
নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের একটি ক্লিপ দেখে মাত্র ১৫ বছর বয়সেই একজন ট্রেডার হতে চেয়েছিলেন প্যাট্রিক শুল্টে। পরে তিনি বিষয়টি শিখেও ফেলেন। চলে যান শিকাগোতে। সেখানে গিয়ে সব ধরনের ট্রেডিং শুরু করেন।
কাজটা ভালোই চলছিল। জীবনও ছিল সুন্দর। তবু প্যাট্রিক এবং তাঁর স্ত্রী এলি ভেবেছিলেন, বাচ্চা-কাচ্চা জন্ম দিয়ে শহরে বাস করার মতো অবস্থায় তাঁরা নেই। তাই তাঁরা তাদের সবকিছু বিক্রি করে একটি নৌকা কিনে ফেলেন। সবচেয়ে অবাক করা ঘটনা হলো—নৌকা চালানোর কোনো অভিজ্ঞতা না থাকার পরও তাঁরা এটি নিয়ে পৃথিবী ঘুরে দেখতে বেরিয়ে পড়েন।
২০০৩ সালে প্যাট্রিক এবং তাঁর স্ত্রী নৌকায় চড়ে শিকাগো ছাড়েন এবং পরবর্তী ৪ বছরে তাঁরা ৪৫টি দেশ ভ্রমণ করেন। এই চার বছরে নানা অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে তাঁরা নৌকা চালানোটাও ভালো করে শিখে ফেলেন।
প্যাট্রিক বলেন, ‘আমরা এই জীবনযাত্রায় আসক্ত হয়ে পড়েছিলাম।’ ভাসমান জীবন নিয়ে কোনো সমস্যাও হচ্ছিল না। কারণ ভ্রমণ করা অবস্থায়ই প্যাট্রিক তাঁর ট্রেডিংয়ের কাজটি ঠিকঠাক করে যাচ্ছিলেন। ট্রেডিংকে তিনি সব সময় ভ্রমণের মধ্যে থেকেও করা যায় এমন একটি কাজ হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘আমার শুধু একটি ল্যাপটপ আর ইন্টারনেট সংযোগ দরকার। এগুলো হলে আমি পৃথিবীর যে কোনো জায়গায় থাকতে পারি।’
চার বছর নৌকায় চড়ে বেড়ানোর পর প্যাট্রিক আর এলি তাঁদের নৌকাটি বিক্রি করে দেন। আর কিনে ফেলেন একটি ১৯৫৮ সালের ভক্সওয়াগন বাস। এই বাসই পরে তাঁদের বাড়ি-ঘর হয়ে যায়। চলন্ত এই বাড়িতে করে পরবর্তী দুই বছর তাঁরা আলাস্কা থেকে দক্ষিণ আমেরিকা এবং পরে ইউরোপ ভ্রমণ করেন।
দীর্ঘ এই সফরের মধ্যেই গর্ভবতী হয়ে যান এলি। এরপর তাঁরা একটি পোরশে কিনে মেক্সিকো চলে যান এবং পুয়ের্তো ভ্যালার্টাতে একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন।
কন্যার জন্মের পর আবারও নৌকার জীবনে ফিরে যান প্যাট্রিক ও এলি। নৌকাতেই তাঁদের আরও একটি সন্তানের জন্ম হয়। বর্তমানে পরিবারটি একটি ক্যারাভানে বসবাস করছেন। যখন যেখানে খুশি, সেখানে গিয়েই বসবাস করছেন।
প্যাট্রিক ও এলি দম্পতির জীবন নিয়ে সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি। নিজেদের ভ্রমণ নিয়ে প্যাট্রিক জানান, আপাতদৃষ্টিতে তাঁদের ভ্রমণটিকে অনেক ব্যয়বহুল মনে হতে পারে। কিন্তু কোনো নির্দিষ্ট স্থানে বসবাসের চেয়েও এটি অনেক কম খরচে সম্ভব হয়েছে। প্রথমবার বিশ্বভ্রমণের সময় তাঁদের খরচ অনেক কম হয়েছে। খরচের খাতগুলো ছিল মূলত—খাবার, বিনোদন ও জ্বালানি।

প্যাট্রিক বলেন, ‘নৌকার খরচ তুলনামূলকভাবে কম। কারণ থাকার জন্য কাউকে কোনো ভাড়া দিতে হয় না।’
প্যাট্রিক জানান, অনেকেই তাঁর পেশা ও জীবনযাপন নিয়ে প্রশ্ন করেন। তাই ২০১৬ সালে ‘লাইভ অন দ্য মার্জিন’ নামে একটি বই লিখেন তিনি। অনলাইনে মানুষকে ট্রেডিংও শেখান তিনি। তাঁর কাছে যারা ট্রেডিং শিখতে আসেন তাঁরা পূর্ণকালীন ভ্রমণের চিন্তা থেকেই আসেন।
সব সময় ভ্রমণে থাকার মতো অপ্রচলিত একটি জীবনকে সম্ভব করতে প্যাট্রিকের পরামর্শ হলো—‘খুব বেশি দেরি হওয়ার আগেই সেই কাজটা করে ফেলুন, যা আপনি চাইছেন। এখনই শুরু করুন। এটিকে কখনোই একপাশে সরিয়ে রাখবেন না।’
সবশেষে তিনি বলেন, ‘সরলভাবে বাঁচতে শিখুন।’

নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের একটি ক্লিপ দেখে মাত্র ১৫ বছর বয়সেই একজন ট্রেডার হতে চেয়েছিলেন প্যাট্রিক শুল্টে। পরে তিনি বিষয়টি শিখেও ফেলেন। চলে যান শিকাগোতে। সেখানে গিয়ে সব ধরনের ট্রেডিং শুরু করেন।
কাজটা ভালোই চলছিল। জীবনও ছিল সুন্দর। তবু প্যাট্রিক এবং তাঁর স্ত্রী এলি ভেবেছিলেন, বাচ্চা-কাচ্চা জন্ম দিয়ে শহরে বাস করার মতো অবস্থায় তাঁরা নেই। তাই তাঁরা তাদের সবকিছু বিক্রি করে একটি নৌকা কিনে ফেলেন। সবচেয়ে অবাক করা ঘটনা হলো—নৌকা চালানোর কোনো অভিজ্ঞতা না থাকার পরও তাঁরা এটি নিয়ে পৃথিবী ঘুরে দেখতে বেরিয়ে পড়েন।
২০০৩ সালে প্যাট্রিক এবং তাঁর স্ত্রী নৌকায় চড়ে শিকাগো ছাড়েন এবং পরবর্তী ৪ বছরে তাঁরা ৪৫টি দেশ ভ্রমণ করেন। এই চার বছরে নানা অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে তাঁরা নৌকা চালানোটাও ভালো করে শিখে ফেলেন।
প্যাট্রিক বলেন, ‘আমরা এই জীবনযাত্রায় আসক্ত হয়ে পড়েছিলাম।’ ভাসমান জীবন নিয়ে কোনো সমস্যাও হচ্ছিল না। কারণ ভ্রমণ করা অবস্থায়ই প্যাট্রিক তাঁর ট্রেডিংয়ের কাজটি ঠিকঠাক করে যাচ্ছিলেন। ট্রেডিংকে তিনি সব সময় ভ্রমণের মধ্যে থেকেও করা যায় এমন একটি কাজ হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘আমার শুধু একটি ল্যাপটপ আর ইন্টারনেট সংযোগ দরকার। এগুলো হলে আমি পৃথিবীর যে কোনো জায়গায় থাকতে পারি।’
চার বছর নৌকায় চড়ে বেড়ানোর পর প্যাট্রিক আর এলি তাঁদের নৌকাটি বিক্রি করে দেন। আর কিনে ফেলেন একটি ১৯৫৮ সালের ভক্সওয়াগন বাস। এই বাসই পরে তাঁদের বাড়ি-ঘর হয়ে যায়। চলন্ত এই বাড়িতে করে পরবর্তী দুই বছর তাঁরা আলাস্কা থেকে দক্ষিণ আমেরিকা এবং পরে ইউরোপ ভ্রমণ করেন।
দীর্ঘ এই সফরের মধ্যেই গর্ভবতী হয়ে যান এলি। এরপর তাঁরা একটি পোরশে কিনে মেক্সিকো চলে যান এবং পুয়ের্তো ভ্যালার্টাতে একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন।
কন্যার জন্মের পর আবারও নৌকার জীবনে ফিরে যান প্যাট্রিক ও এলি। নৌকাতেই তাঁদের আরও একটি সন্তানের জন্ম হয়। বর্তমানে পরিবারটি একটি ক্যারাভানে বসবাস করছেন। যখন যেখানে খুশি, সেখানে গিয়েই বসবাস করছেন।
প্যাট্রিক ও এলি দম্পতির জীবন নিয়ে সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি। নিজেদের ভ্রমণ নিয়ে প্যাট্রিক জানান, আপাতদৃষ্টিতে তাঁদের ভ্রমণটিকে অনেক ব্যয়বহুল মনে হতে পারে। কিন্তু কোনো নির্দিষ্ট স্থানে বসবাসের চেয়েও এটি অনেক কম খরচে সম্ভব হয়েছে। প্রথমবার বিশ্বভ্রমণের সময় তাঁদের খরচ অনেক কম হয়েছে। খরচের খাতগুলো ছিল মূলত—খাবার, বিনোদন ও জ্বালানি।

প্যাট্রিক বলেন, ‘নৌকার খরচ তুলনামূলকভাবে কম। কারণ থাকার জন্য কাউকে কোনো ভাড়া দিতে হয় না।’
প্যাট্রিক জানান, অনেকেই তাঁর পেশা ও জীবনযাপন নিয়ে প্রশ্ন করেন। তাই ২০১৬ সালে ‘লাইভ অন দ্য মার্জিন’ নামে একটি বই লিখেন তিনি। অনলাইনে মানুষকে ট্রেডিংও শেখান তিনি। তাঁর কাছে যারা ট্রেডিং শিখতে আসেন তাঁরা পূর্ণকালীন ভ্রমণের চিন্তা থেকেই আসেন।
সব সময় ভ্রমণে থাকার মতো অপ্রচলিত একটি জীবনকে সম্ভব করতে প্যাট্রিকের পরামর্শ হলো—‘খুব বেশি দেরি হওয়ার আগেই সেই কাজটা করে ফেলুন, যা আপনি চাইছেন। এখনই শুরু করুন। এটিকে কখনোই একপাশে সরিয়ে রাখবেন না।’
সবশেষে তিনি বলেন, ‘সরলভাবে বাঁচতে শিখুন।’

আজ আপনার দিনটি বেশ ভালো, কিন্তু বড্ড তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত নেওয়ার বাতিক আপনার। মনে রাখবেন, তাড়াহুড়ো করে বিয়ে আর তাড়াহুড়ো করে ঋণ করা—দুটাই সমান বিপজ্জনক। আজ ঋণ নেওয়ার আগে ভাবুন, শোধ করার ক্ষমতা আপনার আছে নাকি নাতি-পুতিদের ওপর দায় চাপাতে চান।
৪৩ মিনিট আগে
সুন্দর দেখাতে ঘরে শুধু দামি আসবাব নয়, বরং সেই ঘরে দরকার আলো-ছায়ার এক নিখুঁত সমন্বয়। আলোকসজ্জা শুধু ঘর আলোকিত করে না, এটি রুচি ও ব্যক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। সঠিক রঙের দেয়াল ও আসবাবের সঙ্গে সঠিক আলোর ব্যবহার মুহূর্তে আপনার ঘরের আবহ বদলে দিতে পারে।
৪৪ মিনিট আগে
বেকিংয়ের কথা মনে এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে নরম কেক, তুলতুলে পাউরুটি কিংবা বিস্কুটের কথা। তবে এসব বানানোর সময় একই ময়দা দিয়ে সব তৈরি করতে গেলেই ঘটে বিপত্তি—হয় কেক শক্ত হয়ে যায়, নয়তো পাউরুটি ঠিকমতো ফোলে না।
২ ঘণ্টা আগে
আসছে বড়দিন। মানে ছুটির দিন। কর্মব্যস্ত জীবনে একটা দিন ছুটি মানেই খানিক অন্য রকম খাবার খাওয়ার চেষ্টা। শখের রাঁধুনি যাঁরা ভাবছেন, এবার বড়দিনে রান্নাঘরের দায়িত্বটা নিজেই নেবেন, তাঁদের জন্যই এই লেখা। যেহেতু উৎসবে প্রথম নিজে রান্না করবেন, তাই রান্নাটা যত রিস্ক ফ্রি হবে, ততই ভালো। মাংস ও মিষ্টি আইটেমের...
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আজ আপনার দিনটি বেশ ভালো, কিন্তু বড্ড তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত নেওয়ার বাতিক আপনার। মনে রাখবেন, তাড়াহুড়ো করে বিয়ে আর তাড়াহুড়ো করে ঋণ করা—দুটাই সমান বিপজ্জনক। আজ ঋণ নেওয়ার আগে ভাবুন, শোধ করার ক্ষমতা আপনার আছে নাকি নাতি-পুতিদের ওপর দায় চাপাতে চান। বন্ধুদের সঙ্গে সময় ভালো কাটবে, তবে তাদের পকেট মারার চেষ্টা করবেন না!
বৃষ
আজ খুব ব্যস্ত থাকবেন। এত দৌড়ঝাঁপ করবেন যে লোকে ভাববে আপনি বোধহয় অলিম্পিকের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তবে সাবধান, আজ পায়ে চোট পাওয়ার প্রবল যোগ। রাস্তাঘাটে মোবাইলে মুখ গুঁজে না হেঁটে একটু সামনের দিকে তাকান। আর্থিক বিনিয়োগের জন্য দিনটি ভালো, তবে টাকাটা লটারিতে না লাগিয়ে একটু বুদ্ধি খাটিয়ে লাগালে ভবিষ্যতে বাড়ির লোক আপনাকে অন্তত একটু সম্মান দেবে।
মিথুন
অফিসে আজ বসের প্রচুর কথা শুনতে হতে পারে। মনে রাখবেন, বসের কথাগুলো অনেকটা রেডিওর বিজ্ঞাপনের মতো—শুনতে খারাপ লাগলেও বন্ধ করার উপায় নেই। বাড়িতে গেস্ট আসার সম্ভাবনা আছে, যা আপনার শান্তিতে বিঘ্ন ঘটাবে। জরুরি কাগজে সই করার আগে অন্তত তিনবার পড়ে নিন, নয়তো পরে দেখবেন নিজের সম্পত্তি অজান্তেই কাউকে দান করে দিয়েছেন। আর্থিক দিকটা মোটামুটি উজ্জ্বল।
কর্কট
সকাল থেকে ব্যবসায় ভালো গতি আসবে। কাস্টমারকে কথা বলার সুযোগ দেবেন না, একাই বকে যান। তবে খরচ করার সময় একটু রাশ টানুন, জমানো টাকা খরচ হয়ে যাওয়ার ভয় আছে। ভাই-বোনদের ওপর আজ দাদাগিরি ফলাতে পারবেন, তারা আপনার কথা শুনবে (হয়তো ভয়ে)। স্বাস্থ্য ভালো থাকবে, কিন্তু তাই বলে আজই হিমালয়ে ট্রেকিং করতে বেরিয়ে যাবেন না!
সিংহ
স্ত্রীর সঙ্গে ঘুরতে যাওয়ার যোগ আছে। মনে রাখবেন, স্ত্রীর হাসি মানেই আপনার পকেটের ফাঁসি! পাশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হবে। যদি কেউ আপনার নামে ষড়যন্ত্র করে, তবে জানবেন জনপ্রিয় হচ্ছেন। আজ নতুন কারোর সঙ্গে বন্ধুত্ব হতে পারে, তবে সেই বন্ধুর থেকে টাকা ধার নেওয়ার কথা এখনই ভাববেন না।
কন্যা
আপনার অসাধারণ বুদ্ধির জোরে আজ ব্যবসায় মুনাফা বাড়বে। ঋণ থেকে মুক্তির সুযোগ আসতে পারে, কিন্তু তার জন্য লটারি জেতার অপেক্ষা করলে চলবে না। আজ কাউকে ‘না’ বলতে শিখুন, নয়তো লোকে আপনাকে দিয়ে অফিসের সব ছোট কাজ করিয়ে নেবে। ভ্রমণে বেরোলে পেটের দিকে খেয়াল রাখুন, রাস্তার ফুচকা আপনার বড় শত্রু হতে পারে।
তুলা
প্রেমে অতিরিক্ত আশা করা আজ ঠিক হবে না। হয়তো চাঁদ-তারা এনে দেওয়ার স্বপ্ন দেখছেন, আর সঙ্গী হয়তো ভাবছে পরের মাসে ইলেকট্রিক বিল কে দেবে। মানসিক চাপ বাড়তে পারে। তাড়াহুড়ো এড়িয়ে চলুন, শান্তিতে এক কাপ চা খান। মনে রাখবেন, প্রেম না টিকলে কাচ্চি বিরিয়ানি তো আছেই!
বৃশ্চিক
সকালের দিকে কোনো বন্ধুর দ্বারা একটু বিরক্ত হতে পারেন। হয়তো সে আপনার কাছে পুরোনো ধার চাইতে এসেছে। শরীরের কোথাও ব্যথা আজ আপনার কাজে বাগড়া দিতে পারে। হাঁটাহাঁটি করার সময় একটু সচেতন থাকুন। প্রিয়জনের প্রতি আস্থা বজায় রাখুন, অকারণে গোয়েন্দাগিরি করতে গিয়ে ধরা পড়লে কপালে দুঃখ আছে।
ধনু
আজ সকাল থেকেই মন খাওয়ার দিকে থাকবে। ডায়েট চার্টটা আজ ড্রয়ারে ভরে রাখুন। সমাজে দান-ধ্যান করার জন্য খ্যাতি বাড়তে পারে, তবে নিজের পকেট খালি করে দান করবেন না। অতিথিদের সংখ্যা বাড়তে পারে, তাই ফ্রিজে অন্তত কয়েকটা মিষ্টি মজুত রাখুন। পরিবারে আনন্দের পরিবেশ থাকবে।
মকর
অংশীদারি ব্যবসায় নিজের অধিকার বজায় রাখার চেষ্টা করুন, নয়তো পার্টনার আপনাকে দিয়ে চা বানিয়ে নেবে। শিল্পীদের জন্য আজ দারুণ সুযোগ আসতে পারে। গাড়ি কেনার পরিকল্পনা থাকলে আজ আলোচনা এগোতে পারেন। গুরুজনদের শরীর নিয়ে একটু দুশ্চিন্তা হতে পারে, তাই অযথা তর্ক করে তাঁদের ব্লাড প্রেশার বাড়াবেন না।
কুম্ভ
আজকের দিনটি আপনার জন্য চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। বিবাদে জড়ানোর সম্ভাবনা আছে, তাই পাড়ার মোড়ে অযথা তর্ক করবেন না। ব্যবসায় একটু ক্ষতির আশঙ্কা আছে, তাই বড় ইনভেস্টমেন্ট আজ এড়িয়ে চলাই মঙ্গল। জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনার চেষ্টা করুন, অন্তত প্রতিদিন সকালে দাঁত মাজাটা শুরু করতে পারেন!
মীন
আজ কর্মক্ষেত্রে পরিস্থিতি আপনার অনুকূল থাকবে। তবে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের বশে বসের চেয়ারে বসে পড়বেন না। পরিবারের সঙ্গে পরামর্শ করে তবেই বড় সিদ্ধান্ত নিন। মূল্যবান জিনিসপত্রের প্রতি যত্নশীল হোন, নয়তো দেখবেন মোবাইলটা ভুলে বাসেই ফেলে এসেছেন। দিনটি সামগ্রিকভাবে শুভ, শুধু বিকেলের পর একটু শান্ত থাকুন।

মেষ
আজ আপনার দিনটি বেশ ভালো, কিন্তু বড্ড তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত নেওয়ার বাতিক আপনার। মনে রাখবেন, তাড়াহুড়ো করে বিয়ে আর তাড়াহুড়ো করে ঋণ করা—দুটাই সমান বিপজ্জনক। আজ ঋণ নেওয়ার আগে ভাবুন, শোধ করার ক্ষমতা আপনার আছে নাকি নাতি-পুতিদের ওপর দায় চাপাতে চান। বন্ধুদের সঙ্গে সময় ভালো কাটবে, তবে তাদের পকেট মারার চেষ্টা করবেন না!
বৃষ
আজ খুব ব্যস্ত থাকবেন। এত দৌড়ঝাঁপ করবেন যে লোকে ভাববে আপনি বোধহয় অলিম্পিকের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তবে সাবধান, আজ পায়ে চোট পাওয়ার প্রবল যোগ। রাস্তাঘাটে মোবাইলে মুখ গুঁজে না হেঁটে একটু সামনের দিকে তাকান। আর্থিক বিনিয়োগের জন্য দিনটি ভালো, তবে টাকাটা লটারিতে না লাগিয়ে একটু বুদ্ধি খাটিয়ে লাগালে ভবিষ্যতে বাড়ির লোক আপনাকে অন্তত একটু সম্মান দেবে।
মিথুন
অফিসে আজ বসের প্রচুর কথা শুনতে হতে পারে। মনে রাখবেন, বসের কথাগুলো অনেকটা রেডিওর বিজ্ঞাপনের মতো—শুনতে খারাপ লাগলেও বন্ধ করার উপায় নেই। বাড়িতে গেস্ট আসার সম্ভাবনা আছে, যা আপনার শান্তিতে বিঘ্ন ঘটাবে। জরুরি কাগজে সই করার আগে অন্তত তিনবার পড়ে নিন, নয়তো পরে দেখবেন নিজের সম্পত্তি অজান্তেই কাউকে দান করে দিয়েছেন। আর্থিক দিকটা মোটামুটি উজ্জ্বল।
কর্কট
সকাল থেকে ব্যবসায় ভালো গতি আসবে। কাস্টমারকে কথা বলার সুযোগ দেবেন না, একাই বকে যান। তবে খরচ করার সময় একটু রাশ টানুন, জমানো টাকা খরচ হয়ে যাওয়ার ভয় আছে। ভাই-বোনদের ওপর আজ দাদাগিরি ফলাতে পারবেন, তারা আপনার কথা শুনবে (হয়তো ভয়ে)। স্বাস্থ্য ভালো থাকবে, কিন্তু তাই বলে আজই হিমালয়ে ট্রেকিং করতে বেরিয়ে যাবেন না!
সিংহ
স্ত্রীর সঙ্গে ঘুরতে যাওয়ার যোগ আছে। মনে রাখবেন, স্ত্রীর হাসি মানেই আপনার পকেটের ফাঁসি! পাশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হবে। যদি কেউ আপনার নামে ষড়যন্ত্র করে, তবে জানবেন জনপ্রিয় হচ্ছেন। আজ নতুন কারোর সঙ্গে বন্ধুত্ব হতে পারে, তবে সেই বন্ধুর থেকে টাকা ধার নেওয়ার কথা এখনই ভাববেন না।
কন্যা
আপনার অসাধারণ বুদ্ধির জোরে আজ ব্যবসায় মুনাফা বাড়বে। ঋণ থেকে মুক্তির সুযোগ আসতে পারে, কিন্তু তার জন্য লটারি জেতার অপেক্ষা করলে চলবে না। আজ কাউকে ‘না’ বলতে শিখুন, নয়তো লোকে আপনাকে দিয়ে অফিসের সব ছোট কাজ করিয়ে নেবে। ভ্রমণে বেরোলে পেটের দিকে খেয়াল রাখুন, রাস্তার ফুচকা আপনার বড় শত্রু হতে পারে।
তুলা
প্রেমে অতিরিক্ত আশা করা আজ ঠিক হবে না। হয়তো চাঁদ-তারা এনে দেওয়ার স্বপ্ন দেখছেন, আর সঙ্গী হয়তো ভাবছে পরের মাসে ইলেকট্রিক বিল কে দেবে। মানসিক চাপ বাড়তে পারে। তাড়াহুড়ো এড়িয়ে চলুন, শান্তিতে এক কাপ চা খান। মনে রাখবেন, প্রেম না টিকলে কাচ্চি বিরিয়ানি তো আছেই!
বৃশ্চিক
সকালের দিকে কোনো বন্ধুর দ্বারা একটু বিরক্ত হতে পারেন। হয়তো সে আপনার কাছে পুরোনো ধার চাইতে এসেছে। শরীরের কোথাও ব্যথা আজ আপনার কাজে বাগড়া দিতে পারে। হাঁটাহাঁটি করার সময় একটু সচেতন থাকুন। প্রিয়জনের প্রতি আস্থা বজায় রাখুন, অকারণে গোয়েন্দাগিরি করতে গিয়ে ধরা পড়লে কপালে দুঃখ আছে।
ধনু
আজ সকাল থেকেই মন খাওয়ার দিকে থাকবে। ডায়েট চার্টটা আজ ড্রয়ারে ভরে রাখুন। সমাজে দান-ধ্যান করার জন্য খ্যাতি বাড়তে পারে, তবে নিজের পকেট খালি করে দান করবেন না। অতিথিদের সংখ্যা বাড়তে পারে, তাই ফ্রিজে অন্তত কয়েকটা মিষ্টি মজুত রাখুন। পরিবারে আনন্দের পরিবেশ থাকবে।
মকর
অংশীদারি ব্যবসায় নিজের অধিকার বজায় রাখার চেষ্টা করুন, নয়তো পার্টনার আপনাকে দিয়ে চা বানিয়ে নেবে। শিল্পীদের জন্য আজ দারুণ সুযোগ আসতে পারে। গাড়ি কেনার পরিকল্পনা থাকলে আজ আলোচনা এগোতে পারেন। গুরুজনদের শরীর নিয়ে একটু দুশ্চিন্তা হতে পারে, তাই অযথা তর্ক করে তাঁদের ব্লাড প্রেশার বাড়াবেন না।
কুম্ভ
আজকের দিনটি আপনার জন্য চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। বিবাদে জড়ানোর সম্ভাবনা আছে, তাই পাড়ার মোড়ে অযথা তর্ক করবেন না। ব্যবসায় একটু ক্ষতির আশঙ্কা আছে, তাই বড় ইনভেস্টমেন্ট আজ এড়িয়ে চলাই মঙ্গল। জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনার চেষ্টা করুন, অন্তত প্রতিদিন সকালে দাঁত মাজাটা শুরু করতে পারেন!
মীন
আজ কর্মক্ষেত্রে পরিস্থিতি আপনার অনুকূল থাকবে। তবে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের বশে বসের চেয়ারে বসে পড়বেন না। পরিবারের সঙ্গে পরামর্শ করে তবেই বড় সিদ্ধান্ত নিন। মূল্যবান জিনিসপত্রের প্রতি যত্নশীল হোন, নয়তো দেখবেন মোবাইলটা ভুলে বাসেই ফেলে এসেছেন। দিনটি সামগ্রিকভাবে শুভ, শুধু বিকেলের পর একটু শান্ত থাকুন।

নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের একটি ক্লিপ দেখে মাত্র ১৫ বছর বয়সেই একজন ট্রেডার হতে চেয়েছিলেন প্যাট্রিক শুল্টে। পরে তিনি বিষয়টি শিখেও ফেলেন। চলে যান শিকাগোতে। সেখানে গিয়ে সব ধরনের ট্রেডিং শুরু করেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪
সুন্দর দেখাতে ঘরে শুধু দামি আসবাব নয়, বরং সেই ঘরে দরকার আলো-ছায়ার এক নিখুঁত সমন্বয়। আলোকসজ্জা শুধু ঘর আলোকিত করে না, এটি রুচি ও ব্যক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। সঠিক রঙের দেয়াল ও আসবাবের সঙ্গে সঠিক আলোর ব্যবহার মুহূর্তে আপনার ঘরের আবহ বদলে দিতে পারে।
৪৪ মিনিট আগে
বেকিংয়ের কথা মনে এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে নরম কেক, তুলতুলে পাউরুটি কিংবা বিস্কুটের কথা। তবে এসব বানানোর সময় একই ময়দা দিয়ে সব তৈরি করতে গেলেই ঘটে বিপত্তি—হয় কেক শক্ত হয়ে যায়, নয়তো পাউরুটি ঠিকমতো ফোলে না।
২ ঘণ্টা আগে
আসছে বড়দিন। মানে ছুটির দিন। কর্মব্যস্ত জীবনে একটা দিন ছুটি মানেই খানিক অন্য রকম খাবার খাওয়ার চেষ্টা। শখের রাঁধুনি যাঁরা ভাবছেন, এবার বড়দিনে রান্নাঘরের দায়িত্বটা নিজেই নেবেন, তাঁদের জন্যই এই লেখা। যেহেতু উৎসবে প্রথম নিজে রান্না করবেন, তাই রান্নাটা যত রিস্ক ফ্রি হবে, ততই ভালো। মাংস ও মিষ্টি আইটেমের...
২ ঘণ্টা আগেতুষ্টি মনোয়ার

সুন্দর দেখাতে ঘরে শুধু দামি আসবাব নয়, বরং সেই ঘরে দরকার আলো-ছায়ার এক নিখুঁত সমন্বয়। আলোকসজ্জা শুধু ঘর আলোকিত করে না, এটি রুচি ও ব্যক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। সঠিক রঙের দেয়াল ও আসবাবের সঙ্গে সঠিক আলোর ব্যবহার মুহূর্তে আপনার ঘরের আবহ বদলে দিতে পারে। সঙ্গে আপনার ঘর করে তুলবে প্রাণবন্ত ও ইতিবাচক শক্তিতে ভরপুর। এটি যেমন আভিজাত্যপূর্ণ, তেমনি মন ভালো রাখতেও যথেষ্ট কার্যকর। এখন খুব সহজে একটি সুইচ টিপে নিজের ঘর ছবির মতো অনন্য করে তোলা যায়। ঘর স্মার্টভাবে সাজাতে কোন জায়গায় কী রকম আলো ব্যবহার করতে হবে, তা জেনে নিন এখানে।
আলোর ধরন ও ব্যবহার
ঘর সাজাতে সাধারণত কয়েক ধরনের আলো ব্যবহার করা হয়—
উৎসবে বিভিন্ন ঘরে আলোর ব্যবহার
শোয়ার ঘর
শোয়ার ঘর যেহেতু বিশ্রামের জায়গা, তাই সেখানে আলো হওয়া উচিত নরম। তবে বাড়িতে দাওয়াত বা উৎসবের দিনগুলোয় অতিথি সমাগম হলে শোয়ার ঘরেও আড্ডা জমে ওঠে। উৎসবকে কেন্দ্র করে শোয়ার ঘর আলোয় সাজাতে পারেন। দেয়ালের ল্যাম্প অথবা সিলিং থেকে ঝোলানো পেন্ডেন্ট লাইটে ঘরে আভিজাত্য এনে দেয়। এই ঘরের আলোকসজ্জায় ফ্ল্যাশ-মাউন্ট-ফিক্সচার বেছে নিতে পারেন।

বসার ঘর
এটি সবাই মিলে বসে টিভি দেখা বা আড্ডা দেওয়ার জায়গা। এই ঘরে টিভির পেছনে ‘বায়াস লাইটিং’ ব্যবহার করলে চোখের ওপর চাপ কম পড়বে। এখানে আড্ডার আবহ ঠিক রাখতে সাধারণ আলোর পাশাপাশি মৃদু আলোর ব্যবস্থাও রাখা উচিত।

ডাইনিং
খাবার টেবিলের ঠিক ওপরে একটি ঝাড়বাতি বা মাল্টি-লাইট পেন্ডেন্ট বসালে তা সব দিকে সমানভাবে আলো ছড়াবে। খাবারের পরিবেশ উৎসবমুখর রাখতে আলোর তীব্রতা কমানো-বাড়ানোর জন্য ‘ডিমার সুইচ’ ব্যবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

পড়ার ঘর
পড়ার টেবিলে অবশ্যই অ্যাডজাস্টেবল ল্যাম্প রাখতে হবে। এখানে আলো এমনভাবে সেট করতে হবে, যাতে বইয়ের ওপর সরাসরি আলো পড়ে এবং চোখের ওপর চাপ তৈরি না করে।
সিঁড়ি ও আউটডোর
নিরাপত্তার জন্য সিঁড়িতে স্ট্রিপ লাইট বা ওয়াল মাউন্টেড স্পটলাইট ব্যবহার করতে পারেন। আর উৎসবে বাড়ির প্রবেশপথ বা বাগানে হাঙ্গিং লাইট লাগালে তা বাড়ির সৌন্দর্য বহুগুণে বাড়িয়ে দেবে।
সূত্র: হোমলেন

সুন্দর দেখাতে ঘরে শুধু দামি আসবাব নয়, বরং সেই ঘরে দরকার আলো-ছায়ার এক নিখুঁত সমন্বয়। আলোকসজ্জা শুধু ঘর আলোকিত করে না, এটি রুচি ও ব্যক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। সঠিক রঙের দেয়াল ও আসবাবের সঙ্গে সঠিক আলোর ব্যবহার মুহূর্তে আপনার ঘরের আবহ বদলে দিতে পারে। সঙ্গে আপনার ঘর করে তুলবে প্রাণবন্ত ও ইতিবাচক শক্তিতে ভরপুর। এটি যেমন আভিজাত্যপূর্ণ, তেমনি মন ভালো রাখতেও যথেষ্ট কার্যকর। এখন খুব সহজে একটি সুইচ টিপে নিজের ঘর ছবির মতো অনন্য করে তোলা যায়। ঘর স্মার্টভাবে সাজাতে কোন জায়গায় কী রকম আলো ব্যবহার করতে হবে, তা জেনে নিন এখানে।
আলোর ধরন ও ব্যবহার
ঘর সাজাতে সাধারণত কয়েক ধরনের আলো ব্যবহার করা হয়—
উৎসবে বিভিন্ন ঘরে আলোর ব্যবহার
শোয়ার ঘর
শোয়ার ঘর যেহেতু বিশ্রামের জায়গা, তাই সেখানে আলো হওয়া উচিত নরম। তবে বাড়িতে দাওয়াত বা উৎসবের দিনগুলোয় অতিথি সমাগম হলে শোয়ার ঘরেও আড্ডা জমে ওঠে। উৎসবকে কেন্দ্র করে শোয়ার ঘর আলোয় সাজাতে পারেন। দেয়ালের ল্যাম্প অথবা সিলিং থেকে ঝোলানো পেন্ডেন্ট লাইটে ঘরে আভিজাত্য এনে দেয়। এই ঘরের আলোকসজ্জায় ফ্ল্যাশ-মাউন্ট-ফিক্সচার বেছে নিতে পারেন।

বসার ঘর
এটি সবাই মিলে বসে টিভি দেখা বা আড্ডা দেওয়ার জায়গা। এই ঘরে টিভির পেছনে ‘বায়াস লাইটিং’ ব্যবহার করলে চোখের ওপর চাপ কম পড়বে। এখানে আড্ডার আবহ ঠিক রাখতে সাধারণ আলোর পাশাপাশি মৃদু আলোর ব্যবস্থাও রাখা উচিত।

ডাইনিং
খাবার টেবিলের ঠিক ওপরে একটি ঝাড়বাতি বা মাল্টি-লাইট পেন্ডেন্ট বসালে তা সব দিকে সমানভাবে আলো ছড়াবে। খাবারের পরিবেশ উৎসবমুখর রাখতে আলোর তীব্রতা কমানো-বাড়ানোর জন্য ‘ডিমার সুইচ’ ব্যবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

পড়ার ঘর
পড়ার টেবিলে অবশ্যই অ্যাডজাস্টেবল ল্যাম্প রাখতে হবে। এখানে আলো এমনভাবে সেট করতে হবে, যাতে বইয়ের ওপর সরাসরি আলো পড়ে এবং চোখের ওপর চাপ তৈরি না করে।
সিঁড়ি ও আউটডোর
নিরাপত্তার জন্য সিঁড়িতে স্ট্রিপ লাইট বা ওয়াল মাউন্টেড স্পটলাইট ব্যবহার করতে পারেন। আর উৎসবে বাড়ির প্রবেশপথ বা বাগানে হাঙ্গিং লাইট লাগালে তা বাড়ির সৌন্দর্য বহুগুণে বাড়িয়ে দেবে।
সূত্র: হোমলেন

নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের একটি ক্লিপ দেখে মাত্র ১৫ বছর বয়সেই একজন ট্রেডার হতে চেয়েছিলেন প্যাট্রিক শুল্টে। পরে তিনি বিষয়টি শিখেও ফেলেন। চলে যান শিকাগোতে। সেখানে গিয়ে সব ধরনের ট্রেডিং শুরু করেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪
আজ আপনার দিনটি বেশ ভালো, কিন্তু বড্ড তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত নেওয়ার বাতিক আপনার। মনে রাখবেন, তাড়াহুড়ো করে বিয়ে আর তাড়াহুড়ো করে ঋণ করা—দুটাই সমান বিপজ্জনক। আজ ঋণ নেওয়ার আগে ভাবুন, শোধ করার ক্ষমতা আপনার আছে নাকি নাতি-পুতিদের ওপর দায় চাপাতে চান।
৪৩ মিনিট আগে
বেকিংয়ের কথা মনে এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে নরম কেক, তুলতুলে পাউরুটি কিংবা বিস্কুটের কথা। তবে এসব বানানোর সময় একই ময়দা দিয়ে সব তৈরি করতে গেলেই ঘটে বিপত্তি—হয় কেক শক্ত হয়ে যায়, নয়তো পাউরুটি ঠিকমতো ফোলে না।
২ ঘণ্টা আগে
আসছে বড়দিন। মানে ছুটির দিন। কর্মব্যস্ত জীবনে একটা দিন ছুটি মানেই খানিক অন্য রকম খাবার খাওয়ার চেষ্টা। শখের রাঁধুনি যাঁরা ভাবছেন, এবার বড়দিনে রান্নাঘরের দায়িত্বটা নিজেই নেবেন, তাঁদের জন্যই এই লেখা। যেহেতু উৎসবে প্রথম নিজে রান্না করবেন, তাই রান্নাটা যত রিস্ক ফ্রি হবে, ততই ভালো। মাংস ও মিষ্টি আইটেমের...
২ ঘণ্টা আগেফারাহ্ রহমান

বেকিংয়ের কথা মনে এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে নরম কেক, তুলতুলে পাউরুটি কিংবা বিস্কুটের কথা। তবে এসব বানানোর সময় একই ময়দা দিয়ে সব তৈরি করতে গেলেই ঘটে বিপত্তি—হয় কেক শক্ত হয়ে যায়, নয়তো পাউরুটি ঠিকমতো ফোলে না। এর মূল কারণ হলো ভুল ময়দা নির্বাচন করা। প্রতিটি খাবারের সঠিক গন্ধ ও স্বাদ বজায় রাখতে এর মূল উপাদান সম্পর্কে ধারণা রাখা খুবই জরুরি। ২৫ ডিসেম্বর বড়দিন। তারপর নতুন বছর; ফলে এটাই বেকিংয়ের সেরা সময়। জেনে নিতে পারেন কোন খাবার বেকিংয়ে কোন ধরনের ময়দা বেছে নিতে হবে।
ময়দা আসলে কী
বিভিন্ন শস্য; যেমন ধান, গম, যব, বিভিন্ন বাদাম অথবা বিভিন্ন বীজ পিষে তৈরি করা মিহি গুঁড়াই মূলত ময়দা। আমরা সাধারণত গমের ময়দা বেশি ব্যবহার করি। ময়দার সঙ্গে পানি বা দুধ মেশালে এতে থাকা প্রোটিনগুলো মিলে ‘গ্লুটেন’ তৈরি করে। এই গ্লুটেনই খাবার নরম বানায়।
ভিন্ন ভিন্ন ময়দা এবং এর ব্যবহার
সাধারণ ময়দা
আমাদের রান্নাঘরে খুঁজলেই পাওয়া যায় এই সাধারণ ময়দা বা অল পারপাস ফ্লাওয়ার। কেক, বিস্কুট, পেস্ট্রি কিংবা প্যানকেক বানানোর জন্য এটি সবচেয়ে উপযুক্ত। এর গ্লুটেন মাঝারি মানের হওয়ায় তৈরি খাবার খুব বেশি নরম বা শক্ত হয় না।
স্ট্রং হোয়াইট ব্রেড ফ্লাওয়ার
এটি পাউরুটি বানানোর জন্য বিশেষ ময়দা। যাঁরা ঘরে পাউরুটি, পিৎজা অথবা ডোনাট বানাতে চান, তাঁদের জন্য এটি হবে সেরা। এতে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকে, যা প্রচুর গ্লুটেন তৈরি করে। ফলে পাউরুটি অনেক বেশি ফোলে এবং সুন্দর টেক্সচার তৈরি করে।
সেলফ-রাইজিং ফ্লাওয়ার
এই ময়দায় আগে থেকে বেকিং পাউডার ও লবণ মেশানো থাকে। ঝটপট কেক, মাফিন বা স্কোনস বানাতে এটি ব্যবহার করা হয়। এতে আগে থেকে পরিমাণমতো সব মেশানো থাকায় পরিমাণে ভুল হওয়ার ভয় থাকে না।
হোলসাম ফ্লাওয়ার
পুরো গম পিষে এটি তৈরি করা হয়। ফলে এতে আঁশ ও পুষ্টিগুণ বেশি থাকে এবং এটি দেখতে লাল বা বাদামি রঙের হয়। স্বাস্থ্যকর রুটি বা ভারী পাউরুটি বানাতে এটি ব্যবহার করা হয়। এটি একটু ঘন ও দানাদার হয়।
কর্নফ্লাওয়ার
এটি আসলে বেকিংয়ের চেয়ে রান্নায় বেশি ব্যবহার করা হয়। স্যুপ অথবা ঘন সস তৈরিতে কর্নফ্লাওয়ার অতুলনীয়। তবে এটি ব্যবহার করার আগে ঠান্ডা পানিতে গুলিয়ে ব্যবহার করলে দলা পাকানোর ভয় থাকে না।
সঠিক নির্বাচনেই সাফল্য
যে রেসিপির জন্য যে ধরনের ময়দার কথা বলা হয়, সব সময় সেটিই ব্যবহারের চেষ্টা করুন। হাতের কাছে সেলফ-রাইজিং ফ্লাওয়ার না থাকলে সাধারণ ময়দার সঙ্গে পরিমাণমতো বেকিং পাউডার মিশিয়ে নিলে কাজ চলে যাবে। সঠিক ময়দা ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে দারুণ কেক বা পাউরুটি বানাতে পারবেন।
সূত্র: গয়া বেকারি ও অন্যান্য

বেকিংয়ের কথা মনে এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে নরম কেক, তুলতুলে পাউরুটি কিংবা বিস্কুটের কথা। তবে এসব বানানোর সময় একই ময়দা দিয়ে সব তৈরি করতে গেলেই ঘটে বিপত্তি—হয় কেক শক্ত হয়ে যায়, নয়তো পাউরুটি ঠিকমতো ফোলে না। এর মূল কারণ হলো ভুল ময়দা নির্বাচন করা। প্রতিটি খাবারের সঠিক গন্ধ ও স্বাদ বজায় রাখতে এর মূল উপাদান সম্পর্কে ধারণা রাখা খুবই জরুরি। ২৫ ডিসেম্বর বড়দিন। তারপর নতুন বছর; ফলে এটাই বেকিংয়ের সেরা সময়। জেনে নিতে পারেন কোন খাবার বেকিংয়ে কোন ধরনের ময়দা বেছে নিতে হবে।
ময়দা আসলে কী
বিভিন্ন শস্য; যেমন ধান, গম, যব, বিভিন্ন বাদাম অথবা বিভিন্ন বীজ পিষে তৈরি করা মিহি গুঁড়াই মূলত ময়দা। আমরা সাধারণত গমের ময়দা বেশি ব্যবহার করি। ময়দার সঙ্গে পানি বা দুধ মেশালে এতে থাকা প্রোটিনগুলো মিলে ‘গ্লুটেন’ তৈরি করে। এই গ্লুটেনই খাবার নরম বানায়।
ভিন্ন ভিন্ন ময়দা এবং এর ব্যবহার
সাধারণ ময়দা
আমাদের রান্নাঘরে খুঁজলেই পাওয়া যায় এই সাধারণ ময়দা বা অল পারপাস ফ্লাওয়ার। কেক, বিস্কুট, পেস্ট্রি কিংবা প্যানকেক বানানোর জন্য এটি সবচেয়ে উপযুক্ত। এর গ্লুটেন মাঝারি মানের হওয়ায় তৈরি খাবার খুব বেশি নরম বা শক্ত হয় না।
স্ট্রং হোয়াইট ব্রেড ফ্লাওয়ার
এটি পাউরুটি বানানোর জন্য বিশেষ ময়দা। যাঁরা ঘরে পাউরুটি, পিৎজা অথবা ডোনাট বানাতে চান, তাঁদের জন্য এটি হবে সেরা। এতে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকে, যা প্রচুর গ্লুটেন তৈরি করে। ফলে পাউরুটি অনেক বেশি ফোলে এবং সুন্দর টেক্সচার তৈরি করে।
সেলফ-রাইজিং ফ্লাওয়ার
এই ময়দায় আগে থেকে বেকিং পাউডার ও লবণ মেশানো থাকে। ঝটপট কেক, মাফিন বা স্কোনস বানাতে এটি ব্যবহার করা হয়। এতে আগে থেকে পরিমাণমতো সব মেশানো থাকায় পরিমাণে ভুল হওয়ার ভয় থাকে না।
হোলসাম ফ্লাওয়ার
পুরো গম পিষে এটি তৈরি করা হয়। ফলে এতে আঁশ ও পুষ্টিগুণ বেশি থাকে এবং এটি দেখতে লাল বা বাদামি রঙের হয়। স্বাস্থ্যকর রুটি বা ভারী পাউরুটি বানাতে এটি ব্যবহার করা হয়। এটি একটু ঘন ও দানাদার হয়।
কর্নফ্লাওয়ার
এটি আসলে বেকিংয়ের চেয়ে রান্নায় বেশি ব্যবহার করা হয়। স্যুপ অথবা ঘন সস তৈরিতে কর্নফ্লাওয়ার অতুলনীয়। তবে এটি ব্যবহার করার আগে ঠান্ডা পানিতে গুলিয়ে ব্যবহার করলে দলা পাকানোর ভয় থাকে না।
সঠিক নির্বাচনেই সাফল্য
যে রেসিপির জন্য যে ধরনের ময়দার কথা বলা হয়, সব সময় সেটিই ব্যবহারের চেষ্টা করুন। হাতের কাছে সেলফ-রাইজিং ফ্লাওয়ার না থাকলে সাধারণ ময়দার সঙ্গে পরিমাণমতো বেকিং পাউডার মিশিয়ে নিলে কাজ চলে যাবে। সঠিক ময়দা ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে দারুণ কেক বা পাউরুটি বানাতে পারবেন।
সূত্র: গয়া বেকারি ও অন্যান্য

নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের একটি ক্লিপ দেখে মাত্র ১৫ বছর বয়সেই একজন ট্রেডার হতে চেয়েছিলেন প্যাট্রিক শুল্টে। পরে তিনি বিষয়টি শিখেও ফেলেন। চলে যান শিকাগোতে। সেখানে গিয়ে সব ধরনের ট্রেডিং শুরু করেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪
আজ আপনার দিনটি বেশ ভালো, কিন্তু বড্ড তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত নেওয়ার বাতিক আপনার। মনে রাখবেন, তাড়াহুড়ো করে বিয়ে আর তাড়াহুড়ো করে ঋণ করা—দুটাই সমান বিপজ্জনক। আজ ঋণ নেওয়ার আগে ভাবুন, শোধ করার ক্ষমতা আপনার আছে নাকি নাতি-পুতিদের ওপর দায় চাপাতে চান।
৪৩ মিনিট আগে
সুন্দর দেখাতে ঘরে শুধু দামি আসবাব নয়, বরং সেই ঘরে দরকার আলো-ছায়ার এক নিখুঁত সমন্বয়। আলোকসজ্জা শুধু ঘর আলোকিত করে না, এটি রুচি ও ব্যক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। সঠিক রঙের দেয়াল ও আসবাবের সঙ্গে সঠিক আলোর ব্যবহার মুহূর্তে আপনার ঘরের আবহ বদলে দিতে পারে।
৪৪ মিনিট আগে
আসছে বড়দিন। মানে ছুটির দিন। কর্মব্যস্ত জীবনে একটা দিন ছুটি মানেই খানিক অন্য রকম খাবার খাওয়ার চেষ্টা। শখের রাঁধুনি যাঁরা ভাবছেন, এবার বড়দিনে রান্নাঘরের দায়িত্বটা নিজেই নেবেন, তাঁদের জন্যই এই লেখা। যেহেতু উৎসবে প্রথম নিজে রান্না করবেন, তাই রান্নাটা যত রিস্ক ফ্রি হবে, ততই ভালো। মাংস ও মিষ্টি আইটেমের...
২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

আসছে বড়দিন। মানে ছুটির দিন। কর্মব্যস্ত জীবনে একটা দিন ছুটি মানেই খানিক অন্য রকম খাবার খাওয়ার চেষ্টা। শখের রাঁধুনি যাঁরা ভাবছেন, এবার বড়দিনে রান্নাঘরের দায়িত্বটা নিজেই নেবেন, তাঁদের জন্যই এই লেখা। যেহেতু উৎসবে প্রথম নিজে রান্না করবেন, তাই রান্নাটা যত রিস্ক ফ্রি হবে, ততই ভালো। মাংস ও মিষ্টি আইটেমের পাশাপাশি ভেজ আইটেমও তো রাখা চাই। কী থাকতে পারে ভেজ আইটেমে?
হানি রোস্টেড ক্যারট
উপকরণ
ছোট গাজর ১ কেজি, অলিভ অয়েল ২ টেবিল চামচ, খাঁটি মধু ৩ টেবিল চামচ, তাজা লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, থাইম গুঁড়া সামান্য, লবণ এবং গোলমরিচগুঁড়া পরিমাণমতো।

প্রণালি
ওভেন ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় প্রিহিট করুন। গাজরের গোড়া ও আগার অংশ কেটে খোসা ছাড়িয়ে নিন। গাজর মোটা হলে লম্বালম্বি অর্ধেক বা লম্বালম্বি চার টুকরো করে কেটে নিয়ে একটি বড় বেকিং ট্রেতে রাখুন। এবার এগুলোর ওপর অলিভ অয়েল ঢেলে দিন। এরপর ওপর থেকে লবণ ও গোলমরিচ ছড়িয়ে দিয়ে ভালো করে মেশান। তারপর ওভেনে ১৫ থেকে ২৫ মিনিটের জন্য বেক করুন। প্রায় নরম ও হালকা বাদামি না হওয়া পর্যন্ত বেক করতে থাকুন। কতটা সময় বেক করতে হবে, তা নির্ভর করবে গাজর কতটা পুরু তার ওপর।
এই ফাঁকে একটি বাটিতে মধু ও লেবুর রস একসঙ্গে ফেটিয়ে নিন। এবার ওভেন থেকে গাজরের ট্রে বের করে নিয়ে বেক করা গাজরের ওপর মধু ও লেবুর মিশ্রণ ছড়িয়ে দিন। সামান্য থাইম পাতার গুঁড়াও ছড়িয়ে দিতে পারেন। এবার সবকিছু হালকা করে মিশিয়ে নিয়ে আরও ৮-১০ মিনিটের জন্য ওভেনে বেক করুন। গাজরে চকচকে ভাব এলে বের করে পরিবেশন করুন।
এই রেসিপি ভেগানদের জন্য তৈরি করতে, মধুর পরিবর্তে ম্যাপল সিরাপ ব্যবহার করতে পারেন।
রেড ক্যাবেজ স্যালাড
উপকরণ
মাখন ১ চা-চামচ, অলিভ অয়েল ২ টেবিল চামচ, সরু করে কাটা পেঁয়াজ ১টি, দারুচিনিগুঁড়া ১ চা- চামচ, জায়ফলগুঁড়া আধা চা-চামচ, ঝিরি ঝিরি করে কাটা লাল বাঁধাকপি ৬০০ গ্রাম, ব্রাউন সুগার ৩ টেবিল চামচ, খোসা ছাড়িয়ে কুচি করে করা আপেল ৩টি, সিরকা এক টেবিল চামচ, থাইম পাতা সাজানোর জন্য।
প্রণালি
একটি বড় ঢাকনাযুক্ত সসপ্যানে মাখন এবং তেল গরম করুন। গরম হলে পেঁয়াজ দিন এবং নরম না হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। এবার অন্যান্য মসলা দিয়ে নাড়ুন। তারপর বাঁধাকপি যোগ করুন এবং মাঝে মাঝে নাড়তে থাকুন। এভাবে ৩ থেকে ৪ মিনিট ভাজুন। এবার চিনি, আপেল কুচি ও সিরকা দিয়ে আবার কিছুক্ষণ নাড়ুন। তারপর চুলার আঁচ কমিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে ৩০ মিনিট ধরে রান্না করুন। সবশেষ নিজের পছন্দমতো ডিশে পরিবেশন করুন।
পারফেক্ট রোস্ট পটেটো
উপকরণ
যেকোনো উদ্ভিজ্জ তেল ৩ টেবিল চামচ, ৪ ভাগ করে কাটা মাঝারি আকারের আলু ২০০ গ্রাম, লবণ ও গোলমরিচগুঁড়া পরিমাণমতো।

প্রণালি
ওভেন ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস প্রিহিট করুন। চুলায় আলুগুলো প্যানে ঢেকে সেদ্ধ হতে দিন। পানি ফুটে উঠলে লবণ দিয়ে আবার ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন। ১০ থেকে ১৫ মিনিট ধরে সেদ্ধ করুন। আধা সেদ্ধ হলে আলুগুলো চুলা থেকে নামিয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। এবার পেপার টাওয়েল দিয়ে চেপে আলুর সঙ্গে লেগে থাকা বাড়তি পানি শুকিয়ে ফেলুন। এবার ট্রেতে করে আলুগুলো ১০ মিনিটের জন্য বাতাসের নিচে রাখুন। ওভেন ট্রেতে তেল দিয়ে আলুগুলো ছড়িয়ে দিন। ভালোভাবে তেল ও আলু মাখা হয়ে গেলে ওভেনে ২০ মিনিট ধরে বেক করুন। এরপর বের করে আলুগুলো উল্টেপাল্টে দিয়ে আরও ২০-৩০ মিনিটের জন্য অথবা সোনালি ও মুচমুচে না হওয়া পর্যন্ত বেক করুন। হয়ে গেলে আলুর ওপর লবণ ও গোলমরিচগুঁড়া ছড়িয়ে দিয়ে পরিবেশন করুন।
সূত্র: বিবিসি ইউকে

আসছে বড়দিন। মানে ছুটির দিন। কর্মব্যস্ত জীবনে একটা দিন ছুটি মানেই খানিক অন্য রকম খাবার খাওয়ার চেষ্টা। শখের রাঁধুনি যাঁরা ভাবছেন, এবার বড়দিনে রান্নাঘরের দায়িত্বটা নিজেই নেবেন, তাঁদের জন্যই এই লেখা। যেহেতু উৎসবে প্রথম নিজে রান্না করবেন, তাই রান্নাটা যত রিস্ক ফ্রি হবে, ততই ভালো। মাংস ও মিষ্টি আইটেমের পাশাপাশি ভেজ আইটেমও তো রাখা চাই। কী থাকতে পারে ভেজ আইটেমে?
হানি রোস্টেড ক্যারট
উপকরণ
ছোট গাজর ১ কেজি, অলিভ অয়েল ২ টেবিল চামচ, খাঁটি মধু ৩ টেবিল চামচ, তাজা লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, থাইম গুঁড়া সামান্য, লবণ এবং গোলমরিচগুঁড়া পরিমাণমতো।

প্রণালি
ওভেন ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় প্রিহিট করুন। গাজরের গোড়া ও আগার অংশ কেটে খোসা ছাড়িয়ে নিন। গাজর মোটা হলে লম্বালম্বি অর্ধেক বা লম্বালম্বি চার টুকরো করে কেটে নিয়ে একটি বড় বেকিং ট্রেতে রাখুন। এবার এগুলোর ওপর অলিভ অয়েল ঢেলে দিন। এরপর ওপর থেকে লবণ ও গোলমরিচ ছড়িয়ে দিয়ে ভালো করে মেশান। তারপর ওভেনে ১৫ থেকে ২৫ মিনিটের জন্য বেক করুন। প্রায় নরম ও হালকা বাদামি না হওয়া পর্যন্ত বেক করতে থাকুন। কতটা সময় বেক করতে হবে, তা নির্ভর করবে গাজর কতটা পুরু তার ওপর।
এই ফাঁকে একটি বাটিতে মধু ও লেবুর রস একসঙ্গে ফেটিয়ে নিন। এবার ওভেন থেকে গাজরের ট্রে বের করে নিয়ে বেক করা গাজরের ওপর মধু ও লেবুর মিশ্রণ ছড়িয়ে দিন। সামান্য থাইম পাতার গুঁড়াও ছড়িয়ে দিতে পারেন। এবার সবকিছু হালকা করে মিশিয়ে নিয়ে আরও ৮-১০ মিনিটের জন্য ওভেনে বেক করুন। গাজরে চকচকে ভাব এলে বের করে পরিবেশন করুন।
এই রেসিপি ভেগানদের জন্য তৈরি করতে, মধুর পরিবর্তে ম্যাপল সিরাপ ব্যবহার করতে পারেন।
রেড ক্যাবেজ স্যালাড
উপকরণ
মাখন ১ চা-চামচ, অলিভ অয়েল ২ টেবিল চামচ, সরু করে কাটা পেঁয়াজ ১টি, দারুচিনিগুঁড়া ১ চা- চামচ, জায়ফলগুঁড়া আধা চা-চামচ, ঝিরি ঝিরি করে কাটা লাল বাঁধাকপি ৬০০ গ্রাম, ব্রাউন সুগার ৩ টেবিল চামচ, খোসা ছাড়িয়ে কুচি করে করা আপেল ৩টি, সিরকা এক টেবিল চামচ, থাইম পাতা সাজানোর জন্য।
প্রণালি
একটি বড় ঢাকনাযুক্ত সসপ্যানে মাখন এবং তেল গরম করুন। গরম হলে পেঁয়াজ দিন এবং নরম না হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। এবার অন্যান্য মসলা দিয়ে নাড়ুন। তারপর বাঁধাকপি যোগ করুন এবং মাঝে মাঝে নাড়তে থাকুন। এভাবে ৩ থেকে ৪ মিনিট ভাজুন। এবার চিনি, আপেল কুচি ও সিরকা দিয়ে আবার কিছুক্ষণ নাড়ুন। তারপর চুলার আঁচ কমিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে ৩০ মিনিট ধরে রান্না করুন। সবশেষ নিজের পছন্দমতো ডিশে পরিবেশন করুন।
পারফেক্ট রোস্ট পটেটো
উপকরণ
যেকোনো উদ্ভিজ্জ তেল ৩ টেবিল চামচ, ৪ ভাগ করে কাটা মাঝারি আকারের আলু ২০০ গ্রাম, লবণ ও গোলমরিচগুঁড়া পরিমাণমতো।

প্রণালি
ওভেন ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস প্রিহিট করুন। চুলায় আলুগুলো প্যানে ঢেকে সেদ্ধ হতে দিন। পানি ফুটে উঠলে লবণ দিয়ে আবার ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন। ১০ থেকে ১৫ মিনিট ধরে সেদ্ধ করুন। আধা সেদ্ধ হলে আলুগুলো চুলা থেকে নামিয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। এবার পেপার টাওয়েল দিয়ে চেপে আলুর সঙ্গে লেগে থাকা বাড়তি পানি শুকিয়ে ফেলুন। এবার ট্রেতে করে আলুগুলো ১০ মিনিটের জন্য বাতাসের নিচে রাখুন। ওভেন ট্রেতে তেল দিয়ে আলুগুলো ছড়িয়ে দিন। ভালোভাবে তেল ও আলু মাখা হয়ে গেলে ওভেনে ২০ মিনিট ধরে বেক করুন। এরপর বের করে আলুগুলো উল্টেপাল্টে দিয়ে আরও ২০-৩০ মিনিটের জন্য অথবা সোনালি ও মুচমুচে না হওয়া পর্যন্ত বেক করুন। হয়ে গেলে আলুর ওপর লবণ ও গোলমরিচগুঁড়া ছড়িয়ে দিয়ে পরিবেশন করুন।
সূত্র: বিবিসি ইউকে

নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের একটি ক্লিপ দেখে মাত্র ১৫ বছর বয়সেই একজন ট্রেডার হতে চেয়েছিলেন প্যাট্রিক শুল্টে। পরে তিনি বিষয়টি শিখেও ফেলেন। চলে যান শিকাগোতে। সেখানে গিয়ে সব ধরনের ট্রেডিং শুরু করেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪
আজ আপনার দিনটি বেশ ভালো, কিন্তু বড্ড তাড়াতাড়ি সিদ্ধান্ত নেওয়ার বাতিক আপনার। মনে রাখবেন, তাড়াহুড়ো করে বিয়ে আর তাড়াহুড়ো করে ঋণ করা—দুটাই সমান বিপজ্জনক। আজ ঋণ নেওয়ার আগে ভাবুন, শোধ করার ক্ষমতা আপনার আছে নাকি নাতি-পুতিদের ওপর দায় চাপাতে চান।
৪৩ মিনিট আগে
সুন্দর দেখাতে ঘরে শুধু দামি আসবাব নয়, বরং সেই ঘরে দরকার আলো-ছায়ার এক নিখুঁত সমন্বয়। আলোকসজ্জা শুধু ঘর আলোকিত করে না, এটি রুচি ও ব্যক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। সঠিক রঙের দেয়াল ও আসবাবের সঙ্গে সঠিক আলোর ব্যবহার মুহূর্তে আপনার ঘরের আবহ বদলে দিতে পারে।
৪৪ মিনিট আগে
বেকিংয়ের কথা মনে এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে নরম কেক, তুলতুলে পাউরুটি কিংবা বিস্কুটের কথা। তবে এসব বানানোর সময় একই ময়দা দিয়ে সব তৈরি করতে গেলেই ঘটে বিপত্তি—হয় কেক শক্ত হয়ে যায়, নয়তো পাউরুটি ঠিকমতো ফোলে না।
২ ঘণ্টা আগে