Ajker Patrika

সংবিধান সংশোধনে জনগণের মত নিতে হবে: ড. কামাল হোসেন

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৩: ৩৬
ড. কামাল হোসেন। ছবি: সংগৃহীত
ড. কামাল হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য ড. কামাল হোসেন বলেছেন, সংবিধান হলো জনগণের জন্য। জনগণই এটা হেফাজত করতে পারে। কোনো এক ব্যক্তি ভুল মনে করতে পারে। এক ব্যক্তি মনে করলেই সেটা ভুল না। পরিবর্তিত পরিস্থিততে নাগরিকদের যদি ঐকমত্য সৃষ্টি হয় তখন সেটা বলা যাবে সংশোধনী আনা দরকার। যেনতেনভাবে এটাতে হাত দেওয়া যায় না। কলমের খোঁচায় কেউ সেটি করতে পারবে না। জনগণের মতামত নিতে হবে। সংখ্যা গরিষ্ঠ মত পেলে তখন হাত দেওয়া যেতে পারে সংবিধানে।

সংবিধান দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন ড. কামাল হোসেন। গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতি এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।

এতে আরও বক্তব্য দেন অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী, ড. শাহদীন মালিক প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. কামাল হোসেন বলেন, আমরা এমন একটি ঐকমত্য গড়ে তুলব। যাতে ভুল করলে সেটি তুলে ধরতে পারি। জনগণকে সতর্ক থাকতে হবে। যখনই মনে হবে ভুল হচ্ছে, সরকারকে বাধ্য করতে পারি ভুল শুধরানোর ব্যাপারে।

তিনি বলেন, জনগণকে সক্রিয়ভাবে পাহারাদারের ভূমিকায় থাকতে হবে। রাষ্ট্রকে কীভাবে পরিচালনা করা হচ্ছে, সংবিধানকে কীভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে। সঠিক ব্যাখ্যা না অপব্যাখ্যা–সেসব বিষয়ে জনগণকে সতর্ক থাকতে হবে, সচেতন থাকতে হবে। সঠিকভাবে ব্যাখ্যা না হলে ধরিয়ে দিতে হবে। সংবিধানের ব্যাখ্যা সুপ্রিম কোর্ট করে। কোর্টও ভুল করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, দেশের মালিক হচ্ছে জনগণ। জনগণ যদি বুঝে ফেলে এটা ভুল হচ্ছে, যদি বৃহত্তর ঐকমত্য সৃষ্টি হয়, তাহলে ভুল হলে সেটি সঠিক করা যায়। সতর্ক জনগোষ্ঠীই হলো মূল শক্তি। জনগণ সতর্ক থাকলে সংবিধানকে সঠিকভাবে ব্যাখ্যা করা যাবে। সঠিক পথে রাখা যবে।

সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেছেন, সংবিধান সংশোধন হবে না পুনরায় লেখা হবে–আমার কাছে মনে হচ্ছে এই বিতর্ক একটা সংকটের দিকে নিয়ে যাচ্ছে জাতিকে। রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমি সামনে অনেক মেঘ দেখছি আকাশে। সেটি নির্বাচন পর্যন্ত। অনেক ষড়যন্ত্র হচ্ছে। অস্থিরতা সৃষ্টি হতে পারে, নির্বাচন ব্যবস্থা বন্ধ হতে পারে। অনেকে মনে করছেন নতুন সংবিধান লিখবেন। এখন যদি সংবিধান সংশোধন বা পুনরায় লেখা হয় এটি অনুমোদন দেবে কে? ভবিষ্যৎ সংসদ? যদি না করে? তাহলে কি নির্বাচনের সময় ওদেরকে জেতাবেন? যারা এটি অনুমোদন দেবে? তাহলে তো ১৬ বছরের কষ্ট কষ্টই রয়ে গেল।

ব্যারিস্টার খোকন বলেন, এই সুপ্রিম কোর্ট কখনো বলেছে মার্শাল ল’ অবৈধ? চলে যাওয়ার পর বলেছে অন্যায় করেছে। গত ১৬ বছরে যা হওয়ার হয়েছে। এখন এগুলোর বিচার হচ্ছে। সুপ্রিম কোর্টের সাহস থাকে না কেন? সুপ্রিম কোর্ট যদি সাহসী হতো তাহলে আজকে আমরা এই দুর্ভোগে পড়তাম না।

বিচারপতি নিয়োগে আইন না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, নিম্ন আদালতে বিচারক নিয়োগের সময় তৃতীয় শ্রেণি হলে আবেদন করতে পারবে না। মেধাবী দরকার। তারা জেলা জজ হওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টে আসে বিচারপতি হয়ে। আর এখানে অনেকে জজ কোর্টে সনদ নিয়ে সৌদি আরবে শ্রমিক হিসেবে কাজ করে বা লন্ডনে চলে যায়। তারপর ফিরে এসে হাইকোর্টে তালিকাভুক্ত হয়। তারপর হাইকোর্টের বিচারপতি হয়। কারণ আইন নেই। নিম্ন আদালতে তৃতীয় বিভাগ নিয়ে আবেদন করতে পারে না। আর এখানে দল করলেই হয়। সংবিধানে স্বাধীন বিচার ব্যবস্থার কথা বলা আছে। কেন তারা পরাধীন থাকে? যে সরকার আসে সে সরকারকে তারা সহযোগিতা করে।

তিনি আরও বলেন, ১৬ বছর বিনা ভোটে বাংলাদেশ চলেছে। এখন সংস্কার করতে চায়। কি সংস্কার করবেন আপনারা? যারা ডিসি ছিল, ইউএনও ছিল, ভোট চুরি করতে সাহায্য করেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছেন আপনারা? আজ ২–৩ মাস হয়ে গেছে। এদের শাস্তি দেন। শিক্ষকেরা প্রিসাইডিং অফিসার ছিল। এদের খুঁজে বের করেন। যে সরকার আসে তাদের সুবিধা মতো সংবিধান সংশোধন করে। একবার একজন ব্যক্তির জন্য সংবিধান পরিবর্তন হয়েছে। কেন? সংবিধান তো দলিল।

ড. শাহদীন মালিক তার বক্তব্যে বলেন, সংবিধান সংস্কার নিয়ে যেসব কথা শুনছি তাতে মনে হচ্ছে আরও একটা নতুন ধরনের সরকার ব্যবস্থার দিকে যাচ্ছি। ৫২ বছরে আমার হিসেবে আমরা ১২ বার সরকার পদ্ধতি পরিবর্তন করেছি। আর এবার হলে এটা হবে ১৩ তম বার। সংবিধান সম্পর্কে আমাদের ধারণা এখনো পরিপক্ব হয়নি।

অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, অনির্বাচিত সরকার সংস্কার নয়, সুপারিশ করতে পারে। ক্ষমতা থাকতে হবে নির্বাচিত সরকারের হাতে। সংবিধানে এখনো অনেক জায়গায় ভুল রয়েছে গেছে। এ গুলোও ঠিক করা দরকার।

সভাপতির বক্তব্যে সুব্রত চৌধুরী ৪ নভেম্বর সংবিধান দিবসকে জাতীয় দিবসের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া সমালোচনা করেন। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন, ১০টি সংস্কার কমিশন করেছেন করেন, সংস্কার করেন। কিন্তু নীতিমালা হওয়ার আগে কীভাবে বিচারপতি নিয়োগ হলো? ১৫ জন বিচারপতি বিচারের বাইরে কিসের ভিত্তিতে? এগুলোর জবাব থাকা উচিত।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার শোক বইয়ে স্বাক্ষর করতে মানুষের ঢল

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩: ১৩
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছবি: সংগৃহীত
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।

আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ছবি: সংগৃহীত
শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ছবি: সংগৃহীত

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়াকে চিরবিদায় জানাতে আসবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২: ৪৫
নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। ছবি: সংগৃহীত
নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।

সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।

নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার জানাজায় নারীদের জন্য থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২: ৫০
খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত
খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।

আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
পাকিস্তান পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক। ছবি: সংগৃহীত
পাকিস্তান পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।

পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।

এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত