নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ সেই ১৭ আগস্ট। ২০০৫ সালের এই দিনে দেশব্যাপী একযোগে ৫০০ বোমা ফাটিয়ে মানুষের মনে আতঙ্ক তৈরি করেছিল জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি)। সে সময় তারা প্রচারপত্রে বলেছিল, তারা এ দেশে ‘আল্লাহর আইন’ বাস্তবায়ন করতে চায়। এরপর নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে ১৬ বছর পর নিষিদ্ধ এই সংগঠনটি কিছুটা কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। তবুও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বলছেন, কেউ কেউ সংগঠনটি টিকিয়ে রেখেছেন। আর জঙ্গিবাদ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে সামনে আসা এই জঙ্গি সংগঠন হয়তো এত সহজে পথ ছাড়বে না।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও জেএমবির বিভিন্ন পর্যায়ে গ্রেপ্তার হওয়া জঙ্গিদের জবানবন্দি থেকে জানা যায়, ১৯৯৮ সালে গঠিত শায়খ আবদুর রহমানের গড়া এই জঙ্গি সংগঠনটিতে বর্তমানে কিছু সদস্য রয়েছেন। এই সদস্যরা ১২টি জেলায় অবস্থান করছেন। তাঁদের সম্পৃক্ত জেলাগুলো হলো ময়মনসিংহ, শেরপুর, জামালপুর, কুড়িগ্রাম, রংপুর, বগুড়া, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, নীলফামারী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও খুলনা।
পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) প্রধান আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, পুরোনো জেএমবির তেমন কোনো কার্যক্রমই এখন নেই। তবে মাঝে বিভিন্নভাবে মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করে। তাদের একটি অংশ ‘নব্য জেএমবি’ হিসেবে আইএসের অনুসারী হয়ে সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করে। একের পর এক অভিযানে তাদের সেই জাল ভেঙে গেছে।
অবশ্য নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আব্দুর রশিদ বলেছেন, জঙ্গি সংগঠনগুলোকে নিয়ে এমন আত্মতুষ্টিতে ভোগার সুযোগ নেই। জেএমবির মতো রাজনৈতিক উদ্দেশে সংগঠিত হওয়া এই সংগঠনের ক্ষেত্রে তো নয়ই। তিনি বলেন, এ ধরনের সংগঠনগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল না হওয়া পর্যন্ত লেগে থাকে। তাদের ছেড়ে দেওয়া ঠিক না। তারা যেকোনো সময় আতঙ্কে পরিণত হয়ে উঠতে পারে। তবে এটা ঠিক, আগের চেয়ে শক্তি ক্ষমতায় দুর্বল হয়েছে এই নিষিদ্ধ সংগঠনটি।
সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দারা বলছেন, গত এপ্রিলে জেএমবি ভারপ্রাপ্ত আমির রেজাউল হক ওরফে রেজা ওরফে তানভীর মাহমুদ ওরফে শিহাব আহনাফ গ্রেপ্তারের পর সংগঠনটি আরও দুর্বল হয়ে পড়েছে। কেননা এই ভারপ্রাপ্ত আমিরই একাধারে দাওয়া বিভাগের প্রধান, বাইতুল মালের প্রধান, টাকা হিসাব রাখার দায়িত্বের প্রধান ছিলেন। তবে নিষিদ্ধ এই সংগঠনটি এখন কে চালাচ্ছেন সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কারও কাছেই তথ্য নেই। কর্মকর্তারা বলছেন, তবে রেজাউলের আগে জেএমবির ভারপ্রাপ্ত আমির ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার খুরশিদ আলম, যিনি ২০১৮ সালের দিকে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মারা যান।
পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের কর্মকর্তারা বলছেন, জেএমবির অর্থ আসছে ১২ জেলা থেকেই। প্রতি মাসে গড়ে ৭ থেকে ৮ লাখ টাকা সংগঠনের ফান্ডে জমা হচ্ছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গ থেকে আসছে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। যে অর্থ সংগ্রহ ও পাঠানোর দায়িত্বে রয়েছেন ছয়জন জঙ্গি। ময়মনসিংহ থেকে আসছে ৩ লাখ টাকা। দায়িত্বে রয়েছেন পাঁচজন। গাজীপুর ও খুলনা থেকে মাসে গড়ে ২০ হাজার টাকার মতো আসে। সিটিটিসি বলছে, আব্দুল্লাহ নামের নারায়ণগঞ্জের এক ব্যক্তি দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকতেন, যিনি এই জেএমবিকে প্রতি মাসে ভালো অর্থ দান করতেন। সম্প্রতি তিনি সেখানেই মারা যাওয়ায় ওই টাকা আর আসছে না।
র্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০০৫ সালের বোমা হামলার ঘটনায় ৬৭ জন জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৫০০ জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করেছে। এখন নতুন করে যাঁরা মাথাচাড়া দিতে চান, তাঁরাও র্যাবের নজরদারিতে রয়েছেন।
৫৫ মামলার বিচার শেষ হয়নি পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সিরিজ বোমা হামলার ঘটনায় সারা দেশে ১৫৯টি মামলা হয়েছে। সব কটির অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১০৪টি মামলার বিচার সম্পন্ন হয়েছে। এসব রায়ে ৩৪০ জনের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়েছে। এর মধ্যে ১৫ জনকে দেওয়া হয়েছে মৃত্যুদণ্ড। খালাস দেওয়া হয়েছে ৩৫৮ জনকে, জামিনে রয়েছে ১৩৩ আসামি। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া আসামিদের মধ্যে ছিলেন বাংলা ভাই ও শায়খ আব্দুর রহমান।

আজ সেই ১৭ আগস্ট। ২০০৫ সালের এই দিনে দেশব্যাপী একযোগে ৫০০ বোমা ফাটিয়ে মানুষের মনে আতঙ্ক তৈরি করেছিল জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি)। সে সময় তারা প্রচারপত্রে বলেছিল, তারা এ দেশে ‘আল্লাহর আইন’ বাস্তবায়ন করতে চায়। এরপর নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে ১৬ বছর পর নিষিদ্ধ এই সংগঠনটি কিছুটা কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। তবুও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বলছেন, কেউ কেউ সংগঠনটি টিকিয়ে রেখেছেন। আর জঙ্গিবাদ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে সামনে আসা এই জঙ্গি সংগঠন হয়তো এত সহজে পথ ছাড়বে না।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও জেএমবির বিভিন্ন পর্যায়ে গ্রেপ্তার হওয়া জঙ্গিদের জবানবন্দি থেকে জানা যায়, ১৯৯৮ সালে গঠিত শায়খ আবদুর রহমানের গড়া এই জঙ্গি সংগঠনটিতে বর্তমানে কিছু সদস্য রয়েছেন। এই সদস্যরা ১২টি জেলায় অবস্থান করছেন। তাঁদের সম্পৃক্ত জেলাগুলো হলো ময়মনসিংহ, শেরপুর, জামালপুর, কুড়িগ্রাম, রংপুর, বগুড়া, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, নীলফামারী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও খুলনা।
পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) প্রধান আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, পুরোনো জেএমবির তেমন কোনো কার্যক্রমই এখন নেই। তবে মাঝে বিভিন্নভাবে মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করে। তাদের একটি অংশ ‘নব্য জেএমবি’ হিসেবে আইএসের অনুসারী হয়ে সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করে। একের পর এক অভিযানে তাদের সেই জাল ভেঙে গেছে।
অবশ্য নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আব্দুর রশিদ বলেছেন, জঙ্গি সংগঠনগুলোকে নিয়ে এমন আত্মতুষ্টিতে ভোগার সুযোগ নেই। জেএমবির মতো রাজনৈতিক উদ্দেশে সংগঠিত হওয়া এই সংগঠনের ক্ষেত্রে তো নয়ই। তিনি বলেন, এ ধরনের সংগঠনগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল না হওয়া পর্যন্ত লেগে থাকে। তাদের ছেড়ে দেওয়া ঠিক না। তারা যেকোনো সময় আতঙ্কে পরিণত হয়ে উঠতে পারে। তবে এটা ঠিক, আগের চেয়ে শক্তি ক্ষমতায় দুর্বল হয়েছে এই নিষিদ্ধ সংগঠনটি।
সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দারা বলছেন, গত এপ্রিলে জেএমবি ভারপ্রাপ্ত আমির রেজাউল হক ওরফে রেজা ওরফে তানভীর মাহমুদ ওরফে শিহাব আহনাফ গ্রেপ্তারের পর সংগঠনটি আরও দুর্বল হয়ে পড়েছে। কেননা এই ভারপ্রাপ্ত আমিরই একাধারে দাওয়া বিভাগের প্রধান, বাইতুল মালের প্রধান, টাকা হিসাব রাখার দায়িত্বের প্রধান ছিলেন। তবে নিষিদ্ধ এই সংগঠনটি এখন কে চালাচ্ছেন সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কারও কাছেই তথ্য নেই। কর্মকর্তারা বলছেন, তবে রেজাউলের আগে জেএমবির ভারপ্রাপ্ত আমির ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার খুরশিদ আলম, যিনি ২০১৮ সালের দিকে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মারা যান।
পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের কর্মকর্তারা বলছেন, জেএমবির অর্থ আসছে ১২ জেলা থেকেই। প্রতি মাসে গড়ে ৭ থেকে ৮ লাখ টাকা সংগঠনের ফান্ডে জমা হচ্ছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গ থেকে আসছে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। যে অর্থ সংগ্রহ ও পাঠানোর দায়িত্বে রয়েছেন ছয়জন জঙ্গি। ময়মনসিংহ থেকে আসছে ৩ লাখ টাকা। দায়িত্বে রয়েছেন পাঁচজন। গাজীপুর ও খুলনা থেকে মাসে গড়ে ২০ হাজার টাকার মতো আসে। সিটিটিসি বলছে, আব্দুল্লাহ নামের নারায়ণগঞ্জের এক ব্যক্তি দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকতেন, যিনি এই জেএমবিকে প্রতি মাসে ভালো অর্থ দান করতেন। সম্প্রতি তিনি সেখানেই মারা যাওয়ায় ওই টাকা আর আসছে না।
র্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০০৫ সালের বোমা হামলার ঘটনায় ৬৭ জন জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ২ হাজার ৫০০ জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করেছে। এখন নতুন করে যাঁরা মাথাচাড়া দিতে চান, তাঁরাও র্যাবের নজরদারিতে রয়েছেন।
৫৫ মামলার বিচার শেষ হয়নি পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সিরিজ বোমা হামলার ঘটনায় সারা দেশে ১৫৯টি মামলা হয়েছে। সব কটির অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১০৪টি মামলার বিচার সম্পন্ন হয়েছে। এসব রায়ে ৩৪০ জনের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়েছে। এর মধ্যে ১৫ জনকে দেওয়া হয়েছে মৃত্যুদণ্ড। খালাস দেওয়া হয়েছে ৩৫৮ জনকে, জামিনে রয়েছে ১৩৩ আসামি। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়া আসামিদের মধ্যে ছিলেন বাংলা ভাই ও শায়খ আব্দুর রহমান।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

আজ সেই ১৭ আগস্ট। ২০০৫ সালের এই দিনে দেশব্যাপী একযোগে ৫০০ বোমা ফাটিয়ে মানুষের মনে আতঙ্ক তৈরি করেছিল জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি)। সে সময় তারা প্রচারপত্রে বলেছিল, তারা এ দেশে ‘আল্লাহর আইন’ বাস্তবায়ন করতে চায়
১৭ আগস্ট ২০২১
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

আজ সেই ১৭ আগস্ট। ২০০৫ সালের এই দিনে দেশব্যাপী একযোগে ৫০০ বোমা ফাটিয়ে মানুষের মনে আতঙ্ক তৈরি করেছিল জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি)। সে সময় তারা প্রচারপত্রে বলেছিল, তারা এ দেশে ‘আল্লাহর আইন’ বাস্তবায়ন করতে চায়
১৭ আগস্ট ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

আজ সেই ১৭ আগস্ট। ২০০৫ সালের এই দিনে দেশব্যাপী একযোগে ৫০০ বোমা ফাটিয়ে মানুষের মনে আতঙ্ক তৈরি করেছিল জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি)। সে সময় তারা প্রচারপত্রে বলেছিল, তারা এ দেশে ‘আল্লাহর আইন’ বাস্তবায়ন করতে চায়
১৭ আগস্ট ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

আজ সেই ১৭ আগস্ট। ২০০৫ সালের এই দিনে দেশব্যাপী একযোগে ৫০০ বোমা ফাটিয়ে মানুষের মনে আতঙ্ক তৈরি করেছিল জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি)। সে সময় তারা প্রচারপত্রে বলেছিল, তারা এ দেশে ‘আল্লাহর আইন’ বাস্তবায়ন করতে চায়
১৭ আগস্ট ২০২১
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১০ ঘণ্টা আগে