নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর গুলশান, বনানী, বারিধারার মতো অভিজাত এলাকায় বিদ্যুতের লোডশেডিং দিয়ে তাঁদের মনে করিয়ে দিতে চান, এই আরাম–আয়েশ আকাশ থেকে পড়েনি।
আজ শনিবার জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে এমন মন্তব্যই করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিদ্যুৎ নিয়ে অনেক কথা। যে বিশেষ আইন করেছি, সেটা নিয়েও সমালোচনা শুনছি। আমার প্রশ্ন হচ্ছে, এই বিশেষ আইন যদি না করতাম, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণ না করলে আজকে বিদ্যুৎটা আসত কোথা থেকে? আমরা ৩০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করেছি। ভবিষ্যতে বিদ্যুৎ যাতে পরিবেশবান্ধব হয় আমরা সেদিকে দৃষ্টি দিয়েছি। নেপাল ও ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানির উদ্যোগ নিয়েছি।’
উল্লেখ্য, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত উন্নয়নে ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন ২০১০’ নামে বিশেষ আইন করেছে সরকার। যেটি ২০১০ সালের ৫৪ নং আইন হিসেবে চিহ্নিত। এই আইনের মেয়াদ ধাপে ধাপে বাড়ানো হয়েছে। সর্বশেষ ২০২১ সালের ২২ সেপ্টেম্বর সংশোধনীতে এই আইনকে ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) (সংশোধন) আইন, ২০২১’ নামে অভিহিত করা হয়, যা ২০২১ সালের ২২ নং আইন নামে পরিচিত। এই আইনের মেয়াদ ১৬ বছর বাড়িয়ে ২০২৬ সাল পর্যন্ত করা হয়েছে। সরকার ক্ষমতাবলে এই আইনের মেয়াদ বাড়িয়েছে।
অভিজাত এলাকায় লোডশেডিং দেওয়ার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘লোডশেডিং! আমি বলে দিয়েছি আমার গ্রামে লোডশেডিং যেন না দেয়। গুলশান, বনানী, বারিধারা, এসব বড়লোকদের এলাকায় ২ হাজার মেগাওয়াট লোডশেডিং দিয়ে তাদের মনে করিয়ে দিতে হবে, এখন এয়ারকন্ডিশন, গাড়ি, লিফট ইত্যাদি আরাম–আয়েশটা, এটা যে আসমান থেকে পড়েনি। এটা আমাদের করা, সেটা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য অন্তত লোডশেডিং বিত্তশালীদের দিতে হবে। এই ব্যবস্থাটা আমরা করব।’
জ্বালানি তেল মজুত রাখার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ বছর জ্বালানি উন্নয়ন তহবিলে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বর্তমানে যে বিপুল পরিমাণ ভর্তুকি দিতে হচ্ছে, এই ভর্তুকি ধীরে ধীরে কমাতে হবে। এ খাতে আমরা কেন ভর্তুকি দেব? বেশি বেশি এয়ারকন্ডিশন, ফ্রিজ, লিফট চলার জন্য দেব? তা তো দেব না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে যেটা করার দরকার সেটা করব। যে যত বেশি ব্যবহার করবে তাকে উৎপাদনের খরচটা অবশ্যই দিতে হবে। তবে আমরা হঠাৎ করে এটা করছি না। সহনশীল করে ধীরে ধীরে এটা করা হচ্ছে। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও জ্বালানির ব্যবস্থা আমরা করছি। আমরা এলএনজিতে ভর্তুকি দিই। ভবিষ্যতে সেই ভর্তুকি দেওয়া হবে না।’
মেট্রোরেল নির্মাণের যৌক্তিকতা তুলে ধরতে গিয়ে এই প্রকল্পের সমালোচকদের একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মেট্রোরেলে ২ লাখ ৪০ হাজার যাত্রী যাতায়াত করেন। কিছু অর্থনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, মানে আঁতেল আরকি। বুদ্ধি বেচে জীবিকা নির্বাহ করেন যাঁরা—তাঁরা বলেছিলেন, মেট্রোরেলের কী প্রয়োজন ছিল? ৩০ হাজার কোটি টাকা খরচ না করে মেট্রোরেল না করলেই চলত। এটা তো অপচয়। ৩ হাজার কোটি টাকা দিয়ে বাস কিনলেই তো যানজট মুক্ত হবে। এই হলো বুদ্ধিজীবীদের বুদ্ধি! এখন মেট্রোরেল মানুষের জীবন বিশেষ করে মহিলাদের জন্য সব থেকে নিরাপদে চলাচলের সুযোগ করে দিয়েছে। বুদ্ধিজীবীরা এখন কী বলবেন সেটা আমার একটু জানতে ইচ্ছে করে। তাঁদের সঙ্গে দেখা হলে একটু জিজ্ঞাসা করতে পারতাম।’
ফেনী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ নির্মাণের পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এটা হলে সাগরপাড় দিয়ে গাড়িতে করে একেবারে কক্সবাজার পৌঁছে যাবে। সেই ব্যবস্থা করার ইচ্ছে আমাদের আছে। এতে করে মীরসরাই থেকে টেকনাফ পর্যন্ত শিল্পবাণিজ্য ও পর্যটন বিকশিত হবে।’
২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, এর মাধ্যমে শ্রেণিপেশা নির্বিশেষে বাংলাদেশের সকল নাগরিকের জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি হবে। ভবিষ্যৎ আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। এখানে রাজনীতিবিদ, চিকিৎসক, শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী, ব্যবসায়ী, কৃষক-শ্রমিক, সকলেই এটাতে যুক্ত হতে পারেন। যেটা তাঁদের বয়সকালে সুরক্ষার ব্যবস্থা করবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর গুলশান, বনানী, বারিধারার মতো অভিজাত এলাকায় বিদ্যুতের লোডশেডিং দিয়ে তাঁদের মনে করিয়ে দিতে চান, এই আরাম–আয়েশ আকাশ থেকে পড়েনি।
আজ শনিবার জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে এমন মন্তব্যই করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিদ্যুৎ নিয়ে অনেক কথা। যে বিশেষ আইন করেছি, সেটা নিয়েও সমালোচনা শুনছি। আমার প্রশ্ন হচ্ছে, এই বিশেষ আইন যদি না করতাম, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণ না করলে আজকে বিদ্যুৎটা আসত কোথা থেকে? আমরা ৩০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করেছি। ভবিষ্যতে বিদ্যুৎ যাতে পরিবেশবান্ধব হয় আমরা সেদিকে দৃষ্টি দিয়েছি। নেপাল ও ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানির উদ্যোগ নিয়েছি।’
উল্লেখ্য, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত উন্নয়নে ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন ২০১০’ নামে বিশেষ আইন করেছে সরকার। যেটি ২০১০ সালের ৫৪ নং আইন হিসেবে চিহ্নিত। এই আইনের মেয়াদ ধাপে ধাপে বাড়ানো হয়েছে। সর্বশেষ ২০২১ সালের ২২ সেপ্টেম্বর সংশোধনীতে এই আইনকে ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) (সংশোধন) আইন, ২০২১’ নামে অভিহিত করা হয়, যা ২০২১ সালের ২২ নং আইন নামে পরিচিত। এই আইনের মেয়াদ ১৬ বছর বাড়িয়ে ২০২৬ সাল পর্যন্ত করা হয়েছে। সরকার ক্ষমতাবলে এই আইনের মেয়াদ বাড়িয়েছে।
অভিজাত এলাকায় লোডশেডিং দেওয়ার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘লোডশেডিং! আমি বলে দিয়েছি আমার গ্রামে লোডশেডিং যেন না দেয়। গুলশান, বনানী, বারিধারা, এসব বড়লোকদের এলাকায় ২ হাজার মেগাওয়াট লোডশেডিং দিয়ে তাদের মনে করিয়ে দিতে হবে, এখন এয়ারকন্ডিশন, গাড়ি, লিফট ইত্যাদি আরাম–আয়েশটা, এটা যে আসমান থেকে পড়েনি। এটা আমাদের করা, সেটা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য অন্তত লোডশেডিং বিত্তশালীদের দিতে হবে। এই ব্যবস্থাটা আমরা করব।’
জ্বালানি তেল মজুত রাখার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ বছর জ্বালানি উন্নয়ন তহবিলে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বর্তমানে যে বিপুল পরিমাণ ভর্তুকি দিতে হচ্ছে, এই ভর্তুকি ধীরে ধীরে কমাতে হবে। এ খাতে আমরা কেন ভর্তুকি দেব? বেশি বেশি এয়ারকন্ডিশন, ফ্রিজ, লিফট চলার জন্য দেব? তা তো দেব না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে যেটা করার দরকার সেটা করব। যে যত বেশি ব্যবহার করবে তাকে উৎপাদনের খরচটা অবশ্যই দিতে হবে। তবে আমরা হঠাৎ করে এটা করছি না। সহনশীল করে ধীরে ধীরে এটা করা হচ্ছে। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও জ্বালানির ব্যবস্থা আমরা করছি। আমরা এলএনজিতে ভর্তুকি দিই। ভবিষ্যতে সেই ভর্তুকি দেওয়া হবে না।’
মেট্রোরেল নির্মাণের যৌক্তিকতা তুলে ধরতে গিয়ে এই প্রকল্পের সমালোচকদের একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মেট্রোরেলে ২ লাখ ৪০ হাজার যাত্রী যাতায়াত করেন। কিছু অর্থনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, মানে আঁতেল আরকি। বুদ্ধি বেচে জীবিকা নির্বাহ করেন যাঁরা—তাঁরা বলেছিলেন, মেট্রোরেলের কী প্রয়োজন ছিল? ৩০ হাজার কোটি টাকা খরচ না করে মেট্রোরেল না করলেই চলত। এটা তো অপচয়। ৩ হাজার কোটি টাকা দিয়ে বাস কিনলেই তো যানজট মুক্ত হবে। এই হলো বুদ্ধিজীবীদের বুদ্ধি! এখন মেট্রোরেল মানুষের জীবন বিশেষ করে মহিলাদের জন্য সব থেকে নিরাপদে চলাচলের সুযোগ করে দিয়েছে। বুদ্ধিজীবীরা এখন কী বলবেন সেটা আমার একটু জানতে ইচ্ছে করে। তাঁদের সঙ্গে দেখা হলে একটু জিজ্ঞাসা করতে পারতাম।’
ফেনী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ নির্মাণের পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এটা হলে সাগরপাড় দিয়ে গাড়িতে করে একেবারে কক্সবাজার পৌঁছে যাবে। সেই ব্যবস্থা করার ইচ্ছে আমাদের আছে। এতে করে মীরসরাই থেকে টেকনাফ পর্যন্ত শিল্পবাণিজ্য ও পর্যটন বিকশিত হবে।’
২০২৫ সালের ১ জুলাই থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, এর মাধ্যমে শ্রেণিপেশা নির্বিশেষে বাংলাদেশের সকল নাগরিকের জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি হবে। ভবিষ্যৎ আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। এখানে রাজনীতিবিদ, চিকিৎসক, শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী, ব্যবসায়ী, কৃষক-শ্রমিক, সকলেই এটাতে যুক্ত হতে পারেন। যেটা তাঁদের বয়সকালে সুরক্ষার ব্যবস্থা করবে।

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে গণভোটের বিষয়ে সারা দেশে প্রচারণার লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছে ১০টি ভোটের গাড়ি— সুপার ক্যারাভান। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করেছে সুপার ক্যারাভান।
১০ মিনিট আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। একই দিনে জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে গণভোটও অনুষ্ঠিত হবে। এই গণভোটে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য ‘হ্যাঁ’ ভোট চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৩৮ মিনিট আগে
বিশেষ করে আগামী ২২ জানুয়ারি বা এর পর গুয়াংজু থেকে যাত্রা করবেন—এমন যাত্রীদের টিকিট ও বোর্ডিং পাস ভালোভাবে যাচাই করা এবং টার্মিনাল-৩-এ পৌঁছাতে পর্যাপ্ত সময় হাতে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যেকোনো সমস্যায় বিমানের গ্রাউন্ড স্টাফদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছে। শুনানির সময় সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হকের টেলিফোনে কথোপকথনের রেকর্ড ট্রাইব্যুনালে শোনানো হয়। সেখানে আন্দোলনকারীদের শেষ করে দিতে হবে বলে আনিসুল হক মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে গণভোটের বিষয়ে সারা দেশে প্রচারণার লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছে ১০টি ভোটের গাড়ি— সুপার ক্যারাভান। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করেছে সুপার ক্যারাভান।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিওবার্তায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘আমরা এমন একটি নির্বাচন চাই, যেখানে থাকবে না ভয়, থাকবে না বাধা— থাকবে কেবল জনগণের মুক্ত ও নির্ভীক মতপ্রকাশ। সরকার সেই পরিবেশ নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত থেকে ফিতা কেটে ভোটের গাড়ির উদ্বোধন করেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এবং প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
ভিডিও বার্তায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ সময় অতিক্রম করছে। সামনে আমাদের জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ওপর গণভোট। তিনি বলেন, এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে যাত্রা শুরু করেছে ১০টি ভোটের গাড়ি—সুপার ক্যারাভান। এসব গাড়ি দেশের ৬৪টি জেলা ও ৩০০টি উপজেলায় ঘুরে বেড়াবে। তারা মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে নির্বাচন ও গণভোট সম্পর্কে তথ্য পৌঁছে দেবে, ভোটাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করবে এবং গণতন্ত্রের বার্তা ছড়িয়ে দেবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘ভোটাধিকার কারও দয়া নয়—এটি আমাদের সাংবিধানিক অধিকার। এই অধিকার প্রয়োগের মাধ্যমেই আমরা ঠিক করি, আমাদের ভবিষ্যৎ কোন পথে যাবে। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করা শুধু সরকারের দায়িত্ব নয়; এটি রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এই সুপার ক্যারাভান কেবল একটি গাড়িই নয়—এটি গণতন্ত্রের আনন্দবাণী বহনকারী বহর। এটি জানিয়ে দেবে, আপনার একটি ভোট কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এটা মনে করিয়ে দেবে নিষ্ক্রিয়তা নয়, অংশগ্রহণই গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি, তরুণ সমাজ, নারী ভোটার এবং প্রথমবারের ভোটারদের প্রতি, আপনারা এগিয়ে আসুন। প্রশ্ন করুন, জানুন, বুঝুন এবং ভোট দিন। আপনার সিদ্ধান্তই গড়ে উঠবে আগামী দিনের বাংলাদেশ—নতুন বাংলাদেশ।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আপনি দেশের মালিক। এ দেশ আগামী পাঁচ বছর আপনার পক্ষে কে চালাবে সেটা আপনি ঠিক করে দেবেন। আপনার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিন। সৎ ও সমর্থ প্রার্থী বেছে ভোট দিন। চিন্তা ভাবনা করে ভোট দিন।’
গণভোটের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে আপনি আরও একটি ভোট দেবেন। জুলাই সনদে ভোট দেবেন। দীর্ঘ ৯ মাস ধরে সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দিনের পর দিন বৈঠককরে এই সনদ তৈরি হয়েছে। এই সনদ দেশের মানুষ পছন্দ করলে দেশ আগামী বহু বছরের জন্য নিরাপদে চলবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। আপনি যদি এই সনদ সমর্থন করেন তবে গণভোটে অবশ্যই হ্যাঁ ভোট দিন।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘চলুন, আমরা সবাই মিলে এই গণতান্ত্রিক যাত্রাকে সফল করি। চলুন, ভোট দিই—নিজের জন্য, দেশের জন্য, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য, নতুন পৃথিবীর জন্য।’

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে গণভোটের বিষয়ে সারা দেশে প্রচারণার লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছে ১০টি ভোটের গাড়ি— সুপার ক্যারাভান। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করেছে সুপার ক্যারাভান।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিওবার্তায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘আমরা এমন একটি নির্বাচন চাই, যেখানে থাকবে না ভয়, থাকবে না বাধা— থাকবে কেবল জনগণের মুক্ত ও নির্ভীক মতপ্রকাশ। সরকার সেই পরিবেশ নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত থেকে ফিতা কেটে ভোটের গাড়ির উদ্বোধন করেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এবং প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
ভিডিও বার্তায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ সময় অতিক্রম করছে। সামনে আমাদের জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ওপর গণভোট। তিনি বলেন, এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে যাত্রা শুরু করেছে ১০টি ভোটের গাড়ি—সুপার ক্যারাভান। এসব গাড়ি দেশের ৬৪টি জেলা ও ৩০০টি উপজেলায় ঘুরে বেড়াবে। তারা মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে নির্বাচন ও গণভোট সম্পর্কে তথ্য পৌঁছে দেবে, ভোটাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করবে এবং গণতন্ত্রের বার্তা ছড়িয়ে দেবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘ভোটাধিকার কারও দয়া নয়—এটি আমাদের সাংবিধানিক অধিকার। এই অধিকার প্রয়োগের মাধ্যমেই আমরা ঠিক করি, আমাদের ভবিষ্যৎ কোন পথে যাবে। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করা শুধু সরকারের দায়িত্ব নয়; এটি রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এই সুপার ক্যারাভান কেবল একটি গাড়িই নয়—এটি গণতন্ত্রের আনন্দবাণী বহনকারী বহর। এটি জানিয়ে দেবে, আপনার একটি ভোট কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এটা মনে করিয়ে দেবে নিষ্ক্রিয়তা নয়, অংশগ্রহণই গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি, তরুণ সমাজ, নারী ভোটার এবং প্রথমবারের ভোটারদের প্রতি, আপনারা এগিয়ে আসুন। প্রশ্ন করুন, জানুন, বুঝুন এবং ভোট দিন। আপনার সিদ্ধান্তই গড়ে উঠবে আগামী দিনের বাংলাদেশ—নতুন বাংলাদেশ।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আপনি দেশের মালিক। এ দেশ আগামী পাঁচ বছর আপনার পক্ষে কে চালাবে সেটা আপনি ঠিক করে দেবেন। আপনার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিন। সৎ ও সমর্থ প্রার্থী বেছে ভোট দিন। চিন্তা ভাবনা করে ভোট দিন।’
গণভোটের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে আপনি আরও একটি ভোট দেবেন। জুলাই সনদে ভোট দেবেন। দীর্ঘ ৯ মাস ধরে সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দিনের পর দিন বৈঠককরে এই সনদ তৈরি হয়েছে। এই সনদ দেশের মানুষ পছন্দ করলে দেশ আগামী বহু বছরের জন্য নিরাপদে চলবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। আপনি যদি এই সনদ সমর্থন করেন তবে গণভোটে অবশ্যই হ্যাঁ ভোট দিন।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘চলুন, আমরা সবাই মিলে এই গণতান্ত্রিক যাত্রাকে সফল করি। চলুন, ভোট দিই—নিজের জন্য, দেশের জন্য, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য, নতুন পৃথিবীর জন্য।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর গুলশান, বনানী, বারিধারার মতো অভিজাত এলাকায় বিদ্যুতের লোডশেডিং দিয়ে তাঁদের মনে করিয়ে দিতে চান, এই আরাম–আয়েশ আকাশ থেকে পড়েনি।
২৯ জুন ২০২৪
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। একই দিনে জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে গণভোটও অনুষ্ঠিত হবে। এই গণভোটে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য ‘হ্যাঁ’ ভোট চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৩৮ মিনিট আগে
বিশেষ করে আগামী ২২ জানুয়ারি বা এর পর গুয়াংজু থেকে যাত্রা করবেন—এমন যাত্রীদের টিকিট ও বোর্ডিং পাস ভালোভাবে যাচাই করা এবং টার্মিনাল-৩-এ পৌঁছাতে পর্যাপ্ত সময় হাতে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যেকোনো সমস্যায় বিমানের গ্রাউন্ড স্টাফদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছে। শুনানির সময় সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হকের টেলিফোনে কথোপকথনের রেকর্ড ট্রাইব্যুনালে শোনানো হয়। সেখানে আন্দোলনকারীদের শেষ করে দিতে হবে বলে আনিসুল হক মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। একই দিনে জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে গণভোটও অনুষ্ঠিত হবে। এই গণভোটে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য ‘হ্যাঁ’ ভোট চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নির্বাচনকে সামনে রেখে সারা দেশে প্রচারণার লক্ষ্যে আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) যাত্রা শুরু করা ‘ভোটের গাড়ির’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এই আহ্বান জানান তিনি।

জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ভোটের গাড়ির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এক ভিডিওবার্তায় ড. ইউনূস বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ সময় অতিক্রম করছে। সামনে আমাদের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ওপর গণভোট।’
সবাইকে ভোটে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি তরুণ সমাজ, নারী ভোটার ও প্রথমবারের ভোটারদের প্রতি—আপনারা এগিয়ে আসুন। প্রশ্ন করুন, জানুন, বুঝুন এবং ভোট দিন। আপনার সিদ্ধান্তেই গড়ে উঠবে আগামী দিনের বাংলাদেশ—নতুন বাংলাদেশ।’
ভোটারদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আপনি দেশের মালিক। এ দেশ আগামী পাঁচ বছর আপনার পক্ষে কে চালাবে, সেটা আপনি ঠিক করে দেবেন। আপনার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিন। সৎ ও সমর্থ প্রার্থী বেছে ভোট দিন। চিন্তাভাবনা করে ভোট দিন।’
এ সময় গণভোটের প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে আপনি আরও একটি ভোট দেবেন। জুলাই সনদে ভোট দেবেন। দীর্ঘ ৯ মাস ধরে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দিনের পর দিন বৈঠক করে এই সনদ তৈরি হয়েছে। এই সনদ দেশের মানুষ পছন্দ করলে দেশ আগামী বহু বছরের জন্য নিরাপদে চলবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। আপনি যদি এই সনদ সমর্থন করেন, তবে গণভোটে অবশ্যই ‘‘হ্যাঁ’’ ভোট দিন।’
ড. ইউনূস জানান, নির্বাচনী প্রচারণাকে সামনে রেখে যাত্রা শুরু করেছে ১০টি ‘ভোটের গাড়ি’, যা মূলত একধরনের সুপার ক্যারাভান। এসব গাড়ি দেশের সব জেলা ও উপজেলায় ঘুরে বেড়াবে। তারা মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে নির্বাচন ও গণভোট সম্পর্কে তথ্য পৌঁছে দেবে। এ ছাড়া এই ভোটের গাড়ির মাধ্যমে ভোটাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা হবে এবং গণতন্ত্রের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘ভোটাধিকার কারও দয়া নয়—এটি আমাদের সাংবিধানিক অধিকার। এই অধিকার প্রয়োগের মাধ্যমেই আমরা ঠিক করি, আমাদের ভবিষ্যৎ কোন পথে যাবে। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করা শুধু সরকারের দায়িত্ব নয়; এটি রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব।’
অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত থেকে ফিতা কেটে ভোটের গাড়ির উদ্বোধনে আরও উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। একই দিনে জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে গণভোটও অনুষ্ঠিত হবে। এই গণভোটে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য ‘হ্যাঁ’ ভোট চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নির্বাচনকে সামনে রেখে সারা দেশে প্রচারণার লক্ষ্যে আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) যাত্রা শুরু করা ‘ভোটের গাড়ির’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এই আহ্বান জানান তিনি।

জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ভোটের গাড়ির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এক ভিডিওবার্তায় ড. ইউনূস বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ সময় অতিক্রম করছে। সামনে আমাদের জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের ওপর গণভোট।’
সবাইকে ভোটে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি বিশেষভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি তরুণ সমাজ, নারী ভোটার ও প্রথমবারের ভোটারদের প্রতি—আপনারা এগিয়ে আসুন। প্রশ্ন করুন, জানুন, বুঝুন এবং ভোট দিন। আপনার সিদ্ধান্তেই গড়ে উঠবে আগামী দিনের বাংলাদেশ—নতুন বাংলাদেশ।’
ভোটারদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আপনি দেশের মালিক। এ দেশ আগামী পাঁচ বছর আপনার পক্ষে কে চালাবে, সেটা আপনি ঠিক করে দেবেন। আপনার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিন। সৎ ও সমর্থ প্রার্থী বেছে ভোট দিন। চিন্তাভাবনা করে ভোট দিন।’
এ সময় গণভোটের প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে আপনি আরও একটি ভোট দেবেন। জুলাই সনদে ভোট দেবেন। দীর্ঘ ৯ মাস ধরে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দিনের পর দিন বৈঠক করে এই সনদ তৈরি হয়েছে। এই সনদ দেশের মানুষ পছন্দ করলে দেশ আগামী বহু বছরের জন্য নিরাপদে চলবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। আপনি যদি এই সনদ সমর্থন করেন, তবে গণভোটে অবশ্যই ‘‘হ্যাঁ’’ ভোট দিন।’
ড. ইউনূস জানান, নির্বাচনী প্রচারণাকে সামনে রেখে যাত্রা শুরু করেছে ১০টি ‘ভোটের গাড়ি’, যা মূলত একধরনের সুপার ক্যারাভান। এসব গাড়ি দেশের সব জেলা ও উপজেলায় ঘুরে বেড়াবে। তারা মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে নির্বাচন ও গণভোট সম্পর্কে তথ্য পৌঁছে দেবে। এ ছাড়া এই ভোটের গাড়ির মাধ্যমে ভোটাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করা হবে এবং গণতন্ত্রের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘ভোটাধিকার কারও দয়া নয়—এটি আমাদের সাংবিধানিক অধিকার। এই অধিকার প্রয়োগের মাধ্যমেই আমরা ঠিক করি, আমাদের ভবিষ্যৎ কোন পথে যাবে। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করা শুধু সরকারের দায়িত্ব নয়; এটি রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব।’
অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত থেকে ফিতা কেটে ভোটের গাড়ির উদ্বোধনে আরও উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর গুলশান, বনানী, বারিধারার মতো অভিজাত এলাকায় বিদ্যুতের লোডশেডিং দিয়ে তাঁদের মনে করিয়ে দিতে চান, এই আরাম–আয়েশ আকাশ থেকে পড়েনি।
২৯ জুন ২০২৪
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে গণভোটের বিষয়ে সারা দেশে প্রচারণার লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছে ১০টি ভোটের গাড়ি— সুপার ক্যারাভান। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করেছে সুপার ক্যারাভান।
১০ মিনিট আগে
বিশেষ করে আগামী ২২ জানুয়ারি বা এর পর গুয়াংজু থেকে যাত্রা করবেন—এমন যাত্রীদের টিকিট ও বোর্ডিং পাস ভালোভাবে যাচাই করা এবং টার্মিনাল-৩-এ পৌঁছাতে পর্যাপ্ত সময় হাতে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যেকোনো সমস্যায় বিমানের গ্রাউন্ড স্টাফদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছে। শুনানির সময় সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হকের টেলিফোনে কথোপকথনের রেকর্ড ট্রাইব্যুনালে শোনানো হয়। সেখানে আন্দোলনকারীদের শেষ করে দিতে হবে বলে আনিসুল হক মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চীনের গুয়াংজু বাইয়ুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট পরিচালনায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। ২০২৬ সালের ২২ জানুয়ারি থেকে গুয়াংজু বিমানবন্দরে বিমানের সব ফ্লাইট টার্মিনাল-১-এর পরিবর্তে টার্মিনাল-৩ থেকে পরিচালিত হবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, গুয়াংজু বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হচ্ছে। একই সঙ্গে যাত্রীদের আরও উন্নত সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এই টার্মিনাল পরিবর্তনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ঢাকা-গুয়াংজু-ঢাকা রুটে চলাচলকারী বিমানের ফ্লাইটগুলো নির্ধারিত তারিখের পর থেকে নতুন টার্মিনাল ব্যবহার করবে। এ কারণে যাত্রীদের ভ্রমণের সময় অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বনের অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিশেষ করে, আগামী ২২ জানুয়ারি বা তার পর গুয়াংজু থেকে যাত্রা করবেন—এমন যাত্রীদের টিকিট ও বোর্ডিং পাস ভালোভাবে যাচাই করা এবং টার্মিনাল-৩-এ পৌঁছাতে পর্যাপ্ত সময় হাতে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যেকোনো সমস্যায় বিমানের গ্রাউন্ড স্টাফদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যাত্রীসেবার মানোন্নয়নে প্রতিষ্ঠানটি সব সময় সচেষ্ট এবং এই পরিবর্তনের ফলে যাত্রীদের সাময়িক কোনো অসুবিধা হলে তার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে।
প্রয়োজনে যাত্রীরা ঢাকায় বিমানের কল সেন্টার ১৩৬৩৬ নম্বরে অথবা গুয়াংজু অফিসের +৮৬১৯৮৬৮৬৫৩০২৪ নম্বরে যোগাযোগ করতে পারবেন।

চীনের গুয়াংজু বাইয়ুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট পরিচালনায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। ২০২৬ সালের ২২ জানুয়ারি থেকে গুয়াংজু বিমানবন্দরে বিমানের সব ফ্লাইট টার্মিনাল-১-এর পরিবর্তে টার্মিনাল-৩ থেকে পরিচালিত হবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, গুয়াংজু বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হচ্ছে। একই সঙ্গে যাত্রীদের আরও উন্নত সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এই টার্মিনাল পরিবর্তনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ঢাকা-গুয়াংজু-ঢাকা রুটে চলাচলকারী বিমানের ফ্লাইটগুলো নির্ধারিত তারিখের পর থেকে নতুন টার্মিনাল ব্যবহার করবে। এ কারণে যাত্রীদের ভ্রমণের সময় অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বনের অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিশেষ করে, আগামী ২২ জানুয়ারি বা তার পর গুয়াংজু থেকে যাত্রা করবেন—এমন যাত্রীদের টিকিট ও বোর্ডিং পাস ভালোভাবে যাচাই করা এবং টার্মিনাল-৩-এ পৌঁছাতে পর্যাপ্ত সময় হাতে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যেকোনো সমস্যায় বিমানের গ্রাউন্ড স্টাফদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যাত্রীসেবার মানোন্নয়নে প্রতিষ্ঠানটি সব সময় সচেষ্ট এবং এই পরিবর্তনের ফলে যাত্রীদের সাময়িক কোনো অসুবিধা হলে তার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে।
প্রয়োজনে যাত্রীরা ঢাকায় বিমানের কল সেন্টার ১৩৬৩৬ নম্বরে অথবা গুয়াংজু অফিসের +৮৬১৯৮৬৮৬৫৩০২৪ নম্বরে যোগাযোগ করতে পারবেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর গুলশান, বনানী, বারিধারার মতো অভিজাত এলাকায় বিদ্যুতের লোডশেডিং দিয়ে তাঁদের মনে করিয়ে দিতে চান, এই আরাম–আয়েশ আকাশ থেকে পড়েনি।
২৯ জুন ২০২৪
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে গণভোটের বিষয়ে সারা দেশে প্রচারণার লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছে ১০টি ভোটের গাড়ি— সুপার ক্যারাভান। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করেছে সুপার ক্যারাভান।
১০ মিনিট আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। একই দিনে জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে গণভোটও অনুষ্ঠিত হবে। এই গণভোটে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য ‘হ্যাঁ’ ভোট চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৩৮ মিনিট আগে
শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছে। শুনানির সময় সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হকের টেলিফোনে কথোপকথনের রেকর্ড ট্রাইব্যুনালে শোনানো হয়। সেখানে আন্দোলনকারীদের শেষ করে দিতে হবে বলে আনিসুল হক মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের জন্য প্রসিকিউশনের শুনানি শেষ হয়েছে। শুনানি শেষে তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের জন্য আবেদন করেছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
তবে আসামিপক্ষে অভিযোগ গঠন থেকে অব্যাহতির বিষয়ে শুনানির জন্য সময় আবেদন করেন সিনিয়র আইনজীবী মুনসুরুল হক চৌধুরী। পরে এ বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ৪ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়।
আজ সোমবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন দুই সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করে দেন।
শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছে। শুনানির সময় সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হকের টেলিফোনে কথোপকথনের রেকর্ড ট্রাইব্যুনালে শোনানো হয়। সেখানে আন্দোলনকারীদের শেষ করে দিতে হবে বলে আনিসুল হক মন্তব্য করেন।
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। তাঁদের দুজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মোট পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়।
এদিকে ট্রাইব্যুনাল থেকে বের হয়ে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হক ছিলেন গ্যাং অব ফোরের সদস্য। আন্দোলন দমনে কোথায়, কীভাবে অপারেশন হবে, কী অস্ত্র ব্যবহার হবে, কীভাবে হত্যা করা হবে, কাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে রাখা বা রিমান্ডে নেওয়া হবে —এসব পরিকল্পনা করেছেন আনিসুল হক ও সালমান এফ রহমান। কারফিউ জারির জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে পরামর্শও দিয়েছিলেন তাঁরা। কারফিউ দিয়ে আন্দোলনকারীদের একদম শেষ করে দেওয়ার কথা বলেছিলেন আনিসুল হক। তাঁরা এই পরিকল্পনা প্রধানমন্ত্রীকেও দেন।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের জন্য প্রসিকিউশনের শুনানি শেষ হয়েছে। শুনানি শেষে তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের জন্য আবেদন করেছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
তবে আসামিপক্ষে অভিযোগ গঠন থেকে অব্যাহতির বিষয়ে শুনানির জন্য সময় আবেদন করেন সিনিয়র আইনজীবী মুনসুরুল হক চৌধুরী। পরে এ বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ৪ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়।
আজ সোমবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন দুই সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করে দেন।
শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, এই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছে। শুনানির সময় সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হকের টেলিফোনে কথোপকথনের রেকর্ড ট্রাইব্যুনালে শোনানো হয়। সেখানে আন্দোলনকারীদের শেষ করে দিতে হবে বলে আনিসুল হক মন্তব্য করেন।
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। তাঁদের দুজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মোট পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়।
এদিকে ট্রাইব্যুনাল থেকে বের হয়ে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হক ছিলেন গ্যাং অব ফোরের সদস্য। আন্দোলন দমনে কোথায়, কীভাবে অপারেশন হবে, কী অস্ত্র ব্যবহার হবে, কীভাবে হত্যা করা হবে, কাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে রাখা বা রিমান্ডে নেওয়া হবে —এসব পরিকল্পনা করেছেন আনিসুল হক ও সালমান এফ রহমান। কারফিউ জারির জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীকে পরামর্শও দিয়েছিলেন তাঁরা। কারফিউ দিয়ে আন্দোলনকারীদের একদম শেষ করে দেওয়ার কথা বলেছিলেন আনিসুল হক। তাঁরা এই পরিকল্পনা প্রধানমন্ত্রীকেও দেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর গুলশান, বনানী, বারিধারার মতো অভিজাত এলাকায় বিদ্যুতের লোডশেডিং দিয়ে তাঁদের মনে করিয়ে দিতে চান, এই আরাম–আয়েশ আকাশ থেকে পড়েনি।
২৯ জুন ২০২৪
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে গণভোটের বিষয়ে সারা দেশে প্রচারণার লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছে ১০টি ভোটের গাড়ি— সুপার ক্যারাভান। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করেছে সুপার ক্যারাভান।
১০ মিনিট আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। একই দিনে জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে গণভোটও অনুষ্ঠিত হবে। এই গণভোটে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য ‘হ্যাঁ’ ভোট চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৩৮ মিনিট আগে
বিশেষ করে আগামী ২২ জানুয়ারি বা এর পর গুয়াংজু থেকে যাত্রা করবেন—এমন যাত্রীদের টিকিট ও বোর্ডিং পাস ভালোভাবে যাচাই করা এবং টার্মিনাল-৩-এ পৌঁছাতে পর্যাপ্ত সময় হাতে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যেকোনো সমস্যায় বিমানের গ্রাউন্ড স্টাফদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে