নিজস্ব প্রতিবেদক

সদ্য সমাপ্ত ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে পুলিশের ভূমিকায় সন্তুষ্ট নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে পুলিশের ভূমিকায় আপনারা সন্তুষ্ট—জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘পুলিশের ভূমিকায় অবশ্যই সন্তুষ্ট। ১২৪টি কেন্দ্রের বাকিগুলোতে কিছু হয়নি। সেদিন স্থানীয় সরকারের আরও নির্বাচন ছিল। সেখানে তো কিছু হয়নি। এই পুলিশ, আনসার, বিজিবি নিয়ে নির্বাচন করেছি। তাহলে আপনারা কীভাবে বলছেন যে পুলিশ আমাদের কথা শুনছে না, দায়িত্বে অবহেলা করছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে কতিপয় জায়গায় হয়তো কারও অবহেলা থাকতে পারে, সে ক্ষেত্রে আমরা তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে বলেছি।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলমের ওপর হামলার ঘটার বিষয়ে মো. আলমগীর বলেন, ‘১২৪টা কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হয়েছে। সবাই সহযোগিতা করেছেন। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হয়েছে। কোনো অশান্তি হয়নি। সোয়া ৩টা থেকে সাড়ে ৩টার মধ্যে একটা ঘটনা ঘটল। এটা নিয়ে আমরা ডিসপ্লিজড। মোটেই আমরা সেটিসফাই না। এ জন্য আমরা ডিএমপি কমিশনারকে বিস্তারিতভাবে দেখে ব্যবস্থা নিতে বলেছি।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, ‘সেখানে কারও না কারও তো অবহেলা ছিল। একজন প্রার্থীর নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব ইসিসহ সকলের। পুলিশকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, কে দায়ী তা বের হয়ে আসুক। তারপর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কে দায়ী তদন্ত হওয়ার আগে বললে তদন্ত প্রভাবিত হতে পারে।’
সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। পরবর্তীর জন্য আপনাদের বার্তা কী থাকবে—জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘পরবর্তী নির্বাচনের জন্য যে বার্তা থাকবে ভবিষ্যতে যেন এমন না ঘটে। সে জন্য যে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার তার সবই যেন নেওয়া হয়।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘প্রত্যেকটি প্রার্থীকে বলা হয়েছে প্রচারে গেলে যেন আমাদের জানিয়ে নিরাপত্তা নিয়ে যায়। কিন্তু অনেকেই নিতে চায়নি। তারা বলেছে এতে প্রচার কৌশলের গোপনীয়তা থাকবে না।’
হিরো আলমের ঘটনায় জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশের বিবৃতির বিষয়ে মো. আলমগীর বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে কোনো দুর্বলতা ছিল না। দুঃখজনক ঘটনা নিয়ে তারা বিবৃতি দিয়েছে—এটা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিষয়। বিদেশিরা যদি আমাদের নিয়ে বলত তাহলে আমাদের ব্যাখ্যা থাকত।’
বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে পারিবারিক সম্পত্তি দখলের অভিযোগ করেছেন তাঁর ছোট ভাই ও দুই বোন। বিষয়টি নজরে আনলে মো. আলমগীর বলেন, ‘যে সকল দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছিল, তার মধ্যে প্রাথমিক বাছাইয়ে ১২টি টিকেছিল। সেখান থেকে চারটি দলের মাঠপর্যায়ের তথ্য যাচাইয়ে সঠিক পাওয়া গিয়েছিল। পরবর্তীকালে চারটি দলের জন্য উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়। তারা তদন্ত করলে দুটি দল চূড়ান্তভাবে বাছাই প্রক্রিয়ায় টিকে যায়। আমরা তাদের নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তার জন্য কারও কোনো অভিযোগ থাকলে তা আহ্বান করে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। অভিযোগের বিষয়টি দেওয়ানি আদালতের। সেটা তাঁরাই দেখবেন। আমাদের আইন অনুযায়ী নিজস্ব বা ভাড়া অফিস হলেও চলবে। যে অভিযোগ আছে, অভিযোগ আসলে সেগুলো আবার তদন্ত করব। দুপক্ষের বক্তব্য শুনব তারপর সিদ্ধান্ত নেব।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘আমরা তো চূড়ান্তভাবে কাউকে নিবন্ধন দিইনি। যেসব অভিযোগ আসছে বা আরও আসবে। সেগুলো আমরা গণশুনানি করব। অভিযোগ দেওয়ার জন্য ২৬ জুলাই পর্যন্ত সময় আছে। শুনানিতে যদি দেখা যায় শর্ত পূরণ করেনি বা অভিযোগ প্রমাণিত হয়। তাহলে তো নিবন্ধন পাবে না। এ ছাড়া যদি উদ্দেশ্যমূলকভাবে রিপোর্ট দিয়ে থাকলে কমিটিগুলোর বিরুদ্ধে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন হবে।’

সদ্য সমাপ্ত ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে পুলিশের ভূমিকায় সন্তুষ্ট নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে পুলিশের ভূমিকায় আপনারা সন্তুষ্ট—জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘পুলিশের ভূমিকায় অবশ্যই সন্তুষ্ট। ১২৪টি কেন্দ্রের বাকিগুলোতে কিছু হয়নি। সেদিন স্থানীয় সরকারের আরও নির্বাচন ছিল। সেখানে তো কিছু হয়নি। এই পুলিশ, আনসার, বিজিবি নিয়ে নির্বাচন করেছি। তাহলে আপনারা কীভাবে বলছেন যে পুলিশ আমাদের কথা শুনছে না, দায়িত্বে অবহেলা করছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে কতিপয় জায়গায় হয়তো কারও অবহেলা থাকতে পারে, সে ক্ষেত্রে আমরা তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে বলেছি।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী হিরো আলমের ওপর হামলার ঘটার বিষয়ে মো. আলমগীর বলেন, ‘১২৪টা কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হয়েছে। সবাই সহযোগিতা করেছেন। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হয়েছে। কোনো অশান্তি হয়নি। সোয়া ৩টা থেকে সাড়ে ৩টার মধ্যে একটা ঘটনা ঘটল। এটা নিয়ে আমরা ডিসপ্লিজড। মোটেই আমরা সেটিসফাই না। এ জন্য আমরা ডিএমপি কমিশনারকে বিস্তারিতভাবে দেখে ব্যবস্থা নিতে বলেছি।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, ‘সেখানে কারও না কারও তো অবহেলা ছিল। একজন প্রার্থীর নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব ইসিসহ সকলের। পুলিশকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, কে দায়ী তা বের হয়ে আসুক। তারপর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কে দায়ী তদন্ত হওয়ার আগে বললে তদন্ত প্রভাবিত হতে পারে।’
সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। পরবর্তীর জন্য আপনাদের বার্তা কী থাকবে—জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, ‘পরবর্তী নির্বাচনের জন্য যে বার্তা থাকবে ভবিষ্যতে যেন এমন না ঘটে। সে জন্য যে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার তার সবই যেন নেওয়া হয়।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘প্রত্যেকটি প্রার্থীকে বলা হয়েছে প্রচারে গেলে যেন আমাদের জানিয়ে নিরাপত্তা নিয়ে যায়। কিন্তু অনেকেই নিতে চায়নি। তারা বলেছে এতে প্রচার কৌশলের গোপনীয়তা থাকবে না।’
হিরো আলমের ঘটনায় জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশের বিবৃতির বিষয়ে মো. আলমগীর বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে কোনো দুর্বলতা ছিল না। দুঃখজনক ঘটনা নিয়ে তারা বিবৃতি দিয়েছে—এটা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিষয়। বিদেশিরা যদি আমাদের নিয়ে বলত তাহলে আমাদের ব্যাখ্যা থাকত।’
বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে পারিবারিক সম্পত্তি দখলের অভিযোগ করেছেন তাঁর ছোট ভাই ও দুই বোন। বিষয়টি নজরে আনলে মো. আলমগীর বলেন, ‘যে সকল দল নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছিল, তার মধ্যে প্রাথমিক বাছাইয়ে ১২টি টিকেছিল। সেখান থেকে চারটি দলের মাঠপর্যায়ের তথ্য যাচাইয়ে সঠিক পাওয়া গিয়েছিল। পরবর্তীকালে চারটি দলের জন্য উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়। তারা তদন্ত করলে দুটি দল চূড়ান্তভাবে বাছাই প্রক্রিয়ায় টিকে যায়। আমরা তাদের নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তার জন্য কারও কোনো অভিযোগ থাকলে তা আহ্বান করে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। অভিযোগের বিষয়টি দেওয়ানি আদালতের। সেটা তাঁরাই দেখবেন। আমাদের আইন অনুযায়ী নিজস্ব বা ভাড়া অফিস হলেও চলবে। যে অভিযোগ আছে, অভিযোগ আসলে সেগুলো আবার তদন্ত করব। দুপক্ষের বক্তব্য শুনব তারপর সিদ্ধান্ত নেব।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘আমরা তো চূড়ান্তভাবে কাউকে নিবন্ধন দিইনি। যেসব অভিযোগ আসছে বা আরও আসবে। সেগুলো আমরা গণশুনানি করব। অভিযোগ দেওয়ার জন্য ২৬ জুলাই পর্যন্ত সময় আছে। শুনানিতে যদি দেখা যায় শর্ত পূরণ করেনি বা অভিযোগ প্রমাণিত হয়। তাহলে তো নিবন্ধন পাবে না। এ ছাড়া যদি উদ্দেশ্যমূলকভাবে রিপোর্ট দিয়ে থাকলে কমিটিগুলোর বিরুদ্ধে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন হবে।’

আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেছেন, গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপসহীন ভূমিকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
৭ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
১৯ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন।
২৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
২৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেছেন, গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপসহীন ভূমিকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। জাতির এই অপূরণীয় ক্ষতির মুহূর্তে আমি মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গ ও অনুসারীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।
দেশবাসীকে মরহুমার স্মৃতির প্রতি সম্মান জানিয়ে তাঁর জন্য দোয়া ও প্রার্থনা করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেছেন, গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপসহীন ভূমিকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। জাতির এই অপূরণীয় ক্ষতির মুহূর্তে আমি মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গ ও অনুসারীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।
দেশবাসীকে মরহুমার স্মৃতির প্রতি সম্মান জানিয়ে তাঁর জন্য দোয়া ও প্রার্থনা করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।

সদ্য সমাপ্ত ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে পুলিশের ভূমিকায় সন্তুষ্ট নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
২০ জুলাই ২০২৩
বিএনপির চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
১৯ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন।
২৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
২৯ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
বর্ষীয়ান এই নেত্রীর প্রয়াণে রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সারা দেশে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জানিয়েছেন, সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর দাফন রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে তাঁর স্বামী, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশে হতে পারে। এটি দল ও পরিবারের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত।
এ ছাড়া আগামীকাল বুধবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। জানাজা ও দাফনপ্রক্রিয়ার সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য বিএনপি বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রক্ষার চেষ্টা করছে।
খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন জটিলতাসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসা শেষে ৬ মে তিনি দেশে ফেরেন। সে সময় স্বাস্থ্যের কিছুটা উন্নতিও দেখা গিয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘদিনের শারীরিক জটিলতা এবং মানসিক ধকলের কারণে তিনি অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন।
গত ২৩ নভেম্বর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে পুনরায় এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে এক মাসের বেশি সময় চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ ভোরে তিনি চিকিৎসায় সাড়া দেওয়া বন্ধ করে দেন এবং চিরবিদায় নেন।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে নেতৃত্ব দেওয়া খালেদা জিয়া ‘দেশনেত্রী’ হিসেবে জনগণের কাছে সমাদৃত ছিলেন। সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তাঁর অটল ভূমিকার কারণে তাঁকে ‘আপসহীন’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। তিনবারের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যুতে একটি যুগের অবসান ঘটল বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে তাঁর মরদেহ হিমঘরে রাখা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিকতা শেষে তা পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। দলের পক্ষ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি বিস্তারিতভাবে ঘোষণা করার প্রক্রিয়া চলছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
বর্ষীয়ান এই নেত্রীর প্রয়াণে রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সারা দেশে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জানিয়েছেন, সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর দাফন রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে তাঁর স্বামী, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশে হতে পারে। এটি দল ও পরিবারের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত।
এ ছাড়া আগামীকাল বুধবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে খালেদা জিয়ার জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। জানাজা ও দাফনপ্রক্রিয়ার সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য বিএনপি বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রক্ষার চেষ্টা করছে।
খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন জটিলতাসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের লন্ডনে যান খালেদা জিয়া। চিকিৎসা শেষে ৬ মে তিনি দেশে ফেরেন। সে সময় স্বাস্থ্যের কিছুটা উন্নতিও দেখা গিয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘদিনের শারীরিক জটিলতা এবং মানসিক ধকলের কারণে তিনি অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন।
গত ২৩ নভেম্বর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে পুনরায় এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। সেখানে এক মাসের বেশি সময় চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ ভোরে তিনি চিকিৎসায় সাড়া দেওয়া বন্ধ করে দেন এবং চিরবিদায় নেন।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে নেতৃত্ব দেওয়া খালেদা জিয়া ‘দেশনেত্রী’ হিসেবে জনগণের কাছে সমাদৃত ছিলেন। সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তাঁর অটল ভূমিকার কারণে তাঁকে ‘আপসহীন’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। তিনবারের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যুতে একটি যুগের অবসান ঘটল বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে তাঁর মরদেহ হিমঘরে রাখা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিকতা শেষে তা পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। দলের পক্ষ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি বিস্তারিতভাবে ঘোষণা করার প্রক্রিয়া চলছে।

সদ্য সমাপ্ত ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে পুলিশের ভূমিকায় সন্তুষ্ট নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
২০ জুলাই ২০২৩
আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেছেন, গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপসহীন ভূমিকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
৭ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন।
২৩ মিনিট আগে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
২৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন। তিনি ১৯৯১ সালে সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পর দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে আরও দুই দফা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক জীবনে তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র, সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থা ও রাজনৈতিক অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। তিনি দীর্ঘদিন বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবেও সংসদীয় রাজনীতিতে সক্রিয় থেকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় আপসহীন ভূমিকা পালন করেন।
নির্বাচনী প্রক্রিয়া ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের বিকাশে তাঁর রাজনৈতিক ভূমিকা বাংলাদেশের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
নির্বাচন কমিশন মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন। তিনি ১৯৯১ সালে সংসদীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পর দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে আরও দুই দফা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক জীবনে তিনি বহুদলীয় গণতন্ত্র, সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থা ও রাজনৈতিক অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। তিনি দীর্ঘদিন বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবেও সংসদীয় রাজনীতিতে সক্রিয় থেকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় আপসহীন ভূমিকা পালন করেন।
নির্বাচনী প্রক্রিয়া ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের বিকাশে তাঁর রাজনৈতিক ভূমিকা বাংলাদেশের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
নির্বাচন কমিশন মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছে এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছে।

সদ্য সমাপ্ত ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে পুলিশের ভূমিকায় সন্তুষ্ট নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
২০ জুলাই ২০২৩
আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেছেন, গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপসহীন ভূমিকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
৭ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
১৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
২৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার ভোরে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর মৃত্যু-পরবর্তী রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি ও শোক পালনের রূপরেখা নির্ধারণে জরুরি বৈঠকে বসেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে বিশেষ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও উপস্থিত আছেন।
সরকারি সূত্র জানিয়েছে, দুপুর ১২টার পর প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। এই ভাষণেই রাষ্ট্রীয় শোক এবং সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর শেষ বিদায়ের রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি ঘোষণা করার কথা রয়েছে।
অন্যদিকে দলের চেয়ারপারসনের মৃত্যুতে পরবর্তী করণীয় ও জানাজার সময়সূচি নির্ধারণে স্থায়ী কমিটির জরুরি সভা ডেকেছে বিএনপি। দুপুর সাড়ে ১২টায় গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় নির্বাচনের দিন জুলাই সনদের বিষয়ে প্রস্তাবিত গণভোটের সরকারি প্রচার কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। গণভোট বিষয়ে জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন শেষ না হওয়া পর্যন্ত সব ধরনের প্রচার বন্ধ থাকবে। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই এই গণভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
১৯৪৫ সালে জন্ম নেওয়া খালেদা জিয়া ১৯৯১ সালে বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়ে ইতিহাস গড়েছিলেন। তিন মেয়াদে দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা এই নেত্রী মুক্তবাজার অর্থনীতি এবং নারী শিক্ষার প্রসারে আমৃত্যু কাজ করে গেছেন। দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা এবং রাজনৈতিক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ২০২৪ সালের আগস্ট বিপ্লবের পর তিনি পূর্ণ মুক্তি পেলেও শারীরিক জটিলতার কারণে দীর্ঘদিন হাসপাতালেই কাটছিল তাঁর সময়।
তাঁর মৃত্যুতে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা গভীর শোক প্রকাশ করছেন। হাসপাতালের সামনে এবং নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে ভিড় করছেন হাজার হাজার শোকাতুর নেতা-কর্মী।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক স্মরণীয় অধ্যায়ের অবসান ঘটিয়ে চিরবিদায় নিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার ভোরে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর মৃত্যু-পরবর্তী রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি ও শোক পালনের রূপরেখা নির্ধারণে জরুরি বৈঠকে বসেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে বিশেষ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও উপস্থিত আছেন।
সরকারি সূত্র জানিয়েছে, দুপুর ১২টার পর প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। এই ভাষণেই রাষ্ট্রীয় শোক এবং সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর শেষ বিদায়ের রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি ঘোষণা করার কথা রয়েছে।
অন্যদিকে দলের চেয়ারপারসনের মৃত্যুতে পরবর্তী করণীয় ও জানাজার সময়সূচি নির্ধারণে স্থায়ী কমিটির জরুরি সভা ডেকেছে বিএনপি। দুপুর সাড়ে ১২টায় গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় নির্বাচনের দিন জুলাই সনদের বিষয়ে প্রস্তাবিত গণভোটের সরকারি প্রচার কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। গণভোট বিষয়ে জনসচেতনতামূলক প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন শেষ না হওয়া পর্যন্ত সব ধরনের প্রচার বন্ধ থাকবে। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই এই গণভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
১৯৪৫ সালে জন্ম নেওয়া খালেদা জিয়া ১৯৯১ সালে বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়ে ইতিহাস গড়েছিলেন। তিন মেয়াদে দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা এই নেত্রী মুক্তবাজার অর্থনীতি এবং নারী শিক্ষার প্রসারে আমৃত্যু কাজ করে গেছেন। দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা এবং রাজনৈতিক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ২০২৪ সালের আগস্ট বিপ্লবের পর তিনি পূর্ণ মুক্তি পেলেও শারীরিক জটিলতার কারণে দীর্ঘদিন হাসপাতালেই কাটছিল তাঁর সময়।
তাঁর মৃত্যুতে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা গভীর শোক প্রকাশ করছেন। হাসপাতালের সামনে এবং নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে ভিড় করছেন হাজার হাজার শোকাতুর নেতা-কর্মী।

সদ্য সমাপ্ত ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে পুলিশের ভূমিকায় সন্তুষ্ট নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
২০ জুলাই ২০২৩
আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেছেন, গণতন্ত্র এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর আপসহীন ভূমিকা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
৭ মিনিট আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশের রাজনীতির ‘আপসহীন’ নেত্রী খালেদা জিয়া আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
১৯ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) মো. রুহুল আমিন মল্লিক স্বাক্ষরিত এক শোকবার্তায় জানানো হয়, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন।
২৩ মিনিট আগে