তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা

পদ্মার ওপর সেতু হয়েছে, দক্ষিণের মানুষের আর চিন্তা কিসের? যমুনায় সেতুর পরও ভোগাচ্ছিল সরু রাস্তা। সেটাও এখন চওড়া হয়েছে, উত্তরের মানুষ আর ভুগবে কেন? ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক তো অনেক আগে থেকেও প্রশস্ত। তবু সেখানে আটকে যাচ্ছে যান।
সেতু হওয়ায় এবং রাস্তার অবস্থা মোটামুটি ভালো থাকায় অনেকেই আশা করেছিলেন এবারের ঈদযাত্রায় শুধু স্বপ্নই বাড়ি যাবে, ভোগান্তি আর সঙ্গী হবে না। কিন্তু তা আর হলো না। ঈদের আগের দুই দিন হুট করে যেন থমকে গিয়েছিল বড় বড় মহাসড়ক। পথের ক্লান্তি নিয়ে ঈদের আগে বাড়ি ফিরেছে মানুষ। এখন তারা দুশ্চিন্তায় পড়েছে ফিরতি যাত্রা নিয়ে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাস্তাঘাট ভালো থাকলেও এবারের ভোগান্তি অব্যবস্থাপনার কারণে। প্রথমত, ঈদের আগে ছুটি কম ছিল। বৃহস্পতিবার অফিস করে পথে বেরিয়েছে মানুষ। শুক্র ও শনিবার সেই চাপ। হুট করে মহাসড়কে বন্ধ করে দেওয়া হলো মোটরসাইকেল। আগের ঈদেও ঘরমুখী মানুষের একটি বড় অংশ ফিরেছিল মোটরসাইকেলে। এবার সেটা সম্ভব হয়নি, তবে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আশায় ছিলেন অনেকে। সরকার হয়তো নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে। সে জন্য এই মানুষগুলো আগেভাগে বাস-ট্রেনের টিকিট কেটে রাখেননি। ফলে পরিবহন না পেয়ে ঢাকা শহরের ছোট বাস ভাড়া করে গন্তব্যে গেছে মানুষ। তাতে লক্কড়ঝক্কড় বাস যেখানে-সেখানে নষ্ট হয়েছে, যানজট তৈরি হয়েছে সড়কে। অনেক জায়গায় রাস্তার ওপর ছিল হাট। টোল প্লাজায় ধীরগতি। সব মিলিয়ে রাস্তা ঠিক থাকলেও ব্যবস্থাপনার অদক্ষতার কারণে ভুগেছে মানুষ।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরও বিষয়টি একার্থে স্বীকার করেছেন। গতকাল তিনি সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, যানজট যেখানে হয়েছে সেটা ব্যবস্থাপনার কিছু ত্রুটির কারণে। সমন্বয়ের অভাব। হাইওয়ে পুলিশ, জেলা প্রশাসন সব পক্ষেরই দায় রয়েছে এবারের যানজটের পেছেন।
তবে সেটা আবার মানতে চান না পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী। তিনি গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কের ব্যবস্থাপনায় কোনো ধরনের ঘাটতি ছিল না। কিন্তু বঙ্গবন্ধু সেতুতে এক দিনে ৪৩টা গাড়ি নষ্ট হয়েছে। সেটা নিয়ন্ত্রণের বাইরে। ঈদের সময় খারাপ গাড়ি সড়কে চলতে গিয়ে নষ্ট হয় এবং যানজট তৈরি হয়।
উত্তরের পথে ভোগান্তি বেশি
প্রতি ঈদে জট লাগে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে। কয়েক বছর ধরে এই রাস্তাটিতে কাজ করা হচ্ছে। দুই লেনের সড়ক এখন চার লেন হয়েছে। এত দিন রাস্তার কাজের কারণে জট লাগলেও এবার সেটি হবে না বলে আশা করেছিল এ পথের মানুষ। কিন্তু সেই আশা সত্যি হলো না। ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজট শুরু হয় গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে। সেই জট চলতে থাকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত। একই অবস্থা ছিল ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কেও। এ পথে টোল প্লাজায় ধীরগতির কারণে ছিল যানজট। ঢাকা থেকে বের হওয়ার পথেও ছিল জট। যাত্রাপথের দুর্ভোগ ভোগান্তি সইতে না পেরে অনেক যাত্রী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দুর্ভোগ নিয়ে একজন লিখেছেন, ‘গত ৮ জুলাই রাত ১০টায় গাবতলী থেকে বাসে উঠেছিলাম। ভেবেছিলাম পরদিন সকাল ১০টা নাগাদ বাড়িতে পৌঁছাব। কিন্তু বাসেই ৩৫ ঘণ্টা বসে থাকতে হয়েছে। এবারের অভিজ্ঞতা খুবই তিক্ত। কবে এই দুর্ভোগের অবসান হবে?’ এ বিষয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা নাম না প্রকাশ করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৭ জুলাই চন্দ্রাতেই প্রথম যানজট শুরু হয়। সেই জট নবীনগর সাভার পর্যন্ত গিয়ে ঠেকে। ঢাকার সব বাস এসে চন্দ্রার মোড়ে যাত্রী তোলে, যার কারণে সেখানে জট লাগে।
শ্যামলী এন আর ট্রাভেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শুভঙ্কর ঘোষ রাকেশ বলেন, যানজটের কারণে ঢাকা থেকে বাস সময়মতো ছাড়তে পারেনি। এবারও মহাসড়কে ছোট গাড়ি চলেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতাও কম ছিল। ফলে মহাসড়কের অবস্থা খারাপ ছিল এবার।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিকল্প চিন্তা না করে হুট করে ঈদে মোটরসাইকেল বন্ধ করার সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি। এর ফলে সড়কে মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে।
সার্বিক বিষয়ে বুয়েটের অধ্যাপক ড. শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, যানজটের হটস্পট মোড়, হাটবাজার, টোল প্লাজা, ধীরগতির যানবাহন এসব নিয়ে সারা বছর কাজ করতে হবে। শুধু ঈদের সময় করলে সুফল আসবে না। বৈজ্ঞানিকভাবে সড়ক নির্মাণ না করে, ফোর লেন সিক্স লেন করা হচ্ছে। এতে সমস্যার সমাধান আসবে না। মহাসড়ক থেকে মোড়, হাটবাজার তুলে দিয়ে যান চলাচল নির্বিঘ্ন রাখতে হবে। টোল প্লাজাগুলো ডিজিটাল করতে হবে।

পদ্মার ওপর সেতু হয়েছে, দক্ষিণের মানুষের আর চিন্তা কিসের? যমুনায় সেতুর পরও ভোগাচ্ছিল সরু রাস্তা। সেটাও এখন চওড়া হয়েছে, উত্তরের মানুষ আর ভুগবে কেন? ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক তো অনেক আগে থেকেও প্রশস্ত। তবু সেখানে আটকে যাচ্ছে যান।
সেতু হওয়ায় এবং রাস্তার অবস্থা মোটামুটি ভালো থাকায় অনেকেই আশা করেছিলেন এবারের ঈদযাত্রায় শুধু স্বপ্নই বাড়ি যাবে, ভোগান্তি আর সঙ্গী হবে না। কিন্তু তা আর হলো না। ঈদের আগের দুই দিন হুট করে যেন থমকে গিয়েছিল বড় বড় মহাসড়ক। পথের ক্লান্তি নিয়ে ঈদের আগে বাড়ি ফিরেছে মানুষ। এখন তারা দুশ্চিন্তায় পড়েছে ফিরতি যাত্রা নিয়ে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রাস্তাঘাট ভালো থাকলেও এবারের ভোগান্তি অব্যবস্থাপনার কারণে। প্রথমত, ঈদের আগে ছুটি কম ছিল। বৃহস্পতিবার অফিস করে পথে বেরিয়েছে মানুষ। শুক্র ও শনিবার সেই চাপ। হুট করে মহাসড়কে বন্ধ করে দেওয়া হলো মোটরসাইকেল। আগের ঈদেও ঘরমুখী মানুষের একটি বড় অংশ ফিরেছিল মোটরসাইকেলে। এবার সেটা সম্ভব হয়নি, তবে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আশায় ছিলেন অনেকে। সরকার হয়তো নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে। সে জন্য এই মানুষগুলো আগেভাগে বাস-ট্রেনের টিকিট কেটে রাখেননি। ফলে পরিবহন না পেয়ে ঢাকা শহরের ছোট বাস ভাড়া করে গন্তব্যে গেছে মানুষ। তাতে লক্কড়ঝক্কড় বাস যেখানে-সেখানে নষ্ট হয়েছে, যানজট তৈরি হয়েছে সড়কে। অনেক জায়গায় রাস্তার ওপর ছিল হাট। টোল প্লাজায় ধীরগতি। সব মিলিয়ে রাস্তা ঠিক থাকলেও ব্যবস্থাপনার অদক্ষতার কারণে ভুগেছে মানুষ।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরও বিষয়টি একার্থে স্বীকার করেছেন। গতকাল তিনি সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, যানজট যেখানে হয়েছে সেটা ব্যবস্থাপনার কিছু ত্রুটির কারণে। সমন্বয়ের অভাব। হাইওয়ে পুলিশ, জেলা প্রশাসন সব পক্ষেরই দায় রয়েছে এবারের যানজটের পেছেন।
তবে সেটা আবার মানতে চান না পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী। তিনি গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কের ব্যবস্থাপনায় কোনো ধরনের ঘাটতি ছিল না। কিন্তু বঙ্গবন্ধু সেতুতে এক দিনে ৪৩টা গাড়ি নষ্ট হয়েছে। সেটা নিয়ন্ত্রণের বাইরে। ঈদের সময় খারাপ গাড়ি সড়কে চলতে গিয়ে নষ্ট হয় এবং যানজট তৈরি হয়।
উত্তরের পথে ভোগান্তি বেশি
প্রতি ঈদে জট লাগে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে। কয়েক বছর ধরে এই রাস্তাটিতে কাজ করা হচ্ছে। দুই লেনের সড়ক এখন চার লেন হয়েছে। এত দিন রাস্তার কাজের কারণে জট লাগলেও এবার সেটি হবে না বলে আশা করেছিল এ পথের মানুষ। কিন্তু সেই আশা সত্যি হলো না। ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজট শুরু হয় গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে। সেই জট চলতে থাকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত। একই অবস্থা ছিল ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কেও। এ পথে টোল প্লাজায় ধীরগতির কারণে ছিল যানজট। ঢাকা থেকে বের হওয়ার পথেও ছিল জট। যাত্রাপথের দুর্ভোগ ভোগান্তি সইতে না পেরে অনেক যাত্রী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দুর্ভোগ নিয়ে একজন লিখেছেন, ‘গত ৮ জুলাই রাত ১০টায় গাবতলী থেকে বাসে উঠেছিলাম। ভেবেছিলাম পরদিন সকাল ১০টা নাগাদ বাড়িতে পৌঁছাব। কিন্তু বাসেই ৩৫ ঘণ্টা বসে থাকতে হয়েছে। এবারের অভিজ্ঞতা খুবই তিক্ত। কবে এই দুর্ভোগের অবসান হবে?’ এ বিষয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা নাম না প্রকাশ করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৭ জুলাই চন্দ্রাতেই প্রথম যানজট শুরু হয়। সেই জট নবীনগর সাভার পর্যন্ত গিয়ে ঠেকে। ঢাকার সব বাস এসে চন্দ্রার মোড়ে যাত্রী তোলে, যার কারণে সেখানে জট লাগে।
শ্যামলী এন আর ট্রাভেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শুভঙ্কর ঘোষ রাকেশ বলেন, যানজটের কারণে ঢাকা থেকে বাস সময়মতো ছাড়তে পারেনি। এবারও মহাসড়কে ছোট গাড়ি চলেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতাও কম ছিল। ফলে মহাসড়কের অবস্থা খারাপ ছিল এবার।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিকল্প চিন্তা না করে হুট করে ঈদে মোটরসাইকেল বন্ধ করার সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি। এর ফলে সড়কে মানুষের দুর্ভোগ বেড়েছে।
সার্বিক বিষয়ে বুয়েটের অধ্যাপক ড. শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, যানজটের হটস্পট মোড়, হাটবাজার, টোল প্লাজা, ধীরগতির যানবাহন এসব নিয়ে সারা বছর কাজ করতে হবে। শুধু ঈদের সময় করলে সুফল আসবে না। বৈজ্ঞানিকভাবে সড়ক নির্মাণ না করে, ফোর লেন সিক্স লেন করা হচ্ছে। এতে সমস্যার সমাধান আসবে না। মহাসড়ক থেকে মোড়, হাটবাজার তুলে দিয়ে যান চলাচল নির্বিঘ্ন রাখতে হবে। টোল প্লাজাগুলো ডিজিটাল করতে হবে।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

পদ্মার ওপর সেতু হয়েছে, দক্ষিণের মানুষের আর চিন্তা কিসের? যমুনায় সেতুর পরও ভোগাচ্ছিল সরু রাস্তা। সেটাও এখন চওড়া হয়েছে, উত্তরের মানুষ আর ভুগবে কেন? ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক তো অনেক আগে থেকেও প্রশস্ত। তবু সেখানে আটকে যাচ্ছে যান...
১৩ জুলাই ২০২২
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

পদ্মার ওপর সেতু হয়েছে, দক্ষিণের মানুষের আর চিন্তা কিসের? যমুনায় সেতুর পরও ভোগাচ্ছিল সরু রাস্তা। সেটাও এখন চওড়া হয়েছে, উত্তরের মানুষ আর ভুগবে কেন? ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক তো অনেক আগে থেকেও প্রশস্ত। তবু সেখানে আটকে যাচ্ছে যান...
১৩ জুলাই ২০২২
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

পদ্মার ওপর সেতু হয়েছে, দক্ষিণের মানুষের আর চিন্তা কিসের? যমুনায় সেতুর পরও ভোগাচ্ছিল সরু রাস্তা। সেটাও এখন চওড়া হয়েছে, উত্তরের মানুষ আর ভুগবে কেন? ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক তো অনেক আগে থেকেও প্রশস্ত। তবু সেখানে আটকে যাচ্ছে যান...
১৩ জুলাই ২০২২
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

পদ্মার ওপর সেতু হয়েছে, দক্ষিণের মানুষের আর চিন্তা কিসের? যমুনায় সেতুর পরও ভোগাচ্ছিল সরু রাস্তা। সেটাও এখন চওড়া হয়েছে, উত্তরের মানুষ আর ভুগবে কেন? ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক তো অনেক আগে থেকেও প্রশস্ত। তবু সেখানে আটকে যাচ্ছে যান...
১৩ জুলাই ২০২২
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে