নিজস্ব প্রতিবেদক, মাতারবাড়ী, কক্সবাজার থেকে

‘আশা করি খুব শিগগিরই মূল্যস্ফীতি হ্রাস পাবে। মানুষ ভালোভাবে চলতে পারবে’—বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ শনিবার কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎসংলগ্ন টাউনশিপ মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় এমন আশা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি ওয়াদা দিয়েছিলাম প্রত্যেক ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেওয়া হবে। আজকে আমরা বিদ্যুৎ দিচ্ছি। দেশের মানুষ যাতে সুন্দরভাবে বাঁচতে পারে সেই ব্যবস্থা করেছি। দুঃখের বিষয় হচ্ছে, যখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বাধল, নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞায় মুদ্রাস্ফীতি কিছুটা বাড়ল, সেটাও আমরা নিয়ন্ত্রণের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করি খুব শিগগিরই মূল্যস্ফীতি হ্রাস পাবে। মানুষ ভালোভাবে চলতে পারবে।’
কক্সবাজারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে (শনিবার) এসেছি আপনাদের কাছে কিছু উপহার দিতে। কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রেলপথ উদ্বোধন করে আসলাম। এখন ঢাকায় রেলে করে যাওয়া যাবে।’
আওয়ামী লীগ সরকারের এসে কক্সবাজার অঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই বাংলাদেশ আরও উন্নত হোক। আমাদের সমুদ্রসীমার যে অধিকার তা নিয়ে কখনো জিয়াউর রহমান, এরশাদ, খালেদা জিয়া বলেনি। জাতির পিতা ১৯৭৪ সালে সমুদ্রসীমা আইন করে যায়। এরপর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে এ সমুদ্রসীমায় আমাদের অধিকার ফিরে পেয়েছি। সমুদ্র সম্পদ অর্থনৈতিক উন্নয়নে যাতে কাজে লাগে, সেটা করব। সেই পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি।’
দ্বীপ উন্নয়নে সরকারের কার্যক্রম তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জনগণের সেবক, জনগণের জন্য কাজ করে। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আপনারা স্বাধীনতা পেয়েছেন। আর নৌকায় ভোট দিয়েছেন বলেন সারা বাংলাদেশে উন্নয়ন হচ্ছে। প্রত্যেকটা এলাকায় স্কুল করে দিচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে দেশের মানুষের উন্নয়ন, সেই উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছি।’
প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে কক্সবাজারের উন্নয়নের জন্য বেশ কিছু প্রতিশ্রুতি দেন। লবণচাষিদের জায়গার ব্যবস্থা, তাঁদের পুনর্বাসন, কক্সবাজারে ক্রীড়া কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হবে বলে জানান।
সরকারের উদ্যোগের কারণে মানুষের হাতে হাতে মোবাইল ফোন বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আজকে সারা বাংলাদেশে ইন্টারনেট সার্ভিস, ওয়াইফাই সার্ভিস। আপনাদের যাঁরা বিদেশে থাকেন তাঁদের এ জায়গায় বসে দেখতে পারেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। মানুষের জন্য আমরা কাজ করি। আর অন্য একটি দল আছে এরা মানুষের সম্পদ লুটে খায়। এরা খুন, হত্যা, বোমাবাজি, গ্রেনেড হামলা, চোরাকারবারি, অস্ত্র চোরাকারবারি এগুলো জানে। মানুষের কল্যাণে তারা কাজ করতে পারে না। এটাই হচ্ছে বাস্তবতা।’
বাংলাদেশ বদলে গেছে, কারণটা হলো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আপনারা সংসদ নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছেন বলেই আমরা সরকার গঠন করতে পেরেছি। আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আগামীতে নির্বাচনেও চাইব আপনারা নৌকায় ভোট দিয়ে, যেন আপনাদের সেবা করতে পারি, আর যে কাজগুলো এখনো বাকি আছে সেগুলো শেষ করতে পারি—তার জন্য আমি আপনাদের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চাই। আপনারা কি নৌকা মার্কায় ভোট দেবেন?’ এ সময় উপস্থিত জনতা হাত তুলে সমর্থন জানায়। পরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানাই।’
উপস্থিত জনতার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা কষ্ট করে মাতারবাড়ীর এ জনসভায় এসেছেন, তাই কৃতজ্ঞতা জানাই।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার বাবা এ দেশ স্বাধীন করে দিয়েছেন। আপনাদের ভাগ্য গড়া আমার দায়িত্ব। আমি কয়েক দিন আগে সৌদি আরব গিয়েছিলাম। আমি নবী (সা.) রওজা জিয়ারত করেছি, উমরাহ পালন করেছি। আমি যেভাবে নিজের সন্তানের জন্য দোয়া চাই, সেইভাবে বাংলাদেশের মানুষের জন্য দোয়া চেয়েছি। যেন বাংলাদেশের আর কষ্ট করতে না হয়, তারা যেন সুন্দরভাবে জীবন পায়, সুন্দরভাবে বাঁচতে পারে।’
বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পাওয়ার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এটা বাস্তবায়নে নৌকায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে জয়ী করতে হবে। কারণ, আওয়ামী লীগই পারবে, অন্য কেউ পারবে না। কারণ, তাদের কোনো দেশপ্রেমও নাই, মানুষের প্রতিও কোনো দায়িত্ববোধ নাই। কোনো মানুষের মধ্যে মনুষ্যত্ববোধ থাকলে পরে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারতে পারে না। ওই ঢাকা শহরে যান, বিভিন্ন জায়গায় যান জীবন্ত মানুষগুলোকে বিএনপি-জামায়াত পুড়িয়ে পুড়িয়ে হত্যা করছে, গাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে। মানুষকে পুড়িয়ে মারা, সম্পদ পুড়িয়ে নষ্ট করা—এটাই তাদের কাজ। আমরা উন্নয়ন করি, সৃষ্টি করি। আর ওরা ভাঙে, নস্যাৎ করে। ওরা ধ্বংস করতে জানে, মানুষের কল্যাণ করে না। কাজেই এদের থেকে জনগণকে সাবধান থাকতে হবে।’
দেশের জনগণের উন্নয়ন ও কল্যাণে যেকোনো ধরনের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত আছেন বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রয়োজনে বাবার মতো বুকের রক্ত দিতেও আমি প্রস্তুত। শুধু আপনাদের (জনগণ) কল্যাণ করাটাই আমার একমাত্র কাম্য। আমি আপনাদের কাছে দোয়া চাই।’
বক্তব্য শেষের আগে দুই লাইন কবিতা আবৃত্তি করে বলেন, ‘রিক্ত আমি, নিঃস্ব আমি, দেওয়ার কিছু নাই, আছে শুধু ভালোবাসা দিয়ে গেলাম তাই।’
বক্তব্য শেষে নেতা-কর্মীদের স্লোগানে গলা মেলান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘এবার জিতবে কে? নৌকা। জিতবে এবার নৌকা।’
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য চলাকালীন স্থানীয় সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক তাঁর আসন ছেড়ে পেছনে দিকে যাচ্ছিলেন। যা প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি গোচর হয়। এ সময় তিনি রফিককে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘কোথায় যাচ্ছ তুমি? আমার এখানে দাঁড়াও (প্রধানমন্ত্রীর পেছনে)।’ শেখ হাসিনা উপস্থিত জনতার উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের এমপি সাহেব ছোট্ট মানুষ, ওর বাবাকে (প্রয়াত রফিক উল্লাহ) আমি চিনতাম। তিনি নৌকাডুবিতে মারা গেছেন। আমি তখন এসেছিলাম ওদের বাড়িতে। আশেককে আপনাদের হাতেই তুলেই দিলাম।’ জনতার উদ্দেশে বলেন, ‘আশেককে দিয়ে গেলাম আপনাদের হাতে।’

‘আশা করি খুব শিগগিরই মূল্যস্ফীতি হ্রাস পাবে। মানুষ ভালোভাবে চলতে পারবে’—বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ শনিবার কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী তাপবিদ্যুৎসংলগ্ন টাউনশিপ মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় এমন আশা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি ওয়াদা দিয়েছিলাম প্রত্যেক ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেওয়া হবে। আজকে আমরা বিদ্যুৎ দিচ্ছি। দেশের মানুষ যাতে সুন্দরভাবে বাঁচতে পারে সেই ব্যবস্থা করেছি। দুঃখের বিষয় হচ্ছে, যখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বাধল, নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞায় মুদ্রাস্ফীতি কিছুটা বাড়ল, সেটাও আমরা নিয়ন্ত্রণের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করি খুব শিগগিরই মূল্যস্ফীতি হ্রাস পাবে। মানুষ ভালোভাবে চলতে পারবে।’
কক্সবাজারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে (শনিবার) এসেছি আপনাদের কাছে কিছু উপহার দিতে। কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রেলপথ উদ্বোধন করে আসলাম। এখন ঢাকায় রেলে করে যাওয়া যাবে।’
আওয়ামী লীগ সরকারের এসে কক্সবাজার অঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই বাংলাদেশ আরও উন্নত হোক। আমাদের সমুদ্রসীমার যে অধিকার তা নিয়ে কখনো জিয়াউর রহমান, এরশাদ, খালেদা জিয়া বলেনি। জাতির পিতা ১৯৭৪ সালে সমুদ্রসীমা আইন করে যায়। এরপর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে এ সমুদ্রসীমায় আমাদের অধিকার ফিরে পেয়েছি। সমুদ্র সম্পদ অর্থনৈতিক উন্নয়নে যাতে কাজে লাগে, সেটা করব। সেই পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি।’
দ্বীপ উন্নয়নে সরকারের কার্যক্রম তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জনগণের সেবক, জনগণের জন্য কাজ করে। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আপনারা স্বাধীনতা পেয়েছেন। আর নৌকায় ভোট দিয়েছেন বলেন সারা বাংলাদেশে উন্নয়ন হচ্ছে। প্রত্যেকটা এলাকায় স্কুল করে দিচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে দেশের মানুষের উন্নয়ন, সেই উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছি।’
প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে কক্সবাজারের উন্নয়নের জন্য বেশ কিছু প্রতিশ্রুতি দেন। লবণচাষিদের জায়গার ব্যবস্থা, তাঁদের পুনর্বাসন, কক্সবাজারে ক্রীড়া কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হবে বলে জানান।
সরকারের উদ্যোগের কারণে মানুষের হাতে হাতে মোবাইল ফোন বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আজকে সারা বাংলাদেশে ইন্টারনেট সার্ভিস, ওয়াইফাই সার্ভিস। আপনাদের যাঁরা বিদেশে থাকেন তাঁদের এ জায়গায় বসে দেখতে পারেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। মানুষের জন্য আমরা কাজ করি। আর অন্য একটি দল আছে এরা মানুষের সম্পদ লুটে খায়। এরা খুন, হত্যা, বোমাবাজি, গ্রেনেড হামলা, চোরাকারবারি, অস্ত্র চোরাকারবারি এগুলো জানে। মানুষের কল্যাণে তারা কাজ করতে পারে না। এটাই হচ্ছে বাস্তবতা।’
বাংলাদেশ বদলে গেছে, কারণটা হলো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আপনারা সংসদ নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছেন বলেই আমরা সরকার গঠন করতে পেরেছি। আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আগামীতে নির্বাচনেও চাইব আপনারা নৌকায় ভোট দিয়ে, যেন আপনাদের সেবা করতে পারি, আর যে কাজগুলো এখনো বাকি আছে সেগুলো শেষ করতে পারি—তার জন্য আমি আপনাদের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট চাই। আপনারা কি নৌকা মার্কায় ভোট দেবেন?’ এ সময় উপস্থিত জনতা হাত তুলে সমর্থন জানায়। পরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানাই।’
উপস্থিত জনতার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা কষ্ট করে মাতারবাড়ীর এ জনসভায় এসেছেন, তাই কৃতজ্ঞতা জানাই।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার বাবা এ দেশ স্বাধীন করে দিয়েছেন। আপনাদের ভাগ্য গড়া আমার দায়িত্ব। আমি কয়েক দিন আগে সৌদি আরব গিয়েছিলাম। আমি নবী (সা.) রওজা জিয়ারত করেছি, উমরাহ পালন করেছি। আমি যেভাবে নিজের সন্তানের জন্য দোয়া চাই, সেইভাবে বাংলাদেশের মানুষের জন্য দোয়া চেয়েছি। যেন বাংলাদেশের আর কষ্ট করতে না হয়, তারা যেন সুন্দরভাবে জীবন পায়, সুন্দরভাবে বাঁচতে পারে।’
বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পাওয়ার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এটা বাস্তবায়নে নৌকায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে জয়ী করতে হবে। কারণ, আওয়ামী লীগই পারবে, অন্য কেউ পারবে না। কারণ, তাদের কোনো দেশপ্রেমও নাই, মানুষের প্রতিও কোনো দায়িত্ববোধ নাই। কোনো মানুষের মধ্যে মনুষ্যত্ববোধ থাকলে পরে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারতে পারে না। ওই ঢাকা শহরে যান, বিভিন্ন জায়গায় যান জীবন্ত মানুষগুলোকে বিএনপি-জামায়াত পুড়িয়ে পুড়িয়ে হত্যা করছে, গাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে। মানুষকে পুড়িয়ে মারা, সম্পদ পুড়িয়ে নষ্ট করা—এটাই তাদের কাজ। আমরা উন্নয়ন করি, সৃষ্টি করি। আর ওরা ভাঙে, নস্যাৎ করে। ওরা ধ্বংস করতে জানে, মানুষের কল্যাণ করে না। কাজেই এদের থেকে জনগণকে সাবধান থাকতে হবে।’
দেশের জনগণের উন্নয়ন ও কল্যাণে যেকোনো ধরনের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত আছেন বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রয়োজনে বাবার মতো বুকের রক্ত দিতেও আমি প্রস্তুত। শুধু আপনাদের (জনগণ) কল্যাণ করাটাই আমার একমাত্র কাম্য। আমি আপনাদের কাছে দোয়া চাই।’
বক্তব্য শেষের আগে দুই লাইন কবিতা আবৃত্তি করে বলেন, ‘রিক্ত আমি, নিঃস্ব আমি, দেওয়ার কিছু নাই, আছে শুধু ভালোবাসা দিয়ে গেলাম তাই।’
বক্তব্য শেষে নেতা-কর্মীদের স্লোগানে গলা মেলান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘এবার জিতবে কে? নৌকা। জিতবে এবার নৌকা।’
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য চলাকালীন স্থানীয় সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক তাঁর আসন ছেড়ে পেছনে দিকে যাচ্ছিলেন। যা প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি গোচর হয়। এ সময় তিনি রফিককে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘কোথায় যাচ্ছ তুমি? আমার এখানে দাঁড়াও (প্রধানমন্ত্রীর পেছনে)।’ শেখ হাসিনা উপস্থিত জনতার উদ্দেশে বলেন, ‘আপনাদের এমপি সাহেব ছোট্ট মানুষ, ওর বাবাকে (প্রয়াত রফিক উল্লাহ) আমি চিনতাম। তিনি নৌকাডুবিতে মারা গেছেন। আমি তখন এসেছিলাম ওদের বাড়িতে। আশেককে আপনাদের হাতেই তুলেই দিলাম।’ জনতার উদ্দেশে বলেন, ‘আশেককে দিয়ে গেলাম আপনাদের হাতে।’

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি ওয়াদা দিয়েছিলাম প্রত্যেক ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেওয়া হবে। আজকে আমরা বিদ্যুৎ দিচ্ছি। দেশের মানুষ যাতে সুন্দরভাবে বাঁচতে পারে সেই ব্যবস্থা করেছি। দুঃখের বিষয় হচ্ছে যখন রাশিয়া-ইউক্রেন
১১ নভেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি ওয়াদা দিয়েছিলাম প্রত্যেক ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেওয়া হবে। আজকে আমরা বিদ্যুৎ দিচ্ছি। দেশের মানুষ যাতে সুন্দরভাবে বাঁচতে পারে সেই ব্যবস্থা করেছি। দুঃখের বিষয় হচ্ছে যখন রাশিয়া-ইউক্রেন
১১ নভেম্বর ২০২৩
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি ওয়াদা দিয়েছিলাম প্রত্যেক ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেওয়া হবে। আজকে আমরা বিদ্যুৎ দিচ্ছি। দেশের মানুষ যাতে সুন্দরভাবে বাঁচতে পারে সেই ব্যবস্থা করেছি। দুঃখের বিষয় হচ্ছে যখন রাশিয়া-ইউক্রেন
১১ নভেম্বর ২০২৩
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি ওয়াদা দিয়েছিলাম প্রত্যেক ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেওয়া হবে। আজকে আমরা বিদ্যুৎ দিচ্ছি। দেশের মানুষ যাতে সুন্দরভাবে বাঁচতে পারে সেই ব্যবস্থা করেছি। দুঃখের বিষয় হচ্ছে যখন রাশিয়া-ইউক্রেন
১১ নভেম্বর ২০২৩
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
১১ ঘণ্টা আগে