আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘তাদের দাবি পূরণে এই মুহূর্তে সরকারের পক্ষ থেকে অনেক কিছু করে ওঠা সম্ভব নয়। তবে আগামীতে ভালো কিছু হবে বলে প্রত্যাশা করি।’
আজ সোমবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে সরস্বতী পূজা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা জানান।
নাহিদ বলেন, তাদের (তিতুমীর শিক্ষার্থীদের) শিক্ষাজীবন ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিও সরকার আন্তরিক ও দায়িত্বশীল। তবে এই মুহূর্তে হয়তো অনেক কিছুই করা সম্ভব না। জনভোগান্তির বিষয়টি সবাইকে মাথায় রাখার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে নাহিদ বলেন, ‘আশা করি সবার জন্যই ভালো কিছু হবে।’
এ সময় সাত কলেজের বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, সাত কলেজ দীর্ঘদিন ধরে জটিল সমস্যায় পরিণত হয়েছিল। অন্তর্বর্তী সরকার এ সমস্যা সমাধান করতে সচেষ্ট আছে।
তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরসহ সাত দফা দাবিতে পঞ্চম দিনের মতো সড়ক অবরোধ করেছেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কলেজের মূল ফটকের সামনে বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড দিয়ে তাঁরা সড়কটি আটকে দেন। এতে জনভোগান্তি তৈরি হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের এমন কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
নাহিদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যখন যৌক্তিক দাবি নিয়ে মাঠে এসেছিল তখন মানুষ কিন্তু তাদের সমর্থন করেছিল। আমরা যেকোনো দাবির বিষয় ইতিবাচকভাবে দেখছি। যতটুকু যৌক্তিক, এ সময় বাস্তবায় সম্ভব, তা চেষ্টা করছি।’
সাত কলেজের সমস্যার জন্য আওয়ামী লীগকে দায়ী করে উপদেষ্টা নাহিদ বলেন, বিগত সময়ে একটা শিক্ষাবিষয়ক ভুল সিদ্ধান্তের কারণে হাজার হাজার শিক্ষার্থীর জীবনের ওপর প্রভাব পড়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার প্রথম থেকেই সাত কলেজের সমস্যাটা সমাধান করতে সচেষ্ট। সেখানে প্রত্যেকটা কলেজকে গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে। সেটি হয়তো একটা ইতিবাচক সমাধানের দিকে যাবে, সেই প্রক্রিয়া চলমান।
জগন্নাথ হল পরিদর্শনকালে উপদেষ্টা নাহিদের সঙ্গে ছিলেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তাঁরা পূজামণ্ডপ ঘুরে দেখেন এবং সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন।
এদিকে আজ সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সড়ক অবরোধ করেন সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা।
তাঁরা পঞ্চম দিনের মতো মহাখালী-গুলশান লিংক রোড বন্ধ করে রাখেন। তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে তাঁরা রাস্তা বন্ধ করে রাখায় সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে অসুস্থ এবং নারীরা।
গন্তব্যের উদ্দেশে বের হয়ে মাঝ রাস্তায় আটকে গিয়ে বাধ্য হয়েই হাঁটতে হচ্ছে তাদের। এ সময় অনেকেই শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়াতেও দেখা গেছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, বেলা ১১টা থেকে মহাখালী অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করলেও তেমন শিক্ষার্থী সকাল থেকে উপস্থিত ছিল না। পরে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শতাধিক শিক্ষার্থী সেখানে উপস্থিত হন। আর মহাখালী-গুলশান লিংক রোডের উভয় পাশই বাঁশ দিয়ে আটকে রাখতে দেখা গেছে। এতে রিকশা, সিএনজি, মোটরসাইকেল, বাসসহ সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘তাদের দাবি পূরণে এই মুহূর্তে সরকারের পক্ষ থেকে অনেক কিছু করে ওঠা সম্ভব নয়। তবে আগামীতে ভালো কিছু হবে বলে প্রত্যাশা করি।’
আজ সোমবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে সরস্বতী পূজা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা জানান।
নাহিদ বলেন, তাদের (তিতুমীর শিক্ষার্থীদের) শিক্ষাজীবন ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিও সরকার আন্তরিক ও দায়িত্বশীল। তবে এই মুহূর্তে হয়তো অনেক কিছুই করা সম্ভব না। জনভোগান্তির বিষয়টি সবাইকে মাথায় রাখার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে নাহিদ বলেন, ‘আশা করি সবার জন্যই ভালো কিছু হবে।’
এ সময় সাত কলেজের বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, সাত কলেজ দীর্ঘদিন ধরে জটিল সমস্যায় পরিণত হয়েছিল। অন্তর্বর্তী সরকার এ সমস্যা সমাধান করতে সচেষ্ট আছে।
তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরসহ সাত দফা দাবিতে পঞ্চম দিনের মতো সড়ক অবরোধ করেছেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কলেজের মূল ফটকের সামনে বাঁশ দিয়ে ব্যারিকেড দিয়ে তাঁরা সড়কটি আটকে দেন। এতে জনভোগান্তি তৈরি হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের এমন কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
নাহিদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যখন যৌক্তিক দাবি নিয়ে মাঠে এসেছিল তখন মানুষ কিন্তু তাদের সমর্থন করেছিল। আমরা যেকোনো দাবির বিষয় ইতিবাচকভাবে দেখছি। যতটুকু যৌক্তিক, এ সময় বাস্তবায় সম্ভব, তা চেষ্টা করছি।’
সাত কলেজের সমস্যার জন্য আওয়ামী লীগকে দায়ী করে উপদেষ্টা নাহিদ বলেন, বিগত সময়ে একটা শিক্ষাবিষয়ক ভুল সিদ্ধান্তের কারণে হাজার হাজার শিক্ষার্থীর জীবনের ওপর প্রভাব পড়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার প্রথম থেকেই সাত কলেজের সমস্যাটা সমাধান করতে সচেষ্ট। সেখানে প্রত্যেকটা কলেজকে গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে। সেটি হয়তো একটা ইতিবাচক সমাধানের দিকে যাবে, সেই প্রক্রিয়া চলমান।
জগন্নাথ হল পরিদর্শনকালে উপদেষ্টা নাহিদের সঙ্গে ছিলেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তাঁরা পূজামণ্ডপ ঘুরে দেখেন এবং সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন।
এদিকে আজ সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সড়ক অবরোধ করেন সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা।
তাঁরা পঞ্চম দিনের মতো মহাখালী-গুলশান লিংক রোড বন্ধ করে রাখেন। তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে তাঁরা রাস্তা বন্ধ করে রাখায় সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে অসুস্থ এবং নারীরা।
গন্তব্যের উদ্দেশে বের হয়ে মাঝ রাস্তায় আটকে গিয়ে বাধ্য হয়েই হাঁটতে হচ্ছে তাদের। এ সময় অনেকেই শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়াতেও দেখা গেছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, বেলা ১১টা থেকে মহাখালী অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করলেও তেমন শিক্ষার্থী সকাল থেকে উপস্থিত ছিল না। পরে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শতাধিক শিক্ষার্থী সেখানে উপস্থিত হন। আর মহাখালী-গুলশান লিংক রোডের উভয় পাশই বাঁশ দিয়ে আটকে রাখতে দেখা গেছে। এতে রিকশা, সিএনজি, মোটরসাইকেল, বাসসহ সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
৩ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৫ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৭ ঘণ্টা আগে