সাজ্জাদ মাহমুদ খান, ঢাকা

বাবার পথ ধরে তিনি পুলিশে যোগ দিয়েছিলেন। লক্ষ্মীপুরে একসঙ্গে কাজ করতে করতে সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, বিয়ে। সেখান থেকে স্ত্রী বদলি হয়ে যান বরিশালে। চাকরির পাশাপাশি স্ত্রী দুই সন্তানকে সামলাচ্ছেন। ফরিদপুরের বাড়িতে বাবা গুরুতর অসুস্থ। স্বামী-স্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা রেঞ্জে বদলির চেষ্টা করছেন। দূরে থাকায় স্বজনদের সঙ্গে তাঁদের দেখা হয় না। কারণ, পুলিশের চাকরিতে ছুটি কাটানোর সুযোগ কম। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই পুলিশ সদস্য আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে এভাবেই নিজের হতাশার কথা বলেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিবার থেকে দূরে থাকা, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দুর্ব্যবহার, অতিরিক্ত ডিউটি, ছুটি কিংবা পদোন্নতি না পাওয়ায় হতাশায় ভুগছে পুলিশের একাংশ। এই সংখ্যা নিম্নস্তরে বেশি। কিন্তু হতাশা প্রকাশের সুযোগও কম। অনেক সময় আত্মহত্যার মাধ্যমে তাঁদের এই হতাশা প্রকাশ্যে আসে। গত তিন মাসে নিজের আগ্নেয়াস্ত্রের গুলিতে চার পুলিশ সদস্য আত্মহত্যা করেছেন।
এঁদের সবার বয়স ২২-৩৪ বছরের মধ্যে। গত ২১ জুলাই ঈদুল আজহার সকালে মেহেরপুরে পুলিশ সদস্য সাইফুল ইসলাম (৩২), ১৫ জুলাই রাঙামাটিতে কাইয়ুম সরকার (৩৪), গত ৬ আগস্ট রাজধানীর রমনায় মেহেদি হাসান (২২) ও ১৩ সেপ্টেম্বর কুর্মিটোলায় র্যাব সদর দপ্তরে শুভ মল্ল (২৬) নিজের অস্ত্রের গুলিতে আত্মহত্যা করেন।
অপরাধ বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক তৌহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশে মানসিক স্বাস্থ্যের ব্যাপারে কোনো নির্দিষ্ট নীতিমালা নেই।
পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ে ক্ষোভ আছে। তিনি তাঁর একটি গবেষণার উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, পুলিশ সদস্যরা ছুটি ভোগ করতে পারেন কম। নিচের পদের সদস্যরা পেশাগত দক্ষতা দেখাতে না পারলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনেক সময় দুর্ব্যবহার করেন। অপমান-অপদস্থ করেন, যা তাঁদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভ তৈরি করে।
চাকরিতে পুলিশ কনস্টেবলের সমস্যা নিয়ে ২০২০ সালের জুলাইয়ে সদর দপ্তরের এক জরিপে দেখা গেছে, ২৩ দশমিক ০৮ শতাংশ পুলিশ কনস্টেবল সময়মতো ছুটি না পাওয়াকে তাঁদের চাকরিতে বড় সমস্যা মনে করেন। উপপরিদর্শকদের (এসআই) ক্ষেত্রে এই হার ২১ দশমিক ২২ শতাংশ। ১২ দশমিক ৮২ শতাংশ পুলিশ কনস্টেবল বলেন, তাঁরা পরিবারকে সময় দিতে পারছেন না। থানায় রাজনৈতিক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খারাপ ব্যবহারকে সমস্যা বলেছেন ৫ দশমিক ১৩ শতাংশ। আরআইকে ঘুষ না দিলে ছুটি হয় না বলে অভিযোগ করেছেন ২৪ দশমিক ৩২ শতাংশ। শতভাগ পুলিশই মনে করেন, তাঁদের প্রতি ডিউটি শিফট আট ঘণ্টা হওয়া উচিত।
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক মুনতাসীর মারুফ বলেন, আগে থেকে সঠিক পদক্ষেপ নিলে আত্মহত্যার প্রবণতা কাটানো সম্ভব। পুলিশবাহিনীকে নিয়মিত কাউন্সেলিং ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানসিকভাবে দক্ষ ও ইতিবাচক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পুলিশ সুপার বলেন, কিছু ক্ষেত্রে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আচরণে পুলিশ সদস্যদের মনে হতাশা ও ক্ষোভ তৈরি হয়। ঊর্ধ্বতনেরা মাঠে না থেকে অধীনস্থদের মাঠে রেখে কিংবা নিজে ছুটিতে গেলে পুলিশবাহিনীর মানসিক হতাশা বাড়বেই।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে একটা সময় পুলিশের নিচের পদগুলোয় মানুষ চাকরির আগ্রহ হারাবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দ্রুত উদ্যোগ নিতে হবে।
পুলিশের বছরে ২০ দিন ক্যাজুয়াল লিভ (সাধারণ ছুটি) ও ৩৫ দিন আর্ন লিভ (অর্জিত ছুটি) রয়েছে। ‘রেস্ট অ্যান্ড রিক্রিয়েশন লিভ’ নামে তিন বছর পরপর রয়েছে ১৫ দিনের ছুটি। কিন্তু বেশির ভাগই এসব ছুটি ভোগ করতে পারেন না।
পুলিশ সদর দপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, থানার দরজা কখনো বন্ধ হয় না। তাঁদের লম্বা সময় ডিউটি করতে হয়। অধিকাংশ পুলিশই বাড়ি থেকে অনেক দূরে চাকরি করেন। কয়েক মাস পরপর হয়তো ৩/৪ দিন ছুটি পান। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো, সন্তানদের ছোট ছোট আবদার মেটানোর সুযোগ পান না। এতে তাঁদের মধ্যে হতাশা কাজ করে।
অপরাধ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুল হক বলেন, পেশাগত ও ব্যক্তিগত নানামুখী চাপ সহ্য করতে না পেরে কেউ কেউ আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। আবার কেউ চাকরিও ছেড়ে দেন।
থানায় ডিউটি অফিসার হলে টানা ১২ ঘণ্টা ডিউটি করতে হয়। অন্য কাজের পাশাপাশি শতাধিক ফোনকল ধরতে হয়। ডিএমপির রমনা বিভাগের এক এসআই বলেন, শেষদিকে এসে মাথাব্যথা করে। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। থানায় সেবা নিতে আসা মানুষ ও স্বজনদের সঙ্গে আচরণে এর প্রভাব পড়ে।
আবার থানার গাড়িচালকেরা টানা ২৪ ঘণ্টা ডিউটি করেন। ঘুম আর খাওয়া সময়মতো হয় না। বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হন। অধিকাংশ চালকেরই উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে। হতাশায় কেউ কেউ আত্মহত্যা করেন।
পুলিশে সোয়া দুই লাখ সদস্য। কিন্তু তাঁদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষার কোনো ব্যবস্থা নেই। নেই কোনো মনোচিকিৎসক। রাজারবাগের কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে মানসিক স্বাস্থ্য ইউনিট হওয়ার কথা ছিল। সেটিরও কোনো অগ্রগতি নেই।
অপরাধ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুল হক বলেন, পুলিশ সদস্যদের পেশাগত কাউন্সেলিং দরকার। পুলিশের প্রতিটি ইউনিটে পুলিশ হাসপাতালের পাশাপাশি কাউন্সেলিং সাইকোলজি ইউনিট থাকতে হবে।

বাবার পথ ধরে তিনি পুলিশে যোগ দিয়েছিলেন। লক্ষ্মীপুরে একসঙ্গে কাজ করতে করতে সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, বিয়ে। সেখান থেকে স্ত্রী বদলি হয়ে যান বরিশালে। চাকরির পাশাপাশি স্ত্রী দুই সন্তানকে সামলাচ্ছেন। ফরিদপুরের বাড়িতে বাবা গুরুতর অসুস্থ। স্বামী-স্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা রেঞ্জে বদলির চেষ্টা করছেন। দূরে থাকায় স্বজনদের সঙ্গে তাঁদের দেখা হয় না। কারণ, পুলিশের চাকরিতে ছুটি কাটানোর সুযোগ কম। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই পুলিশ সদস্য আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে এভাবেই নিজের হতাশার কথা বলেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিবার থেকে দূরে থাকা, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দুর্ব্যবহার, অতিরিক্ত ডিউটি, ছুটি কিংবা পদোন্নতি না পাওয়ায় হতাশায় ভুগছে পুলিশের একাংশ। এই সংখ্যা নিম্নস্তরে বেশি। কিন্তু হতাশা প্রকাশের সুযোগও কম। অনেক সময় আত্মহত্যার মাধ্যমে তাঁদের এই হতাশা প্রকাশ্যে আসে। গত তিন মাসে নিজের আগ্নেয়াস্ত্রের গুলিতে চার পুলিশ সদস্য আত্মহত্যা করেছেন।
এঁদের সবার বয়স ২২-৩৪ বছরের মধ্যে। গত ২১ জুলাই ঈদুল আজহার সকালে মেহেরপুরে পুলিশ সদস্য সাইফুল ইসলাম (৩২), ১৫ জুলাই রাঙামাটিতে কাইয়ুম সরকার (৩৪), গত ৬ আগস্ট রাজধানীর রমনায় মেহেদি হাসান (২২) ও ১৩ সেপ্টেম্বর কুর্মিটোলায় র্যাব সদর দপ্তরে শুভ মল্ল (২৬) নিজের অস্ত্রের গুলিতে আত্মহত্যা করেন।
অপরাধ বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক তৌহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশে মানসিক স্বাস্থ্যের ব্যাপারে কোনো নির্দিষ্ট নীতিমালা নেই।
পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ে ক্ষোভ আছে। তিনি তাঁর একটি গবেষণার উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, পুলিশ সদস্যরা ছুটি ভোগ করতে পারেন কম। নিচের পদের সদস্যরা পেশাগত দক্ষতা দেখাতে না পারলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনেক সময় দুর্ব্যবহার করেন। অপমান-অপদস্থ করেন, যা তাঁদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভ তৈরি করে।
চাকরিতে পুলিশ কনস্টেবলের সমস্যা নিয়ে ২০২০ সালের জুলাইয়ে সদর দপ্তরের এক জরিপে দেখা গেছে, ২৩ দশমিক ০৮ শতাংশ পুলিশ কনস্টেবল সময়মতো ছুটি না পাওয়াকে তাঁদের চাকরিতে বড় সমস্যা মনে করেন। উপপরিদর্শকদের (এসআই) ক্ষেত্রে এই হার ২১ দশমিক ২২ শতাংশ। ১২ দশমিক ৮২ শতাংশ পুলিশ কনস্টেবল বলেন, তাঁরা পরিবারকে সময় দিতে পারছেন না। থানায় রাজনৈতিক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খারাপ ব্যবহারকে সমস্যা বলেছেন ৫ দশমিক ১৩ শতাংশ। আরআইকে ঘুষ না দিলে ছুটি হয় না বলে অভিযোগ করেছেন ২৪ দশমিক ৩২ শতাংশ। শতভাগ পুলিশই মনে করেন, তাঁদের প্রতি ডিউটি শিফট আট ঘণ্টা হওয়া উচিত।
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক মুনতাসীর মারুফ বলেন, আগে থেকে সঠিক পদক্ষেপ নিলে আত্মহত্যার প্রবণতা কাটানো সম্ভব। পুলিশবাহিনীকে নিয়মিত কাউন্সেলিং ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানসিকভাবে দক্ষ ও ইতিবাচক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পুলিশ সুপার বলেন, কিছু ক্ষেত্রে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আচরণে পুলিশ সদস্যদের মনে হতাশা ও ক্ষোভ তৈরি হয়। ঊর্ধ্বতনেরা মাঠে না থেকে অধীনস্থদের মাঠে রেখে কিংবা নিজে ছুটিতে গেলে পুলিশবাহিনীর মানসিক হতাশা বাড়বেই।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে একটা সময় পুলিশের নিচের পদগুলোয় মানুষ চাকরির আগ্রহ হারাবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দ্রুত উদ্যোগ নিতে হবে।
পুলিশের বছরে ২০ দিন ক্যাজুয়াল লিভ (সাধারণ ছুটি) ও ৩৫ দিন আর্ন লিভ (অর্জিত ছুটি) রয়েছে। ‘রেস্ট অ্যান্ড রিক্রিয়েশন লিভ’ নামে তিন বছর পরপর রয়েছে ১৫ দিনের ছুটি। কিন্তু বেশির ভাগই এসব ছুটি ভোগ করতে পারেন না।
পুলিশ সদর দপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, থানার দরজা কখনো বন্ধ হয় না। তাঁদের লম্বা সময় ডিউটি করতে হয়। অধিকাংশ পুলিশই বাড়ি থেকে অনেক দূরে চাকরি করেন। কয়েক মাস পরপর হয়তো ৩/৪ দিন ছুটি পান। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো, সন্তানদের ছোট ছোট আবদার মেটানোর সুযোগ পান না। এতে তাঁদের মধ্যে হতাশা কাজ করে।
অপরাধ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুল হক বলেন, পেশাগত ও ব্যক্তিগত নানামুখী চাপ সহ্য করতে না পেরে কেউ কেউ আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। আবার কেউ চাকরিও ছেড়ে দেন।
থানায় ডিউটি অফিসার হলে টানা ১২ ঘণ্টা ডিউটি করতে হয়। অন্য কাজের পাশাপাশি শতাধিক ফোনকল ধরতে হয়। ডিএমপির রমনা বিভাগের এক এসআই বলেন, শেষদিকে এসে মাথাব্যথা করে। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। থানায় সেবা নিতে আসা মানুষ ও স্বজনদের সঙ্গে আচরণে এর প্রভাব পড়ে।
আবার থানার গাড়িচালকেরা টানা ২৪ ঘণ্টা ডিউটি করেন। ঘুম আর খাওয়া সময়মতো হয় না। বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হন। অধিকাংশ চালকেরই উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে। হতাশায় কেউ কেউ আত্মহত্যা করেন।
পুলিশে সোয়া দুই লাখ সদস্য। কিন্তু তাঁদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষার কোনো ব্যবস্থা নেই। নেই কোনো মনোচিকিৎসক। রাজারবাগের কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে মানসিক স্বাস্থ্য ইউনিট হওয়ার কথা ছিল। সেটিরও কোনো অগ্রগতি নেই।
অপরাধ বিশেষজ্ঞ তৌহিদুল হক বলেন, পুলিশ সদস্যদের পেশাগত কাউন্সেলিং দরকার। পুলিশের প্রতিটি ইউনিটে পুলিশ হাসপাতালের পাশাপাশি কাউন্সেলিং সাইকোলজি ইউনিট থাকতে হবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে
প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
১ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৫ ঘণ্টা আগেতানিম আহমেদ, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের এমন বিধানকে অস্পষ্ট মনে করছেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনে একাধিক রাজনৈতিক নেতা দল বদল করেছেন। আবার কেউ কেউ দল বিলুপ্ত করে বড় দলে যোগ দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের নেতারা অন্য কোনো দলে যোগ দিলে কী বিধান থাকবে, তা পরিষ্কার করা হয়নি।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. মো. আবদুল আলীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন এবং কী কারণে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা নির্বাচন কমিশনকে পরিষ্কার করতে হবে। যেহেতু এক দল থেকে আরেক দলে যোগদান করা নিষিদ্ধ নয়, এ রকম অনেক উদাহরণ গত কয়েক দিনে হয়েছে।’
জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রার্থীকে বলতে হবে, তিনি কোনো নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সদস্য নন।
পরে যদি প্রমাণিত হয়, তাহলে বিষয়টি মিথ্যাচার হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে তিনি মিথ্যাবাদী।
কেউ নিষিদ্ধ দলের সঙ্গে জড়িত কি না, ইসি কীভাবে সেটি প্রমাণ করবে, এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন বলেন, ‘আপনারা (গণমাধ্যম) জানিয়ে দেবেন, উনি (প্রার্থী) মিথ্যা কথা বলছেন। এরপর ইসি তদন্ত করে দেখবে, অভিযোগটি সত্য নাকি মিথ্যা।’ সে ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে—জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘সেটা নির্ভর করবে অপরাধের মাত্রার ওপরে।’
কী কারণে এমন বিধান যুক্ত করা হয়েছে, এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন বলেন, কর্তৃপক্ষ মনে করেছে, এবার এমন একটা অঙ্গীকারনামা থাকা ভালো।
নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন প্রার্থীরা। যেখানে ২৩ পাতার মনোনয়ন ফরম পূরণ করতে হবে প্রার্থীদের। যার শেষ দুই পাতার তফসিল-১ ও ২ প্রার্থীদের অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করতে হবে।
তফসিল-১ অঙ্গীকারনামায় দলীয় প্রার্থী নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন, দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বা সমমর্যাদার পদধারী এমন দুজনকে স্বাক্ষর দিতে হবে। যেখানে রাজনৈতিক দলের নাম ও নিবন্ধন নম্বর দিতে হবে।
রাজনৈতিক দলের অঙ্গীকারনামার ক্ষেত্রে বলা আছে, ‘আমার দল এবং দল মনোনীত সব প্রার্থী সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০২৫ বিধান মেনে চলব। দল বা দল মনোনীত কোনো প্রার্থী এই আচরণ বিধিমালার কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে আইন ও বিধিমালার বিধান অনুযায়ী শাস্তি মেনে নিতে বাধ্য থাকব।’
প্রার্থীর অঙ্গীকারনামায় বলা হয়েছে, ‘আমি অঙ্গীকার করেছি, আমি কোনো নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন কোনো রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত নই।’ প্রার্থীর স্বাক্ষরের সঙ্গে দুজন সাক্ষীর নাম, স্বাক্ষর ও এনআইডি নম্বর দিতে হবে।
আন্তর্জাতিক মানবতাবিরোধী আইন সংশোধন করে বলা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মামলার অভিযোগপত্র গঠিত হলেই নির্বাচনে অযোগ্য হবেন অভিযুক্ত। আর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) বলা হয়েছে, ফেরারি আসামিরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফেরারি আসামিদের নির্বাচনের অযোগ্য ঘোষণার প্রতিফলন হচ্ছে মনোনয়ন ফরমে নতুন বিধান যুক্ত করা। আর এখন যেহেতু আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, তাই বিষয়টি বলা হয়েছে। দলটির নেতা-কর্মীদের নির্বাচনের বাইরে রাখতেই এমন বিধান রাখা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের এমন উদ্যোগের সমালোচনা করেছে আওয়ামী লীগের গত তিন সরকারের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি (জিএম কাদেরের নেতৃত্বাধীন অংশ)। গতকাল দলের প্রার্থী ঘোষণা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি অসাংবিধানিক বলে উল্লেখ করেন দলের মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
সংবাদ সম্মেলনে শামীম হায়দার বলেন, ‘কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলের কর্মীদের মনোনয়ন না দেওয়ার বিধান অসাংবিধানিক। দল নিষিদ্ধ হলে তিনি স্বাভাবিকভাবে অন্য যেকোনো দলে আসতেই পারেন এবং ভোট করতে পারেন। এটা তো সাংবিধানিক অধিকার। তিনি সাজাপ্রাপ্ত ও নির্বাচনে অযোগ্য নন। ইসির এমন তফসিলকে অবিবেচনাপ্রসূত ও অসাংবিধানিক।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের এমন বিধানকে অস্পষ্ট মনে করছেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনে একাধিক রাজনৈতিক নেতা দল বদল করেছেন। আবার কেউ কেউ দল বিলুপ্ত করে বড় দলে যোগ দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের নেতারা অন্য কোনো দলে যোগ দিলে কী বিধান থাকবে, তা পরিষ্কার করা হয়নি।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. মো. আবদুল আলীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন এবং কী কারণে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তা নির্বাচন কমিশনকে পরিষ্কার করতে হবে। যেহেতু এক দল থেকে আরেক দলে যোগদান করা নিষিদ্ধ নয়, এ রকম অনেক উদাহরণ গত কয়েক দিনে হয়েছে।’
জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রার্থীকে বলতে হবে, তিনি কোনো নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সদস্য নন।
পরে যদি প্রমাণিত হয়, তাহলে বিষয়টি মিথ্যাচার হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে তিনি মিথ্যাবাদী।
কেউ নিষিদ্ধ দলের সঙ্গে জড়িত কি না, ইসি কীভাবে সেটি প্রমাণ করবে, এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন বলেন, ‘আপনারা (গণমাধ্যম) জানিয়ে দেবেন, উনি (প্রার্থী) মিথ্যা কথা বলছেন। এরপর ইসি তদন্ত করে দেখবে, অভিযোগটি সত্য নাকি মিথ্যা।’ সে ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে—জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘সেটা নির্ভর করবে অপরাধের মাত্রার ওপরে।’
কী কারণে এমন বিধান যুক্ত করা হয়েছে, এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার হোসেন বলেন, কর্তৃপক্ষ মনে করেছে, এবার এমন একটা অঙ্গীকারনামা থাকা ভালো।
নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন প্রার্থীরা। যেখানে ২৩ পাতার মনোনয়ন ফরম পূরণ করতে হবে প্রার্থীদের। যার শেষ দুই পাতার তফসিল-১ ও ২ প্রার্থীদের অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করতে হবে।
তফসিল-১ অঙ্গীকারনামায় দলীয় প্রার্থী নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন, দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বা সমমর্যাদার পদধারী এমন দুজনকে স্বাক্ষর দিতে হবে। যেখানে রাজনৈতিক দলের নাম ও নিবন্ধন নম্বর দিতে হবে।
রাজনৈতিক দলের অঙ্গীকারনামার ক্ষেত্রে বলা আছে, ‘আমার দল এবং দল মনোনীত সব প্রার্থী সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০২৫ বিধান মেনে চলব। দল বা দল মনোনীত কোনো প্রার্থী এই আচরণ বিধিমালার কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে আইন ও বিধিমালার বিধান অনুযায়ী শাস্তি মেনে নিতে বাধ্য থাকব।’
প্রার্থীর অঙ্গীকারনামায় বলা হয়েছে, ‘আমি অঙ্গীকার করেছি, আমি কোনো নিষিদ্ধ বা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন কোনো রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত নই।’ প্রার্থীর স্বাক্ষরের সঙ্গে দুজন সাক্ষীর নাম, স্বাক্ষর ও এনআইডি নম্বর দিতে হবে।
আন্তর্জাতিক মানবতাবিরোধী আইন সংশোধন করে বলা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মামলার অভিযোগপত্র গঠিত হলেই নির্বাচনে অযোগ্য হবেন অভিযুক্ত। আর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) বলা হয়েছে, ফেরারি আসামিরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।
নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফেরারি আসামিদের নির্বাচনের অযোগ্য ঘোষণার প্রতিফলন হচ্ছে মনোনয়ন ফরমে নতুন বিধান যুক্ত করা। আর এখন যেহেতু আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, তাই বিষয়টি বলা হয়েছে। দলটির নেতা-কর্মীদের নির্বাচনের বাইরে রাখতেই এমন বিধান রাখা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের এমন উদ্যোগের সমালোচনা করেছে আওয়ামী লীগের গত তিন সরকারের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি (জিএম কাদেরের নেতৃত্বাধীন অংশ)। গতকাল দলের প্রার্থী ঘোষণা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি অসাংবিধানিক বলে উল্লেখ করেন দলের মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী।
সংবাদ সম্মেলনে শামীম হায়দার বলেন, ‘কার্যক্রম নিষিদ্ধ দলের কর্মীদের মনোনয়ন না দেওয়ার বিধান অসাংবিধানিক। দল নিষিদ্ধ হলে তিনি স্বাভাবিকভাবে অন্য যেকোনো দলে আসতেই পারেন এবং ভোট করতে পারেন। এটা তো সাংবিধানিক অধিকার। তিনি সাজাপ্রাপ্ত ও নির্বাচনে অযোগ্য নন। ইসির এমন তফসিলকে অবিবেচনাপ্রসূত ও অসাংবিধানিক।’

