
অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ের তুলনায় বেড়েছে বলে মনে করছেন দেশের বেশির ভাগ মানুষ। ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার এক জরিপ অনুযায়ী, ৬০ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের চেয়ে বেড়েছে। একইভাবে, ৬১ দশমিক ২ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে সংবাদমাধ্যম অধিক স্বাধীনতা ভোগ করছে।
এই জরিপ ১৩ থেকে ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের আট বিভাগে ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী ১ হাজার মানুষের মধ্যে পরিচালিত হয়।
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা
জরিপের ফল অনুযায়ী, ২৫ দশমিক ২ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ের মতোই রয়েছে, ১৪ দশমিক ২ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় মতপ্রকাশের স্বাধীনতা কিছুটা কম। এ বিষয়ে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ উত্তরদাতা মন্তব্য করতে চাননি।
পুরুষদের মধ্যে ৬৪ দশমিক ৩ শতাংশ এবং নারীদের মধ্যে ৫৬ দশমিক ৫ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, বর্তমান সরকারের অধীনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আগের চেয়ে বেশি।
তরুণদের (১৮ থেকে ৩৪ বছর বয়সী) মধ্যে ৫৭ দশমিক ১ শতাংশ এবং ৩৫ বছরের বেশি বয়সী ৬৩ দশমিক ৮ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ের তুলনায় বেড়েছে। গ্রামাঞ্চলে ৫৮ দশমিক ৪ শতাংশ এবং শহরাঞ্চলে ৬৬ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ একমত হয়েছেন যে, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বেশি।
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৬১ দশমিক ২ শতাংশ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে সংবাদমাধ্যম বেশি স্বাধীনতা উপভোগ করছে। ১৮ দশমিক ৫ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ের মতোই রয়েছে, এবং ১৩ দশমিক ৩ শতাংশ মনে করেন, সংবাদমাধ্যম কম স্বাধীন।
শহরে ৭৩ দশমিক ৮ শতাংশ এবং গ্রামে ৫৭ দশমিক ১ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে সংবাদমাধ্যম বেশি স্বাধীন। তরুণদের মধ্যে ৬৫ দশমিক ৭ শতাংশ এবং ৩৫ বছরের বেশি বয়সী ৫৬ দশমিক ৫ শতাংশ উত্তরদাতা একমত হয়েছেন যে, বর্তমান সরকারের সময় সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা বাড়িয়েছে। পুরুষদের মধ্যে ৬৮ দশমিক ২ শতাংশ এবং নারীদের মধ্যে ৫৪ দশমিক ২ শতাংশ উত্তরদাতা সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা বৃদ্ধির বিষয়ে মত দিয়েছেন।
মুক্ত গণমাধ্যম সূচক
২০২৪ সালের মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে বাংলাদেশ ১৬৫ তম অবস্থানে রয়েছে, যা দেশটির জন্য সর্বনিম্ন র্যাঙ্ক। ২০০৮ সাল থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে বাংলাদেশের অবস্থান প্রায় ৪৪ ধাপ নিচে নেমে এসেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন নিপীড়নমূলক আইন, গণমাধ্যমের লাইসেন্স প্রদান ও ভয়াবহ পরিবেশ এই পতনের কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
কঠোর আইন
আন্তর্জাতিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে সাংবাদিকদের জন্য বিশ্বের কঠোরতম আইনগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে উল্লেখ করেছে। এটি সাংবাদিকদের গ্রেপ্তার, তল্লাশি এবং গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অনুমতি দেয়। তবে ২০২৩ সালে এই আইনটি বাতিল করে সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করা হয়, যা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে নানা বিতর্কের জন্ম দেয়।
অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রতি এই আইন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং সাইবার নিরাপত্তা আইনের অধীনে দায়ের হওয়া মামলা বাতিলের ঘোষণা দিয়েছে। যদি কেউ গ্রেপ্তার থাকেন, তাঁদের আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মুক্তি দেওয়ারও কথা বলা হয়েছে।
হামলা–মামলা
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর কয়েকটি গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে হামলার ঘটনা ঘটেছে, তবে কিছুদিন পর এই পরিস্থিতি স্থিতিশীল হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারী কর্মকর্তাদের দাবি, যেসব সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে, তা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভিত্তিহীন ছিল এবং এই মামলা খতিয়ে দেখতে একটি কমিটি গঠন করা হবে।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
গত ১১ সেপ্টেম্বর, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস জানিয়েছেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে একটি কমিশন গঠন করা হবে। এরপর ১৭ সেপ্টেম্বর গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেওয়া হয়। ৫ নভেম্বর সম্পাদক পরিষদ সরকারের কাছে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষা করার জন্য কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।
নোয়াবের বিবৃতি
গত ২৫ নভেম্বর বাংলাদেশ সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন (নোয়াব) সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে আক্রমণের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যম কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে তাঁরা জানিয়েছেন। তা৭রা ‘মব জাস্টিস’ কঠোরভাবে দমন করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
এদিকে, গতকাল ২৬ নভেম্বর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, দেশের কিছু গণমাধ্যম এখনো ভুল তথ্য এবং গুজব ছড়িয়ে যাচ্ছে, যা জনগণের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি করছে। তবে, সরকার পরিস্থিতি মোকাবিলা করবে এবং গণমাধ্যম অফিসে ভাঙচুর হলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ের তুলনায় বেড়েছে বলে মনে করছেন দেশের বেশির ভাগ মানুষ। ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার এক জরিপ অনুযায়ী, ৬০ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের চেয়ে বেড়েছে। একইভাবে, ৬১ দশমিক ২ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে সংবাদমাধ্যম অধিক স্বাধীনতা ভোগ করছে।
এই জরিপ ১৩ থেকে ২৭ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের আট বিভাগে ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী ১ হাজার মানুষের মধ্যে পরিচালিত হয়।
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা
জরিপের ফল অনুযায়ী, ২৫ দশমিক ২ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ের মতোই রয়েছে, ১৪ দশমিক ২ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় মতপ্রকাশের স্বাধীনতা কিছুটা কম। এ বিষয়ে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ উত্তরদাতা মন্তব্য করতে চাননি।
পুরুষদের মধ্যে ৬৪ দশমিক ৩ শতাংশ এবং নারীদের মধ্যে ৫৬ দশমিক ৫ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, বর্তমান সরকারের অধীনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আগের চেয়ে বেশি।
তরুণদের (১৮ থেকে ৩৪ বছর বয়সী) মধ্যে ৫৭ দশমিক ১ শতাংশ এবং ৩৫ বছরের বেশি বয়সী ৬৩ দশমিক ৮ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ের তুলনায় বেড়েছে। গ্রামাঞ্চলে ৫৮ দশমিক ৪ শতাংশ এবং শহরাঞ্চলে ৬৬ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ একমত হয়েছেন যে, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বেশি।
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৬১ দশমিক ২ শতাংশ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে সংবাদমাধ্যম বেশি স্বাধীনতা উপভোগ করছে। ১৮ দশমিক ৫ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করেন, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ের মতোই রয়েছে, এবং ১৩ দশমিক ৩ শতাংশ মনে করেন, সংবাদমাধ্যম কম স্বাধীন।
শহরে ৭৩ দশমিক ৮ শতাংশ এবং গ্রামে ৫৭ দশমিক ১ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে সংবাদমাধ্যম বেশি স্বাধীন। তরুণদের মধ্যে ৬৫ দশমিক ৭ শতাংশ এবং ৩৫ বছরের বেশি বয়সী ৫৬ দশমিক ৫ শতাংশ উত্তরদাতা একমত হয়েছেন যে, বর্তমান সরকারের সময় সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা বাড়িয়েছে। পুরুষদের মধ্যে ৬৮ দশমিক ২ শতাংশ এবং নারীদের মধ্যে ৫৪ দশমিক ২ শতাংশ উত্তরদাতা সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা বৃদ্ধির বিষয়ে মত দিয়েছেন।
মুক্ত গণমাধ্যম সূচক
২০২৪ সালের মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে বাংলাদেশ ১৬৫ তম অবস্থানে রয়েছে, যা দেশটির জন্য সর্বনিম্ন র্যাঙ্ক। ২০০৮ সাল থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে বাংলাদেশের অবস্থান প্রায় ৪৪ ধাপ নিচে নেমে এসেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন নিপীড়নমূলক আইন, গণমাধ্যমের লাইসেন্স প্রদান ও ভয়াবহ পরিবেশ এই পতনের কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
কঠোর আইন
আন্তর্জাতিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে সাংবাদিকদের জন্য বিশ্বের কঠোরতম আইনগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে উল্লেখ করেছে। এটি সাংবাদিকদের গ্রেপ্তার, তল্লাশি এবং গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অনুমতি দেয়। তবে ২০২৩ সালে এই আইনটি বাতিল করে সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করা হয়, যা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে নানা বিতর্কের জন্ম দেয়।
অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রতি এই আইন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং সাইবার নিরাপত্তা আইনের অধীনে দায়ের হওয়া মামলা বাতিলের ঘোষণা দিয়েছে। যদি কেউ গ্রেপ্তার থাকেন, তাঁদের আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মুক্তি দেওয়ারও কথা বলা হয়েছে।
হামলা–মামলা
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর কয়েকটি গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে হামলার ঘটনা ঘটেছে, তবে কিছুদিন পর এই পরিস্থিতি স্থিতিশীল হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারী কর্মকর্তাদের দাবি, যেসব সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে, তা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভিত্তিহীন ছিল এবং এই মামলা খতিয়ে দেখতে একটি কমিটি গঠন করা হবে।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
গত ১১ সেপ্টেম্বর, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস জানিয়েছেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে একটি কমিশন গঠন করা হবে। এরপর ১৭ সেপ্টেম্বর গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেওয়া হয়। ৫ নভেম্বর সম্পাদক পরিষদ সরকারের কাছে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষা করার জন্য কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।
নোয়াবের বিবৃতি
গত ২৫ নভেম্বর বাংলাদেশ সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন (নোয়াব) সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে আক্রমণের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যম কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে বলে তাঁরা জানিয়েছেন। তা৭রা ‘মব জাস্টিস’ কঠোরভাবে দমন করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
এদিকে, গতকাল ২৬ নভেম্বর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, দেশের কিছু গণমাধ্যম এখনো ভুল তথ্য এবং গুজব ছড়িয়ে যাচ্ছে, যা জনগণের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি করছে। তবে, সরকার পরিস্থিতি মোকাবিলা করবে এবং গণমাধ্যম অফিসে ভাঙচুর হলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার এক জরিপ অনুযায়ী, ৬০ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের চেয়ে বেড়েছে।
২৭ নভেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার এক জরিপ অনুযায়ী, ৬০ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের চেয়ে বেড়েছে।
২৭ নভেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার এক জরিপ অনুযায়ী, ৬০ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের চেয়ে বেড়েছে।
২৭ নভেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার এক জরিপ অনুযায়ী, ৬০ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের চেয়ে বেড়েছে।
২৭ নভেম্বর ২০২৪
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৮ ঘণ্টা আগে