অনলাইন ডেস্ক
ভ্যাটিকানে ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অসংখ্য বিশ্বনেতা ও রাজপরিবারের সদস্যরা রোমে সমবেত হয়েছিলেন। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন।
আজ শনিবার সকালে ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স স্কয়ারে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ভ্যাটিকানের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকায় প্রবেশ করার সময় ড. ইউনূসকে অভ্যর্থনা জানান। যেখানে পোপের নশ্বর দেহ শায়িত ছিল, সেখানে প্রধান উপদেষ্টা প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিসের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর তিনি বিশ্বের ১৩০টির বেশি দেশের নেতাদের সঙ্গে প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানের আগে ও পরে প্রধান উপদেষ্টা বিভিন্ন বিশ্বনেতা ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। যাঁদের সঙ্গে তিনি শুভেচ্ছা বিনিময় করেন, তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন—জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডের লেন, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার স্টাব।
কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট, মন্টেনেগ্রোর প্রেসিডেন্ট, লুক্সেমবার্গের গ্র্যান্ড ডিউক ও গ্র্যান্ড ডাচেস, ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট, পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট, হন্ডুরাসের প্রধানমন্ত্রী, আইসল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট, পর্তুগালের প্রেসিডেন্ট, বেলজিয়ামের রাজা ও রানি, বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী, মোনাকোর যুবরাজ আলবার্ট, নরওয়ের যুবরাজ ও যুবরাজ্ঞী, তিউনিসিয়ার প্রধানমন্ত্রী, লিচেনস্টাইনের যুবরাজ ও যুবরাজ্ঞী, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক, আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির প্রেসিডেন্ট টমাস বাখ, শ্রীলঙ্কা, বাহরাইন ও সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন ক্যারির সঙ্গেও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন ড. ইউনূস।
ভিআইপি অতিথিদের তৃতীয় সারিতে বসতে দেখা গেছে প্রধান উপদেষ্টাকে। তাঁর পাশে ছিলেন প্রিন্স উইলিয়াম ও জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ।
ভ্যাটিকানে ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অসংখ্য বিশ্বনেতা ও রাজপরিবারের সদস্যরা রোমে সমবেত হয়েছিলেন। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন।
আজ শনিবার সকালে ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স স্কয়ারে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ভ্যাটিকানের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকায় প্রবেশ করার সময় ড. ইউনূসকে অভ্যর্থনা জানান। যেখানে পোপের নশ্বর দেহ শায়িত ছিল, সেখানে প্রধান উপদেষ্টা প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিসের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর তিনি বিশ্বের ১৩০টির বেশি দেশের নেতাদের সঙ্গে প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানের আগে ও পরে প্রধান উপদেষ্টা বিভিন্ন বিশ্বনেতা ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। যাঁদের সঙ্গে তিনি শুভেচ্ছা বিনিময় করেন, তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন—জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডের লেন, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার স্টাব।
কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট, মন্টেনেগ্রোর প্রেসিডেন্ট, লুক্সেমবার্গের গ্র্যান্ড ডিউক ও গ্র্যান্ড ডাচেস, ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট, পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট, হন্ডুরাসের প্রধানমন্ত্রী, আইসল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট, পর্তুগালের প্রেসিডেন্ট, বেলজিয়ামের রাজা ও রানি, বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী, মোনাকোর যুবরাজ আলবার্ট, নরওয়ের যুবরাজ ও যুবরাজ্ঞী, তিউনিসিয়ার প্রধানমন্ত্রী, লিচেনস্টাইনের যুবরাজ ও যুবরাজ্ঞী, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক, আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির প্রেসিডেন্ট টমাস বাখ, শ্রীলঙ্কা, বাহরাইন ও সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন ক্যারির সঙ্গেও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন ড. ইউনূস।
ভিআইপি অতিথিদের তৃতীয় সারিতে বসতে দেখা গেছে প্রধান উপদেষ্টাকে। তাঁর পাশে ছিলেন প্রিন্স উইলিয়াম ও জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ।
রিজওয়ানা বলেন, ‘আমাদের তিনটা মোটা দাগের দায়িত্ব। এগুলো হচ্ছে—সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন। শুধু নির্বাচন দেওয়ার জন্য তো আমরা দায়িত্ব নেইনি। আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে সবার সব ধরনের দাবিদাওয়া বেড়ে গিয়েছে। সবাই রাস্তাঘাট বন্ধ করে দিচ্ছে।’
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করবেন না। তাঁর ক্ষমতা প্রয়োজন নেই। কিন্তু একটি শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য ড. ইউনূসকে দরকার আছে।
২ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি, একটি স্বার্থান্বেষী মহল বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর লোগো ব্যবহার করে একটি ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে, যার মাধ্যমে সাধারণ জনগণের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টির পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী ও জনগণের মধ্যে বিভেদ তৈরির অপচেষ্টা চলছে।-সেনাবাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেসারজিস আলমের ফেসবুক পোস্টে কমেন্ট করে বরখাস্ত হয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মো. নাজমুল হুদা। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি কমেন্ট করার ‘অপরাধে’ ২০ ফেব্রুয়ারি তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে