নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবারের বর্ষবরণ উৎসব। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণের শোভাযাত্রায় যুক্ত হবে দেশের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী মানুষেরা। শোভাযাত্রায় কৃষিভিত্তিক সমাজের উপকরণকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণে অংশ নেবেন দেশের ব্যান্ড সংগীতশিল্পীরা। বিশ্বজুড়ে গণহত্যা ও আগ্রাসন, বিশেষ করে, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে শান্তির বার্তা পৌঁছাতে গাওয়া হবে ‘ফ্রম রিভার টু দ্য সি, প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’ শিরোনামের গান। যেখানে দুটি ব্যান্ডের সংগীতশিল্পীরা অংশ নেবেন।
চৈত্রসংক্রান্তি এবং পাহাড় ও সমতলের জাতিগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব নিয়ে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল মাল্টিপারপাস মিলনায়তনে আজ বুধবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এসব কথা বলেন।
সংস্কৃতি উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা এবার সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক একটা নতুন বছর শুরু করতে যাচ্ছি। এর পেছনে অনেক দিনের চিন্তা কাজ করেছে। রাতের পর রাত আমরা আলোচনা করেছি, কী করে সবার অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে পারি। আমরা খুব আনন্দিত যে সব জাতিগোষ্ঠী এটাকে সাদরে গ্রহণ করেছে।’
মোস্তফা সরয়ার ফারুকী আরও বলেন, ‘কেন আমরা এ কাজগুলো করছি, সেই দর্শনটা বলতে চাই। সরকারের গৃহীত সব ব্যবস্থার মূলে আছে দুটি জিনিস। প্রথমটি কালচারাল হিলিং এবং দ্বিতীয়ত কালচারাল ইনক্লুসিভনেস। কালচারাল হিলিং হচ্ছে, আমরা দীর্ঘদিন বিভাজিত ছিলাম, এর ফলে সমাজের একটা গোষ্ঠীর সঙ্গে আরেকটা গোষ্ঠীর মধ্যে দূরত্ব, সংশয় ও অবিশ্বাস তৈরি হয়েছে। এটা দূর করা। এই হিলিংয়ের কাজটা এরই মধ্যে শুরু করেছি। এবার দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে ৫৪ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার শিল্পকলা একাডেমিতে চাঁদরাতে ঈদের অনুষ্ঠান করা হয়েছে। সামনে সারা দেশে হবে। শুধু মুসলমানদের উৎসবগুলো নয়, অন্যান্য ধর্মের বড় উৎসবগুলোকে কেন্দ্র করেও একাডেমিতে দেশজুড়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে।’
ফারুকী আরও বলেন, ‘নতুন বছরের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে সব জাতিগোষ্ঠীকে একসঙ্গে নিয়ে উৎসব করার চেষ্টা করছি। এটার মূল কারণ কালচারাল ইনক্লুসিভনেস। আমাদের শক্তি ও সৌন্দর্য আমাদের বৈচিত্র্যে। সেটাই আমার উদ্যাপন করতে চাই।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, যেহেতু চৈত্রসংক্রান্তি থেকে দেশের সব ধরনের জাতিগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব শুরু হয়, তাই এবারের বর্ষবরণের আয়োজনও শুরু হবে চৈত্রসংক্রান্তি থেকে। এ উপলক্ষে শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে দেশের ১২টি জেলায় থাকছে সাধুমেলা। ঢাকায় একাডেমির আয়োজনে একটি কনসার্ট হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। সেখানে গান গাইবে গারো ব্যান্ড এফ মাইনর, মারমা ব্যান্ড লারং, ত্রিপুরা ব্যান্ড ইমাং, খাসিয়া ব্যান্ড ইউনিটি ও চাকমা ব্যান্ড ইনভোকেশন। বাঙালিদের মধ্যে থাকছে মাইলস, ওয়ারফেজ, ভাইকিংস, অ্যাভোয়েড রাফা, দলছুট, লালন ও স্টোন ফ্রি। চৈত্রসংক্রান্তিতে নবপ্রাণ আন্দোলনের উদ্যোগে একাডেমিতে হবে দিনব্যাপী ধামাইল নৃত্য, গান, ভিডিও প্রদর্শনী এবং সন্ধ্যায় বাউল ও ফকিরি গানের আসর। শ্রীমঙ্গলে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় হবে চা–শ্রমিকদের উৎসব ফাগুয়া।
বর্ষবরণে ঐতিহ্যগতভাবে যে অনুষ্ঠানগুলো হয়, সেগুলো যথারীতি হবে। ছায়ানটের অনুষ্ঠান আগের মতোই হবে। সুরের ধারার অনুষ্ঠানে স্থান পরিবর্তন করা হয়েছে। চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের পরিবর্তে ধানমন্ডির রবীন্দ্র সরোবরে এটি আয়োজিত হবে। সুরের ধারার আয়োজনে সরকারের ইনক্লুসিভ নীতি অনুসরণ করে প্রথমবারের মতো অন্য জাতিগোষ্ঠীর শিল্পীরা থাকছেন। তাঁরা তাঁদের গান পরিবেশন করবেন, শুধু বাংলা গান থাকছে না।
নববর্ষের দিনে বড় আয়োজন শোভাযাত্রা। সেখানে বাঙালি বাদে চাকমা, মারমাসহ ২৭টি জাতিগোষ্ঠী অংশগ্রহণ করছে। তারা প্রত্যেকে তাদের নিজেদের সংস্কৃতি, নিজের পোশাক, নিজেদের বাদ্যযন্ত্র নিয়ে শোভাযাত্রায় অংশ নেবে। এ ছাড়া চারুকলার শোভাযাত্রায় বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ডস অ্যাসোসিয়েশন (বামবা) যোগ দেবে। তারা দুই শ গিটারিস্ট নিয়ে আসবে। তারা আহ্বান জানিয়েছে, ঢাকা ও এর আশপাশের গিটারিস্টদের। সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে ফিলিস্তিনের একটি পতাকা। ফিলিস্তিনে গণহত্যার বিরুদ্ধে শান্তির বার্তা দিয়ে বর্ষবরণে তারা গাইবে ‘ফ্রম দি রিভার টু দ্য সি, প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’ গান। এ বিষয়টি নিয়ে দুপুর ১২টায় শিল্পকলা একাডেমিতেও একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেখানে বামবার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বর্ষবরণের দিন বিকেলে মানিক মিয়া এভিনিউতে থাকবে কনসার্ট। সন্ধ্যা ৭টায় থাকবে একটি ড্রোন শো। এতে সহযোগিতা করবে চীন দূতাবাস। এই শোয়ের থিম—নতুন বছর, নতুন বাংলাদেশ।
এ ছাড়া বাংলা একাডেমিতে পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে বিসিকের আয়োজনে মেলা অনুষ্ঠিত হবে। দেশের ৩০টি জেলায় থাকছে বৈশাখ উপলক্ষে লোকনাট্য উৎসব। ১২টি জেলায় থাকছে নববর্ষ উপলক্ষে অ্যাক্রোবেটিক শো। ১৫ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা করছে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন। এর বাইরে পাহাড়ে ও সমতলের নৃগোষ্ঠী সেলগুলো মেলা ও উৎসবের আয়োজন করছে।
সংবাদ সম্মেলনে নিরাপত্তা ও শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। উত্তরে জানানো হয়, নিরাপত্তার ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র উদেষ্টার সভাতিত্বে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মিটিং হয়েছে। নিরাপত্তার কোনো ঘাটতি থাকবে না। আর শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কি না, তা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ তাদের সংবাদ সম্মেলনে জানাবে।
সংস্কৃতি উপদেষ্টা বলেন, ‘এবার বর্ষবরণে আমরা সবাই মিলে এক হয়ে একটি নতুন বাংলাদেশ হয়ে ওঠার চেষ্টা করছি। এতে যোগ দিতে সবাইকে আহ্বান জানাই।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা ও প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।

সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবারের বর্ষবরণ উৎসব। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণের শোভাযাত্রায় যুক্ত হবে দেশের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী মানুষেরা। শোভাযাত্রায় কৃষিভিত্তিক সমাজের উপকরণকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণে অংশ নেবেন দেশের ব্যান্ড সংগীতশিল্পীরা। বিশ্বজুড়ে গণহত্যা ও আগ্রাসন, বিশেষ করে, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে শান্তির বার্তা পৌঁছাতে গাওয়া হবে ‘ফ্রম রিভার টু দ্য সি, প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’ শিরোনামের গান। যেখানে দুটি ব্যান্ডের সংগীতশিল্পীরা অংশ নেবেন।
চৈত্রসংক্রান্তি এবং পাহাড় ও সমতলের জাতিগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব নিয়ে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল মাল্টিপারপাস মিলনায়তনে আজ বুধবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এসব কথা বলেন।
সংস্কৃতি উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা এবার সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক একটা নতুন বছর শুরু করতে যাচ্ছি। এর পেছনে অনেক দিনের চিন্তা কাজ করেছে। রাতের পর রাত আমরা আলোচনা করেছি, কী করে সবার অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে পারি। আমরা খুব আনন্দিত যে সব জাতিগোষ্ঠী এটাকে সাদরে গ্রহণ করেছে।’
মোস্তফা সরয়ার ফারুকী আরও বলেন, ‘কেন আমরা এ কাজগুলো করছি, সেই দর্শনটা বলতে চাই। সরকারের গৃহীত সব ব্যবস্থার মূলে আছে দুটি জিনিস। প্রথমটি কালচারাল হিলিং এবং দ্বিতীয়ত কালচারাল ইনক্লুসিভনেস। কালচারাল হিলিং হচ্ছে, আমরা দীর্ঘদিন বিভাজিত ছিলাম, এর ফলে সমাজের একটা গোষ্ঠীর সঙ্গে আরেকটা গোষ্ঠীর মধ্যে দূরত্ব, সংশয় ও অবিশ্বাস তৈরি হয়েছে। এটা দূর করা। এই হিলিংয়ের কাজটা এরই মধ্যে শুরু করেছি। এবার দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে ৫৪ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার শিল্পকলা একাডেমিতে চাঁদরাতে ঈদের অনুষ্ঠান করা হয়েছে। সামনে সারা দেশে হবে। শুধু মুসলমানদের উৎসবগুলো নয়, অন্যান্য ধর্মের বড় উৎসবগুলোকে কেন্দ্র করেও একাডেমিতে দেশজুড়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে।’
ফারুকী আরও বলেন, ‘নতুন বছরের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে সব জাতিগোষ্ঠীকে একসঙ্গে নিয়ে উৎসব করার চেষ্টা করছি। এটার মূল কারণ কালচারাল ইনক্লুসিভনেস। আমাদের শক্তি ও সৌন্দর্য আমাদের বৈচিত্র্যে। সেটাই আমার উদ্যাপন করতে চাই।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, যেহেতু চৈত্রসংক্রান্তি থেকে দেশের সব ধরনের জাতিগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব শুরু হয়, তাই এবারের বর্ষবরণের আয়োজনও শুরু হবে চৈত্রসংক্রান্তি থেকে। এ উপলক্ষে শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে দেশের ১২টি জেলায় থাকছে সাধুমেলা। ঢাকায় একাডেমির আয়োজনে একটি কনসার্ট হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। সেখানে গান গাইবে গারো ব্যান্ড এফ মাইনর, মারমা ব্যান্ড লারং, ত্রিপুরা ব্যান্ড ইমাং, খাসিয়া ব্যান্ড ইউনিটি ও চাকমা ব্যান্ড ইনভোকেশন। বাঙালিদের মধ্যে থাকছে মাইলস, ওয়ারফেজ, ভাইকিংস, অ্যাভোয়েড রাফা, দলছুট, লালন ও স্টোন ফ্রি। চৈত্রসংক্রান্তিতে নবপ্রাণ আন্দোলনের উদ্যোগে একাডেমিতে হবে দিনব্যাপী ধামাইল নৃত্য, গান, ভিডিও প্রদর্শনী এবং সন্ধ্যায় বাউল ও ফকিরি গানের আসর। শ্রীমঙ্গলে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় হবে চা–শ্রমিকদের উৎসব ফাগুয়া।
বর্ষবরণে ঐতিহ্যগতভাবে যে অনুষ্ঠানগুলো হয়, সেগুলো যথারীতি হবে। ছায়ানটের অনুষ্ঠান আগের মতোই হবে। সুরের ধারার অনুষ্ঠানে স্থান পরিবর্তন করা হয়েছে। চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের পরিবর্তে ধানমন্ডির রবীন্দ্র সরোবরে এটি আয়োজিত হবে। সুরের ধারার আয়োজনে সরকারের ইনক্লুসিভ নীতি অনুসরণ করে প্রথমবারের মতো অন্য জাতিগোষ্ঠীর শিল্পীরা থাকছেন। তাঁরা তাঁদের গান পরিবেশন করবেন, শুধু বাংলা গান থাকছে না।
নববর্ষের দিনে বড় আয়োজন শোভাযাত্রা। সেখানে বাঙালি বাদে চাকমা, মারমাসহ ২৭টি জাতিগোষ্ঠী অংশগ্রহণ করছে। তারা প্রত্যেকে তাদের নিজেদের সংস্কৃতি, নিজের পোশাক, নিজেদের বাদ্যযন্ত্র নিয়ে শোভাযাত্রায় অংশ নেবে। এ ছাড়া চারুকলার শোভাযাত্রায় বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ডস অ্যাসোসিয়েশন (বামবা) যোগ দেবে। তারা দুই শ গিটারিস্ট নিয়ে আসবে। তারা আহ্বান জানিয়েছে, ঢাকা ও এর আশপাশের গিটারিস্টদের। সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে ফিলিস্তিনের একটি পতাকা। ফিলিস্তিনে গণহত্যার বিরুদ্ধে শান্তির বার্তা দিয়ে বর্ষবরণে তারা গাইবে ‘ফ্রম দি রিভার টু দ্য সি, প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’ গান। এ বিষয়টি নিয়ে দুপুর ১২টায় শিল্পকলা একাডেমিতেও একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেখানে বামবার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বর্ষবরণের দিন বিকেলে মানিক মিয়া এভিনিউতে থাকবে কনসার্ট। সন্ধ্যা ৭টায় থাকবে একটি ড্রোন শো। এতে সহযোগিতা করবে চীন দূতাবাস। এই শোয়ের থিম—নতুন বছর, নতুন বাংলাদেশ।
এ ছাড়া বাংলা একাডেমিতে পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে বিসিকের আয়োজনে মেলা অনুষ্ঠিত হবে। দেশের ৩০টি জেলায় থাকছে বৈশাখ উপলক্ষে লোকনাট্য উৎসব। ১২টি জেলায় থাকছে নববর্ষ উপলক্ষে অ্যাক্রোবেটিক শো। ১৫ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা করছে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন। এর বাইরে পাহাড়ে ও সমতলের নৃগোষ্ঠী সেলগুলো মেলা ও উৎসবের আয়োজন করছে।
সংবাদ সম্মেলনে নিরাপত্তা ও শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। উত্তরে জানানো হয়, নিরাপত্তার ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র উদেষ্টার সভাতিত্বে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মিটিং হয়েছে। নিরাপত্তার কোনো ঘাটতি থাকবে না। আর শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কি না, তা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ তাদের সংবাদ সম্মেলনে জানাবে।
সংস্কৃতি উপদেষ্টা বলেন, ‘এবার বর্ষবরণে আমরা সবাই মিলে এক হয়ে একটি নতুন বাংলাদেশ হয়ে ওঠার চেষ্টা করছি। এতে যোগ দিতে সবাইকে আহ্বান জানাই।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা ও প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে বর্ণনা করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন মহলকে সংখ্যালঘু বিষয়ে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে
৩ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব ধরনের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় সাইবার
৩১ মিনিট আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ অংশ হওয়ায় সরকার এর ওপর কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করে না। গণমাধ্যম সম্পূর্ণ স্বাধীন থাকা উচিত। দেশ গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরকার ও গণমাধ্যমকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা...
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চেয়ে আজ প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। এর পরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে কমিশন জানিয়েছে, এই তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়, ঐচ্ছিক।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে বর্ণনা করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন মহলকে সংখ্যালঘু বিষয়ে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা।
আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এস এম মাহবুবুল আলম এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন। তিনি বিকেলে সাংবাদিকদের এই বিবৃতির কথা জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্য আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। তাঁর মন্তব্য বাস্তব পরিস্থিতির প্রতিফলন নয়। বাংলাদেশ সরকারের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যকে ভুলভাবে উপস্থাপন করে এমন কোনো বিভ্রান্তিকর, অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বর্ণনা বাংলাদেশ সরকার স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করে।’
বিচ্ছিন্ন কিছু অপরাধমূলক ঘটনাকে পরিকল্পিতভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর প্রাতিষ্ঠানিক নিপীড়ন হিসেবে উপস্থাপনের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে। এতে আরও বলা হয়, ভারতের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশবিরোধী মনোভাব ছড়িয়ে দিতে সেটার অপব্যবহার করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, কিছু মহলে বাছাইকৃত ও পক্ষপাতদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে বিচ্ছিন্ন ঘটনাগুলোকে অতিরঞ্জিত ও বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে সাধারণ ভারতীয় জনগণকে বাংলাদেশ, ভারতের বাংলাদেশি কূটনৈতিক মিশন এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে উসকে দেওয়ার অপচেষ্টা চলছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র যে ব্যক্তির উদাহরণ দিয়েছেন, তিনি ছিলেন তালিকাভুক্ত অপরাধী। চাঁদাবাজির সময় তাঁর মুসলিম সহযোগীর সঙ্গে থাকা অবস্থায় তাঁর দুর্ভাগ্যজনক মৃত্যু ঘটে, যাকে পরবর্তীতে গ্রেপ্তার করা হয়। এই অপরাধমূলক ঘটনাকে সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণের প্রেক্ষাপটে উপস্থাপন করা বাস্তবসম্মত নয়, বরং বিভ্রান্তিকর।
বাংলাদেশ সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ ভারতের বিভিন্ন মহলকে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছে, যা সুপ্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক ও পারস্পরিক আস্থার চেতনাকে ক্ষুণ্ন করে।’

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে বর্ণনা করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন মহলকে সংখ্যালঘু বিষয়ে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা।
আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এস এম মাহবুবুল আলম এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন। তিনি বিকেলে সাংবাদিকদের এই বিবৃতির কথা জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্য আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। তাঁর মন্তব্য বাস্তব পরিস্থিতির প্রতিফলন নয়। বাংলাদেশ সরকারের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দীর্ঘদিনের ঐতিহ্যকে ভুলভাবে উপস্থাপন করে এমন কোনো বিভ্রান্তিকর, অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বর্ণনা বাংলাদেশ সরকার স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করে।’
বিচ্ছিন্ন কিছু অপরাধমূলক ঘটনাকে পরিকল্পিতভাবে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর প্রাতিষ্ঠানিক নিপীড়ন হিসেবে উপস্থাপনের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে। এতে আরও বলা হয়, ভারতের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশবিরোধী মনোভাব ছড়িয়ে দিতে সেটার অপব্যবহার করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, কিছু মহলে বাছাইকৃত ও পক্ষপাতদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে বিচ্ছিন্ন ঘটনাগুলোকে অতিরঞ্জিত ও বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে সাধারণ ভারতীয় জনগণকে বাংলাদেশ, ভারতের বাংলাদেশি কূটনৈতিক মিশন এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে উসকে দেওয়ার অপচেষ্টা চলছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র যে ব্যক্তির উদাহরণ দিয়েছেন, তিনি ছিলেন তালিকাভুক্ত অপরাধী। চাঁদাবাজির সময় তাঁর মুসলিম সহযোগীর সঙ্গে থাকা অবস্থায় তাঁর দুর্ভাগ্যজনক মৃত্যু ঘটে, যাকে পরবর্তীতে গ্রেপ্তার করা হয়। এই অপরাধমূলক ঘটনাকে সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণের প্রেক্ষাপটে উপস্থাপন করা বাস্তবসম্মত নয়, বরং বিভ্রান্তিকর।
বাংলাদেশ সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ ভারতের বিভিন্ন মহলকে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছে, যা সুপ্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক ও পারস্পরিক আস্থার চেতনাকে ক্ষুণ্ন করে।’

সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবারের বর্ষবরণ উৎসব। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণের শোভাযাত্রায় যুক্ত হবে দেশের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী মানুষেরা। শোভাযাত্রায় কৃষিভিত্তিক সমাজের উপকরণকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণে অশং নেবে দেশের ব্যান্ড সংগীতের শিল্পীরা। বিশ্বজুড়ে গণহত্যা ও আগ্রাসন, বিশেষ
০৯ এপ্রিল ২০২৫
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব ধরনের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় সাইবার
৩১ মিনিট আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ অংশ হওয়ায় সরকার এর ওপর কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করে না। গণমাধ্যম সম্পূর্ণ স্বাধীন থাকা উচিত। দেশ গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরকার ও গণমাধ্যমকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা...
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চেয়ে আজ প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। এর পরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে কমিশন জানিয়েছে, এই তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়, ঐচ্ছিক।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব ধরনের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের সভায় তিনি এ নির্দেশনা দেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমাদের তথ্যপ্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে হবে এবং সব ধরনের সাইবার অপরাধকে কঠোরভাবে মোকাবিলা করতে হবে।’
ড. ইউনূস বলেন, সরকার সব ধরনের নাগরিক সেবাকে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসার চেষ্টা করছে। ইতিমধ্যে অনেক সেবা দেশে ও বিদেশে অনলাইনে দেওয়া হচ্ছে। এসব সেবাকে সুরক্ষিত ও নির্বিঘ্ন রাখতে হলে সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করা জরুরি। নাগরিক সেবার খাতগুলোকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন প্রধান উপদেষ্টা।
ড. ইউনূস আরও বলেন, সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিসহ যেসব প্রতিষ্ঠান সাইবার নিরাপত্তাব্যবস্থা নেবে, তাদের নিয়মিত সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার হালনাগাদ করতে হবে। পাশাপাশি এসব ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত জনবলকে আরও দক্ষ করে তুলতে হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট জনবলকে একটি রেটিং পদ্ধতির আওতায় আনতে হবে, যাতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সাইবার সুরক্ষাসহ প্রকৃত মূল্যায়ন সহজ হয়। ফিন্যান্সিয়াল সেক্টরে কোনো অপরাধ করে যেন কেউ পার পেয়ে না যায়—সে বিষয়েও জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে বিচার বিভাগের পাশাপাশি কার্যকর ভূমিকা রাখার নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা।
বৈঠকে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ইতিমধ্যে ৩৫টি প্রতিষ্ঠানকে ক্রিটিক্যাল ইনফরমেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচার হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। আরও কিছু প্রতিষ্ঠান এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দেন তিনি।
এ ছাড়া আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গুজব, মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশনসহ অন্যান্য সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি এবং বিটিআরসির মধ্যকার সমন্বয়সাধনের বিষয়ে জোর গুরুত্ব আরোপ করেন।
সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, ব্যাংকিং সেক্টরের সাইবার নিরাপত্তা আরও দৃঢ় করতে ইতিমধ্যে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে এবং আরও কিছু কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ ছাড়া তিনি সেক্টরাল সার্ট (সিইআরটি) গঠনের উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের সদস্যসচিব ও জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সির মহাপরিচালক ড. মো. তৈয়বুর রহমান পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে এজেন্সির কার্যক্রম, ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনাসহ সাইবার পরিমণ্ডলে সংঘটিত অপরাধের অভিযোগ গ্রহণ ও পরবর্তী প্রক্রিয়াকরণের জন্য প্রণীত ‘সাইবার ইনসিডেন্ট রিপোর্টিং অ্যান্ড রেস্পনস সিস্টেম’-এর বিস্তারিত উপস্থাপন করেন।
সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
২১ মে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রণয়নের পর এই সংশোধিত অধ্যাদেশের অধীনে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও নাগরিকদের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গত ২৬ আগস্ট জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিল গঠিত হয়। ২৫ সদস্যের এই কাউন্সিলের নেতৃত্বে রয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা।

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব ধরনের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের সভায় তিনি এ নির্দেশনা দেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমাদের তথ্যপ্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে হবে এবং সব ধরনের সাইবার অপরাধকে কঠোরভাবে মোকাবিলা করতে হবে।’
ড. ইউনূস বলেন, সরকার সব ধরনের নাগরিক সেবাকে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসার চেষ্টা করছে। ইতিমধ্যে অনেক সেবা দেশে ও বিদেশে অনলাইনে দেওয়া হচ্ছে। এসব সেবাকে সুরক্ষিত ও নির্বিঘ্ন রাখতে হলে সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করা জরুরি। নাগরিক সেবার খাতগুলোকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন প্রধান উপদেষ্টা।
ড. ইউনূস আরও বলেন, সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিসহ যেসব প্রতিষ্ঠান সাইবার নিরাপত্তাব্যবস্থা নেবে, তাদের নিয়মিত সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার হালনাগাদ করতে হবে। পাশাপাশি এসব ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত জনবলকে আরও দক্ষ করে তুলতে হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট জনবলকে একটি রেটিং পদ্ধতির আওতায় আনতে হবে, যাতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সাইবার সুরক্ষাসহ প্রকৃত মূল্যায়ন সহজ হয়। ফিন্যান্সিয়াল সেক্টরে কোনো অপরাধ করে যেন কেউ পার পেয়ে না যায়—সে বিষয়েও জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে বিচার বিভাগের পাশাপাশি কার্যকর ভূমিকা রাখার নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা।
বৈঠকে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ইতিমধ্যে ৩৫টি প্রতিষ্ঠানকে ক্রিটিক্যাল ইনফরমেশন ইনফ্রাস্ট্রাকচার হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। আরও কিছু প্রতিষ্ঠান এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দেন তিনি।
এ ছাড়া আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গুজব, মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশনসহ অন্যান্য সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি এবং বিটিআরসির মধ্যকার সমন্বয়সাধনের বিষয়ে জোর গুরুত্ব আরোপ করেন।
সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, ব্যাংকিং সেক্টরের সাইবার নিরাপত্তা আরও দৃঢ় করতে ইতিমধ্যে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে এবং আরও কিছু কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ ছাড়া তিনি সেক্টরাল সার্ট (সিইআরটি) গঠনের উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের সদস্যসচিব ও জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সির মহাপরিচালক ড. মো. তৈয়বুর রহমান পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে এজেন্সির কার্যক্রম, ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনাসহ সাইবার পরিমণ্ডলে সংঘটিত অপরাধের অভিযোগ গ্রহণ ও পরবর্তী প্রক্রিয়াকরণের জন্য প্রণীত ‘সাইবার ইনসিডেন্ট রিপোর্টিং অ্যান্ড রেস্পনস সিস্টেম’-এর বিস্তারিত উপস্থাপন করেন।
সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
২১ মে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ প্রণয়নের পর এই সংশোধিত অধ্যাদেশের অধীনে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও নাগরিকদের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গত ২৬ আগস্ট জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিল গঠিত হয়। ২৫ সদস্যের এই কাউন্সিলের নেতৃত্বে রয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা।

সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবারের বর্ষবরণ উৎসব। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণের শোভাযাত্রায় যুক্ত হবে দেশের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী মানুষেরা। শোভাযাত্রায় কৃষিভিত্তিক সমাজের উপকরণকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণে অশং নেবে দেশের ব্যান্ড সংগীতের শিল্পীরা। বিশ্বজুড়ে গণহত্যা ও আগ্রাসন, বিশেষ
০৯ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে বর্ণনা করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন মহলকে সংখ্যালঘু বিষয়ে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে
৩ মিনিট আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ অংশ হওয়ায় সরকার এর ওপর কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করে না। গণমাধ্যম সম্পূর্ণ স্বাধীন থাকা উচিত। দেশ গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরকার ও গণমাধ্যমকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা...
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চেয়ে আজ প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। এর পরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে কমিশন জানিয়েছে, এই তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়, ঐচ্ছিক।
১ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয় আজ রোববার পরিদর্শন করেছেন নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। এ সময় তিনি বলেছেন, হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সরকার বদ্ধপরিকর।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডেইলি স্টারের উপদেষ্টা সম্পাদক কামাল আহমেদ, প্রথম আলোর নির্বাহী সম্পাদক সাজ্জাদ শরিফসহ জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কর্মকর্তারা।
প্রতিষ্ঠান দুটির ক্ষতিগ্রস্ত অবকাঠামো পরিদর্শন শেষে নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, পক্ষে-বিপক্ষে মতভেদ থাকাটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। তবে সহিংসতা ও হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ অংশ হওয়ায় সরকার এর ওপর কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করে না। গণমাধ্যম সম্পূর্ণ স্বাধীন থাকা উচিত। দেশ গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরকার ও গণমাধ্যমকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।
উপদেষ্টা বলেন, পত্রিকা প্রকাশের সক্ষমতা বড় সাহসিকতা ও পেশাদারত্বের পরিচয়। মিডিয়া সত্য তুলে ধরবে—এটাই জনগণের প্রত্যাশা। ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থান দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
এ সময় ড. এম সাখাওয়াত হোসেন প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দৃঢ়তার প্রশংসা করেন। ক্ষতিগ্রস্ত গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে বলেন, গণমাধ্যম ঘুরে দাঁড়াবে এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বজায় থাকবে।

হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয় আজ রোববার পরিদর্শন করেছেন নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। এ সময় তিনি বলেছেন, হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সরকার বদ্ধপরিকর।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডেইলি স্টারের উপদেষ্টা সম্পাদক কামাল আহমেদ, প্রথম আলোর নির্বাহী সম্পাদক সাজ্জাদ শরিফসহ জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কর্মকর্তারা।
প্রতিষ্ঠান দুটির ক্ষতিগ্রস্ত অবকাঠামো পরিদর্শন শেষে নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, পক্ষে-বিপক্ষে মতভেদ থাকাটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। তবে সহিংসতা ও হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ অংশ হওয়ায় সরকার এর ওপর কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করে না। গণমাধ্যম সম্পূর্ণ স্বাধীন থাকা উচিত। দেশ গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরকার ও গণমাধ্যমকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে।
উপদেষ্টা বলেন, পত্রিকা প্রকাশের সক্ষমতা বড় সাহসিকতা ও পেশাদারত্বের পরিচয়। মিডিয়া সত্য তুলে ধরবে—এটাই জনগণের প্রত্যাশা। ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থান দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
এ সময় ড. এম সাখাওয়াত হোসেন প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দৃঢ়তার প্রশংসা করেন। ক্ষতিগ্রস্ত গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে বলেন, গণমাধ্যম ঘুরে দাঁড়াবে এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বজায় থাকবে।

সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবারের বর্ষবরণ উৎসব। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণের শোভাযাত্রায় যুক্ত হবে দেশের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী মানুষেরা। শোভাযাত্রায় কৃষিভিত্তিক সমাজের উপকরণকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণে অশং নেবে দেশের ব্যান্ড সংগীতের শিল্পীরা। বিশ্বজুড়ে গণহত্যা ও আগ্রাসন, বিশেষ
০৯ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে বর্ণনা করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন মহলকে সংখ্যালঘু বিষয়ে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে
৩ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব ধরনের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় সাইবার
৩১ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চেয়ে আজ প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। এর পরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে কমিশন জানিয়েছে, এই তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়, ঐচ্ছিক।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চেয়ে আজ প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। এর পরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে কমিশন জানিয়েছে, এই তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়, ঐচ্ছিক।
আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে এ নিয়ে বৈঠক করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।
বৈঠক শেষে নজরুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের বলেন, আরপিওতে না থাকা সত্ত্বেও মনোনয়নপত্রে সন্তানেরও আয়ের হিসাব দেওয়ার বিষয়টি রাখা হয়েছে। যেটা নিয়ে সব জায়গায় একটা প্রশ্ন উঠেছে। কারণ অনেকের সন্তানেরা নিজেরাই উপার্জনক্ষম এবং তাঁরা নির্ভরশীল নন। অনেকেই দেশের বাইরে থাকেন। অনেকেই নিজেরা আলাদাভাবেই ট্যাক্স দেন। এই বিষয়টা নিয়ে একটা জটিলতা হয়ে গেছে। যার জন্য আমরা নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছি এবং কথা বললাম। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং তাঁর সঙ্গে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা বোঝাতে চেয়েছেন নির্ভরশীল সন্তানদের বুঝিয়েছেন। তাঁরা এর ব্যাখ্যা দেবেন যে, এই ‘সন্তান’ শব্দটার অর্থ হলো ‘নির্ভরশীল সন্তান’।
সিইসির সঙ্গে বিএনপির এই বৈঠকের পর বিষয়টি স্পষ্ট করে বিকেলে সব রিটার্নিং কর্মকর্তাকে চিঠি দিয়েছে কমিশন। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, হলফনামার ক্রম ১০-এ আয়কর সংক্রান্ত তথ্যে সর্বশেষ আয়কর রিটার্ন জমার বিবরণ অংশে প্রদত্ত ছকের ক্রমিক ২,৩ ও ৪ এ উল্লিখিত যথাক্রমে স্বামী/স্ত্রী, সন্তান ও নির্ভরশীলদের আয়কর সংক্রান্ত তথ্য দেওয়া ঐচ্ছিক মর্মে বিবেচিত হবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর মনোনয়নপত্রে থাকা ‘সন্তানের আয়’ দেখানোর বাধ্যবাধকতা বিষয়ে স্পষ্টতা চেয়ে আজ প্রধান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। এর পরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়ে কমিশন জানিয়েছে, এই তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়, ঐচ্ছিক।
আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে এ নিয়ে বৈঠক করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।
বৈঠক শেষে নজরুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের বলেন, আরপিওতে না থাকা সত্ত্বেও মনোনয়নপত্রে সন্তানেরও আয়ের হিসাব দেওয়ার বিষয়টি রাখা হয়েছে। যেটা নিয়ে সব জায়গায় একটা প্রশ্ন উঠেছে। কারণ অনেকের সন্তানেরা নিজেরাই উপার্জনক্ষম এবং তাঁরা নির্ভরশীল নন। অনেকেই দেশের বাইরে থাকেন। অনেকেই নিজেরা আলাদাভাবেই ট্যাক্স দেন। এই বিষয়টা নিয়ে একটা জটিলতা হয়ে গেছে। যার জন্য আমরা নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছি এবং কথা বললাম। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং তাঁর সঙ্গে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা বোঝাতে চেয়েছেন নির্ভরশীল সন্তানদের বুঝিয়েছেন। তাঁরা এর ব্যাখ্যা দেবেন যে, এই ‘সন্তান’ শব্দটার অর্থ হলো ‘নির্ভরশীল সন্তান’।
সিইসির সঙ্গে বিএনপির এই বৈঠকের পর বিষয়টি স্পষ্ট করে বিকেলে সব রিটার্নিং কর্মকর্তাকে চিঠি দিয়েছে কমিশন। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, হলফনামার ক্রম ১০-এ আয়কর সংক্রান্ত তথ্যে সর্বশেষ আয়কর রিটার্ন জমার বিবরণ অংশে প্রদত্ত ছকের ক্রমিক ২,৩ ও ৪ এ উল্লিখিত যথাক্রমে স্বামী/স্ত্রী, সন্তান ও নির্ভরশীলদের আয়কর সংক্রান্ত তথ্য দেওয়া ঐচ্ছিক মর্মে বিবেচিত হবে।

সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবারের বর্ষবরণ উৎসব। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণের শোভাযাত্রায় যুক্ত হবে দেশের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী মানুষেরা। শোভাযাত্রায় কৃষিভিত্তিক সমাজের উপকরণকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণে অশং নেবে দেশের ব্যান্ড সংগীতের শিল্পীরা। বিশ্বজুড়ে গণহত্যা ও আগ্রাসন, বিশেষ
০৯ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে অতিরঞ্জিত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে বর্ণনা করে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন মহলকে সংখ্যালঘু বিষয়ে বিভ্রান্তিকর বর্ণনা ছড়ানো থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে
৩ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব ধরনের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সিকে নির্দেশ দিয়েছেন জাতীয় সাইবার সুরক্ষা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় সাইবার
৩১ মিনিট আগে
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ অংশ হওয়ায় সরকার এর ওপর কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করে না। গণমাধ্যম সম্পূর্ণ স্বাধীন থাকা উচিত। দেশ গঠনে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সরকার ও গণমাধ্যমকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা...
১ ঘণ্টা আগে