মাসুদুর রহমান মাসুদ, ঝিকরগাছা (যশোর)
সূর্য অস্ত যেতে তখনো অনেক সময় বাকি। কপোতাক্ষ নদে নৌকার সারি। পাল নেই। পালের জায়গায় শোভা পাচ্ছে রংবেরঙের বেলুন। নৌকার ওপর বসেছে সাত-আটজন। মোটর লাগানো নৌকা বেশ গতিশীল। এর নাম কপোতাক্ষ বিনোদন বোট।
মাইকেল মধুসূদন দত্তের স্মৃতিবিজড়িত কপোতাক্ষ নদ। যশোরের ঝিকরগাছার কাটাখাল এলাকায় কপোতাক্ষ বিনোদন বোটে ঘুরে বেড়াচ্ছে অনেকে। যৌবনহারা কপোতাক্ষে এখন আগের মতো পালতোলা নৌকা এবং ঘাটে যাত্রীদের অপেক্ষা চোখে পড়ে না। যদিও দু-একটা নৌকার দেখা মেলে, সেগুলো মাছশিকারিদের ডিঙি। এর মধ্যে কপোতাক্ষ বিনোদন বোট বেমানান। কিন্তু স্মৃতি হাতড়ে বেড়ানো মানুষের জন্য এর আবেদন ব্যাপক। সে জন্য নৌকা ভ্রমণে আগ্রহীরা ভিড় জমাচ্ছে।
তবে কপোতাক্ষ নদে শুধু বিনোদন বোট নয়, আরও বেশ কয়েকটি নৌকা ভ্রমণের জন্য প্রস্তুত
রাখা হয়েছে।
মো. তরিকুল ইসলাম এসেছিলেন নৌকায় চড়ে নদে ঘুরে বেড়াতে। তিনি জানালেন, অনেক দিন নৌকায় ওঠেননি। অল্প সময়ের জন্য হলেও ছুটির দিনে কপোতাক্ষ নদের এই বিনোদন বোটে ভ্রমণ তাঁকে আনন্দ দিয়েছে। তরিকুলের মতো সন্তানদের নিয়ে এ নৌকায় ভ্রমণ করছিলেন আবদুল মালেক। তিনি জানান, সন্তানদের নিয়ে বেশ মজা করেছেন। তাঁর সন্তানেরাও খুশি।
কাটাখাল থেকে কপোতাক্ষ ব্রিজের নিচ দিয়ে রেলব্রিজ পর্যন্ত গিয়ে সেখান থেকে আবারও কাটাখালে ফিরে আসে বিনোদন বোটটি। জনপ্রতি ৫০ টাকা ভাড়ায় উঠতে হয় এ নৌকায়। রঙিন ছাতা মাথায় দিয়ে নৌকায় বসে জলতরঙ্গের খেলা দেখার অনুভূতি অন্য রকম বলে মনে করে ঘুরতে আসা লোকজন। নৌকায় চড়ে এখন আর দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়া হয় না কারও। সেই স্মৃতি অনেকে জাগিয়ে নেয় এ বোটে ঘুরে।
কপোতাক্ষ বিনোদন বোটের মালিক খোকন। তিনি মানুষকে নৌকায় ঘুরিয়ে আনন্দ পান, পাশাপাশি রোজগারও হয়। খোকনের মতো আরও অনেকে কপোতাক্ষ নদে ভ্রমণের জন্য নৌকা তৈরি করেছেন। ঝিকরগাছার কাটাখাল বঙ্গবন্ধু পার্ক থেকে কপোতাক্ষ নদ ধরে ইউনিকোডের রাস্তা পর্যন্ত যাতায়াত করা যায়। এখানে রয়েছে বসার জায়গা। তাতে কিছু সময় কাটানো যায়।
সূর্য অস্ত যেতে তখনো অনেক সময় বাকি। কপোতাক্ষ নদে নৌকার সারি। পাল নেই। পালের জায়গায় শোভা পাচ্ছে রংবেরঙের বেলুন। নৌকার ওপর বসেছে সাত-আটজন। মোটর লাগানো নৌকা বেশ গতিশীল। এর নাম কপোতাক্ষ বিনোদন বোট।
মাইকেল মধুসূদন দত্তের স্মৃতিবিজড়িত কপোতাক্ষ নদ। যশোরের ঝিকরগাছার কাটাখাল এলাকায় কপোতাক্ষ বিনোদন বোটে ঘুরে বেড়াচ্ছে অনেকে। যৌবনহারা কপোতাক্ষে এখন আগের মতো পালতোলা নৌকা এবং ঘাটে যাত্রীদের অপেক্ষা চোখে পড়ে না। যদিও দু-একটা নৌকার দেখা মেলে, সেগুলো মাছশিকারিদের ডিঙি। এর মধ্যে কপোতাক্ষ বিনোদন বোট বেমানান। কিন্তু স্মৃতি হাতড়ে বেড়ানো মানুষের জন্য এর আবেদন ব্যাপক। সে জন্য নৌকা ভ্রমণে আগ্রহীরা ভিড় জমাচ্ছে।
তবে কপোতাক্ষ নদে শুধু বিনোদন বোট নয়, আরও বেশ কয়েকটি নৌকা ভ্রমণের জন্য প্রস্তুত
রাখা হয়েছে।
মো. তরিকুল ইসলাম এসেছিলেন নৌকায় চড়ে নদে ঘুরে বেড়াতে। তিনি জানালেন, অনেক দিন নৌকায় ওঠেননি। অল্প সময়ের জন্য হলেও ছুটির দিনে কপোতাক্ষ নদের এই বিনোদন বোটে ভ্রমণ তাঁকে আনন্দ দিয়েছে। তরিকুলের মতো সন্তানদের নিয়ে এ নৌকায় ভ্রমণ করছিলেন আবদুল মালেক। তিনি জানান, সন্তানদের নিয়ে বেশ মজা করেছেন। তাঁর সন্তানেরাও খুশি।
কাটাখাল থেকে কপোতাক্ষ ব্রিজের নিচ দিয়ে রেলব্রিজ পর্যন্ত গিয়ে সেখান থেকে আবারও কাটাখালে ফিরে আসে বিনোদন বোটটি। জনপ্রতি ৫০ টাকা ভাড়ায় উঠতে হয় এ নৌকায়। রঙিন ছাতা মাথায় দিয়ে নৌকায় বসে জলতরঙ্গের খেলা দেখার অনুভূতি অন্য রকম বলে মনে করে ঘুরতে আসা লোকজন। নৌকায় চড়ে এখন আর দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়া হয় না কারও। সেই স্মৃতি অনেকে জাগিয়ে নেয় এ বোটে ঘুরে।
কপোতাক্ষ বিনোদন বোটের মালিক খোকন। তিনি মানুষকে নৌকায় ঘুরিয়ে আনন্দ পান, পাশাপাশি রোজগারও হয়। খোকনের মতো আরও অনেকে কপোতাক্ষ নদে ভ্রমণের জন্য নৌকা তৈরি করেছেন। ঝিকরগাছার কাটাখাল বঙ্গবন্ধু পার্ক থেকে কপোতাক্ষ নদ ধরে ইউনিকোডের রাস্তা পর্যন্ত যাতায়াত করা যায়। এখানে রয়েছে বসার জায়গা। তাতে কিছু সময় কাটানো যায়।
ফ্যাশনের ধারণা কখনো এক জায়গায় আটকে থাকে না। প্রায় প্রতিবছর এর ভিন্নতা চোখে পড়ে। এতে শুধু যে নতুনত্ব যোগ হয়, তা কিন্তু নয়। অনেক সময় পুরোনো হারিয়ে যাওয়া ফ্যাশনও ফিরে আসে। এসব জটিলতার মিশেলে নতুন বছরের ফ্যাশন কেমন হবে? ডিজাইনারদের সঙ্গে কথা বলে সেটাই বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে।
২ দিন আগেবিভিন্ন কারণে চুল পড়ে যায়। এতে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। কিছু টিপস অনুসরণ করলে চুল পড়ার পরিমাণ কমে যাবে।
২ দিন আগেকিপটেমি আর সচেতনভাবে খরচ করার মধ্যে একটা পার্থক্য আছে। অনেকে যাচাই-বাছাই করে কেনাকাটা পছন্দ করেন। এটা দেখে আশপাশের লোকজন তাঁকে কিপটে বলে তকমা দেন। সচেতনভাবে কেনাকাটা করা শুধু অর্থ সঞ্চয়ে সহায়ক নয়; বরং এটি পরিবেশ সুরক্ষিত রাখতে এবং আরও অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে...
২ দিন আগেঅনেক সময় প্রিয় অলংকারই হয়ে ওঠে শারীরিক অস্বস্তির কারণ। গয়না পরলেই ত্বক হয়ে ওঠে লালচে অথবা দেখা দেয় ছোট ছোট গুটি। কখনো আবার ফোসকাও পড়ে যায়। এসব লক্ষণ থাকলে ধরে নেওয়া যেতে পারে, আপনার গয়নায় অ্যালার্জি আছে। দীর্ঘ মেয়াদে এটি বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা তৈরি করে। অনেক সময় সমস্যা এত বেশি হয় যে...
২ দিন আগে