নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশ যুদ্ধাবস্থার মধ্যে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা কন্টিনিউয়াস যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এটা যেন মনে থাকে যে আমরা যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এই যুদ্ধাবস্থা থেকে আমাকে জয় নিয়ে বেরিয়ে আসতে হবে।’
আজ সোমবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
পরাজিত শক্তি অর্থ ব্যয় করে অপপ্রচারের মহা কারখানা গড়ে তুলেছে বলে অভিযোগ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, নিত্যনতুনভাবে অপপ্রচার হবে, সবাইকে দ্বিধাগ্রস্ত করবে। কোনো অপপ্রচার দেখলে মানুষকে সচেতন করার জন্য পুলিশের প্রতি নির্দেশনা দেন তিনি।
আইন সঠিকভাবে প্রয়োগ ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে পারলে যেকোনো যুদ্ধ জয় সম্ভব বলে মনে করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, এই যে এগিয়ে যাওয়ার যে যুদ্ধ, লড়াই যেটা, এটা আনন্দের লড়াই, এটা কষ্টের লড়াই না।
অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে খুব বেশি সময় নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা বলছি, ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে। কাজেই এর মধ্যে যা আমরা করতে চাই, যা আমাদের সামর্থ্য আছে, এগুলো করে ফেলা। আমাদের যত সংস্কার করার দরকার আছে, করে ফেলব। কারও জন্য অপেক্ষা করে আমাদের কোনো ফায়দা হবে না। কাজটা করতে হবে এবং সেটা আমাদের প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।’
নির্বাচনে পুলিশ নানা রকমের সমস্যায় পড়তে পারে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘নানা রকম চাপ আসবে, ডেসপারেট হয়ে যাবে—আমার কেন্দ্র জিতাতে হবে, ওর কেন্দ্রকে জিতাতে হবে, তুমি এখন আইন মানতে চাইলে তোমার ওপরে ক্ষ্যাপাক্ষেপি করবে। আমাদের সেখানে শক্ত থাকতে হবে, আইনের ভেতরে থাকতে হবে। যাতে করে নির্বাচিত সরকার আইনের সরকার হয়।’
পুলিশকে নির্বাচনের সময় আইন অনুযায়ী কাজ করার নির্দেশনা দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এক মহা অন্ধকার আমরা পার হয়ে এসেছি। আমাদের কপাল ভালো। ছাত্ররা আমাদের সেটা থেকে মুক্তি দিয়েছে। আমরা যেন আবার এই গর্তের মধ্যে ঢুকে না পড়ি। তাহলে আমাদের কেউ আর উদ্ধার করতে পারবে না।’
সরকারকে কোনো কাজ করতে হলে তার পরিবেশ পুলিশকে তৈরি করতে হয় বলে মনে করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘পুলিশের কথা প্রসঙ্গে বারে বারে আমরা বলছি দুটো শব্দ—আইন ও শৃঙ্খলা। এটাই হলো পুলিশ। কাজেই ওই পুলিশের হাতেই এটাকে এক্সিকিউট করতে হবে। আইনের পরিবেশ সৃষ্টি করা।’ পুলিশকে অবহেলা করে বা পাশ কাটিয়ে দেশ গড়া সম্ভব নয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তারাই সম্মুখসারির মানুষ। তারা ক্ষেত্র প্রস্তুত করলে তখন বাকি জিনিসগুলো হয়। তখন বীজ লাগানো হয়, চারা লাগানো যায়—সবকিছু হয়।’
বৈঠকে পুলিশের কর্মকর্তারা তাঁদের সমস্যার কথা বলেন। সেগুলো সমাধান করার কথা জানান প্রধান উপদেষ্টা। এ নিয়ে বৈঠক করা হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের কারণে নতুন বাংলাদেশ গড়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হারিয়ে ফেলা খুব সোজা। মুহূর্তে হারিয়ে যায়। এই সম্ভাবনাকে ধরে রাখার যেটুকু সময় আমাদের আছে, সেটুকু সময়ের মধ্যে আমরা চেষ্টা করব। ভবিষ্যতে যারা আসবে, তারাও আশা করি চেষ্টা করবে। পথটা যেন আমরা সৃষ্টি করে দিই। এই সম্ভাবনাগুলো বাস্তবে পরিণত হবে।’
গণ-অভ্যুত্থানের পরে সারা দুনিয়া সমর্থন করেছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘শুধু মিনমিনে সমর্থন না। আচ্ছা আচ্ছা, ঠিক আছে করো, ওরকম না। উৎসাহভরে এগিয়ে আসল। তারা যে রকম মনে করেছে যে এই দেশ যদি উঠে দাঁড়াতে পারে, সেটা ভালো সঙ্গী হবে সবার।’
আওয়ামী লীগের সময়কালকে তথা পুরোনো বাংলাদেশ ‘অন্ধকার যুগ’ উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সে সময় পুলিশ সরাসরি অংশগ্রহণ করেছিল, হুকুমের চাপে তাদের চিন্তায় তা ঢুকে গিয়েছিল বলে মনে করেন সরকারপ্রধান।
পুলিশকে সেই চিন্তা থেকে বের হয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করার জন্য তোমাদেরকে ওই চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে যে, আমরা নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করব। আমাদের অনেক দোষ দেয়। আমরা দেখিয়ে দেব, মানুষ খারাপ না।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা খারাপ মানুষের পাল্লায় পড়েছিলাম। আমরা সেই খারাপ মানুষ থেকে বের হয়ে এসেছি। আমরা ভালো মানুষ, দেখো আমরা কী করতে পারি। সেই দৃঢ় চিন্তাটা মাথার ভেতরে রাখতে হবে। আমরা একটু দেখিয়ে দেব, আমাদের সবাই গালিগালাজ করে মন্দভাবে। আমাদের কাজের মাধ্যমে আমরা দেখাব।’
নতুন বাংলাদেশ স্লোগানের যুক্তি তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, নতুন দেশ আর আশপাশে দুই-চারটা দেশের সঙ্গে পাল্লা দেবে না, আমরা দুনিয়ার মাঠে খেলার খেলোয়াড়। আমরা ছোট মাঠে খেলার খেলোয়াড় না। বাংলাদেশ অপূর্ব একটা দেশ। আমরা দুনিয়ার মাঠে খেলব।
পুলিশ কর্মকর্তাদের সৃজনশীল কাজ করার পরামর্শ দেন প্রধান উপদেষ্টা। নিজ নিজ জেলার সমস্যার তালিকা করে সমাধান করার কথা বলেন তিনি। নারীদের নিরাপত্তায় জোর দেওয়ার নির্দেশনা দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নারীদের সুরক্ষা দেওয়া এটা একটা মস্ত বড় কাজ। এটা আমাদের অবহেলার কারণেই এটা ক্রমে সমাজের মধ্যে দ্রুত বিস্তার লাভ করেছে। আমাদের দেশের অর্ধেক মানুষ অসহায় হয়ে পড়েছে। তাই তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশকে বলেন সরকারপ্রধান। একই সঙ্গে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য কাজ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশ দেন তিনি।
জেলাওয়ারি আইনশৃঙ্খলার র্যাঙ্কিং করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, কাজের উৎসাহ দিতে এটা করা; যেন ঝিমিয়ে পড়লে এটা আমাকে জাগিয়ে দেয়।
অনলাইনে মামলার সুবিধার কথা তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা। পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেওয়ার কথা আবারও জানান তিনি। রোহিঙ্গারা যাতে পাসপোর্ট না নিতে পারে, সে জন্য ইউএনএসির ডেটাবেইসের তথ্য সরকার নিচ্ছে বলেও জানান সরকারপ্রধান। তিনি বলেন, বায়োমেট্রিকসটা দিলে সঙ্গে সঙ্গে সমস্ত তথ্য স্ক্রিনে ভেসে উঠবে। পাসপোর্ট অথরিটি ঠিক করবে যে তুমি রোহিঙ্গা; তোমাকে আমরা পাসপোর্ট দিতে পারলাম না এখানে পুলিশ ভেরিফিকেশনের দরকার নাই।
পুলিশের কাজ সহজ করার জন্য সরকার প্রযুক্তি ব্যবহার করছে বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা। পুলিশ হলো কোর বাহিনী, যারা মানুষের সঙ্গে সরকারকে সংযুক্ত রাখে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সভায় আরও বক্তব্য দেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনি এবং পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আহসান হাবিব পলাশ এবং রাজশাহীর পুলিশ সুপার ফারজানা ইসলাম। সভায় পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১২৭ কর্মকর্তা যোগ দেন।

দেশ যুদ্ধাবস্থার মধ্যে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা কন্টিনিউয়াস যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এটা যেন মনে থাকে যে আমরা যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এই যুদ্ধাবস্থা থেকে আমাকে জয় নিয়ে বেরিয়ে আসতে হবে।’
আজ সোমবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
পরাজিত শক্তি অর্থ ব্যয় করে অপপ্রচারের মহা কারখানা গড়ে তুলেছে বলে অভিযোগ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, নিত্যনতুনভাবে অপপ্রচার হবে, সবাইকে দ্বিধাগ্রস্ত করবে। কোনো অপপ্রচার দেখলে মানুষকে সচেতন করার জন্য পুলিশের প্রতি নির্দেশনা দেন তিনি।
আইন সঠিকভাবে প্রয়োগ ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে পারলে যেকোনো যুদ্ধ জয় সম্ভব বলে মনে করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, এই যে এগিয়ে যাওয়ার যে যুদ্ধ, লড়াই যেটা, এটা আনন্দের লড়াই, এটা কষ্টের লড়াই না।
অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে খুব বেশি সময় নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা বলছি, ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে। কাজেই এর মধ্যে যা আমরা করতে চাই, যা আমাদের সামর্থ্য আছে, এগুলো করে ফেলা। আমাদের যত সংস্কার করার দরকার আছে, করে ফেলব। কারও জন্য অপেক্ষা করে আমাদের কোনো ফায়দা হবে না। কাজটা করতে হবে এবং সেটা আমাদের প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।’
নির্বাচনে পুলিশ নানা রকমের সমস্যায় পড়তে পারে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘নানা রকম চাপ আসবে, ডেসপারেট হয়ে যাবে—আমার কেন্দ্র জিতাতে হবে, ওর কেন্দ্রকে জিতাতে হবে, তুমি এখন আইন মানতে চাইলে তোমার ওপরে ক্ষ্যাপাক্ষেপি করবে। আমাদের সেখানে শক্ত থাকতে হবে, আইনের ভেতরে থাকতে হবে। যাতে করে নির্বাচিত সরকার আইনের সরকার হয়।’
পুলিশকে নির্বাচনের সময় আইন অনুযায়ী কাজ করার নির্দেশনা দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এক মহা অন্ধকার আমরা পার হয়ে এসেছি। আমাদের কপাল ভালো। ছাত্ররা আমাদের সেটা থেকে মুক্তি দিয়েছে। আমরা যেন আবার এই গর্তের মধ্যে ঢুকে না পড়ি। তাহলে আমাদের কেউ আর উদ্ধার করতে পারবে না।’
সরকারকে কোনো কাজ করতে হলে তার পরিবেশ পুলিশকে তৈরি করতে হয় বলে মনে করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘পুলিশের কথা প্রসঙ্গে বারে বারে আমরা বলছি দুটো শব্দ—আইন ও শৃঙ্খলা। এটাই হলো পুলিশ। কাজেই ওই পুলিশের হাতেই এটাকে এক্সিকিউট করতে হবে। আইনের পরিবেশ সৃষ্টি করা।’ পুলিশকে অবহেলা করে বা পাশ কাটিয়ে দেশ গড়া সম্ভব নয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তারাই সম্মুখসারির মানুষ। তারা ক্ষেত্র প্রস্তুত করলে তখন বাকি জিনিসগুলো হয়। তখন বীজ লাগানো হয়, চারা লাগানো যায়—সবকিছু হয়।’
বৈঠকে পুলিশের কর্মকর্তারা তাঁদের সমস্যার কথা বলেন। সেগুলো সমাধান করার কথা জানান প্রধান উপদেষ্টা। এ নিয়ে বৈঠক করা হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের কারণে নতুন বাংলাদেশ গড়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হারিয়ে ফেলা খুব সোজা। মুহূর্তে হারিয়ে যায়। এই সম্ভাবনাকে ধরে রাখার যেটুকু সময় আমাদের আছে, সেটুকু সময়ের মধ্যে আমরা চেষ্টা করব। ভবিষ্যতে যারা আসবে, তারাও আশা করি চেষ্টা করবে। পথটা যেন আমরা সৃষ্টি করে দিই। এই সম্ভাবনাগুলো বাস্তবে পরিণত হবে।’
গণ-অভ্যুত্থানের পরে সারা দুনিয়া সমর্থন করেছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘শুধু মিনমিনে সমর্থন না। আচ্ছা আচ্ছা, ঠিক আছে করো, ওরকম না। উৎসাহভরে এগিয়ে আসল। তারা যে রকম মনে করেছে যে এই দেশ যদি উঠে দাঁড়াতে পারে, সেটা ভালো সঙ্গী হবে সবার।’
আওয়ামী লীগের সময়কালকে তথা পুরোনো বাংলাদেশ ‘অন্ধকার যুগ’ উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সে সময় পুলিশ সরাসরি অংশগ্রহণ করেছিল, হুকুমের চাপে তাদের চিন্তায় তা ঢুকে গিয়েছিল বলে মনে করেন সরকারপ্রধান।
পুলিশকে সেই চিন্তা থেকে বের হয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করার জন্য তোমাদেরকে ওই চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে যে, আমরা নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করব। আমাদের অনেক দোষ দেয়। আমরা দেখিয়ে দেব, মানুষ খারাপ না।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা খারাপ মানুষের পাল্লায় পড়েছিলাম। আমরা সেই খারাপ মানুষ থেকে বের হয়ে এসেছি। আমরা ভালো মানুষ, দেখো আমরা কী করতে পারি। সেই দৃঢ় চিন্তাটা মাথার ভেতরে রাখতে হবে। আমরা একটু দেখিয়ে দেব, আমাদের সবাই গালিগালাজ করে মন্দভাবে। আমাদের কাজের মাধ্যমে আমরা দেখাব।’
নতুন বাংলাদেশ স্লোগানের যুক্তি তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, নতুন দেশ আর আশপাশে দুই-চারটা দেশের সঙ্গে পাল্লা দেবে না, আমরা দুনিয়ার মাঠে খেলার খেলোয়াড়। আমরা ছোট মাঠে খেলার খেলোয়াড় না। বাংলাদেশ অপূর্ব একটা দেশ। আমরা দুনিয়ার মাঠে খেলব।
পুলিশ কর্মকর্তাদের সৃজনশীল কাজ করার পরামর্শ দেন প্রধান উপদেষ্টা। নিজ নিজ জেলার সমস্যার তালিকা করে সমাধান করার কথা বলেন তিনি। নারীদের নিরাপত্তায় জোর দেওয়ার নির্দেশনা দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নারীদের সুরক্ষা দেওয়া এটা একটা মস্ত বড় কাজ। এটা আমাদের অবহেলার কারণেই এটা ক্রমে সমাজের মধ্যে দ্রুত বিস্তার লাভ করেছে। আমাদের দেশের অর্ধেক মানুষ অসহায় হয়ে পড়েছে। তাই তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশকে বলেন সরকারপ্রধান। একই সঙ্গে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য কাজ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশ দেন তিনি।
জেলাওয়ারি আইনশৃঙ্খলার র্যাঙ্কিং করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, কাজের উৎসাহ দিতে এটা করা; যেন ঝিমিয়ে পড়লে এটা আমাকে জাগিয়ে দেয়।
অনলাইনে মামলার সুবিধার কথা তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা। পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেওয়ার কথা আবারও জানান তিনি। রোহিঙ্গারা যাতে পাসপোর্ট না নিতে পারে, সে জন্য ইউএনএসির ডেটাবেইসের তথ্য সরকার নিচ্ছে বলেও জানান সরকারপ্রধান। তিনি বলেন, বায়োমেট্রিকসটা দিলে সঙ্গে সঙ্গে সমস্ত তথ্য স্ক্রিনে ভেসে উঠবে। পাসপোর্ট অথরিটি ঠিক করবে যে তুমি রোহিঙ্গা; তোমাকে আমরা পাসপোর্ট দিতে পারলাম না এখানে পুলিশ ভেরিফিকেশনের দরকার নাই।
পুলিশের কাজ সহজ করার জন্য সরকার প্রযুক্তি ব্যবহার করছে বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা। পুলিশ হলো কোর বাহিনী, যারা মানুষের সঙ্গে সরকারকে সংযুক্ত রাখে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সভায় আরও বক্তব্য দেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনি এবং পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আহসান হাবিব পলাশ এবং রাজশাহীর পুলিশ সুপার ফারজানা ইসলাম। সভায় পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১২৭ কর্মকর্তা যোগ দেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

দেশ যুদ্ধাবস্থার মধ্যে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা কন্টিনিউয়াস যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এটা যেন মনে থাকে যে আমরা যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এই যুদ্ধাবস্থা থেকে আমাকে জয় নিয়ে বেরিয়ে আসতে হবে।’
১৭ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

দেশ যুদ্ধাবস্থার মধ্যে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা কন্টিনিউয়াস যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এটা যেন মনে থাকে যে আমরা যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এই যুদ্ধাবস্থা থেকে আমাকে জয় নিয়ে বেরিয়ে আসতে হবে।’
১৭ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

দেশ যুদ্ধাবস্থার মধ্যে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা কন্টিনিউয়াস যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এটা যেন মনে থাকে যে আমরা যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এই যুদ্ধাবস্থা থেকে আমাকে জয় নিয়ে বেরিয়ে আসতে হবে।’
১৭ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

দেশ যুদ্ধাবস্থার মধ্যে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা কন্টিনিউয়াস যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এটা যেন মনে থাকে যে আমরা যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এই যুদ্ধাবস্থা থেকে আমাকে জয় নিয়ে বেরিয়ে আসতে হবে।’
১৭ মার্চ ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১৩ ঘণ্টা আগে