
আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন সংশোধনের খসড়ায় মানবতাবিরোধী অপরাধের রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের শাস্তির বিধান যুক্ত করলেও শেষ মুহূর্তে পিছু হটল ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। আলাপ-আলোচনা ও মতামতের ভিত্তিতে আনা প্রস্তাবটি বাদ দিয়ে আজ বুধবার আইনটি খসড়া উপদেষ্টা পরিষদে পাস হয়েছে বলে জানান আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
আজ বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন সংশোধনের খসড়ায় সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার বিধান ছিল। সেখানে বলা ছিল, কোনো সংগঠনকে শাস্তি দেওয়া দরকার মনে করলে ট্রাইব্যুনাল উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের কাছে শাস্তির সুপারিশ করতে পারবে।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘কিন্তু আজকে আমাদের উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আমরা এই বিচারকে অন্য কোনো বিষয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত করতে চাই না। রাজনৈতিক দল বা কোনো সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার প্রশ্ন এলে এই আইনকে অযথাই প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ সৃষ্টি হবে। আমরা সেই সুযোগ দিতে চাই না। আমরা একদম ডিসেন্ট ওয়েতে, ফেয়ার ওয়েতে বিচারটা করতে চাই। এই জন্য এই প্রভিশনটা বাতিল করা হয়েছে।’
আইন উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘আরেকটা বিষয় আমরা অনুভব করেছি, কোনো রাজনৈতিক দল বা কোনো সংগঠনকে তাদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য যদি নিষিদ্ধ করার প্রয়োজন হয় বা দাবি উঠে, তাহলে আমাদের অন্যান্য আইনে নিষিদ্ধ করার বিধান রয়েছে, সন্ত্রাস দমন আইনে রয়েছে, নির্বাচনী আইনে রয়েছে। ১৯৭৯ পলিটিক্যাল পার্টিজ অ্যাক্টে সেই সুযোগ রয়েছে।’
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিধান রাখাসহ বেশ কিছু বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনের সংশোধনী প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করা হয়। খুন, গুম, নির্যাতনের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে কোনো দল বা সংগঠন দোষী সাব্যস্ত হলে সেই দল বা সংগঠনের নিবন্ধন স্থগিত বা বাতিলের সুপারিশে বিধান ছিল খসড়ায়।
তবে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব নিয়ে আইনজীবীদের কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা বলছেন, দেশে ভিন্ন একটি আইনে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার সুযোগ রয়েছে। এরপরও আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে এ ব্যাপারে বিধান যুক্ত করা হলে, তা বিতর্ক সৃষ্টি করতে পারে।
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয় ৫ আগস্ট। তাদের শাসনের পতনের আন্দোলনে সরকারি হিসাবে ৮৭৪ জন নিহত হন। এমন পরিস্থিতিতে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানোর অভিযোগ ওঠে।
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গণহত্যা ও আওয়ামী লীগের শাসনের সময়ে গুমের অভিযোগগুলোর বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে বিচার কার্যক্রমের প্রাথমিক প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। একই সঙ্গে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে আইনটি সংশোধনের।
সরকারি সূত্রগুলো জানিয়েছে, সংশোধনী প্রস্তাবগুলো চূড়ান্ত করে অল্প সময়ের মধ্যে তা অধ্যাদেশ হিসেবে জারি করা হবে। যেহেতু দেশে এখন সংসদ নেই। এই অধ্যাদেশের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (সংশোধনী) অধ্যাদেশ, ২০২৪’।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের জন্য ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩’ করা হয়েছিল। এই আইনে ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতাদের বিচার কার্যকর করে আওয়ামী লীগ সরকার। একই অপরাধ সংগঠন বা দল হিসেবে জামায়াতের বিচারের জন্য তখন গণদাবি উঠেছিল। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার বিধান রেখে এই আইনের সংশোধনী প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করে দীর্ঘদিন গড়িমসি করে শেষ পর্যন্ত তা পাস করেনি।
কিন্তু পতনের আগে শেষ সময়ে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ করেছিল। অন্তর্বর্তী সরকার এসে সেই নিষিদ্ধাদেশ প্রত্যাহার করে। এখন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালেই বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বকে। সেই সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধে দলটিরও বিচার দাবি করে সরকার পতনের আন্দোলনে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘এই আইনে (আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন) এই বিধান নাই বলে, আমাদের জনগণের দাবির প্রতি বা জনমতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার সুযোগ আর থাকল না, তা নয়। সেটা যুদ্ধাপরাধ আইনে থাকল না, সেটা অন্য আইনে রয়েছে, রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য হলে পরে বিবেচনা হবে। সেটা এই আইনের ভেতরে অন্তর্ভুক্তির বিষয় না।’

আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন সংশোধনের খসড়ায় মানবতাবিরোধী অপরাধের রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের শাস্তির বিধান যুক্ত করলেও শেষ মুহূর্তে পিছু হটল ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। আলাপ-আলোচনা ও মতামতের ভিত্তিতে আনা প্রস্তাবটি বাদ দিয়ে আজ বুধবার আইনটি খসড়া উপদেষ্টা পরিষদে পাস হয়েছে বলে জানান আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
আজ বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন সংশোধনের খসড়ায় সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার বিধান ছিল। সেখানে বলা ছিল, কোনো সংগঠনকে শাস্তি দেওয়া দরকার মনে করলে ট্রাইব্যুনাল উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের কাছে শাস্তির সুপারিশ করতে পারবে।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘কিন্তু আজকে আমাদের উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আমরা এই বিচারকে অন্য কোনো বিষয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত করতে চাই না। রাজনৈতিক দল বা কোনো সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার প্রশ্ন এলে এই আইনকে অযথাই প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ সৃষ্টি হবে। আমরা সেই সুযোগ দিতে চাই না। আমরা একদম ডিসেন্ট ওয়েতে, ফেয়ার ওয়েতে বিচারটা করতে চাই। এই জন্য এই প্রভিশনটা বাতিল করা হয়েছে।’
আইন উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘আরেকটা বিষয় আমরা অনুভব করেছি, কোনো রাজনৈতিক দল বা কোনো সংগঠনকে তাদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য যদি নিষিদ্ধ করার প্রয়োজন হয় বা দাবি উঠে, তাহলে আমাদের অন্যান্য আইনে নিষিদ্ধ করার বিধান রয়েছে, সন্ত্রাস দমন আইনে রয়েছে, নির্বাচনী আইনে রয়েছে। ১৯৭৯ পলিটিক্যাল পার্টিজ অ্যাক্টে সেই সুযোগ রয়েছে।’
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিধান রাখাসহ বেশ কিছু বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনের সংশোধনী প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করা হয়। খুন, গুম, নির্যাতনের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে কোনো দল বা সংগঠন দোষী সাব্যস্ত হলে সেই দল বা সংগঠনের নিবন্ধন স্থগিত বা বাতিলের সুপারিশে বিধান ছিল খসড়ায়।
তবে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব নিয়ে আইনজীবীদের কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা বলছেন, দেশে ভিন্ন একটি আইনে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার সুযোগ রয়েছে। এরপরও আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে এ ব্যাপারে বিধান যুক্ত করা হলে, তা বিতর্ক সৃষ্টি করতে পারে।
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয় ৫ আগস্ট। তাদের শাসনের পতনের আন্দোলনে সরকারি হিসাবে ৮৭৪ জন নিহত হন। এমন পরিস্থিতিতে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানোর অভিযোগ ওঠে।
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গণহত্যা ও আওয়ামী লীগের শাসনের সময়ে গুমের অভিযোগগুলোর বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে বিচার কার্যক্রমের প্রাথমিক প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। একই সঙ্গে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে আইনটি সংশোধনের।
সরকারি সূত্রগুলো জানিয়েছে, সংশোধনী প্রস্তাবগুলো চূড়ান্ত করে অল্প সময়ের মধ্যে তা অধ্যাদেশ হিসেবে জারি করা হবে। যেহেতু দেশে এখন সংসদ নেই। এই অধ্যাদেশের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (সংশোধনী) অধ্যাদেশ, ২০২৪’।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের জন্য ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩’ করা হয়েছিল। এই আইনে ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতাদের বিচার কার্যকর করে আওয়ামী লীগ সরকার। একই অপরাধ সংগঠন বা দল হিসেবে জামায়াতের বিচারের জন্য তখন গণদাবি উঠেছিল। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার বিধান রেখে এই আইনের সংশোধনী প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করে দীর্ঘদিন গড়িমসি করে শেষ পর্যন্ত তা পাস করেনি।
কিন্তু পতনের আগে শেষ সময়ে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ করেছিল। অন্তর্বর্তী সরকার এসে সেই নিষিদ্ধাদেশ প্রত্যাহার করে। এখন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালেই বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বকে। সেই সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধে দলটিরও বিচার দাবি করে সরকার পতনের আন্দোলনে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘এই আইনে (আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন) এই বিধান নাই বলে, আমাদের জনগণের দাবির প্রতি বা জনমতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার সুযোগ আর থাকল না, তা নয়। সেটা যুদ্ধাপরাধ আইনে থাকল না, সেটা অন্য আইনে রয়েছে, রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য হলে পরে বিবেচনা হবে। সেটা এই আইনের ভেতরে অন্তর্ভুক্তির বিষয় না।’

আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন সংশোধনের খসড়ায় মানবতাবিরোধী অপরাধের রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের শাস্তির বিধান যুক্ত করলেও শেষ মুহূর্তে পিছু হটল ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। আলাপ-আলোচনা ও মতামতের ভিত্তিতে আনা প্রস্তাবটি বাদ দিয়ে আজ বুধবার আইনটি খসড়া উপদেষ্টা পরিষদে পাস হয়েছে বলে জানান আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
আজ বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন সংশোধনের খসড়ায় সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার বিধান ছিল। সেখানে বলা ছিল, কোনো সংগঠনকে শাস্তি দেওয়া দরকার মনে করলে ট্রাইব্যুনাল উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের কাছে শাস্তির সুপারিশ করতে পারবে।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘কিন্তু আজকে আমাদের উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আমরা এই বিচারকে অন্য কোনো বিষয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত করতে চাই না। রাজনৈতিক দল বা কোনো সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার প্রশ্ন এলে এই আইনকে অযথাই প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ সৃষ্টি হবে। আমরা সেই সুযোগ দিতে চাই না। আমরা একদম ডিসেন্ট ওয়েতে, ফেয়ার ওয়েতে বিচারটা করতে চাই। এই জন্য এই প্রভিশনটা বাতিল করা হয়েছে।’
আইন উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘আরেকটা বিষয় আমরা অনুভব করেছি, কোনো রাজনৈতিক দল বা কোনো সংগঠনকে তাদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য যদি নিষিদ্ধ করার প্রয়োজন হয় বা দাবি উঠে, তাহলে আমাদের অন্যান্য আইনে নিষিদ্ধ করার বিধান রয়েছে, সন্ত্রাস দমন আইনে রয়েছে, নির্বাচনী আইনে রয়েছে। ১৯৭৯ পলিটিক্যাল পার্টিজ অ্যাক্টে সেই সুযোগ রয়েছে।’
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিধান রাখাসহ বেশ কিছু বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনের সংশোধনী প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করা হয়। খুন, গুম, নির্যাতনের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে কোনো দল বা সংগঠন দোষী সাব্যস্ত হলে সেই দল বা সংগঠনের নিবন্ধন স্থগিত বা বাতিলের সুপারিশে বিধান ছিল খসড়ায়।
তবে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব নিয়ে আইনজীবীদের কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা বলছেন, দেশে ভিন্ন একটি আইনে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার সুযোগ রয়েছে। এরপরও আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে এ ব্যাপারে বিধান যুক্ত করা হলে, তা বিতর্ক সৃষ্টি করতে পারে।
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয় ৫ আগস্ট। তাদের শাসনের পতনের আন্দোলনে সরকারি হিসাবে ৮৭৪ জন নিহত হন। এমন পরিস্থিতিতে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানোর অভিযোগ ওঠে।
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গণহত্যা ও আওয়ামী লীগের শাসনের সময়ে গুমের অভিযোগগুলোর বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে বিচার কার্যক্রমের প্রাথমিক প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। একই সঙ্গে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে আইনটি সংশোধনের।
সরকারি সূত্রগুলো জানিয়েছে, সংশোধনী প্রস্তাবগুলো চূড়ান্ত করে অল্প সময়ের মধ্যে তা অধ্যাদেশ হিসেবে জারি করা হবে। যেহেতু দেশে এখন সংসদ নেই। এই অধ্যাদেশের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (সংশোধনী) অধ্যাদেশ, ২০২৪’।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের জন্য ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩’ করা হয়েছিল। এই আইনে ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতাদের বিচার কার্যকর করে আওয়ামী লীগ সরকার। একই অপরাধ সংগঠন বা দল হিসেবে জামায়াতের বিচারের জন্য তখন গণদাবি উঠেছিল। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার বিধান রেখে এই আইনের সংশোধনী প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করে দীর্ঘদিন গড়িমসি করে শেষ পর্যন্ত তা পাস করেনি।
কিন্তু পতনের আগে শেষ সময়ে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ করেছিল। অন্তর্বর্তী সরকার এসে সেই নিষিদ্ধাদেশ প্রত্যাহার করে। এখন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালেই বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বকে। সেই সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধে দলটিরও বিচার দাবি করে সরকার পতনের আন্দোলনে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘এই আইনে (আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন) এই বিধান নাই বলে, আমাদের জনগণের দাবির প্রতি বা জনমতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার সুযোগ আর থাকল না, তা নয়। সেটা যুদ্ধাপরাধ আইনে থাকল না, সেটা অন্য আইনে রয়েছে, রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য হলে পরে বিবেচনা হবে। সেটা এই আইনের ভেতরে অন্তর্ভুক্তির বিষয় না।’

আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন সংশোধনের খসড়ায় মানবতাবিরোধী অপরাধের রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের শাস্তির বিধান যুক্ত করলেও শেষ মুহূর্তে পিছু হটল ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। আলাপ-আলোচনা ও মতামতের ভিত্তিতে আনা প্রস্তাবটি বাদ দিয়ে আজ বুধবার আইনটি খসড়া উপদেষ্টা পরিষদে পাস হয়েছে বলে জানান আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
আজ বিকেলে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন সংশোধনের খসড়ায় সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার বিধান ছিল। সেখানে বলা ছিল, কোনো সংগঠনকে শাস্তি দেওয়া দরকার মনে করলে ট্রাইব্যুনাল উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের কাছে শাস্তির সুপারিশ করতে পারবে।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘কিন্তু আজকে আমাদের উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আমরা এই বিচারকে অন্য কোনো বিষয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত করতে চাই না। রাজনৈতিক দল বা কোনো সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার প্রশ্ন এলে এই আইনকে অযথাই প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ সৃষ্টি হবে। আমরা সেই সুযোগ দিতে চাই না। আমরা একদম ডিসেন্ট ওয়েতে, ফেয়ার ওয়েতে বিচারটা করতে চাই। এই জন্য এই প্রভিশনটা বাতিল করা হয়েছে।’
আইন উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘আরেকটা বিষয় আমরা অনুভব করেছি, কোনো রাজনৈতিক দল বা কোনো সংগঠনকে তাদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য যদি নিষিদ্ধ করার প্রয়োজন হয় বা দাবি উঠে, তাহলে আমাদের অন্যান্য আইনে নিষিদ্ধ করার বিধান রয়েছে, সন্ত্রাস দমন আইনে রয়েছে, নির্বাচনী আইনে রয়েছে। ১৯৭৯ পলিটিক্যাল পার্টিজ অ্যাক্টে সেই সুযোগ রয়েছে।’
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিধান রাখাসহ বেশ কিছু বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনের সংশোধনী প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করা হয়। খুন, গুম, নির্যাতনের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে কোনো দল বা সংগঠন দোষী সাব্যস্ত হলে সেই দল বা সংগঠনের নিবন্ধন স্থগিত বা বাতিলের সুপারিশে বিধান ছিল খসড়ায়।
তবে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব নিয়ে আইনজীবীদের কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা বলছেন, দেশে ভিন্ন একটি আইনে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার সুযোগ রয়েছে। এরপরও আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে এ ব্যাপারে বিধান যুক্ত করা হলে, তা বিতর্ক সৃষ্টি করতে পারে।
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয় ৫ আগস্ট। তাদের শাসনের পতনের আন্দোলনে সরকারি হিসাবে ৮৭৪ জন নিহত হন। এমন পরিস্থিতিতে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানোর অভিযোগ ওঠে।
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গণহত্যা ও আওয়ামী লীগের শাসনের সময়ে গুমের অভিযোগগুলোর বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে বিচার কার্যক্রমের প্রাথমিক প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। একই সঙ্গে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে আইনটি সংশোধনের।
সরকারি সূত্রগুলো জানিয়েছে, সংশোধনী প্রস্তাবগুলো চূড়ান্ত করে অল্প সময়ের মধ্যে তা অধ্যাদেশ হিসেবে জারি করা হবে। যেহেতু দেশে এখন সংসদ নেই। এই অধ্যাদেশের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (সংশোধনী) অধ্যাদেশ, ২০২৪’।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের জন্য ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩’ করা হয়েছিল। এই আইনে ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতাদের বিচার কার্যকর করে আওয়ামী লীগ সরকার। একই অপরাধ সংগঠন বা দল হিসেবে জামায়াতের বিচারের জন্য তখন গণদাবি উঠেছিল। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার বিধান রেখে এই আইনের সংশোধনী প্রস্তাবের খসড়া তৈরি করে দীর্ঘদিন গড়িমসি করে শেষ পর্যন্ত তা পাস করেনি।
কিন্তু পতনের আগে শেষ সময়ে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ করেছিল। অন্তর্বর্তী সরকার এসে সেই নিষিদ্ধাদেশ প্রত্যাহার করে। এখন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালেই বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বকে। সেই সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধে দলটিরও বিচার দাবি করে সরকার পতনের আন্দোলনে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘এই আইনে (আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন) এই বিধান নাই বলে, আমাদের জনগণের দাবির প্রতি বা জনমতের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার সুযোগ আর থাকল না, তা নয়। সেটা যুদ্ধাপরাধ আইনে থাকল না, সেটা অন্য আইনে রয়েছে, রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য হলে পরে বিবেচনা হবে। সেটা এই আইনের ভেতরে অন্তর্ভুক্তির বিষয় না।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হবে। গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। একই রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আজ এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেন...
৩২ মিনিট আগে
দেশের পাঠকপ্রিয় দুই সংবাদমাধ্যম দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা এবং প্রবীণ সাংবাদিক ও দ্য নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরকে নাজেহাল ও হেনস্তা করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ)।
৯ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ন্যক্কারজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ, ক্ষোভ এবং তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ ও সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব। একই সঙ্গে এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছে সংগঠন দুটি।
১১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হবে। গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। একই রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আজ এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি অত্যন্ত হৃদয়বিদারক একটি সংবাদ নিয়ে। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের অকুতোভয় যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি আর আমাদের মাঝে নেই।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমি তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত স্ত্রী, পরিবারের সদস্যবৃন্দ, স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। শহীদ ওসমান হাদির স্ত্রী ও একমাত্র সন্তানের দায়িত্ব সরকার গ্রহণ করবে।’
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় শোক পালনে আজ দেশের সব সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সরকারি-বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।
গতকাল শুক্রবার হাদির মরদেহ সিঙ্গাপুর থেকে দেশে আনা হয়। তাঁর মরদেহ জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে রাখা হয়েছে। আজ বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে তাঁকে সমাহিত করা হবে।
জানাজায় অংশগ্রহণে আগ্রহীদের কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারি বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
আরও বলা হয়েছে, এ সময় সংসদ ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
জুলাই অভ্যুত্থান ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিচিতি পাওয়া শরিফ ওসমান বিন হাদি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে রিকশায় থাকা হাদিকে গুলি করা হয়। গুলিটি হাদির মাথায় লাগে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে রাতেই তাঁকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হবে। গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। একই রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আজ এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি অত্যন্ত হৃদয়বিদারক একটি সংবাদ নিয়ে। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখভাগের অকুতোভয় যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি আর আমাদের মাঝে নেই।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমি তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত স্ত্রী, পরিবারের সদস্যবৃন্দ, স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। শহীদ ওসমান হাদির স্ত্রী ও একমাত্র সন্তানের দায়িত্ব সরকার গ্রহণ করবে।’
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় শোক পালনে আজ দেশের সব সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সরকারি-বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।
গতকাল শুক্রবার হাদির মরদেহ সিঙ্গাপুর থেকে দেশে আনা হয়। তাঁর মরদেহ জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে রাখা হয়েছে। আজ বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবরের পাশে তাঁকে সমাহিত করা হবে।
জানাজায় অংশগ্রহণে আগ্রহীদের কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারি বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
আরও বলা হয়েছে, এ সময় সংসদ ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
জুলাই অভ্যুত্থান ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিচিতি পাওয়া শরিফ ওসমান বিন হাদি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে রিকশায় থাকা হাদিকে গুলি করা হয়। গুলিটি হাদির মাথায় লাগে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে রাতেই তাঁকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন সংশোধনের খসড়ায় মানবতাবিরোধী অপরাধের রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের শাস্তির বিধান যুক্ত করলেও শেষ মুহূর্তে পিছু হটল ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
২০ নভেম্বর ২০২৪
দেশের পাঠকপ্রিয় দুই সংবাদমাধ্যম দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা এবং প্রবীণ সাংবাদিক ও দ্য নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরকে নাজেহাল ও হেনস্তা করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ)।
৯ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ন্যক্কারজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ, ক্ষোভ এবং তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ ও সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব। একই সঙ্গে এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছে সংগঠন দুটি।
১১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের পাঠকপ্রিয় দুই সংবাদমাধ্যম দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা এবং প্রবীণ সাংবাদিক ও দ্য নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরকে নাজেহাল ও হেনস্তা করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ)।
আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক যৌথ বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি হারুন জামিল ও সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী লিথো এই প্রতিবাদ জানান।
বিপিজেএ নেতারা বলেন, সংবাদপত্রের ওপর যেকোনো ধরনের হামলা স্বাধীন মতপ্রকাশের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। একটি গণতান্ত্রিক সমাজে এ ধরনের সহিংসতা অগ্রহণযোগ্য।
বিবৃতিতে তাঁরা উল্লেখ করেন, সমাজে ভিন্নমত থাকবেই এবং মতের ভিন্নতা একটি সুস্থ সমাজ বিনির্মাণে সহায়তা করে। সাংবাদিকতা কোনো অপরাধমূলক কাজ নয়, বরং এটি রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার দায় দুষ্কৃতকারীদের। নেতারা বলেন, অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার দায়িত্ব সরকারের। কিন্তু এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঢালাওভাবে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের লক্ষ্যবস্তু করা চরম অন্যায়।
বিবৃতিতে নেতারা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, দেশে যখন একটি সুস্থ ধারার রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে, ঠিক সেই মুহূর্তে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের ওপর এ ধরনের বর্বরোচিত হামলা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার একটি অপচেষ্টা হতে পারে।
বিপিজেএ অবিলম্বে এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। একই সঙ্গে গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

দেশের পাঠকপ্রিয় দুই সংবাদমাধ্যম দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা এবং প্রবীণ সাংবাদিক ও দ্য নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরকে নাজেহাল ও হেনস্তা করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ)।
আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক যৌথ বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি হারুন জামিল ও সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী লিথো এই প্রতিবাদ জানান।
বিপিজেএ নেতারা বলেন, সংবাদপত্রের ওপর যেকোনো ধরনের হামলা স্বাধীন মতপ্রকাশের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। একটি গণতান্ত্রিক সমাজে এ ধরনের সহিংসতা অগ্রহণযোগ্য।
বিবৃতিতে তাঁরা উল্লেখ করেন, সমাজে ভিন্নমত থাকবেই এবং মতের ভিন্নতা একটি সুস্থ সমাজ বিনির্মাণে সহায়তা করে। সাংবাদিকতা কোনো অপরাধমূলক কাজ নয়, বরং এটি রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার দায় দুষ্কৃতকারীদের। নেতারা বলেন, অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার দায়িত্ব সরকারের। কিন্তু এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঢালাওভাবে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের লক্ষ্যবস্তু করা চরম অন্যায়।
বিবৃতিতে নেতারা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, দেশে যখন একটি সুস্থ ধারার রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে, ঠিক সেই মুহূর্তে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের ওপর এ ধরনের বর্বরোচিত হামলা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার একটি অপচেষ্টা হতে পারে।
বিপিজেএ অবিলম্বে এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। একই সঙ্গে গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন সংশোধনের খসড়ায় মানবতাবিরোধী অপরাধের রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের শাস্তির বিধান যুক্ত করলেও শেষ মুহূর্তে পিছু হটল ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
২০ নভেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হবে। গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। একই রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আজ এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেন...
৩২ মিনিট আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ন্যক্কারজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ, ক্ষোভ এবং তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ ও সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব। একই সঙ্গে এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছে সংগঠন দুটি।
১১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ন্যক্কারজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ, ক্ষোভ এবং তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ ও সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব। একই সঙ্গে এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছে সংগঠন দুটি।
আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই নিন্দা জ্ঞাপন ও শাস্তি দাবি করেন তাঁরা।
এতে বলা হয়, ‘এই হামলা শুধু গণমাধ্যমের ওপর নয়, এটা আমাদের সমাজের ওপর, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ওপর আক্রমণ। সর্বোপরি বাংলাদেশের ওপর আক্রমণ। গভীর রাতের ওই হামলায় প্রতিষ্ঠান দুটির গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ও সম্পদহানির পাশাপাশি সংবাদকর্মীদের জীবনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছিল। এটি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতির পাশাপাশি রাষ্ট্রের দায় এবং দায়িত্বহীনতারও স্পষ্ট বহিঃপ্রকাশ।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব মনে করে, এটা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। শুরু থেকেই মব ভায়োলেন্স (সংগঠিত) প্রতিরোধে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার যে ধারাবাহিকতা আমরা প্রত্যক্ষ করেছি, সর্বশেষ ঘটনা তার আরেকটি ভয়াবহ উদাহরণ। গণমাধ্যম কার্যালয়ে হামলা প্রমাণ করে যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো অপরাধ দমনে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।’
একই সঙ্গে সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব ছায়ানটে হামলার ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান এবং দ্য ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামকে ফোন করে নিরাপত্তার বিষয়ে আশ্বস্ত করেন এবং পাশে আছেন বলে জানান। তবে এই হামলা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার দায় অন্তর্বর্তী সরকারকেই নিতে হবে। বিবৃতি বা আশ্বাস নয়, অবিলম্বে হামলাকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারসহ সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নূরুল কবীরকে হেনস্তায় ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছে সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব।
পেশাজীবী সংগঠন, ব্যবসায়ী, নাগরিক সমাজ, রাজনৈতিক দলসহ সাংবাদিক সংগঠনগুলোকে এ দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশের জন্য আহ্বান জানাচ্ছে সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব।

দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ন্যক্কারজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ, ক্ষোভ এবং তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ ও সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব। একই সঙ্গে এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছে সংগঠন দুটি।
আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই নিন্দা জ্ঞাপন ও শাস্তি দাবি করেন তাঁরা।
এতে বলা হয়, ‘এই হামলা শুধু গণমাধ্যমের ওপর নয়, এটা আমাদের সমাজের ওপর, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ওপর আক্রমণ। সর্বোপরি বাংলাদেশের ওপর আক্রমণ। গভীর রাতের ওই হামলায় প্রতিষ্ঠান দুটির গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ও সম্পদহানির পাশাপাশি সংবাদকর্মীদের জীবনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছিল। এটি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতির পাশাপাশি রাষ্ট্রের দায় এবং দায়িত্বহীনতারও স্পষ্ট বহিঃপ্রকাশ।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব মনে করে, এটা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। শুরু থেকেই মব ভায়োলেন্স (সংগঠিত) প্রতিরোধে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার যে ধারাবাহিকতা আমরা প্রত্যক্ষ করেছি, সর্বশেষ ঘটনা তার আরেকটি ভয়াবহ উদাহরণ। গণমাধ্যম কার্যালয়ে হামলা প্রমাণ করে যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো অপরাধ দমনে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।’
একই সঙ্গে সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব ছায়ানটে হামলার ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান এবং দ্য ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামকে ফোন করে নিরাপত্তার বিষয়ে আশ্বস্ত করেন এবং পাশে আছেন বলে জানান। তবে এই হামলা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার দায় অন্তর্বর্তী সরকারকেই নিতে হবে। বিবৃতি বা আশ্বাস নয়, অবিলম্বে হামলাকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারসহ সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নূরুল কবীরকে হেনস্তায় ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছে সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব।
পেশাজীবী সংগঠন, ব্যবসায়ী, নাগরিক সমাজ, রাজনৈতিক দলসহ সাংবাদিক সংগঠনগুলোকে এ দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশের জন্য আহ্বান জানাচ্ছে সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব।

আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন সংশোধনের খসড়ায় মানবতাবিরোধী অপরাধের রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের শাস্তির বিধান যুক্ত করলেও শেষ মুহূর্তে পিছু হটল ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
২০ নভেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হবে। গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। একই রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আজ এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেন...
৩২ মিনিট আগে
দেশের পাঠকপ্রিয় দুই সংবাদমাধ্যম দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা এবং প্রবীণ সাংবাদিক ও দ্য নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরকে নাজেহাল ও হেনস্তা করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ)।
৯ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক এক বিবৃতিতে বলেন, ‘হাদির মৃত্যুর ঘটনায় যারা দায়ী, তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত, নিরপেক্ষ, পুঙ্খানুপুঙ্খ এবং স্বচ্ছ তদন্ত করার জন্য আমি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। একই সঙ্গে দায়ীদের জবাবদিহি এবং আইনি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার অনুরোধ করছি।’
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বাংলাদেশে বিক্ষোভ চলছে। এই পরিস্থিতিতে ফলকার তুর্ক সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, ‘প্রতিহিংসা এবং প্রতিশোধ কেবল বিভাজন বাড়াবে এবং পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলবে।’
আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশে সংসদীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই সময়টিকে অত্যন্ত সংবেদনশীল উল্লেখ করে ফলকার তুর্ক বলেন, ‘এই সময়ে এমন একটি পরিবেশ নিশ্চিত করা জরুরি, যেখানে জনজীবনে সবার নিরাপদ অংশগ্রহণ এবং স্বাধীনভাবে ভিন্নমত প্রকাশের সুযোগ থাকবে।’
ফলকার তুর্ক আরও বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ অস্থিরতা যাতে আর না বাড়ে, সে বিষয়ে সরকারকে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক। আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ ঘটনার দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করা হয়। প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তুর্ক এক বিবৃতিতে বলেন, ‘হাদির মৃত্যুর ঘটনায় যারা দায়ী, তাদের চিহ্নিত করে দ্রুত, নিরপেক্ষ, পুঙ্খানুপুঙ্খ এবং স্বচ্ছ তদন্ত করার জন্য আমি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। একই সঙ্গে দায়ীদের জবাবদিহি এবং আইনি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার অনুরোধ করছি।’
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বাংলাদেশে বিক্ষোভ চলছে। এই পরিস্থিতিতে ফলকার তুর্ক সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, ‘প্রতিহিংসা এবং প্রতিশোধ কেবল বিভাজন বাড়াবে এবং পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলবে।’
আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশে সংসদীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই সময়টিকে অত্যন্ত সংবেদনশীল উল্লেখ করে ফলকার তুর্ক বলেন, ‘এই সময়ে এমন একটি পরিবেশ নিশ্চিত করা জরুরি, যেখানে জনজীবনে সবার নিরাপদ অংশগ্রহণ এবং স্বাধীনভাবে ভিন্নমত প্রকাশের সুযোগ থাকবে।’
ফলকার তুর্ক আরও বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’ অস্থিরতা যাতে আর না বাড়ে, সে বিষয়ে সরকারকে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন সংশোধনের খসড়ায় মানবতাবিরোধী অপরাধের রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের শাস্তির বিধান যুক্ত করলেও শেষ মুহূর্তে পিছু হটল ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
২০ নভেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় শোক পালিত হবে। গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। একই রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আজ এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেন...
৩২ মিনিট আগে
দেশের পাঠকপ্রিয় দুই সংবাদমাধ্যম দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা এবং প্রবীণ সাংবাদিক ও দ্য নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরকে নাজেহাল ও হেনস্তা করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ)।
৯ ঘণ্টা আগে
দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ন্যক্কারজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ, ক্ষোভ এবং তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ ও সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব। একই সঙ্গে এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছে সংগঠন দুটি।
১১ ঘণ্টা আগে