২২ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে এরই মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে নির্বাচন...
৪ ঘণ্টা আগে