জীবনধারা ডেস্ক

গ্রীষ্মের দুপুরে তৃষ্ণা মেটাতে পারে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত। এখন বাজারে কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। কাঁচা আম দিয়ে সহজেই তৈরি করে নিতে পারেন টক মিষ্টি ঠান্ডা শরবত। আপনাদের জন্য রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন সারাহ্ জীনাত।
উপকরণ
কাঁচা আম ১টি, শসা ৬ টুকরো, চিনি পরিমাণমতো, লেবুর রস ১ চা-চামচ, পুদিনাপাতা ৮ থেকে ১০টি, পানি ১ গ্লাস।
প্রণালি
আম ও শসার খোসা ছাড়িয়ে কেটে টুকরো করে নিন। এরপর ব্লেন্ডারে আম, শসা, চিনি, লেবুর রস, পুদিনাপাতা দিন। এতে পানি যোগ করুন। ভালোভাবে ব্লেন্ড হয়ে গেলে গ্লাসে ঢালুন। পরিবেশনের সময় আইস কিউব দিয়ে নিন। চাইলে এই শরবতে গোলমরিচের গুঁড়া ও বিটলবণও ব্যবহার করা যায়।

গ্রীষ্মের দুপুরে তৃষ্ণা মেটাতে পারে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত। এখন বাজারে কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। কাঁচা আম দিয়ে সহজেই তৈরি করে নিতে পারেন টক মিষ্টি ঠান্ডা শরবত। আপনাদের জন্য রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন সারাহ্ জীনাত।
উপকরণ
কাঁচা আম ১টি, শসা ৬ টুকরো, চিনি পরিমাণমতো, লেবুর রস ১ চা-চামচ, পুদিনাপাতা ৮ থেকে ১০টি, পানি ১ গ্লাস।
প্রণালি
আম ও শসার খোসা ছাড়িয়ে কেটে টুকরো করে নিন। এরপর ব্লেন্ডারে আম, শসা, চিনি, লেবুর রস, পুদিনাপাতা দিন। এতে পানি যোগ করুন। ভালোভাবে ব্লেন্ড হয়ে গেলে গ্লাসে ঢালুন। পরিবেশনের সময় আইস কিউব দিয়ে নিন। চাইলে এই শরবতে গোলমরিচের গুঁড়া ও বিটলবণও ব্যবহার করা যায়।
জীবনধারা ডেস্ক

গ্রীষ্মের দুপুরে তৃষ্ণা মেটাতে পারে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত। এখন বাজারে কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। কাঁচা আম দিয়ে সহজেই তৈরি করে নিতে পারেন টক মিষ্টি ঠান্ডা শরবত। আপনাদের জন্য রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন সারাহ্ জীনাত।
উপকরণ
কাঁচা আম ১টি, শসা ৬ টুকরো, চিনি পরিমাণমতো, লেবুর রস ১ চা-চামচ, পুদিনাপাতা ৮ থেকে ১০টি, পানি ১ গ্লাস।
প্রণালি
আম ও শসার খোসা ছাড়িয়ে কেটে টুকরো করে নিন। এরপর ব্লেন্ডারে আম, শসা, চিনি, লেবুর রস, পুদিনাপাতা দিন। এতে পানি যোগ করুন। ভালোভাবে ব্লেন্ড হয়ে গেলে গ্লাসে ঢালুন। পরিবেশনের সময় আইস কিউব দিয়ে নিন। চাইলে এই শরবতে গোলমরিচের গুঁড়া ও বিটলবণও ব্যবহার করা যায়।

গ্রীষ্মের দুপুরে তৃষ্ণা মেটাতে পারে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত। এখন বাজারে কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। কাঁচা আম দিয়ে সহজেই তৈরি করে নিতে পারেন টক মিষ্টি ঠান্ডা শরবত। আপনাদের জন্য রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন সারাহ্ জীনাত।
উপকরণ
কাঁচা আম ১টি, শসা ৬ টুকরো, চিনি পরিমাণমতো, লেবুর রস ১ চা-চামচ, পুদিনাপাতা ৮ থেকে ১০টি, পানি ১ গ্লাস।
প্রণালি
আম ও শসার খোসা ছাড়িয়ে কেটে টুকরো করে নিন। এরপর ব্লেন্ডারে আম, শসা, চিনি, লেবুর রস, পুদিনাপাতা দিন। এতে পানি যোগ করুন। ভালোভাবে ব্লেন্ড হয়ে গেলে গ্লাসে ঢালুন। পরিবেশনের সময় আইস কিউব দিয়ে নিন। চাইলে এই শরবতে গোলমরিচের গুঁড়া ও বিটলবণও ব্যবহার করা যায়।

শীতকাল মানেই উষ্ণ সোয়েটার আর আরামদায়ক কম্বলের খোঁজ। কিন্তু এই সময়ে আপনার মাথার ত্বকের জন্যও প্রয়োজন বিশেষ যত্নের। ত্বকের মতোই, মাথার ত্বকও ঠান্ডা আবহাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুলের ঝলমলে সৌন্দর্যের জন্য মাথার ত্বক সুস্থ থাকাটা সবচেয়ে জরুরি। মাথার ত্বককে উপেক্ষা করবেন না। কারণ একটি সুস্
১৬ মিনিট আগে
ক্ষুধা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রবণতা। সাধারণত আমাদের শরীর জানে, কখন খাবার খেতে হবে, কখন ঘুমাতে হবে। বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে সন্ধ্যায় ক্ষুধা ও খাবারের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং রাতে ও সকালবেলায় তা সবচেয়ে কম থাকে।
১৪ ঘণ্টা আগে
বিমান সংস্থাগুলোর লাগেজ নীতিতে দিন দিন আরও কড়াকড়ি বাড়ছে। আর এই কারণেই হালকা ভ্রমণের চল বাড়ছে বিশ্বজুড়ে। যাত্রীরা এখন ছোট, কেবিন-সাইজের সুটকেস বেছে নিচ্ছেন ভ্রমণের সময়। তবে ভ্রমণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুটকেস পুরোপুরি এড়িয়ে একটি ব্যাকপ্যাক নিয়েই বেরিয়ে পড়া বুদ্ধিমানের কাজ।
১৬ ঘণ্টা আগে
পুরো পৃথিবীর প্রায় পুরো জল ও স্থলভাগ কোনো না কোনো দেশের দখলে। কিন্তু কিছু জায়গা এখনো আছে, যেগুলো কোনো দেশের দখলে নেই। আন্তর্জাতিক আইনে এটিকে বলা হয় ‘টেরা নুলিউস’ বা নির্জন ভূমি। যদিও এ ধরনের জায়গা খুবই বিরল। এর একটি উদাহরণ হলো বির তাওয়িল। এটি মিসর ও সুদানের সীমান্তে মরুভূমির এক নির্জন অঞ্চল। দুটি...
২১ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

শীতকাল মানেই উষ্ণ সোয়েটার আর আরামদায়ক কম্বলের খোঁজ। কিন্তু এই সময়ে আপনার মাথার ত্বকের জন্যও প্রয়োজন বিশেষ যত্নের। ত্বকের মতোই, মাথার ত্বকও ঠান্ডা আবহাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুলের ঝলমলে সৌন্দর্যের জন্য মাথার ত্বক সুস্থ থাকাটা সবচেয়ে জরুরি। মাথার ত্বককে উপেক্ষা করবেন না। কারণ একটি সুস্থ মাথার ত্বকই সুন্দর ও মজবুত চুলের ভিত্তি।
শীতের রুক্ষ বাতাস এবং শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে মাথার ত্বক দ্রুত আর্দ্রতা হারায়। এর ফলে চুলকানি, শুষ্কতা, এবং খুশকির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। ঠান্ডা বাতাস উষ্ণ বাতাসের মতো আর্দ্রতা ধরে রাখতে পারে না। আবার, ঘরের ভেতরের হিটিং সিস্টেম বাতাস থেকে আরও বেশি আর্দ্রতা দূর করে দেয়। এই অতিরিক্ত শুষ্কতা মাথার ত্বকে জ্বালা-পোড়া এবং প্রদাহ সৃষ্টি করে, যা সঠিক পরিচর্যার অভাবে চুল পড়ার কারণও হতে পারে।
আর্দ্রতা ও পুষ্টি জোগানোর সহজ উপায়
মাথার ত্বককে শীতকালে সুস্থ রাখতে এই অভ্যাসগুলো মেনে চলুন।
১. তেল ও সিরাম দিয়ে আর্দ্রতা বজায় রাখুন। শুষ্কতা মোকাবিলা করতে নিয়মিতভাবে ভালো মানের হেয়ার ওয়েল বা হাইড্রেটিং স্ক্যাল্প সিরাম ব্যবহার করুন। এর জন্য আর্গান তেল বা জোজোবা তেলের মতো এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ তেল বেছে নিন, যা গভীর আর্দ্রতা সরবরাহ করে। ল্যাভেন্ডার বা টি ট্রি-এর মতো এসেনশিয়াল অয়েলের কয়েক ফোঁটা একটি ক্যারিয়ার অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথার ত্বকে আলতো করে ম্যাসাজ করুন। এতে আর্দ্রতা যোগ হবে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়বে।
২. শীতকালে শ্যাম্পুর দিকে মনোযোগ দিন। হালকা শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। নিয়মিত শ্যাম্পুতে থাকা কঠোর সালফেট উপাদান চুলের স্বাভাবিক তেল বা আর্দ্রতা নষ্ট করে দেয়। সালফেটস-মুক্ত এবং হালকা ক্লিনজার বেছে নিন। যা চুলের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা না সরিয়ে আলতোভাবে পরিষ্কার করে। শুষ্ক বা সংবেদনশীল মাথার ত্বকের জন্য তৈরি পণ্য ব্যবহার করুন।

৩. অতিরিক্ত গরম পানি মাথায় দেওয়ার অভ্যাস পরিহার করুন। শীতকালে গরম পানিতে গোসল করা আরামদায়ক হলেও, এটি মাথার ত্বককে শুষ্ক করে দেয়। চুল ধোয়ার সময় অতিরিক্ত গরম পানির পরিবর্তে হালকা উষ্ণ পানি ব্যবহার করুন। এতে প্রয়োজনীয় আর্দ্রতা বজায় থাকবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার চুল ধুয়ে পরিষ্কার রাখতে পারেন। শ্যাম্পু করার ফ্রিকোয়েন্সি কমিয়ে দিলে মাথার ত্বক শুষ্ক হওয়া থেকে রক্ষা পায়।
৪. শীতকালে ঘরের আর্দ্রতা বাড়ানোর দিকে মনোযোগ দিন। ঘরের হিটিং সিস্টেম যদি বাতাসকে শুষ্ক করে দেয়, তবে একটি হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করার কথা ভাবতে পারেন। ৩০ থেকে ৫০ শতাংশের মধ্যে আর্দ্রতার মাত্রা বজায় রাখুন।
ভেতরের পুষ্টি: সুষম খাদ্য ও পরিপূরক
ট্রপিক্যাল ট্রিটমেন্ট বা বাহ্যিক পরিচর্যা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই শরীরকে ভেতর থেকে পুষ্টি দেওয়াও জরুরি। একটি সুষম খাদ্যাভ্যাস মাথার ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। স্যামন এবং ফ্ল্যাক্সসিডের মতো ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার পাতে রাখার চেষ্টা করুন। এটি মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালনকে উদ্দীপিত করে এবং প্রদাহ কমায়। ডিম ও বাদাম থেকে বায়োটিন এবং বাদাম ও পালংশাক থেকে ভিটামিন ই পাওয়া যায়। এই খাবারগুলো খান।

মাথার ত্বক সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন কমপক্ষে আট গ্লাস পানি পান করার চেষ্টা করুন। বিভিন্ন ফল ও সবজি খান, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে। এটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে, যা চুল পড়া এবং মাথার ত্বকের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে। যদি প্রয়োজন হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফিশ ওয়েল বা প্রোবায়োটিক পরিপূরক গ্রহণ করতে পারেন। প্রোবায়োটিক পেটের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং মাথার ত্বকের স্বাস্থ্যকেও প্রভাবিত করতে পারে।
দৈনন্দিন যত্নে মনোযোগ দিন
মাথার ত্বকের যত্ন কেবল শীতকালে নয়, সারা বছর ধরেই গুরুত্বপূর্ণ:
অতিরিক্ত স্টাইলিং এড়িয়ে চলুন: শীতকালে হিট টুলস (যেমন ব্লো ড্রায়ার, স্ট্রেটনার) কম ব্যবহার করুন। ব্যবহার করার আগে সব সময় হিট প্রোটেক্টর লাগান।
হালকা হাতে শ্যাম্পু করুন: শ্যাম্পু করার সময় মাথার ত্বককে জোরে ঘষার পরিবর্তে আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং আঘাত এড়ায়।
স্ক্যাল্প স্ক্রাব: মাথার ত্বক এক্সফোলিয়েট করতে মাঝে মাঝে স্ক্যাল্প স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন। এটি অতিরিক্ত তেল, মৃত কোষ এবং খুশকি দূর করে।
নিয়মিত চেক-আপ: যদি আপনার দীর্ঘস্থায়ী চুলকানি, চুল পড়া বা তীব্র জ্বালা-পোড়া অনুভব হয়, তাহলে দ্রুত একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
সূত্রঃ হেলথ লাইন ও হেলথ শর্টস

শীতকাল মানেই উষ্ণ সোয়েটার আর আরামদায়ক কম্বলের খোঁজ। কিন্তু এই সময়ে আপনার মাথার ত্বকের জন্যও প্রয়োজন বিশেষ যত্নের। ত্বকের মতোই, মাথার ত্বকও ঠান্ডা আবহাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুলের ঝলমলে সৌন্দর্যের জন্য মাথার ত্বক সুস্থ থাকাটা সবচেয়ে জরুরি। মাথার ত্বককে উপেক্ষা করবেন না। কারণ একটি সুস্থ মাথার ত্বকই সুন্দর ও মজবুত চুলের ভিত্তি।
শীতের রুক্ষ বাতাস এবং শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে মাথার ত্বক দ্রুত আর্দ্রতা হারায়। এর ফলে চুলকানি, শুষ্কতা, এবং খুশকির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। ঠান্ডা বাতাস উষ্ণ বাতাসের মতো আর্দ্রতা ধরে রাখতে পারে না। আবার, ঘরের ভেতরের হিটিং সিস্টেম বাতাস থেকে আরও বেশি আর্দ্রতা দূর করে দেয়। এই অতিরিক্ত শুষ্কতা মাথার ত্বকে জ্বালা-পোড়া এবং প্রদাহ সৃষ্টি করে, যা সঠিক পরিচর্যার অভাবে চুল পড়ার কারণও হতে পারে।
আর্দ্রতা ও পুষ্টি জোগানোর সহজ উপায়
মাথার ত্বককে শীতকালে সুস্থ রাখতে এই অভ্যাসগুলো মেনে চলুন।
১. তেল ও সিরাম দিয়ে আর্দ্রতা বজায় রাখুন। শুষ্কতা মোকাবিলা করতে নিয়মিতভাবে ভালো মানের হেয়ার ওয়েল বা হাইড্রেটিং স্ক্যাল্প সিরাম ব্যবহার করুন। এর জন্য আর্গান তেল বা জোজোবা তেলের মতো এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ তেল বেছে নিন, যা গভীর আর্দ্রতা সরবরাহ করে। ল্যাভেন্ডার বা টি ট্রি-এর মতো এসেনশিয়াল অয়েলের কয়েক ফোঁটা একটি ক্যারিয়ার অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথার ত্বকে আলতো করে ম্যাসাজ করুন। এতে আর্দ্রতা যোগ হবে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়বে।
২. শীতকালে শ্যাম্পুর দিকে মনোযোগ দিন। হালকা শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। নিয়মিত শ্যাম্পুতে থাকা কঠোর সালফেট উপাদান চুলের স্বাভাবিক তেল বা আর্দ্রতা নষ্ট করে দেয়। সালফেটস-মুক্ত এবং হালকা ক্লিনজার বেছে নিন। যা চুলের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা না সরিয়ে আলতোভাবে পরিষ্কার করে। শুষ্ক বা সংবেদনশীল মাথার ত্বকের জন্য তৈরি পণ্য ব্যবহার করুন।

৩. অতিরিক্ত গরম পানি মাথায় দেওয়ার অভ্যাস পরিহার করুন। শীতকালে গরম পানিতে গোসল করা আরামদায়ক হলেও, এটি মাথার ত্বককে শুষ্ক করে দেয়। চুল ধোয়ার সময় অতিরিক্ত গরম পানির পরিবর্তে হালকা উষ্ণ পানি ব্যবহার করুন। এতে প্রয়োজনীয় আর্দ্রতা বজায় থাকবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার চুল ধুয়ে পরিষ্কার রাখতে পারেন। শ্যাম্পু করার ফ্রিকোয়েন্সি কমিয়ে দিলে মাথার ত্বক শুষ্ক হওয়া থেকে রক্ষা পায়।
৪. শীতকালে ঘরের আর্দ্রতা বাড়ানোর দিকে মনোযোগ দিন। ঘরের হিটিং সিস্টেম যদি বাতাসকে শুষ্ক করে দেয়, তবে একটি হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করার কথা ভাবতে পারেন। ৩০ থেকে ৫০ শতাংশের মধ্যে আর্দ্রতার মাত্রা বজায় রাখুন।
ভেতরের পুষ্টি: সুষম খাদ্য ও পরিপূরক
ট্রপিক্যাল ট্রিটমেন্ট বা বাহ্যিক পরিচর্যা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই শরীরকে ভেতর থেকে পুষ্টি দেওয়াও জরুরি। একটি সুষম খাদ্যাভ্যাস মাথার ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। স্যামন এবং ফ্ল্যাক্সসিডের মতো ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার পাতে রাখার চেষ্টা করুন। এটি মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালনকে উদ্দীপিত করে এবং প্রদাহ কমায়। ডিম ও বাদাম থেকে বায়োটিন এবং বাদাম ও পালংশাক থেকে ভিটামিন ই পাওয়া যায়। এই খাবারগুলো খান।

মাথার ত্বক সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন কমপক্ষে আট গ্লাস পানি পান করার চেষ্টা করুন। বিভিন্ন ফল ও সবজি খান, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে। এটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে, যা চুল পড়া এবং মাথার ত্বকের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে। যদি প্রয়োজন হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফিশ ওয়েল বা প্রোবায়োটিক পরিপূরক গ্রহণ করতে পারেন। প্রোবায়োটিক পেটের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং মাথার ত্বকের স্বাস্থ্যকেও প্রভাবিত করতে পারে।
দৈনন্দিন যত্নে মনোযোগ দিন
মাথার ত্বকের যত্ন কেবল শীতকালে নয়, সারা বছর ধরেই গুরুত্বপূর্ণ:
অতিরিক্ত স্টাইলিং এড়িয়ে চলুন: শীতকালে হিট টুলস (যেমন ব্লো ড্রায়ার, স্ট্রেটনার) কম ব্যবহার করুন। ব্যবহার করার আগে সব সময় হিট প্রোটেক্টর লাগান।
হালকা হাতে শ্যাম্পু করুন: শ্যাম্পু করার সময় মাথার ত্বককে জোরে ঘষার পরিবর্তে আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন। এটি রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং আঘাত এড়ায়।
স্ক্যাল্প স্ক্রাব: মাথার ত্বক এক্সফোলিয়েট করতে মাঝে মাঝে স্ক্যাল্প স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন। এটি অতিরিক্ত তেল, মৃত কোষ এবং খুশকি দূর করে।
নিয়মিত চেক-আপ: যদি আপনার দীর্ঘস্থায়ী চুলকানি, চুল পড়া বা তীব্র জ্বালা-পোড়া অনুভব হয়, তাহলে দ্রুত একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
সূত্রঃ হেলথ লাইন ও হেলথ শর্টস

গ্রীষ্মের দুপুরে তৃষ্ণা মেটাতে পারে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত। এখন বাজারে কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। কাঁচা আম দিয়ে সহজেই তৈরি করে নিতে পারেন টক মিষ্টি ঠান্ডা শরবত। আপনাদের জন্য রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন সারাহ্ জীনাত।
২৪ এপ্রিল ২০২৪
ক্ষুধা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রবণতা। সাধারণত আমাদের শরীর জানে, কখন খাবার খেতে হবে, কখন ঘুমাতে হবে। বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে সন্ধ্যায় ক্ষুধা ও খাবারের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং রাতে ও সকালবেলায় তা সবচেয়ে কম থাকে।
১৪ ঘণ্টা আগে
বিমান সংস্থাগুলোর লাগেজ নীতিতে দিন দিন আরও কড়াকড়ি বাড়ছে। আর এই কারণেই হালকা ভ্রমণের চল বাড়ছে বিশ্বজুড়ে। যাত্রীরা এখন ছোট, কেবিন-সাইজের সুটকেস বেছে নিচ্ছেন ভ্রমণের সময়। তবে ভ্রমণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুটকেস পুরোপুরি এড়িয়ে একটি ব্যাকপ্যাক নিয়েই বেরিয়ে পড়া বুদ্ধিমানের কাজ।
১৬ ঘণ্টা আগে
পুরো পৃথিবীর প্রায় পুরো জল ও স্থলভাগ কোনো না কোনো দেশের দখলে। কিন্তু কিছু জায়গা এখনো আছে, যেগুলো কোনো দেশের দখলে নেই। আন্তর্জাতিক আইনে এটিকে বলা হয় ‘টেরা নুলিউস’ বা নির্জন ভূমি। যদিও এ ধরনের জায়গা খুবই বিরল। এর একটি উদাহরণ হলো বির তাওয়িল। এটি মিসর ও সুদানের সীমান্তে মরুভূমির এক নির্জন অঞ্চল। দুটি...
২১ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

ক্ষুধা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রবণতা। সাধারণত আমাদের শরীর জানে, কখন খাবার খেতে হবে, কখন ঘুমাতে হবে। বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে সন্ধ্যায় ক্ষুধা ও খাবারের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং রাত ও সকালবেলায় তা সবচেয়ে কম থাকে।
যদি মাঝরাতে কিংবা ভোরবেলা প্রচণ্ড ক্ষুধা নিয়ে আপনার ঘুম ভেঙে যায়, তাহলে বুঝতে হবে, শরীর যা প্রয়োজন, তা পাচ্ছে না। সাধারণত খাদ্যাভ্যাস বা দৈনন্দিন রুটিনে সামান্য পরিবর্তন আনলেই রাতের ক্ষুধার সমস্যা সমাধান হয়ে যায়। তবে কখনো কখনো এটি কোনো শারীরিক সমস্যার লক্ষণও হতে পারে, যার জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন।
রাতে ক্ষুধা লাগে কেন
ঘুমের মধ্যেও আপনার শরীরে ক্যালরি কমতে থাকে। কোনো বিশেষ শারীরিক সমস্যা না থাকলে রাতে আপনার পেটে ক্ষুধার কষ্ট হওয়ার কথা নয়। রাতে বা সকালে প্রচণ্ড ক্ষুধা নিয়ে ঘুম ভাঙার অনেক কারণ থাকতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এটি জীবনযাপনের ধরনের সঙ্গে জড়িত। তবে ওষুধ ও অন্যান্য শারীরিক সমস্যাও দায়ী হতে পারে।
কেন এই সমস্যা হয়
ঘুমানোর আগে বেশি খাওয়া
রাতে চিনিজাতীয় খাবার বেশি খেলে রক্তে শর্করা দ্রুত বেড়ে যায়। এরপর ইনসুলিন নিঃসরণ হয়ে রক্তে শর্করা কমতে থাকে। এই ওঠানামার ফলে একসময় প্রচণ্ড ক্ষুধা লাগে। ঘুমানোর আগে ভারী খাবার না খেয়ে হালকা প্রোটিন বা ফাইবারযুক্ত কোনো খাবার খাওয়া ভালো।
পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া
ঘুম কম হলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হয়। পাশাপাশি ক্ষুধা বাড়ায় এমন হরমোন বেড়ে যায়। প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতিদিন ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানো দরকার।
পিএমএস
অনেক নারীর মাসিক শুরুর আগে খাবারের প্রতি আকর্ষণ বাড়ে। ক্লান্তি, ঘুমের সমস্যা এবং শরীর ফুলে থাকার সঙ্গে রাতের ক্ষুধাও দেখা দিতে পারে।
ওষুধের প্রভাব
স্টেরয়েড, কয়েক ধরনের অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট, সাইপ্রোহেপ্টাডিন জাতীয় অ্যান্টিহিস্টামিন, কয়েক ধরনের ডায়াবেটিসের ওষুধ, অ্যান্টিসাইকোটিক বা খিঁচুনির ওষুধ ক্ষুধা বাড়াতে পারে। ডোজ কমানো বা সময় বদলানো নিজেরা সিদ্ধান্ত নেবেন না। চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলতে হবে।
তৃষ্ণাকে ক্ষুধা মনে করা
অনেক সময় শরীর পানিশূন্য হলে আমরা ক্ষুধা ভাবি। তাই রাতের ক্ষুধা লাগলে প্রথমেই পানি পান করুন।
মানসিক চাপ
মানসিক চাপ বাড়লে কর্টিসল হরমোন বেড়ে যায়, যা মিষ্টি বা অতিরিক্ত খাবারের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করে।
অতিরিক্ত ব্যায়াম
রাতে বেশি ব্যায়াম করলে রক্তে শর্করা দ্রুত কমে যেতে পারে, ফলে রাতে ক্ষুধা লাগে।
নাইট ইটিং সিনড্রোম
এটি একটি খাদ্যজনিত সমস্যা। রাতে ঘন ঘন খেতে ইচ্ছে করা বা খাওয়ার জন্য ঘুম ভেঙে যাওয়াই মূল লক্ষণ। চিকিৎসায় সিবিটি, এসএসআরআই ও মেলাটোনিন ব্যবহৃত হয়।
গর্ভাবস্থা
গর্ভাবস্থায় ক্ষুধা বাড়া স্বাভাবিক। তবে এটি যদি খুব বেশি হয় বা সঙ্গে অন্য উপসর্গ থাকে, তাহলে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস পরীক্ষা করানো দরকার।
অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা
মোটা হওয়া, ডায়াবেটিস বা থাইরয়েড অতিরিক্ত সক্রিয়তা ক্ষুধা বাড়াতে পারে। এই অবস্থায় রক্তে শর্করা ঠিকমতো কাজ না করায় শরীর শক্তি পায় না, ফলে ক্ষুধা বাড়ে।
রাতের ক্ষুধা কমানোর সহজ উপায়
* রাতের খাবার খুব ভারী খাবেন না।
* ঘুমানোর আগে খুব ক্ষুধা থাকলে প্রোটিনসমৃদ্ধ ছোট্ট খাবার খান।
* পানি বেশি পান করুন।
* নিয়মিত ঘুমের রুটিন গড়ে তুলুন।
* মানসিক চাপে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম বা হালকা যোগব্যায়াম করতে পারেন।
* ওজন বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শে কমানোর চেষ্টা করুন। মাত্র ৫ থেকে ১০ শতাংশ ওজন কমলেও রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষুধা কমে।
কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন
* জীবনযাত্রা বদলেও যদি রাতের ক্ষুধা না কমে।
* ডায়াবেটিস বা থাইরয়েড সমস্যার উপসর্গ থাকলে।
* যেসব ওষুধ আপনি খাচ্ছেন, সেগুলোর কারণে ক্ষুধা বাড়ছে বলে মনে হলে।
* পিএমএস বা ঘুমের সমস্যা থেকে অবস্থা খারাপ হচ্ছে মনে হলে
সূত্র: হেলথলাইন

ক্ষুধা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রবণতা। সাধারণত আমাদের শরীর জানে, কখন খাবার খেতে হবে, কখন ঘুমাতে হবে। বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে সন্ধ্যায় ক্ষুধা ও খাবারের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং রাত ও সকালবেলায় তা সবচেয়ে কম থাকে।
যদি মাঝরাতে কিংবা ভোরবেলা প্রচণ্ড ক্ষুধা নিয়ে আপনার ঘুম ভেঙে যায়, তাহলে বুঝতে হবে, শরীর যা প্রয়োজন, তা পাচ্ছে না। সাধারণত খাদ্যাভ্যাস বা দৈনন্দিন রুটিনে সামান্য পরিবর্তন আনলেই রাতের ক্ষুধার সমস্যা সমাধান হয়ে যায়। তবে কখনো কখনো এটি কোনো শারীরিক সমস্যার লক্ষণও হতে পারে, যার জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন।
রাতে ক্ষুধা লাগে কেন
ঘুমের মধ্যেও আপনার শরীরে ক্যালরি কমতে থাকে। কোনো বিশেষ শারীরিক সমস্যা না থাকলে রাতে আপনার পেটে ক্ষুধার কষ্ট হওয়ার কথা নয়। রাতে বা সকালে প্রচণ্ড ক্ষুধা নিয়ে ঘুম ভাঙার অনেক কারণ থাকতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এটি জীবনযাপনের ধরনের সঙ্গে জড়িত। তবে ওষুধ ও অন্যান্য শারীরিক সমস্যাও দায়ী হতে পারে।
কেন এই সমস্যা হয়
ঘুমানোর আগে বেশি খাওয়া
রাতে চিনিজাতীয় খাবার বেশি খেলে রক্তে শর্করা দ্রুত বেড়ে যায়। এরপর ইনসুলিন নিঃসরণ হয়ে রক্তে শর্করা কমতে থাকে। এই ওঠানামার ফলে একসময় প্রচণ্ড ক্ষুধা লাগে। ঘুমানোর আগে ভারী খাবার না খেয়ে হালকা প্রোটিন বা ফাইবারযুক্ত কোনো খাবার খাওয়া ভালো।
পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া
ঘুম কম হলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা হয়। পাশাপাশি ক্ষুধা বাড়ায় এমন হরমোন বেড়ে যায়। প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতিদিন ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানো দরকার।
পিএমএস
অনেক নারীর মাসিক শুরুর আগে খাবারের প্রতি আকর্ষণ বাড়ে। ক্লান্তি, ঘুমের সমস্যা এবং শরীর ফুলে থাকার সঙ্গে রাতের ক্ষুধাও দেখা দিতে পারে।
ওষুধের প্রভাব
স্টেরয়েড, কয়েক ধরনের অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট, সাইপ্রোহেপ্টাডিন জাতীয় অ্যান্টিহিস্টামিন, কয়েক ধরনের ডায়াবেটিসের ওষুধ, অ্যান্টিসাইকোটিক বা খিঁচুনির ওষুধ ক্ষুধা বাড়াতে পারে। ডোজ কমানো বা সময় বদলানো নিজেরা সিদ্ধান্ত নেবেন না। চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলতে হবে।
তৃষ্ণাকে ক্ষুধা মনে করা
অনেক সময় শরীর পানিশূন্য হলে আমরা ক্ষুধা ভাবি। তাই রাতের ক্ষুধা লাগলে প্রথমেই পানি পান করুন।
মানসিক চাপ
মানসিক চাপ বাড়লে কর্টিসল হরমোন বেড়ে যায়, যা মিষ্টি বা অতিরিক্ত খাবারের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করে।
অতিরিক্ত ব্যায়াম
রাতে বেশি ব্যায়াম করলে রক্তে শর্করা দ্রুত কমে যেতে পারে, ফলে রাতে ক্ষুধা লাগে।
নাইট ইটিং সিনড্রোম
এটি একটি খাদ্যজনিত সমস্যা। রাতে ঘন ঘন খেতে ইচ্ছে করা বা খাওয়ার জন্য ঘুম ভেঙে যাওয়াই মূল লক্ষণ। চিকিৎসায় সিবিটি, এসএসআরআই ও মেলাটোনিন ব্যবহৃত হয়।
গর্ভাবস্থা
গর্ভাবস্থায় ক্ষুধা বাড়া স্বাভাবিক। তবে এটি যদি খুব বেশি হয় বা সঙ্গে অন্য উপসর্গ থাকে, তাহলে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস পরীক্ষা করানো দরকার।
অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা
মোটা হওয়া, ডায়াবেটিস বা থাইরয়েড অতিরিক্ত সক্রিয়তা ক্ষুধা বাড়াতে পারে। এই অবস্থায় রক্তে শর্করা ঠিকমতো কাজ না করায় শরীর শক্তি পায় না, ফলে ক্ষুধা বাড়ে।
রাতের ক্ষুধা কমানোর সহজ উপায়
* রাতের খাবার খুব ভারী খাবেন না।
* ঘুমানোর আগে খুব ক্ষুধা থাকলে প্রোটিনসমৃদ্ধ ছোট্ট খাবার খান।
* পানি বেশি পান করুন।
* নিয়মিত ঘুমের রুটিন গড়ে তুলুন।
* মানসিক চাপে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম বা হালকা যোগব্যায়াম করতে পারেন।
* ওজন বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শে কমানোর চেষ্টা করুন। মাত্র ৫ থেকে ১০ শতাংশ ওজন কমলেও রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষুধা কমে।
কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন
* জীবনযাত্রা বদলেও যদি রাতের ক্ষুধা না কমে।
* ডায়াবেটিস বা থাইরয়েড সমস্যার উপসর্গ থাকলে।
* যেসব ওষুধ আপনি খাচ্ছেন, সেগুলোর কারণে ক্ষুধা বাড়ছে বলে মনে হলে।
* পিএমএস বা ঘুমের সমস্যা থেকে অবস্থা খারাপ হচ্ছে মনে হলে
সূত্র: হেলথলাইন

গ্রীষ্মের দুপুরে তৃষ্ণা মেটাতে পারে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত। এখন বাজারে কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। কাঁচা আম দিয়ে সহজেই তৈরি করে নিতে পারেন টক মিষ্টি ঠান্ডা শরবত। আপনাদের জন্য রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন সারাহ্ জীনাত।
২৪ এপ্রিল ২০২৪
শীতকাল মানেই উষ্ণ সোয়েটার আর আরামদায়ক কম্বলের খোঁজ। কিন্তু এই সময়ে আপনার মাথার ত্বকের জন্যও প্রয়োজন বিশেষ যত্নের। ত্বকের মতোই, মাথার ত্বকও ঠান্ডা আবহাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুলের ঝলমলে সৌন্দর্যের জন্য মাথার ত্বক সুস্থ থাকাটা সবচেয়ে জরুরি। মাথার ত্বককে উপেক্ষা করবেন না। কারণ একটি সুস্
১৬ মিনিট আগে
বিমান সংস্থাগুলোর লাগেজ নীতিতে দিন দিন আরও কড়াকড়ি বাড়ছে। আর এই কারণেই হালকা ভ্রমণের চল বাড়ছে বিশ্বজুড়ে। যাত্রীরা এখন ছোট, কেবিন-সাইজের সুটকেস বেছে নিচ্ছেন ভ্রমণের সময়। তবে ভ্রমণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুটকেস পুরোপুরি এড়িয়ে একটি ব্যাকপ্যাক নিয়েই বেরিয়ে পড়া বুদ্ধিমানের কাজ।
১৬ ঘণ্টা আগে
পুরো পৃথিবীর প্রায় পুরো জল ও স্থলভাগ কোনো না কোনো দেশের দখলে। কিন্তু কিছু জায়গা এখনো আছে, যেগুলো কোনো দেশের দখলে নেই। আন্তর্জাতিক আইনে এটিকে বলা হয় ‘টেরা নুলিউস’ বা নির্জন ভূমি। যদিও এ ধরনের জায়গা খুবই বিরল। এর একটি উদাহরণ হলো বির তাওয়িল। এটি মিসর ও সুদানের সীমান্তে মরুভূমির এক নির্জন অঞ্চল। দুটি...
২১ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

বিমান সংস্থাগুলোর লাগেজ নীতিতে দিন দিন আরও কড়াকড়ি বাড়ছে। আর এই কারণেই হালকা ভ্রমণের চল বাড়ছে বিশ্বজুড়ে। যাত্রীরা এখন ছোট, কেবিন-সাইজের সুটকেস বেছে নিচ্ছেন ভ্রমণের সময়। তবে ভ্রমণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুটকেস পুরোপুরি এড়িয়ে একটি ব্যাকপ্যাক নিয়েই বেরিয়ে পড়া বুদ্ধিমানের কাজ।
প্রখ্যাত ভ্রমণ বিশেষজ্ঞ কার্ল লাউডনজোর দিয়ে বলেন যে সুটকেসের পরিবর্তে ব্যাকপ্যাক ব্যবহার করা অনেক বেশি ফলপ্রসূ। আর এটি তিনি নিজের বিশেষজ্ঞ জ্ঞান ও ভ্রমণ অভিজ্ঞতা থেকেই বলছে। কারণ তিনি কাজের সূত্রে মাসে অন্তত দুবার বিমানে ভ্রমণ করেন। সব মিলিয়ে, যদি আপনি হালকা, ঝামেলামুক্ত এবং দ্রুত ভ্রমণ করতে চান, তাহলে সুটকেস ছেড়ে একটি মানসম্মত ভ্রমণ ব্যাকপ্যাক বেছে নেওয়াই হবে আজকের দিনে বুদ্ধিমানের কাজ।
সুটকেস কেন নয়, বিশেষজ্ঞরা কি বলছেন
কার্ল লাউডনের মতে, চাকাযুক্ত ট্রলি সুটকেস বা হুইলি ট্রলি কেস প্রথম দিকে বেশ ভালো সার্ভিস দেবে বলে মনে হতে পারে। তবে ভ্রমণের সময় শহরের মধ্যে চলাফেরার সময়ও এগুলো বিরাট ঝামেলার কারণ হইয়ে উঠে। ভিড়ের মধ্যে বা অসমান রাস্তায় সুটকেস টেনে নিয়ে যাওয়া বেশ কষ্টকর। অন্যদিকে, একটি ব্যাকপ্যাকেও আপনি যথেষ্ট জিনিসপত্র গুছিয়ে নিতে পারবেন। আর এটি বহন করা অনেক বেশি সহজ ও ব্যবহারিক। এ ক্ষেত্রে কার্ল লাউডন সর্বোচ্চ বৈধ বহনযোগ্য ব্যাকপ্যাকগুলো খুঁজে দেখার পরামর্শ দেন।
ব্যাকপ্যাক ব্যবহারের ৫টি সুবিধা
বিশেষজ্ঞদের মতে, এয়ারপোর্টে এবং ভ্রমণে সুটকেসের চেয়ে ব্যাকপ্যাক অনেক বেশি সুবিধাজনক। চলুন জেনে নিই সেই কারণগুলো:
গুছিয়ে রাখা সহজ
আজকাল ফ্লাইটে আসন পূর্ণ থাকে। তাই কেবিনের ওপরের বিনে জায়গার জন্য প্রায়ই কাড়াকাড়ির মতন অবস্থার সৃষ্টি হয়। হার্ড-সাইডেড রোলার সুটকেসগুলো বেশি জায়গা নেয়। কিন্তু একটি ব্যাকপ্যাক সহজেই লাগেজগুলোর ফাঁকে বা সামনের সিটের নিচে চেপে গুছিয়ে রাখা যায়।

চলাফেরা করা সহজ
ব্যাকপ্যাক কাঁধে নিলে তা আপনার শরীরের সঙ্গে লেগে থাকে। এর ফলে আপনি সুটকেস টেনে নিয়ে যাওয়ার চেয়ে কম জায়গা ব্যবহার করেন। এটি আশপাশে থাকা অন্য যাত্রীদেরও বাধা দেয় না। জ্যাম হওয়া চাকা বা হাতল নিয়ে চিন্তাও করতে হয় না।
হাত থাকে সম্পূর্ণ মুক্ত
এটি ব্যাকপ্যাক ব্যবহারের সবচেয়ে বড় সুবিধা। কাঁধে ব্যাগ থাকলে আপনার দু’টি হাতই মুক্ত থাকে। ফলে বিমানবন্দরে কফি বা নাশতা নেওয়া, টিকিট হাতে রাখা, বা স্মার্টফোন ব্যবহার করা অনেক সহজ হয়ে যায়।
বহুমুখী ব্যবহার
ভ্রমণের জন্য ব্যবহৃত ব্যাকপ্যাকগুলো প্রায়ই অতিরিক্ত অ্যাটাচমেন্ট পয়েন্ট বা পকেটসহ তৈরি হয়। এই বিষয়টি এর বহন ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, গন্তব্যে পৌঁছানোর পর এই ব্যাকপ্যাকটি আপনি দৈনন্দিন কাজ বা অ্যাডভেঞ্চারেও ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন: হাইকিং বা শপিং করার সময় সুটকেস ব্যবহার করা যায় না।

শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি
কিছুটা ভারী ব্যাকপ্যাক বহন করা এক ধরনের ব্যায়ামের মতো। এটি হাঁটতে গিয়ে সামরিক কায়দায় ভার বহনের মতো না হলেও, সাধারণ হাঁটার চেয়ে ২ থেকে ৩ গুণ বেশি ক্যালরি পোড়াতে সাহায্য করতে পারে। নিয়মিত ভ্রমণের কারণে ওয়ার্কআউটের সময় কম পেলে, এই পদ্ধতিতে শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখা যায়।
ভ্রমণের জন্য কিছু জরুরি টিপস
কার্ল লাউডন ব্যাকপ্যাক ব্যবহারের পাশাপাশি আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন:
অতিরিক্ত হালকা পোশাকঃ গন্তব্যে পৌঁছে তাৎক্ষণিক পোশাক পরিবর্তনের জন্য একটি অতিরিক্ত টি-শার্ট বা হালকা কোন কাপড় ব্যাগে রাখুন।
ক্যাবল গুছিয়ে নিনঃ ফ্লাই করার আগেই আপনার সমস্ত চার্জিং ক্যাবল এবং সরঞ্জাম গুছিয়ে নিন।
ল্যাপটপই পাওয়ার ব্যাংকঃ মনে রাখবেন, আপনার ল্যাপটপটি একটি বিশাল পাওয়ার ব্যাংক হিসেবে কাজ করতে পারে। তাই আলাদা পাওয়ার ব্যাংক সব সময় প্রয়োজন নাও হতে পারে।
নেমে হাঁটাঃ দীর্ঘ ফ্লাইট বা ভ্রমণের পর ক্লান্তি ও জেট-ল্যাগ কাটাতে কিছুক্ষণ হেঁটে নিন। এটি গভীর শিরায় রক্ত জমাট বাঁধা ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
সূত্রঃ ডেইলি মেইল, গিয়ার পেট্রল, ওয়ার্ল্ড অব ফ্রিল্যান্সের

বিমান সংস্থাগুলোর লাগেজ নীতিতে দিন দিন আরও কড়াকড়ি বাড়ছে। আর এই কারণেই হালকা ভ্রমণের চল বাড়ছে বিশ্বজুড়ে। যাত্রীরা এখন ছোট, কেবিন-সাইজের সুটকেস বেছে নিচ্ছেন ভ্রমণের সময়। তবে ভ্রমণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুটকেস পুরোপুরি এড়িয়ে একটি ব্যাকপ্যাক নিয়েই বেরিয়ে পড়া বুদ্ধিমানের কাজ।
প্রখ্যাত ভ্রমণ বিশেষজ্ঞ কার্ল লাউডনজোর দিয়ে বলেন যে সুটকেসের পরিবর্তে ব্যাকপ্যাক ব্যবহার করা অনেক বেশি ফলপ্রসূ। আর এটি তিনি নিজের বিশেষজ্ঞ জ্ঞান ও ভ্রমণ অভিজ্ঞতা থেকেই বলছে। কারণ তিনি কাজের সূত্রে মাসে অন্তত দুবার বিমানে ভ্রমণ করেন। সব মিলিয়ে, যদি আপনি হালকা, ঝামেলামুক্ত এবং দ্রুত ভ্রমণ করতে চান, তাহলে সুটকেস ছেড়ে একটি মানসম্মত ভ্রমণ ব্যাকপ্যাক বেছে নেওয়াই হবে আজকের দিনে বুদ্ধিমানের কাজ।
সুটকেস কেন নয়, বিশেষজ্ঞরা কি বলছেন
কার্ল লাউডনের মতে, চাকাযুক্ত ট্রলি সুটকেস বা হুইলি ট্রলি কেস প্রথম দিকে বেশ ভালো সার্ভিস দেবে বলে মনে হতে পারে। তবে ভ্রমণের সময় শহরের মধ্যে চলাফেরার সময়ও এগুলো বিরাট ঝামেলার কারণ হইয়ে উঠে। ভিড়ের মধ্যে বা অসমান রাস্তায় সুটকেস টেনে নিয়ে যাওয়া বেশ কষ্টকর। অন্যদিকে, একটি ব্যাকপ্যাকেও আপনি যথেষ্ট জিনিসপত্র গুছিয়ে নিতে পারবেন। আর এটি বহন করা অনেক বেশি সহজ ও ব্যবহারিক। এ ক্ষেত্রে কার্ল লাউডন সর্বোচ্চ বৈধ বহনযোগ্য ব্যাকপ্যাকগুলো খুঁজে দেখার পরামর্শ দেন।
ব্যাকপ্যাক ব্যবহারের ৫টি সুবিধা
বিশেষজ্ঞদের মতে, এয়ারপোর্টে এবং ভ্রমণে সুটকেসের চেয়ে ব্যাকপ্যাক অনেক বেশি সুবিধাজনক। চলুন জেনে নিই সেই কারণগুলো:
গুছিয়ে রাখা সহজ
আজকাল ফ্লাইটে আসন পূর্ণ থাকে। তাই কেবিনের ওপরের বিনে জায়গার জন্য প্রায়ই কাড়াকাড়ির মতন অবস্থার সৃষ্টি হয়। হার্ড-সাইডেড রোলার সুটকেসগুলো বেশি জায়গা নেয়। কিন্তু একটি ব্যাকপ্যাক সহজেই লাগেজগুলোর ফাঁকে বা সামনের সিটের নিচে চেপে গুছিয়ে রাখা যায়।

চলাফেরা করা সহজ
ব্যাকপ্যাক কাঁধে নিলে তা আপনার শরীরের সঙ্গে লেগে থাকে। এর ফলে আপনি সুটকেস টেনে নিয়ে যাওয়ার চেয়ে কম জায়গা ব্যবহার করেন। এটি আশপাশে থাকা অন্য যাত্রীদেরও বাধা দেয় না। জ্যাম হওয়া চাকা বা হাতল নিয়ে চিন্তাও করতে হয় না।
হাত থাকে সম্পূর্ণ মুক্ত
এটি ব্যাকপ্যাক ব্যবহারের সবচেয়ে বড় সুবিধা। কাঁধে ব্যাগ থাকলে আপনার দু’টি হাতই মুক্ত থাকে। ফলে বিমানবন্দরে কফি বা নাশতা নেওয়া, টিকিট হাতে রাখা, বা স্মার্টফোন ব্যবহার করা অনেক সহজ হয়ে যায়।
বহুমুখী ব্যবহার
ভ্রমণের জন্য ব্যবহৃত ব্যাকপ্যাকগুলো প্রায়ই অতিরিক্ত অ্যাটাচমেন্ট পয়েন্ট বা পকেটসহ তৈরি হয়। এই বিষয়টি এর বহন ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, গন্তব্যে পৌঁছানোর পর এই ব্যাকপ্যাকটি আপনি দৈনন্দিন কাজ বা অ্যাডভেঞ্চারেও ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন: হাইকিং বা শপিং করার সময় সুটকেস ব্যবহার করা যায় না।

শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি
কিছুটা ভারী ব্যাকপ্যাক বহন করা এক ধরনের ব্যায়ামের মতো। এটি হাঁটতে গিয়ে সামরিক কায়দায় ভার বহনের মতো না হলেও, সাধারণ হাঁটার চেয়ে ২ থেকে ৩ গুণ বেশি ক্যালরি পোড়াতে সাহায্য করতে পারে। নিয়মিত ভ্রমণের কারণে ওয়ার্কআউটের সময় কম পেলে, এই পদ্ধতিতে শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখা যায়।
ভ্রমণের জন্য কিছু জরুরি টিপস
কার্ল লাউডন ব্যাকপ্যাক ব্যবহারের পাশাপাশি আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন:
অতিরিক্ত হালকা পোশাকঃ গন্তব্যে পৌঁছে তাৎক্ষণিক পোশাক পরিবর্তনের জন্য একটি অতিরিক্ত টি-শার্ট বা হালকা কোন কাপড় ব্যাগে রাখুন।
ক্যাবল গুছিয়ে নিনঃ ফ্লাই করার আগেই আপনার সমস্ত চার্জিং ক্যাবল এবং সরঞ্জাম গুছিয়ে নিন।
ল্যাপটপই পাওয়ার ব্যাংকঃ মনে রাখবেন, আপনার ল্যাপটপটি একটি বিশাল পাওয়ার ব্যাংক হিসেবে কাজ করতে পারে। তাই আলাদা পাওয়ার ব্যাংক সব সময় প্রয়োজন নাও হতে পারে।
নেমে হাঁটাঃ দীর্ঘ ফ্লাইট বা ভ্রমণের পর ক্লান্তি ও জেট-ল্যাগ কাটাতে কিছুক্ষণ হেঁটে নিন। এটি গভীর শিরায় রক্ত জমাট বাঁধা ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করতে পারে।
সূত্রঃ ডেইলি মেইল, গিয়ার পেট্রল, ওয়ার্ল্ড অব ফ্রিল্যান্সের

গ্রীষ্মের দুপুরে তৃষ্ণা মেটাতে পারে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত। এখন বাজারে কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। কাঁচা আম দিয়ে সহজেই তৈরি করে নিতে পারেন টক মিষ্টি ঠান্ডা শরবত। আপনাদের জন্য রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন সারাহ্ জীনাত।
২৪ এপ্রিল ২০২৪
শীতকাল মানেই উষ্ণ সোয়েটার আর আরামদায়ক কম্বলের খোঁজ। কিন্তু এই সময়ে আপনার মাথার ত্বকের জন্যও প্রয়োজন বিশেষ যত্নের। ত্বকের মতোই, মাথার ত্বকও ঠান্ডা আবহাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুলের ঝলমলে সৌন্দর্যের জন্য মাথার ত্বক সুস্থ থাকাটা সবচেয়ে জরুরি। মাথার ত্বককে উপেক্ষা করবেন না। কারণ একটি সুস্
১৬ মিনিট আগে
ক্ষুধা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রবণতা। সাধারণত আমাদের শরীর জানে, কখন খাবার খেতে হবে, কখন ঘুমাতে হবে। বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে সন্ধ্যায় ক্ষুধা ও খাবারের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং রাতে ও সকালবেলায় তা সবচেয়ে কম থাকে।
১৪ ঘণ্টা আগে
পুরো পৃথিবীর প্রায় পুরো জল ও স্থলভাগ কোনো না কোনো দেশের দখলে। কিন্তু কিছু জায়গা এখনো আছে, যেগুলো কোনো দেশের দখলে নেই। আন্তর্জাতিক আইনে এটিকে বলা হয় ‘টেরা নুলিউস’ বা নির্জন ভূমি। যদিও এ ধরনের জায়গা খুবই বিরল। এর একটি উদাহরণ হলো বির তাওয়িল। এটি মিসর ও সুদানের সীমান্তে মরুভূমির এক নির্জন অঞ্চল। দুটি...
২১ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

পুরো পৃথিবীর প্রায় পুরো জল ও স্থলভাগ কোনো না কোনো দেশের দখলে। কিন্তু কিছু জায়গা এখনো আছে, যেগুলো কোনো দেশের দখলে নেই। আন্তর্জাতিক আইনে এটিকে বলা হয় ‘টেরা নুলিউস’ বা নির্জন ভূমি। যদিও এ ধরনের জায়গা খুবই বিরল। এর একটি উদাহরণ হলো বির তাওয়িল। এটি মিসর ও সুদানের সীমান্তে মরুভূমির এক নির্জন অঞ্চল। দুটি দেশই জায়গাটি নিজের বলে দাবি করে।
কয়েকজন যুবক স্বপ্ন দেখেছেন এ রকম এক অঞ্চলে ছোট রাষ্ট্র বা মাইক্রোন্যাশন গড়ে তুলতে। ২০১৪ সালে আমেরিকান জেরেমাইয়া হিটন এই অঞ্চলে উত্তর সুদানের হয়ে রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, তাঁর মূল লক্ষ্য ছিল কন্যাকে বাস্তব জীবনের রাজকুমারী বানানো।
তাঁর মতো অন্য এক যুবক, ড্যানিয়েল জ্যাকসনও এমনই এক স্বপ্ন দেখেন। তাঁর লক্ষ্য নতুন একটি রাষ্ট্র নিজের মতো করে পরিচালনা করা।
ইউরোপেও মাইক্রোন্যাশন
ক্রোয়েশিয়া-সার্বিয়ার দানিউব নদীর তীরে দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত বিবাদ চলছে। ১৯৪৭ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর শুরু হওয়া এ দ্বন্দ্ব নব্বইয়ের দশকে আবার উত্তপ্ত হয়। তখন ক্রোয়েশিয়া ও সার্বিয়া প্রাচীন সীমান্ত পুনঃস্থাপনের চেষ্টা করে। সার্বিয়া দাবি করে, সীমান্ত নদীর মাঝ দিয়ে যাবে। অন্যদিকে ক্রোয়েশিয়া ১৯ শতকের মানচিত্রের ভিত্তিতে সীমান্ত চিহ্নিত করে। ফলে নদীর পশ্চিম তীরে কিছু ছোট এলাকা নোম্যান্স ল্যান্ড হিসেবে রয়ে গেছে।
এ ধরনের এক অঞ্চলে ২০১৫ সালে চেক রাজনীতিবিদ ভিট জেদলিচকা ৭ বর্গকিলোমিটার জমি দখল করে ফ্রি রিপাবলিক অব লিবারল্যান্ড ঘোষণা করেন। তাঁর লক্ষ্য ছিল, একটি স্বাধীন, লিবার্টেরিয়ান মাইক্রোস্টেট গড়ে তোলা।
ড্যানিয়েল জ্যাকসন ও ভের্ডিস

এবারের গল্পের কেন্দ্রবিন্দু ২০ বছর বয়সী ব্রিটিশ-অস্ট্রেলিয়ান ড্যানিয়েল জ্যাকসন। জ্যাকসন দানিউব নদীর পশ্চিম তীরের ১২৪ একর জমি দখল করে ফ্রি রিপাবলিক অব ভের্ডিস ঘোষণা করেন। ফলে তিনি বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী ‘রাষ্ট্রপ্রধান’ হিসেবে পরিচিতি পান। ভের্ডিসের ভূখণ্ড বলতে মূলত বন ও নদীর তীরের ছোট ছোট এলাকা। এটি ভ্যাটিকান সিটির থেকে সামান্য বড়। জ্যাকসন দাবি করেন, তাঁর মাইক্রো স্টেটে ৪০০ নাগরিক এবং ৯০০ অনলাইন ‘ই-নাগরিক’ আছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য শুধু দেশের সীমানা টানা নয়। একে নিরপেক্ষ ও মানবিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে চাই, যেখানে বিশ্বনেতারা শান্তির জন্য আলোচনায় বসতে পারবেন।’

সরকার ও সরকারি কাঠামো
ভের্ডিসে সরকার গঠন করা হয়েছে। জ্যাকসন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন। অন্যদিকে মন্ত্রী নিয়োগ এবং দূতাবাসও স্থাপন করা হয়েছে। তাঁরা নিজেদের পতাকা, রাষ্ট্রীয় সিল, পাসপোর্ট এবং মৌলিক আইনও তৈরি করেছেন। জ্যাকসনের দল কয়েক বছর ধরে নিজেদের দেশটিকে ভালো করে পর্যবেক্ষণ করেছেন। তাঁরা স্থানীয় নথিপত্র ও সীমান্তের ইতিহাস নিয়ে গবেষণাও করেছেন। তাঁদের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এই এলাকা দীর্ঘদিন ধরে অরক্ষিত এবং কোনো দেশের মালিকানায় ছিল না।
প্রথম চ্যালেঞ্জ
২০২৩ সালের অক্টোবরে ভের্ডিসে পতাকা উত্তোলনের একদিন পর, ক্রোয়েশিয়ার পুলিশ এসে জ্যাকসন ও তাঁর সমর্থকদের বিতাড়িত করে। ক্রোয়েশিয়া জানিয়েছে, এটি আন্তর্জাতিক আইনের ভিত্তিহীন কাজ। যদিও অঞ্চলটি সীমান্ত বিবাদের মধ্যে ক্রোয়েশিয়া ও সার্বিয়ার মধ্যে নোম্যান্স ল্যান্ড, তবুও তৃতীয় পক্ষ এটি দখল করতে পারবে না। জ্যাকসন বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য বড় ধাক্কা ছিল; কিন্তু আমরা হাল ছাড়িনি।’
নির্বাসনেও স্বপ্ন চালু
জ্যাকসন এখন যুক্তরাজ্য থেকে ভের্ডিস চালাচ্ছেন। নদীর পানি বেশি থাকলে তাঁরা আবারও ভের্ডিসের পতাকা তুলে দেন। ভের্ডিস মানবিক কার্যক্রমও চালাচ্ছে। ২০২৩ সালে তাঁরা ভের্ডিস রেডক্রসের মাধ্যমে ইউক্রেনে সহায়তা পৌঁছে দিয়েছেন। যদিও এটি আন্তর্জাতিক রেডক্রসের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। জ্যাকসন আশা করেন, একদিন ভের্ডিসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি মিলবে এবং ক্রোয়েশিয়ার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
ইতিহাসের গুরুত্ব
বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ভের্ডিসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়া কঠিন। তবে তাঁরা এটিকে যুবকদের জন্য রাজনৈতিক শিক্ষার এক মঞ্চ হিসেবে দেখছেন—কীভাবে যুবসমাজ নতুনভাবে রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় আগ্রহী হতে পারে।
ড্যানিয়েল জ্যাকসন ও তাঁর দল প্রমাণ করেছেন, স্বপ্ন দেখতে হবে, পাশাপাশি চেষ্টাও চালিয়ে যেতে হবে, যদিও বাস্তবতা অনেক কঠিন।
সূত্র: সিএনএন

পুরো পৃথিবীর প্রায় পুরো জল ও স্থলভাগ কোনো না কোনো দেশের দখলে। কিন্তু কিছু জায়গা এখনো আছে, যেগুলো কোনো দেশের দখলে নেই। আন্তর্জাতিক আইনে এটিকে বলা হয় ‘টেরা নুলিউস’ বা নির্জন ভূমি। যদিও এ ধরনের জায়গা খুবই বিরল। এর একটি উদাহরণ হলো বির তাওয়িল। এটি মিসর ও সুদানের সীমান্তে মরুভূমির এক নির্জন অঞ্চল। দুটি দেশই জায়গাটি নিজের বলে দাবি করে।
কয়েকজন যুবক স্বপ্ন দেখেছেন এ রকম এক অঞ্চলে ছোট রাষ্ট্র বা মাইক্রোন্যাশন গড়ে তুলতে। ২০১৪ সালে আমেরিকান জেরেমাইয়া হিটন এই অঞ্চলে উত্তর সুদানের হয়ে রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, তাঁর মূল লক্ষ্য ছিল কন্যাকে বাস্তব জীবনের রাজকুমারী বানানো।
তাঁর মতো অন্য এক যুবক, ড্যানিয়েল জ্যাকসনও এমনই এক স্বপ্ন দেখেন। তাঁর লক্ষ্য নতুন একটি রাষ্ট্র নিজের মতো করে পরিচালনা করা।
ইউরোপেও মাইক্রোন্যাশন
ক্রোয়েশিয়া-সার্বিয়ার দানিউব নদীর তীরে দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত বিবাদ চলছে। ১৯৪৭ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর শুরু হওয়া এ দ্বন্দ্ব নব্বইয়ের দশকে আবার উত্তপ্ত হয়। তখন ক্রোয়েশিয়া ও সার্বিয়া প্রাচীন সীমান্ত পুনঃস্থাপনের চেষ্টা করে। সার্বিয়া দাবি করে, সীমান্ত নদীর মাঝ দিয়ে যাবে। অন্যদিকে ক্রোয়েশিয়া ১৯ শতকের মানচিত্রের ভিত্তিতে সীমান্ত চিহ্নিত করে। ফলে নদীর পশ্চিম তীরে কিছু ছোট এলাকা নোম্যান্স ল্যান্ড হিসেবে রয়ে গেছে।
এ ধরনের এক অঞ্চলে ২০১৫ সালে চেক রাজনীতিবিদ ভিট জেদলিচকা ৭ বর্গকিলোমিটার জমি দখল করে ফ্রি রিপাবলিক অব লিবারল্যান্ড ঘোষণা করেন। তাঁর লক্ষ্য ছিল, একটি স্বাধীন, লিবার্টেরিয়ান মাইক্রোস্টেট গড়ে তোলা।
ড্যানিয়েল জ্যাকসন ও ভের্ডিস

এবারের গল্পের কেন্দ্রবিন্দু ২০ বছর বয়সী ব্রিটিশ-অস্ট্রেলিয়ান ড্যানিয়েল জ্যাকসন। জ্যাকসন দানিউব নদীর পশ্চিম তীরের ১২৪ একর জমি দখল করে ফ্রি রিপাবলিক অব ভের্ডিস ঘোষণা করেন। ফলে তিনি বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী ‘রাষ্ট্রপ্রধান’ হিসেবে পরিচিতি পান। ভের্ডিসের ভূখণ্ড বলতে মূলত বন ও নদীর তীরের ছোট ছোট এলাকা। এটি ভ্যাটিকান সিটির থেকে সামান্য বড়। জ্যাকসন দাবি করেন, তাঁর মাইক্রো স্টেটে ৪০০ নাগরিক এবং ৯০০ অনলাইন ‘ই-নাগরিক’ আছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য শুধু দেশের সীমানা টানা নয়। একে নিরপেক্ষ ও মানবিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে চাই, যেখানে বিশ্বনেতারা শান্তির জন্য আলোচনায় বসতে পারবেন।’

সরকার ও সরকারি কাঠামো
ভের্ডিসে সরকার গঠন করা হয়েছে। জ্যাকসন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন। অন্যদিকে মন্ত্রী নিয়োগ এবং দূতাবাসও স্থাপন করা হয়েছে। তাঁরা নিজেদের পতাকা, রাষ্ট্রীয় সিল, পাসপোর্ট এবং মৌলিক আইনও তৈরি করেছেন। জ্যাকসনের দল কয়েক বছর ধরে নিজেদের দেশটিকে ভালো করে পর্যবেক্ষণ করেছেন। তাঁরা স্থানীয় নথিপত্র ও সীমান্তের ইতিহাস নিয়ে গবেষণাও করেছেন। তাঁদের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এই এলাকা দীর্ঘদিন ধরে অরক্ষিত এবং কোনো দেশের মালিকানায় ছিল না।
প্রথম চ্যালেঞ্জ
২০২৩ সালের অক্টোবরে ভের্ডিসে পতাকা উত্তোলনের একদিন পর, ক্রোয়েশিয়ার পুলিশ এসে জ্যাকসন ও তাঁর সমর্থকদের বিতাড়িত করে। ক্রোয়েশিয়া জানিয়েছে, এটি আন্তর্জাতিক আইনের ভিত্তিহীন কাজ। যদিও অঞ্চলটি সীমান্ত বিবাদের মধ্যে ক্রোয়েশিয়া ও সার্বিয়ার মধ্যে নোম্যান্স ল্যান্ড, তবুও তৃতীয় পক্ষ এটি দখল করতে পারবে না। জ্যাকসন বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য বড় ধাক্কা ছিল; কিন্তু আমরা হাল ছাড়িনি।’
নির্বাসনেও স্বপ্ন চালু
জ্যাকসন এখন যুক্তরাজ্য থেকে ভের্ডিস চালাচ্ছেন। নদীর পানি বেশি থাকলে তাঁরা আবারও ভের্ডিসের পতাকা তুলে দেন। ভের্ডিস মানবিক কার্যক্রমও চালাচ্ছে। ২০২৩ সালে তাঁরা ভের্ডিস রেডক্রসের মাধ্যমে ইউক্রেনে সহায়তা পৌঁছে দিয়েছেন। যদিও এটি আন্তর্জাতিক রেডক্রসের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। জ্যাকসন আশা করেন, একদিন ভের্ডিসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি মিলবে এবং ক্রোয়েশিয়ার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
ইতিহাসের গুরুত্ব
বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ভের্ডিসের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়া কঠিন। তবে তাঁরা এটিকে যুবকদের জন্য রাজনৈতিক শিক্ষার এক মঞ্চ হিসেবে দেখছেন—কীভাবে যুবসমাজ নতুনভাবে রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় আগ্রহী হতে পারে।
ড্যানিয়েল জ্যাকসন ও তাঁর দল প্রমাণ করেছেন, স্বপ্ন দেখতে হবে, পাশাপাশি চেষ্টাও চালিয়ে যেতে হবে, যদিও বাস্তবতা অনেক কঠিন।
সূত্র: সিএনএন

গ্রীষ্মের দুপুরে তৃষ্ণা মেটাতে পারে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত। এখন বাজারে কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে। কাঁচা আম দিয়ে সহজেই তৈরি করে নিতে পারেন টক মিষ্টি ঠান্ডা শরবত। আপনাদের জন্য রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন সারাহ্ জীনাত।
২৪ এপ্রিল ২০২৪
শীতকাল মানেই উষ্ণ সোয়েটার আর আরামদায়ক কম্বলের খোঁজ। কিন্তু এই সময়ে আপনার মাথার ত্বকের জন্যও প্রয়োজন বিশেষ যত্নের। ত্বকের মতোই, মাথার ত্বকও ঠান্ডা আবহাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চুলের ঝলমলে সৌন্দর্যের জন্য মাথার ত্বক সুস্থ থাকাটা সবচেয়ে জরুরি। মাথার ত্বককে উপেক্ষা করবেন না। কারণ একটি সুস্
১৬ মিনিট আগে
ক্ষুধা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রবণতা। সাধারণত আমাদের শরীর জানে, কখন খাবার খেতে হবে, কখন ঘুমাতে হবে। বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে সন্ধ্যায় ক্ষুধা ও খাবারের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং রাতে ও সকালবেলায় তা সবচেয়ে কম থাকে।
১৪ ঘণ্টা আগে
বিমান সংস্থাগুলোর লাগেজ নীতিতে দিন দিন আরও কড়াকড়ি বাড়ছে। আর এই কারণেই হালকা ভ্রমণের চল বাড়ছে বিশ্বজুড়ে। যাত্রীরা এখন ছোট, কেবিন-সাইজের সুটকেস বেছে নিচ্ছেন ভ্রমণের সময়। তবে ভ্রমণ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুটকেস পুরোপুরি এড়িয়ে একটি ব্যাকপ্যাক নিয়েই বেরিয়ে পড়া বুদ্ধিমানের কাজ।
১৬ ঘণ্টা আগে