বাবার পথ ধরে তিনি পুলিশে যোগ দিয়েছিলেন। লক্ষ্মীপুরে একসঙ্গে কাজ করতে করতে সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, বিয়ে। সেখান থেকে স্ত্রী বদলি হয়ে যান বরিশালে। চাকরির পাশাপাশি স্ত্রী দুই সন্তানকে সামলাচ্ছেন। ফরিদপুরের বাড়িতে বাবা গুরুতর অসুস্থ। স্বামী-স্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা রেঞ্জে বদলির চেষ্টা করছেন। দূরে থাকায় স্ব
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
১ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলা
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
আজ শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের (বিজেসি) ষষ্ঠ সম্প্রচার সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
গত ১৮ ডিসেম্বর রাতে দেশের শীর্ষস্থানীয় দুই সংবাদমাধ্যম প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে সংগঠিত সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়। হামলাকারীরা কার্যালয়গুলোতে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং ব্যাপক লুটপাট চালায়। বিশেষ করে প্রথম আলো কার্যালয় আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যায়। একই রাতে ডেইলি স্টার কার্যালয়ে সংহতি জানাতে গিয়ে হেনস্তার শিকার হন সম্পাদক নূরুল কবীর। সাংবাদিক সমাজ এই ঘটনাকে ‘গণমাধ্যমের জন্য কালো দিন’ হিসেবে অভিহিত করে এর তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।
সম্মেলনে নূরুল কবীর বলেন, ‘আমরা পরিষ্কারভাবে জানি, প্রথম আলো, ডেইলি স্টার ও ছায়ানটকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য এক-দুই দিন আগে থেকেই ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। কারা এই ঘোষণা দিয়েছে, তা এ দেশের মানুষ জানে এবং সরকারও জানে। ফৌজদারি অপরাধের এমন প্রকাশ্য ঘোষণার পরও সরকার তাদের গ্রেপ্তার করে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়নি।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘সরকার হামলাকারীদের আগেভাগে থামায়নি বলেই আমরা মনে করি, সরকারের কোনো না কোনো অংশ এই ঘটনাটি ঘটতে দিয়েছে। একটি সংগঠিত শক্তি সেখানে গিয়ে এই ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। ইতিমধ্যে যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের মধ্যে স্পষ্ট রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া গেছে।’
বিজেসি ষষ্ঠ সম্প্রচার সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। অনুষ্ঠানে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বিশিষ্টজনেরা গণমাধ্যমের ওপর এ ধরনের হামলাকে স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর সরাসরি আঘাত বলে বর্ণনা করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন—সাবেক গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান ও ডেইলি স্টারের কনসালটিং এডিটর কামাল আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সারা হোসেন, যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও বিজেসি ট্রাস্টি ফাহিম আহমেদ এবং জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বিজেসি উপদেষ্টা খায়রুল আনোয়ার।
বক্তারা বলেন, গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করার যেকোনো চেষ্টা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য হুমকি। এই হামলার ঘটনায় দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হলে ভবিষ্যতে স্বাধীন সাংবাদিকতা ঝুঁকির মুখে পড়বে।
হামলার ঘটনায় ইতিমধ্যে মামলা করা হয়েছে এবং বেশ কয়েকজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে সাংবাদিক নেতারা এই হামলার নেপথ্যের মূল পরিকল্পনাকারীদের খুঁজে বের করার এবং গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোর পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।

প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
আজ শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের (বিজেসি) ষষ্ঠ সম্প্রচার সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
গত ১৮ ডিসেম্বর রাতে দেশের শীর্ষস্থানীয় দুই সংবাদমাধ্যম প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে সংগঠিত সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়। হামলাকারীরা কার্যালয়গুলোতে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং ব্যাপক লুটপাট চালায়। বিশেষ করে প্রথম আলো কার্যালয় আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যায়। একই রাতে ডেইলি স্টার কার্যালয়ে সংহতি জানাতে গিয়ে হেনস্তার শিকার হন সম্পাদক নূরুল কবীর। সাংবাদিক সমাজ এই ঘটনাকে ‘গণমাধ্যমের জন্য কালো দিন’ হিসেবে অভিহিত করে এর তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।
সম্মেলনে নূরুল কবীর বলেন, ‘আমরা পরিষ্কারভাবে জানি, প্রথম আলো, ডেইলি স্টার ও ছায়ানটকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য এক-দুই দিন আগে থেকেই ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। কারা এই ঘোষণা দিয়েছে, তা এ দেশের মানুষ জানে এবং সরকারও জানে। ফৌজদারি অপরাধের এমন প্রকাশ্য ঘোষণার পরও সরকার তাদের গ্রেপ্তার করে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেয়নি।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘সরকার হামলাকারীদের আগেভাগে থামায়নি বলেই আমরা মনে করি, সরকারের কোনো না কোনো অংশ এই ঘটনাটি ঘটতে দিয়েছে। একটি সংগঠিত শক্তি সেখানে গিয়ে এই ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। ইতিমধ্যে যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের মধ্যে স্পষ্ট রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া গেছে।’
বিজেসি ষষ্ঠ সম্প্রচার সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। অনুষ্ঠানে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বিশিষ্টজনেরা গণমাধ্যমের ওপর এ ধরনের হামলাকে স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর সরাসরি আঘাত বলে বর্ণনা করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন—সাবেক গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান ও ডেইলি স্টারের কনসালটিং এডিটর কামাল আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সারা হোসেন, যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও বিজেসি ট্রাস্টি ফাহিম আহমেদ এবং জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও বিজেসি উপদেষ্টা খায়রুল আনোয়ার।
বক্তারা বলেন, গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করার যেকোনো চেষ্টা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য হুমকি। এই হামলার ঘটনায় দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হলে ভবিষ্যতে স্বাধীন সাংবাদিকতা ঝুঁকির মুখে পড়বে।
হামলার ঘটনায় ইতিমধ্যে মামলা করা হয়েছে এবং বেশ কয়েকজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে সাংবাদিক নেতারা এই হামলার নেপথ্যের মূল পরিকল্পনাকারীদের খুঁজে বের করার এবং গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোর পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।

বাবার পথ ধরে তিনি পুলিশে যোগ দিয়েছিলেন। লক্ষ্মীপুরে একসঙ্গে কাজ করতে করতে সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, বিয়ে। সেখান থেকে স্ত্রী বদলি হয়ে যান বরিশালে। চাকরির পাশাপাশি স্ত্রী দুই সন্তানকে সামলাচ্ছেন। ফরিদপুরের বাড়িতে বাবা গুরুতর অসুস্থ। স্বামী-স্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা রেঞ্জে বদলির চেষ্টা করছেন। দূরে থাকায় স্ব
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে
তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান সিনিয়র সচিব।
আখতার আহমেদ বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর মেয়ে জাইমা রহমান গুলশান এলাকায় ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটার হওয়ার নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। আজকেই হয়তো তাঁদের এনআইডি নম্বর দেওয়া হবে। কিন্তু তফসিল ঘোষণার পর ভোটার হওয়ার জন্য কমিশনের অনুমোদন প্রয়োজন হয়। তাই আগামীকাল তাঁদের ভোটার হওয়ার নথি কমিশনে উপস্থাপন করা হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর মেয়ে জাইমা রহমান ভোটার নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পাওয়ার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে প্রথমে জাইমা রহমান এবং পরে তারেক রহমান এ দুই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান সিনিয়র সচিব।
আখতার আহমেদ বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর মেয়ে জাইমা রহমান গুলশান এলাকায় ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটার হওয়ার নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। আজকেই হয়তো তাঁদের এনআইডি নম্বর দেওয়া হবে। কিন্তু তফসিল ঘোষণার পর ভোটার হওয়ার জন্য কমিশনের অনুমোদন প্রয়োজন হয়। তাই আগামীকাল তাঁদের ভোটার হওয়ার নথি কমিশনে উপস্থাপন করা হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর মেয়ে জাইমা রহমান ভোটার নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পাওয়ার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন। আজ শনিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে প্রথমে জাইমা রহমান এবং পরে তারেক রহমান এ দুই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বাবার পথ ধরে তিনি পুলিশে যোগ দিয়েছিলেন। লক্ষ্মীপুরে একসঙ্গে কাজ করতে করতে সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, বিয়ে। সেখান থেকে স্ত্রী বদলি হয়ে যান বরিশালে। চাকরির পাশাপাশি স্ত্রী দুই সন্তানকে সামলাচ্ছেন। ফরিদপুরের বাড়িতে বাবা গুরুতর অসুস্থ। স্বামী-স্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা রেঞ্জে বদলির চেষ্টা করছেন। দূরে থাকায় স্ব
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে
প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
১ ঘণ্টা আগে
২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
আজ শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে আইএসপিআর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আগামী ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখ বাংলাদেশ নৌবাহিনী কর্তৃক কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মিসাইল ফায়ারিং পরিচালিত হবে। এ সময় জানমালের নিরাপত্তায় সকল নৌযান, মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে উক্ত এলাকায় অবস্থান ও চলাচল পরিহার করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।’

২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মাছ ধরার নৌকা, ট্রলারসহ সব ধরনের নৌযানকে অবস্থান ও চলাচল এড়িয়ে যেতে বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
আজ শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে আইএসপিআর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আগামী ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখ বাংলাদেশ নৌবাহিনী কর্তৃক কক্সবাজার ও হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্র এলাকায় মিসাইল ফায়ারিং পরিচালিত হবে। এ সময় জানমালের নিরাপত্তায় সকল নৌযান, মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে উক্ত এলাকায় অবস্থান ও চলাচল পরিহার করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।’

বাবার পথ ধরে তিনি পুলিশে যোগ দিয়েছিলেন। লক্ষ্মীপুরে একসঙ্গে কাজ করতে করতে সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, বিয়ে। সেখান থেকে স্ত্রী বদলি হয়ে যান বরিশালে। চাকরির পাশাপাশি স্ত্রী দুই সন্তানকে সামলাচ্ছেন। ফরিদপুরের বাড়িতে বাবা গুরুতর অসুস্থ। স্বামী-স্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা রেঞ্জে বদলির চেষ্টা করছেন। দূরে থাকায় স্ব
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাওয়া প্রার্থীদের নিষিদ্ধ কিংবা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন—এমন অঙ্গীকার করতে হবে। সঙ্গে দুজন সাক্ষীর সাক্ষ্যও জমা দিতে হবে। নির্বাচনে মনোনয়ন ফরমে এমন বিধান রাখা হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে
প্রথম আলো, দ্য ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাটি পরিকল্পিত এবং সরকারের কোনো না কোনো অংশের মদদেই এটি ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর।
১ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান ও জাইমা রহমানের ভোটার হওয়ার নথি রোববার কমিশনে উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে