নাজমুল হাসান সাগর, ঢাকা

পিঠে ও হাতে ঝোলানো ভারী ব্যাগ। মাথার ওপর কাঠ ফাটা রোদ আর চোখে-মুখে রাজ্যের ক্লান্তি। অনেকটা আশাহতের অভিব্যক্তি নিয়ে গাবতলী ব্রিজের মুখে দাঁড়িয়ে আছে ছয় তরুণ। ঢাকা থেকে রংপুর, নীলফামারী কিংবা দেবীগঞ্জের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া বিভিন্ন যানবাহন এসে এখানে কিছুটা গতি কমায়। দুই-একজন যাত্রী তুলে মাঝ রাস্তায় নামিয়ে দিয়ে কিছু বাড়তি টাকা আয়ের আশায়। এমন কয়েকটি যানবাহনের চালক ও হেলপারের সঙ্গে কথা বলতে দেখা গেলো এই কিশোর দলটিকে। এক, দুই করে পাঁচটি যানবাহনের সঙ্গে কথা বলে যখন কাজের কাজ কিছু হলো না। তখন ব্রিজ ঘেঁষা জীর্ণ একটি টং দোকানের সামনে এসে দাঁড়ালেন তারা। দীর্ঘ রোদের সিদ্ধ অবস্থা থেকে বাঁচতে টঙ্গের চালার ছায়ায় সাময়িক আশ্রয় তাদের।
গন্তব্য কোথায়? এমন প্রশ্নে দলটির একজন জানালেন, নীলফামারীর জলঢাকায়। কীভাবে যাবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বেড়াইছি যখন কোনো এক ভাবে যামোই।’ দলটিতে অপেক্ষাকৃত বয়সে বড়জনের নাম সিরাজুল ইসলাম। সকাল ১১টায় বেরিয়ে কল্যাণপুর, টেকনিক্যাল এবং গাবতলীর বিভিন্ন কাউন্টারে ঘুরেছেন তাঁরা। রংপুর কিংবা নীলফামারীগামী বিভিন্ন কোম্পানির বাসের টিকিট দাম তাদের কাছে চাওয়া হয়েছে ১৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা। যত বড় ও নামী বাসের কাউন্টারে তাঁরা ঘুরেছেন, তাদের বাড়ি যাওয়ার স্বপ্ন তত ছোট আর অসম্ভব মনে হয়েছে। হাত দিয়ে কপালের ঘাম মুছতে মুছতে শুষ্ক হাসি দিয়ে এমনটাই জানালেন সিরাজুল।
এবার আলাপে যুক্ত হলেন রবিউল ইসলাম। ঢাকা-রংপুর-নীলফামারী সড়কে চলাচল করা তিনটি (হানিফ, নাবিল, বাবলু) পরিচিত পরিবহনের নাম উল্লেখ করে তিনি বললেন, ‘এমরার কাছে ১৫ শ থাকিয়া ২ হাজার টাহা দাম চাহেছে ভালো কথা। কিন্তু টাটা মিনি ট্রাক গিলা সিরাজগঞ্জ পর্যন্ত নিয়া যাবার লাগি ১২ শ টাহা চায়! হামাক কী বলদ মনে করে অমরা? এই টাহাত তো হামরা এসি গাড়িত যাবার পারমো।’
কেবল দূরপাল্লার বাসেই বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে তা নয়। ঢাকার লোকাল বাস বা লেগুনার মতো পরিবহনেও তাদের গুনতে হয়েছে নির্ধারিত ভাড়ার অন্তত দশ টাকা বেশি। কথার ফাঁকে এসব নিয়েও অভিযোগ জানালেন তাঁরা। আলাপে আলাপে জানা গেলো তাঁরা মোহাম্মদপুরের ঢাকা উদ্যানে একটি নির্মাণাধীন ভবনে নির্মাণ শ্রমিক হিসেবে কাজ করছিলেন গত তিন মাস থেকে। চৌদ্দ থেকে বিশ বছরের মধ্যে বয়স সবার। কেউ কেউ পড়াশোনাও চালিয়ে যাচ্ছেন। আবার কেউ অনেক আগেই পড়াশোনা ছেড়ে ধরেছেন সংসারের হাল। ছাত্রত্বের বয়স পার না হলেও তাদের কারোরই ঈদ যাত্রা অন্য আর দশজন ছাত্রের মতো নয়।
দলটির সদস্য হাবিউল ইসলাম এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী। কিন্তু অভাবের সংসার চালিয়ে পরিবারের পক্ষে তার পড়াশোনার খরচ বহন করা সম্ভব না। পরীক্ষায় ভালো করতে হলে প্রাইভেট এবং কোচিংয়ের জন্য বাড়তি কিছু টাকা দরকার। কিন্তু যেখানে সাধারণ খরচই চালাতে পারে না পরিবার সেখানে প্রাইভেট, কোচিং বিলাসিতা। তাই সমবয়সী কয়েকজনের সঙ্গে পরামর্শ করে ঢাকায় এসেছিল নির্মাণ শ্রমিকের কাজ করতে। উদ্দেশ্য কাজের টাকা জমিয়ে বাড়ি ফিরে সেটা দিয়ে কোচিং আর প্রাইভেটসহ পরীক্ষার অন্যান্য খরচ মেটানো।

কিন্তু ঈদে তো বাড়ি ফিরতেই হবে। ঈদে বাড়ি ফেরার বাড়তি খরচে তার মতো দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়েছে বাকিদের কপালে। ৫ শ টাকার ভাড়া যখন ২ হাজার টাকা হয়ে যায় তখন বাড়ি ফেরাটা তাদের জন্য পাহাড় সমান বোঝা মনে হয়। তাই ৫ থেকে ৭ শ টাকায় বাড়ি ফিরতে তাঁরা পথে পথে ঘুরছেন। হাবিউল বলেন, ‘ঈদে বাড়ি যাচ্ছি। বাবার জন্য একটা পাঞ্জাবি আর মায়ের জন্য একটা শাড়ি কিনব। কোচিং, প্রাইভেটের জন্য টাকা আলাদা করে রেখেছি। সেখানে হাত দেওয়া যাবে না। বাকি টাকা থেকে যাতায়াতসহ অন্যান্য খরচ করব। কিন্তু গাড়ি ভাড়ায় বাড়তি খরচ হয়ে গেলে বাবা-মায়ের জন্য ভালো কাপড় কিনতে পারব না। তাই শারীরিক কষ্ট হলেও অল্প টাকায় বাড়ি যেতে চাই। যেন বাবা-মাকে ভালো কাপড় দিতে পারি।’
নিজের জন্য কিছু কিনবে কিনা এমন প্রশ্নে হাবিউল লাজুক হাসি দিয়ে মাথা নিচু করে বললেন, ‘টাকা বাঁচলে আমার জন্যও কিনব।’
দলের সদস্য ছয়জন হলেও হাবিউলের মতো তমিজুল ইসলাম, সাদিকুল ইসলাম, শরিফুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম এবং সিরাজুল ইসলামের গল্পটা প্রায় একইরকম। যে বয়সে তাঁরা অপেক্ষায় থাকবে বাবা-মায়ের এনে দেওয়া ঈদ পোশাক ও বাজারের, সেই বয়সে তাদের বাবা-মায়েরাই অপেক্ষায় আছেন কখন তাদের সন্তানেরা ঈদ পোশাক ও বাজার নিয়ে ফিরবে বাসায়।
এমন আরেকটি দল পাওয়া গেলো গাবতলী বাস টার্মিনালে। পেশায় পোশাক শ্রমিক তাঁরা তিনজন। এসেছেন জিরানী থেকে। উদ্দেশ্য অল্প টাকায় বাসের সিট নিয়ে বাড়ি ফেরা। কারণ বাইপাইল, জিরানী এলাকা থেকে বাসের সিট পাওয়া যায় না। কিন্তু কোনোভাবেই ঢাকা থেকে রংপুর পীরগঞ্জে যাওয়ার জন্য অল্প টাকায় টিকিট করতে পারছেন না মনিরুজ্জামান, সাব্বির হোসেন ও লেবু মিয়া। উল্টো পুলিশের জেরা ও তল্লাশির মুখে পড়ে বারবার বিব্রত হয়েছেন। এমন অভিযোগ এনে দুঃখপ্রকাশ করেন ওই তিন তরুণ।
সিরাজুল, হাবিউল কিংবা লেবু মিয়ার মতো এমন ছোট ছোট অনেক দলের দেখা পাওয়া গেছে গাবতলী বাস টার্মিনাল, গাবতলী ব্রিজ এবং আমিন বাজার এলাকায়। স্থান, কাল বা পাত্র আলাদা হলেও তাদের সবার জীবনের অভাবের গল্পটা প্রায় একইরকম। আর দশটা সাধারণ মানুষের ঈদ যাত্রার সঙ্গে তাদের ঈদ যাত্রার গল্পটা মেলে না। আসলেই তাদের ঈদ যাত্রার গল্পটা ভিন্ন।

পিঠে ও হাতে ঝোলানো ভারী ব্যাগ। মাথার ওপর কাঠ ফাটা রোদ আর চোখে-মুখে রাজ্যের ক্লান্তি। অনেকটা আশাহতের অভিব্যক্তি নিয়ে গাবতলী ব্রিজের মুখে দাঁড়িয়ে আছে ছয় তরুণ। ঢাকা থেকে রংপুর, নীলফামারী কিংবা দেবীগঞ্জের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া বিভিন্ন যানবাহন এসে এখানে কিছুটা গতি কমায়। দুই-একজন যাত্রী তুলে মাঝ রাস্তায় নামিয়ে দিয়ে কিছু বাড়তি টাকা আয়ের আশায়। এমন কয়েকটি যানবাহনের চালক ও হেলপারের সঙ্গে কথা বলতে দেখা গেলো এই কিশোর দলটিকে। এক, দুই করে পাঁচটি যানবাহনের সঙ্গে কথা বলে যখন কাজের কাজ কিছু হলো না। তখন ব্রিজ ঘেঁষা জীর্ণ একটি টং দোকানের সামনে এসে দাঁড়ালেন তারা। দীর্ঘ রোদের সিদ্ধ অবস্থা থেকে বাঁচতে টঙ্গের চালার ছায়ায় সাময়িক আশ্রয় তাদের।
গন্তব্য কোথায়? এমন প্রশ্নে দলটির একজন জানালেন, নীলফামারীর জলঢাকায়। কীভাবে যাবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বেড়াইছি যখন কোনো এক ভাবে যামোই।’ দলটিতে অপেক্ষাকৃত বয়সে বড়জনের নাম সিরাজুল ইসলাম। সকাল ১১টায় বেরিয়ে কল্যাণপুর, টেকনিক্যাল এবং গাবতলীর বিভিন্ন কাউন্টারে ঘুরেছেন তাঁরা। রংপুর কিংবা নীলফামারীগামী বিভিন্ন কোম্পানির বাসের টিকিট দাম তাদের কাছে চাওয়া হয়েছে ১৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা। যত বড় ও নামী বাসের কাউন্টারে তাঁরা ঘুরেছেন, তাদের বাড়ি যাওয়ার স্বপ্ন তত ছোট আর অসম্ভব মনে হয়েছে। হাত দিয়ে কপালের ঘাম মুছতে মুছতে শুষ্ক হাসি দিয়ে এমনটাই জানালেন সিরাজুল।
এবার আলাপে যুক্ত হলেন রবিউল ইসলাম। ঢাকা-রংপুর-নীলফামারী সড়কে চলাচল করা তিনটি (হানিফ, নাবিল, বাবলু) পরিচিত পরিবহনের নাম উল্লেখ করে তিনি বললেন, ‘এমরার কাছে ১৫ শ থাকিয়া ২ হাজার টাহা দাম চাহেছে ভালো কথা। কিন্তু টাটা মিনি ট্রাক গিলা সিরাজগঞ্জ পর্যন্ত নিয়া যাবার লাগি ১২ শ টাহা চায়! হামাক কী বলদ মনে করে অমরা? এই টাহাত তো হামরা এসি গাড়িত যাবার পারমো।’
কেবল দূরপাল্লার বাসেই বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে তা নয়। ঢাকার লোকাল বাস বা লেগুনার মতো পরিবহনেও তাদের গুনতে হয়েছে নির্ধারিত ভাড়ার অন্তত দশ টাকা বেশি। কথার ফাঁকে এসব নিয়েও অভিযোগ জানালেন তাঁরা। আলাপে আলাপে জানা গেলো তাঁরা মোহাম্মদপুরের ঢাকা উদ্যানে একটি নির্মাণাধীন ভবনে নির্মাণ শ্রমিক হিসেবে কাজ করছিলেন গত তিন মাস থেকে। চৌদ্দ থেকে বিশ বছরের মধ্যে বয়স সবার। কেউ কেউ পড়াশোনাও চালিয়ে যাচ্ছেন। আবার কেউ অনেক আগেই পড়াশোনা ছেড়ে ধরেছেন সংসারের হাল। ছাত্রত্বের বয়স পার না হলেও তাদের কারোরই ঈদ যাত্রা অন্য আর দশজন ছাত্রের মতো নয়।
দলটির সদস্য হাবিউল ইসলাম এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী। কিন্তু অভাবের সংসার চালিয়ে পরিবারের পক্ষে তার পড়াশোনার খরচ বহন করা সম্ভব না। পরীক্ষায় ভালো করতে হলে প্রাইভেট এবং কোচিংয়ের জন্য বাড়তি কিছু টাকা দরকার। কিন্তু যেখানে সাধারণ খরচই চালাতে পারে না পরিবার সেখানে প্রাইভেট, কোচিং বিলাসিতা। তাই সমবয়সী কয়েকজনের সঙ্গে পরামর্শ করে ঢাকায় এসেছিল নির্মাণ শ্রমিকের কাজ করতে। উদ্দেশ্য কাজের টাকা জমিয়ে বাড়ি ফিরে সেটা দিয়ে কোচিং আর প্রাইভেটসহ পরীক্ষার অন্যান্য খরচ মেটানো।

কিন্তু ঈদে তো বাড়ি ফিরতেই হবে। ঈদে বাড়ি ফেরার বাড়তি খরচে তার মতো দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়েছে বাকিদের কপালে। ৫ শ টাকার ভাড়া যখন ২ হাজার টাকা হয়ে যায় তখন বাড়ি ফেরাটা তাদের জন্য পাহাড় সমান বোঝা মনে হয়। তাই ৫ থেকে ৭ শ টাকায় বাড়ি ফিরতে তাঁরা পথে পথে ঘুরছেন। হাবিউল বলেন, ‘ঈদে বাড়ি যাচ্ছি। বাবার জন্য একটা পাঞ্জাবি আর মায়ের জন্য একটা শাড়ি কিনব। কোচিং, প্রাইভেটের জন্য টাকা আলাদা করে রেখেছি। সেখানে হাত দেওয়া যাবে না। বাকি টাকা থেকে যাতায়াতসহ অন্যান্য খরচ করব। কিন্তু গাড়ি ভাড়ায় বাড়তি খরচ হয়ে গেলে বাবা-মায়ের জন্য ভালো কাপড় কিনতে পারব না। তাই শারীরিক কষ্ট হলেও অল্প টাকায় বাড়ি যেতে চাই। যেন বাবা-মাকে ভালো কাপড় দিতে পারি।’
নিজের জন্য কিছু কিনবে কিনা এমন প্রশ্নে হাবিউল লাজুক হাসি দিয়ে মাথা নিচু করে বললেন, ‘টাকা বাঁচলে আমার জন্যও কিনব।’
দলের সদস্য ছয়জন হলেও হাবিউলের মতো তমিজুল ইসলাম, সাদিকুল ইসলাম, শরিফুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম এবং সিরাজুল ইসলামের গল্পটা প্রায় একইরকম। যে বয়সে তাঁরা অপেক্ষায় থাকবে বাবা-মায়ের এনে দেওয়া ঈদ পোশাক ও বাজারের, সেই বয়সে তাদের বাবা-মায়েরাই অপেক্ষায় আছেন কখন তাদের সন্তানেরা ঈদ পোশাক ও বাজার নিয়ে ফিরবে বাসায়।
এমন আরেকটি দল পাওয়া গেলো গাবতলী বাস টার্মিনালে। পেশায় পোশাক শ্রমিক তাঁরা তিনজন। এসেছেন জিরানী থেকে। উদ্দেশ্য অল্প টাকায় বাসের সিট নিয়ে বাড়ি ফেরা। কারণ বাইপাইল, জিরানী এলাকা থেকে বাসের সিট পাওয়া যায় না। কিন্তু কোনোভাবেই ঢাকা থেকে রংপুর পীরগঞ্জে যাওয়ার জন্য অল্প টাকায় টিকিট করতে পারছেন না মনিরুজ্জামান, সাব্বির হোসেন ও লেবু মিয়া। উল্টো পুলিশের জেরা ও তল্লাশির মুখে পড়ে বারবার বিব্রত হয়েছেন। এমন অভিযোগ এনে দুঃখপ্রকাশ করেন ওই তিন তরুণ।
সিরাজুল, হাবিউল কিংবা লেবু মিয়ার মতো এমন ছোট ছোট অনেক দলের দেখা পাওয়া গেছে গাবতলী বাস টার্মিনাল, গাবতলী ব্রিজ এবং আমিন বাজার এলাকায়। স্থান, কাল বা পাত্র আলাদা হলেও তাদের সবার জীবনের অভাবের গল্পটা প্রায় একইরকম। আর দশটা সাধারণ মানুষের ঈদ যাত্রার সঙ্গে তাদের ঈদ যাত্রার গল্পটা মেলে না। আসলেই তাদের ঈদ যাত্রার গল্পটা ভিন্ন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

তিনি বললেন, ‘এমরার কাছে ১৫ শ থাকিয়া ২ হাজার টাহা দাম চাহেছে ভালো কথা। কিন্তু টাটা মিনি ট্রাক গিলা সিরাজগঞ্জ পর্যন্ত নিয়া যাবার লাগি ১২ শ টাহা চায়! হামাক কী বলদ মনে করে অমরা...
৩০ এপ্রিল ২০২২
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

তিনি বললেন, ‘এমরার কাছে ১৫ শ থাকিয়া ২ হাজার টাহা দাম চাহেছে ভালো কথা। কিন্তু টাটা মিনি ট্রাক গিলা সিরাজগঞ্জ পর্যন্ত নিয়া যাবার লাগি ১২ শ টাহা চায়! হামাক কী বলদ মনে করে অমরা...
৩০ এপ্রিল ২০২২
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

তিনি বললেন, ‘এমরার কাছে ১৫ শ থাকিয়া ২ হাজার টাহা দাম চাহেছে ভালো কথা। কিন্তু টাটা মিনি ট্রাক গিলা সিরাজগঞ্জ পর্যন্ত নিয়া যাবার লাগি ১২ শ টাহা চায়! হামাক কী বলদ মনে করে অমরা...
৩০ এপ্রিল ২০২২
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

তিনি বললেন, ‘এমরার কাছে ১৫ শ থাকিয়া ২ হাজার টাহা দাম চাহেছে ভালো কথা। কিন্তু টাটা মিনি ট্রাক গিলা সিরাজগঞ্জ পর্যন্ত নিয়া যাবার লাগি ১২ শ টাহা চায়! হামাক কী বলদ মনে করে অমরা...
৩০ এপ্রিল ২০২২
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগে