নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশ যুদ্ধাবস্থার মধ্যে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা কন্টিনিউয়াস যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এটা যেন মনে থাকে যে আমরা যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এই যুদ্ধাবস্থা থেকে আমাকে জয় নিয়ে বেরিয়ে আসতে হবে।’
আজ সোমবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
পরাজিত শক্তি অর্থ ব্যয় করে অপপ্রচারের মহা কারখানা গড়ে তুলেছে বলে অভিযোগ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, নিত্যনতুনভাবে অপপ্রচার হবে, সবাইকে দ্বিধাগ্রস্ত করবে। কোনো অপপ্রচার দেখলে মানুষকে সচেতন করার জন্য পুলিশের প্রতি নির্দেশনা দেন তিনি।
আইন সঠিকভাবে প্রয়োগ ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে পারলে যেকোনো যুদ্ধ জয় সম্ভব বলে মনে করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, এই যে এগিয়ে যাওয়ার যে যুদ্ধ, লড়াই যেটা, এটা আনন্দের লড়াই, এটা কষ্টের লড়াই না।
অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে খুব বেশি সময় নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা বলছি, ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে। কাজেই এর মধ্যে যা আমরা করতে চাই, যা আমাদের সামর্থ্য আছে, এগুলো করে ফেলা। আমাদের যত সংস্কার করার দরকার আছে, করে ফেলব। কারও জন্য অপেক্ষা করে আমাদের কোনো ফায়দা হবে না। কাজটা করতে হবে এবং সেটা আমাদের প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।’
নির্বাচনে পুলিশ নানা রকমের সমস্যায় পড়তে পারে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘নানা রকম চাপ আসবে, ডেসপারেট হয়ে যাবে—আমার কেন্দ্র জিতাতে হবে, ওর কেন্দ্রকে জিতাতে হবে, তুমি এখন আইন মানতে চাইলে তোমার ওপরে ক্ষ্যাপাক্ষেপি করবে। আমাদের সেখানে শক্ত থাকতে হবে, আইনের ভেতরে থাকতে হবে। যাতে করে নির্বাচিত সরকার আইনের সরকার হয়।’
পুলিশকে নির্বাচনের সময় আইন অনুযায়ী কাজ করার নির্দেশনা দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এক মহা অন্ধকার আমরা পার হয়ে এসেছি। আমাদের কপাল ভালো। ছাত্ররা আমাদের সেটা থেকে মুক্তি দিয়েছে। আমরা যেন আবার এই গর্তের মধ্যে ঢুকে না পড়ি। তাহলে আমাদের কেউ আর উদ্ধার করতে পারবে না।’
সরকারকে কোনো কাজ করতে হলে তার পরিবেশ পুলিশকে তৈরি করতে হয় বলে মনে করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘পুলিশের কথা প্রসঙ্গে বারে বারে আমরা বলছি দুটো শব্দ—আইন ও শৃঙ্খলা। এটাই হলো পুলিশ। কাজেই ওই পুলিশের হাতেই এটাকে এক্সিকিউট করতে হবে। আইনের পরিবেশ সৃষ্টি করা।’ পুলিশকে অবহেলা করে বা পাশ কাটিয়ে দেশ গড়া সম্ভব নয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তারাই সম্মুখসারির মানুষ। তারা ক্ষেত্র প্রস্তুত করলে তখন বাকি জিনিসগুলো হয়। তখন বীজ লাগানো হয়, চারা লাগানো যায়—সবকিছু হয়।’
বৈঠকে পুলিশের কর্মকর্তারা তাঁদের সমস্যার কথা বলেন। সেগুলো সমাধান করার কথা জানান প্রধান উপদেষ্টা। এ নিয়ে বৈঠক করা হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের কারণে নতুন বাংলাদেশ গড়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হারিয়ে ফেলা খুব সোজা। মুহূর্তে হারিয়ে যায়। এই সম্ভাবনাকে ধরে রাখার যেটুকু সময় আমাদের আছে, সেটুকু সময়ের মধ্যে আমরা চেষ্টা করব। ভবিষ্যতে যারা আসবে, তারাও আশা করি চেষ্টা করবে। পথটা যেন আমরা সৃষ্টি করে দিই। এই সম্ভাবনাগুলো বাস্তবে পরিণত হবে।’
গণ-অভ্যুত্থানের পরে সারা দুনিয়া সমর্থন করেছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘শুধু মিনমিনে সমর্থন না। আচ্ছা আচ্ছা, ঠিক আছে করো, ওরকম না। উৎসাহভরে এগিয়ে আসল। তারা যে রকম মনে করেছে যে এই দেশ যদি উঠে দাঁড়াতে পারে, সেটা ভালো সঙ্গী হবে সবার।’
আওয়ামী লীগের সময়কালকে তথা পুরোনো বাংলাদেশ ‘অন্ধকার যুগ’ উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সে সময় পুলিশ সরাসরি অংশগ্রহণ করেছিল, হুকুমের চাপে তাদের চিন্তায় তা ঢুকে গিয়েছিল বলে মনে করেন সরকারপ্রধান।
পুলিশকে সেই চিন্তা থেকে বের হয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করার জন্য তোমাদেরকে ওই চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে যে, আমরা নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করব। আমাদের অনেক দোষ দেয়। আমরা দেখিয়ে দেব, মানুষ খারাপ না।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা খারাপ মানুষের পাল্লায় পড়েছিলাম। আমরা সেই খারাপ মানুষ থেকে বের হয়ে এসেছি। আমরা ভালো মানুষ, দেখো আমরা কী করতে পারি। সেই দৃঢ় চিন্তাটা মাথার ভেতরে রাখতে হবে। আমরা একটু দেখিয়ে দেব, আমাদের সবাই গালিগালাজ করে মন্দভাবে। আমাদের কাজের মাধ্যমে আমরা দেখাব।’
নতুন বাংলাদেশ স্লোগানের যুক্তি তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, নতুন দেশ আর আশপাশে দুই-চারটা দেশের সঙ্গে পাল্লা দেবে না, আমরা দুনিয়ার মাঠে খেলার খেলোয়াড়। আমরা ছোট মাঠে খেলার খেলোয়াড় না। বাংলাদেশ অপূর্ব একটা দেশ। আমরা দুনিয়ার মাঠে খেলব।
পুলিশ কর্মকর্তাদের সৃজনশীল কাজ করার পরামর্শ দেন প্রধান উপদেষ্টা। নিজ নিজ জেলার সমস্যার তালিকা করে সমাধান করার কথা বলেন তিনি। নারীদের নিরাপত্তায় জোর দেওয়ার নির্দেশনা দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নারীদের সুরক্ষা দেওয়া এটা একটা মস্ত বড় কাজ। এটা আমাদের অবহেলার কারণেই এটা ক্রমে সমাজের মধ্যে দ্রুত বিস্তার লাভ করেছে। আমাদের দেশের অর্ধেক মানুষ অসহায় হয়ে পড়েছে। তাই তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশকে বলেন সরকারপ্রধান। একই সঙ্গে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য কাজ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশ দেন তিনি।
জেলাওয়ারি আইনশৃঙ্খলার র্যাঙ্কিং করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, কাজের উৎসাহ দিতে এটা করা; যেন ঝিমিয়ে পড়লে এটা আমাকে জাগিয়ে দেয়।
অনলাইনে মামলার সুবিধার কথা তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা। পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেওয়ার কথা আবারও জানান তিনি। রোহিঙ্গারা যাতে পাসপোর্ট না নিতে পারে, সে জন্য ইউএনএসির ডেটাবেইসের তথ্য সরকার নিচ্ছে বলেও জানান সরকারপ্রধান। তিনি বলেন, বায়োমেট্রিকসটা দিলে সঙ্গে সঙ্গে সমস্ত তথ্য স্ক্রিনে ভেসে উঠবে। পাসপোর্ট অথরিটি ঠিক করবে যে তুমি রোহিঙ্গা; তোমাকে আমরা পাসপোর্ট দিতে পারলাম না এখানে পুলিশ ভেরিফিকেশনের দরকার নাই।
পুলিশের কাজ সহজ করার জন্য সরকার প্রযুক্তি ব্যবহার করছে বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা। পুলিশ হলো কোর বাহিনী, যারা মানুষের সঙ্গে সরকারকে সংযুক্ত রাখে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সভায় আরও বক্তব্য দেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনি এবং পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আহসান হাবিব পলাশ এবং রাজশাহীর পুলিশ সুপার ফারজানা ইসলাম। সভায় পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১২৭ কর্মকর্তা যোগ দেন।

দেশ যুদ্ধাবস্থার মধ্যে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা কন্টিনিউয়াস যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এটা যেন মনে থাকে যে আমরা যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এই যুদ্ধাবস্থা থেকে আমাকে জয় নিয়ে বেরিয়ে আসতে হবে।’
আজ সোমবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
পরাজিত শক্তি অর্থ ব্যয় করে অপপ্রচারের মহা কারখানা গড়ে তুলেছে বলে অভিযোগ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, নিত্যনতুনভাবে অপপ্রচার হবে, সবাইকে দ্বিধাগ্রস্ত করবে। কোনো অপপ্রচার দেখলে মানুষকে সচেতন করার জন্য পুলিশের প্রতি নির্দেশনা দেন তিনি।
আইন সঠিকভাবে প্রয়োগ ও শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে পারলে যেকোনো যুদ্ধ জয় সম্ভব বলে মনে করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, এই যে এগিয়ে যাওয়ার যে যুদ্ধ, লড়াই যেটা, এটা আনন্দের লড়াই, এটা কষ্টের লড়াই না।
অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে খুব বেশি সময় নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা বলছি, ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে। কাজেই এর মধ্যে যা আমরা করতে চাই, যা আমাদের সামর্থ্য আছে, এগুলো করে ফেলা। আমাদের যত সংস্কার করার দরকার আছে, করে ফেলব। কারও জন্য অপেক্ষা করে আমাদের কোনো ফায়দা হবে না। কাজটা করতে হবে এবং সেটা আমাদের প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।’
নির্বাচনে পুলিশ নানা রকমের সমস্যায় পড়তে পারে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘নানা রকম চাপ আসবে, ডেসপারেট হয়ে যাবে—আমার কেন্দ্র জিতাতে হবে, ওর কেন্দ্রকে জিতাতে হবে, তুমি এখন আইন মানতে চাইলে তোমার ওপরে ক্ষ্যাপাক্ষেপি করবে। আমাদের সেখানে শক্ত থাকতে হবে, আইনের ভেতরে থাকতে হবে। যাতে করে নির্বাচিত সরকার আইনের সরকার হয়।’
পুলিশকে নির্বাচনের সময় আইন অনুযায়ী কাজ করার নির্দেশনা দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এক মহা অন্ধকার আমরা পার হয়ে এসেছি। আমাদের কপাল ভালো। ছাত্ররা আমাদের সেটা থেকে মুক্তি দিয়েছে। আমরা যেন আবার এই গর্তের মধ্যে ঢুকে না পড়ি। তাহলে আমাদের কেউ আর উদ্ধার করতে পারবে না।’
সরকারকে কোনো কাজ করতে হলে তার পরিবেশ পুলিশকে তৈরি করতে হয় বলে মনে করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘পুলিশের কথা প্রসঙ্গে বারে বারে আমরা বলছি দুটো শব্দ—আইন ও শৃঙ্খলা। এটাই হলো পুলিশ। কাজেই ওই পুলিশের হাতেই এটাকে এক্সিকিউট করতে হবে। আইনের পরিবেশ সৃষ্টি করা।’ পুলিশকে অবহেলা করে বা পাশ কাটিয়ে দেশ গড়া সম্ভব নয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তারাই সম্মুখসারির মানুষ। তারা ক্ষেত্র প্রস্তুত করলে তখন বাকি জিনিসগুলো হয়। তখন বীজ লাগানো হয়, চারা লাগানো যায়—সবকিছু হয়।’
বৈঠকে পুলিশের কর্মকর্তারা তাঁদের সমস্যার কথা বলেন। সেগুলো সমাধান করার কথা জানান প্রধান উপদেষ্টা। এ নিয়ে বৈঠক করা হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের কারণে নতুন বাংলাদেশ গড়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হারিয়ে ফেলা খুব সোজা। মুহূর্তে হারিয়ে যায়। এই সম্ভাবনাকে ধরে রাখার যেটুকু সময় আমাদের আছে, সেটুকু সময়ের মধ্যে আমরা চেষ্টা করব। ভবিষ্যতে যারা আসবে, তারাও আশা করি চেষ্টা করবে। পথটা যেন আমরা সৃষ্টি করে দিই। এই সম্ভাবনাগুলো বাস্তবে পরিণত হবে।’
গণ-অভ্যুত্থানের পরে সারা দুনিয়া সমর্থন করেছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘শুধু মিনমিনে সমর্থন না। আচ্ছা আচ্ছা, ঠিক আছে করো, ওরকম না। উৎসাহভরে এগিয়ে আসল। তারা যে রকম মনে করেছে যে এই দেশ যদি উঠে দাঁড়াতে পারে, সেটা ভালো সঙ্গী হবে সবার।’
আওয়ামী লীগের সময়কালকে তথা পুরোনো বাংলাদেশ ‘অন্ধকার যুগ’ উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সে সময় পুলিশ সরাসরি অংশগ্রহণ করেছিল, হুকুমের চাপে তাদের চিন্তায় তা ঢুকে গিয়েছিল বলে মনে করেন সরকারপ্রধান।
পুলিশকে সেই চিন্তা থেকে বের হয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করার জন্য তোমাদেরকে ওই চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে যে, আমরা নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করব। আমাদের অনেক দোষ দেয়। আমরা দেখিয়ে দেব, মানুষ খারাপ না।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা খারাপ মানুষের পাল্লায় পড়েছিলাম। আমরা সেই খারাপ মানুষ থেকে বের হয়ে এসেছি। আমরা ভালো মানুষ, দেখো আমরা কী করতে পারি। সেই দৃঢ় চিন্তাটা মাথার ভেতরে রাখতে হবে। আমরা একটু দেখিয়ে দেব, আমাদের সবাই গালিগালাজ করে মন্দভাবে। আমাদের কাজের মাধ্যমে আমরা দেখাব।’
নতুন বাংলাদেশ স্লোগানের যুক্তি তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, নতুন দেশ আর আশপাশে দুই-চারটা দেশের সঙ্গে পাল্লা দেবে না, আমরা দুনিয়ার মাঠে খেলার খেলোয়াড়। আমরা ছোট মাঠে খেলার খেলোয়াড় না। বাংলাদেশ অপূর্ব একটা দেশ। আমরা দুনিয়ার মাঠে খেলব।
পুলিশ কর্মকর্তাদের সৃজনশীল কাজ করার পরামর্শ দেন প্রধান উপদেষ্টা। নিজ নিজ জেলার সমস্যার তালিকা করে সমাধান করার কথা বলেন তিনি। নারীদের নিরাপত্তায় জোর দেওয়ার নির্দেশনা দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নারীদের সুরক্ষা দেওয়া এটা একটা মস্ত বড় কাজ। এটা আমাদের অবহেলার কারণেই এটা ক্রমে সমাজের মধ্যে দ্রুত বিস্তার লাভ করেছে। আমাদের দেশের অর্ধেক মানুষ অসহায় হয়ে পড়েছে। তাই তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশকে বলেন সরকারপ্রধান। একই সঙ্গে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য কাজ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশ দেন তিনি।
জেলাওয়ারি আইনশৃঙ্খলার র্যাঙ্কিং করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, কাজের উৎসাহ দিতে এটা করা; যেন ঝিমিয়ে পড়লে এটা আমাকে জাগিয়ে দেয়।
অনলাইনে মামলার সুবিধার কথা তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা। পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেওয়ার কথা আবারও জানান তিনি। রোহিঙ্গারা যাতে পাসপোর্ট না নিতে পারে, সে জন্য ইউএনএসির ডেটাবেইসের তথ্য সরকার নিচ্ছে বলেও জানান সরকারপ্রধান। তিনি বলেন, বায়োমেট্রিকসটা দিলে সঙ্গে সঙ্গে সমস্ত তথ্য স্ক্রিনে ভেসে উঠবে। পাসপোর্ট অথরিটি ঠিক করবে যে তুমি রোহিঙ্গা; তোমাকে আমরা পাসপোর্ট দিতে পারলাম না এখানে পুলিশ ভেরিফিকেশনের দরকার নাই।
পুলিশের কাজ সহজ করার জন্য সরকার প্রযুক্তি ব্যবহার করছে বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা। পুলিশ হলো কোর বাহিনী, যারা মানুষের সঙ্গে সরকারকে সংযুক্ত রাখে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সভায় আরও বক্তব্য দেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনি এবং পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আহসান হাবিব পলাশ এবং রাজশাহীর পুলিশ সুপার ফারজানা ইসলাম। সভায় পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১২৭ কর্মকর্তা যোগ দেন।

রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, প্রধান উপদেষ্টা ও অন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের (ভিআইপি) নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রণীত ‘রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী বা প্রধান উপদেষ্টা ও অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির নিরাপত্তা বিধিমালা-২০২৫’-এর গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী বা প্রধান উপদেষ্টা ও অন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের (ভিআইপি) নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সচিব মো. সাইফুল্লাহ পান্না স্বাক্ষরিত ‘রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী বা প্রধান উপদেষ্টা ও অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির নিরাপত্তা বিধিমালা-২০২৫’ গেজেট প্রকাশ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে গেজেটটি জারি করা হয়েছে।
গেজেটে উল্লেখ করা হয়েছে, এই বিধিমালা অনতিবিলম্বে কার্যকর হবে। নতুন বিধিমালার মাধ্যমে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনাকে আরও সুসংহত, আধুনিক ও আইনগত কাঠামোর আওতায় আনা হয়েছে।

রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী বা প্রধান উপদেষ্টা ও অন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের (ভিআইপি) নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সচিব মো. সাইফুল্লাহ পান্না স্বাক্ষরিত ‘রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী বা প্রধান উপদেষ্টা ও অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির নিরাপত্তা বিধিমালা-২০২৫’ গেজেট প্রকাশ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে গেজেটটি জারি করা হয়েছে।
গেজেটে উল্লেখ করা হয়েছে, এই বিধিমালা অনতিবিলম্বে কার্যকর হবে। নতুন বিধিমালার মাধ্যমে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনাকে আরও সুসংহত, আধুনিক ও আইনগত কাঠামোর আওতায় আনা হয়েছে।

দেশ যুদ্ধাবস্থার মধ্যে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা কন্টিনিউয়াস যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এটা যেন মনে থাকে যে আমরা যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এই যুদ্ধাবস্থা থেকে আমাকে জয় নিয়ে বেরিয়ে আসতে হবে।’
১৭ মার্চ ২০২৫
ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
৫ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার। উপদেষ্টা বলেন, ‘দীপুর দাসের সন্তান ও স্ত্রী এবং বাবা-মায়ের দেখভালের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহণ করল। আমি আসার আগে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা হয়েছে। তিনি আমাকে পরিবারটির সঙ্গে কথা বলতে বলেছেন। পরিবারের কী চাহিদা, তা পরিবারের সঙ্গে আলাপ করে নিরূপণ করা হবে। আমাদের স্থানীয় প্রশাসন আছে, তাদের মাধ্যমে এই যোগাযোগ হবে।’
দীপু চন্দ্র দাসের হত্যাকাণ্ডকে ’নৃশংস অপরাধ’ আখ্যা দিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি আইন-শাসিত রাষ্ট্র। কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার রাখে না। অন্যায় হলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তদন্ত করবে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সব ধর্মের মানুষ বসবাস করে। সবার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে এবং তার রাষ্ট্র যথাযথ সম্মান করে।’
ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে সি আর আবরার বলেন, ‘অভিযোগ, গুজব বা বিশ্বাসগত পার্থক্য—এই ধরনের বর্বরতার অজুহাত হতে পারে না। সরকার সর্বোচ্চ আইন প্রয়োগ করার ক্ষমতা রাখে। ইতিমধ্যে দীপু হত্যাকাণ্ডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে। এর সঙ্গে জড়িত সকলকে আইনের আওতায় আনা হবে এবং দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করবে।’
এসব ঘটনায় নির্বাচনে প্রভাব পড়বে কি না জানতে চাইলে, তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে কোনোভাবেই প্রভাব পড়বে না এবং বাইরের দেশের উসকানিতেও নির্বাচনে কোনো প্রভাবে পড়বে না।’
১৮ ডিসেম্বর রাতে ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলে দীপু চন্দ্র দাসকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করে উত্তেজিত জনতা। পরে তাঁর মরদেহ বিবস্ত্র করে গাছে ঝুলিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই অপু দাস ১৯ ডিসেম্বর বাদী হয়ে অজ্ঞাত ১৫০ জনকে আসামি করে ভালুকা থানায় মামলা দায়ের করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এখন পর্যন্ত এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত দীপু চন্দ্র দাস ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। দুই বছর ধরে তিনি ভালুকার জামিরদিয়া পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড কোম্পানিতে কাজ করছিলেন।

ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার। উপদেষ্টা বলেন, ‘দীপুর দাসের সন্তান ও স্ত্রী এবং বাবা-মায়ের দেখভালের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহণ করল। আমি আসার আগে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা হয়েছে। তিনি আমাকে পরিবারটির সঙ্গে কথা বলতে বলেছেন। পরিবারের কী চাহিদা, তা পরিবারের সঙ্গে আলাপ করে নিরূপণ করা হবে। আমাদের স্থানীয় প্রশাসন আছে, তাদের মাধ্যমে এই যোগাযোগ হবে।’
দীপু চন্দ্র দাসের হত্যাকাণ্ডকে ’নৃশংস অপরাধ’ আখ্যা দিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি আইন-শাসিত রাষ্ট্র। কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার রাখে না। অন্যায় হলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তদন্ত করবে এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সব ধর্মের মানুষ বসবাস করে। সবার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে এবং তার রাষ্ট্র যথাযথ সম্মান করে।’
ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে সি আর আবরার বলেন, ‘অভিযোগ, গুজব বা বিশ্বাসগত পার্থক্য—এই ধরনের বর্বরতার অজুহাত হতে পারে না। সরকার সর্বোচ্চ আইন প্রয়োগ করার ক্ষমতা রাখে। ইতিমধ্যে দীপু হত্যাকাণ্ডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে। এর সঙ্গে জড়িত সকলকে আইনের আওতায় আনা হবে এবং দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা করবে।’
এসব ঘটনায় নির্বাচনে প্রভাব পড়বে কি না জানতে চাইলে, তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে কোনোভাবেই প্রভাব পড়বে না এবং বাইরের দেশের উসকানিতেও নির্বাচনে কোনো প্রভাবে পড়বে না।’
১৮ ডিসেম্বর রাতে ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলে দীপু চন্দ্র দাসকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করে উত্তেজিত জনতা। পরে তাঁর মরদেহ বিবস্ত্র করে গাছে ঝুলিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই অপু দাস ১৯ ডিসেম্বর বাদী হয়ে অজ্ঞাত ১৫০ জনকে আসামি করে ভালুকা থানায় মামলা দায়ের করেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এখন পর্যন্ত এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত দীপু চন্দ্র দাস ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। দুই বছর ধরে তিনি ভালুকার জামিরদিয়া পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড কোম্পানিতে কাজ করছিলেন।

দেশ যুদ্ধাবস্থার মধ্যে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা কন্টিনিউয়াস যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এটা যেন মনে থাকে যে আমরা যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এই যুদ্ধাবস্থা থেকে আমাকে জয় নিয়ে বেরিয়ে আসতে হবে।’
১৭ মার্চ ২০২৫
রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, প্রধান উপদেষ্টা ও অন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের (ভিআইপি) নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রণীত ‘রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী বা প্রধান উপদেষ্টা ও অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির নিরাপত্তা বিধিমালা-২০২৫’-এর গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
৫ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
তথ্যবিবরণীতে জানানো হয়, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ড্রোন নিবন্ধন ও উড্ডয়ন নীতিমালা-২০২০ অনুযায়ী বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় অনুমোদনহীন ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তবে নীতিমালা থাকা সত্ত্বেও ১৯ ডিসেম্বর শহীদ শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ গ্রহণ উপলক্ষে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনজন উপদেষ্টা ও অন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে কয়েকটি ইলেকট্রনিক মিডিয়া কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ছাড়া ড্রোন উড্ডয়ন করে ছবি ধারণ করে।
বেবিচক জানায়, এ ধরনের অননুমোদিত ড্রোন উড্ডয়ন বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে মারাত্মক ঝুঁকির সৃষ্টি করতে পারে এবং জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও হুমকিস্বরূপ। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিমানবন্দর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিসহ সর্বসাধারণকে ড্রোন উড্ডয়ন থেকে বিরত থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেবিচক সতর্ক করে জানায়, ভবিষ্যতে এ ধরনের বিধিনিষেধ লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
তথ্যবিবরণীতে জানানো হয়, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ড্রোন নিবন্ধন ও উড্ডয়ন নীতিমালা-২০২০ অনুযায়ী বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় অনুমোদনহীন ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তবে নীতিমালা থাকা সত্ত্বেও ১৯ ডিসেম্বর শহীদ শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ গ্রহণ উপলক্ষে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনজন উপদেষ্টা ও অন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে কয়েকটি ইলেকট্রনিক মিডিয়া কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি ছাড়া ড্রোন উড্ডয়ন করে ছবি ধারণ করে।
বেবিচক জানায়, এ ধরনের অননুমোদিত ড্রোন উড্ডয়ন বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে মারাত্মক ঝুঁকির সৃষ্টি করতে পারে এবং জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও হুমকিস্বরূপ। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিমানবন্দর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিসহ সর্বসাধারণকে ড্রোন উড্ডয়ন থেকে বিরত থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেবিচক সতর্ক করে জানায়, ভবিষ্যতে এ ধরনের বিধিনিষেধ লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

দেশ যুদ্ধাবস্থার মধ্যে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা কন্টিনিউয়াস যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এটা যেন মনে থাকে যে আমরা যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এই যুদ্ধাবস্থা থেকে আমাকে জয় নিয়ে বেরিয়ে আসতে হবে।’
১৭ মার্চ ২০২৫
রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, প্রধান উপদেষ্টা ও অন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের (ভিআইপি) নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রণীত ‘রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী বা প্রধান উপদেষ্টা ও অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির নিরাপত্তা বিধিমালা-২০২৫’-এর গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার।
৩ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল....
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল।
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল ও গাড়ি-পাম্প মোতায়েন থাকবে।
এ লক্ষ্যে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদের ১৩ জন সদস্য প্রয়োজনীয় সাজ-সরঞ্জামসহ সেখানে দায়িত্ব পালন করবেন।
সমঝোতা স্মারকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পক্ষে ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে যুগ্ম পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. রিয়াদ ফারজান্দ স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. নিয়ামুল কবির, নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. ফারুক হাওলাদার, পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. জবদুল ইসলামসহ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, উপপরিচালক মো. মামুনুর রশিদ, সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামানসহ অন্য কর্মকর্তারা।

সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেল।
এতে বলা হয়, সমঝোতার আওতায় দেশের কেপিআই প্রতিষ্ঠান (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন–অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা) বাংলাদেশ ব্যাংক ও এর আশপাশের এলাকায় সম্ভাব্য অগ্নিদুর্ঘটনায় দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় প্রাঙ্গণে একটি স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশনের মতো সার্বক্ষণিক ফায়ার সার্ভিসের জনবল ও গাড়ি-পাম্প মোতায়েন থাকবে।
এ লক্ষ্যে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের বিভিন্ন পদের ১৩ জন সদস্য প্রয়োজনীয় সাজ-সরঞ্জামসহ সেখানে দায়িত্ব পালন করবেন।
সমঝোতা স্মারকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পক্ষে ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক মো. ছালেহ উদ্দিন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষে যুগ্ম পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. রিয়াদ ফারজান্দ স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. নিয়ামুল কবির, নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. ফারুক হাওলাদার, পরিচালক (এইচআরডি-১) মো. জবদুল ইসলামসহ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, উপপরিচালক মো. মামুনুর রশিদ, সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামানসহ অন্য কর্মকর্তারা।

দেশ যুদ্ধাবস্থার মধ্যে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা কন্টিনিউয়াস যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এটা যেন মনে থাকে যে আমরা যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আছি। এই যুদ্ধাবস্থা থেকে আমাকে জয় নিয়ে বেরিয়ে আসতে হবে।’
১৭ মার্চ ২০২৫
রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, প্রধান উপদেষ্টা ও অন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের (ভিআইপি) নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রণীত ‘রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী বা প্রধান উপদেষ্টা ও অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির নিরাপত্তা বিধিমালা-২০২৫’-এর গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পিটিয়ে হত্যার শিকার দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দেখভালের দায়িত্ব নিয়েছে রাষ্ট্র। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়াকান্দা গ্রামে দীপুর বাড়িতে সহমর্মিতা জানাতে গিয়ে এই খবর জানান শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নিরাপত্তা ও নিরাপদ বিমান চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ দেশের সব বিমানবন্দর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ড্রোন উড্ডয়ন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) এক তথ্যবিবরণীতে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে