নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবারের বর্ষবরণ উৎসব। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণের শোভাযাত্রায় যুক্ত হবে দেশের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী মানুষেরা। শোভাযাত্রায় কৃষিভিত্তিক সমাজের উপকরণকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণে অংশ নেবেন দেশের ব্যান্ড সংগীতশিল্পীরা। বিশ্বজুড়ে গণহত্যা ও আগ্রাসন, বিশেষ করে, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে শান্তির বার্তা পৌঁছাতে গাওয়া হবে ‘ফ্রম রিভার টু দ্য সি, প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’ শিরোনামের গান। যেখানে দুটি ব্যান্ডের সংগীতশিল্পীরা অংশ নেবেন।
চৈত্রসংক্রান্তি এবং পাহাড় ও সমতলের জাতিগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব নিয়ে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল মাল্টিপারপাস মিলনায়তনে আজ বুধবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এসব কথা বলেন।
সংস্কৃতি উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা এবার সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক একটা নতুন বছর শুরু করতে যাচ্ছি। এর পেছনে অনেক দিনের চিন্তা কাজ করেছে। রাতের পর রাত আমরা আলোচনা করেছি, কী করে সবার অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে পারি। আমরা খুব আনন্দিত যে সব জাতিগোষ্ঠী এটাকে সাদরে গ্রহণ করেছে।’
মোস্তফা সরয়ার ফারুকী আরও বলেন, ‘কেন আমরা এ কাজগুলো করছি, সেই দর্শনটা বলতে চাই। সরকারের গৃহীত সব ব্যবস্থার মূলে আছে দুটি জিনিস। প্রথমটি কালচারাল হিলিং এবং দ্বিতীয়ত কালচারাল ইনক্লুসিভনেস। কালচারাল হিলিং হচ্ছে, আমরা দীর্ঘদিন বিভাজিত ছিলাম, এর ফলে সমাজের একটা গোষ্ঠীর সঙ্গে আরেকটা গোষ্ঠীর মধ্যে দূরত্ব, সংশয় ও অবিশ্বাস তৈরি হয়েছে। এটা দূর করা। এই হিলিংয়ের কাজটা এরই মধ্যে শুরু করেছি। এবার দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে ৫৪ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার শিল্পকলা একাডেমিতে চাঁদরাতে ঈদের অনুষ্ঠান করা হয়েছে। সামনে সারা দেশে হবে। শুধু মুসলমানদের উৎসবগুলো নয়, অন্যান্য ধর্মের বড় উৎসবগুলোকে কেন্দ্র করেও একাডেমিতে দেশজুড়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে।’
ফারুকী আরও বলেন, ‘নতুন বছরের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে সব জাতিগোষ্ঠীকে একসঙ্গে নিয়ে উৎসব করার চেষ্টা করছি। এটার মূল কারণ কালচারাল ইনক্লুসিভনেস। আমাদের শক্তি ও সৌন্দর্য আমাদের বৈচিত্র্যে। সেটাই আমার উদ্যাপন করতে চাই।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, যেহেতু চৈত্রসংক্রান্তি থেকে দেশের সব ধরনের জাতিগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব শুরু হয়, তাই এবারের বর্ষবরণের আয়োজনও শুরু হবে চৈত্রসংক্রান্তি থেকে। এ উপলক্ষে শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে দেশের ১২টি জেলায় থাকছে সাধুমেলা। ঢাকায় একাডেমির আয়োজনে একটি কনসার্ট হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। সেখানে গান গাইবে গারো ব্যান্ড এফ মাইনর, মারমা ব্যান্ড লারং, ত্রিপুরা ব্যান্ড ইমাং, খাসিয়া ব্যান্ড ইউনিটি ও চাকমা ব্যান্ড ইনভোকেশন। বাঙালিদের মধ্যে থাকছে মাইলস, ওয়ারফেজ, ভাইকিংস, অ্যাভোয়েড রাফা, দলছুট, লালন ও স্টোন ফ্রি। চৈত্রসংক্রান্তিতে নবপ্রাণ আন্দোলনের উদ্যোগে একাডেমিতে হবে দিনব্যাপী ধামাইল নৃত্য, গান, ভিডিও প্রদর্শনী এবং সন্ধ্যায় বাউল ও ফকিরি গানের আসর। শ্রীমঙ্গলে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় হবে চা–শ্রমিকদের উৎসব ফাগুয়া।
বর্ষবরণে ঐতিহ্যগতভাবে যে অনুষ্ঠানগুলো হয়, সেগুলো যথারীতি হবে। ছায়ানটের অনুষ্ঠান আগের মতোই হবে। সুরের ধারার অনুষ্ঠানে স্থান পরিবর্তন করা হয়েছে। চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের পরিবর্তে ধানমন্ডির রবীন্দ্র সরোবরে এটি আয়োজিত হবে। সুরের ধারার আয়োজনে সরকারের ইনক্লুসিভ নীতি অনুসরণ করে প্রথমবারের মতো অন্য জাতিগোষ্ঠীর শিল্পীরা থাকছেন। তাঁরা তাঁদের গান পরিবেশন করবেন, শুধু বাংলা গান থাকছে না।
নববর্ষের দিনে বড় আয়োজন শোভাযাত্রা। সেখানে বাঙালি বাদে চাকমা, মারমাসহ ২৭টি জাতিগোষ্ঠী অংশগ্রহণ করছে। তারা প্রত্যেকে তাদের নিজেদের সংস্কৃতি, নিজের পোশাক, নিজেদের বাদ্যযন্ত্র নিয়ে শোভাযাত্রায় অংশ নেবে। এ ছাড়া চারুকলার শোভাযাত্রায় বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ডস অ্যাসোসিয়েশন (বামবা) যোগ দেবে। তারা দুই শ গিটারিস্ট নিয়ে আসবে। তারা আহ্বান জানিয়েছে, ঢাকা ও এর আশপাশের গিটারিস্টদের। সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে ফিলিস্তিনের একটি পতাকা। ফিলিস্তিনে গণহত্যার বিরুদ্ধে শান্তির বার্তা দিয়ে বর্ষবরণে তারা গাইবে ‘ফ্রম দি রিভার টু দ্য সি, প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’ গান। এ বিষয়টি নিয়ে দুপুর ১২টায় শিল্পকলা একাডেমিতেও একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেখানে বামবার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বর্ষবরণের দিন বিকেলে মানিক মিয়া এভিনিউতে থাকবে কনসার্ট। সন্ধ্যা ৭টায় থাকবে একটি ড্রোন শো। এতে সহযোগিতা করবে চীন দূতাবাস। এই শোয়ের থিম—নতুন বছর, নতুন বাংলাদেশ।
এ ছাড়া বাংলা একাডেমিতে পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে বিসিকের আয়োজনে মেলা অনুষ্ঠিত হবে। দেশের ৩০টি জেলায় থাকছে বৈশাখ উপলক্ষে লোকনাট্য উৎসব। ১২টি জেলায় থাকছে নববর্ষ উপলক্ষে অ্যাক্রোবেটিক শো। ১৫ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা করছে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন। এর বাইরে পাহাড়ে ও সমতলের নৃগোষ্ঠী সেলগুলো মেলা ও উৎসবের আয়োজন করছে।
সংবাদ সম্মেলনে নিরাপত্তা ও শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। উত্তরে জানানো হয়, নিরাপত্তার ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র উদেষ্টার সভাতিত্বে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মিটিং হয়েছে। নিরাপত্তার কোনো ঘাটতি থাকবে না। আর শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কি না, তা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ তাদের সংবাদ সম্মেলনে জানাবে।
সংস্কৃতি উপদেষ্টা বলেন, ‘এবার বর্ষবরণে আমরা সবাই মিলে এক হয়ে একটি নতুন বাংলাদেশ হয়ে ওঠার চেষ্টা করছি। এতে যোগ দিতে সবাইকে আহ্বান জানাই।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা ও প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।

সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবারের বর্ষবরণ উৎসব। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণের শোভাযাত্রায় যুক্ত হবে দেশের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী মানুষেরা। শোভাযাত্রায় কৃষিভিত্তিক সমাজের উপকরণকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণে অংশ নেবেন দেশের ব্যান্ড সংগীতশিল্পীরা। বিশ্বজুড়ে গণহত্যা ও আগ্রাসন, বিশেষ করে, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে শান্তির বার্তা পৌঁছাতে গাওয়া হবে ‘ফ্রম রিভার টু দ্য সি, প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’ শিরোনামের গান। যেখানে দুটি ব্যান্ডের সংগীতশিল্পীরা অংশ নেবেন।
চৈত্রসংক্রান্তি এবং পাহাড় ও সমতলের জাতিগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব নিয়ে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল মাল্টিপারপাস মিলনায়তনে আজ বুধবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এসব কথা বলেন।
সংস্কৃতি উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা এবার সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক একটা নতুন বছর শুরু করতে যাচ্ছি। এর পেছনে অনেক দিনের চিন্তা কাজ করেছে। রাতের পর রাত আমরা আলোচনা করেছি, কী করে সবার অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে পারি। আমরা খুব আনন্দিত যে সব জাতিগোষ্ঠী এটাকে সাদরে গ্রহণ করেছে।’
মোস্তফা সরয়ার ফারুকী আরও বলেন, ‘কেন আমরা এ কাজগুলো করছি, সেই দর্শনটা বলতে চাই। সরকারের গৃহীত সব ব্যবস্থার মূলে আছে দুটি জিনিস। প্রথমটি কালচারাল হিলিং এবং দ্বিতীয়ত কালচারাল ইনক্লুসিভনেস। কালচারাল হিলিং হচ্ছে, আমরা দীর্ঘদিন বিভাজিত ছিলাম, এর ফলে সমাজের একটা গোষ্ঠীর সঙ্গে আরেকটা গোষ্ঠীর মধ্যে দূরত্ব, সংশয় ও অবিশ্বাস তৈরি হয়েছে। এটা দূর করা। এই হিলিংয়ের কাজটা এরই মধ্যে শুরু করেছি। এবার দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে ৫৪ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার শিল্পকলা একাডেমিতে চাঁদরাতে ঈদের অনুষ্ঠান করা হয়েছে। সামনে সারা দেশে হবে। শুধু মুসলমানদের উৎসবগুলো নয়, অন্যান্য ধর্মের বড় উৎসবগুলোকে কেন্দ্র করেও একাডেমিতে দেশজুড়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে।’
ফারুকী আরও বলেন, ‘নতুন বছরের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে সব জাতিগোষ্ঠীকে একসঙ্গে নিয়ে উৎসব করার চেষ্টা করছি। এটার মূল কারণ কালচারাল ইনক্লুসিভনেস। আমাদের শক্তি ও সৌন্দর্য আমাদের বৈচিত্র্যে। সেটাই আমার উদ্যাপন করতে চাই।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, যেহেতু চৈত্রসংক্রান্তি থেকে দেশের সব ধরনের জাতিগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব শুরু হয়, তাই এবারের বর্ষবরণের আয়োজনও শুরু হবে চৈত্রসংক্রান্তি থেকে। এ উপলক্ষে শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে দেশের ১২টি জেলায় থাকছে সাধুমেলা। ঢাকায় একাডেমির আয়োজনে একটি কনসার্ট হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। সেখানে গান গাইবে গারো ব্যান্ড এফ মাইনর, মারমা ব্যান্ড লারং, ত্রিপুরা ব্যান্ড ইমাং, খাসিয়া ব্যান্ড ইউনিটি ও চাকমা ব্যান্ড ইনভোকেশন। বাঙালিদের মধ্যে থাকছে মাইলস, ওয়ারফেজ, ভাইকিংস, অ্যাভোয়েড রাফা, দলছুট, লালন ও স্টোন ফ্রি। চৈত্রসংক্রান্তিতে নবপ্রাণ আন্দোলনের উদ্যোগে একাডেমিতে হবে দিনব্যাপী ধামাইল নৃত্য, গান, ভিডিও প্রদর্শনী এবং সন্ধ্যায় বাউল ও ফকিরি গানের আসর। শ্রীমঙ্গলে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় হবে চা–শ্রমিকদের উৎসব ফাগুয়া।
বর্ষবরণে ঐতিহ্যগতভাবে যে অনুষ্ঠানগুলো হয়, সেগুলো যথারীতি হবে। ছায়ানটের অনুষ্ঠান আগের মতোই হবে। সুরের ধারার অনুষ্ঠানে স্থান পরিবর্তন করা হয়েছে। চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের পরিবর্তে ধানমন্ডির রবীন্দ্র সরোবরে এটি আয়োজিত হবে। সুরের ধারার আয়োজনে সরকারের ইনক্লুসিভ নীতি অনুসরণ করে প্রথমবারের মতো অন্য জাতিগোষ্ঠীর শিল্পীরা থাকছেন। তাঁরা তাঁদের গান পরিবেশন করবেন, শুধু বাংলা গান থাকছে না।
নববর্ষের দিনে বড় আয়োজন শোভাযাত্রা। সেখানে বাঙালি বাদে চাকমা, মারমাসহ ২৭টি জাতিগোষ্ঠী অংশগ্রহণ করছে। তারা প্রত্যেকে তাদের নিজেদের সংস্কৃতি, নিজের পোশাক, নিজেদের বাদ্যযন্ত্র নিয়ে শোভাযাত্রায় অংশ নেবে। এ ছাড়া চারুকলার শোভাযাত্রায় বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ডস অ্যাসোসিয়েশন (বামবা) যোগ দেবে। তারা দুই শ গিটারিস্ট নিয়ে আসবে। তারা আহ্বান জানিয়েছে, ঢাকা ও এর আশপাশের গিটারিস্টদের। সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে ফিলিস্তিনের একটি পতাকা। ফিলিস্তিনে গণহত্যার বিরুদ্ধে শান্তির বার্তা দিয়ে বর্ষবরণে তারা গাইবে ‘ফ্রম দি রিভার টু দ্য সি, প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’ গান। এ বিষয়টি নিয়ে দুপুর ১২টায় শিল্পকলা একাডেমিতেও একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেখানে বামবার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বর্ষবরণের দিন বিকেলে মানিক মিয়া এভিনিউতে থাকবে কনসার্ট। সন্ধ্যা ৭টায় থাকবে একটি ড্রোন শো। এতে সহযোগিতা করবে চীন দূতাবাস। এই শোয়ের থিম—নতুন বছর, নতুন বাংলাদেশ।
এ ছাড়া বাংলা একাডেমিতে পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে বিসিকের আয়োজনে মেলা অনুষ্ঠিত হবে। দেশের ৩০টি জেলায় থাকছে বৈশাখ উপলক্ষে লোকনাট্য উৎসব। ১২টি জেলায় থাকছে নববর্ষ উপলক্ষে অ্যাক্রোবেটিক শো। ১৫ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা করছে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন। এর বাইরে পাহাড়ে ও সমতলের নৃগোষ্ঠী সেলগুলো মেলা ও উৎসবের আয়োজন করছে।
সংবাদ সম্মেলনে নিরাপত্তা ও শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। উত্তরে জানানো হয়, নিরাপত্তার ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র উদেষ্টার সভাতিত্বে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মিটিং হয়েছে। নিরাপত্তার কোনো ঘাটতি থাকবে না। আর শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কি না, তা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ তাদের সংবাদ সম্মেলনে জানাবে।
সংস্কৃতি উপদেষ্টা বলেন, ‘এবার বর্ষবরণে আমরা সবাই মিলে এক হয়ে একটি নতুন বাংলাদেশ হয়ে ওঠার চেষ্টা করছি। এতে যোগ দিতে সবাইকে আহ্বান জানাই।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা ও প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবারের বর্ষবরণ উৎসব। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণের শোভাযাত্রায় যুক্ত হবে দেশের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী মানুষেরা। শোভাযাত্রায় কৃষিভিত্তিক সমাজের উপকরণকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণে অশং নেবে দেশের ব্যান্ড সংগীতের শিল্পীরা। বিশ্বজুড়ে গণহত্যা ও আগ্রাসন, বিশেষ
০৯ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবারের বর্ষবরণ উৎসব। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণের শোভাযাত্রায় যুক্ত হবে দেশের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী মানুষেরা। শোভাযাত্রায় কৃষিভিত্তিক সমাজের উপকরণকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণে অশং নেবে দেশের ব্যান্ড সংগীতের শিল্পীরা। বিশ্বজুড়ে গণহত্যা ও আগ্রাসন, বিশেষ
০৯ এপ্রিল ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবারের বর্ষবরণ উৎসব। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণের শোভাযাত্রায় যুক্ত হবে দেশের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী মানুষেরা। শোভাযাত্রায় কৃষিভিত্তিক সমাজের উপকরণকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণে অশং নেবে দেশের ব্যান্ড সংগীতের শিল্পীরা। বিশ্বজুড়ে গণহত্যা ও আগ্রাসন, বিশেষ
০৯ এপ্রিল ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে এবারের বর্ষবরণ উৎসব। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণের শোভাযাত্রায় যুক্ত হবে দেশের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী মানুষেরা। শোভাযাত্রায় কৃষিভিত্তিক সমাজের উপকরণকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রথমবারের মতো বর্ষবরণে অশং নেবে দেশের ব্যান্ড সংগীতের শিল্পীরা। বিশ্বজুড়ে গণহত্যা ও আগ্রাসন, বিশেষ
০৯ এপ্রিল ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে