নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: সারা দেশে ৫০টি মডেল মসজিদ উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী বৃহস্পতিবার (১০ জুন) সারা দেশে নির্মাণাধীন ৫৬০টি মডেল মসজিদের মধ্যে প্রস্তুতকৃত ৫০টি উদ্বোধন করবেন তিনি। গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, জেলা শহর ও সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রতিটি মডেল মসজিদ তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১৫ কোটি ৬১ লাখ ৮১ হাজার টাকা, উপজেলা পর্যায়ে মসজিদ প্রতি ব্যয় হয়েছে ১৩ কোটি ৪১ লাখ ৮০ হাজার। এ ছাড়া উপকূলীয় এলাকায় ১৩ কোটি ৬০ লাখ ৮২ হাজার টাকা ধরা হয়েছে।
এসব মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে ১৩ ধরনের বিশেষ সুবিধা রয়েছে। মডেল মসজিদ প্রকল্পের পরিচালক নজিবুর রহমান জানান, মসজিদগুলোতে নারী ও পুরুষদের পৃথক অজু ও নামাজ আদায়ের সুবিধার পাশাপাশি আছে প্রতিবন্ধী মুসল্লিদের টয়লেটসহ নামাজের পৃথক ব্যবস্থা, ইসলামিক বই বিক্রয় কেন্দ্র, ইসলামিক লাইব্রেরি, অটিজম কর্নার, ইমাম ট্রেনিং সেন্টার, ইসলামিক গবেষণা ও দ্বীনি দাওয়া কার্যক্রম, পবিত্র কোরআন হেফজখানা, শিশু ও গণশিক্ষার ব্যবস্থা, দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আবাসন ও অতিথিশালা, মরদেহ গোসল ও কফিন বহনের ব্যবস্থা, হজ যাত্রীদের নিবন্ধনসহ প্রশিক্ষণ, ইমামের প্রশিক্ষণ, ইমাম-মুয়াজ্জিনের আবাসনসহ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অফিসের ব্যবস্থা।
দেশি-বিদেশি অতিথির আবাসন ব্যবস্থাও থাকবে মসজিদগুলোতে। পাশাপাশি মসজিদের ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলোতে পবিত্র হজ পালনের জন্য ডিজিটাল নিবন্ধনের ব্যবস্থা থাকবে। জেলা সদর ও সিটি করপোরেশন এলাকায় নির্মাণাধীন প্রতিটি মসজিদে একসঙ্গে ১ হাজার ২০০ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন।
উপজেলা ও উপকূলীয় এলাকার মডেল মসজিদে একত্রে ৯০০ মুসল্লির নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা থাকবে। এসব মসজিদে সারা দেশে প্রতিদিন ৪ লাখ ৯৪ হাজার ২০০ জন পুরুষ ও ৩১ হাজার ৪০০ জন নারী একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন। ৫৬ হাজার মুসল্লি সব সময় দোয়া মোনাজাতসহ তাসবিহ পড়তে পারবেন।
মসজিদের লাইব্রেরিতে একসঙ্গে ৩৪ হাজার পাঠক একসঙ্গে কোরআন ও ইসলামিক বই পড়তে পারবেন। এ ছাড়া রয়েছে ইসলামিক বিষয়ে গবেষণার সুযোগ। মসজিদগুলোতে ইসলামি নানা বিষয়সহ প্রতি বছর এক লাখ ৬৮ হাজার শিশুর প্রাথমিক শিক্ষার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। বছরে ১৪ হাজার হাফেজ তৈরির ব্যবস্থাও থাকবে মসজিদগুলোতে। উপকূলীয় এলাকায় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে মসজিদগুলোর নিচতলা ফাঁকা রাখা হবে।
বৃহস্পতিবার (১০ জুন) যে ৫০টি উপজেলায় মডেল মসজিদ উদ্বোধন করা হবে সেগুলো হলো—ঢাকার সাভার, ফরিদপুরে মধুখালী ও সালথায়, কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া ও কুলিয়ারচর, মানিকগঞ্জের শিবালয়, রাজবাড়ী সদর, শরীয়তপুর সদর ও গোসাইরহাট, বগুড়ার সারিয়াকান্দি, শেরপুর ও কাহালু, নওগাঁর সাপাহার ও পোরশা, সিরাজগঞ্জ জেলা সদর ও উপজেলা সদর, পাবনার চাটমোহর, রাজশাহীর গোদাগাড়ী ও পবা, দিনাজপুরের খানসামা ও বিরল, লালমনিরহাটের পাটগ্রাম, পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ ও উপজেলা সদর, রংপুর জেলা সদর, মিঠাপুকুর, উপজেলা সদর, পীরগঞ্জ, বদরগঞ্জ, ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর, নোয়াখালীর সুবর্ণচর, ময়মনসিংহের গফরগাঁও ও তারাকান্দা, চট্টগ্রাম জেলা সদর, লোহাগড়া, মিরসরাই ও সন্দ্বীপ, জামালপুরের ইসলামপুর ও উপজেলা সদর উপজেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর ও বিজয়নগরে, ভোলা সদর, সিলেটের দক্ষিণ সুরমা, কুমিল্লার দাউদকান্দি, খাগড়াছড়ির পানছড়ি, কুষ্টিয়া সদর, খুলনার জেলা সদর, চাঁদপুরের কচুয়া, ঝালকাঠির রাজাপুর এবং চুয়াডাঙ্গা সদর।

ঢাকা: সারা দেশে ৫০টি মডেল মসজিদ উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী বৃহস্পতিবার (১০ জুন) সারা দেশে নির্মাণাধীন ৫৬০টি মডেল মসজিদের মধ্যে প্রস্তুতকৃত ৫০টি উদ্বোধন করবেন তিনি। গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, জেলা শহর ও সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রতিটি মডেল মসজিদ তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১৫ কোটি ৬১ লাখ ৮১ হাজার টাকা, উপজেলা পর্যায়ে মসজিদ প্রতি ব্যয় হয়েছে ১৩ কোটি ৪১ লাখ ৮০ হাজার। এ ছাড়া উপকূলীয় এলাকায় ১৩ কোটি ৬০ লাখ ৮২ হাজার টাকা ধরা হয়েছে।
এসব মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে ১৩ ধরনের বিশেষ সুবিধা রয়েছে। মডেল মসজিদ প্রকল্পের পরিচালক নজিবুর রহমান জানান, মসজিদগুলোতে নারী ও পুরুষদের পৃথক অজু ও নামাজ আদায়ের সুবিধার পাশাপাশি আছে প্রতিবন্ধী মুসল্লিদের টয়লেটসহ নামাজের পৃথক ব্যবস্থা, ইসলামিক বই বিক্রয় কেন্দ্র, ইসলামিক লাইব্রেরি, অটিজম কর্নার, ইমাম ট্রেনিং সেন্টার, ইসলামিক গবেষণা ও দ্বীনি দাওয়া কার্যক্রম, পবিত্র কোরআন হেফজখানা, শিশু ও গণশিক্ষার ব্যবস্থা, দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আবাসন ও অতিথিশালা, মরদেহ গোসল ও কফিন বহনের ব্যবস্থা, হজ যাত্রীদের নিবন্ধনসহ প্রশিক্ষণ, ইমামের প্রশিক্ষণ, ইমাম-মুয়াজ্জিনের আবাসনসহ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অফিসের ব্যবস্থা।
দেশি-বিদেশি অতিথির আবাসন ব্যবস্থাও থাকবে মসজিদগুলোতে। পাশাপাশি মসজিদের ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলোতে পবিত্র হজ পালনের জন্য ডিজিটাল নিবন্ধনের ব্যবস্থা থাকবে। জেলা সদর ও সিটি করপোরেশন এলাকায় নির্মাণাধীন প্রতিটি মসজিদে একসঙ্গে ১ হাজার ২০০ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন।
উপজেলা ও উপকূলীয় এলাকার মডেল মসজিদে একত্রে ৯০০ মুসল্লির নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা থাকবে। এসব মসজিদে সারা দেশে প্রতিদিন ৪ লাখ ৯৪ হাজার ২০০ জন পুরুষ ও ৩১ হাজার ৪০০ জন নারী একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন। ৫৬ হাজার মুসল্লি সব সময় দোয়া মোনাজাতসহ তাসবিহ পড়তে পারবেন।
মসজিদের লাইব্রেরিতে একসঙ্গে ৩৪ হাজার পাঠক একসঙ্গে কোরআন ও ইসলামিক বই পড়তে পারবেন। এ ছাড়া রয়েছে ইসলামিক বিষয়ে গবেষণার সুযোগ। মসজিদগুলোতে ইসলামি নানা বিষয়সহ প্রতি বছর এক লাখ ৬৮ হাজার শিশুর প্রাথমিক শিক্ষার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। বছরে ১৪ হাজার হাফেজ তৈরির ব্যবস্থাও থাকবে মসজিদগুলোতে। উপকূলীয় এলাকায় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে মসজিদগুলোর নিচতলা ফাঁকা রাখা হবে।
বৃহস্পতিবার (১০ জুন) যে ৫০টি উপজেলায় মডেল মসজিদ উদ্বোধন করা হবে সেগুলো হলো—ঢাকার সাভার, ফরিদপুরে মধুখালী ও সালথায়, কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া ও কুলিয়ারচর, মানিকগঞ্জের শিবালয়, রাজবাড়ী সদর, শরীয়তপুর সদর ও গোসাইরহাট, বগুড়ার সারিয়াকান্দি, শেরপুর ও কাহালু, নওগাঁর সাপাহার ও পোরশা, সিরাজগঞ্জ জেলা সদর ও উপজেলা সদর, পাবনার চাটমোহর, রাজশাহীর গোদাগাড়ী ও পবা, দিনাজপুরের খানসামা ও বিরল, লালমনিরহাটের পাটগ্রাম, পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ ও উপজেলা সদর, রংপুর জেলা সদর, মিঠাপুকুর, উপজেলা সদর, পীরগঞ্জ, বদরগঞ্জ, ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর, নোয়াখালীর সুবর্ণচর, ময়মনসিংহের গফরগাঁও ও তারাকান্দা, চট্টগ্রাম জেলা সদর, লোহাগড়া, মিরসরাই ও সন্দ্বীপ, জামালপুরের ইসলামপুর ও উপজেলা সদর উপজেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর ও বিজয়নগরে, ভোলা সদর, সিলেটের দক্ষিণ সুরমা, কুমিল্লার দাউদকান্দি, খাগড়াছড়ির পানছড়ি, কুষ্টিয়া সদর, খুলনার জেলা সদর, চাঁদপুরের কচুয়া, ঝালকাঠির রাজাপুর এবং চুয়াডাঙ্গা সদর।

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
৫ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৭ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৯ ঘণ্টা আগে