নাগরিক সংলাপ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আমার দৃষ্টিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো জুলাই অভ্যুত্থানের ভেতর দিয়ে পাওয়া বৈষম্যবিরোধী চেতনা এবং সেই চেতনাকে বাস্তবায়নের প্রত্যাশা। যদিও অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা দেখে মনে হচ্ছে, কোথাও কোথাও তারা পথ হারিয়ে ফেলেছে। রাজনীতির নানা ঘটনা ও নির্বাচনের প্রস্তুতি আমাদের সে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করাচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকার ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে এই পর্যবেক্ষণ বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের। গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এই সম্মানীয় ফেলো গতকাল সোমবার রাজধানীতে এক নাগরিক সংলাপে এ মন্তব্য করেন। এসডিজির লক্ষ্যগুলো এগিয়ে নেওয়ায় সহায়তা করতে গঠিত নাগরিক উদ্যোগ ‘সিটিজেনস প্ল্যাটফর্ম ফর এসডিজিস বাংলাদেশ’ হোটেল লেকশোরে এ সংলাপের আয়োজন করে। এ অনুষ্ঠানে ‘বাংলাদেশ রিফর্ম ওয়াচ’ নামে নাগরিক উদ্যোগটির একটি নতুন মঞ্চের আনুষ্ঠানিক সূচনার কথা জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, বাংলাদেশে এখন এক ভয়াবহ ঝড় বয়ে যাচ্ছে। এই ঝড় অর্থনীতি, রাজনীতি, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অনুভূত হচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারপ্রক্রিয়া কেন অগ্রসর হতে পারছে না, সে প্রশ্ন তুলে দেবপ্রিয় এ বিষয়ে তাঁর পর্যবেক্ষণও দেন। তাঁর ভাষায়, ‘সরকারের পক্ষ থেকে যে কমিটি ও কমিশন করা হলো, সেখানে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, সংখ্যালঘু ও অসুবিধাগ্রস্ত মানুষের প্রতিনিধিত্ব যথাযথভাবে ছিল না। শেষ পর্যন্ত দেখা গেল, কেবল রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে, কিন্তু সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত হয়নি। ফলে সরকারের তৈরি কমিটি ও কমিশনের সংস্কার প্রস্তাব কোথাও গিয়ে আর অগ্রসর হতে পারল না।’
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘এটা কি তাদের আকাঙ্ক্ষার অভাব? এটা কি তাদের যোগ্যতার অভাব? এটা কি তাদের সক্ষমতার অভাব? নাকি এর ভেতরে আরও বড় কোনো স্বার্থের সংঘাত লুকিয়ে আছে—এই প্রশ্ন এখন সামনে এসেছে।’
জনগণের ভূমিকার ওপর গুরুত্বারোপ করে দেবপ্রিয় বলেন, ‘সরকার আসে সরকার যায়, জনগণ থাকে, দেশ থাকে। কারিগরি সমাধান অনেকে দিতে পারেন, কিন্তু বাস্তবায়নের জন্য নাগরিকদের জবাবদিহির চাহিদা অপরিহার্য। নাগরিকের কণ্ঠস্বর, রাজনীতির কণ্ঠস্বর ও সামাজিক আন্দোলনের কণ্ঠস্বর একত্রিত না হলে অন্যদের দোষ দিয়েও পার পাওয়া যাবে না।’
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চেতনাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রযন্ত্র, সমাজ ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠা করা আগামী দিনে সবচেয়ে বড় কাজ হবে বলে অভিমত দেন এ জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ।
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও সিপিডির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান অনুষ্ঠান বলেন, নির্বাচনের আগে আগামী মাত্র ছয় মাসে কোন কোন সংস্কারে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে, তা স্পষ্ট নয়। শুধু একটি দলিলে রাজনৈতিক দলগুলো স্বাক্ষর করল, আর সংস্কার হয়ে গেল—বিষয়টি এমন নয়। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর গত ৫৪ বছরে কোনো গ্রহণযোগ্য সংস্কারপ্রক্রিয়া দেখা যায়নি। সংস্কার নিয়ে অনেক আলোচনা হয়, দলিল লিপিবদ্ধ হয় এবং বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করা হয়। কিন্তু একটি গ্রহণযোগ্য ও সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তার বাস্তবায়ন হয় না।
রেহমান সোবহান বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারের তালিকার মধ্যে কোনটি নির্বাহী আদেশ জারি করে বাস্তবায়ন শুরু হবে এবং কোনটি আগামী সংসদে আইনের মাধ্যমে পাস হবে, তা সুনির্দিষ্ট করতে হবে।
রেহমান সোবহান অতীতের অভিজ্ঞতার উদাহরণ দিয়ে বলেন, ১৯৯১ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা থাকার সময় তিনি দেশের ২৫০ জন বিশেষজ্ঞকে নিয়ে ২৯টি টাস্কফোর্স গঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বর্তমান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও একটি টাস্কফোর্সের প্রধান ছিলেন। কিন্তু পরবর্তী সরকারগুলো এসব টাস্কফোর্সের প্রস্তাব আমলে নেয়নি।
অধ্যাপক রেহমান সোবহান বলেন, নাগরিক সমাজের কাজ শুধু কাগজপত্র তৈরি করা নয়। তাঁদের প্রতিনিয়ত প্রশ্ন তোলা উচিত ছিল, কিন্তু সেই দায়িত্ব তাঁরা পালন করেননি।
সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আগের অনেক সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হয়নি। এবার কী হবে, সেটার জবাব জরুরি। তবে এবার আমরা সাফল্যের বিষয়ে আশাবাদী। তাই সবাইকে এ কার্যক্রমে যুক্ত করেছি।’
অতীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করা গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘সংস্কার কোন পথে তা আলোচনায় এসেছে। কিন্তু গভীর উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, যাদের জন্য সংস্কার প্রয়োজন, তাদের কোনো পাত্তা নেই। এটা সংস্কারের সঙ্গে যায় না।’
প্রশ্ন তুলে অর্থনীতিবিদ, আন্দোলনকর্মী আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ফলে কী পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি? কোনো কার্যকর পরিবর্তন হচ্ছে না। পুলিশের মনোভাবে কি পরিবর্তন হয়েছে? এখানে আগের চেয়ে বেশি শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এসব বিষয়ে সংস্কার জরুরি।’
গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেম-এর নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ সেলিম রায়হান বলেন, ‘টাস্কফোর্স ও শ্বেতপত্রের সুপারিশগুলো নিয়ে আলোচনা চলমান রাখতে হবে। সংস্কার নিয়ে কথা বলতে হবে। সংস্কারের বাস্তবায়ন নির্ভর করবে সরকার কতটা চায় তার ওপর। আমলা, ব্যবসায়ী ও কিছু শক্তি বাধা দিতে চায়। কিন্তু গণ-অভ্যুত্থানের সরকারকে অনেক কিছু করতে হবে। রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন করতে হবে।’
সিপিডির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান রাজনৈতিক দলের প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন এবং তাদের ইশতেহারে সমাজে প্রতিফলন কম থাকে মন্তব্য করে জনগণের অধিকার নিয়ে ইশতেহার প্রস্তুত করার তাগিদ দেন। তিনি আরও বলেন, নতুন সংস্কারের ১০০ দিনের কর্মসূচি দরকার হবে।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো অধ্যাপক রওনক জাহান, স্থানীয় সরকারবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান তোফায়েল আহমেদ, নির্বাচন কমিশনবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সুলতান আহমেদ, নাগরিক প্ল্যাটফর্মের কোর গ্রুপ সদস্য শাহীন আনাম, সাবেক উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধূরী, বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক, অর্থনীতিবিদ এম এম আকাশ, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদের সভাপতি কাজল দেবনাথ প্রমুখ।

আমার দৃষ্টিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো জুলাই অভ্যুত্থানের ভেতর দিয়ে পাওয়া বৈষম্যবিরোধী চেতনা এবং সেই চেতনাকে বাস্তবায়নের প্রত্যাশা। যদিও অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা দেখে মনে হচ্ছে, কোথাও কোথাও তারা পথ হারিয়ে ফেলেছে। রাজনীতির নানা ঘটনা ও নির্বাচনের প্রস্তুতি আমাদের সে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করাচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকার ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে এই পর্যবেক্ষণ বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের। গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এই সম্মানীয় ফেলো গতকাল সোমবার রাজধানীতে এক নাগরিক সংলাপে এ মন্তব্য করেন। এসডিজির লক্ষ্যগুলো এগিয়ে নেওয়ায় সহায়তা করতে গঠিত নাগরিক উদ্যোগ ‘সিটিজেনস প্ল্যাটফর্ম ফর এসডিজিস বাংলাদেশ’ হোটেল লেকশোরে এ সংলাপের আয়োজন করে। এ অনুষ্ঠানে ‘বাংলাদেশ রিফর্ম ওয়াচ’ নামে নাগরিক উদ্যোগটির একটি নতুন মঞ্চের আনুষ্ঠানিক সূচনার কথা জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, বাংলাদেশে এখন এক ভয়াবহ ঝড় বয়ে যাচ্ছে। এই ঝড় অর্থনীতি, রাজনীতি, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অনুভূত হচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারপ্রক্রিয়া কেন অগ্রসর হতে পারছে না, সে প্রশ্ন তুলে দেবপ্রিয় এ বিষয়ে তাঁর পর্যবেক্ষণও দেন। তাঁর ভাষায়, ‘সরকারের পক্ষ থেকে যে কমিটি ও কমিশন করা হলো, সেখানে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, সংখ্যালঘু ও অসুবিধাগ্রস্ত মানুষের প্রতিনিধিত্ব যথাযথভাবে ছিল না। শেষ পর্যন্ত দেখা গেল, কেবল রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে, কিন্তু সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত হয়নি। ফলে সরকারের তৈরি কমিটি ও কমিশনের সংস্কার প্রস্তাব কোথাও গিয়ে আর অগ্রসর হতে পারল না।’
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘এটা কি তাদের আকাঙ্ক্ষার অভাব? এটা কি তাদের যোগ্যতার অভাব? এটা কি তাদের সক্ষমতার অভাব? নাকি এর ভেতরে আরও বড় কোনো স্বার্থের সংঘাত লুকিয়ে আছে—এই প্রশ্ন এখন সামনে এসেছে।’
জনগণের ভূমিকার ওপর গুরুত্বারোপ করে দেবপ্রিয় বলেন, ‘সরকার আসে সরকার যায়, জনগণ থাকে, দেশ থাকে। কারিগরি সমাধান অনেকে দিতে পারেন, কিন্তু বাস্তবায়নের জন্য নাগরিকদের জবাবদিহির চাহিদা অপরিহার্য। নাগরিকের কণ্ঠস্বর, রাজনীতির কণ্ঠস্বর ও সামাজিক আন্দোলনের কণ্ঠস্বর একত্রিত না হলে অন্যদের দোষ দিয়েও পার পাওয়া যাবে না।’
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চেতনাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রযন্ত্র, সমাজ ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠা করা আগামী দিনে সবচেয়ে বড় কাজ হবে বলে অভিমত দেন এ জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ।
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও সিপিডির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান অনুষ্ঠান বলেন, নির্বাচনের আগে আগামী মাত্র ছয় মাসে কোন কোন সংস্কারে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে, তা স্পষ্ট নয়। শুধু একটি দলিলে রাজনৈতিক দলগুলো স্বাক্ষর করল, আর সংস্কার হয়ে গেল—বিষয়টি এমন নয়। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর গত ৫৪ বছরে কোনো গ্রহণযোগ্য সংস্কারপ্রক্রিয়া দেখা যায়নি। সংস্কার নিয়ে অনেক আলোচনা হয়, দলিল লিপিবদ্ধ হয় এবং বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করা হয়। কিন্তু একটি গ্রহণযোগ্য ও সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তার বাস্তবায়ন হয় না।
রেহমান সোবহান বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারের তালিকার মধ্যে কোনটি নির্বাহী আদেশ জারি করে বাস্তবায়ন শুরু হবে এবং কোনটি আগামী সংসদে আইনের মাধ্যমে পাস হবে, তা সুনির্দিষ্ট করতে হবে।
রেহমান সোবহান অতীতের অভিজ্ঞতার উদাহরণ দিয়ে বলেন, ১৯৯১ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা থাকার সময় তিনি দেশের ২৫০ জন বিশেষজ্ঞকে নিয়ে ২৯টি টাস্কফোর্স গঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বর্তমান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও একটি টাস্কফোর্সের প্রধান ছিলেন। কিন্তু পরবর্তী সরকারগুলো এসব টাস্কফোর্সের প্রস্তাব আমলে নেয়নি।
অধ্যাপক রেহমান সোবহান বলেন, নাগরিক সমাজের কাজ শুধু কাগজপত্র তৈরি করা নয়। তাঁদের প্রতিনিয়ত প্রশ্ন তোলা উচিত ছিল, কিন্তু সেই দায়িত্ব তাঁরা পালন করেননি।
সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আগের অনেক সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হয়নি। এবার কী হবে, সেটার জবাব জরুরি। তবে এবার আমরা সাফল্যের বিষয়ে আশাবাদী। তাই সবাইকে এ কার্যক্রমে যুক্ত করেছি।’
অতীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করা গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘সংস্কার কোন পথে তা আলোচনায় এসেছে। কিন্তু গভীর উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, যাদের জন্য সংস্কার প্রয়োজন, তাদের কোনো পাত্তা নেই। এটা সংস্কারের সঙ্গে যায় না।’
প্রশ্ন তুলে অর্থনীতিবিদ, আন্দোলনকর্মী আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ফলে কী পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি? কোনো কার্যকর পরিবর্তন হচ্ছে না। পুলিশের মনোভাবে কি পরিবর্তন হয়েছে? এখানে আগের চেয়ে বেশি শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এসব বিষয়ে সংস্কার জরুরি।’
গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেম-এর নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ সেলিম রায়হান বলেন, ‘টাস্কফোর্স ও শ্বেতপত্রের সুপারিশগুলো নিয়ে আলোচনা চলমান রাখতে হবে। সংস্কার নিয়ে কথা বলতে হবে। সংস্কারের বাস্তবায়ন নির্ভর করবে সরকার কতটা চায় তার ওপর। আমলা, ব্যবসায়ী ও কিছু শক্তি বাধা দিতে চায়। কিন্তু গণ-অভ্যুত্থানের সরকারকে অনেক কিছু করতে হবে। রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন করতে হবে।’
সিপিডির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান রাজনৈতিক দলের প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন এবং তাদের ইশতেহারে সমাজে প্রতিফলন কম থাকে মন্তব্য করে জনগণের অধিকার নিয়ে ইশতেহার প্রস্তুত করার তাগিদ দেন। তিনি আরও বলেন, নতুন সংস্কারের ১০০ দিনের কর্মসূচি দরকার হবে।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো অধ্যাপক রওনক জাহান, স্থানীয় সরকারবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান তোফায়েল আহমেদ, নির্বাচন কমিশনবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সুলতান আহমেদ, নাগরিক প্ল্যাটফর্মের কোর গ্রুপ সদস্য শাহীন আনাম, সাবেক উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধূরী, বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক, অর্থনীতিবিদ এম এম আকাশ, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদের সভাপতি কাজল দেবনাথ প্রমুখ।

জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
২ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
৪ ঘণ্টা আগে
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
৫ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
তথ্যবিবরণীতে জানানো হয়, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ড্রোন নিবন্ধন ও উড্ডয়ন নীতিমালা-২০২০ অনুযায়ী বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় অনুমোদনহীন ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তবে নীতিমালা থাকা সত্ত্বেও ১৯ ডিসেম্বর শহীদ শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ গ্রহণ উপলক্ষে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনজন উপদেষ্টা ও অন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে কয়েকটি ইলেকট্রনিক মিডিয়া কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ছাড়া ড্রোন উড্ডয়ন করে ছবি ধারণ করে।
বেবিচক জানায়, এ ধরনের অননুমোদিত ড্রোন উড্ডয়ন বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে মারাত্মক ঝুঁকির সৃষ্টি করতে পারে এবং জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও হুমকিস্বরূপ। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিমানবন্দর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিসহ সর্বসাধারণকে ড্রোন উড্ডয়ন থেকে বিরত থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেবিচক সতর্ক করে জানায়, ভবিষ্যতে এ ধরনের বিধিনিষেধ লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
তথ্যবিবরণীতে জানানো হয়, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ড্রোন নিবন্ধন ও উড্ডয়ন নীতিমালা-২০২০ অনুযায়ী বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় অনুমোদনহীন ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তবে নীতিমালা থাকা সত্ত্বেও ১৯ ডিসেম্বর শহীদ শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ গ্রহণ উপলক্ষে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনজন উপদেষ্টা ও অন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে কয়েকটি ইলেকট্রনিক মিডিয়া কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ছাড়া ড্রোন উড্ডয়ন করে ছবি ধারণ করে।
বেবিচক জানায়, এ ধরনের অননুমোদিত ড্রোন উড্ডয়ন বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে মারাত্মক ঝুঁকির সৃষ্টি করতে পারে এবং জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও হুমকিস্বরূপ। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিমানবন্দর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিসহ সর্বসাধারণকে ড্রোন উড্ডয়ন থেকে বিরত থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেবিচক সতর্ক করে জানায়, ভবিষ্যতে এ ধরনের বিধিনিষেধ লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আমার দৃষ্টিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো জুলাই অভ্যুত্থানের ভেতর দিয়ে পাওয়া বৈষম্যবিরোধী চেতনা এবং সেই চেতনাকে বাস্তবায়নের প্রত্যাশা। যদিও অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা দেখে মনে হচ্ছে, কোথাও কোথাও তারা পথ হারিয়ে ফেলেছে। রাজনীতির নানা ঘটনা ও নির্বাচনের প্রস্তুতি আমাদের সে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করাচ্ছে।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
২ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
৪ ঘণ্টা আগে
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল।
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল ও গাড়ি-পাম্প মোতায়েন থাকবে।
এ লক্ষ্যে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদের ১৩ জন সদস্য প্রয়োজনীয় সাজ-সরঞ্জামসহ সেখানে দায়িত্ব পালন করবেন।
সমঝোতা স্মারকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পক্ষে ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে যুগ্ম পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. রিয়াদ ফারজান্দ স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. নিয়ামুল কবির, নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. ফারুক হাওলাদার, পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. জবদুল ইসলামসহ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, উপপরিচালক মো. মামুনুর রশিদ, সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামানসহ অন্য কর্মকর্তারা।

সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল।
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল ও গাড়ি-পাম্প মোতায়েন থাকবে।
এ লক্ষ্যে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদের ১৩ জন সদস্য প্রয়োজনীয় সাজ-সরঞ্জামসহ সেখানে দায়িত্ব পালন করবেন।
সমঝোতা স্মারকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পক্ষে ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে যুগ্ম পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. রিয়াদ ফারজান্দ স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. নিয়ামুল কবির, নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. ফারুক হাওলাদার, পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. জবদুল ইসলামসহ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, উপপরিচালক মো. মামুনুর রশিদ, সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামানসহ অন্য কর্মকর্তারা।

আমার দৃষ্টিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো জুলাই অভ্যুত্থানের ভেতর দিয়ে পাওয়া বৈষম্যবিরোধী চেতনা এবং সেই চেতনাকে বাস্তবায়নের প্রত্যাশা। যদিও অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা দেখে মনে হচ্ছে, কোথাও কোথাও তারা পথ হারিয়ে ফেলেছে। রাজনীতির নানা ঘটনা ও নির্বাচনের প্রস্তুতি আমাদের সে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করাচ্ছে।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
৪ ঘণ্টা আগে
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডাসহ ১০টি দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত ৩৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থাটির একটি সূত্র আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ নিয়ে ২০১৬ সালে শুরু হওয়া এ অনুসন্ধানে অষ্টমবারের মতো দল পরিবর্তন করা হলো।
গতকাল সোমবার দুদকের কমিশন সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনকে প্রধান করে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করা হয়। দলের অপর দুই সদস্য হলেন উপসহকারী পরিচালক সুবিমল চাকমা ও রোমান উদ্দিন।
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
অভিযোগ ওঠা ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে আছেন—প্রথম সচিব মো. হালিমুজ্জামান, কাউন্সেলর ডা. মো. জাকির হোসেন খন্দকার, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. জসিম উদ্দিন, সহকারী সচিব কাজী মুনতাসির মোর্শেদ, পিও আব্দুল লতিফ ফকির, এমএলএসএস মো. আতিকুর রহমান, স্টেনোটাইপিস্ট মো. ইব্রাহিম খলিল, সচিব মো. আসগার হোসেন, মো. লুৎফর রহমান, পিও মো. কামাল হোসেন ও গাড়িচালক মো. আব্দুল কাদের।
এ ছাড়া আছেন সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, জেদ্দার কনস্যুলার জেনারেল এ কে এম শহিদুল করিম, লেবার উইংয়ের কনস্যুলার এ কে এম মোকাম্মেল হোসেন, রিয়াদের কনস্যুলার (লেবার উইং) সরোয়ার হোসেন, চীনের রাষ্ট্রদূত এম ফজলুল করিম, এম দেলোয়ার হুসাইন, কনস্যুলার তারেক আহম্মেদ, ইতালির কনস্যুলার জেনারেল রোজিনা আহমেদ, ইতালির ভাইস কনস্যুলার নাফিসা মনসুর, ইতালির রাষ্ট্রদূত মো. শাহাদাত হোসেন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, ফ্রান্সের কনস্যুলার ও হেড অব চ্যান্সারি হযরত আলী খান, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মো. শামিম আহসান, সুইজারল্যান্ডের মিনিস্টার অ্যান্ড এইচওসি মো. নজরুল ইসলাম ও কনস্যুলার মো. আলিমুজ্জামান।
এ তালিকায় আরও আছেন ওয়াশিংটনের রাষ্ট্রদূত মো. আকরামুল কাদের, কানাডার অটোয়ার রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসান, সাবেক রাষ্ট্রদূত ইয়াকুব আলী, ওয়াশিংটন ডিসির রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, ওয়াশিংটন ডিসির কনস্যুলার মো. সামসুল আলম, নিউইয়র্কের কনস্যুলার ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন, কনস্যুলার জেনারেল শামীম আহসান, লস অ্যাঞ্জেলেসের কনস্যুলার জেনারেল সুলতানা লায়লা হোসাইন, যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত মো. আব্দুল হান্নান, ডেপুটি রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম তালহা, কনস্যুলার জেনারেল (বাণিজ্যিক) সরিফা খান ও সহকারী রাষ্ট্রদূত (বাকিংহাম) ফয়সাল আহম্মেদ।
গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়ে অভিযুক্ত ওই ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য চায় দুদক।
এতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বর্তমান কর্মস্থল, পদবি, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সরবরাহ করার অনুরোধ জানানো হয়। এ ছাড়া তাঁদের ২০১৬-১৭ অর্থবছরের আগের কর্মস্থল, দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখা ও তৎকালীন পদবির তথ্য দিতে বলা হয়।
২০১৬ সালে দায়ের হওয়া একটি অভিযোগের ভিত্তিতে এ অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অভিযোগে বলা হয়, বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশি দূতাবাস ও হাইকমিশনের রাষ্ট্রদূত, সচিব ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, অর্থ আত্মসাৎ ও সরকারের আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ রয়েছে।

দুর্নীতির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডাসহ ১০টি দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত ৩৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থাটির একটি সূত্র আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ নিয়ে ২০১৬ সালে শুরু হওয়া এ অনুসন্ধানে অষ্টমবারের মতো দল পরিবর্তন করা হলো।
গতকাল সোমবার দুদকের কমিশন সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেনকে প্রধান করে অনুসন্ধান দল পুনর্গঠন করা হয়। দলের অপর দুই সদস্য হলেন উপসহকারী পরিচালক সুবিমল চাকমা ও রোমান উদ্দিন।
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
অভিযোগ ওঠা ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে আছেন—প্রথম সচিব মো. হালিমুজ্জামান, কাউন্সেলর ডা. মো. জাকির হোসেন খন্দকার, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. জসিম উদ্দিন, সহকারী সচিব কাজী মুনতাসির মোর্শেদ, পিও আব্দুল লতিফ ফকির, এমএলএসএস মো. আতিকুর রহমান, স্টেনোটাইপিস্ট মো. ইব্রাহিম খলিল, সচিব মো. আসগার হোসেন, মো. লুৎফর রহমান, পিও মো. কামাল হোসেন ও গাড়িচালক মো. আব্দুল কাদের।
এ ছাড়া আছেন সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, জেদ্দার কনস্যুলার জেনারেল এ কে এম শহিদুল করিম, লেবার উইংয়ের কনস্যুলার এ কে এম মোকাম্মেল হোসেন, রিয়াদের কনস্যুলার (লেবার উইং) সরোয়ার হোসেন, চীনের রাষ্ট্রদূত এম ফজলুল করিম, এম দেলোয়ার হুসাইন, কনস্যুলার তারেক আহম্মেদ, ইতালির কনস্যুলার জেনারেল রোজিনা আহমেদ, ইতালির ভাইস কনস্যুলার নাফিসা মনসুর, ইতালির রাষ্ট্রদূত মো. শাহাদাত হোসেন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মো. শহিদুল ইসলাম, ফ্রান্সের কনস্যুলার ও হেড অব চ্যান্সারি হযরত আলী খান, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মো. শামিম আহসান, সুইজারল্যান্ডের মিনিস্টার অ্যান্ড এইচওসি মো. নজরুল ইসলাম ও কনস্যুলার মো. আলিমুজ্জামান।
এ তালিকায় আরও আছেন ওয়াশিংটনের রাষ্ট্রদূত মো. আকরামুল কাদের, কানাডার অটোয়ার রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসান, সাবেক রাষ্ট্রদূত ইয়াকুব আলী, ওয়াশিংটন ডিসির রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, ওয়াশিংটন ডিসির কনস্যুলার মো. সামসুল আলম, নিউইয়র্কের কনস্যুলার ড. এ কে এম আব্দুল মোমেন, কনস্যুলার জেনারেল শামীম আহসান, লস অ্যাঞ্জেলেসের কনস্যুলার জেনারেল সুলতানা লায়লা হোসাইন, যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত মো. আব্দুল হান্নান, ডেপুটি রাষ্ট্রদূত খন্দকার এম তালহা, কনস্যুলার জেনারেল (বাণিজ্যিক) সরিফা খান ও সহকারী রাষ্ট্রদূত (বাকিংহাম) ফয়সাল আহম্মেদ।
গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়ে অভিযুক্ত ওই ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য চায় দুদক।
এতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বর্তমান কর্মস্থল, পদবি, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সরবরাহ করার অনুরোধ জানানো হয়। এ ছাড়া তাঁদের ২০১৬-১৭ অর্থবছরের আগের কর্মস্থল, দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখা ও তৎকালীন পদবির তথ্য দিতে বলা হয়।
২০১৬ সালে দায়ের হওয়া একটি অভিযোগের ভিত্তিতে এ অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। অভিযোগে বলা হয়, বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশি দূতাবাস ও হাইকমিশনের রাষ্ট্রদূত, সচিব ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার, অর্থ আত্মসাৎ ও সরকারের আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ রয়েছে।

আমার দৃষ্টিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো জুলাই অভ্যুত্থানের ভেতর দিয়ে পাওয়া বৈষম্যবিরোধী চেতনা এবং সেই চেতনাকে বাস্তবায়নের প্রত্যাশা। যদিও অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা দেখে মনে হচ্ছে, কোথাও কোথাও তারা পথ হারিয়ে ফেলেছে। রাজনীতির নানা ঘটনা ও নির্বাচনের প্রস্তুতি আমাদের সে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করাচ্ছে।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
২ ঘণ্টা আগে
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) বলেছেন, ‘নির্বাচন সফল ও সুন্দর করতে পারব। সম্পূর্ণ সক্ষমতা আমাদের আছে। এ ব্যাপারে আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারেন।’
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আজ মঙ্গলবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে ডিসি-এসপিসহ মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
আইজিপি বলেন, ‘বিভিন্ন দাবিদাওয়ার জন্য রাস্তা অবরোধ, মহাসড়ক অবরোধ, অস্থিরতা সৃষ্টি—এসব বন্ধ করার সময় এসেছে। আমরা যদি অর্ডার প্রতিষ্ঠা করতে না পারি, নির্বাচনে কমিশনকে সর্বাত্মক সহায়তা দেওয়া সম্ভব নয়।’
নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটিকে বিচারিক ক্ষমতা দেওয়ার প্রশংসা করে বাহারুল আলম বলেন, ‘তারা শুধু পুলিশ নয়, যেকোনো বাহিনীর কাছে সহায়তা চাইতে পারবেন। এই প্রতিশ্রুতি সব নির্বাচন কমিশনার ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে দিতে চাই আমরা। সর্বশক্তি দিয়ে এবং সর্বাত্মক প্রচেষ্টার মাধ্যমে এবারের নির্বাচন সফল ও সুন্দর করতে পারব আমরা। সম্পূর্ণ সক্ষমতা আমাদের আছে। এ ব্যাপারে আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারেন।’

পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) বলেছেন, ‘নির্বাচন সফল ও সুন্দর করতে পারব। সম্পূর্ণ সক্ষমতা আমাদের আছে। এ ব্যাপারে আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারেন।’
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আজ মঙ্গলবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট উপলক্ষে ডিসি-এসপিসহ মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাহারুল আলম বলেন, ‘জুলাই-উত্তর বাংলাদেশে বাস্তব কারণে আমরা আইনশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ সময় ধরে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছি। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সামনের নির্বাচনের জন্য আমরা আমাদের সক্ষমতা যথেষ্ট অর্জন করতে পেরেছি। কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণে নির্বাচন কমিশনের অব্যাহত সহযোগিতা চাই।’
আইজিপি বলেন, ‘বিভিন্ন দাবিদাওয়ার জন্য রাস্তা অবরোধ, মহাসড়ক অবরোধ, অস্থিরতা সৃষ্টি—এসব বন্ধ করার সময় এসেছে। আমরা যদি অর্ডার প্রতিষ্ঠা করতে না পারি, নির্বাচনে কমিশনকে সর্বাত্মক সহায়তা দেওয়া সম্ভব নয়।’
নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটিকে বিচারিক ক্ষমতা দেওয়ার প্রশংসা করে বাহারুল আলম বলেন, ‘তারা শুধু পুলিশ নয়, যেকোনো বাহিনীর কাছে সহায়তা চাইতে পারবেন। এই প্রতিশ্রুতি সব নির্বাচন কমিশনার ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে দিতে চাই আমরা। সর্বশক্তি দিয়ে এবং সর্বাত্মক প্রচেষ্টার মাধ্যমে এবারের নির্বাচন সফল ও সুন্দর করতে পারব আমরা। সম্পূর্ণ সক্ষমতা আমাদের আছে। এ ব্যাপারে আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারেন।’

আমার দৃষ্টিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ হলো জুলাই অভ্যুত্থানের ভেতর দিয়ে পাওয়া বৈষম্যবিরোধী চেতনা এবং সেই চেতনাকে বাস্তবায়নের প্রত্যাশা। যদিও অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা দেখে মনে হচ্ছে, কোথাও কোথাও তারা পথ হারিয়ে ফেলেছে। রাজনীতির নানা ঘটনা ও নির্বাচনের প্রস্তুতি আমাদের সে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করাচ্ছে।
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
২ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডা ছাড়াও সৌদি আরব, চীন, দুবাই, ইতালি, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, হেড অব চ্যান্সারি ও কনস্যুলার প্রধান পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অনুসন্ধান করছে সংস্থাটি।
৪ ঘণ্টা আগে