নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মার্চ মাসে দেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৫৮৭টি। এতে নিহত হয়েছেন ৬০৪ জন এবং আহত ১ হাজার ২৩১ জন। ২৪২টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২৩৩ জন, যা মোট নিহতের ৩৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪১ দশমিক ২২ শতাংশ বলে জানিয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
আজ শনিবার (১২ এপ্রিল) রোড সেফটি ফাউন্ডেশন গত মাসের দুর্ঘটনার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে সংগঠনটি।
দুর্ঘটনার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১৮২টি দুর্ঘটনায় ১৮৪ জন নিহত হয়েছেন। সিলেট বিভাগে সবচেয়ে কম ২৪টি দুর্ঘটনায় ৩০ জন নিহত হয়েছেন। একক জেলা হিসেবে বগুড়া জেলায় ২৭টি দুর্ঘটনায় ৩২ জন নিহত হয়েছে। সবচেয়ে কম নেত্রকোনা জেলায়। এই জেলায় কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটলেও প্রাণহানি ঘটেনি। রাজধানী ঢাকায় ২১টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৪ জন নিহত এবং ৫৩ জন আহত হয়েছেন।
দুর্ঘটনার পর্যালোচনায় বলা হয়েছে, ফেব্রুয়ারি মাসে ৫৯৬টি দুর্ঘটনায় ৫৭৮ জন নিহত হয়েছিলেন। সেই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে নিহত হয়েছিলেন ২০ দশমিক ৬৪ জন। মার্চ মাসে প্রতিদিন গড়ে নিহত হয়েছেন ১৯ দশমিক ৪৮ জন। এই হিসাবে প্রাণহানি কমেছে ৫ দশমিক ৬২ শতাংশ। তবে প্রাণহানি কমার এই সূচক সড়ক নিরাপত্তার কোনো টেকসই উন্নতি নির্দেশ করছে না। অধিকাংশ দুর্ঘটনা ঘটছে অতিরিক্ত গতির কারণে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে।
এই গতিনিয়ন্ত্রণে প্রযুক্তির মাধ্যমে নজরদারি এবং চালকদের মোটিভেশনাল প্রশিক্ষণ দরকার। যানবাহনের বেপরোয়া গতি এবং পথচারীদের অসচেতনতার কারণে পথচারী নিহতের ঘটনা বাড়ছে। এ জন্য সরকারি উদ্যোগে গণমাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জীবনমুখী সচেতনতামূলক প্রচারণা চালাতে হবে।
মার্চ মাসে দেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৫৮৭টি। এতে নিহত হয়েছেন ৬০৪ জন এবং আহত ১ হাজার ২৩১ জন। ২৪২টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২৩৩ জন, যা মোট নিহতের ৩৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪১ দশমিক ২২ শতাংশ বলে জানিয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।
আজ শনিবার (১২ এপ্রিল) রোড সেফটি ফাউন্ডেশন গত মাসের দুর্ঘটনার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে সংগঠনটি।
দুর্ঘটনার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১৮২টি দুর্ঘটনায় ১৮৪ জন নিহত হয়েছেন। সিলেট বিভাগে সবচেয়ে কম ২৪টি দুর্ঘটনায় ৩০ জন নিহত হয়েছেন। একক জেলা হিসেবে বগুড়া জেলায় ২৭টি দুর্ঘটনায় ৩২ জন নিহত হয়েছে। সবচেয়ে কম নেত্রকোনা জেলায়। এই জেলায় কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটলেও প্রাণহানি ঘটেনি। রাজধানী ঢাকায় ২১টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৪ জন নিহত এবং ৫৩ জন আহত হয়েছেন।
দুর্ঘটনার পর্যালোচনায় বলা হয়েছে, ফেব্রুয়ারি মাসে ৫৯৬টি দুর্ঘটনায় ৫৭৮ জন নিহত হয়েছিলেন। সেই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে নিহত হয়েছিলেন ২০ দশমিক ৬৪ জন। মার্চ মাসে প্রতিদিন গড়ে নিহত হয়েছেন ১৯ দশমিক ৪৮ জন। এই হিসাবে প্রাণহানি কমেছে ৫ দশমিক ৬২ শতাংশ। তবে প্রাণহানি কমার এই সূচক সড়ক নিরাপত্তার কোনো টেকসই উন্নতি নির্দেশ করছে না। অধিকাংশ দুর্ঘটনা ঘটছে অতিরিক্ত গতির কারণে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে।
এই গতিনিয়ন্ত্রণে প্রযুক্তির মাধ্যমে নজরদারি এবং চালকদের মোটিভেশনাল প্রশিক্ষণ দরকার। যানবাহনের বেপরোয়া গতি এবং পথচারীদের অসচেতনতার কারণে পথচারী নিহতের ঘটনা বাড়ছে। এ জন্য সরকারি উদ্যোগে গণমাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জীবনমুখী সচেতনতামূলক প্রচারণা চালাতে হবে।
রাষ্ট্র সংস্কারে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সবার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে রাজপথে। সবার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে চর্চা ও ঐক্যে এবং সবাই সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে জাতীয় সনদ তৈরিতে।
১ ঘণ্টা আগেপোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগদান শেষে দেশে ফিরেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল রোববার রাত ৩টার দিকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেপরিবেশগত বিবেচনায় দেশের ৫১টি পাথর কোয়ারির মধ্যে ১৭টির ইজারা স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। গতকাল রোববার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর বর স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের আট জেলায় ঝড় ও বজ্রপাতে নারীসহ অন্তত পাঁচজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া বিভিন্ন এলাকায় ঘর এবং গাছপালা ভেঙে যাওয়া, বৈদ্যুতিক খুঁটি উপড়ে পড়া এবং ফসলের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলেও জানা গেছে। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর
১০ ঘণ্টা আগে