
ব্রিটেনে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এমপি ও মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে ক্ষমা চাইতে বলেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি লন্ডনে তাঁর খালা ও বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের আবাসন ব্যবহার করেছেন এবং বাংলাদেশের একটি অবকাঠামো প্রকল্প থেকে তিনি এবং তাঁর পরিবার মিলে পাঁচ বিলিয়ন ডলার অর্থ তছরুপ করেছেন।
ড. ইউনূস ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্রিটেনের দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে তাঁর ও তাঁর পরিবারের জন্য বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত শাসক দলের দেওয়া আবাসন ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইতে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যেসব আবাসন টিউলিপ সিদ্দিক ব্যবহার করেছেন, সেগুলোর তদন্ত করা উচিত ব্রিটিশ সরকারের এবং প্রমাণিত হলে এগুলো ‘সরাসরি চুরির’ মাধ্যমে প্রাপ্ত বলে বিবেচিত হতে পারে।
শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূস গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ থেকে চলে যাওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যে বাড়িগুলো টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে যুক্ত, সেগুলোও তাঁর বিরুদ্ধে চলমান দুর্নীতি ও তহবিল তছরুপের তদন্তের অংশ হিসেবে খতিয়ে দেখা উচিত। টিউলিপ বর্তমানে ব্রিটেনের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সচিব এবং নগরমন্ত্রী হিসেবে আর্থিক অপরাধ মোকাবিলার দায়িত্বে রয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসের তদন্তে জানা গেছে, টিউলিপ সিদ্দিক কয়েক বছর ধরে হ্যাম্পস্টেডের একটি আবাসনে বসবাস করেছেন। এই বাড়িটি একটি অফশোর কোম্পানির মাধ্যমে কেনা হয়েছিল। এই কোম্পানিটি পানামা পেপার্সে উল্লেখিত এবং দুই বাংলাদেশি ব্যবসায়ীর সঙ্গে যুক্ত। টিউলিপের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের একটি পারমাণবিক জ্বালানি চুক্তি থেকেও সুবিধা গ্রহণের অভিযোগ আছে। তবে হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেটের এমপি সিদ্দিক এই চুক্তি বা অন্য কোনো অভিযোগিত দুর্নীতিপূর্ণ প্রকল্প থেকে সুবিধা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
সিদ্দিক এবং তাঁর পরিবারও লন্ডনে পাঁচটি আবাসন ব্যবহার করেছেন বা পেয়েছেন। এই আবাসনগুলো হাসিনার দল আওয়ামী লীগের সদস্য বা সহযোগীদের মাধ্যমে কেনা। এসব আবাসন আনুষ্ঠানিক তদন্তের আওতায় নেই।
গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইউনূস বলেন, টিউলিপের দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়াটা একটি ‘পরিহাসের’ বিষয়। তিনি বলেন, ‘তিনি দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী হয়ে নিজেকে (লন্ডনের আবাসন নিয়ে) রক্ষা করার চেষ্টা করছেন। আপনি (টিউলিপ) হয়তো বুঝতে পারেননি, কিন্তু এখন বুঝতে পারছেন। আপনার বলা উচিত, “দুঃখিত, আমি তখন জানতাম না, আমি এ জন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চাই এবং পদত্যাগ করছি।” কিন্তু তিনি তা বলছেন না, বরং নিজেকে রক্ষা করে চলেছেন।’
ড. ইউনূস অবশ্য এর পরপরই বলেন, টিউলিপ পদত্যাগ করবেন কি না, সেই বিষয়টি নিয়ে তাঁর কথা বলার প্রয়োজন নেই। এ সময় তিনি সম্প্রতি প্রকাশিত একটি সরকারি প্রতিবেদনের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন। যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে অভিজাত শ্রেণি প্রতিবছর বিলিয়ন ডলার বাইরে নিয়ে গেছে। পাচার হওয়া অর্থের একটি অংশ ইংল্যান্ডের মতো দেশে আবাসন কিনতে ব্যবহৃত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তারা দেখিয়েছে কীভাবে টাকা চুরি হচ্ছে, তবে এটি চুরি নয়—চুরি হলে লুকিয়ে রাখা হয়। এটি ডাকাতি।’ লন্ডনে শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের আবাসনের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই, এটি একদম সরাসরি ডাকাতি, আর কিছুই নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদি যুক্তরাজ্যের কোনো সংসদ সদস্য এতে জড়িত থাকে, তবে এটি অবশ্যই বড় বিষয়...আগের (শেখ হাসিনার) শাসনকালে সবকিছু ছিনিয়ে নেওয়ার সঙ্গে আমরা অভ্যস্ত ছিলাম। তাই, আপনি যখন এই বিষয়টি বিশ্ববাসীর সামনে আনছেন, তখন এটি স্বস্তিদায়ক।’
ড. ইউনূস বলেছেন, দুর্নীতি বাংলাদেশকে গ্রাস করেছে। দুর্নীতির মাত্রা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘গ্রাস—শব্দটি খুবই নরম শব্দ। দেশ পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। এটি গ্রাস নয়। (হাসিনার শাসন) সৎ বা স্বচ্ছতার কোনো ছাপ রেখে যাওয়ার কোনো ইচ্ছাই রাখেনি। সবকিছু ধ্বংস করতেও তাদের কোনো দ্বিধা ছিল না।’
টিউলিপ সিদ্দিকের আবাসন-সংশ্লিষ্ট বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তের আওতায় আনা উচিত কি না জানতে চাইলে ড. ইউনূস বলেন, ‘অবশ্যই।’ তিনি যোগ করেন, কমিশনের উচিত পুরো বিষয়টি তদন্ত করা। তিনি আরও বলেন, ‘যদি সম্ভব হয়, আওয়ামী লীগের মিত্রদের কেনা আবাসনগুলো ফিরিয়ে আনা উচিত। এটাই অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্য, কীভাবে সেগুলো ফিরিয়ে আনা যায়। কারণ, এটি জনগণের টাকা। আর যখন আমি জনগণ বলি, এটি বিলিয়ন ডলারের মানুষদের কথা নয়, এটি সাধারণ মানুষের কথা।’
এদিকে, টিউলিপ সিদ্দিক নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর মানদণ্ড উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেছেন এবং জোর দিয়ে বলেছেন, তিনি কোনো অন্যায় করেননি। উপদেষ্টা স্যার লরি ম্যাগনাসের কাছে এক চিঠিতে তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, আমি কোনো ভুল করিনি। তবে সমস্ত বিভ্রান্তি দূর করতে চাই, যাতে আপনি বিষয়টি স্বাধীনভাবে তদন্ত করতে পারেন।’
টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর চিঠিতে আরও বলেছেন, ‘সম্প্রতি আমার আর্থিক বিষয় এবং বাংলাদেশের সাবেক সরকারের সঙ্গে আমার পরিবারের সম্পর্ক নিয়ে অনেক ভুল তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে আমি কোনো ভুল করিনি।’
এদিকে, কেয়ার স্টারমার সিদ্দিকের প্রতি আস্থা প্রকাশ করে বলেছেন, তিনি যথাযথভাবে কাজ করেছেন এবং নিজেকে স্বেচ্ছায় তদন্তের জন্য হস্তান্তর করেছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট।

ব্রিটেনে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এমপি ও মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে ক্ষমা চাইতে বলেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি লন্ডনে তাঁর খালা ও বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের আবাসন ব্যবহার করেছেন এবং বাংলাদেশের একটি অবকাঠামো প্রকল্প থেকে তিনি এবং তাঁর পরিবার মিলে পাঁচ বিলিয়ন ডলার অর্থ তছরুপ করেছেন।
ড. ইউনূস ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্রিটেনের দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে তাঁর ও তাঁর পরিবারের জন্য বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত শাসক দলের দেওয়া আবাসন ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইতে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যেসব আবাসন টিউলিপ সিদ্দিক ব্যবহার করেছেন, সেগুলোর তদন্ত করা উচিত ব্রিটিশ সরকারের এবং প্রমাণিত হলে এগুলো ‘সরাসরি চুরির’ মাধ্যমে প্রাপ্ত বলে বিবেচিত হতে পারে।
শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূস গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ থেকে চলে যাওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যে বাড়িগুলো টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে যুক্ত, সেগুলোও তাঁর বিরুদ্ধে চলমান দুর্নীতি ও তহবিল তছরুপের তদন্তের অংশ হিসেবে খতিয়ে দেখা উচিত। টিউলিপ বর্তমানে ব্রিটেনের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সচিব এবং নগরমন্ত্রী হিসেবে আর্থিক অপরাধ মোকাবিলার দায়িত্বে রয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসের তদন্তে জানা গেছে, টিউলিপ সিদ্দিক কয়েক বছর ধরে হ্যাম্পস্টেডের একটি আবাসনে বসবাস করেছেন। এই বাড়িটি একটি অফশোর কোম্পানির মাধ্যমে কেনা হয়েছিল। এই কোম্পানিটি পানামা পেপার্সে উল্লেখিত এবং দুই বাংলাদেশি ব্যবসায়ীর সঙ্গে যুক্ত। টিউলিপের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের একটি পারমাণবিক জ্বালানি চুক্তি থেকেও সুবিধা গ্রহণের অভিযোগ আছে। তবে হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেটের এমপি সিদ্দিক এই চুক্তি বা অন্য কোনো অভিযোগিত দুর্নীতিপূর্ণ প্রকল্প থেকে সুবিধা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
সিদ্দিক এবং তাঁর পরিবারও লন্ডনে পাঁচটি আবাসন ব্যবহার করেছেন বা পেয়েছেন। এই আবাসনগুলো হাসিনার দল আওয়ামী লীগের সদস্য বা সহযোগীদের মাধ্যমে কেনা। এসব আবাসন আনুষ্ঠানিক তদন্তের আওতায় নেই।
গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইউনূস বলেন, টিউলিপের দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়াটা একটি ‘পরিহাসের’ বিষয়। তিনি বলেন, ‘তিনি দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী হয়ে নিজেকে (লন্ডনের আবাসন নিয়ে) রক্ষা করার চেষ্টা করছেন। আপনি (টিউলিপ) হয়তো বুঝতে পারেননি, কিন্তু এখন বুঝতে পারছেন। আপনার বলা উচিত, “দুঃখিত, আমি তখন জানতাম না, আমি এ জন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চাই এবং পদত্যাগ করছি।” কিন্তু তিনি তা বলছেন না, বরং নিজেকে রক্ষা করে চলেছেন।’
ড. ইউনূস অবশ্য এর পরপরই বলেন, টিউলিপ পদত্যাগ করবেন কি না, সেই বিষয়টি নিয়ে তাঁর কথা বলার প্রয়োজন নেই। এ সময় তিনি সম্প্রতি প্রকাশিত একটি সরকারি প্রতিবেদনের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন। যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে অভিজাত শ্রেণি প্রতিবছর বিলিয়ন ডলার বাইরে নিয়ে গেছে। পাচার হওয়া অর্থের একটি অংশ ইংল্যান্ডের মতো দেশে আবাসন কিনতে ব্যবহৃত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তারা দেখিয়েছে কীভাবে টাকা চুরি হচ্ছে, তবে এটি চুরি নয়—চুরি হলে লুকিয়ে রাখা হয়। এটি ডাকাতি।’ লন্ডনে শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের আবাসনের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই, এটি একদম সরাসরি ডাকাতি, আর কিছুই নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদি যুক্তরাজ্যের কোনো সংসদ সদস্য এতে জড়িত থাকে, তবে এটি অবশ্যই বড় বিষয়...আগের (শেখ হাসিনার) শাসনকালে সবকিছু ছিনিয়ে নেওয়ার সঙ্গে আমরা অভ্যস্ত ছিলাম। তাই, আপনি যখন এই বিষয়টি বিশ্ববাসীর সামনে আনছেন, তখন এটি স্বস্তিদায়ক।’
ড. ইউনূস বলেছেন, দুর্নীতি বাংলাদেশকে গ্রাস করেছে। দুর্নীতির মাত্রা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘গ্রাস—শব্দটি খুবই নরম শব্দ। দেশ পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। এটি গ্রাস নয়। (হাসিনার শাসন) সৎ বা স্বচ্ছতার কোনো ছাপ রেখে যাওয়ার কোনো ইচ্ছাই রাখেনি। সবকিছু ধ্বংস করতেও তাদের কোনো দ্বিধা ছিল না।’
টিউলিপ সিদ্দিকের আবাসন-সংশ্লিষ্ট বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তের আওতায় আনা উচিত কি না জানতে চাইলে ড. ইউনূস বলেন, ‘অবশ্যই।’ তিনি যোগ করেন, কমিশনের উচিত পুরো বিষয়টি তদন্ত করা। তিনি আরও বলেন, ‘যদি সম্ভব হয়, আওয়ামী লীগের মিত্রদের কেনা আবাসনগুলো ফিরিয়ে আনা উচিত। এটাই অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্য, কীভাবে সেগুলো ফিরিয়ে আনা যায়। কারণ, এটি জনগণের টাকা। আর যখন আমি জনগণ বলি, এটি বিলিয়ন ডলারের মানুষদের কথা নয়, এটি সাধারণ মানুষের কথা।’
এদিকে, টিউলিপ সিদ্দিক নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর মানদণ্ড উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেছেন এবং জোর দিয়ে বলেছেন, তিনি কোনো অন্যায় করেননি। উপদেষ্টা স্যার লরি ম্যাগনাসের কাছে এক চিঠিতে তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, আমি কোনো ভুল করিনি। তবে সমস্ত বিভ্রান্তি দূর করতে চাই, যাতে আপনি বিষয়টি স্বাধীনভাবে তদন্ত করতে পারেন।’
টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর চিঠিতে আরও বলেছেন, ‘সম্প্রতি আমার আর্থিক বিষয় এবং বাংলাদেশের সাবেক সরকারের সঙ্গে আমার পরিবারের সম্পর্ক নিয়ে অনেক ভুল তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে আমি কোনো ভুল করিনি।’
এদিকে, কেয়ার স্টারমার সিদ্দিকের প্রতি আস্থা প্রকাশ করে বলেছেন, তিনি যথাযথভাবে কাজ করেছেন এবং নিজেকে স্বেচ্ছায় তদন্তের জন্য হস্তান্তর করেছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট।

ব্রিটেনে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এমপি ও মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে ক্ষমা চাইতে বলেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি লন্ডনে তাঁর খালা ও বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের আবাসন ব্যবহার করেছেন এবং বাংলাদেশের একটি অবকাঠামো প্রকল্প থেকে তিনি এবং তাঁর পরিবার মিলে পাঁচ বিলিয়ন ডলার অর্থ তছরুপ করেছেন।
ড. ইউনূস ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্রিটেনের দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে তাঁর ও তাঁর পরিবারের জন্য বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত শাসক দলের দেওয়া আবাসন ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইতে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যেসব আবাসন টিউলিপ সিদ্দিক ব্যবহার করেছেন, সেগুলোর তদন্ত করা উচিত ব্রিটিশ সরকারের এবং প্রমাণিত হলে এগুলো ‘সরাসরি চুরির’ মাধ্যমে প্রাপ্ত বলে বিবেচিত হতে পারে।
শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূস গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ থেকে চলে যাওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যে বাড়িগুলো টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে যুক্ত, সেগুলোও তাঁর বিরুদ্ধে চলমান দুর্নীতি ও তহবিল তছরুপের তদন্তের অংশ হিসেবে খতিয়ে দেখা উচিত। টিউলিপ বর্তমানে ব্রিটেনের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সচিব এবং নগরমন্ত্রী হিসেবে আর্থিক অপরাধ মোকাবিলার দায়িত্বে রয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসের তদন্তে জানা গেছে, টিউলিপ সিদ্দিক কয়েক বছর ধরে হ্যাম্পস্টেডের একটি আবাসনে বসবাস করেছেন। এই বাড়িটি একটি অফশোর কোম্পানির মাধ্যমে কেনা হয়েছিল। এই কোম্পানিটি পানামা পেপার্সে উল্লেখিত এবং দুই বাংলাদেশি ব্যবসায়ীর সঙ্গে যুক্ত। টিউলিপের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের একটি পারমাণবিক জ্বালানি চুক্তি থেকেও সুবিধা গ্রহণের অভিযোগ আছে। তবে হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেটের এমপি সিদ্দিক এই চুক্তি বা অন্য কোনো অভিযোগিত দুর্নীতিপূর্ণ প্রকল্প থেকে সুবিধা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
সিদ্দিক এবং তাঁর পরিবারও লন্ডনে পাঁচটি আবাসন ব্যবহার করেছেন বা পেয়েছেন। এই আবাসনগুলো হাসিনার দল আওয়ামী লীগের সদস্য বা সহযোগীদের মাধ্যমে কেনা। এসব আবাসন আনুষ্ঠানিক তদন্তের আওতায় নেই।
গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইউনূস বলেন, টিউলিপের দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়াটা একটি ‘পরিহাসের’ বিষয়। তিনি বলেন, ‘তিনি দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী হয়ে নিজেকে (লন্ডনের আবাসন নিয়ে) রক্ষা করার চেষ্টা করছেন। আপনি (টিউলিপ) হয়তো বুঝতে পারেননি, কিন্তু এখন বুঝতে পারছেন। আপনার বলা উচিত, “দুঃখিত, আমি তখন জানতাম না, আমি এ জন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চাই এবং পদত্যাগ করছি।” কিন্তু তিনি তা বলছেন না, বরং নিজেকে রক্ষা করে চলেছেন।’
ড. ইউনূস অবশ্য এর পরপরই বলেন, টিউলিপ পদত্যাগ করবেন কি না, সেই বিষয়টি নিয়ে তাঁর কথা বলার প্রয়োজন নেই। এ সময় তিনি সম্প্রতি প্রকাশিত একটি সরকারি প্রতিবেদনের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন। যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে অভিজাত শ্রেণি প্রতিবছর বিলিয়ন ডলার বাইরে নিয়ে গেছে। পাচার হওয়া অর্থের একটি অংশ ইংল্যান্ডের মতো দেশে আবাসন কিনতে ব্যবহৃত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তারা দেখিয়েছে কীভাবে টাকা চুরি হচ্ছে, তবে এটি চুরি নয়—চুরি হলে লুকিয়ে রাখা হয়। এটি ডাকাতি।’ লন্ডনে শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের আবাসনের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই, এটি একদম সরাসরি ডাকাতি, আর কিছুই নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদি যুক্তরাজ্যের কোনো সংসদ সদস্য এতে জড়িত থাকে, তবে এটি অবশ্যই বড় বিষয়...আগের (শেখ হাসিনার) শাসনকালে সবকিছু ছিনিয়ে নেওয়ার সঙ্গে আমরা অভ্যস্ত ছিলাম। তাই, আপনি যখন এই বিষয়টি বিশ্ববাসীর সামনে আনছেন, তখন এটি স্বস্তিদায়ক।’
ড. ইউনূস বলেছেন, দুর্নীতি বাংলাদেশকে গ্রাস করেছে। দুর্নীতির মাত্রা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘গ্রাস—শব্দটি খুবই নরম শব্দ। দেশ পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। এটি গ্রাস নয়। (হাসিনার শাসন) সৎ বা স্বচ্ছতার কোনো ছাপ রেখে যাওয়ার কোনো ইচ্ছাই রাখেনি। সবকিছু ধ্বংস করতেও তাদের কোনো দ্বিধা ছিল না।’
টিউলিপ সিদ্দিকের আবাসন-সংশ্লিষ্ট বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তের আওতায় আনা উচিত কি না জানতে চাইলে ড. ইউনূস বলেন, ‘অবশ্যই।’ তিনি যোগ করেন, কমিশনের উচিত পুরো বিষয়টি তদন্ত করা। তিনি আরও বলেন, ‘যদি সম্ভব হয়, আওয়ামী লীগের মিত্রদের কেনা আবাসনগুলো ফিরিয়ে আনা উচিত। এটাই অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্য, কীভাবে সেগুলো ফিরিয়ে আনা যায়। কারণ, এটি জনগণের টাকা। আর যখন আমি জনগণ বলি, এটি বিলিয়ন ডলারের মানুষদের কথা নয়, এটি সাধারণ মানুষের কথা।’
এদিকে, টিউলিপ সিদ্দিক নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর মানদণ্ড উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেছেন এবং জোর দিয়ে বলেছেন, তিনি কোনো অন্যায় করেননি। উপদেষ্টা স্যার লরি ম্যাগনাসের কাছে এক চিঠিতে তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, আমি কোনো ভুল করিনি। তবে সমস্ত বিভ্রান্তি দূর করতে চাই, যাতে আপনি বিষয়টি স্বাধীনভাবে তদন্ত করতে পারেন।’
টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর চিঠিতে আরও বলেছেন, ‘সম্প্রতি আমার আর্থিক বিষয় এবং বাংলাদেশের সাবেক সরকারের সঙ্গে আমার পরিবারের সম্পর্ক নিয়ে অনেক ভুল তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে আমি কোনো ভুল করিনি।’
এদিকে, কেয়ার স্টারমার সিদ্দিকের প্রতি আস্থা প্রকাশ করে বলেছেন, তিনি যথাযথভাবে কাজ করেছেন এবং নিজেকে স্বেচ্ছায় তদন্তের জন্য হস্তান্তর করেছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট।

ব্রিটেনে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এমপি ও মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে ক্ষমা চাইতে বলেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি লন্ডনে তাঁর খালা ও বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের আবাসন ব্যবহার করেছেন এবং বাংলাদেশের একটি অবকাঠামো প্রকল্প থেকে তিনি এবং তাঁর পরিবার মিলে পাঁচ বিলিয়ন ডলার অর্থ তছরুপ করেছেন।
ড. ইউনূস ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্রিটেনের দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে তাঁর ও তাঁর পরিবারের জন্য বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত শাসক দলের দেওয়া আবাসন ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইতে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যেসব আবাসন টিউলিপ সিদ্দিক ব্যবহার করেছেন, সেগুলোর তদন্ত করা উচিত ব্রিটিশ সরকারের এবং প্রমাণিত হলে এগুলো ‘সরাসরি চুরির’ মাধ্যমে প্রাপ্ত বলে বিবেচিত হতে পারে।
শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূস গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ থেকে চলে যাওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যে বাড়িগুলো টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে যুক্ত, সেগুলোও তাঁর বিরুদ্ধে চলমান দুর্নীতি ও তহবিল তছরুপের তদন্তের অংশ হিসেবে খতিয়ে দেখা উচিত। টিউলিপ বর্তমানে ব্রিটেনের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সচিব এবং নগরমন্ত্রী হিসেবে আর্থিক অপরাধ মোকাবিলার দায়িত্বে রয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসের তদন্তে জানা গেছে, টিউলিপ সিদ্দিক কয়েক বছর ধরে হ্যাম্পস্টেডের একটি আবাসনে বসবাস করেছেন। এই বাড়িটি একটি অফশোর কোম্পানির মাধ্যমে কেনা হয়েছিল। এই কোম্পানিটি পানামা পেপার্সে উল্লেখিত এবং দুই বাংলাদেশি ব্যবসায়ীর সঙ্গে যুক্ত। টিউলিপের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের একটি পারমাণবিক জ্বালানি চুক্তি থেকেও সুবিধা গ্রহণের অভিযোগ আছে। তবে হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেটের এমপি সিদ্দিক এই চুক্তি বা অন্য কোনো অভিযোগিত দুর্নীতিপূর্ণ প্রকল্প থেকে সুবিধা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
সিদ্দিক এবং তাঁর পরিবারও লন্ডনে পাঁচটি আবাসন ব্যবহার করেছেন বা পেয়েছেন। এই আবাসনগুলো হাসিনার দল আওয়ামী লীগের সদস্য বা সহযোগীদের মাধ্যমে কেনা। এসব আবাসন আনুষ্ঠানিক তদন্তের আওতায় নেই।
গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইউনূস বলেন, টিউলিপের দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়াটা একটি ‘পরিহাসের’ বিষয়। তিনি বলেন, ‘তিনি দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী হয়ে নিজেকে (লন্ডনের আবাসন নিয়ে) রক্ষা করার চেষ্টা করছেন। আপনি (টিউলিপ) হয়তো বুঝতে পারেননি, কিন্তু এখন বুঝতে পারছেন। আপনার বলা উচিত, “দুঃখিত, আমি তখন জানতাম না, আমি এ জন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চাই এবং পদত্যাগ করছি।” কিন্তু তিনি তা বলছেন না, বরং নিজেকে রক্ষা করে চলেছেন।’
ড. ইউনূস অবশ্য এর পরপরই বলেন, টিউলিপ পদত্যাগ করবেন কি না, সেই বিষয়টি নিয়ে তাঁর কথা বলার প্রয়োজন নেই। এ সময় তিনি সম্প্রতি প্রকাশিত একটি সরকারি প্রতিবেদনের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন। যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে অভিজাত শ্রেণি প্রতিবছর বিলিয়ন ডলার বাইরে নিয়ে গেছে। পাচার হওয়া অর্থের একটি অংশ ইংল্যান্ডের মতো দেশে আবাসন কিনতে ব্যবহৃত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তারা দেখিয়েছে কীভাবে টাকা চুরি হচ্ছে, তবে এটি চুরি নয়—চুরি হলে লুকিয়ে রাখা হয়। এটি ডাকাতি।’ লন্ডনে শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের আবাসনের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই, এটি একদম সরাসরি ডাকাতি, আর কিছুই নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদি যুক্তরাজ্যের কোনো সংসদ সদস্য এতে জড়িত থাকে, তবে এটি অবশ্যই বড় বিষয়...আগের (শেখ হাসিনার) শাসনকালে সবকিছু ছিনিয়ে নেওয়ার সঙ্গে আমরা অভ্যস্ত ছিলাম। তাই, আপনি যখন এই বিষয়টি বিশ্ববাসীর সামনে আনছেন, তখন এটি স্বস্তিদায়ক।’
ড. ইউনূস বলেছেন, দুর্নীতি বাংলাদেশকে গ্রাস করেছে। দুর্নীতির মাত্রা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘গ্রাস—শব্দটি খুবই নরম শব্দ। দেশ পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। এটি গ্রাস নয়। (হাসিনার শাসন) সৎ বা স্বচ্ছতার কোনো ছাপ রেখে যাওয়ার কোনো ইচ্ছাই রাখেনি। সবকিছু ধ্বংস করতেও তাদের কোনো দ্বিধা ছিল না।’
টিউলিপ সিদ্দিকের আবাসন-সংশ্লিষ্ট বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তের আওতায় আনা উচিত কি না জানতে চাইলে ড. ইউনূস বলেন, ‘অবশ্যই।’ তিনি যোগ করেন, কমিশনের উচিত পুরো বিষয়টি তদন্ত করা। তিনি আরও বলেন, ‘যদি সম্ভব হয়, আওয়ামী লীগের মিত্রদের কেনা আবাসনগুলো ফিরিয়ে আনা উচিত। এটাই অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্য, কীভাবে সেগুলো ফিরিয়ে আনা যায়। কারণ, এটি জনগণের টাকা। আর যখন আমি জনগণ বলি, এটি বিলিয়ন ডলারের মানুষদের কথা নয়, এটি সাধারণ মানুষের কথা।’
এদিকে, টিউলিপ সিদ্দিক নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর মানদণ্ড উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেছেন এবং জোর দিয়ে বলেছেন, তিনি কোনো অন্যায় করেননি। উপদেষ্টা স্যার লরি ম্যাগনাসের কাছে এক চিঠিতে তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, আমি কোনো ভুল করিনি। তবে সমস্ত বিভ্রান্তি দূর করতে চাই, যাতে আপনি বিষয়টি স্বাধীনভাবে তদন্ত করতে পারেন।’
টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর চিঠিতে আরও বলেছেন, ‘সম্প্রতি আমার আর্থিক বিষয় এবং বাংলাদেশের সাবেক সরকারের সঙ্গে আমার পরিবারের সম্পর্ক নিয়ে অনেক ভুল তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে আমি কোনো ভুল করিনি।’
এদিকে, কেয়ার স্টারমার সিদ্দিকের প্রতি আস্থা প্রকাশ করে বলেছেন, তিনি যথাযথভাবে কাজ করেছেন এবং নিজেকে স্বেচ্ছায় তদন্তের জন্য হস্তান্তর করেছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

ড. ইউনূস ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্রিটেনের দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে তাঁর ও তাঁর পরিবারের জন্য বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত শাসক দলের দেওয়া আবাসন ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইতে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যেসব আবাসন টিউলিপ সিদ্দিক ব্যবহার করেছেন, সেগুলোর তদ
১২ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

ড. ইউনূস ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্রিটেনের দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে তাঁর ও তাঁর পরিবারের জন্য বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত শাসক দলের দেওয়া আবাসন ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইতে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যেসব আবাসন টিউলিপ সিদ্দিক ব্যবহার করেছেন, সেগুলোর তদ
১২ জানুয়ারি ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

ড. ইউনূস ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্রিটেনের দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে তাঁর ও তাঁর পরিবারের জন্য বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত শাসক দলের দেওয়া আবাসন ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইতে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যেসব আবাসন টিউলিপ সিদ্দিক ব্যবহার করেছেন, সেগুলোর তদ
১২ জানুয়ারি ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

ড. ইউনূস ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্রিটেনের দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে তাঁর ও তাঁর পরিবারের জন্য বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত শাসক দলের দেওয়া আবাসন ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইতে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যেসব আবাসন টিউলিপ সিদ্দিক ব্যবহার করেছেন, সেগুলোর তদ
১২ জানুয়ারি ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগে