নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের আমলে বিদেশে পাচার হওয়া ২৩৪ বিলিয়ন ডলার ফেরত আনতে শিগগিরই একটি বিশেষ আইন করা হচ্ছে।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
এর আগে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হয়। সেখানে নতুন আইন তৈরির সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে শ্বেতপত্রের ফাইন্ডিংস ছিল ২৩৪ বিলিয়ন ডলার বাইরে পাচার হয়ে যায়। এর মধ্যে ১৭ বিলিয়ন ডলার ছিল যেটি পাচার হয় বাংলাদেশের ব্যাংকিং সিস্টেম থেকে। এ টাকাটা উদ্ধারে প্রথম থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রয়াস ছিল। অধ্যাপক ইউনূস প্রথম থেকেই বলে আসছেন এটা হচ্ছে আমাদের সরকারের টপ প্রায়োরিটি। এটা বাংলাদেশের মানুষের টাকা। আমরা যেভাবেই হোক টাকাটা ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছি।’
প্রেস সচিব আরও বলেন, ‘সেজন্য সেপ্টেম্বর মাসের ২৯ তারিখ একটা ১১ সদস্য বিশিষ্ট টাস্কফোর্স করা হয়। এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। এ টাস্কফোর্সের অন্য যারা এজেন্সি, অন্যান্য যে প্রতিষ্ঠান, তারা কতটুকু কী করছেন টাকাটা ফেরত আনার জন্য, এ বিষয়ে একটা বড় মিটিং হয়।
অধ্যাপক ইউনূস দ্রুততম সময়ে টাকা ফেরত আনতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে সভায় নির্দেশ দিয়েছেন।’
অধ্যাদেশের মাধ্যমে এ বিষয়ে আইন করা হবে বলেও জানিয়েছেন শফিকুল আলম।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেড় ঘণ্টার ওই সভার সিদ্ধান্ত তুলে ধরে প্রেস সচিব বলেন, ‘প্রথম যে ডিসিশনটা সেটা হচ্ছে যে, একটা স্পেশাল আইন করা, এ টাকাটা কীভাবে আনা যায় সেটা তরান্বিত করার জন্য এবং টাস্কফোর্স যে কাজ করছে সে কাজগুলোর মধ্যে কোঅর্ডিনেশনটা স্মুথলি করার জন্য একটা আইন খুব শিগগিরই হবে। আপনারা হয়তো আগামী সপ্তাহের মধ্যে এ আইনটা দেখবেন। এই আইনটা হচ্ছে ত্বরান্বিত করে কীভাবে টাকাটা আনা যায়। এতে আইনের একটা কভার লাগবে। প্রচুর ল ফার্মের সঙ্গে টাস্কফোর্স কথা বলছে। এ ফার্মগুলোর সঙ্গে ইমপ্লিমেন্ট করতে এ আইন সাহায্য করবে।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘বৈঠকে এনবিআর চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, অনেক ছেলে–মেয়ে বিদেশে পড়তে যায়। একটা কেসে দেখা গেছে, ছেলের টিউশন ফি হিসেবে ৪০০–৫০০ কোটি টাকা পাঠানো হয়েছে। মানি লন্ডারিংটা কীভাবে হয়েছে দেখেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন— উপ–প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, অপূর্ব জাহাঙ্গীর, সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের আমলে বিদেশে পাচার হওয়া ২৩৪ বিলিয়ন ডলার ফেরত আনতে শিগগিরই একটি বিশেষ আইন করা হচ্ছে।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
এর আগে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হয়। সেখানে নতুন আইন তৈরির সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে শ্বেতপত্রের ফাইন্ডিংস ছিল ২৩৪ বিলিয়ন ডলার বাইরে পাচার হয়ে যায়। এর মধ্যে ১৭ বিলিয়ন ডলার ছিল যেটি পাচার হয় বাংলাদেশের ব্যাংকিং সিস্টেম থেকে। এ টাকাটা উদ্ধারে প্রথম থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রয়াস ছিল। অধ্যাপক ইউনূস প্রথম থেকেই বলে আসছেন এটা হচ্ছে আমাদের সরকারের টপ প্রায়োরিটি। এটা বাংলাদেশের মানুষের টাকা। আমরা যেভাবেই হোক টাকাটা ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছি।’
প্রেস সচিব আরও বলেন, ‘সেজন্য সেপ্টেম্বর মাসের ২৯ তারিখ একটা ১১ সদস্য বিশিষ্ট টাস্কফোর্স করা হয়। এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। এ টাস্কফোর্সের অন্য যারা এজেন্সি, অন্যান্য যে প্রতিষ্ঠান, তারা কতটুকু কী করছেন টাকাটা ফেরত আনার জন্য, এ বিষয়ে একটা বড় মিটিং হয়।
অধ্যাপক ইউনূস দ্রুততম সময়ে টাকা ফেরত আনতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে সভায় নির্দেশ দিয়েছেন।’
অধ্যাদেশের মাধ্যমে এ বিষয়ে আইন করা হবে বলেও জানিয়েছেন শফিকুল আলম।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেড় ঘণ্টার ওই সভার সিদ্ধান্ত তুলে ধরে প্রেস সচিব বলেন, ‘প্রথম যে ডিসিশনটা সেটা হচ্ছে যে, একটা স্পেশাল আইন করা, এ টাকাটা কীভাবে আনা যায় সেটা তরান্বিত করার জন্য এবং টাস্কফোর্স যে কাজ করছে সে কাজগুলোর মধ্যে কোঅর্ডিনেশনটা স্মুথলি করার জন্য একটা আইন খুব শিগগিরই হবে। আপনারা হয়তো আগামী সপ্তাহের মধ্যে এ আইনটা দেখবেন। এই আইনটা হচ্ছে ত্বরান্বিত করে কীভাবে টাকাটা আনা যায়। এতে আইনের একটা কভার লাগবে। প্রচুর ল ফার্মের সঙ্গে টাস্কফোর্স কথা বলছে। এ ফার্মগুলোর সঙ্গে ইমপ্লিমেন্ট করতে এ আইন সাহায্য করবে।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘বৈঠকে এনবিআর চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, অনেক ছেলে–মেয়ে বিদেশে পড়তে যায়। একটা কেসে দেখা গেছে, ছেলের টিউশন ফি হিসেবে ৪০০–৫০০ কোটি টাকা পাঠানো হয়েছে। মানি লন্ডারিংটা কীভাবে হয়েছে দেখেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন— উপ–প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, অপূর্ব জাহাঙ্গীর, সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের আমলে বিদেশে পাচার হওয়া ২৩৪ বিলিয়ন ডলার ফেরত আনতে শিগগিরই একটি বিশেষ আইন করা হচ্ছে।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
এর আগে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হয়। সেখানে নতুন আইন তৈরির সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে শ্বেতপত্রের ফাইন্ডিংস ছিল ২৩৪ বিলিয়ন ডলার বাইরে পাচার হয়ে যায়। এর মধ্যে ১৭ বিলিয়ন ডলার ছিল যেটি পাচার হয় বাংলাদেশের ব্যাংকিং সিস্টেম থেকে। এ টাকাটা উদ্ধারে প্রথম থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রয়াস ছিল। অধ্যাপক ইউনূস প্রথম থেকেই বলে আসছেন এটা হচ্ছে আমাদের সরকারের টপ প্রায়োরিটি। এটা বাংলাদেশের মানুষের টাকা। আমরা যেভাবেই হোক টাকাটা ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছি।’
প্রেস সচিব আরও বলেন, ‘সেজন্য সেপ্টেম্বর মাসের ২৯ তারিখ একটা ১১ সদস্য বিশিষ্ট টাস্কফোর্স করা হয়। এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। এ টাস্কফোর্সের অন্য যারা এজেন্সি, অন্যান্য যে প্রতিষ্ঠান, তারা কতটুকু কী করছেন টাকাটা ফেরত আনার জন্য, এ বিষয়ে একটা বড় মিটিং হয়।
অধ্যাপক ইউনূস দ্রুততম সময়ে টাকা ফেরত আনতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে সভায় নির্দেশ দিয়েছেন।’
অধ্যাদেশের মাধ্যমে এ বিষয়ে আইন করা হবে বলেও জানিয়েছেন শফিকুল আলম।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেড় ঘণ্টার ওই সভার সিদ্ধান্ত তুলে ধরে প্রেস সচিব বলেন, ‘প্রথম যে ডিসিশনটা সেটা হচ্ছে যে, একটা স্পেশাল আইন করা, এ টাকাটা কীভাবে আনা যায় সেটা তরান্বিত করার জন্য এবং টাস্কফোর্স যে কাজ করছে সে কাজগুলোর মধ্যে কোঅর্ডিনেশনটা স্মুথলি করার জন্য একটা আইন খুব শিগগিরই হবে। আপনারা হয়তো আগামী সপ্তাহের মধ্যে এ আইনটা দেখবেন। এই আইনটা হচ্ছে ত্বরান্বিত করে কীভাবে টাকাটা আনা যায়। এতে আইনের একটা কভার লাগবে। প্রচুর ল ফার্মের সঙ্গে টাস্কফোর্স কথা বলছে। এ ফার্মগুলোর সঙ্গে ইমপ্লিমেন্ট করতে এ আইন সাহায্য করবে।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘বৈঠকে এনবিআর চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, অনেক ছেলে–মেয়ে বিদেশে পড়তে যায়। একটা কেসে দেখা গেছে, ছেলের টিউশন ফি হিসেবে ৪০০–৫০০ কোটি টাকা পাঠানো হয়েছে। মানি লন্ডারিংটা কীভাবে হয়েছে দেখেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন— উপ–প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, অপূর্ব জাহাঙ্গীর, সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের আমলে বিদেশে পাচার হওয়া ২৩৪ বিলিয়ন ডলার ফেরত আনতে শিগগিরই একটি বিশেষ আইন করা হচ্ছে।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
এর আগে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হয়। সেখানে নতুন আইন তৈরির সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে শ্বেতপত্রের ফাইন্ডিংস ছিল ২৩৪ বিলিয়ন ডলার বাইরে পাচার হয়ে যায়। এর মধ্যে ১৭ বিলিয়ন ডলার ছিল যেটি পাচার হয় বাংলাদেশের ব্যাংকিং সিস্টেম থেকে। এ টাকাটা উদ্ধারে প্রথম থেকেই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রয়াস ছিল। অধ্যাপক ইউনূস প্রথম থেকেই বলে আসছেন এটা হচ্ছে আমাদের সরকারের টপ প্রায়োরিটি। এটা বাংলাদেশের মানুষের টাকা। আমরা যেভাবেই হোক টাকাটা ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছি।’
প্রেস সচিব আরও বলেন, ‘সেজন্য সেপ্টেম্বর মাসের ২৯ তারিখ একটা ১১ সদস্য বিশিষ্ট টাস্কফোর্স করা হয়। এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। এ টাস্কফোর্সের অন্য যারা এজেন্সি, অন্যান্য যে প্রতিষ্ঠান, তারা কতটুকু কী করছেন টাকাটা ফেরত আনার জন্য, এ বিষয়ে একটা বড় মিটিং হয়।
অধ্যাপক ইউনূস দ্রুততম সময়ে টাকা ফেরত আনতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে সভায় নির্দেশ দিয়েছেন।’
অধ্যাদেশের মাধ্যমে এ বিষয়ে আইন করা হবে বলেও জানিয়েছেন শফিকুল আলম।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেড় ঘণ্টার ওই সভার সিদ্ধান্ত তুলে ধরে প্রেস সচিব বলেন, ‘প্রথম যে ডিসিশনটা সেটা হচ্ছে যে, একটা স্পেশাল আইন করা, এ টাকাটা কীভাবে আনা যায় সেটা তরান্বিত করার জন্য এবং টাস্কফোর্স যে কাজ করছে সে কাজগুলোর মধ্যে কোঅর্ডিনেশনটা স্মুথলি করার জন্য একটা আইন খুব শিগগিরই হবে। আপনারা হয়তো আগামী সপ্তাহের মধ্যে এ আইনটা দেখবেন। এই আইনটা হচ্ছে ত্বরান্বিত করে কীভাবে টাকাটা আনা যায়। এতে আইনের একটা কভার লাগবে। প্রচুর ল ফার্মের সঙ্গে টাস্কফোর্স কথা বলছে। এ ফার্মগুলোর সঙ্গে ইমপ্লিমেন্ট করতে এ আইন সাহায্য করবে।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘বৈঠকে এনবিআর চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, অনেক ছেলে–মেয়ে বিদেশে পড়তে যায়। একটা কেসে দেখা গেছে, ছেলের টিউশন ফি হিসেবে ৪০০–৫০০ কোটি টাকা পাঠানো হয়েছে। মানি লন্ডারিংটা কীভাবে হয়েছে দেখেন।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন— উপ–প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, অপূর্ব জাহাঙ্গীর, সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়। সেখানে নতুন আইন তৈরির সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১০ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়। সেখানে নতুন আইন তৈরির সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১০ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়। সেখানে নতুন আইন তৈরির সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১০ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়। সেখানে নতুন আইন তৈরির সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১০ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে