আজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেখ হাসিনাসহ দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচার না করার ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফেসবুক পেজে এ-সংক্রান্ত একটি বিবৃতি পোস্ট করা হয়েছে। পোস্টে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সির বরাত দিয়ে দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচারে উদ্বেগ জানিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। অন্যথায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়েছে, জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ) একটি জরুরি সতর্কতা জারি করে দেশের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোর ‘অপব্যবহার’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, পলাতক ও আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের প্রচারিত মিথ্যা ও উসকানিমূলক তথ্য-বিবৃতিগুলো দেশের সার্বিক নিরাপত্তা, জনশৃঙ্খলা ও বহু-আকাঙ্ক্ষিত সামাজিক স্থিতিশীলতাকে মারাত্মকভাবে বিপন্ন করছে। এই কার্যকলাপগুলো সহিংসতা ও বৃহত্তর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মূল কারণ।
গতকাল সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর রায়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ক্ষমতাচ্যুত ও বর্তমানে ভারতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দুটি গুরুতর অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ৪৫৩ পৃষ্ঠার এই রায়ে ট্রাইব্যুনাল তিন আসামির অপরাধ প্রমাণিত বলে জানান।
এনসিএসএ বলেছে, বাংলাদেশের আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত একজন আসামির বক্তব্য ও বিবৃতি ক্রমাগত ডিজিটাল মাধ্যমে প্রচার হওয়া বিচার বিভাগের প্রতি অবমাননা এবং জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির শামিল। এসব বক্তব্যে সরাসরি ‘কল ফর ভায়োলেন্স’ (সহিংসতার আহ্বান) রয়েছে, যা দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশৃঙ্খলা, অগ্নিসন্ত্রাস এবং অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের নির্দেশনা ছড়াচ্ছে।
এনসিএসএ এই ধরনের অপরাধ দমনে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর কঠোর প্রয়োগের কথা উল্লেখ করেছে। সংস্থাটি বিশেষভাবে উল্লেখ করেছে, অধ্যাদেশের অতিরাষ্ট্রিক প্রয়োগ (ধারা ৪) : এই আইনের বিধান অনুযায়ী, বাংলাদেশের কোনো নাগরিক যদি দেশের বাইরে থেকেও এই অধ্যাদেশের অধীন কোনো অপরাধ সংঘটন করেন, তবে সেই অপরাধটি বাংলাদেশে সংঘটিত হয়েছে বলেই গণ্য হবে এবং উক্ত বিধানাবলি সেভাবেই প্রযোজ্য হবে। এটি সাইবার অপরাধ দমনে সরকারের কঠোর মনোভাবের ইঙ্গিত দেয়।
বিদ্বেষমূলক তথ্য প্রচারের অপরাধ (ধারা ২৬) : এই ধারার অধীনে, যদি কোনো ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে বা ছদ্ম পরিচয়ে এমন কোনো কিছু সাইবার স্পেসে প্রকাশ বা প্রচার করেন, যা ধর্মীয়, সাম্প্রদায়িক বা জাতিগত বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং যা সহিংসতা তৈরি বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির নির্দেশনা দেয়; তবে তা সরাসরি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এই অপরাধের জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তি সর্বোচ্চ ২ (দুই) বৎসর কারাদণ্ড, বা সর্বোচ্চ ১০ (দশ) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সক্ষমতা সম্পর্কে এনসিএসএ জানিয়েছে, তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ সাপেক্ষে বিশ্বাস করার কারণ থাকলে, তারা ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য দেশের অখণ্ডতা বা জনশৃঙ্খলা ক্ষুণ্ন করলে সেগুলোকে অবিলম্বে অপসারণ বা স্থায়ীভাবে ব্লক করার জন্য কঠোর পদক্ষেপ নেবে।
এ ক্ষেত্রে এনসিএসএ মহাপরিচালকের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট প্ল্যাটফর্ম বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) দ্রুত অনুরোধ জানানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে। মিডিয়া আউটলেট এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীদের তাই কঠোরভাবে সতর্ক করা হয়েছে যে আদালতের দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচার থেকে বিরত থাকতে হবে। অন্যথায় আইন অনুযায়ী কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শেখ হাসিনাসহ দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচার না করার ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফেসবুক পেজে এ-সংক্রান্ত একটি বিবৃতি পোস্ট করা হয়েছে। পোস্টে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সির বরাত দিয়ে দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচারে উদ্বেগ জানিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। অন্যথায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়েছে, জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ) একটি জরুরি সতর্কতা জারি করে দেশের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোর ‘অপব্যবহার’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, পলাতক ও আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের প্রচারিত মিথ্যা ও উসকানিমূলক তথ্য-বিবৃতিগুলো দেশের সার্বিক নিরাপত্তা, জনশৃঙ্খলা ও বহু-আকাঙ্ক্ষিত সামাজিক স্থিতিশীলতাকে মারাত্মকভাবে বিপন্ন করছে। এই কার্যকলাপগুলো সহিংসতা ও বৃহত্তর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মূল কারণ।
গতকাল সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর রায়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ক্ষমতাচ্যুত ও বর্তমানে ভারতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দুটি গুরুতর অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ৪৫৩ পৃষ্ঠার এই রায়ে ট্রাইব্যুনাল তিন আসামির অপরাধ প্রমাণিত বলে জানান।
এনসিএসএ বলেছে, বাংলাদেশের আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত একজন আসামির বক্তব্য ও বিবৃতি ক্রমাগত ডিজিটাল মাধ্যমে প্রচার হওয়া বিচার বিভাগের প্রতি অবমাননা এবং জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির শামিল। এসব বক্তব্যে সরাসরি ‘কল ফর ভায়োলেন্স’ (সহিংসতার আহ্বান) রয়েছে, যা দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশৃঙ্খলা, অগ্নিসন্ত্রাস এবং অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের নির্দেশনা ছড়াচ্ছে।
এনসিএসএ এই ধরনের অপরাধ দমনে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর কঠোর প্রয়োগের কথা উল্লেখ করেছে। সংস্থাটি বিশেষভাবে উল্লেখ করেছে, অধ্যাদেশের অতিরাষ্ট্রিক প্রয়োগ (ধারা ৪) : এই আইনের বিধান অনুযায়ী, বাংলাদেশের কোনো নাগরিক যদি দেশের বাইরে থেকেও এই অধ্যাদেশের অধীন কোনো অপরাধ সংঘটন করেন, তবে সেই অপরাধটি বাংলাদেশে সংঘটিত হয়েছে বলেই গণ্য হবে এবং উক্ত বিধানাবলি সেভাবেই প্রযোজ্য হবে। এটি সাইবার অপরাধ দমনে সরকারের কঠোর মনোভাবের ইঙ্গিত দেয়।
বিদ্বেষমূলক তথ্য প্রচারের অপরাধ (ধারা ২৬) : এই ধারার অধীনে, যদি কোনো ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে বা ছদ্ম পরিচয়ে এমন কোনো কিছু সাইবার স্পেসে প্রকাশ বা প্রচার করেন, যা ধর্মীয়, সাম্প্রদায়িক বা জাতিগত বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং যা সহিংসতা তৈরি বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির নির্দেশনা দেয়; তবে তা সরাসরি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এই অপরাধের জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তি সর্বোচ্চ ২ (দুই) বৎসর কারাদণ্ড, বা সর্বোচ্চ ১০ (দশ) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সক্ষমতা সম্পর্কে এনসিএসএ জানিয়েছে, তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ সাপেক্ষে বিশ্বাস করার কারণ থাকলে, তারা ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য দেশের অখণ্ডতা বা জনশৃঙ্খলা ক্ষুণ্ন করলে সেগুলোকে অবিলম্বে অপসারণ বা স্থায়ীভাবে ব্লক করার জন্য কঠোর পদক্ষেপ নেবে।
এ ক্ষেত্রে এনসিএসএ মহাপরিচালকের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট প্ল্যাটফর্ম বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) দ্রুত অনুরোধ জানানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে। মিডিয়া আউটলেট এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীদের তাই কঠোরভাবে সতর্ক করা হয়েছে যে আদালতের দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচার থেকে বিরত থাকতে হবে। অন্যথায় আইন অনুযায়ী কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেখ হাসিনাসহ দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচার না করার ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফেসবুক পেজে এ-সংক্রান্ত একটি বিবৃতি পোস্ট করা হয়েছে। পোস্টে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সির বরাত দিয়ে দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচারে উদ্বেগ জানিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। অন্যথায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়েছে, জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ) একটি জরুরি সতর্কতা জারি করে দেশের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোর ‘অপব্যবহার’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, পলাতক ও আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের প্রচারিত মিথ্যা ও উসকানিমূলক তথ্য-বিবৃতিগুলো দেশের সার্বিক নিরাপত্তা, জনশৃঙ্খলা ও বহু-আকাঙ্ক্ষিত সামাজিক স্থিতিশীলতাকে মারাত্মকভাবে বিপন্ন করছে। এই কার্যকলাপগুলো সহিংসতা ও বৃহত্তর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মূল কারণ।
গতকাল সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর রায়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ক্ষমতাচ্যুত ও বর্তমানে ভারতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দুটি গুরুতর অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ৪৫৩ পৃষ্ঠার এই রায়ে ট্রাইব্যুনাল তিন আসামির অপরাধ প্রমাণিত বলে জানান।
এনসিএসএ বলেছে, বাংলাদেশের আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত একজন আসামির বক্তব্য ও বিবৃতি ক্রমাগত ডিজিটাল মাধ্যমে প্রচার হওয়া বিচার বিভাগের প্রতি অবমাননা এবং জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির শামিল। এসব বক্তব্যে সরাসরি ‘কল ফর ভায়োলেন্স’ (সহিংসতার আহ্বান) রয়েছে, যা দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশৃঙ্খলা, অগ্নিসন্ত্রাস এবং অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের নির্দেশনা ছড়াচ্ছে।
এনসিএসএ এই ধরনের অপরাধ দমনে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর কঠোর প্রয়োগের কথা উল্লেখ করেছে। সংস্থাটি বিশেষভাবে উল্লেখ করেছে, অধ্যাদেশের অতিরাষ্ট্রিক প্রয়োগ (ধারা ৪) : এই আইনের বিধান অনুযায়ী, বাংলাদেশের কোনো নাগরিক যদি দেশের বাইরে থেকেও এই অধ্যাদেশের অধীন কোনো অপরাধ সংঘটন করেন, তবে সেই অপরাধটি বাংলাদেশে সংঘটিত হয়েছে বলেই গণ্য হবে এবং উক্ত বিধানাবলি সেভাবেই প্রযোজ্য হবে। এটি সাইবার অপরাধ দমনে সরকারের কঠোর মনোভাবের ইঙ্গিত দেয়।
বিদ্বেষমূলক তথ্য প্রচারের অপরাধ (ধারা ২৬) : এই ধারার অধীনে, যদি কোনো ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে বা ছদ্ম পরিচয়ে এমন কোনো কিছু সাইবার স্পেসে প্রকাশ বা প্রচার করেন, যা ধর্মীয়, সাম্প্রদায়িক বা জাতিগত বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং যা সহিংসতা তৈরি বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির নির্দেশনা দেয়; তবে তা সরাসরি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এই অপরাধের জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তি সর্বোচ্চ ২ (দুই) বৎসর কারাদণ্ড, বা সর্বোচ্চ ১০ (দশ) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সক্ষমতা সম্পর্কে এনসিএসএ জানিয়েছে, তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ সাপেক্ষে বিশ্বাস করার কারণ থাকলে, তারা ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য দেশের অখণ্ডতা বা জনশৃঙ্খলা ক্ষুণ্ন করলে সেগুলোকে অবিলম্বে অপসারণ বা স্থায়ীভাবে ব্লক করার জন্য কঠোর পদক্ষেপ নেবে।
এ ক্ষেত্রে এনসিএসএ মহাপরিচালকের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট প্ল্যাটফর্ম বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) দ্রুত অনুরোধ জানানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে। মিডিয়া আউটলেট এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীদের তাই কঠোরভাবে সতর্ক করা হয়েছে যে আদালতের দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচার থেকে বিরত থাকতে হবে। অন্যথায় আইন অনুযায়ী কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শেখ হাসিনাসহ দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচার না করার ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফেসবুক পেজে এ-সংক্রান্ত একটি বিবৃতি পোস্ট করা হয়েছে। পোস্টে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সির বরাত দিয়ে দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচারে উদ্বেগ জানিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। অন্যথায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়েছে, জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ) একটি জরুরি সতর্কতা জারি করে দেশের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোর ‘অপব্যবহার’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, পলাতক ও আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের প্রচারিত মিথ্যা ও উসকানিমূলক তথ্য-বিবৃতিগুলো দেশের সার্বিক নিরাপত্তা, জনশৃঙ্খলা ও বহু-আকাঙ্ক্ষিত সামাজিক স্থিতিশীলতাকে মারাত্মকভাবে বিপন্ন করছে। এই কার্যকলাপগুলো সহিংসতা ও বৃহত্তর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মূল কারণ।
গতকাল সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এর রায়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ক্ষমতাচ্যুত ও বর্তমানে ভারতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দুটি গুরুতর অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ৪৫৩ পৃষ্ঠার এই রায়ে ট্রাইব্যুনাল তিন আসামির অপরাধ প্রমাণিত বলে জানান।
এনসিএসএ বলেছে, বাংলাদেশের আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত একজন আসামির বক্তব্য ও বিবৃতি ক্রমাগত ডিজিটাল মাধ্যমে প্রচার হওয়া বিচার বিভাগের প্রতি অবমাননা এবং জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির শামিল। এসব বক্তব্যে সরাসরি ‘কল ফর ভায়োলেন্স’ (সহিংসতার আহ্বান) রয়েছে, যা দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশৃঙ্খলা, অগ্নিসন্ত্রাস এবং অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের নির্দেশনা ছড়াচ্ছে।
এনসিএসএ এই ধরনের অপরাধ দমনে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর কঠোর প্রয়োগের কথা উল্লেখ করেছে। সংস্থাটি বিশেষভাবে উল্লেখ করেছে, অধ্যাদেশের অতিরাষ্ট্রিক প্রয়োগ (ধারা ৪) : এই আইনের বিধান অনুযায়ী, বাংলাদেশের কোনো নাগরিক যদি দেশের বাইরে থেকেও এই অধ্যাদেশের অধীন কোনো অপরাধ সংঘটন করেন, তবে সেই অপরাধটি বাংলাদেশে সংঘটিত হয়েছে বলেই গণ্য হবে এবং উক্ত বিধানাবলি সেভাবেই প্রযোজ্য হবে। এটি সাইবার অপরাধ দমনে সরকারের কঠোর মনোভাবের ইঙ্গিত দেয়।
বিদ্বেষমূলক তথ্য প্রচারের অপরাধ (ধারা ২৬) : এই ধারার অধীনে, যদি কোনো ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে বা ছদ্ম পরিচয়ে এমন কোনো কিছু সাইবার স্পেসে প্রকাশ বা প্রচার করেন, যা ধর্মীয়, সাম্প্রদায়িক বা জাতিগত বিদ্বেষমূলক বক্তব্য এবং যা সহিংসতা তৈরি বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির নির্দেশনা দেয়; তবে তা সরাসরি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এই অপরাধের জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তি সর্বোচ্চ ২ (দুই) বৎসর কারাদণ্ড, বা সর্বোচ্চ ১০ (দশ) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সক্ষমতা সম্পর্কে এনসিএসএ জানিয়েছে, তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ সাপেক্ষে বিশ্বাস করার কারণ থাকলে, তারা ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য দেশের অখণ্ডতা বা জনশৃঙ্খলা ক্ষুণ্ন করলে সেগুলোকে অবিলম্বে অপসারণ বা স্থায়ীভাবে ব্লক করার জন্য কঠোর পদক্ষেপ নেবে।
এ ক্ষেত্রে এনসিএসএ মহাপরিচালকের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট প্ল্যাটফর্ম বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) দ্রুত অনুরোধ জানানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে। মিডিয়া আউটলেট এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীদের তাই কঠোরভাবে সতর্ক করা হয়েছে যে আদালতের দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচার থেকে বিরত থাকতে হবে। অন্যথায় আইন অনুযায়ী কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

শেখ হাসিনাসহ দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি না করার ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফেসবুক পেজে এ-সংক্রান্ত একটি বিবৃতি পোস্ট করা হয়েছে। পোস্টে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সির বরাত দিয়ে দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচারে উদ্বেগ জানিয়ে সতর্ক
১৮ নভেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

শেখ হাসিনাসহ দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি না করার ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফেসবুক পেজে এ-সংক্রান্ত একটি বিবৃতি পোস্ট করা হয়েছে। পোস্টে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সির বরাত দিয়ে দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচারে উদ্বেগ জানিয়ে সতর্ক
১৮ নভেম্বর ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

শেখ হাসিনাসহ দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি না করার ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফেসবুক পেজে এ-সংক্রান্ত একটি বিবৃতি পোস্ট করা হয়েছে। পোস্টে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সির বরাত দিয়ে দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচারে উদ্বেগ জানিয়ে সতর্ক
১৮ নভেম্বর ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

শেখ হাসিনাসহ দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি না করার ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক করেছে সরকার। আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ফেসবুক পেজে এ-সংক্রান্ত একটি বিবৃতি পোস্ট করা হয়েছে। পোস্টে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সির বরাত দিয়ে দণ্ডিত আসামিদের বক্তব্য-বিবৃতি প্রচারে উদ্বেগ জানিয়ে সতর্ক
১৮ নভেম্বর ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৬ ঘণ্টা আগে