
যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের দখলে থাকা লন্ডনের একটি ফ্ল্যাট এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। এই ফ্ল্যাটটি তাঁকে বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে দিয়েছিলেন আবদুল মোতালিফ নামের এক ব্যবসায়ী। বলা হচ্ছে, শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তির সঙ্গে তিনি সম্পর্কিত। কে এই মোতালিফ এবং তিনি কীভাবে শেখ হাসিনার সঙ্গে সম্পর্কিত তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
কে এই আবদুল মোতালিফ
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, আবদুল মোতালিফ যুক্তরাজ্যে বসবাসরত একজন ব্রিটিশ নাগরিক। তাঁর জন্ম ১৯৫৪ সালের নভেম্বর মাসে। তিনি বর্তমানে বিলুপ্ত দুটি কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এই দুটি হলো—ওকস কন্সট্রাকশন (Oaks Construction Ltd) এবং এ এম প্রোপার্টি সার্ভিস (A M Property Services)। তাঁর পেশা ছিল কোম্পানি পরিচালনা। এসব কোম্পানির মাধ্যমে আবাসন ও নির্মাণ খাত আছে। তবে কোম্পানিগুলোর লেনদেন বা কার্যক্রম নিয়ে খুব একটা তথ্য পাওয়া যায়নি।
টিউলিপ সিদ্দিকের লন্ডনের ফ্ল্যাট
লন্ডনের কিংস ক্রসে অবস্থিত বিলাসবহুল ফ্ল্যাটে টিউলিপ সিদ্দিক বাস করছেন, যা এখন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু। এই ফ্ল্যাটটি মোতালিফ টিউলিপকে বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে দিয়েছিলেন। এমনকি মালিকানা পরিবর্তনের আগেই মোতালিফ ফ্ল্যাটটি টিউলিপের জন্য প্রস্তুত রাখেন।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টিউলিপ সিদ্দিক ২০০৪ সালে কোনো অর্থ পরিশোধ না করেই কিংস ক্রস এলাকার এই দুই বেডরুমের ফ্ল্যাট পেয়েছিলেন। রেজিস্ট্রেশন নথি অনুযায়ী, ফ্ল্যাটটি ২০০১ সালে ১ লাখ ৯৫ হাজার পাউন্ডে কেনা হয়েছিল। বর্তমানে একই ভবনের একটি ফ্ল্যাট ৬ লাখ ৫০ হাজার পাউন্ডে (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯ কোটি ৮০ লাখ টাকার বেশি) বিক্রি হয়েছে।
মোতালিফ ও শেখ হাসিনার সম্পর্ক-সূত্র
মোতালিফের সঙ্গে শেখ হাসিনার কোনো সরাসরি সম্পর্কের প্রমাণ নেই। তবে তিনি প্রবাসে আওয়ামী লীগ-ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। লন্ডনে শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ঘন ঘন যাতায়াতের সময় স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ হয়। মোতালিফও এই নেটওয়ার্কের একজন হতে পারেন বলে ধারণা করা হয়।

সরাসরি প্রমাণ না পাওয়া গেলেও আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি আনুগত্য বা রাজনৈতিক সম্পর্কের কারণেই মোতালিফ টিউলিপ সিদ্দিককে এই ফ্ল্যাট ব্যবহারের সুযোগ দিয়েছেন বলে ধারণা করা হয়। এ ক্ষেত্রে মঈন গনি নামে একজন আইনজীবী ছাড়া সম্পর্কের আর কোনো সূত্র মেলেনি।
নির্বাচনী ভূমিকা অনুসন্ধান করে জানা যায়, আবাসন ব্যবসায়ী আবদুল মোতালিফ লন্ডনে টিউলিপ সিদ্দিককে যে ফ্ল্যাট উপহার দিয়েছেন, সেই ফ্ল্যাট তিনি প্রথমে ব্যারিস্টার মঈন গনিকে ব্যবহার করতে দেন। পরে সেটি টিউলিপের নামে স্থানান্তর করেন। এই লেনদেন মোতালিফ, ব্যারিস্টার মঈন ও শেখ হাসিনার পরিবারের মধ্যে একটি সম্ভাব্য সংযোগের ইঙ্গিত দেয়।
কে এই ব্যারিস্টার মঈন
ব্যারিস্টার মঈন গনি ‘অ্যালায়েন্স ল’স নামে যুক্তরাজ্যের একটি আইনি পরামর্শক সংস্থার অংশীদার। তিনি ২০০৪ সালে ঢাকা বার অ্যাসোসিয়েশনে এবং ২০০৫ সালে লিংকনস ইন থেকে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসের বারে যোগ দেন।

ব্যারিস্টার মঈন গনি বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও আন্তর্জাতিক সালিসি বিষয়ের বিশেষজ্ঞ। তিনি বাংলাদেশ সরকার ও এর বিভিন্ন সংস্থাকে আন্তর্জাতিক মামলায় সহায়তা করেছেন। সম্প্রতি তিনি বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে ২০২৪—২০২৭ মেয়াদে আন্তর্জাতিক সালিস আদালতের সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। এটি বিশ্বব্যাপী সালিসি-সংক্রান্ত অন্যতম শীর্ষ সংস্থা।
মঈন গনির এই ভূমিকায় প্রমাণিত হয় যে তিনি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্বার্থ রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন। মঈন গনিকে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের নেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ছবি তুলতেও দেখা গেছে। এ তথ্যগুলো ইঙ্গিত দেয়, আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে মঈন গনির পেশাগত সম্পর্ক রয়েছে, যার মধ্যে শেখ হাসিনাও পড়েন। গনির ভূমিকা তাঁদের মধ্যে ব্যক্তিগত, আর্থিক ও রাজনৈতিক সংযোগের ইঙ্গিত দেয়। তবে বিষয়টি গভীর অনুসন্ধানের দাবি রাখে।
টিউলিপ সিদ্দিকের লন্ডন ফ্ল্যাট নিয়ে বিতর্ক শুরু হওয়ার পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে ব্রিটিশ ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আলোচনা চলছে। ব্রিটিশ আইন অনুযায়ী, একজন এমপি যদি বিনা মূল্যে কোনো সম্পদ ব্যবহার করেন, তবে তা পার্লামেন্টে ঘোষণার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। টিউলিপ সিদ্দিক এই বিষয়টি যথাযথভাবে ঘোষণা করেছেন কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
বাংলাদেশেও এই ঘটনা নিয়ে সমালোচনা হয়েছে। প্রবাসে বসবাসকারী আওয়ামী লীগ-সমর্থিত ধনী ব্যবসায়ীরা কীভাবে ক্ষমতাসীন দলের পরিবারকে সুবিধা দেন, তা নিয়ে বিভিন্ন মহল প্রশ্ন তুলেছে।
এখন পর্যন্ত শেখ হাসিনা ও আবদুল মোতালিফের মধ্যে সরাসরি আর্থিক বা রাজনৈতিক সম্পর্কের কোনো নির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে প্রবাসে আওয়ামী লীগ-ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী ও ব্যক্তিদের সহায়তা নিয়ে হাসিনা পরিবারের রাজনৈতিক ও পারিবারিক কার্যক্রমের প্রসার ঘটানোর বিষয়টি নতুন নয়।
তথ্য সূত্র: ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস, টাইমস, ইউকে ল্যান্ড রেজিস্ট্রি

যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের দখলে থাকা লন্ডনের একটি ফ্ল্যাট এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। এই ফ্ল্যাটটি তাঁকে বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে দিয়েছিলেন আবদুল মোতালিফ নামের এক ব্যবসায়ী। বলা হচ্ছে, শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তির সঙ্গে তিনি সম্পর্কিত। কে এই মোতালিফ এবং তিনি কীভাবে শেখ হাসিনার সঙ্গে সম্পর্কিত তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
কে এই আবদুল মোতালিফ
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, আবদুল মোতালিফ যুক্তরাজ্যে বসবাসরত একজন ব্রিটিশ নাগরিক। তাঁর জন্ম ১৯৫৪ সালের নভেম্বর মাসে। তিনি বর্তমানে বিলুপ্ত দুটি কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এই দুটি হলো—ওকস কন্সট্রাকশন (Oaks Construction Ltd) এবং এ এম প্রোপার্টি সার্ভিস (A M Property Services)। তাঁর পেশা ছিল কোম্পানি পরিচালনা। এসব কোম্পানির মাধ্যমে আবাসন ও নির্মাণ খাত আছে। তবে কোম্পানিগুলোর লেনদেন বা কার্যক্রম নিয়ে খুব একটা তথ্য পাওয়া যায়নি।
টিউলিপ সিদ্দিকের লন্ডনের ফ্ল্যাট
লন্ডনের কিংস ক্রসে অবস্থিত বিলাসবহুল ফ্ল্যাটে টিউলিপ সিদ্দিক বাস করছেন, যা এখন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু। এই ফ্ল্যাটটি মোতালিফ টিউলিপকে বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে দিয়েছিলেন। এমনকি মালিকানা পরিবর্তনের আগেই মোতালিফ ফ্ল্যাটটি টিউলিপের জন্য প্রস্তুত রাখেন।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টিউলিপ সিদ্দিক ২০০৪ সালে কোনো অর্থ পরিশোধ না করেই কিংস ক্রস এলাকার এই দুই বেডরুমের ফ্ল্যাট পেয়েছিলেন। রেজিস্ট্রেশন নথি অনুযায়ী, ফ্ল্যাটটি ২০০১ সালে ১ লাখ ৯৫ হাজার পাউন্ডে কেনা হয়েছিল। বর্তমানে একই ভবনের একটি ফ্ল্যাট ৬ লাখ ৫০ হাজার পাউন্ডে (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯ কোটি ৮০ লাখ টাকার বেশি) বিক্রি হয়েছে।
মোতালিফ ও শেখ হাসিনার সম্পর্ক-সূত্র
মোতালিফের সঙ্গে শেখ হাসিনার কোনো সরাসরি সম্পর্কের প্রমাণ নেই। তবে তিনি প্রবাসে আওয়ামী লীগ-ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। লন্ডনে শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ঘন ঘন যাতায়াতের সময় স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ হয়। মোতালিফও এই নেটওয়ার্কের একজন হতে পারেন বলে ধারণা করা হয়।

সরাসরি প্রমাণ না পাওয়া গেলেও আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি আনুগত্য বা রাজনৈতিক সম্পর্কের কারণেই মোতালিফ টিউলিপ সিদ্দিককে এই ফ্ল্যাট ব্যবহারের সুযোগ দিয়েছেন বলে ধারণা করা হয়। এ ক্ষেত্রে মঈন গনি নামে একজন আইনজীবী ছাড়া সম্পর্কের আর কোনো সূত্র মেলেনি।
নির্বাচনী ভূমিকা অনুসন্ধান করে জানা যায়, আবাসন ব্যবসায়ী আবদুল মোতালিফ লন্ডনে টিউলিপ সিদ্দিককে যে ফ্ল্যাট উপহার দিয়েছেন, সেই ফ্ল্যাট তিনি প্রথমে ব্যারিস্টার মঈন গনিকে ব্যবহার করতে দেন। পরে সেটি টিউলিপের নামে স্থানান্তর করেন। এই লেনদেন মোতালিফ, ব্যারিস্টার মঈন ও শেখ হাসিনার পরিবারের মধ্যে একটি সম্ভাব্য সংযোগের ইঙ্গিত দেয়।
কে এই ব্যারিস্টার মঈন
ব্যারিস্টার মঈন গনি ‘অ্যালায়েন্স ল’স নামে যুক্তরাজ্যের একটি আইনি পরামর্শক সংস্থার অংশীদার। তিনি ২০০৪ সালে ঢাকা বার অ্যাসোসিয়েশনে এবং ২০০৫ সালে লিংকনস ইন থেকে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসের বারে যোগ দেন।

ব্যারিস্টার মঈন গনি বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও আন্তর্জাতিক সালিসি বিষয়ের বিশেষজ্ঞ। তিনি বাংলাদেশ সরকার ও এর বিভিন্ন সংস্থাকে আন্তর্জাতিক মামলায় সহায়তা করেছেন। সম্প্রতি তিনি বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে ২০২৪—২০২৭ মেয়াদে আন্তর্জাতিক সালিস আদালতের সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। এটি বিশ্বব্যাপী সালিসি-সংক্রান্ত অন্যতম শীর্ষ সংস্থা।
মঈন গনির এই ভূমিকায় প্রমাণিত হয় যে তিনি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্বার্থ রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন। মঈন গনিকে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের নেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ছবি তুলতেও দেখা গেছে। এ তথ্যগুলো ইঙ্গিত দেয়, আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে মঈন গনির পেশাগত সম্পর্ক রয়েছে, যার মধ্যে শেখ হাসিনাও পড়েন। গনির ভূমিকা তাঁদের মধ্যে ব্যক্তিগত, আর্থিক ও রাজনৈতিক সংযোগের ইঙ্গিত দেয়। তবে বিষয়টি গভীর অনুসন্ধানের দাবি রাখে।
টিউলিপ সিদ্দিকের লন্ডন ফ্ল্যাট নিয়ে বিতর্ক শুরু হওয়ার পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে ব্রিটিশ ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আলোচনা চলছে। ব্রিটিশ আইন অনুযায়ী, একজন এমপি যদি বিনা মূল্যে কোনো সম্পদ ব্যবহার করেন, তবে তা পার্লামেন্টে ঘোষণার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। টিউলিপ সিদ্দিক এই বিষয়টি যথাযথভাবে ঘোষণা করেছেন কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
বাংলাদেশেও এই ঘটনা নিয়ে সমালোচনা হয়েছে। প্রবাসে বসবাসকারী আওয়ামী লীগ-সমর্থিত ধনী ব্যবসায়ীরা কীভাবে ক্ষমতাসীন দলের পরিবারকে সুবিধা দেন, তা নিয়ে বিভিন্ন মহল প্রশ্ন তুলেছে।
এখন পর্যন্ত শেখ হাসিনা ও আবদুল মোতালিফের মধ্যে সরাসরি আর্থিক বা রাজনৈতিক সম্পর্কের কোনো নির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে প্রবাসে আওয়ামী লীগ-ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী ও ব্যক্তিদের সহায়তা নিয়ে হাসিনা পরিবারের রাজনৈতিক ও পারিবারিক কার্যক্রমের প্রসার ঘটানোর বিষয়টি নতুন নয়।
তথ্য সূত্র: ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস, টাইমস, ইউকে ল্যান্ড রেজিস্ট্রি

বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ শনিবার তিনি ইস্তফা চেয়ে রাষ্ট্রপতি বরাবর এক চিঠি পাঠিয়েছেন। ওই চিঠিতে অ্যাটর্নি জেনারেল লিখেছেন, যথাবিহিত সম্মানপূর্বক আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে...
১৯ মিনিট আগে
এতে বলা হয়, দীর্ঘ এক যুগ পর নেওয়া এই পদক্ষেপ দেশে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা জোরদার করবে এবং কিশোর-তরুণ প্রজন্মকে তামাকের ভয়াবহ আগ্রাসন থেকে রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ই-সিগারেট, হিটেড টোব্যাকো প্রোডাক্টসহ নতুন প্রজন্মের তামাক ও নিকোটিন পণ্যের উৎপাদন, বিপণন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব...
৩ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘কাল (রোববার) সকাল ১০টায় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বঙ্গভবনে প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে শপথ বাক্য পাঠ করাবেন।’
৩ ঘণ্টা আগে
তৌহিদ হোসেন বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণের জন্য বর্তমান সরকার সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে। এই নির্বাচন বিশেষ গুরুত্ব পায় যেসব কারণে, সেগুলো মধ্যে অন্যতম হচ্ছে–২০০৯ সালের পরে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ব্যক্তিগত কারণ উল্লেখ করে পদ থেকে ইস্তফা চেয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ শনিবার তিনি ইস্তফা চেয়ে রাষ্ট্রপতি বরাবর এক অব্যাহতিপত্র পাঠিয়েছেন।
ওই চিঠিতে অ্যাটর্নি জেনারেল লিখেছেন, যথাবিহিত সম্মানপূর্বক আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, আমি বিগত ০৮ আগষ্ট ২০২৪ ইং তারিখ থেকে অদ্যাবধি বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল পদে কর্মরত আছি। বর্তমানে আমি ব্যক্তিগত কারণে উক্ত পদে দায়িত্ব পালনে অপারগ।
বিধায় আমাকে বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল পদ হতে অব্যাহতি প্রদানে মহোদয়ের মর্জি হয়।

ব্যক্তিগত কারণ উল্লেখ করে পদ থেকে ইস্তফা চেয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ শনিবার তিনি ইস্তফা চেয়ে রাষ্ট্রপতি বরাবর এক অব্যাহতিপত্র পাঠিয়েছেন।
ওই চিঠিতে অ্যাটর্নি জেনারেল লিখেছেন, যথাবিহিত সম্মানপূর্বক আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, আমি বিগত ০৮ আগষ্ট ২০২৪ ইং তারিখ থেকে অদ্যাবধি বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল পদে কর্মরত আছি। বর্তমানে আমি ব্যক্তিগত কারণে উক্ত পদে দায়িত্ব পালনে অপারগ।
বিধায় আমাকে বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল পদ হতে অব্যাহতি প্রদানে মহোদয়ের মর্জি হয়।

যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের দখলে থাকা লন্ডনের একটি ফ্ল্যাট এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। এই ফ্ল্যাটটি তাঁকে বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে দিয়েছিলেন আবদুল মোতালিফ নামের এক ব্যবসায়ী।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
এতে বলা হয়, দীর্ঘ এক যুগ পর নেওয়া এই পদক্ষেপ দেশে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা জোরদার করবে এবং কিশোর-তরুণ প্রজন্মকে তামাকের ভয়াবহ আগ্রাসন থেকে রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ই-সিগারেট, হিটেড টোব্যাকো প্রোডাক্টসহ নতুন প্রজন্মের তামাক ও নিকোটিন পণ্যের উৎপাদন, বিপণন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব...
৩ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘কাল (রোববার) সকাল ১০টায় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বঙ্গভবনে প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে শপথ বাক্য পাঠ করাবেন।’
৩ ঘণ্টা আগে
তৌহিদ হোসেন বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণের জন্য বর্তমান সরকার সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে। এই নির্বাচন বিশেষ গুরুত্ব পায় যেসব কারণে, সেগুলো মধ্যে অন্যতম হচ্ছে–২০০৯ সালের পরে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনকে আরও শক্তিশালী করতে অন্তর্বর্তী সরকার অনুমোদিত ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’কে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক ফর টোব্যাকো ট্যাক্স পলিসি (বিএনটিটিপি)। জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় এই উদ্যোগ নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতাও জানিয়েছে সংগঠনটি।
আজ শনিবার বিএনটিটিপি থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, দীর্ঘ এক যুগ পর নেওয়া এই পদক্ষেপ দেশে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা জোরদার করবে এবং কিশোর-তরুণ প্রজন্মকে তামাকের ভয়াবহ আগ্রাসন থেকে রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ই-সিগারেট, হিটেড টোব্যাকো প্রোডাক্টসহ নতুন প্রজন্মের তামাক ও নিকোটিন পণ্যের উৎপাদন, বিপণন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব জনস্বাস্থ্য রক্ষায় একটি যুগান্তকারী, সাহসী ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত।
অনুমোদিত অধ্যাদেশে সব পাবলিক প্লেস ও পাবলিক পরিবহনে ধূমপানসহ সব ধরনের তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিষিদ্ধ, তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন, প্রচার ও প্রদর্শন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, মোড়কে স্বাস্থ্য সতর্কবার্তার পরিসর ৭৫ শতাংশে উন্নীতকরণ, নিকোটিন পাউচসহ নতুন পণ্যকে তামাকজাত দ্রব্যের সংজ্ঞায় অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্তগুলোকে ‘অত্যন্ত ইতিবাচক’ বলে উল্লেখ করেছে বিএনটিটিপি।
তবে প্রস্তাবিত খসড়া থেকে খুচরা শলাকা বিক্রি নিষিদ্ধকরণ এবং তামাক বিক্রেতাদের লাইসেন্সিং বা নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করার বিধান বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংগঠনটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খুচরা শলাকা বিক্রির কারণে শিশু-কিশোর ও স্বল্প আয়ের মানুষের কাছে তামাক সহজলভ্য হয়ে থাকছে, যা জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের পথে বাধা সৃষ্টি করছে।
বিএনটিটিপির মতে, তামাক কোম্পানির কর ফাঁকি, অবৈধ বাণিজ্য এবং অপ্রাপ্তবয়স্কদের কাছে তামাক বিক্রি রোধে বিক্রেতা নিবন্ধন ও খুচরা শলাকা বিক্রি নিষিদ্ধকরণ দ্রুত বাস্তবায়ন করা জরুরি। সরকার এ বিষয়ে পরিপূরক আইনগত ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেবে বলে আশা প্রকাশ করেছে সংগঠনটি।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দেশে প্রতিবছর তামাকজনিত রোগে ১ লাখ ৬১ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হচ্ছে এবং স্বাস্থ্য ব্যয়, পরিবেশগত ক্ষতি ও উৎপাদনশীলতা হ্রাসের কারণে বছরে প্রায় ৮৭ হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হচ্ছে।
এ প্রেক্ষাপটে সরকার গৃহীত তামাক নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ শক্তিশালী ও তামাকমুক্ত ভবিষ্যতের পথে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ উল্লেখ করে এই আন্দোলনে রাজনৈতিক নেতৃত্ব, সংবাদমাধ্যম, নাগরিক সমাজ ও তরুণ প্রজন্মকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসার আহ্বান জানায় বিএনটিটিপি।

বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনকে আরও শক্তিশালী করতে অন্তর্বর্তী সরকার অনুমোদিত ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’কে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক ফর টোব্যাকো ট্যাক্স পলিসি (বিএনটিটিপি)। জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় এই উদ্যোগ নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতাও জানিয়েছে সংগঠনটি।
আজ শনিবার বিএনটিটিপি থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, দীর্ঘ এক যুগ পর নেওয়া এই পদক্ষেপ দেশে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা জোরদার করবে এবং কিশোর-তরুণ প্রজন্মকে তামাকের ভয়াবহ আগ্রাসন থেকে রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ই-সিগারেট, হিটেড টোব্যাকো প্রোডাক্টসহ নতুন প্রজন্মের তামাক ও নিকোটিন পণ্যের উৎপাদন, বিপণন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব জনস্বাস্থ্য রক্ষায় একটি যুগান্তকারী, সাহসী ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত।
অনুমোদিত অধ্যাদেশে সব পাবলিক প্লেস ও পাবলিক পরিবহনে ধূমপানসহ সব ধরনের তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিষিদ্ধ, তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন, প্রচার ও প্রদর্শন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, মোড়কে স্বাস্থ্য সতর্কবার্তার পরিসর ৭৫ শতাংশে উন্নীতকরণ, নিকোটিন পাউচসহ নতুন পণ্যকে তামাকজাত দ্রব্যের সংজ্ঞায় অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্তগুলোকে ‘অত্যন্ত ইতিবাচক’ বলে উল্লেখ করেছে বিএনটিটিপি।
তবে প্রস্তাবিত খসড়া থেকে খুচরা শলাকা বিক্রি নিষিদ্ধকরণ এবং তামাক বিক্রেতাদের লাইসেন্সিং বা নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করার বিধান বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংগঠনটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, খুচরা শলাকা বিক্রির কারণে শিশু-কিশোর ও স্বল্প আয়ের মানুষের কাছে তামাক সহজলভ্য হয়ে থাকছে, যা জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের পথে বাধা সৃষ্টি করছে।
বিএনটিটিপির মতে, তামাক কোম্পানির কর ফাঁকি, অবৈধ বাণিজ্য এবং অপ্রাপ্তবয়স্কদের কাছে তামাক বিক্রি রোধে বিক্রেতা নিবন্ধন ও খুচরা শলাকা বিক্রি নিষিদ্ধকরণ দ্রুত বাস্তবায়ন করা জরুরি। সরকার এ বিষয়ে পরিপূরক আইনগত ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেবে বলে আশা প্রকাশ করেছে সংগঠনটি।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দেশে প্রতিবছর তামাকজনিত রোগে ১ লাখ ৬১ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হচ্ছে এবং স্বাস্থ্য ব্যয়, পরিবেশগত ক্ষতি ও উৎপাদনশীলতা হ্রাসের কারণে বছরে প্রায় ৮৭ হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হচ্ছে।
এ প্রেক্ষাপটে সরকার গৃহীত তামাক নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ শক্তিশালী ও তামাকমুক্ত ভবিষ্যতের পথে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ উল্লেখ করে এই আন্দোলনে রাজনৈতিক নেতৃত্ব, সংবাদমাধ্যম, নাগরিক সমাজ ও তরুণ প্রজন্মকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসার আহ্বান জানায় বিএনটিটিপি।

যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের দখলে থাকা লন্ডনের একটি ফ্ল্যাট এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। এই ফ্ল্যাটটি তাঁকে বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে দিয়েছিলেন আবদুল মোতালিফ নামের এক ব্যবসায়ী।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ শনিবার তিনি ইস্তফা চেয়ে রাষ্ট্রপতি বরাবর এক চিঠি পাঠিয়েছেন। ওই চিঠিতে অ্যাটর্নি জেনারেল লিখেছেন, যথাবিহিত সম্মানপূর্বক আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে...
১৯ মিনিট আগে
তিনি বলেন, ‘কাল (রোববার) সকাল ১০টায় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বঙ্গভবনে প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে শপথ বাক্য পাঠ করাবেন।’
৩ ঘণ্টা আগে
তৌহিদ হোসেন বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণের জন্য বর্তমান সরকার সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে। এই নির্বাচন বিশেষ গুরুত্ব পায় যেসব কারণে, সেগুলো মধ্যে অন্যতম হচ্ছে–২০০৯ সালের পরে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

দেশের ২৬তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে আগামীকাল রোববার শপথ নেবেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী। শপথ পড়াবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
বিষয়টি আজ বাসসকে নিশ্চিত করেছেন সুপ্রিমকোর্টের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘কাল (রোববার) সকাল ১০টায় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বঙ্গভবনে প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে শপথ বাক্য পাঠ করাবেন।’
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে ২৩ ডিসেম্বরে আইন সচিব লিয়াকত আলী মোল্লার সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সংবিধানের ৯৫ (১) অনুচ্ছেদে দেওয়া ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি আপিল বিভাগের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। এই নিয়োগ শপথের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।
১৯৮৫ সালে জুবায়ের রহমান চৌধুরী জজ কোর্টে এবং ১৯৮৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট তিনি অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে হাইকোর্ট বিভাগে নিয়োগ পান। এর দুই বছর পর হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারপতি হন জুবায়ের রহমান চৌধুরী।
২০২৪ সালের ১২ আগস্ট তিনি আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান।
জুবায়ের রহমান চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি (সম্মান) ও এলএলএম করেন। পরে যুক্তরাজ্য থেকে আন্তর্জাতিক আইনে এলএলএম করেন।

দেশের ২৬তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে আগামীকাল রোববার শপথ নেবেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী। শপথ পড়াবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
বিষয়টি আজ বাসসকে নিশ্চিত করেছেন সুপ্রিমকোর্টের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘কাল (রোববার) সকাল ১০টায় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বঙ্গভবনে প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে শপথ বাক্য পাঠ করাবেন।’
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে ২৩ ডিসেম্বরে আইন সচিব লিয়াকত আলী মোল্লার সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সংবিধানের ৯৫ (১) অনুচ্ছেদে দেওয়া ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি আপিল বিভাগের বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। এই নিয়োগ শপথের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।
১৯৮৫ সালে জুবায়ের রহমান চৌধুরী জজ কোর্টে এবং ১৯৮৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট তিনি অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে হাইকোর্ট বিভাগে নিয়োগ পান। এর দুই বছর পর হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারপতি হন জুবায়ের রহমান চৌধুরী।
২০২৪ সালের ১২ আগস্ট তিনি আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান।
জুবায়ের রহমান চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি (সম্মান) ও এলএলএম করেন। পরে যুক্তরাজ্য থেকে আন্তর্জাতিক আইনে এলএলএম করেন।

যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের দখলে থাকা লন্ডনের একটি ফ্ল্যাট এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। এই ফ্ল্যাটটি তাঁকে বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে দিয়েছিলেন আবদুল মোতালিফ নামের এক ব্যবসায়ী।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ শনিবার তিনি ইস্তফা চেয়ে রাষ্ট্রপতি বরাবর এক চিঠি পাঠিয়েছেন। ওই চিঠিতে অ্যাটর্নি জেনারেল লিখেছেন, যথাবিহিত সম্মানপূর্বক আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে...
১৯ মিনিট আগে
এতে বলা হয়, দীর্ঘ এক যুগ পর নেওয়া এই পদক্ষেপ দেশে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা জোরদার করবে এবং কিশোর-তরুণ প্রজন্মকে তামাকের ভয়াবহ আগ্রাসন থেকে রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ই-সিগারেট, হিটেড টোব্যাকো প্রোডাক্টসহ নতুন প্রজন্মের তামাক ও নিকোটিন পণ্যের উৎপাদন, বিপণন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব...
৩ ঘণ্টা আগে
তৌহিদ হোসেন বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণের জন্য বর্তমান সরকার সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে। এই নির্বাচন বিশেষ গুরুত্ব পায় যেসব কারণে, সেগুলো মধ্যে অন্যতম হচ্ছে–২০০৯ সালের পরে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ‘সুষ্ঠু ভোটের ব্যাপারে সরকার খুবই সিরিয়াস। কারণ মানুষ দীর্ঘদিন তাদের ভোট দিতে পারেনি। ভোটের পরিবেশ সুষ্ঠু রাখার জন্য নির্বাচন কমিশনকে আমরা সব ধরনের সহযোগিতা করব। তাই প্রত্যেক দলের কাজ হচ্ছে, মানুষকে ভোটদানে উৎসাহিত করা।’
আজ শনিবার ভোলা সরকারি স্কুল মাঠে ভোটের গাড়ি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণের জন্য বর্তমান সরকার সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে। এই নির্বাচন বিশেষ গুরুত্ব পায় যেসব কারণে, সেগুলো মধ্যে অন্যতম হচ্ছে–২০০৯ সালের পরে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। তারপরে যেসব নির্বাচন হয়েছে, তাতে মানুষ তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেনি।
তিনি বলেন, বিপুল সংখ্যক মানুষ, যাদের বয়স ৩০ বছরের নিচে বা তার আশপাশে, যারা বিগত বছরগুলোতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। আমরা চাই একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হোক, যাতে মানুষ তাদের ইচ্ছেমতো ভোট দিতে পারে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘সরকার আপনাদেরকে ততক্ষণ পর্যন্ত সাহায্য করবে না, যতক্ষণ আপনারা না চাইবেন। কেউ যাতে কোনোপ্রকার গণ্ডগোল করতে না পারে। আর যদিওবা করে, তা হলে তাকে কী করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা যায়, সে ব্যাপারে কঠোর অবস্থান রয়েছে। নির্বাচন কমিশনকে বলে দেওয়া হয়েছে, যদি কোনো স্থানে সমস্যা হয়, সেখানে ভোট বন্ধ করে দেওয়ার জন্য।’
রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা মানুষের কাছে যাবেন, বক্তব্য তুলে ধরবেন। তবে কেউ কাউকে আঘাত করবেন না। সবাই শান্তিপূর্ণ অবস্থানে থাকুন এবং একটি অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দিন।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনারা জানেন, বাংলাদেশে বিশেষ পরিস্থিতির মধ্যে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসে। সেই আন্দোলনে আমাদের ছেলেমেয়েরা জীবন দিয়েছে। যে পরিবর্তনের উদ্দেশ্যে তারা জীবন দিয়েছে, তাদের আকাঙ্ক্ষাগুলোর সমন্বয় করে আমরা একটি ছোট্ট তালিকা করেছি। পুরোপুরি শতভাগ যে করতে পেরেছি, তা নয়। আমরা চেষ্টা করেছি যতটুকু সম্ভব নিয়ে আসার।’
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘এই সরকার কোনো দলের পক্ষে না। আপনারা জানেন, কে কোন দলের পক্ষে নির্বাচন করছে। আপনারা আপনাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিবেন।’
ভোটের গাড়ি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান, পুলিশ সুপার শহিদুল্লাহ কাওছার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. বেল্লাল হোসেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফুজ্জামান প্রমুখ।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ‘সুষ্ঠু ভোটের ব্যাপারে সরকার খুবই সিরিয়াস। কারণ মানুষ দীর্ঘদিন তাদের ভোট দিতে পারেনি। ভোটের পরিবেশ সুষ্ঠু রাখার জন্য নির্বাচন কমিশনকে আমরা সব ধরনের সহযোগিতা করব। তাই প্রত্যেক দলের কাজ হচ্ছে, মানুষকে ভোটদানে উৎসাহিত করা।’
আজ শনিবার ভোলা সরকারি স্কুল মাঠে ভোটের গাড়ি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণের জন্য বর্তমান সরকার সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে। এই নির্বাচন বিশেষ গুরুত্ব পায় যেসব কারণে, সেগুলো মধ্যে অন্যতম হচ্ছে–২০০৯ সালের পরে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। তারপরে যেসব নির্বাচন হয়েছে, তাতে মানুষ তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেনি।
তিনি বলেন, বিপুল সংখ্যক মানুষ, যাদের বয়স ৩০ বছরের নিচে বা তার আশপাশে, যারা বিগত বছরগুলোতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। আমরা চাই একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হোক, যাতে মানুষ তাদের ইচ্ছেমতো ভোট দিতে পারে।
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘সরকার আপনাদেরকে ততক্ষণ পর্যন্ত সাহায্য করবে না, যতক্ষণ আপনারা না চাইবেন। কেউ যাতে কোনোপ্রকার গণ্ডগোল করতে না পারে। আর যদিওবা করে, তা হলে তাকে কী করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা যায়, সে ব্যাপারে কঠোর অবস্থান রয়েছে। নির্বাচন কমিশনকে বলে দেওয়া হয়েছে, যদি কোনো স্থানে সমস্যা হয়, সেখানে ভোট বন্ধ করে দেওয়ার জন্য।’
রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা মানুষের কাছে যাবেন, বক্তব্য তুলে ধরবেন। তবে কেউ কাউকে আঘাত করবেন না। সবাই শান্তিপূর্ণ অবস্থানে থাকুন এবং একটি অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দিন।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আপনারা জানেন, বাংলাদেশে বিশেষ পরিস্থিতির মধ্যে ২০২৪ সালের আগস্ট মাসে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসে। সেই আন্দোলনে আমাদের ছেলেমেয়েরা জীবন দিয়েছে। যে পরিবর্তনের উদ্দেশ্যে তারা জীবন দিয়েছে, তাদের আকাঙ্ক্ষাগুলোর সমন্বয় করে আমরা একটি ছোট্ট তালিকা করেছি। পুরোপুরি শতভাগ যে করতে পেরেছি, তা নয়। আমরা চেষ্টা করেছি যতটুকু সম্ভব নিয়ে আসার।’
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘এই সরকার কোনো দলের পক্ষে না। আপনারা জানেন, কে কোন দলের পক্ষে নির্বাচন করছে। আপনারা আপনাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিবেন।’
ভোটের গাড়ি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক ডা. শামীম রহমান, পুলিশ সুপার শহিদুল্লাহ কাওছার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. বেল্লাল হোসেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফুজ্জামান প্রমুখ।

যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের দখলে থাকা লন্ডনের একটি ফ্ল্যাট এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। এই ফ্ল্যাটটি তাঁকে বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে দিয়েছিলেন আবদুল মোতালিফ নামের এক ব্যবসায়ী।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ শনিবার তিনি ইস্তফা চেয়ে রাষ্ট্রপতি বরাবর এক চিঠি পাঠিয়েছেন। ওই চিঠিতে অ্যাটর্নি জেনারেল লিখেছেন, যথাবিহিত সম্মানপূর্বক আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে...
১৯ মিনিট আগে
এতে বলা হয়, দীর্ঘ এক যুগ পর নেওয়া এই পদক্ষেপ দেশে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা জোরদার করবে এবং কিশোর-তরুণ প্রজন্মকে তামাকের ভয়াবহ আগ্রাসন থেকে রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ই-সিগারেট, হিটেড টোব্যাকো প্রোডাক্টসহ নতুন প্রজন্মের তামাক ও নিকোটিন পণ্যের উৎপাদন, বিপণন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব...
৩ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘কাল (রোববার) সকাল ১০টায় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বঙ্গভবনে প্রধান বিচারপতি হিসেবে বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরীকে শপথ বাক্য পাঠ করাবেন।’
৩ ঘণ্টা আগে